বাকৃবি প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছাত্রী হলের সীমানা দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানান বাকৃবি হেলথ কেয়ারের ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. মো. সাদিকুল ইসলাম খান। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে উভয় গ্রুপের ছাত্র নেতারা ছাত্রী হলের সামনে আসলে তাদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই গ্রুপের নেতা-কর্মীরা জড়ো হলে বেশ বড় আকারের জটলা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে। পরবর্তীতে আব্দুল জব্বার মোড়ে সংঘর্ষ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কোতোয়ালি থানা–পুলিশ ঘটনাস্থলে আসলেও কোনো প্রকার ব্যবস্থা না নিয়েই ফিরে যায়। পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডি ফিরে যাওয়ার পর পরিস্থিতি আরও বেশি খারাপের দিকে যায়।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাইন উদ্দিন বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের মতো পরিবেশ তখনো ছিল না।’
সূত্র থেকে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হল বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি তায়েফুর রহমান রিয়াদ এবং শেখ রোজী জামাল হল সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসানের অনুসারী আধিপত্য। বেশ কিছুদিন ধরেই দুই হলের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলছিল।
আজ (মঙ্গলবার) বিষয়টি সমাধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে উভয় হলের প্রভোস্ট, হলের ছাত্রী নেতৃবৃন্দ এবং ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ-সম্পাদক বৈঠকে বসেন। এর মধ্যেই হলের সীমানায় ইফতারের দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ওই দুই হলের ছাত্রী নেতৃবৃন্দের মধ্যে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে হাতাহাতিও হয়। এ সময় সেখানে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক উপস্থিত হন। পরে তাদের মধ্যেও কথা-কাটাকাটি চলতে থাকে।
একপর্যায়ে এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে সম্পাদক গ্রুপের এক নেতা সভাপতি গ্রুপের একজনকে মারধর করে ছাত্রী হলের ভেতরে। পরে তাদের হলের বাইরে বের করে আনা হয়। এতে উত্তেজনা চরম আকার ধারণ করে। পরে হল থেকে ছাত্ররা এসে সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের আরেকজনকে মারধর করে। তখন দুই গ্রুপেরই বিভিন্ন হল থেকে নেতা-কর্মীরা এসে ভিড় জমায় রোকেয়া হলের সামনে। হাতাহাতি-মারামারি, লাঠি-সোঁটা নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে থাকে দুই গ্রুপের সদস্যরা।
শুরু থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি সর্বাত্মক চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত করে রোকেয়া হলের সামনে থেকে দুই গ্রুপের সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে আবার প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে ইট পাটকেল ছোড়াছুড়ি শুরু করে দুই গ্রুপ। সভাপতির গ্রুপের সদস্যরা আব্দুল জব্বার মোড়ে অবস্থান নিলে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির তৈরি হয়।
এই সময় প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা চলে গেলে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে থাকে। একপর্যায়ে স্ট্যাম্প, ব্যাট, সাইকেলের চেইন, লাঠিসোঁটা এবং দেশি অস্ত্র নিয়ে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। ইফতারের আগ পর্যন্ত দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় চলতে থাকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ। তবে ইফতারের পরে আর কোনো উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়নি।
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার তায়েফুর রহমান রিয়াদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি হল যখন তৈরি করা হয় তখন তার নির্দিষ্ট নকশা থাকে। না থাকলেও সেটি নির্ধারণ করবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। প্রশাসন ব্যর্থ হওয়ায় সেটি আমরা সমাধানের চেষ্টা করি। কিন্তু নিজেদের ভুল বোঝাবুঝির কারণে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সংঘর্ষে ছড়িয়ে পড়ে। পরে অনেক চেষ্টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।’ একই কথা বলেন শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান। তিনি বলেন ‘নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির কারণে একটি উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রীদের দুই হলের সীমানা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। এর মধ্যে ছাত্রলীগের কয়েকজনের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। আমরা হলের ভেতর থেকে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সব হলের ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে।’
ঘটনার তদন্তের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা কোতোয়ালি থানা-পুলিশের সহায়তায় সমস্যা সমাধানে কাজ করছি। আমি তো একা আইন তৈরি করি না। এই মুহূর্তে তদন্ত কমিটি হবে কি না বলতে পারছি না।’
বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনাটি শুনেছি। বিষয়টি প্রক্টর এবং ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলে নিয়মানুযায়ী পরবর্তীতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছাত্রী হলের সীমানা দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানান বাকৃবি হেলথ কেয়ারের ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. মো. সাদিকুল ইসলাম খান। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে উভয় গ্রুপের ছাত্র নেতারা ছাত্রী হলের সামনে আসলে তাদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই গ্রুপের নেতা-কর্মীরা জড়ো হলে বেশ বড় আকারের জটলা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে। পরবর্তীতে আব্দুল জব্বার মোড়ে সংঘর্ষ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কোতোয়ালি থানা–পুলিশ ঘটনাস্থলে আসলেও কোনো প্রকার ব্যবস্থা না নিয়েই ফিরে যায়। পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডি ফিরে যাওয়ার পর পরিস্থিতি আরও বেশি খারাপের দিকে যায়।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাইন উদ্দিন বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের মতো পরিবেশ তখনো ছিল না।’
সূত্র থেকে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হল বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি তায়েফুর রহমান রিয়াদ এবং শেখ রোজী জামাল হল সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসানের অনুসারী আধিপত্য। বেশ কিছুদিন ধরেই দুই হলের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলছিল।
আজ (মঙ্গলবার) বিষয়টি সমাধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে উভয় হলের প্রভোস্ট, হলের ছাত্রী নেতৃবৃন্দ এবং ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ-সম্পাদক বৈঠকে বসেন। এর মধ্যেই হলের সীমানায় ইফতারের দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ওই দুই হলের ছাত্রী নেতৃবৃন্দের মধ্যে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে হাতাহাতিও হয়। এ সময় সেখানে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক উপস্থিত হন। পরে তাদের মধ্যেও কথা-কাটাকাটি চলতে থাকে।
একপর্যায়ে এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে সম্পাদক গ্রুপের এক নেতা সভাপতি গ্রুপের একজনকে মারধর করে ছাত্রী হলের ভেতরে। পরে তাদের হলের বাইরে বের করে আনা হয়। এতে উত্তেজনা চরম আকার ধারণ করে। পরে হল থেকে ছাত্ররা এসে সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের আরেকজনকে মারধর করে। তখন দুই গ্রুপেরই বিভিন্ন হল থেকে নেতা-কর্মীরা এসে ভিড় জমায় রোকেয়া হলের সামনে। হাতাহাতি-মারামারি, লাঠি-সোঁটা নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে থাকে দুই গ্রুপের সদস্যরা।
শুরু থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি সর্বাত্মক চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত করে রোকেয়া হলের সামনে থেকে দুই গ্রুপের সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে আবার প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে ইট পাটকেল ছোড়াছুড়ি শুরু করে দুই গ্রুপ। সভাপতির গ্রুপের সদস্যরা আব্দুল জব্বার মোড়ে অবস্থান নিলে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির তৈরি হয়।
এই সময় প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা চলে গেলে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে থাকে। একপর্যায়ে স্ট্যাম্প, ব্যাট, সাইকেলের চেইন, লাঠিসোঁটা এবং দেশি অস্ত্র নিয়ে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। ইফতারের আগ পর্যন্ত দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় চলতে থাকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ। তবে ইফতারের পরে আর কোনো উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়নি।
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার তায়েফুর রহমান রিয়াদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি হল যখন তৈরি করা হয় তখন তার নির্দিষ্ট নকশা থাকে। না থাকলেও সেটি নির্ধারণ করবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। প্রশাসন ব্যর্থ হওয়ায় সেটি আমরা সমাধানের চেষ্টা করি। কিন্তু নিজেদের ভুল বোঝাবুঝির কারণে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সংঘর্ষে ছড়িয়ে পড়ে। পরে অনেক চেষ্টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।’ একই কথা বলেন শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান। তিনি বলেন ‘নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির কারণে একটি উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রীদের দুই হলের সীমানা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। এর মধ্যে ছাত্রলীগের কয়েকজনের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। আমরা হলের ভেতর থেকে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছিলাম। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সব হলের ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে।’
ঘটনার তদন্তের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা কোতোয়ালি থানা-পুলিশের সহায়তায় সমস্যা সমাধানে কাজ করছি। আমি তো একা আইন তৈরি করি না। এই মুহূর্তে তদন্ত কমিটি হবে কি না বলতে পারছি না।’
বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনাটি শুনেছি। বিষয়টি প্রক্টর এবং ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলে নিয়মানুযায়ী পরবর্তীতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

খুলনা মহানগরীর দোলখোলা ইসলামপুর মোড়ে আবাসিক হোটেল থেকে তানভীর কবির তপু (৩০) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে হোটেল বিলাসীর তৃতীয় তলার একটি কক্ষের মেঝে থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
১০ মিনিট আগে
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের মেয়ে খাদিজা ইয়াসমিন বীথিকে একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করার পর কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসিবুজ্জামান তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৬ মিনিট আগে
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের দেওয়া বক্তব্যের কিছু অংশ খণ্ডিতভাবে প্রচার করে একটি মহল উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে বলে দাবি করেছেন বিভিন্ন বিভাগের ১০১ শিক্ষক।
৩৬ মিনিট আগে
নরসিংদীর শিবপুরে নিখোঁজের ২৪ দিন পর আবদুল্লাহ নামের এক মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) দুপুরে শিবপুর উপজেলার বড়ইতলা এলাকায় থার্মেক্স গ্রুপের আদুরী গার্মেন্টসের ইটিপি প্ল্যান্টের ময়লার ড্রেন থেকে তার লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৪০ মিনিট আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনা মহানগরীর দোলখোলা ইসলামপুর মোড়ে আবাসিক হোটেল থেকে তানভীর কবির তপু (৩০) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে হোটেল বিলাসীর তৃতীয় তলার একটি কক্ষের মেঝে থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ ও হোটেলের কর্মীরা জানান, তানভীরসহ দুজন ৩১২ নম্বর কক্ষ ভাড়া নিয়ে অবস্থান করছিলেন। দুই দিন আগে অপর ব্যক্তি বাইরে থেকে তালা দিয়ে চলে যান। আজ দুপুরে ওই কক্ষে খাবার দিতে গিয়ে দরজায় আঘাত করেন কর্মীরা। এ সময় ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে স্থানীয়দের ডাকা হয়। তারা দরজা ভেঙে কক্ষে ঢুকে মেঝেতে তানভীরের লাশ পড়ে থাকতে দেখে। পরে থানায় খবর দেওয়া হলে পুলিশ এসে তাঁর লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
খুলনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। ওই যুবকের লাশ উদ্ধার করে হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে কী কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, তদন্ত না করে বলা যাচ্ছে না।’

খুলনা মহানগরীর দোলখোলা ইসলামপুর মোড়ে আবাসিক হোটেল থেকে তানভীর কবির তপু (৩০) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে হোটেল বিলাসীর তৃতীয় তলার একটি কক্ষের মেঝে থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ ও হোটেলের কর্মীরা জানান, তানভীরসহ দুজন ৩১২ নম্বর কক্ষ ভাড়া নিয়ে অবস্থান করছিলেন। দুই দিন আগে অপর ব্যক্তি বাইরে থেকে তালা দিয়ে চলে যান। আজ দুপুরে ওই কক্ষে খাবার দিতে গিয়ে দরজায় আঘাত করেন কর্মীরা। এ সময় ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে স্থানীয়দের ডাকা হয়। তারা দরজা ভেঙে কক্ষে ঢুকে মেঝেতে তানভীরের লাশ পড়ে থাকতে দেখে। পরে থানায় খবর দেওয়া হলে পুলিশ এসে তাঁর লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
খুলনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। ওই যুবকের লাশ উদ্ধার করে হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে কী কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, তদন্ত না করে বলা যাচ্ছে না।’

ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছাত্রী হলের সীমানা দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানান বাকৃবি হেলথ কেয়ারের ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. মো. সাদিকুল ইসলাম খান। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলে এ ঘটনা
১২ মার্চ ২০২৪
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের মেয়ে খাদিজা ইয়াসমিন বীথিকে একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করার পর কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসিবুজ্জামান তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৬ মিনিট আগে
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের দেওয়া বক্তব্যের কিছু অংশ খণ্ডিতভাবে প্রচার করে একটি মহল উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে বলে দাবি করেছেন বিভিন্ন বিভাগের ১০১ শিক্ষক।
৩৬ মিনিট আগে
নরসিংদীর শিবপুরে নিখোঁজের ২৪ দিন পর আবদুল্লাহ নামের এক মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) দুপুরে শিবপুর উপজেলার বড়ইতলা এলাকায় থার্মেক্স গ্রুপের আদুরী গার্মেন্টসের ইটিপি প্ল্যান্টের ময়লার ড্রেন থেকে তার লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৪০ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের মেয়ে খাদিজা ইয়াসমিন বীথিকে একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করার পর কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসিবুজ্জামান তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
যুবদল নেতা আরিফ সিকদার হত্যার ঘটনায় রাজধানীর হাতিরঝিল থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশ পরিদর্শক মো. মাজহারুল ইসলাম সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। কিন্তু মামলার মূল নথি ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে না থাকায় আদালত খাদিজাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে আদালত আগামী বৃহস্পতিবার রিমান্ড শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন। ওই দিন খাদিজাকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকেও আদালতে হাজির থাকার নির্দেশ দেন আদালত।
আদালতের হাতিরঝিল থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা (জিআরও) এসআই আরিফ রেজা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে গতকাল সোমবার কুমিল্লা জেলা কারাগারের সামনে থেকে বীথিকে আটক করা হয়।
রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে ফতেহ আলী ও তাঁর মেয়ে খাদিজা এলাকায় আধিপত্য বিস্তার শুরু করেন। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পরবর্তী পরিস্থিতিতে আসামি খাদিজা, তাঁর পিতা মগবাজার ও হাতিরঝিল এলাকায় সন্ত্রাসের মাধ্যমে ভিকটিম আরিফকে তাঁর প্রতিপক্ষ মনে করতেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে সুব্রত বাইন ও আসামি খাদিজার প্রত্যক্ষ প্ররোচনা এবং পরিকল্পনায় ভিকটিম আরিফকে হত্যা করা হয়। আরিফের মৃত্যুর ঘটনায় আসামি খাদিজা জড়িত ছিল বলে তথ্য-উপাত্ত পাওয়া যাচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আসামিকে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, গত ১৯ এপ্রিল রাতে রাজধানীর হাতিরঝিল থানার নয়াটোলা মোড়ল গলির ‘দি ঝিল ক্যাফে’র সামনে যুবদল নেতা মো. আরিফ সিকদারকে গুলি করা হয়। আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২১ এপ্রিল তিনি মারা যান।
আরিফ সিকদার ঢাকা মহানগর উত্তরের ৩৬ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সহক্রীড়া সম্পাদক ছিলেন।
এ ঘটনায় নিহত আরিফের বোন রিমা আক্তার বাদী হয়ে সুব্রত বাইনের সহযোগী মাহফুজুর রহমান বিপুসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে হাতিরঝিল থানায় হত্যাচেষ্টা মামলা করেন। পরবর্তীকালে আরিফ মারা গেলে মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হয়। এ মামলায় সুব্রত বাইনকে গ্রেপ্তারের পর রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের মেয়ে খাদিজা ইয়াসমিন বীথিকে একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করার পর কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসিবুজ্জামান তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
যুবদল নেতা আরিফ সিকদার হত্যার ঘটনায় রাজধানীর হাতিরঝিল থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশ পরিদর্শক মো. মাজহারুল ইসলাম সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। কিন্তু মামলার মূল নথি ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে না থাকায় আদালত খাদিজাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে আদালত আগামী বৃহস্পতিবার রিমান্ড শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন। ওই দিন খাদিজাকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকেও আদালতে হাজির থাকার নির্দেশ দেন আদালত।
আদালতের হাতিরঝিল থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা (জিআরও) এসআই আরিফ রেজা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে গতকাল সোমবার কুমিল্লা জেলা কারাগারের সামনে থেকে বীথিকে আটক করা হয়।
রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে ফতেহ আলী ও তাঁর মেয়ে খাদিজা এলাকায় আধিপত্য বিস্তার শুরু করেন। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পরবর্তী পরিস্থিতিতে আসামি খাদিজা, তাঁর পিতা মগবাজার ও হাতিরঝিল এলাকায় সন্ত্রাসের মাধ্যমে ভিকটিম আরিফকে তাঁর প্রতিপক্ষ মনে করতেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে সুব্রত বাইন ও আসামি খাদিজার প্রত্যক্ষ প্ররোচনা এবং পরিকল্পনায় ভিকটিম আরিফকে হত্যা করা হয়। আরিফের মৃত্যুর ঘটনায় আসামি খাদিজা জড়িত ছিল বলে তথ্য-উপাত্ত পাওয়া যাচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আসামিকে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, গত ১৯ এপ্রিল রাতে রাজধানীর হাতিরঝিল থানার নয়াটোলা মোড়ল গলির ‘দি ঝিল ক্যাফে’র সামনে যুবদল নেতা মো. আরিফ সিকদারকে গুলি করা হয়। আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২১ এপ্রিল তিনি মারা যান।
আরিফ সিকদার ঢাকা মহানগর উত্তরের ৩৬ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সহক্রীড়া সম্পাদক ছিলেন।
এ ঘটনায় নিহত আরিফের বোন রিমা আক্তার বাদী হয়ে সুব্রত বাইনের সহযোগী মাহফুজুর রহমান বিপুসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে হাতিরঝিল থানায় হত্যাচেষ্টা মামলা করেন। পরবর্তীকালে আরিফ মারা গেলে মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হয়। এ মামলায় সুব্রত বাইনকে গ্রেপ্তারের পর রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছাত্রী হলের সীমানা দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানান বাকৃবি হেলথ কেয়ারের ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. মো. সাদিকুল ইসলাম খান। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলে এ ঘটনা
১২ মার্চ ২০২৪
খুলনা মহানগরীর দোলখোলা ইসলামপুর মোড়ে আবাসিক হোটেল থেকে তানভীর কবির তপু (৩০) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে হোটেল বিলাসীর তৃতীয় তলার একটি কক্ষের মেঝে থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
১০ মিনিট আগে
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের দেওয়া বক্তব্যের কিছু অংশ খণ্ডিতভাবে প্রচার করে একটি মহল উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে বলে দাবি করেছেন বিভিন্ন বিভাগের ১০১ শিক্ষক।
৩৬ মিনিট আগে
নরসিংদীর শিবপুরে নিখোঁজের ২৪ দিন পর আবদুল্লাহ নামের এক মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) দুপুরে শিবপুর উপজেলার বড়ইতলা এলাকায় থার্মেক্স গ্রুপের আদুরী গার্মেন্টসের ইটিপি প্ল্যান্টের ময়লার ড্রেন থেকে তার লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৪০ মিনিট আগেচবি প্রতিনিধি

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের দেওয়া বক্তব্যের কিছু অংশ খণ্ডিতভাবে প্রচার করে একটি মহল উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে বলে দাবি করেছেন বিভিন্ন বিভাগের ১০১ শিক্ষক।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গণমাধ্যম পাঠানো ১০১ শিক্ষকের নাম, বিভাগসংবলিত এক বিবৃতিতে এ দাবি করে ওই ঘটনার নিন্দা জানানো হয়। বিবৃতির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. ইসমত আরা হক।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাসের বদলে ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও দলের নামে যে প্রচার চলছে, তা ইতিহাস বিকৃতির নামান্তর বলে মনে করেন চবির ১০১ জন শিক্ষক। অতীতের ফ্যাসিবাদী একাধিপত্য দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার প্রকৃত বিবরণ আড়াল করা হয়েছে। বর্তমানেও ফ্যাসিবাদী অপশক্তির অনুসরণ করে কোনো কোনো গোষ্ঠী মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষ ট্যাগ লাগানোর অশুভ রাজনীতিতে লিপ্ত হয়েছে। স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশে দেশপ্রেমিক জনতা বিভাজনের এই রাজনৈতিক কূটচাল ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করবে। আমরা ফ্যাসিবাদী অপশক্তির অনুসরণে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষ ট্যাগ লাগানোর অশুভ রাজনীতির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনায় চবির উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের দেওয়া বক্তব্যের কিছু অংশ খণ্ডিতভাবে প্রচার করে একটি মহল উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে। যদিও চবি প্রশাসনের পক্ষ থেকে এর ব্যাখ্যা ইতিমধ্যে দেওয়া হয়েছে। আমরা মনে করি, তিনি শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের অবমাননা হয় এমন কোনো কথা বলেননি; বরং হত্যার প্রকৃতি ও পরিকল্পনা নিয়ে আরও প্রামাণ্য গবেষণার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। কারণ, ভারতীয় সেনাবাহিনী ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিক যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর বাংলাদেশে প্রবেশ করে। পাকিস্তানি বাহিনী তখন পলায়নরত অবস্থায় ছিল।
পরবর্তী সময়ে মিত্রবাহিনীর নাম ধারণ করে ভারতীয় বাহিনী যে অবাধ লুটতরাজ করেছে, যার প্রতিবাদ করেন মেজর আ. জলিলসহ দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধারা। জহির রায়হানসহ অনেক বুদ্ধিজীবী হত্যার দায় তখনকার ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ওপর ছিল। অতএব, বিজয়ের প্রাক্কালে বুদ্ধিজীবী হত্যার প্রকৃত কারণ এবং এর নেপথ্যের হত্যাকারী চক্রকে একটি স্বাধীন কমিশনের মাধ্যমে উন্মোচিত করা দরকার।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, যারা সত্যাসন্ধানী ইতিহাসচর্চার মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনাটি অনুসন্ধানের বদলে স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ স্লোগান তুলে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়, তারা ভারতীয় আধিপত্যবাদের এজেন্ট এবং বিতাড়িত আওয়ামী-বাকশালি ফ্যাসিবাদের অনুচর। জুলাই বিপ্লবের রক্তমাখা চেতনায় দেশপ্রেমিক ইসলামি মূল্যবোধে বিশ্বাসী জাতীয়তাবাদী ছাত্র-জনতা এসব দেশবিরোধী, গণতন্ত্র হত্যাকারী, ছাত্র-জনতার বুকে গুলি করা ও বিভাজন সৃষ্টিকারী অপশক্তির প্রেতাত্মাদের দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
উল্লেখ্য, গত রোববার বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে উপাচার্যের দপ্তরে আয়োজিত আলোচনা সভায় বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নিয়ে উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. শামীম খান বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এ দেশকে আরেকটা দেশের করতরাজ্যে পরিণত করার জন্য বুদ্ধিজীবীদের ষড়যন্ত্রমূলক হত্যা করা হয়েছে। পাকিস্তানি বাহিনী যখন দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, তখন তারা জীবিত থাকবে না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর। এই হত্যাকাণ্ড একটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল।’
এ বক্তব্যের পরপরই ওই দিন রাতে বিক্ষোভ মিছিল করে শাখা ছাত্রদল। সোমবার উপ-উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে বেলা ১টার দিকে প্রশাসনিক ভবনে তালা দেন তাঁরা। প্রায় ৮ ঘণ্টা তালাবদ্ধ থাকার পর রাত সাড়ে ৮টার দিকে তালা খুলে দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার চবি প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক শামীম উদ্দিন খান উপস্থিত হলে বিজয় দিবসের কর্মসূচি বর্জন করে শাখা ছাত্রদল। পরে চাকসুর ভিপি ইব্রাহিম হোসেন রনি বক্তব্য দিতে উঠলে শাখা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে থাকে। একপর্যায়ে ছাত্রদলের সভাপতি আলাউদ্দিন মহসিন ভিপি ইব্রাহিম রনির দিকে তেড়ে আসেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টররিয়াল বডির হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের দেওয়া বক্তব্যের কিছু অংশ খণ্ডিতভাবে প্রচার করে একটি মহল উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে বলে দাবি করেছেন বিভিন্ন বিভাগের ১০১ শিক্ষক।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গণমাধ্যম পাঠানো ১০১ শিক্ষকের নাম, বিভাগসংবলিত এক বিবৃতিতে এ দাবি করে ওই ঘটনার নিন্দা জানানো হয়। বিবৃতির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. ইসমত আরা হক।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাসের বদলে ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও দলের নামে যে প্রচার চলছে, তা ইতিহাস বিকৃতির নামান্তর বলে মনে করেন চবির ১০১ জন শিক্ষক। অতীতের ফ্যাসিবাদী একাধিপত্য দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার প্রকৃত বিবরণ আড়াল করা হয়েছে। বর্তমানেও ফ্যাসিবাদী অপশক্তির অনুসরণ করে কোনো কোনো গোষ্ঠী মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষ ট্যাগ লাগানোর অশুভ রাজনীতিতে লিপ্ত হয়েছে। স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশে দেশপ্রেমিক জনতা বিভাজনের এই রাজনৈতিক কূটচাল ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করবে। আমরা ফ্যাসিবাদী অপশক্তির অনুসরণে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষ ট্যাগ লাগানোর অশুভ রাজনীতির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনায় চবির উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের দেওয়া বক্তব্যের কিছু অংশ খণ্ডিতভাবে প্রচার করে একটি মহল উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে। যদিও চবি প্রশাসনের পক্ষ থেকে এর ব্যাখ্যা ইতিমধ্যে দেওয়া হয়েছে। আমরা মনে করি, তিনি শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের অবমাননা হয় এমন কোনো কথা বলেননি; বরং হত্যার প্রকৃতি ও পরিকল্পনা নিয়ে আরও প্রামাণ্য গবেষণার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। কারণ, ভারতীয় সেনাবাহিনী ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিক যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর বাংলাদেশে প্রবেশ করে। পাকিস্তানি বাহিনী তখন পলায়নরত অবস্থায় ছিল।
পরবর্তী সময়ে মিত্রবাহিনীর নাম ধারণ করে ভারতীয় বাহিনী যে অবাধ লুটতরাজ করেছে, যার প্রতিবাদ করেন মেজর আ. জলিলসহ দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধারা। জহির রায়হানসহ অনেক বুদ্ধিজীবী হত্যার দায় তখনকার ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ওপর ছিল। অতএব, বিজয়ের প্রাক্কালে বুদ্ধিজীবী হত্যার প্রকৃত কারণ এবং এর নেপথ্যের হত্যাকারী চক্রকে একটি স্বাধীন কমিশনের মাধ্যমে উন্মোচিত করা দরকার।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, যারা সত্যাসন্ধানী ইতিহাসচর্চার মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনাটি অনুসন্ধানের বদলে স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ স্লোগান তুলে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়, তারা ভারতীয় আধিপত্যবাদের এজেন্ট এবং বিতাড়িত আওয়ামী-বাকশালি ফ্যাসিবাদের অনুচর। জুলাই বিপ্লবের রক্তমাখা চেতনায় দেশপ্রেমিক ইসলামি মূল্যবোধে বিশ্বাসী জাতীয়তাবাদী ছাত্র-জনতা এসব দেশবিরোধী, গণতন্ত্র হত্যাকারী, ছাত্র-জনতার বুকে গুলি করা ও বিভাজন সৃষ্টিকারী অপশক্তির প্রেতাত্মাদের দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
উল্লেখ্য, গত রোববার বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে উপাচার্যের দপ্তরে আয়োজিত আলোচনা সভায় বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নিয়ে উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. শামীম খান বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এ দেশকে আরেকটা দেশের করতরাজ্যে পরিণত করার জন্য বুদ্ধিজীবীদের ষড়যন্ত্রমূলক হত্যা করা হয়েছে। পাকিস্তানি বাহিনী যখন দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, তখন তারা জীবিত থাকবে না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর। এই হত্যাকাণ্ড একটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল।’
এ বক্তব্যের পরপরই ওই দিন রাতে বিক্ষোভ মিছিল করে শাখা ছাত্রদল। সোমবার উপ-উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে বেলা ১টার দিকে প্রশাসনিক ভবনে তালা দেন তাঁরা। প্রায় ৮ ঘণ্টা তালাবদ্ধ থাকার পর রাত সাড়ে ৮টার দিকে তালা খুলে দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার চবি প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক শামীম উদ্দিন খান উপস্থিত হলে বিজয় দিবসের কর্মসূচি বর্জন করে শাখা ছাত্রদল। পরে চাকসুর ভিপি ইব্রাহিম হোসেন রনি বক্তব্য দিতে উঠলে শাখা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে থাকে। একপর্যায়ে ছাত্রদলের সভাপতি আলাউদ্দিন মহসিন ভিপি ইব্রাহিম রনির দিকে তেড়ে আসেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টররিয়াল বডির হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছাত্রী হলের সীমানা দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানান বাকৃবি হেলথ কেয়ারের ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. মো. সাদিকুল ইসলাম খান। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলে এ ঘটনা
১২ মার্চ ২০২৪
খুলনা মহানগরীর দোলখোলা ইসলামপুর মোড়ে আবাসিক হোটেল থেকে তানভীর কবির তপু (৩০) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে হোটেল বিলাসীর তৃতীয় তলার একটি কক্ষের মেঝে থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
১০ মিনিট আগে
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের মেয়ে খাদিজা ইয়াসমিন বীথিকে একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করার পর কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসিবুজ্জামান তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৬ মিনিট আগে
নরসিংদীর শিবপুরে নিখোঁজের ২৪ দিন পর আবদুল্লাহ নামের এক মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) দুপুরে শিবপুর উপজেলার বড়ইতলা এলাকায় থার্মেক্স গ্রুপের আদুরী গার্মেন্টসের ইটিপি প্ল্যান্টের ময়লার ড্রেন থেকে তার লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৪০ মিনিট আগেনরসিংদী প্রতিনিধি

নরসিংদীর শিবপুরে নিখোঁজের ২৪ দিন পর আবদুল্লাহ নামের এক মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) দুপুরে শিবপুর উপজেলার বড়ইতলা এলাকায় থার্মেক্স গ্রুপের আদুরী গার্মেন্টসের ইটিপি প্ল্যান্টের ময়লার ড্রেন থেকে তার লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত আবদুল্লাহ নরসিংদীর পলাশ উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের সেকান্দরদী গ্রামের বাসিন্দা মুক্তার হোসেনের ছেলে।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, নিহত আবদুল্লাহ সেকান্দরদী মধ্যপাড়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের শিক্ষার্থী ছিল। গত ২২ নভেম্বর সে মাদ্রাসা থেকে বাড়ির উদ্দেশে বের হয়ে আর ফেরেনি। পরে পরিবারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও সন্ধান না পেয়ে পলাশ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়।
আজ সকালে আদুরী গার্মেন্টস এলাকার একটি ড্রেন থেকে দুর্গন্ধ ছড়াতে থাকলে স্থানীয় বাসিন্দারা বিষয়টি পুলিশকে জানান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দুপুরে ইটিপি প্ল্যান্টের ময়লার ড্রেনের ভেতর থেকে আবদুল্লাহর লাশ উদ্ধার করে।
পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। খবর পেয়ে নিহত মাদ্রাসাছাত্রের স্বজনেরা হাসপাতালে এসে লাশের পরিচয় শনাক্ত করেন।
আবদুল্লাহর চাচাতো ভাই শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘আদুরী গার্মেন্টসের গেটের বাইরে ড্রেনের একটি মুখ রয়েছে এবং ভেতরেও ড্রেন রয়েছে। এর বাইরে আর কোনো ড্রেন নেই। যারা আমার ভাইকে হত্যা করেছে, তারা হয় গেটের বাইরে থেকে, নয়তো কোম্পানির ভেতর থেকেই লাশ ড্রেনে ফেলেছে। আমরা এর সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
নিহত আবদুল্লাহর বাবা মুক্তার হোসেন বলেন, ‘আমার ছেলে ২৭ পারা কোরআন শরিফ মুখস্থ করেছে। আগামী ১৯ ডিসেম্বর তার কোরআনে হাফেজ সম্পন্ন করে পাগড়ি পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কে বা কারা যেন পরিকল্পিতভাবে আমার ছেলেকে হত্যা করে ড্রেনের ভেতর ফেলে রেখেছে। আমি আমার সন্তানের হত্যাকারীদের বিচার চাই।’
শিবপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ কোহিনুর মিয়া বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে আবদুল্লাহর লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে বিস্তারিত জানা যাবে।

নরসিংদীর শিবপুরে নিখোঁজের ২৪ দিন পর আবদুল্লাহ নামের এক মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) দুপুরে শিবপুর উপজেলার বড়ইতলা এলাকায় থার্মেক্স গ্রুপের আদুরী গার্মেন্টসের ইটিপি প্ল্যান্টের ময়লার ড্রেন থেকে তার লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত আবদুল্লাহ নরসিংদীর পলাশ উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের সেকান্দরদী গ্রামের বাসিন্দা মুক্তার হোসেনের ছেলে।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, নিহত আবদুল্লাহ সেকান্দরদী মধ্যপাড়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের শিক্ষার্থী ছিল। গত ২২ নভেম্বর সে মাদ্রাসা থেকে বাড়ির উদ্দেশে বের হয়ে আর ফেরেনি। পরে পরিবারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও সন্ধান না পেয়ে পলাশ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়।
আজ সকালে আদুরী গার্মেন্টস এলাকার একটি ড্রেন থেকে দুর্গন্ধ ছড়াতে থাকলে স্থানীয় বাসিন্দারা বিষয়টি পুলিশকে জানান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দুপুরে ইটিপি প্ল্যান্টের ময়লার ড্রেনের ভেতর থেকে আবদুল্লাহর লাশ উদ্ধার করে।
পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। খবর পেয়ে নিহত মাদ্রাসাছাত্রের স্বজনেরা হাসপাতালে এসে লাশের পরিচয় শনাক্ত করেন।
আবদুল্লাহর চাচাতো ভাই শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘আদুরী গার্মেন্টসের গেটের বাইরে ড্রেনের একটি মুখ রয়েছে এবং ভেতরেও ড্রেন রয়েছে। এর বাইরে আর কোনো ড্রেন নেই। যারা আমার ভাইকে হত্যা করেছে, তারা হয় গেটের বাইরে থেকে, নয়তো কোম্পানির ভেতর থেকেই লাশ ড্রেনে ফেলেছে। আমরা এর সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
নিহত আবদুল্লাহর বাবা মুক্তার হোসেন বলেন, ‘আমার ছেলে ২৭ পারা কোরআন শরিফ মুখস্থ করেছে। আগামী ১৯ ডিসেম্বর তার কোরআনে হাফেজ সম্পন্ন করে পাগড়ি পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কে বা কারা যেন পরিকল্পিতভাবে আমার ছেলেকে হত্যা করে ড্রেনের ভেতর ফেলে রেখেছে। আমি আমার সন্তানের হত্যাকারীদের বিচার চাই।’
শিবপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ কোহিনুর মিয়া বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে আবদুল্লাহর লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে বিস্তারিত জানা যাবে।

ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছাত্রী হলের সীমানা দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানান বাকৃবি হেলথ কেয়ারের ডেপুটি চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. মো. সাদিকুল ইসলাম খান। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলে এ ঘটনা
১২ মার্চ ২০২৪
খুলনা মহানগরীর দোলখোলা ইসলামপুর মোড়ে আবাসিক হোটেল থেকে তানভীর কবির তপু (৩০) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে হোটেল বিলাসীর তৃতীয় তলার একটি কক্ষের মেঝে থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
১০ মিনিট আগে
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের মেয়ে খাদিজা ইয়াসমিন বীথিকে একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করার পর কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসিবুজ্জামান তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৬ মিনিট আগে
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের দেওয়া বক্তব্যের কিছু অংশ খণ্ডিতভাবে প্রচার করে একটি মহল উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে বলে দাবি করেছেন বিভিন্ন বিভাগের ১০১ শিক্ষক।
৩৬ মিনিট আগে