মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

মুন্সিগঞ্জ একসময় বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল। তবে ২০০৮ সালের পর উদ্ভূত বাস্তবতায় মাঠে আগের মতো শক্ত অবস্থান ধরে রাখতে পারেনি দলটি। জুলাই অভ্যুত্থানের পর আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে জেলার তিনটি আসনই পুনরুদ্ধারে তাই জোর দিচ্ছেন নেতা-কর্মীরা। অন্যদিকে নেতা-কর্মীদের নিয়ে এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থীরা।
মুন্সিগঞ্জ-১ আসন থেকে পাঁচবার নির্বাচিত হয়েছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন মহাসচিব ও সাবেক রাষ্ট্রপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী। ১৯৭৯ সালে জিয়াউর রহমানের মন্ত্রিসভায় উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক মন্ত্রী এম শামসুল ইসলাম, এম কোরবান আলী, ড. মিজানুর রহমান শেলীর মতো হেভিওয়েট নেতারা বিভিন্ন সময় সংসদে মুন্সিগঞ্জের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। জেলায় আগে চারটি সংসদীয় আসন ছিল। তবে ২০০৮ সালের নির্বাচনে একটি কমিয়ে তিনটিতে নামিয়ে আনা হয়।
জেলা জামায়াতের আমির আ জ ম রুহুল কুদ্দুস জানান, তিনটি আসনেই তাঁদের প্রাথমিক মনোনয়ন চূড়ান্ত করা হয়েছে। তবে মিত্রদের সঙ্গে সমঝোতা হলে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় এদিক সেদিক হতে পারে। জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. মহিউদ্দিন জানান, তিনি নিজেও মনোনয়নপ্রত্যাশী। তবে চূড়ান্তভাবে দল যাকে মনোনয়ন দেবে তাঁর পক্ষেই কাজ করবেন।
মুন্সিগঞ্জ-১
শ্রীনগর ও সিরাজদিখান উপজেলা নিয়ে গঠিত আসনটিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শেখ মো. আব্দুল্লাহ। তিনি জেলা বিএনপির সদস্য ও সিরাজদিখান উপজেলা বিএনপির সভাপতি। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের জেলা সেক্রেটারি এ কে এম ফখরুদ্দিন রাজী। ইতিমধ্যেই তাঁর পক্ষে প্রচারে নেমেছেন নেতা-কর্মীরা। এনসিপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশীর মধ্যে প্রচারে অপেক্ষাকৃত এগিয়ে আছেন সিরাজদিখান উপজেলার প্রধান সমন্বয়কারী আলী নেওয়াজ। বাকি তিনজন হলেন জেলা শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট মারুফ হাসান মন্টি, সিরাজদিখান উপজেলার যুগ্ম সমন্বয়কারী ইমরান হোসাইন এবং জেলা কমিটির সদস্য হাসানুল হক মন্টু।
মুন্সিগঞ্জ-২
সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী মিজানুর রহমান সিনহাকে প্রাথমিক মনোনয়ন দিয়েছে বিএনপি। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের মজলিসে শুরা সদস্য ও সাবেক জেলা আমির অধ্যাপক এ বি এম ফজলুল করিম। লৌহজং ও টঙ্গীবাড়ি উপজেলা নিয়ে গঠিত আসনটিতে তৎপর এনসিপিও। তাদের প্রার্থী হতে পারেন এনসিপির জেলা সমন্বয়ক মাজেদুল ইসলাম।
মুন্সিগঞ্জ-৩
সদর উপজেলা ও গজারিয়া নিয়ে গঠিত আসনটিতে জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী মো. আবু ইউসুফ। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের সাবেক এই চেয়ারম্যানের পক্ষে এরই মধ্যে প্রচারে নেমেছেন নেতা-কর্মীরা। বিএনপি থেকে এখনো কাউকে সবুজসংকেত দেওয়া হয়নি। দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীর তালিকায় রয়েছেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মহিউদ্দিন আহমেদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজকল্যাণ সম্পাদক কামরুজ্জামান রতন, ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম বাবু এবং জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মোশারফ হোসেন পুস্তি।

মুন্সিগঞ্জ একসময় বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল। তবে ২০০৮ সালের পর উদ্ভূত বাস্তবতায় মাঠে আগের মতো শক্ত অবস্থান ধরে রাখতে পারেনি দলটি। জুলাই অভ্যুত্থানের পর আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে জেলার তিনটি আসনই পুনরুদ্ধারে তাই জোর দিচ্ছেন নেতা-কর্মীরা। অন্যদিকে নেতা-কর্মীদের নিয়ে এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থীরা।
মুন্সিগঞ্জ-১ আসন থেকে পাঁচবার নির্বাচিত হয়েছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন মহাসচিব ও সাবেক রাষ্ট্রপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী। ১৯৭৯ সালে জিয়াউর রহমানের মন্ত্রিসভায় উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক মন্ত্রী এম শামসুল ইসলাম, এম কোরবান আলী, ড. মিজানুর রহমান শেলীর মতো হেভিওয়েট নেতারা বিভিন্ন সময় সংসদে মুন্সিগঞ্জের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। জেলায় আগে চারটি সংসদীয় আসন ছিল। তবে ২০০৮ সালের নির্বাচনে একটি কমিয়ে তিনটিতে নামিয়ে আনা হয়।
জেলা জামায়াতের আমির আ জ ম রুহুল কুদ্দুস জানান, তিনটি আসনেই তাঁদের প্রাথমিক মনোনয়ন চূড়ান্ত করা হয়েছে। তবে মিত্রদের সঙ্গে সমঝোতা হলে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় এদিক সেদিক হতে পারে। জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. মহিউদ্দিন জানান, তিনি নিজেও মনোনয়নপ্রত্যাশী। তবে চূড়ান্তভাবে দল যাকে মনোনয়ন দেবে তাঁর পক্ষেই কাজ করবেন।
মুন্সিগঞ্জ-১
শ্রীনগর ও সিরাজদিখান উপজেলা নিয়ে গঠিত আসনটিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শেখ মো. আব্দুল্লাহ। তিনি জেলা বিএনপির সদস্য ও সিরাজদিখান উপজেলা বিএনপির সভাপতি। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের জেলা সেক্রেটারি এ কে এম ফখরুদ্দিন রাজী। ইতিমধ্যেই তাঁর পক্ষে প্রচারে নেমেছেন নেতা-কর্মীরা। এনসিপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশীর মধ্যে প্রচারে অপেক্ষাকৃত এগিয়ে আছেন সিরাজদিখান উপজেলার প্রধান সমন্বয়কারী আলী নেওয়াজ। বাকি তিনজন হলেন জেলা শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট মারুফ হাসান মন্টি, সিরাজদিখান উপজেলার যুগ্ম সমন্বয়কারী ইমরান হোসাইন এবং জেলা কমিটির সদস্য হাসানুল হক মন্টু।
মুন্সিগঞ্জ-২
সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী মিজানুর রহমান সিনহাকে প্রাথমিক মনোনয়ন দিয়েছে বিএনপি। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের মজলিসে শুরা সদস্য ও সাবেক জেলা আমির অধ্যাপক এ বি এম ফজলুল করিম। লৌহজং ও টঙ্গীবাড়ি উপজেলা নিয়ে গঠিত আসনটিতে তৎপর এনসিপিও। তাদের প্রার্থী হতে পারেন এনসিপির জেলা সমন্বয়ক মাজেদুল ইসলাম।
মুন্সিগঞ্জ-৩
সদর উপজেলা ও গজারিয়া নিয়ে গঠিত আসনটিতে জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী মো. আবু ইউসুফ। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের সাবেক এই চেয়ারম্যানের পক্ষে এরই মধ্যে প্রচারে নেমেছেন নেতা-কর্মীরা। বিএনপি থেকে এখনো কাউকে সবুজসংকেত দেওয়া হয়নি। দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীর তালিকায় রয়েছেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মহিউদ্দিন আহমেদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজকল্যাণ সম্পাদক কামরুজ্জামান রতন, ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম বাবু এবং জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মোশারফ হোসেন পুস্তি।
মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

মুন্সিগঞ্জ একসময় বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল। তবে ২০০৮ সালের পর উদ্ভূত বাস্তবতায় মাঠে আগের মতো শক্ত অবস্থান ধরে রাখতে পারেনি দলটি। জুলাই অভ্যুত্থানের পর আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে জেলার তিনটি আসনই পুনরুদ্ধারে তাই জোর দিচ্ছেন নেতা-কর্মীরা। অন্যদিকে নেতা-কর্মীদের নিয়ে এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থীরা।
মুন্সিগঞ্জ-১ আসন থেকে পাঁচবার নির্বাচিত হয়েছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন মহাসচিব ও সাবেক রাষ্ট্রপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী। ১৯৭৯ সালে জিয়াউর রহমানের মন্ত্রিসভায় উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক মন্ত্রী এম শামসুল ইসলাম, এম কোরবান আলী, ড. মিজানুর রহমান শেলীর মতো হেভিওয়েট নেতারা বিভিন্ন সময় সংসদে মুন্সিগঞ্জের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। জেলায় আগে চারটি সংসদীয় আসন ছিল। তবে ২০০৮ সালের নির্বাচনে একটি কমিয়ে তিনটিতে নামিয়ে আনা হয়।
জেলা জামায়াতের আমির আ জ ম রুহুল কুদ্দুস জানান, তিনটি আসনেই তাঁদের প্রাথমিক মনোনয়ন চূড়ান্ত করা হয়েছে। তবে মিত্রদের সঙ্গে সমঝোতা হলে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় এদিক সেদিক হতে পারে। জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. মহিউদ্দিন জানান, তিনি নিজেও মনোনয়নপ্রত্যাশী। তবে চূড়ান্তভাবে দল যাকে মনোনয়ন দেবে তাঁর পক্ষেই কাজ করবেন।
মুন্সিগঞ্জ-১
শ্রীনগর ও সিরাজদিখান উপজেলা নিয়ে গঠিত আসনটিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শেখ মো. আব্দুল্লাহ। তিনি জেলা বিএনপির সদস্য ও সিরাজদিখান উপজেলা বিএনপির সভাপতি। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের জেলা সেক্রেটারি এ কে এম ফখরুদ্দিন রাজী। ইতিমধ্যেই তাঁর পক্ষে প্রচারে নেমেছেন নেতা-কর্মীরা। এনসিপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশীর মধ্যে প্রচারে অপেক্ষাকৃত এগিয়ে আছেন সিরাজদিখান উপজেলার প্রধান সমন্বয়কারী আলী নেওয়াজ। বাকি তিনজন হলেন জেলা শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট মারুফ হাসান মন্টি, সিরাজদিখান উপজেলার যুগ্ম সমন্বয়কারী ইমরান হোসাইন এবং জেলা কমিটির সদস্য হাসানুল হক মন্টু।
মুন্সিগঞ্জ-২
সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী মিজানুর রহমান সিনহাকে প্রাথমিক মনোনয়ন দিয়েছে বিএনপি। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের মজলিসে শুরা সদস্য ও সাবেক জেলা আমির অধ্যাপক এ বি এম ফজলুল করিম। লৌহজং ও টঙ্গীবাড়ি উপজেলা নিয়ে গঠিত আসনটিতে তৎপর এনসিপিও। তাদের প্রার্থী হতে পারেন এনসিপির জেলা সমন্বয়ক মাজেদুল ইসলাম।
মুন্সিগঞ্জ-৩
সদর উপজেলা ও গজারিয়া নিয়ে গঠিত আসনটিতে জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী মো. আবু ইউসুফ। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের সাবেক এই চেয়ারম্যানের পক্ষে এরই মধ্যে প্রচারে নেমেছেন নেতা-কর্মীরা। বিএনপি থেকে এখনো কাউকে সবুজসংকেত দেওয়া হয়নি। দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীর তালিকায় রয়েছেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মহিউদ্দিন আহমেদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজকল্যাণ সম্পাদক কামরুজ্জামান রতন, ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম বাবু এবং জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মোশারফ হোসেন পুস্তি।

মুন্সিগঞ্জ একসময় বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল। তবে ২০০৮ সালের পর উদ্ভূত বাস্তবতায় মাঠে আগের মতো শক্ত অবস্থান ধরে রাখতে পারেনি দলটি। জুলাই অভ্যুত্থানের পর আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে জেলার তিনটি আসনই পুনরুদ্ধারে তাই জোর দিচ্ছেন নেতা-কর্মীরা। অন্যদিকে নেতা-কর্মীদের নিয়ে এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থীরা।
মুন্সিগঞ্জ-১ আসন থেকে পাঁচবার নির্বাচিত হয়েছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন মহাসচিব ও সাবেক রাষ্ট্রপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী। ১৯৭৯ সালে জিয়াউর রহমানের মন্ত্রিসভায় উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক মন্ত্রী এম শামসুল ইসলাম, এম কোরবান আলী, ড. মিজানুর রহমান শেলীর মতো হেভিওয়েট নেতারা বিভিন্ন সময় সংসদে মুন্সিগঞ্জের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। জেলায় আগে চারটি সংসদীয় আসন ছিল। তবে ২০০৮ সালের নির্বাচনে একটি কমিয়ে তিনটিতে নামিয়ে আনা হয়।
জেলা জামায়াতের আমির আ জ ম রুহুল কুদ্দুস জানান, তিনটি আসনেই তাঁদের প্রাথমিক মনোনয়ন চূড়ান্ত করা হয়েছে। তবে মিত্রদের সঙ্গে সমঝোতা হলে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় এদিক সেদিক হতে পারে। জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. মহিউদ্দিন জানান, তিনি নিজেও মনোনয়নপ্রত্যাশী। তবে চূড়ান্তভাবে দল যাকে মনোনয়ন দেবে তাঁর পক্ষেই কাজ করবেন।
মুন্সিগঞ্জ-১
শ্রীনগর ও সিরাজদিখান উপজেলা নিয়ে গঠিত আসনটিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শেখ মো. আব্দুল্লাহ। তিনি জেলা বিএনপির সদস্য ও সিরাজদিখান উপজেলা বিএনপির সভাপতি। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের জেলা সেক্রেটারি এ কে এম ফখরুদ্দিন রাজী। ইতিমধ্যেই তাঁর পক্ষে প্রচারে নেমেছেন নেতা-কর্মীরা। এনসিপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশীর মধ্যে প্রচারে অপেক্ষাকৃত এগিয়ে আছেন সিরাজদিখান উপজেলার প্রধান সমন্বয়কারী আলী নেওয়াজ। বাকি তিনজন হলেন জেলা শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট মারুফ হাসান মন্টি, সিরাজদিখান উপজেলার যুগ্ম সমন্বয়কারী ইমরান হোসাইন এবং জেলা কমিটির সদস্য হাসানুল হক মন্টু।
মুন্সিগঞ্জ-২
সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী মিজানুর রহমান সিনহাকে প্রাথমিক মনোনয়ন দিয়েছে বিএনপি। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের মজলিসে শুরা সদস্য ও সাবেক জেলা আমির অধ্যাপক এ বি এম ফজলুল করিম। লৌহজং ও টঙ্গীবাড়ি উপজেলা নিয়ে গঠিত আসনটিতে তৎপর এনসিপিও। তাদের প্রার্থী হতে পারেন এনসিপির জেলা সমন্বয়ক মাজেদুল ইসলাম।
মুন্সিগঞ্জ-৩
সদর উপজেলা ও গজারিয়া নিয়ে গঠিত আসনটিতে জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী মো. আবু ইউসুফ। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের সাবেক এই চেয়ারম্যানের পক্ষে এরই মধ্যে প্রচারে নেমেছেন নেতা-কর্মীরা। বিএনপি থেকে এখনো কাউকে সবুজসংকেত দেওয়া হয়নি। দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীর তালিকায় রয়েছেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মহিউদ্দিন আহমেদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজকল্যাণ সম্পাদক কামরুজ্জামান রতন, ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম বাবু এবং জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মোশারফ হোসেন পুস্তি।

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১৫ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৮ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৪ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মনোনয়ন দাখিল করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে যান সাঈদ আল নোমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে শতাধিক নেতা-কর্মী ছিলেন। একপর্যায়ে পুলিশ বাধা দিলে দুই পক্ষের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। পরে সাঈদ আল নোমান কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। তবে শুধু সাঈদ আল নোমানই নন, মনোনয়ন জমা দিতে আসা প্রায় সব প্রার্থীই কর্মী-সমর্থক পরিবেষ্টিত হয়ে এসেছেন।
এ ব্যাপারে সাঈদ আল নোমান বলেন, ‘এটা একদিকে যেমন প্রাপ্তির, অন্যদিকে বিব্রতকরও। এটা বাবার সময় থেকে দেখে আসছি।’ এমন পরিস্থিতির জন্য বিব্রতবোধ করার কথাও জানান তিনি।
নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার সময় প্রার্থী বা তাঁর প্রস্তাবক, সমর্থকসহ পাঁচজনের বেশি উপস্থিত থাকতে পারবেন না; এ সময় কোনো ধরনের মিছিল, শোডউন করলে আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. মো. জিয়াউদ্দিনের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তাঁর একান্ত সচিব মো. রিদুয়ানুল ইসলাম জানান, ‘স্যার (বিভাগীয় কমিশনার) মনোনয়নপত্র জমা নিয়ে ব্যস্ত আছেন। এই বিষয়ে তিনি পরে কথা বলবেন।’

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মনোনয়ন দাখিল করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে যান সাঈদ আল নোমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে শতাধিক নেতা-কর্মী ছিলেন। একপর্যায়ে পুলিশ বাধা দিলে দুই পক্ষের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। পরে সাঈদ আল নোমান কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। তবে শুধু সাঈদ আল নোমানই নন, মনোনয়ন জমা দিতে আসা প্রায় সব প্রার্থীই কর্মী-সমর্থক পরিবেষ্টিত হয়ে এসেছেন।
এ ব্যাপারে সাঈদ আল নোমান বলেন, ‘এটা একদিকে যেমন প্রাপ্তির, অন্যদিকে বিব্রতকরও। এটা বাবার সময় থেকে দেখে আসছি।’ এমন পরিস্থিতির জন্য বিব্রতবোধ করার কথাও জানান তিনি।
নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার সময় প্রার্থী বা তাঁর প্রস্তাবক, সমর্থকসহ পাঁচজনের বেশি উপস্থিত থাকতে পারবেন না; এ সময় কোনো ধরনের মিছিল, শোডউন করলে আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. মো. জিয়াউদ্দিনের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তাঁর একান্ত সচিব মো. রিদুয়ানুল ইসলাম জানান, ‘স্যার (বিভাগীয় কমিশনার) মনোনয়নপত্র জমা নিয়ে ব্যস্ত আছেন। এই বিষয়ে তিনি পরে কথা বলবেন।’

মুন্সিগঞ্জ একসময় বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল। তবে ২০০৮ সালের পর উদ্ভূত বাস্তবতায় মাঠে আগের মতো শক্ত অবস্থান ধরে রাখতে পারেনি দলটি। জুলাই অভ্যুত্থানের পর আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে জেলার তিনটি আসনই পুনরুদ্ধারে তাই জোর দিচ্ছেন নেতা-কর্মীরা।
২২ নভেম্বর ২০২৫
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৮ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৪ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
আটক যুবকের নাম মো. আরাফাত জামান (৩৯)। তিনি ধানমন্ডীর জিগাতলা এলাকার বাসিন্দা বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কর্মসূচি চলাকালে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও উপস্থিত সাধারণ জনতা সন্দেহজনক আচরণের কারণে ওই যুবককে আটক করে। পরে তাঁর হেফাজত থেকে একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করা হয় এবং পরে পুলিশে দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ইনকিলাব মঞ্চের উদ্যোগে অবরোধ কর্মসূচি থেকে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও সাধারণ জনতা খেলনা পিস্তলসহ একজনকে আটক করে। ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়েছে।

রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
আটক যুবকের নাম মো. আরাফাত জামান (৩৯)। তিনি ধানমন্ডীর জিগাতলা এলাকার বাসিন্দা বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কর্মসূচি চলাকালে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও উপস্থিত সাধারণ জনতা সন্দেহজনক আচরণের কারণে ওই যুবককে আটক করে। পরে তাঁর হেফাজত থেকে একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করা হয় এবং পরে পুলিশে দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ইনকিলাব মঞ্চের উদ্যোগে অবরোধ কর্মসূচি থেকে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও সাধারণ জনতা খেলনা পিস্তলসহ একজনকে আটক করে। ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়েছে।

মুন্সিগঞ্জ একসময় বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল। তবে ২০০৮ সালের পর উদ্ভূত বাস্তবতায় মাঠে আগের মতো শক্ত অবস্থান ধরে রাখতে পারেনি দলটি। জুলাই অভ্যুত্থানের পর আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে জেলার তিনটি আসনই পুনরুদ্ধারে তাই জোর দিচ্ছেন নেতা-কর্মীরা।
২২ নভেম্বর ২০২৫
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১৫ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৮ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৪ মিনিট আগেমৌলভীবাজার প্রতিনিধি

পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের। শীত থেকে বাঁচার মতো প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ও নেই শ্রমিকদের। একই সঙ্গে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বাগানের বয়স্ক থেকে শিশুরা।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রোববার ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা একই রকম থাকতে পারে।
সূর্যের দেখা না মেলায় ও ঘন কুয়াশা থাকায় মৌলভীবাজারে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। এই ঠান্ডার মধ্যেই গাছ-গাছালিতে ঘেরা চা-বাগানগুলোয় সকাল থেকে কাজে নেমে পড়ছেন চা-শ্রমিকের। তাঁদের পরনে নেই পর্যাপ্ত গরম কাপড়। অনেকে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
চা-শ্রমিকেরা জানান, শীতের কারণে অনেক কষ্টে পড়েছেন তাঁরা। বাগান কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোনো শীতবস্ত্র দেয় না। আর নিজেদের স্বল্প আয় দিয়ে গরম কাপড় কেনার সাধ্যও তাঁদের নেই। রাতে ঠান্ডার জন্য অনেকেই ঘুমাতে পারেন না। শীত নিবারণে ঘরের ভেতরে ও বাইরে খড়কুটো দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে রাত কাটাতে হয়। কেউ কেউ বস্তা বিছিয়ে ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করেন।
শমশেরনগর চা-বাগানের চা-শ্রমিক গীতা রবিদাস ও মায়া রবিদাস বলেন, ‘এই শীতে কাজ করা অনেক কষ্টের। আমরা চা-শ্রমিকেরা কোনো শীতবস্ত্র পাই না। বাগানের শ্রমিকদের অবস্থা খুবই করুণ। ঠান্ডায় অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
চা-শ্রমিকনেতা সীতারাম বিন বলেন, ‘প্রতিবছর শীতের সময় চা-শ্রমিকদের বেশি কষ্ট হয়। এমনিতেই শ্রীমঙ্গলসহ পুরো মৌলভীবাজার জেলায় শীত বেশি পড়ে। এ জেলায় ৯২টি চা-বাগান রয়েছে। কোনো বাগানের শ্রমিকদের পর্যাপ্ত গরম কাপড় নেই। প্রতিদিন ঠান্ডার কারণে অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হচ্ছেন চা-শ্রমিকেরা। বিশেষ করে শীতে বাগানের শিশু ও বৃদ্ধরা অনেক কষ্টে আছেন।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, কয়েক দিন ধরেই এই অঞ্চলে শীতের দাপট বেড়েছে। বিশেষ করে রাতে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। আরও কয়েক দিন একই রকম তাপমাত্রা থাকবে।
শীতের দাপট বাড়ার সঙ্গে ঠান্ডার রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। বিশেষ করে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। অনেকেই চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে ছুটছেন। কেউ প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরছেন।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন মো. মামুনুর রহমান বলেন, শীতের মধ্যে সবাইকে পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরতে হবে। বিশেষ করে এ সময় শিশু ও বৃদ্ধদের প্রতি বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। তাদেরকে বেশি করে গরম কাপড় পরিধান করে রাখতে হবে।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক তৌহিদুজ্জামান পাভেল বলেন, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছি। কেউ আবেদন করলে তাদের শীতবস্ত্র দেব।’

পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের। শীত থেকে বাঁচার মতো প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ও নেই শ্রমিকদের। একই সঙ্গে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বাগানের বয়স্ক থেকে শিশুরা।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রোববার ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা একই রকম থাকতে পারে।
সূর্যের দেখা না মেলায় ও ঘন কুয়াশা থাকায় মৌলভীবাজারে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। এই ঠান্ডার মধ্যেই গাছ-গাছালিতে ঘেরা চা-বাগানগুলোয় সকাল থেকে কাজে নেমে পড়ছেন চা-শ্রমিকের। তাঁদের পরনে নেই পর্যাপ্ত গরম কাপড়। অনেকে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
চা-শ্রমিকেরা জানান, শীতের কারণে অনেক কষ্টে পড়েছেন তাঁরা। বাগান কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোনো শীতবস্ত্র দেয় না। আর নিজেদের স্বল্প আয় দিয়ে গরম কাপড় কেনার সাধ্যও তাঁদের নেই। রাতে ঠান্ডার জন্য অনেকেই ঘুমাতে পারেন না। শীত নিবারণে ঘরের ভেতরে ও বাইরে খড়কুটো দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে রাত কাটাতে হয়। কেউ কেউ বস্তা বিছিয়ে ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করেন।
শমশেরনগর চা-বাগানের চা-শ্রমিক গীতা রবিদাস ও মায়া রবিদাস বলেন, ‘এই শীতে কাজ করা অনেক কষ্টের। আমরা চা-শ্রমিকেরা কোনো শীতবস্ত্র পাই না। বাগানের শ্রমিকদের অবস্থা খুবই করুণ। ঠান্ডায় অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
চা-শ্রমিকনেতা সীতারাম বিন বলেন, ‘প্রতিবছর শীতের সময় চা-শ্রমিকদের বেশি কষ্ট হয়। এমনিতেই শ্রীমঙ্গলসহ পুরো মৌলভীবাজার জেলায় শীত বেশি পড়ে। এ জেলায় ৯২টি চা-বাগান রয়েছে। কোনো বাগানের শ্রমিকদের পর্যাপ্ত গরম কাপড় নেই। প্রতিদিন ঠান্ডার কারণে অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হচ্ছেন চা-শ্রমিকেরা। বিশেষ করে শীতে বাগানের শিশু ও বৃদ্ধরা অনেক কষ্টে আছেন।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, কয়েক দিন ধরেই এই অঞ্চলে শীতের দাপট বেড়েছে। বিশেষ করে রাতে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। আরও কয়েক দিন একই রকম তাপমাত্রা থাকবে।
শীতের দাপট বাড়ার সঙ্গে ঠান্ডার রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। বিশেষ করে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। অনেকেই চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে ছুটছেন। কেউ প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরছেন।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন মো. মামুনুর রহমান বলেন, শীতের মধ্যে সবাইকে পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরতে হবে। বিশেষ করে এ সময় শিশু ও বৃদ্ধদের প্রতি বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। তাদেরকে বেশি করে গরম কাপড় পরিধান করে রাখতে হবে।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক তৌহিদুজ্জামান পাভেল বলেন, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছি। কেউ আবেদন করলে তাদের শীতবস্ত্র দেব।’

মুন্সিগঞ্জ একসময় বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল। তবে ২০০৮ সালের পর উদ্ভূত বাস্তবতায় মাঠে আগের মতো শক্ত অবস্থান ধরে রাখতে পারেনি দলটি। জুলাই অভ্যুত্থানের পর আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে জেলার তিনটি আসনই পুনরুদ্ধারে তাই জোর দিচ্ছেন নেতা-কর্মীরা।
২২ নভেম্বর ২০২৫
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১৫ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৪ মিনিট আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
এ ছাড়া বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আখতারুল আলম ফারুক, খেলাফত মজলিসের মো. রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের মো. নূরে আলম সিদ্দিকী।
অপর দিকে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন প্রয়াত প্রকৌশলী শামছ উদ্দিনের স্ত্রী অধ্যক্ষ আখতার সুলতানা, ছেলে তানভীর আহমেদ রানা ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল করিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম জানান, এই আসনে নির্বাচনের জন্য ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন, তাঁর মধ্যে আটজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলনকে মনোনয়ন দিলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থকেরা প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি পালন করেন। তাঁরা জামায়াত মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তন ও অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থনে ‘ফুলবাড়িয়া ঐক্যবদ্ধ জনতা’র ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন।
এরপর গত ১৭ সেপ্টেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সাংগঠনিক কার্যক্রম ও সদস্যপদ (রুকনিয়াত) স্থগিত করে জামায়াতে ইসলামী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দল আমাকে মূল্যায়ন না করলেও মানুষের ভালোবাসায় প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচনে সাধারণ মানুষ আমার ওপর আস্থা রাখবে।’
উল্লেখ্য, একটি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসন। মোট ভোটার ৪ লাখ ১২ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ২ লাখ ৫ হাজার ৪৭৯ জন পুরুষ ও ২ লাখ ৭ হাজার ৩৬২ জন নারী এবং হিজড়া দুজন।

ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
এ ছাড়া বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আখতারুল আলম ফারুক, খেলাফত মজলিসের মো. রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের মো. নূরে আলম সিদ্দিকী।
অপর দিকে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন প্রয়াত প্রকৌশলী শামছ উদ্দিনের স্ত্রী অধ্যক্ষ আখতার সুলতানা, ছেলে তানভীর আহমেদ রানা ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল করিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম জানান, এই আসনে নির্বাচনের জন্য ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন, তাঁর মধ্যে আটজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলনকে মনোনয়ন দিলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থকেরা প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি পালন করেন। তাঁরা জামায়াত মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তন ও অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থনে ‘ফুলবাড়িয়া ঐক্যবদ্ধ জনতা’র ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন।
এরপর গত ১৭ সেপ্টেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সাংগঠনিক কার্যক্রম ও সদস্যপদ (রুকনিয়াত) স্থগিত করে জামায়াতে ইসলামী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দল আমাকে মূল্যায়ন না করলেও মানুষের ভালোবাসায় প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচনে সাধারণ মানুষ আমার ওপর আস্থা রাখবে।’
উল্লেখ্য, একটি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসন। মোট ভোটার ৪ লাখ ১২ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ২ লাখ ৫ হাজার ৪৭৯ জন পুরুষ ও ২ লাখ ৭ হাজার ৩৬২ জন নারী এবং হিজড়া দুজন।

মুন্সিগঞ্জ একসময় বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল। তবে ২০০৮ সালের পর উদ্ভূত বাস্তবতায় মাঠে আগের মতো শক্ত অবস্থান ধরে রাখতে পারেনি দলটি। জুলাই অভ্যুত্থানের পর আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে জেলার তিনটি আসনই পুনরুদ্ধারে তাই জোর দিচ্ছেন নেতা-কর্মীরা।
২২ নভেম্বর ২০২৫
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১৫ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৮ মিনিট আগে