মাহিদুল ইসলাম, মৌলভীবাজার

দুপুর গড়িয়ে বিকেল। হাওরে মাছ শিকার করছেন স্থানীয় জেলেরা। তাঁদের ভিড়ে হাওরের বিভিন্ন প্রান্তে আরও কয়েকজনকে হাতে ব্যাগ নিয়ে কাদাভরা নিচু জায়গায় হেঁটে হেঁটে কিছু একটা খুঁজতে দেখা যায়। তাঁরা হাওরের দেশীয় মাছ শিকার করতে আসেননি। তাঁরা হাওরের জমির কাদামাটির গর্তে হাত ঢুকিয়ে কুঁচিয়া মাছ শিকার করছেন। এমন দৃশ্য মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের পতনঊষার ইউনিয়নের কেওলার হাওরে চোখে পড়ে।
শুভাশ উড়াং, অবুজ উড়াং, রাজন উড়াংসহ কয়েকজন কেওলার হাওরে কাদামাটিতে কুঁচিয়া শিকার করেন। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাঁরা সবাই কমলগঞ্জের মির্তিঙ্গা, দেওড়াছড়া চা-বাগানের শ্রমিক। পরিবারের একজন সদস্য ১৭০ টাকা মজুরিতে চা-বাগানে কাজ করেন। এই টাকা দিয়ে সংসার চলে না। এ জন্য কিশোর বয়স থেকে তাঁরা কুঁচিয়া মাছ শিকার করছেন। তাঁরা জানান, প্রতিদিন সকালে কুঁচিয়া শিকারের জন্য বাড়ি থেকে বের হন। সারা দিন খাল-বিল, হাওর-বাঁওড়, নদী-নালা চষে বেড়িয়ে কুঁচিয়া সংগ্রহ করেন। গড়ে প্রতিদিন ৩০ থেকে ৩৫ কিলোমিটার পথ তাঁদের হাঁটতে হয়। তাঁরা আরও জানান, প্রতিদিন গড়ে দুই থেকে পাঁচ কেজি কুঁচিয়া মাছ শিকার করতে পারেন। এই মাছ শ্রীমঙ্গল শহরে বিক্রি হয়। প্রতি কেজি কুঁচিয়া ৩০০ টাকা করে বিক্রি করেন। সারা বছর তাঁরা কুঁচিয়া মাছ সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন প্রান্তে ছুটে চলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই অঞ্চলে চা-শ্রমিক পরিবারের জীবিকা নির্বাহের অন্যতম উপায় কুঁচিয়া মাছ শিকার করে বিক্রি করা। বেশির ভাগ চা-বাগানে ৫০-৮০টি পরিবার কুঁচিয়া মাছ বেচে সংসার চালান। যুগের পর যুগ এই পেশায় তাঁরা নিয়োজিত। আগে জলাশয়ে অনেক কুঁচিয়া পাওয়া গেলেও এখন এর সংখ্যা অনেক কমে এসেছে। তবে আগের চেয়ে বাজারে এর দাম বেড়েছে।
চা-শ্রমিক নেতারা বলেন, বাগানের অনেক শ্রমিক আছেন, তাঁদের পেশা কুঁচিয়া সংগ্রহ করে বিক্রি করা। এই কাজ করতে তাঁদের অনেক পরিশ্রম করতে হয়। সারা দিন কাদা মাটিতে হাঁটতে হয়। তাঁরা অভিযোগ করেন, সরকারিভাবে কুঁচিয়া চাষের জন্য অনেক সময় ঋণ দেওয়া হয়েছে। তবে এই ঋণ কোনো সময় চা-শ্রমিকেরা পাননি, বরং যাঁরা কুঁচিয়া চাষ করেননি তাঁদের দেওয়া হয়েছে। যাঁরা এই পেশায় নিয়োজিত, কুঁচিয়া চাষের জন্য সরকারি ক্ষুদ্রঋণ দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
কমলগঞ্জ উপজেলার মির্তিঙ্গা চা-বাগানের শুভাশ উড়াং জানান, প্রায় ৪০ বছর ধরে হাওর, ডোবা, নদী, খাল-বিল, পুকুরসহ বিভিন্ন স্থানে কুঁচিয়া ধরেন। তাঁর পরিবারে পাঁচ সদস্য আছেন। স্ত্রী বাগানে কাজ করেন। কিন্তু বাগানের টাকা দিয়ে তাঁদের সংসার চলে না। এ জন্য তিনি কুঁচিয়া সংগ্রহ করে বিক্রি করেন। তিনি জানান, কাদামাটিতে অনেক পথ হাঁটতে হয়। প্রতিদিন ৭০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকার কুঁচিয়া শিকার করা যায়। এগুলো শ্রীমঙ্গল নিয়ে বিক্রি হয়। বাগানের কাজের চেয়ে এই পেশায় ভালো আছেন বলে তিনি জানান।
মৌলভীবাজার মৎস্য কর্মকর্তা ড. মো. আরিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেখানে কুঁচিয়া চাষ হচ্ছে, সেই জায়গা সংরক্ষণের জন্য সরকারিভাবে একটা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমরা ইতিমধ্যে বড়লেখা, রাজনগর, শ্রীমঙ্গক ও মৌলভীবাজার সদর উপজেলার নাম পাঠিয়েছি। কমলগঞ্জ উপজেলার নাম যুক্ত করা হবে।’

দুপুর গড়িয়ে বিকেল। হাওরে মাছ শিকার করছেন স্থানীয় জেলেরা। তাঁদের ভিড়ে হাওরের বিভিন্ন প্রান্তে আরও কয়েকজনকে হাতে ব্যাগ নিয়ে কাদাভরা নিচু জায়গায় হেঁটে হেঁটে কিছু একটা খুঁজতে দেখা যায়। তাঁরা হাওরের দেশীয় মাছ শিকার করতে আসেননি। তাঁরা হাওরের জমির কাদামাটির গর্তে হাত ঢুকিয়ে কুঁচিয়া মাছ শিকার করছেন। এমন দৃশ্য মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের পতনঊষার ইউনিয়নের কেওলার হাওরে চোখে পড়ে।
শুভাশ উড়াং, অবুজ উড়াং, রাজন উড়াংসহ কয়েকজন কেওলার হাওরে কাদামাটিতে কুঁচিয়া শিকার করেন। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাঁরা সবাই কমলগঞ্জের মির্তিঙ্গা, দেওড়াছড়া চা-বাগানের শ্রমিক। পরিবারের একজন সদস্য ১৭০ টাকা মজুরিতে চা-বাগানে কাজ করেন। এই টাকা দিয়ে সংসার চলে না। এ জন্য কিশোর বয়স থেকে তাঁরা কুঁচিয়া মাছ শিকার করছেন। তাঁরা জানান, প্রতিদিন সকালে কুঁচিয়া শিকারের জন্য বাড়ি থেকে বের হন। সারা দিন খাল-বিল, হাওর-বাঁওড়, নদী-নালা চষে বেড়িয়ে কুঁচিয়া সংগ্রহ করেন। গড়ে প্রতিদিন ৩০ থেকে ৩৫ কিলোমিটার পথ তাঁদের হাঁটতে হয়। তাঁরা আরও জানান, প্রতিদিন গড়ে দুই থেকে পাঁচ কেজি কুঁচিয়া মাছ শিকার করতে পারেন। এই মাছ শ্রীমঙ্গল শহরে বিক্রি হয়। প্রতি কেজি কুঁচিয়া ৩০০ টাকা করে বিক্রি করেন। সারা বছর তাঁরা কুঁচিয়া মাছ সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন প্রান্তে ছুটে চলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই অঞ্চলে চা-শ্রমিক পরিবারের জীবিকা নির্বাহের অন্যতম উপায় কুঁচিয়া মাছ শিকার করে বিক্রি করা। বেশির ভাগ চা-বাগানে ৫০-৮০টি পরিবার কুঁচিয়া মাছ বেচে সংসার চালান। যুগের পর যুগ এই পেশায় তাঁরা নিয়োজিত। আগে জলাশয়ে অনেক কুঁচিয়া পাওয়া গেলেও এখন এর সংখ্যা অনেক কমে এসেছে। তবে আগের চেয়ে বাজারে এর দাম বেড়েছে।
চা-শ্রমিক নেতারা বলেন, বাগানের অনেক শ্রমিক আছেন, তাঁদের পেশা কুঁচিয়া সংগ্রহ করে বিক্রি করা। এই কাজ করতে তাঁদের অনেক পরিশ্রম করতে হয়। সারা দিন কাদা মাটিতে হাঁটতে হয়। তাঁরা অভিযোগ করেন, সরকারিভাবে কুঁচিয়া চাষের জন্য অনেক সময় ঋণ দেওয়া হয়েছে। তবে এই ঋণ কোনো সময় চা-শ্রমিকেরা পাননি, বরং যাঁরা কুঁচিয়া চাষ করেননি তাঁদের দেওয়া হয়েছে। যাঁরা এই পেশায় নিয়োজিত, কুঁচিয়া চাষের জন্য সরকারি ক্ষুদ্রঋণ দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
কমলগঞ্জ উপজেলার মির্তিঙ্গা চা-বাগানের শুভাশ উড়াং জানান, প্রায় ৪০ বছর ধরে হাওর, ডোবা, নদী, খাল-বিল, পুকুরসহ বিভিন্ন স্থানে কুঁচিয়া ধরেন। তাঁর পরিবারে পাঁচ সদস্য আছেন। স্ত্রী বাগানে কাজ করেন। কিন্তু বাগানের টাকা দিয়ে তাঁদের সংসার চলে না। এ জন্য তিনি কুঁচিয়া সংগ্রহ করে বিক্রি করেন। তিনি জানান, কাদামাটিতে অনেক পথ হাঁটতে হয়। প্রতিদিন ৭০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকার কুঁচিয়া শিকার করা যায়। এগুলো শ্রীমঙ্গল নিয়ে বিক্রি হয়। বাগানের কাজের চেয়ে এই পেশায় ভালো আছেন বলে তিনি জানান।
মৌলভীবাজার মৎস্য কর্মকর্তা ড. মো. আরিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেখানে কুঁচিয়া চাষ হচ্ছে, সেই জায়গা সংরক্ষণের জন্য সরকারিভাবে একটা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমরা ইতিমধ্যে বড়লেখা, রাজনগর, শ্রীমঙ্গক ও মৌলভীবাজার সদর উপজেলার নাম পাঠিয়েছি। কমলগঞ্জ উপজেলার নাম যুক্ত করা হবে।’
মাহিদুল ইসলাম, মৌলভীবাজার

দুপুর গড়িয়ে বিকেল। হাওরে মাছ শিকার করছেন স্থানীয় জেলেরা। তাঁদের ভিড়ে হাওরের বিভিন্ন প্রান্তে আরও কয়েকজনকে হাতে ব্যাগ নিয়ে কাদাভরা নিচু জায়গায় হেঁটে হেঁটে কিছু একটা খুঁজতে দেখা যায়। তাঁরা হাওরের দেশীয় মাছ শিকার করতে আসেননি। তাঁরা হাওরের জমির কাদামাটির গর্তে হাত ঢুকিয়ে কুঁচিয়া মাছ শিকার করছেন। এমন দৃশ্য মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের পতনঊষার ইউনিয়নের কেওলার হাওরে চোখে পড়ে।
শুভাশ উড়াং, অবুজ উড়াং, রাজন উড়াংসহ কয়েকজন কেওলার হাওরে কাদামাটিতে কুঁচিয়া শিকার করেন। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাঁরা সবাই কমলগঞ্জের মির্তিঙ্গা, দেওড়াছড়া চা-বাগানের শ্রমিক। পরিবারের একজন সদস্য ১৭০ টাকা মজুরিতে চা-বাগানে কাজ করেন। এই টাকা দিয়ে সংসার চলে না। এ জন্য কিশোর বয়স থেকে তাঁরা কুঁচিয়া মাছ শিকার করছেন। তাঁরা জানান, প্রতিদিন সকালে কুঁচিয়া শিকারের জন্য বাড়ি থেকে বের হন। সারা দিন খাল-বিল, হাওর-বাঁওড়, নদী-নালা চষে বেড়িয়ে কুঁচিয়া সংগ্রহ করেন। গড়ে প্রতিদিন ৩০ থেকে ৩৫ কিলোমিটার পথ তাঁদের হাঁটতে হয়। তাঁরা আরও জানান, প্রতিদিন গড়ে দুই থেকে পাঁচ কেজি কুঁচিয়া মাছ শিকার করতে পারেন। এই মাছ শ্রীমঙ্গল শহরে বিক্রি হয়। প্রতি কেজি কুঁচিয়া ৩০০ টাকা করে বিক্রি করেন। সারা বছর তাঁরা কুঁচিয়া মাছ সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন প্রান্তে ছুটে চলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই অঞ্চলে চা-শ্রমিক পরিবারের জীবিকা নির্বাহের অন্যতম উপায় কুঁচিয়া মাছ শিকার করে বিক্রি করা। বেশির ভাগ চা-বাগানে ৫০-৮০টি পরিবার কুঁচিয়া মাছ বেচে সংসার চালান। যুগের পর যুগ এই পেশায় তাঁরা নিয়োজিত। আগে জলাশয়ে অনেক কুঁচিয়া পাওয়া গেলেও এখন এর সংখ্যা অনেক কমে এসেছে। তবে আগের চেয়ে বাজারে এর দাম বেড়েছে।
চা-শ্রমিক নেতারা বলেন, বাগানের অনেক শ্রমিক আছেন, তাঁদের পেশা কুঁচিয়া সংগ্রহ করে বিক্রি করা। এই কাজ করতে তাঁদের অনেক পরিশ্রম করতে হয়। সারা দিন কাদা মাটিতে হাঁটতে হয়। তাঁরা অভিযোগ করেন, সরকারিভাবে কুঁচিয়া চাষের জন্য অনেক সময় ঋণ দেওয়া হয়েছে। তবে এই ঋণ কোনো সময় চা-শ্রমিকেরা পাননি, বরং যাঁরা কুঁচিয়া চাষ করেননি তাঁদের দেওয়া হয়েছে। যাঁরা এই পেশায় নিয়োজিত, কুঁচিয়া চাষের জন্য সরকারি ক্ষুদ্রঋণ দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
কমলগঞ্জ উপজেলার মির্তিঙ্গা চা-বাগানের শুভাশ উড়াং জানান, প্রায় ৪০ বছর ধরে হাওর, ডোবা, নদী, খাল-বিল, পুকুরসহ বিভিন্ন স্থানে কুঁচিয়া ধরেন। তাঁর পরিবারে পাঁচ সদস্য আছেন। স্ত্রী বাগানে কাজ করেন। কিন্তু বাগানের টাকা দিয়ে তাঁদের সংসার চলে না। এ জন্য তিনি কুঁচিয়া সংগ্রহ করে বিক্রি করেন। তিনি জানান, কাদামাটিতে অনেক পথ হাঁটতে হয়। প্রতিদিন ৭০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকার কুঁচিয়া শিকার করা যায়। এগুলো শ্রীমঙ্গল নিয়ে বিক্রি হয়। বাগানের কাজের চেয়ে এই পেশায় ভালো আছেন বলে তিনি জানান।
মৌলভীবাজার মৎস্য কর্মকর্তা ড. মো. আরিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেখানে কুঁচিয়া চাষ হচ্ছে, সেই জায়গা সংরক্ষণের জন্য সরকারিভাবে একটা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমরা ইতিমধ্যে বড়লেখা, রাজনগর, শ্রীমঙ্গক ও মৌলভীবাজার সদর উপজেলার নাম পাঠিয়েছি। কমলগঞ্জ উপজেলার নাম যুক্ত করা হবে।’

দুপুর গড়িয়ে বিকেল। হাওরে মাছ শিকার করছেন স্থানীয় জেলেরা। তাঁদের ভিড়ে হাওরের বিভিন্ন প্রান্তে আরও কয়েকজনকে হাতে ব্যাগ নিয়ে কাদাভরা নিচু জায়গায় হেঁটে হেঁটে কিছু একটা খুঁজতে দেখা যায়। তাঁরা হাওরের দেশীয় মাছ শিকার করতে আসেননি। তাঁরা হাওরের জমির কাদামাটির গর্তে হাত ঢুকিয়ে কুঁচিয়া মাছ শিকার করছেন। এমন দৃশ্য মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের পতনঊষার ইউনিয়নের কেওলার হাওরে চোখে পড়ে।
শুভাশ উড়াং, অবুজ উড়াং, রাজন উড়াংসহ কয়েকজন কেওলার হাওরে কাদামাটিতে কুঁচিয়া শিকার করেন। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাঁরা সবাই কমলগঞ্জের মির্তিঙ্গা, দেওড়াছড়া চা-বাগানের শ্রমিক। পরিবারের একজন সদস্য ১৭০ টাকা মজুরিতে চা-বাগানে কাজ করেন। এই টাকা দিয়ে সংসার চলে না। এ জন্য কিশোর বয়স থেকে তাঁরা কুঁচিয়া মাছ শিকার করছেন। তাঁরা জানান, প্রতিদিন সকালে কুঁচিয়া শিকারের জন্য বাড়ি থেকে বের হন। সারা দিন খাল-বিল, হাওর-বাঁওড়, নদী-নালা চষে বেড়িয়ে কুঁচিয়া সংগ্রহ করেন। গড়ে প্রতিদিন ৩০ থেকে ৩৫ কিলোমিটার পথ তাঁদের হাঁটতে হয়। তাঁরা আরও জানান, প্রতিদিন গড়ে দুই থেকে পাঁচ কেজি কুঁচিয়া মাছ শিকার করতে পারেন। এই মাছ শ্রীমঙ্গল শহরে বিক্রি হয়। প্রতি কেজি কুঁচিয়া ৩০০ টাকা করে বিক্রি করেন। সারা বছর তাঁরা কুঁচিয়া মাছ সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন প্রান্তে ছুটে চলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই অঞ্চলে চা-শ্রমিক পরিবারের জীবিকা নির্বাহের অন্যতম উপায় কুঁচিয়া মাছ শিকার করে বিক্রি করা। বেশির ভাগ চা-বাগানে ৫০-৮০টি পরিবার কুঁচিয়া মাছ বেচে সংসার চালান। যুগের পর যুগ এই পেশায় তাঁরা নিয়োজিত। আগে জলাশয়ে অনেক কুঁচিয়া পাওয়া গেলেও এখন এর সংখ্যা অনেক কমে এসেছে। তবে আগের চেয়ে বাজারে এর দাম বেড়েছে।
চা-শ্রমিক নেতারা বলেন, বাগানের অনেক শ্রমিক আছেন, তাঁদের পেশা কুঁচিয়া সংগ্রহ করে বিক্রি করা। এই কাজ করতে তাঁদের অনেক পরিশ্রম করতে হয়। সারা দিন কাদা মাটিতে হাঁটতে হয়। তাঁরা অভিযোগ করেন, সরকারিভাবে কুঁচিয়া চাষের জন্য অনেক সময় ঋণ দেওয়া হয়েছে। তবে এই ঋণ কোনো সময় চা-শ্রমিকেরা পাননি, বরং যাঁরা কুঁচিয়া চাষ করেননি তাঁদের দেওয়া হয়েছে। যাঁরা এই পেশায় নিয়োজিত, কুঁচিয়া চাষের জন্য সরকারি ক্ষুদ্রঋণ দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
কমলগঞ্জ উপজেলার মির্তিঙ্গা চা-বাগানের শুভাশ উড়াং জানান, প্রায় ৪০ বছর ধরে হাওর, ডোবা, নদী, খাল-বিল, পুকুরসহ বিভিন্ন স্থানে কুঁচিয়া ধরেন। তাঁর পরিবারে পাঁচ সদস্য আছেন। স্ত্রী বাগানে কাজ করেন। কিন্তু বাগানের টাকা দিয়ে তাঁদের সংসার চলে না। এ জন্য তিনি কুঁচিয়া সংগ্রহ করে বিক্রি করেন। তিনি জানান, কাদামাটিতে অনেক পথ হাঁটতে হয়। প্রতিদিন ৭০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকার কুঁচিয়া শিকার করা যায়। এগুলো শ্রীমঙ্গল নিয়ে বিক্রি হয়। বাগানের কাজের চেয়ে এই পেশায় ভালো আছেন বলে তিনি জানান।
মৌলভীবাজার মৎস্য কর্মকর্তা ড. মো. আরিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেখানে কুঁচিয়া চাষ হচ্ছে, সেই জায়গা সংরক্ষণের জন্য সরকারিভাবে একটা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমরা ইতিমধ্যে বড়লেখা, রাজনগর, শ্রীমঙ্গক ও মৌলভীবাজার সদর উপজেলার নাম পাঠিয়েছি। কমলগঞ্জ উপজেলার নাম যুক্ত করা হবে।’

রাজধানীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা এবং মহাখালী এলাকায় বাবা-মেয়েসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) ভোরে এ দুর্ঘটনা দুটি ঘটে।
১১ মিনিট আগে
বগুড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে ধাক্কা দিয়ে আরেক ট্রাকের চালক নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার সকালে বগুড়া শহরতলির তেলিপুকুর এলাকায় ঢাকা–রংপুর মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগে
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদে উম্মাল কুরা ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার পাশের জায়গায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে মাদ্রাসাটিতে আগেরবার ঘটা বিস্ফোরণের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া পাশের বাড়িটি পরিষ্কার করতে গেলে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
২৮ মিনিট আগে
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ অংশে প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। মঙ্গলবার গভীর রাতে একটি মালবাহী লরি বিকল হয়ে পড়ায় যান চলাচল ধীরগতির হয়। এর জেরে বুধবার দুপুর পর্যন্ত যানজট অব্যাহত আছে।
২ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

রাজধানীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা এবং মহাখালী এলাকায় বাবা-মেয়েসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) ভোরে এ দুর্ঘটনা দুটি ঘটে।
সাতরাস্তায় ট্রাকচাপায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার যাত্রী বাবা দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী রফিকুল ইসলাম (৪০) এবং মেয়ে তানজিলার (১২) মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আহত হয় ছেলে নুর ইসলাম (১৪)। অন্যদিকে মহাখালী বাসস্ট্যান্ডে অজ্ঞাত যানবাহনের ধাক্কায় আনুমানিক ৩৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। তাঁর নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
আজ ভোর ৫টার দিকে চারজনকে আহতাবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসলে বাবা-মেয়ে ও অজ্ঞাত যুবককে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। আহত নুর ইসলাম প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়।
মৃত রফিকুল ইসলামের ভাতিজা আব্দুর রাকিব বলেন, তাঁদের গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা উপজেলার জটিয়াবো গ্রামে। বর্তমানে তাঁরা মগবাজার ওয়্যারলেস রেলগেট এলাকায় থাকতেন। আহত নুর ইসলাম ও নিহত তানজিলা স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করত। তাঁদের বাবা দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী রফিকুল ইসলাম ওই এলাকায় ভিক্ষাবৃত্তি করতেন।
আব্দুর রাকিব আরও জানান, রাতে তাঁর চাচা রফিকুল ইসলাম দুই সন্তানকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার উদ্দেশে বের হন। মগবাজার থেকে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে মহাখালী বাসস্ট্যান্ডে যাচ্ছিলেন। জানতে পারি, সাতরাস্তা এলাকায় আসলে একটি ট্রাক অটোরিকশাটিকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। রিকশা থেকে ছিটকে পরে তিনজন আহত হয়। পরে পথচারীরা তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে গেলে বাবা ও মেয়ের মৃত্যু হয়।
তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল হামিদ জানান, বুধবার ভোরে পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা এলাকায় বাবা-মেয়ে মারা গেছে। অন্যদিকে মহাখালী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অজ্ঞাত যানবাহনের ধাক্কায় অজ্ঞাত এক যুবক মারা গেছে।
এসআই আরও জানান, সাতরাস্তা এলাকায় বাবা তাঁর দুই সন্তানকে নিয়ে ব্যাটারিচালিত রিকশাযোগে যাচ্ছিলেন। তখন একটি ট্রাক রিকশাটিকে চাপা দেয়। তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে আসলে বাবা ও মেয়ে মারা যায়। আহত ছেলে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছে। ট্রাকটিকে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
এসআই আব্দুল হামিদ আরও জানান, মহাখালী এলাকায় মারা যাওয়া যুবকের পরিচয় পাওয়া যায়নি। যানবাহন শনাক্তের চেষ্টা চলছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে রাখা হয়েছে।

রাজধানীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা এবং মহাখালী এলাকায় বাবা-মেয়েসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) ভোরে এ দুর্ঘটনা দুটি ঘটে।
সাতরাস্তায় ট্রাকচাপায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার যাত্রী বাবা দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী রফিকুল ইসলাম (৪০) এবং মেয়ে তানজিলার (১২) মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আহত হয় ছেলে নুর ইসলাম (১৪)। অন্যদিকে মহাখালী বাসস্ট্যান্ডে অজ্ঞাত যানবাহনের ধাক্কায় আনুমানিক ৩৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। তাঁর নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
আজ ভোর ৫টার দিকে চারজনকে আহতাবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসলে বাবা-মেয়ে ও অজ্ঞাত যুবককে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। আহত নুর ইসলাম প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়।
মৃত রফিকুল ইসলামের ভাতিজা আব্দুর রাকিব বলেন, তাঁদের গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা উপজেলার জটিয়াবো গ্রামে। বর্তমানে তাঁরা মগবাজার ওয়্যারলেস রেলগেট এলাকায় থাকতেন। আহত নুর ইসলাম ও নিহত তানজিলা স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করত। তাঁদের বাবা দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী রফিকুল ইসলাম ওই এলাকায় ভিক্ষাবৃত্তি করতেন।
আব্দুর রাকিব আরও জানান, রাতে তাঁর চাচা রফিকুল ইসলাম দুই সন্তানকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার উদ্দেশে বের হন। মগবাজার থেকে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে মহাখালী বাসস্ট্যান্ডে যাচ্ছিলেন। জানতে পারি, সাতরাস্তা এলাকায় আসলে একটি ট্রাক অটোরিকশাটিকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। রিকশা থেকে ছিটকে পরে তিনজন আহত হয়। পরে পথচারীরা তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে গেলে বাবা ও মেয়ের মৃত্যু হয়।
তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল হামিদ জানান, বুধবার ভোরে পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা এলাকায় বাবা-মেয়ে মারা গেছে। অন্যদিকে মহাখালী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অজ্ঞাত যানবাহনের ধাক্কায় অজ্ঞাত এক যুবক মারা গেছে।
এসআই আরও জানান, সাতরাস্তা এলাকায় বাবা তাঁর দুই সন্তানকে নিয়ে ব্যাটারিচালিত রিকশাযোগে যাচ্ছিলেন। তখন একটি ট্রাক রিকশাটিকে চাপা দেয়। তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে আসলে বাবা ও মেয়ে মারা যায়। আহত ছেলে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছে। ট্রাকটিকে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
এসআই আব্দুল হামিদ আরও জানান, মহাখালী এলাকায় মারা যাওয়া যুবকের পরিচয় পাওয়া যায়নি। যানবাহন শনাক্তের চেষ্টা চলছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে রাখা হয়েছে।

দুপুর গড়িয়ে বিকেল। হাওরে মাছ শিকার করছেন স্থানীয় জেলেরা। তাঁদের ভিড়ে হাওরের বিভিন্ন প্রান্তে আরও কয়েকজনকে হাতে ব্যাগ নিয়ে কাদাভরা নিচু জায়গায় হেঁটে হেঁটে কিছু একটা খুঁজতে দেখা যায়। তাঁরা হাওরের দেশীয় মাছ শিকার করতে আসেননি। তাঁরা হাওরের জমির কাদামাটির গর্তে হাত ঢুকিয়ে কুঁচিয়া মাছ শিকার করছেন।
২৮ জুন ২০২৫
বগুড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে ধাক্কা দিয়ে আরেক ট্রাকের চালক নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার সকালে বগুড়া শহরতলির তেলিপুকুর এলাকায় ঢাকা–রংপুর মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগে
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদে উম্মাল কুরা ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার পাশের জায়গায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে মাদ্রাসাটিতে আগেরবার ঘটা বিস্ফোরণের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া পাশের বাড়িটি পরিষ্কার করতে গেলে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
২৮ মিনিট আগে
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ অংশে প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। মঙ্গলবার গভীর রাতে একটি মালবাহী লরি বিকল হয়ে পড়ায় যান চলাচল ধীরগতির হয়। এর জেরে বুধবার দুপুর পর্যন্ত যানজট অব্যাহত আছে।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে ধাক্কা দিয়ে আরেক ট্রাকের চালক নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার সকালে বগুড়া শহরতলির তেলিপুকুর এলাকায় ঢাকা–রংপুর মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ট্রাকচালকের নাম সেলিম হোসেন (৪০)। তিনি বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার অর্জুনপুর গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে।
এ তথ্য নিশ্চিত করে কুন্দারহাট হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান বলেন, মহাসড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাককে পেছন থেকে আরেকটি ট্রাক ধাক্কা দেয়। এতে ধাক্কা দেওয়া ট্রাকটির সামনের অংশ দুমড়েমুচড়ে যায় এবং চালক সেলিম গুরুতর আহত হন। পরে তাঁকে উদ্ধার করা হলেও ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনার বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

বগুড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে ধাক্কা দিয়ে আরেক ট্রাকের চালক নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার সকালে বগুড়া শহরতলির তেলিপুকুর এলাকায় ঢাকা–রংপুর মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ট্রাকচালকের নাম সেলিম হোসেন (৪০)। তিনি বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার অর্জুনপুর গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে।
এ তথ্য নিশ্চিত করে কুন্দারহাট হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান বলেন, মহাসড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাককে পেছন থেকে আরেকটি ট্রাক ধাক্কা দেয়। এতে ধাক্কা দেওয়া ট্রাকটির সামনের অংশ দুমড়েমুচড়ে যায় এবং চালক সেলিম গুরুতর আহত হন। পরে তাঁকে উদ্ধার করা হলেও ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনার বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

দুপুর গড়িয়ে বিকেল। হাওরে মাছ শিকার করছেন স্থানীয় জেলেরা। তাঁদের ভিড়ে হাওরের বিভিন্ন প্রান্তে আরও কয়েকজনকে হাতে ব্যাগ নিয়ে কাদাভরা নিচু জায়গায় হেঁটে হেঁটে কিছু একটা খুঁজতে দেখা যায়। তাঁরা হাওরের দেশীয় মাছ শিকার করতে আসেননি। তাঁরা হাওরের জমির কাদামাটির গর্তে হাত ঢুকিয়ে কুঁচিয়া মাছ শিকার করছেন।
২৮ জুন ২০২৫
রাজধানীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা এবং মহাখালী এলাকায় বাবা-মেয়েসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) ভোরে এ দুর্ঘটনা দুটি ঘটে।
১১ মিনিট আগে
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদে উম্মাল কুরা ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার পাশের জায়গায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে মাদ্রাসাটিতে আগেরবার ঘটা বিস্ফোরণের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া পাশের বাড়িটি পরিষ্কার করতে গেলে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
২৮ মিনিট আগে
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ অংশে প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। মঙ্গলবার গভীর রাতে একটি মালবাহী লরি বিকল হয়ে পড়ায় যান চলাচল ধীরগতির হয়। এর জেরে বুধবার দুপুর পর্যন্ত যানজট অব্যাহত আছে।
২ ঘণ্টা আগেকেরানীগঞ্জ (ঢাকা) সংবাদদাতা

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদে উম্মাল কুরা ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার পাশের জায়গায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে মাদ্রাসাটিতে আগেরবার ঘটা বিস্ফোরণের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া পাশের বাড়িটি পরিষ্কার করতে গেলে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
এতে রাজু (৩০) নামের এক শ্রমিক আহত হয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইফুল আলম জানান, ক্ষতিগ্রস্ত পাশের বাড়িটি পরিষ্কার করতে গেলে বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। এ ঘটনায় আহত শ্রমিককে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আজ দুপুর ১২টার দিকে এ বিস্ফোরণ হয়।
উল্লেখ্য, ২৬ ডিসেম্বর বেলা ১১টার দিকে উম্মাল কুরা ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসাটির একতলা ভবনের ভেতরে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ভবনের দুটি কক্ষ ভেঙে যায়, ছাদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, পাশের একটি বিল্ডিং, গ্যারেজের ও ঘরের আসবাবপত্র ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ঘটনায় মাদ্রাসার পরিচালক আল আমিন, তাঁর স্ত্রী আছিয়া বেগম ও তাঁদের দুই ছেলে এবং পাশের একটি সিএনজি গ্যারেজের শ্রমিক জাকির হোসেন (৪৫) আহত হন। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে মাদ্রাসার পরিচালক আল আমিন পলাতক রয়েছেন।

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদে উম্মাল কুরা ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার পাশের জায়গায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে মাদ্রাসাটিতে আগেরবার ঘটা বিস্ফোরণের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া পাশের বাড়িটি পরিষ্কার করতে গেলে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
এতে রাজু (৩০) নামের এক শ্রমিক আহত হয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইফুল আলম জানান, ক্ষতিগ্রস্ত পাশের বাড়িটি পরিষ্কার করতে গেলে বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। এ ঘটনায় আহত শ্রমিককে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আজ দুপুর ১২টার দিকে এ বিস্ফোরণ হয়।
উল্লেখ্য, ২৬ ডিসেম্বর বেলা ১১টার দিকে উম্মাল কুরা ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসাটির একতলা ভবনের ভেতরে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ভবনের দুটি কক্ষ ভেঙে যায়, ছাদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, পাশের একটি বিল্ডিং, গ্যারেজের ও ঘরের আসবাবপত্র ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ঘটনায় মাদ্রাসার পরিচালক আল আমিন, তাঁর স্ত্রী আছিয়া বেগম ও তাঁদের দুই ছেলে এবং পাশের একটি সিএনজি গ্যারেজের শ্রমিক জাকির হোসেন (৪৫) আহত হন। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে মাদ্রাসার পরিচালক আল আমিন পলাতক রয়েছেন।

দুপুর গড়িয়ে বিকেল। হাওরে মাছ শিকার করছেন স্থানীয় জেলেরা। তাঁদের ভিড়ে হাওরের বিভিন্ন প্রান্তে আরও কয়েকজনকে হাতে ব্যাগ নিয়ে কাদাভরা নিচু জায়গায় হেঁটে হেঁটে কিছু একটা খুঁজতে দেখা যায়। তাঁরা হাওরের দেশীয় মাছ শিকার করতে আসেননি। তাঁরা হাওরের জমির কাদামাটির গর্তে হাত ঢুকিয়ে কুঁচিয়া মাছ শিকার করছেন।
২৮ জুন ২০২৫
রাজধানীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা এবং মহাখালী এলাকায় বাবা-মেয়েসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) ভোরে এ দুর্ঘটনা দুটি ঘটে।
১১ মিনিট আগে
বগুড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে ধাক্কা দিয়ে আরেক ট্রাকের চালক নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার সকালে বগুড়া শহরতলির তেলিপুকুর এলাকায় ঢাকা–রংপুর মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগে
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ অংশে প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। মঙ্গলবার গভীর রাতে একটি মালবাহী লরি বিকল হয়ে পড়ায় যান চলাচল ধীরগতির হয়। এর জেরে বুধবার দুপুর পর্যন্ত যানজট অব্যাহত আছে।
২ ঘণ্টা আগেসোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ অংশে প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। মঙ্গলবার গভীর রাতে একটি মালবাহী লরি বিকল হয়ে পড়ায় যান চলাচল ধীরগতির হয়। এর জেরে বুধবার দুপুর পর্যন্ত যানজট অব্যাহত আছে।
বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মহাসড়কের চট্টগ্রামমুখী লেনে যানজট দেখা গেছে। মেঘনা ঘাট থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত বিভিন্ন অংশে যানবাহন ধীরগতিতে চলাচল করছে। কোথাও কোথাও যান চলাচল প্রায় বন্ধ হয়ে রয়েছে।
এতে যাত্রীদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে রোগী ও শিশুদের নিয়ে চলাচলকারীরা বিপাকে পড়েছেন।
চাঁদপুরগামী যাত্রী শামশুল আলম বলেন, ‘সকাল সাড়ে ১০টায় রওনা হয়ে এখন পর্যন্ত মদনপুর পর্যন্ত আসতে পেরেছি। যেখানে দুই ঘণ্টায় পৌঁছানোর কথা, সেখানে পাঁচ ঘণ্টাতেও গন্তব্যে পৌঁছাতে পারব কি না, জানি না।’
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদির জিলানী বলেন, ‘গত রাতে মদনপুর এলাকায় একটি বড় লরি বিকল হয়ে পড়েছিল। কিছুক্ষণ আগে সেটি মহাসড়ক থেকে সরানো হয়েছে। লরি বিকলের কারণেই যানবাহন চলাচল ধীর হয়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। বর্তমানে যানজট ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে।’

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ অংশে প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। মঙ্গলবার গভীর রাতে একটি মালবাহী লরি বিকল হয়ে পড়ায় যান চলাচল ধীরগতির হয়। এর জেরে বুধবার দুপুর পর্যন্ত যানজট অব্যাহত আছে।
বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মহাসড়কের চট্টগ্রামমুখী লেনে যানজট দেখা গেছে। মেঘনা ঘাট থেকে কাঁচপুর পর্যন্ত বিভিন্ন অংশে যানবাহন ধীরগতিতে চলাচল করছে। কোথাও কোথাও যান চলাচল প্রায় বন্ধ হয়ে রয়েছে।
এতে যাত্রীদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে রোগী ও শিশুদের নিয়ে চলাচলকারীরা বিপাকে পড়েছেন।
চাঁদপুরগামী যাত্রী শামশুল আলম বলেন, ‘সকাল সাড়ে ১০টায় রওনা হয়ে এখন পর্যন্ত মদনপুর পর্যন্ত আসতে পেরেছি। যেখানে দুই ঘণ্টায় পৌঁছানোর কথা, সেখানে পাঁচ ঘণ্টাতেও গন্তব্যে পৌঁছাতে পারব কি না, জানি না।’
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদির জিলানী বলেন, ‘গত রাতে মদনপুর এলাকায় একটি বড় লরি বিকল হয়ে পড়েছিল। কিছুক্ষণ আগে সেটি মহাসড়ক থেকে সরানো হয়েছে। লরি বিকলের কারণেই যানবাহন চলাচল ধীর হয়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। বর্তমানে যানজট ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে।’

দুপুর গড়িয়ে বিকেল। হাওরে মাছ শিকার করছেন স্থানীয় জেলেরা। তাঁদের ভিড়ে হাওরের বিভিন্ন প্রান্তে আরও কয়েকজনকে হাতে ব্যাগ নিয়ে কাদাভরা নিচু জায়গায় হেঁটে হেঁটে কিছু একটা খুঁজতে দেখা যায়। তাঁরা হাওরের দেশীয় মাছ শিকার করতে আসেননি। তাঁরা হাওরের জমির কাদামাটির গর্তে হাত ঢুকিয়ে কুঁচিয়া মাছ শিকার করছেন।
২৮ জুন ২০২৫
রাজধানীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা এবং মহাখালী এলাকায় বাবা-মেয়েসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) ভোরে এ দুর্ঘটনা দুটি ঘটে।
১১ মিনিট আগে
বগুড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে ধাক্কা দিয়ে আরেক ট্রাকের চালক নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার সকালে বগুড়া শহরতলির তেলিপুকুর এলাকায় ঢাকা–রংপুর মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগে
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদে উম্মাল কুরা ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার পাশের জায়গায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে মাদ্রাসাটিতে আগেরবার ঘটা বিস্ফোরণের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া পাশের বাড়িটি পরিষ্কার করতে গেলে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
২৮ মিনিট আগে