আরিফুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম

গ্রামীণ কাঁচা সড়ক। ৫০০ মিটার দৈর্ঘ্যের সড়কের দুই প্রান্তে দুটি ব্রিজ ও একটি স্লুইচগেট। নির্মাণের পর যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে এলাকাবাসী স্বস্তির নিশ্বাস নিলেও ২০১৭ সালের বন্যায় তা ভোগান্তিতে রূপ নেয়। একটি ব্রিজসহ স্লুইচগেট উল্টে যায়। আর সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হওয়ায় ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে আরও একটি ব্রিজ। সেই থেকে চলাচলে চরম ভোগান্তিতে দুই ইউনিয়নের লাখো মানুষ।
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার মোঘলবাসা ইউনিয়নের চরসিতাইঝাড়-নয়ারহাট সড়কে দেখা গেছে এমন দৃশ্য। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দাবি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সেতু/কালভার্ট প্রকল্পের আওতায় এই সড়কে দুটি সেতু নির্মাণের পর স্থানীয় লোকজন এক সপ্তাহ ব্যবহার করতে পারেনি। সংস্কারের জন্য বারবার তাগিদ দেওয়া হলেও তা আমলে নেয়নি কর্তৃপক্ষ। এমনকি স্থানীয় কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি মন্ত্রণালয় থেকে পরিদর্শন করা হলেও পাঁচ বছরেও জনভোগান্তি দূর হয়নি।
সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের আওতায় ২০১৫-১৬ অর্থবছরে মোঘলবাসা ইউনিয়নের চরসিতাইঝাড় মৌজায় কোবেদের বাড়ির পূর্ব পাশে ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। নির্মাণ ব্যয় পরিশোধ করে অধিদপ্তর। একই সড়কের পূর্ব প্রান্তে প্রায় ৪০ ফুট দৈর্ঘ্যের আরও একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হলেও সেটির চূড়ান্ত বিল পরিশোধের পূর্বেই বন্যার পানির তোড়ে ব্রিজটি ভেঙে যায় এবং পশ্চিম প্রান্তের ব্রিজের সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়ে পুরো সড়ক চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। অধিদপ্তর থেকে পরিদর্শক দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে গেলেও পরে সড়ক ও ব্রিজ সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। সেই থেকে যোগাযোগ বিড়ম্বনায় ওই এলাকার লাখো মানুষ।
চর সিতাইঝাড় গ্রামের বাসিন্দা আবু বকর জানান, ব্রিজ নির্মাণের পর কোনো সুবিধাই নিতে পারেনি স্থানীয় জনগণ। ব্রিজের সংযোগ সড়ক না থাকায় বন্যার সময় তো বটেই, শুকনো মৌসুমেও তারা ওই সড়কে চলাচল করতে পারে না। স্বাভাবিক যাতায়াতসহ পণ্য পরিবহনে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে স্থানীয় লোকজন।
আবু বকর বলেন, ‘এমন ব্রিজ বানাইছে যে সুবিধার চেয়ে অসুবিধাই বেশি হইছে। বানের পানিত রাস্তাও ভাঙছে, ব্রিজও ভাঙি আছে। দুই পাকে ব্রিজ ভাঙি আছে আর মাঝের সড়ক ভালো। হামার কষ্ট কাইয়ো দেখেও না, বোঝেও না।’
ব্রিজের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত চর কৃষ্ণপুরের বল্টুর মোড় বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, চর সিতাইঝাড় মৌজার ওই সড়ক চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ায় চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। বর্ষায় নদীতে পানি থাকলে নৌপথে পণ্য পরিবহন করতে পারলেও শুকনো মৌসুমে চলাচলে বিড়ম্বনা বেড়ে যায়। এতে করে পরিবহন ব্যয় বেড়ে গিয়ে পণ্যমূল্যের ওপর এর প্রভাব পড়ে। এ ছাড়া চরাঞ্চল থেকে কৃষিপণ্য পরিবহনে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে যাত্রাপুর কিংবা পাঁচগাছী হয়ে শহরে যেতে হয়। এতে ভোগান্তি ও খরচ আরও বেড়ে যায়।
মোঘলবাসা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আইয়ুব আলী জানান, উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নসহ মোঘলবাসা ইউনিয়নের ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষাধিক মানুষের যাতায়াতের প্রধান সড়ক এটি। এই সড়ক দিয়ে শহরে যাতায়াতে দূরত্ব কম হয়। কিন্তু সড়কের দুই প্রান্তে দুটি ব্রিজ ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ায় বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে যাতায়াতে বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করেও কোনো ফল পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।
আইয়ুব আলী বলেন, ‘ব্রিজ দুটি নির্মাণের পর সাত দিনও ওই সড়কে মানুষ যাতায়াত করতে পারেনি। এর মধ্যে ২০১৭ সালের বন্যায় ব্রিজসহ সড়ক ভেঙে যায়। লাখো মানুষের দুর্ভোগের কারণ হলেও সড়কটি সংস্কারে কেউ কোনো উদ্যোগ নেয়নি। আমরা চেষ্টা করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গেছি।’
যোগাযোগ করা হলে সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) খন্দকার মো. ফিজানুর রহমান ওই এলাকার জনভোগান্তির কথা স্বীকার করে জানান, সে সময়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনগণের চলাচলের সুবিধার কথা চিন্তা করে ওই সড়কে প্রকল্প বাস্তবায়ন করলেও বন্যার পানির কারণে তা ভেস্তে যায়। বন্যাপ্রবণ এলাকা হওয়ায় পরে আর সেগুলো মেরামত করা হয়নি। ফলে জনগণ ভোগান্তিতে রয়েছে।
মো. ফিজানুর রহমান বলেন ‘কয়েক বছর ধরে স্থানীয়রা ভোগান্তি সহ্য করলেও নানা কারণে আমরা সড়কটি মেরামত করতে পারিনি। চলতি বছর টিআর-কাবিখা প্রকল্প থেকে সড়কটি সংস্কারে উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘ভেঙে যাওয়া ব্রিজটির স্থলে নতুন করে ব্রিজ নির্মাণসহ সড়কটি জনগণের চলাচলের উপযোগী করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কর্তৃপক্ষ বরাবর সুপারিশ পাঠানোর উদ্যোগ নেব।’
সড়কটি ব্যবহারের উপযোগী করার ব্যাপারে কী উদ্যোগ নেওয়া হবে তা জানতে চাইলে সদর উপজেলার নবনিযুক্ত নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাসেদুল হাসান বলেন, ‘আমি নতুন যোগদান করেছি। বিষয়টি আপনার কাছেই প্রথম জানলাম। এ নিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে প্রকল্পের সংস্থান সাপেক্ষে আমরা সংস্কারের উদ্যোগ নেব।’

গ্রামীণ কাঁচা সড়ক। ৫০০ মিটার দৈর্ঘ্যের সড়কের দুই প্রান্তে দুটি ব্রিজ ও একটি স্লুইচগেট। নির্মাণের পর যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে এলাকাবাসী স্বস্তির নিশ্বাস নিলেও ২০১৭ সালের বন্যায় তা ভোগান্তিতে রূপ নেয়। একটি ব্রিজসহ স্লুইচগেট উল্টে যায়। আর সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হওয়ায় ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে আরও একটি ব্রিজ। সেই থেকে চলাচলে চরম ভোগান্তিতে দুই ইউনিয়নের লাখো মানুষ।
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার মোঘলবাসা ইউনিয়নের চরসিতাইঝাড়-নয়ারহাট সড়কে দেখা গেছে এমন দৃশ্য। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দাবি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সেতু/কালভার্ট প্রকল্পের আওতায় এই সড়কে দুটি সেতু নির্মাণের পর স্থানীয় লোকজন এক সপ্তাহ ব্যবহার করতে পারেনি। সংস্কারের জন্য বারবার তাগিদ দেওয়া হলেও তা আমলে নেয়নি কর্তৃপক্ষ। এমনকি স্থানীয় কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি মন্ত্রণালয় থেকে পরিদর্শন করা হলেও পাঁচ বছরেও জনভোগান্তি দূর হয়নি।
সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের আওতায় ২০১৫-১৬ অর্থবছরে মোঘলবাসা ইউনিয়নের চরসিতাইঝাড় মৌজায় কোবেদের বাড়ির পূর্ব পাশে ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। নির্মাণ ব্যয় পরিশোধ করে অধিদপ্তর। একই সড়কের পূর্ব প্রান্তে প্রায় ৪০ ফুট দৈর্ঘ্যের আরও একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হলেও সেটির চূড়ান্ত বিল পরিশোধের পূর্বেই বন্যার পানির তোড়ে ব্রিজটি ভেঙে যায় এবং পশ্চিম প্রান্তের ব্রিজের সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়ে পুরো সড়ক চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। অধিদপ্তর থেকে পরিদর্শক দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে গেলেও পরে সড়ক ও ব্রিজ সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। সেই থেকে যোগাযোগ বিড়ম্বনায় ওই এলাকার লাখো মানুষ।
চর সিতাইঝাড় গ্রামের বাসিন্দা আবু বকর জানান, ব্রিজ নির্মাণের পর কোনো সুবিধাই নিতে পারেনি স্থানীয় জনগণ। ব্রিজের সংযোগ সড়ক না থাকায় বন্যার সময় তো বটেই, শুকনো মৌসুমেও তারা ওই সড়কে চলাচল করতে পারে না। স্বাভাবিক যাতায়াতসহ পণ্য পরিবহনে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে স্থানীয় লোকজন।
আবু বকর বলেন, ‘এমন ব্রিজ বানাইছে যে সুবিধার চেয়ে অসুবিধাই বেশি হইছে। বানের পানিত রাস্তাও ভাঙছে, ব্রিজও ভাঙি আছে। দুই পাকে ব্রিজ ভাঙি আছে আর মাঝের সড়ক ভালো। হামার কষ্ট কাইয়ো দেখেও না, বোঝেও না।’
ব্রিজের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত চর কৃষ্ণপুরের বল্টুর মোড় বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, চর সিতাইঝাড় মৌজার ওই সড়ক চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ায় চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। বর্ষায় নদীতে পানি থাকলে নৌপথে পণ্য পরিবহন করতে পারলেও শুকনো মৌসুমে চলাচলে বিড়ম্বনা বেড়ে যায়। এতে করে পরিবহন ব্যয় বেড়ে গিয়ে পণ্যমূল্যের ওপর এর প্রভাব পড়ে। এ ছাড়া চরাঞ্চল থেকে কৃষিপণ্য পরিবহনে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে যাত্রাপুর কিংবা পাঁচগাছী হয়ে শহরে যেতে হয়। এতে ভোগান্তি ও খরচ আরও বেড়ে যায়।
মোঘলবাসা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আইয়ুব আলী জানান, উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নসহ মোঘলবাসা ইউনিয়নের ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষাধিক মানুষের যাতায়াতের প্রধান সড়ক এটি। এই সড়ক দিয়ে শহরে যাতায়াতে দূরত্ব কম হয়। কিন্তু সড়কের দুই প্রান্তে দুটি ব্রিজ ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ায় বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে যাতায়াতে বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করেও কোনো ফল পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।
আইয়ুব আলী বলেন, ‘ব্রিজ দুটি নির্মাণের পর সাত দিনও ওই সড়কে মানুষ যাতায়াত করতে পারেনি। এর মধ্যে ২০১৭ সালের বন্যায় ব্রিজসহ সড়ক ভেঙে যায়। লাখো মানুষের দুর্ভোগের কারণ হলেও সড়কটি সংস্কারে কেউ কোনো উদ্যোগ নেয়নি। আমরা চেষ্টা করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গেছি।’
যোগাযোগ করা হলে সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) খন্দকার মো. ফিজানুর রহমান ওই এলাকার জনভোগান্তির কথা স্বীকার করে জানান, সে সময়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনগণের চলাচলের সুবিধার কথা চিন্তা করে ওই সড়কে প্রকল্প বাস্তবায়ন করলেও বন্যার পানির কারণে তা ভেস্তে যায়। বন্যাপ্রবণ এলাকা হওয়ায় পরে আর সেগুলো মেরামত করা হয়নি। ফলে জনগণ ভোগান্তিতে রয়েছে।
মো. ফিজানুর রহমান বলেন ‘কয়েক বছর ধরে স্থানীয়রা ভোগান্তি সহ্য করলেও নানা কারণে আমরা সড়কটি মেরামত করতে পারিনি। চলতি বছর টিআর-কাবিখা প্রকল্প থেকে সড়কটি সংস্কারে উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘ভেঙে যাওয়া ব্রিজটির স্থলে নতুন করে ব্রিজ নির্মাণসহ সড়কটি জনগণের চলাচলের উপযোগী করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কর্তৃপক্ষ বরাবর সুপারিশ পাঠানোর উদ্যোগ নেব।’
সড়কটি ব্যবহারের উপযোগী করার ব্যাপারে কী উদ্যোগ নেওয়া হবে তা জানতে চাইলে সদর উপজেলার নবনিযুক্ত নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাসেদুল হাসান বলেন, ‘আমি নতুন যোগদান করেছি। বিষয়টি আপনার কাছেই প্রথম জানলাম। এ নিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে প্রকল্পের সংস্থান সাপেক্ষে আমরা সংস্কারের উদ্যোগ নেব।’
আরিফুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম

গ্রামীণ কাঁচা সড়ক। ৫০০ মিটার দৈর্ঘ্যের সড়কের দুই প্রান্তে দুটি ব্রিজ ও একটি স্লুইচগেট। নির্মাণের পর যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে এলাকাবাসী স্বস্তির নিশ্বাস নিলেও ২০১৭ সালের বন্যায় তা ভোগান্তিতে রূপ নেয়। একটি ব্রিজসহ স্লুইচগেট উল্টে যায়। আর সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হওয়ায় ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে আরও একটি ব্রিজ। সেই থেকে চলাচলে চরম ভোগান্তিতে দুই ইউনিয়নের লাখো মানুষ।
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার মোঘলবাসা ইউনিয়নের চরসিতাইঝাড়-নয়ারহাট সড়কে দেখা গেছে এমন দৃশ্য। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দাবি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সেতু/কালভার্ট প্রকল্পের আওতায় এই সড়কে দুটি সেতু নির্মাণের পর স্থানীয় লোকজন এক সপ্তাহ ব্যবহার করতে পারেনি। সংস্কারের জন্য বারবার তাগিদ দেওয়া হলেও তা আমলে নেয়নি কর্তৃপক্ষ। এমনকি স্থানীয় কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি মন্ত্রণালয় থেকে পরিদর্শন করা হলেও পাঁচ বছরেও জনভোগান্তি দূর হয়নি।
সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের আওতায় ২০১৫-১৬ অর্থবছরে মোঘলবাসা ইউনিয়নের চরসিতাইঝাড় মৌজায় কোবেদের বাড়ির পূর্ব পাশে ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। নির্মাণ ব্যয় পরিশোধ করে অধিদপ্তর। একই সড়কের পূর্ব প্রান্তে প্রায় ৪০ ফুট দৈর্ঘ্যের আরও একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হলেও সেটির চূড়ান্ত বিল পরিশোধের পূর্বেই বন্যার পানির তোড়ে ব্রিজটি ভেঙে যায় এবং পশ্চিম প্রান্তের ব্রিজের সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়ে পুরো সড়ক চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। অধিদপ্তর থেকে পরিদর্শক দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে গেলেও পরে সড়ক ও ব্রিজ সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। সেই থেকে যোগাযোগ বিড়ম্বনায় ওই এলাকার লাখো মানুষ।
চর সিতাইঝাড় গ্রামের বাসিন্দা আবু বকর জানান, ব্রিজ নির্মাণের পর কোনো সুবিধাই নিতে পারেনি স্থানীয় জনগণ। ব্রিজের সংযোগ সড়ক না থাকায় বন্যার সময় তো বটেই, শুকনো মৌসুমেও তারা ওই সড়কে চলাচল করতে পারে না। স্বাভাবিক যাতায়াতসহ পণ্য পরিবহনে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে স্থানীয় লোকজন।
আবু বকর বলেন, ‘এমন ব্রিজ বানাইছে যে সুবিধার চেয়ে অসুবিধাই বেশি হইছে। বানের পানিত রাস্তাও ভাঙছে, ব্রিজও ভাঙি আছে। দুই পাকে ব্রিজ ভাঙি আছে আর মাঝের সড়ক ভালো। হামার কষ্ট কাইয়ো দেখেও না, বোঝেও না।’
ব্রিজের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত চর কৃষ্ণপুরের বল্টুর মোড় বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, চর সিতাইঝাড় মৌজার ওই সড়ক চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ায় চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। বর্ষায় নদীতে পানি থাকলে নৌপথে পণ্য পরিবহন করতে পারলেও শুকনো মৌসুমে চলাচলে বিড়ম্বনা বেড়ে যায়। এতে করে পরিবহন ব্যয় বেড়ে গিয়ে পণ্যমূল্যের ওপর এর প্রভাব পড়ে। এ ছাড়া চরাঞ্চল থেকে কৃষিপণ্য পরিবহনে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে যাত্রাপুর কিংবা পাঁচগাছী হয়ে শহরে যেতে হয়। এতে ভোগান্তি ও খরচ আরও বেড়ে যায়।
মোঘলবাসা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আইয়ুব আলী জানান, উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নসহ মোঘলবাসা ইউনিয়নের ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষাধিক মানুষের যাতায়াতের প্রধান সড়ক এটি। এই সড়ক দিয়ে শহরে যাতায়াতে দূরত্ব কম হয়। কিন্তু সড়কের দুই প্রান্তে দুটি ব্রিজ ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ায় বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে যাতায়াতে বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করেও কোনো ফল পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।
আইয়ুব আলী বলেন, ‘ব্রিজ দুটি নির্মাণের পর সাত দিনও ওই সড়কে মানুষ যাতায়াত করতে পারেনি। এর মধ্যে ২০১৭ সালের বন্যায় ব্রিজসহ সড়ক ভেঙে যায়। লাখো মানুষের দুর্ভোগের কারণ হলেও সড়কটি সংস্কারে কেউ কোনো উদ্যোগ নেয়নি। আমরা চেষ্টা করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গেছি।’
যোগাযোগ করা হলে সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) খন্দকার মো. ফিজানুর রহমান ওই এলাকার জনভোগান্তির কথা স্বীকার করে জানান, সে সময়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনগণের চলাচলের সুবিধার কথা চিন্তা করে ওই সড়কে প্রকল্প বাস্তবায়ন করলেও বন্যার পানির কারণে তা ভেস্তে যায়। বন্যাপ্রবণ এলাকা হওয়ায় পরে আর সেগুলো মেরামত করা হয়নি। ফলে জনগণ ভোগান্তিতে রয়েছে।
মো. ফিজানুর রহমান বলেন ‘কয়েক বছর ধরে স্থানীয়রা ভোগান্তি সহ্য করলেও নানা কারণে আমরা সড়কটি মেরামত করতে পারিনি। চলতি বছর টিআর-কাবিখা প্রকল্প থেকে সড়কটি সংস্কারে উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘ভেঙে যাওয়া ব্রিজটির স্থলে নতুন করে ব্রিজ নির্মাণসহ সড়কটি জনগণের চলাচলের উপযোগী করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কর্তৃপক্ষ বরাবর সুপারিশ পাঠানোর উদ্যোগ নেব।’
সড়কটি ব্যবহারের উপযোগী করার ব্যাপারে কী উদ্যোগ নেওয়া হবে তা জানতে চাইলে সদর উপজেলার নবনিযুক্ত নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাসেদুল হাসান বলেন, ‘আমি নতুন যোগদান করেছি। বিষয়টি আপনার কাছেই প্রথম জানলাম। এ নিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে প্রকল্পের সংস্থান সাপেক্ষে আমরা সংস্কারের উদ্যোগ নেব।’

গ্রামীণ কাঁচা সড়ক। ৫০০ মিটার দৈর্ঘ্যের সড়কের দুই প্রান্তে দুটি ব্রিজ ও একটি স্লুইচগেট। নির্মাণের পর যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে এলাকাবাসী স্বস্তির নিশ্বাস নিলেও ২০১৭ সালের বন্যায় তা ভোগান্তিতে রূপ নেয়। একটি ব্রিজসহ স্লুইচগেট উল্টে যায়। আর সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হওয়ায় ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে আরও একটি ব্রিজ। সেই থেকে চলাচলে চরম ভোগান্তিতে দুই ইউনিয়নের লাখো মানুষ।
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার মোঘলবাসা ইউনিয়নের চরসিতাইঝাড়-নয়ারহাট সড়কে দেখা গেছে এমন দৃশ্য। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দাবি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সেতু/কালভার্ট প্রকল্পের আওতায় এই সড়কে দুটি সেতু নির্মাণের পর স্থানীয় লোকজন এক সপ্তাহ ব্যবহার করতে পারেনি। সংস্কারের জন্য বারবার তাগিদ দেওয়া হলেও তা আমলে নেয়নি কর্তৃপক্ষ। এমনকি স্থানীয় কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি মন্ত্রণালয় থেকে পরিদর্শন করা হলেও পাঁচ বছরেও জনভোগান্তি দূর হয়নি।
সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের আওতায় ২০১৫-১৬ অর্থবছরে মোঘলবাসা ইউনিয়নের চরসিতাইঝাড় মৌজায় কোবেদের বাড়ির পূর্ব পাশে ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। নির্মাণ ব্যয় পরিশোধ করে অধিদপ্তর। একই সড়কের পূর্ব প্রান্তে প্রায় ৪০ ফুট দৈর্ঘ্যের আরও একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হলেও সেটির চূড়ান্ত বিল পরিশোধের পূর্বেই বন্যার পানির তোড়ে ব্রিজটি ভেঙে যায় এবং পশ্চিম প্রান্তের ব্রিজের সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়ে পুরো সড়ক চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। অধিদপ্তর থেকে পরিদর্শক দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে গেলেও পরে সড়ক ও ব্রিজ সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। সেই থেকে যোগাযোগ বিড়ম্বনায় ওই এলাকার লাখো মানুষ।
চর সিতাইঝাড় গ্রামের বাসিন্দা আবু বকর জানান, ব্রিজ নির্মাণের পর কোনো সুবিধাই নিতে পারেনি স্থানীয় জনগণ। ব্রিজের সংযোগ সড়ক না থাকায় বন্যার সময় তো বটেই, শুকনো মৌসুমেও তারা ওই সড়কে চলাচল করতে পারে না। স্বাভাবিক যাতায়াতসহ পণ্য পরিবহনে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে স্থানীয় লোকজন।
আবু বকর বলেন, ‘এমন ব্রিজ বানাইছে যে সুবিধার চেয়ে অসুবিধাই বেশি হইছে। বানের পানিত রাস্তাও ভাঙছে, ব্রিজও ভাঙি আছে। দুই পাকে ব্রিজ ভাঙি আছে আর মাঝের সড়ক ভালো। হামার কষ্ট কাইয়ো দেখেও না, বোঝেও না।’
ব্রিজের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত চর কৃষ্ণপুরের বল্টুর মোড় বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, চর সিতাইঝাড় মৌজার ওই সড়ক চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ায় চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। বর্ষায় নদীতে পানি থাকলে নৌপথে পণ্য পরিবহন করতে পারলেও শুকনো মৌসুমে চলাচলে বিড়ম্বনা বেড়ে যায়। এতে করে পরিবহন ব্যয় বেড়ে গিয়ে পণ্যমূল্যের ওপর এর প্রভাব পড়ে। এ ছাড়া চরাঞ্চল থেকে কৃষিপণ্য পরিবহনে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে যাত্রাপুর কিংবা পাঁচগাছী হয়ে শহরে যেতে হয়। এতে ভোগান্তি ও খরচ আরও বেড়ে যায়।
মোঘলবাসা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আইয়ুব আলী জানান, উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নসহ মোঘলবাসা ইউনিয়নের ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষাধিক মানুষের যাতায়াতের প্রধান সড়ক এটি। এই সড়ক দিয়ে শহরে যাতায়াতে দূরত্ব কম হয়। কিন্তু সড়কের দুই প্রান্তে দুটি ব্রিজ ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ায় বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে যাতায়াতে বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করেও কোনো ফল পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।
আইয়ুব আলী বলেন, ‘ব্রিজ দুটি নির্মাণের পর সাত দিনও ওই সড়কে মানুষ যাতায়াত করতে পারেনি। এর মধ্যে ২০১৭ সালের বন্যায় ব্রিজসহ সড়ক ভেঙে যায়। লাখো মানুষের দুর্ভোগের কারণ হলেও সড়কটি সংস্কারে কেউ কোনো উদ্যোগ নেয়নি। আমরা চেষ্টা করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গেছি।’
যোগাযোগ করা হলে সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) খন্দকার মো. ফিজানুর রহমান ওই এলাকার জনভোগান্তির কথা স্বীকার করে জানান, সে সময়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনগণের চলাচলের সুবিধার কথা চিন্তা করে ওই সড়কে প্রকল্প বাস্তবায়ন করলেও বন্যার পানির কারণে তা ভেস্তে যায়। বন্যাপ্রবণ এলাকা হওয়ায় পরে আর সেগুলো মেরামত করা হয়নি। ফলে জনগণ ভোগান্তিতে রয়েছে।
মো. ফিজানুর রহমান বলেন ‘কয়েক বছর ধরে স্থানীয়রা ভোগান্তি সহ্য করলেও নানা কারণে আমরা সড়কটি মেরামত করতে পারিনি। চলতি বছর টিআর-কাবিখা প্রকল্প থেকে সড়কটি সংস্কারে উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘ভেঙে যাওয়া ব্রিজটির স্থলে নতুন করে ব্রিজ নির্মাণসহ সড়কটি জনগণের চলাচলের উপযোগী করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কর্তৃপক্ষ বরাবর সুপারিশ পাঠানোর উদ্যোগ নেব।’
সড়কটি ব্যবহারের উপযোগী করার ব্যাপারে কী উদ্যোগ নেওয়া হবে তা জানতে চাইলে সদর উপজেলার নবনিযুক্ত নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাসেদুল হাসান বলেন, ‘আমি নতুন যোগদান করেছি। বিষয়টি আপনার কাছেই প্রথম জানলাম। এ নিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে প্রকল্পের সংস্থান সাপেক্ষে আমরা সংস্কারের উদ্যোগ নেব।’

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রথমবারের মতো মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে আসে। অনেকের ক্ষেত্রে ভর্তি রাখার প্রয়োজন থাকলেও সেটি সম্ভব হতো না। কিছু কিছু রোগী রাখা হতো মেডিসিন বিভাগেই।
৩ মিনিট আগে
নোটিশে বলা হয়েছে, ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করা হলে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। ব্যাংকের নোটিশ অনুযায়ী, ২০১০ সালে ২২ কোটি টাকার বিনিয়োগ অনুমোদন করা হলেও মুনাফা, চার্জ ও জরিমানা পরিশোধ না করায় বর্তমানে মোট বকেয়া দাঁড়িয়েছে ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
৬ মিনিট আগে
ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন
১৫ মিনিট আগে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ না
৪০ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রথমবারের মতো মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে আসে। অনেকের ক্ষেত্রে ভর্তি রাখার প্রয়োজন থাকলেও সেটি সম্ভব হতো না। কিছু কিছু রোগী রাখা হতো মেডিসিন বিভাগেই।
এবার প্রতিষ্ঠার ৬৭ বছর পর হাসপাতালটিতে পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। এ ওয়ার্ডে ২৫টি শয্যা আছে। এর মধ্যে পুরুষদের জন্য ১০টি, নারীদের জন্য সাতটি, শিশু-কিশোরদের জন্য পাঁচটি এবং উচ্চ পর্যবেক্ষণের জন্য তিনটি শয্যা সংরক্ষিত। এ ছাড়া রোগীদের থেরাপি ও কাউন্সেলিং রুমসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার সৃষ্টি করা হয়েছে এ ওয়ার্ডে।
রামেক হাসপাতালের সদ্যবিদায়ী পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদের উদ্যোগে হাসপাতালের পুরাতন আইসিইউ ভবনে এই ওয়ার্ড করা হয়েছে। গত বুধবার তিনি এটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামসহ মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা উপস্থিত ছিলেন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী মার্চেই ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর মেডিকেল এডুকেশন (ডব্লিউএফএমই) থেকে একটি প্রতিনিধিদল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ পরিদর্শনে আসবে। তারা মনোরোগ বিভাগের ওয়ার্ড না পেলে কলেজের পয়েন্ট কমবে। এ ছাড়া মেডিকেল কলেজের অ্যাক্রেডিটেশনেও সমস্যা হতে পারে। তখন এ কলেজের শিক্ষার্থীদের দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে যাওয়ার সুযোগ কমবে। এ ছাড়া এফসিপিএস এবং ডিপ্লোমা কোর্সের শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের জন্যও এই ওয়ার্ডটি জরুরি ছিল।
তাই রাজশাহী মেডিকেল কলেজের পক্ষ থেকে এই ওয়ার্ড চালু করার জন্য হাসপাতাল পরিচালকের কাছে অনুরোধ করা হয়। সবকিছু শুনে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ এই ওয়ার্ড চালুর উদ্যোগ নেন। ওয়ার্ডে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও নার্স দেওয়া হয়েছে। ওয়ার্ডের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মোস্তফা আলী।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় এ হাসপাতালে যে ৬৭ বছরেও মানসিক রোগীদের জন্য ওয়ার্ড চালু হয়নি, এটিই অবাক করার বিষয়। প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে আমরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটি চালু করেছি। এখন থেকে এ অঞ্চলের মানসিক রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি থেকেও চিকিৎসা নিতে পারবে।’
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহাম্মদ রামেক হাসপাতালের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি। এরপর তিনি হাসপাতাল ও রোগীদের কল্যাণে নতুন অনেক উদ্যোগ নিয়ে বাস্তবায়ন করেছেন। হাসপাতালকে করে তুলেছেন রোগীবান্ধব। বাড়িয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসাসেবার মান। বৃহস্পতিবার তিনি নতুন পরিচালক পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেন।
মানসিক রোগীদের জন্য নতুন ওয়ার্ড চালুর আগে গেল ২৩ অক্টোবর শুধু সাপে কাটা রোগীদের জন্য হাসপাতালে বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালু করেন শামীম আহাম্মদ। এরপর এখন পর্যন্ত হাসপাতালে একজন সাপে কাটা রোগীরও মৃত্যু হয়নি। আগে প্রায় প্রতিদিনই সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু হতো এ হাসপাতালে।

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রথমবারের মতো মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে আসে। অনেকের ক্ষেত্রে ভর্তি রাখার প্রয়োজন থাকলেও সেটি সম্ভব হতো না। কিছু কিছু রোগী রাখা হতো মেডিসিন বিভাগেই।
এবার প্রতিষ্ঠার ৬৭ বছর পর হাসপাতালটিতে পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। এ ওয়ার্ডে ২৫টি শয্যা আছে। এর মধ্যে পুরুষদের জন্য ১০টি, নারীদের জন্য সাতটি, শিশু-কিশোরদের জন্য পাঁচটি এবং উচ্চ পর্যবেক্ষণের জন্য তিনটি শয্যা সংরক্ষিত। এ ছাড়া রোগীদের থেরাপি ও কাউন্সেলিং রুমসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার সৃষ্টি করা হয়েছে এ ওয়ার্ডে।
রামেক হাসপাতালের সদ্যবিদায়ী পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদের উদ্যোগে হাসপাতালের পুরাতন আইসিইউ ভবনে এই ওয়ার্ড করা হয়েছে। গত বুধবার তিনি এটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামসহ মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা উপস্থিত ছিলেন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী মার্চেই ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর মেডিকেল এডুকেশন (ডব্লিউএফএমই) থেকে একটি প্রতিনিধিদল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ পরিদর্শনে আসবে। তারা মনোরোগ বিভাগের ওয়ার্ড না পেলে কলেজের পয়েন্ট কমবে। এ ছাড়া মেডিকেল কলেজের অ্যাক্রেডিটেশনেও সমস্যা হতে পারে। তখন এ কলেজের শিক্ষার্থীদের দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে যাওয়ার সুযোগ কমবে। এ ছাড়া এফসিপিএস এবং ডিপ্লোমা কোর্সের শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের জন্যও এই ওয়ার্ডটি জরুরি ছিল।
তাই রাজশাহী মেডিকেল কলেজের পক্ষ থেকে এই ওয়ার্ড চালু করার জন্য হাসপাতাল পরিচালকের কাছে অনুরোধ করা হয়। সবকিছু শুনে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ এই ওয়ার্ড চালুর উদ্যোগ নেন। ওয়ার্ডে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও নার্স দেওয়া হয়েছে। ওয়ার্ডের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মোস্তফা আলী।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় এ হাসপাতালে যে ৬৭ বছরেও মানসিক রোগীদের জন্য ওয়ার্ড চালু হয়নি, এটিই অবাক করার বিষয়। প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে আমরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটি চালু করেছি। এখন থেকে এ অঞ্চলের মানসিক রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি থেকেও চিকিৎসা নিতে পারবে।’
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহাম্মদ রামেক হাসপাতালের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি। এরপর তিনি হাসপাতাল ও রোগীদের কল্যাণে নতুন অনেক উদ্যোগ নিয়ে বাস্তবায়ন করেছেন। হাসপাতালকে করে তুলেছেন রোগীবান্ধব। বাড়িয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসাসেবার মান। বৃহস্পতিবার তিনি নতুন পরিচালক পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেন।
মানসিক রোগীদের জন্য নতুন ওয়ার্ড চালুর আগে গেল ২৩ অক্টোবর শুধু সাপে কাটা রোগীদের জন্য হাসপাতালে বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালু করেন শামীম আহাম্মদ। এরপর এখন পর্যন্ত হাসপাতালে একজন সাপে কাটা রোগীরও মৃত্যু হয়নি। আগে প্রায় প্রতিদিনই সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু হতো এ হাসপাতালে।

গ্রামীণ কাঁচা সড়ক। ৫০০ মিটার দৈর্ঘ্যের সড়কের দুই প্রান্তে দুটি ব্রিজ ও একটি স্লুইচ গেট। নির্মাণের পর যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে এলাকাবাসী স্বস্তির নিশ্বাস নিলেও ২০১৭ সালের বন্যায় তা ভোগান্তিতে রূপ নেয়। একটি ব্রিজসহ স্লুইচ গেট উল্টে যায়। আর সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হওয়ায় ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে আরও একটি ব
১৫ ডিসেম্বর ২০২১
নোটিশে বলা হয়েছে, ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করা হলে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। ব্যাংকের নোটিশ অনুযায়ী, ২০১০ সালে ২২ কোটি টাকার বিনিয়োগ অনুমোদন করা হলেও মুনাফা, চার্জ ও জরিমানা পরিশোধ না করায় বর্তমানে মোট বকেয়া দাঁড়িয়েছে ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
৬ মিনিট আগে
ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন
১৫ মিনিট আগে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ না
৪০ মিনিট আগেশিবগঞ্জ (বগুড়া) প্রতিনিধি

আফাকু কোল্ড স্টোরেজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নার বিরুদ্ধে ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা খেলাপি ঋণ পরিশোধে ‘কলব্যাক নোটিশ’ জারি করেছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, বগুড়া শাখা। গত বুধবার ইসলামী ব্যাংক, বগুড়া শাখার প্রধান মো. তৌহিদ রেজার স্বাক্ষরে এ নোটিশ ইস্যু করা হয়।
নোটিশে বলা হয়েছে, ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করা হলে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। ব্যাংকের নোটিশ অনুযায়ী, ২০১০ সালে ২২ কোটি টাকার বিনিয়োগ অনুমোদন করা হলেও মুনাফা, চার্জ ও জরিমানা পরিশোধ না করায় বর্তমানে মোট বকেয়া দাঁড়িয়েছে ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। নোটিশে বলা হয়, আফাকু কোল্ড স্টোরেজ একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান হওয়া সত্ত্বেও মান্না ইচ্ছাকৃতভাবে ঋণ পরিশোধ করেননি। বারবার নোটিশ দেওয়া হলেও টাকা পরিশোধের কোনো চেষ্টাও করেননি তিনি।

বগুড়া শাখাপ্রধান তৌহিদ রেজা স্বাক্ষরিত নোটিশে আরও বলা হয়, ‘মঞ্জুরিপত্রের নিয়মানুযায়ী প্রতিটি ডিলে নির্ধারিত তারিখের মধ্যে কিস্তির টাকা পরিশোধের কথা থাকলেও আপনাকে/আপনাদেরকে মৌখিকভাবে, ব্যক্তিগতভাবে ও মোবাইল ফোনে বারবার তাগাদা দেওয়া সত্ত্বেও আপনি/আপনারা তা পরিশোধ করেননি। ইতিপূর্বে আপনাকে লিখিতভাবে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে, তবুও বিনিয়োগের দায় পরিশোধ করেননি। আপনার/আপনাদের লেনদেনের পরিস্থিতি দেখে আমাদের কাছে অনুমিত হচ্ছে যে, আপনার/আপনাদের সঙ্গে আমাদের আর ব্যবসা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। অতএব, আগামী ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বিনিয়োগের সমুদয় দায় ৩৮৪.৭৬ মিলিয়ন টাকা পরিশোধ করে হিসাবসমূহ নিষ্পত্তি করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো। অন্যথায় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য থাকবে।’
এদিকে, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসন থেকে সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না। কিন্তু গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) তৃতীয় অধ্যায় (নির্বাচন) ১২(১)(ঠ) ধারা অনুসারে কোনো ঋণগ্রহীতা খেলাপি হলে তিনি নির্বাচনে অযোগ্য বিবেচিত হবেন।
এ বিষয়ে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আমার প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ আছে, এটা সঠিক। তবে চিঠির বিষয়ে এখনো কিছু জানি না।’

আফাকু কোল্ড স্টোরেজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নার বিরুদ্ধে ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা খেলাপি ঋণ পরিশোধে ‘কলব্যাক নোটিশ’ জারি করেছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, বগুড়া শাখা। গত বুধবার ইসলামী ব্যাংক, বগুড়া শাখার প্রধান মো. তৌহিদ রেজার স্বাক্ষরে এ নোটিশ ইস্যু করা হয়।
নোটিশে বলা হয়েছে, ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করা হলে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। ব্যাংকের নোটিশ অনুযায়ী, ২০১০ সালে ২২ কোটি টাকার বিনিয়োগ অনুমোদন করা হলেও মুনাফা, চার্জ ও জরিমানা পরিশোধ না করায় বর্তমানে মোট বকেয়া দাঁড়িয়েছে ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। নোটিশে বলা হয়, আফাকু কোল্ড স্টোরেজ একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান হওয়া সত্ত্বেও মান্না ইচ্ছাকৃতভাবে ঋণ পরিশোধ করেননি। বারবার নোটিশ দেওয়া হলেও টাকা পরিশোধের কোনো চেষ্টাও করেননি তিনি।

বগুড়া শাখাপ্রধান তৌহিদ রেজা স্বাক্ষরিত নোটিশে আরও বলা হয়, ‘মঞ্জুরিপত্রের নিয়মানুযায়ী প্রতিটি ডিলে নির্ধারিত তারিখের মধ্যে কিস্তির টাকা পরিশোধের কথা থাকলেও আপনাকে/আপনাদেরকে মৌখিকভাবে, ব্যক্তিগতভাবে ও মোবাইল ফোনে বারবার তাগাদা দেওয়া সত্ত্বেও আপনি/আপনারা তা পরিশোধ করেননি। ইতিপূর্বে আপনাকে লিখিতভাবে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে, তবুও বিনিয়োগের দায় পরিশোধ করেননি। আপনার/আপনাদের লেনদেনের পরিস্থিতি দেখে আমাদের কাছে অনুমিত হচ্ছে যে, আপনার/আপনাদের সঙ্গে আমাদের আর ব্যবসা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। অতএব, আগামী ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বিনিয়োগের সমুদয় দায় ৩৮৪.৭৬ মিলিয়ন টাকা পরিশোধ করে হিসাবসমূহ নিষ্পত্তি করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো। অন্যথায় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য থাকবে।’
এদিকে, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসন থেকে সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না। কিন্তু গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) তৃতীয় অধ্যায় (নির্বাচন) ১২(১)(ঠ) ধারা অনুসারে কোনো ঋণগ্রহীতা খেলাপি হলে তিনি নির্বাচনে অযোগ্য বিবেচিত হবেন।
এ বিষয়ে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আমার প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ আছে, এটা সঠিক। তবে চিঠির বিষয়ে এখনো কিছু জানি না।’

গ্রামীণ কাঁচা সড়ক। ৫০০ মিটার দৈর্ঘ্যের সড়কের দুই প্রান্তে দুটি ব্রিজ ও একটি স্লুইচ গেট। নির্মাণের পর যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে এলাকাবাসী স্বস্তির নিশ্বাস নিলেও ২০১৭ সালের বন্যায় তা ভোগান্তিতে রূপ নেয়। একটি ব্রিজসহ স্লুইচ গেট উল্টে যায়। আর সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হওয়ায় ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে আরও একটি ব
১৫ ডিসেম্বর ২০২১
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রথমবারের মতো মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে আসে। অনেকের ক্ষেত্রে ভর্তি রাখার প্রয়োজন থাকলেও সেটি সম্ভব হতো না। কিছু কিছু রোগী রাখা হতো মেডিসিন বিভাগেই।
৩ মিনিট আগে
ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন
১৫ মিনিট আগে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ না
৪০ মিনিট আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন ভবনমালিকদের বলা হলেও কর্ণপাত না করে নিয়মবহির্ভূতভাবে কাজ করে যাচ্ছিলেন। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট পৌর কর্তৃপক্ষের গাফিলতির অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা।
আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে শহরের প্রাণকেন্দ্র নিলটুলি স্বর্ণকারপট্টির মুজিব সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের একাধিক টিম।
সরেজমিন দেখা গেছে, একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ চলছিল। নির্মাণাধীন এই ভবনের মালিক স্থানীয় সঞ্জয় কর্মকার, অজয় কর্মকার ও সেলিম নামে আরেক ব্যক্তি। পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পার্শ্ববর্তী ভবনসংলগ্ন কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা বা প্যারাসাইলিং ব্যবস্থা ছিল না। এই অবস্থায় পাইলিংয়ের (নিচের অংশ) কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন নির্মাণশ্রমিকেরা। হঠাৎ করেই ভবনটির একাংশ ধসে পড়ে। তাৎক্ষণিকভাবে সেখান থেকে দৌড়ে সরে পড়েন নির্মাণশ্রমিক ও শোরুমটির কর্মচারীরা।
বেস্ট বাইয়ের কর্মীরা জানান, তারা সকালে এসে ফ্লোরের টাইলসে ফাটল দেখতে পান। ফাটল ধীরে ধীরে বড় হতে থাকলে ক্যাশ কাউন্টার টেবিলটা সরিয়ে ফেলেন, এর মধ্যেই ধসে পড়ে ভবনের এক পাশ।
ধসে পড়া ভবন ও বেস্ট বাই ফ্রাঞ্চাইজের মালিক মনিরা খাতুনের দাবি, এ ঘটনায় তাঁর ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে এবং তিনি এর বিচার দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘বারবার নির্মাণাধীন ভবনমালিকদের সতর্ক করা হয়েছে এবং নিয়ম মেনে কাজ করতে বলেছি। কিন্তু তাঁরা রাতের আঁধারে আমার ভবনের নিচের মাটি সরিয়ে ফেলেছে, যার কারণে আজকের এই দুর্ঘটনা। পৌরসভার নিয়ম অনুযায়ী ৩ ফুট দূরত্ব রেখে কাজ করার কথা থাকলেও নিয়মের তোয়াক্কা না করেই কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন। আজ সকালে উল্টো আমার কর্মচারীদের হুমকি-ধমকিও দেওয়া হয়।’

ঘটনাস্থলে ছুটে আসা শহরের বাসিন্দা ও জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মোজাফফর আলী মুসা পৌরসভা কর্তৃপক্ষের গাফিলতি রয়েছে বলে অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ‘ভবন নির্মাণ করতে হলে পৌরসভার অনুমোদনের প্রয়োজন হয় এবং তা সঠিকভাবে তদারকির দায়িত্ব তাদের। যদি সঠিকভাবে তদারকি হতো তাহলে এমন দুর্ঘটনা না-ও ঘটতে পারত।’
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত ভবনমালিকদের একজন সঞ্জয় সাহার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ঘটনাস্থলে আসা কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক মাসুদ আলম জানান, খবর পেয়ে তাঁরা এখানকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। তবে কোনো অভিযোগ পায়নি পুলিশ। অভিযোগ পেলে সেটা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে পৌরসভার প্রশাসক ও ফরিদপুর স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. সোহরাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি আমার জানা নেই, খোঁজ নিয়ে বলা যাবে।’

ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন ভবনমালিকদের বলা হলেও কর্ণপাত না করে নিয়মবহির্ভূতভাবে কাজ করে যাচ্ছিলেন। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট পৌর কর্তৃপক্ষের গাফিলতির অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা।
আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে শহরের প্রাণকেন্দ্র নিলটুলি স্বর্ণকারপট্টির মুজিব সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের একাধিক টিম।
সরেজমিন দেখা গেছে, একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ চলছিল। নির্মাণাধীন এই ভবনের মালিক স্থানীয় সঞ্জয় কর্মকার, অজয় কর্মকার ও সেলিম নামে আরেক ব্যক্তি। পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পার্শ্ববর্তী ভবনসংলগ্ন কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা বা প্যারাসাইলিং ব্যবস্থা ছিল না। এই অবস্থায় পাইলিংয়ের (নিচের অংশ) কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন নির্মাণশ্রমিকেরা। হঠাৎ করেই ভবনটির একাংশ ধসে পড়ে। তাৎক্ষণিকভাবে সেখান থেকে দৌড়ে সরে পড়েন নির্মাণশ্রমিক ও শোরুমটির কর্মচারীরা।
বেস্ট বাইয়ের কর্মীরা জানান, তারা সকালে এসে ফ্লোরের টাইলসে ফাটল দেখতে পান। ফাটল ধীরে ধীরে বড় হতে থাকলে ক্যাশ কাউন্টার টেবিলটা সরিয়ে ফেলেন, এর মধ্যেই ধসে পড়ে ভবনের এক পাশ।
ধসে পড়া ভবন ও বেস্ট বাই ফ্রাঞ্চাইজের মালিক মনিরা খাতুনের দাবি, এ ঘটনায় তাঁর ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে এবং তিনি এর বিচার দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘বারবার নির্মাণাধীন ভবনমালিকদের সতর্ক করা হয়েছে এবং নিয়ম মেনে কাজ করতে বলেছি। কিন্তু তাঁরা রাতের আঁধারে আমার ভবনের নিচের মাটি সরিয়ে ফেলেছে, যার কারণে আজকের এই দুর্ঘটনা। পৌরসভার নিয়ম অনুযায়ী ৩ ফুট দূরত্ব রেখে কাজ করার কথা থাকলেও নিয়মের তোয়াক্কা না করেই কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন। আজ সকালে উল্টো আমার কর্মচারীদের হুমকি-ধমকিও দেওয়া হয়।’

ঘটনাস্থলে ছুটে আসা শহরের বাসিন্দা ও জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মোজাফফর আলী মুসা পৌরসভা কর্তৃপক্ষের গাফিলতি রয়েছে বলে অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ‘ভবন নির্মাণ করতে হলে পৌরসভার অনুমোদনের প্রয়োজন হয় এবং তা সঠিকভাবে তদারকির দায়িত্ব তাদের। যদি সঠিকভাবে তদারকি হতো তাহলে এমন দুর্ঘটনা না-ও ঘটতে পারত।’
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত ভবনমালিকদের একজন সঞ্জয় সাহার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ঘটনাস্থলে আসা কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক মাসুদ আলম জানান, খবর পেয়ে তাঁরা এখানকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। তবে কোনো অভিযোগ পায়নি পুলিশ। অভিযোগ পেলে সেটা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে পৌরসভার প্রশাসক ও ফরিদপুর স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. সোহরাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি আমার জানা নেই, খোঁজ নিয়ে বলা যাবে।’

গ্রামীণ কাঁচা সড়ক। ৫০০ মিটার দৈর্ঘ্যের সড়কের দুই প্রান্তে দুটি ব্রিজ ও একটি স্লুইচ গেট। নির্মাণের পর যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে এলাকাবাসী স্বস্তির নিশ্বাস নিলেও ২০১৭ সালের বন্যায় তা ভোগান্তিতে রূপ নেয়। একটি ব্রিজসহ স্লুইচ গেট উল্টে যায়। আর সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হওয়ায় ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে আরও একটি ব
১৫ ডিসেম্বর ২০২১
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রথমবারের মতো মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে আসে। অনেকের ক্ষেত্রে ভর্তি রাখার প্রয়োজন থাকলেও সেটি সম্ভব হতো না। কিছু কিছু রোগী রাখা হতো মেডিসিন বিভাগেই।
৩ মিনিট আগে
নোটিশে বলা হয়েছে, ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করা হলে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। ব্যাংকের নোটিশ অনুযায়ী, ২০১০ সালে ২২ কোটি টাকার বিনিয়োগ অনুমোদন করা হলেও মুনাফা, চার্জ ও জরিমানা পরিশোধ না করায় বর্তমানে মোট বকেয়া দাঁড়িয়েছে ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
৬ মিনিট আগে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ না
৪০ মিনিট আগেজাবি প্রতিনিধি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বজনদের নামে থাকা চারটি আবাসিক হলের নাম পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। আজ শুক্রবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এ বি এম আজিজুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আজিজুর রহমান বলেন, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় শেখ পরিবারের নামে থাকা চারটি হলের নাম পরিবর্তন করে নতুন নামকরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
এসব হলের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ নাম রাখা হয়েছে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বজনদের নামে থাকা চারটি আবাসিক হলের নাম পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। আজ শুক্রবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এ বি এম আজিজুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আজিজুর রহমান বলেন, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় শেখ পরিবারের নামে থাকা চারটি হলের নাম পরিবর্তন করে নতুন নামকরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
এসব হলের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে রাখ হয়েছে ‘শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক হল’, শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘নবাব সলিমুল্লাহ হল’। এ ছাড়া শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন করে ‘জুলাই চব্বিশ জাগরণী হল’ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ফেলানী খাতুন হল’ নাম রাখা হয়েছে।

গ্রামীণ কাঁচা সড়ক। ৫০০ মিটার দৈর্ঘ্যের সড়কের দুই প্রান্তে দুটি ব্রিজ ও একটি স্লুইচ গেট। নির্মাণের পর যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে এলাকাবাসী স্বস্তির নিশ্বাস নিলেও ২০১৭ সালের বন্যায় তা ভোগান্তিতে রূপ নেয়। একটি ব্রিজসহ স্লুইচ গেট উল্টে যায়। আর সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হওয়ায় ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে আরও একটি ব
১৫ ডিসেম্বর ২০২১
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রথমবারের মতো মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে আসে। অনেকের ক্ষেত্রে ভর্তি রাখার প্রয়োজন থাকলেও সেটি সম্ভব হতো না। কিছু কিছু রোগী রাখা হতো মেডিসিন বিভাগেই।
৩ মিনিট আগে
নোটিশে বলা হয়েছে, ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করা হলে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। ব্যাংকের নোটিশ অনুযায়ী, ২০১০ সালে ২২ কোটি টাকার বিনিয়োগ অনুমোদন করা হলেও মুনাফা, চার্জ ও জরিমানা পরিশোধ না করায় বর্তমানে মোট বকেয়া দাঁড়িয়েছে ৩৮ কোটি ৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
৬ মিনিট আগে
ফরিদপুরে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য পাইলিংয়ের কাজ করার সময় পাশের আরেকটি দ্বিতল ভবনের একাংশ ধসে পড়েছে। এতে ভবনটিসহ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভবনে অবস্থিত আরএফএল কোম্পানির বেস্ট বাই শোরুম। তবে প্রাণে বেঁচে গেছেন সেখানে কর্মরতরা। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনমালিকের অভিযোগ, নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য নির্মাণাধীন
১৫ মিনিট আগে