মাগুরা প্রতিনিধি

মাগুরা শহরের বেবী প্লাজা মার্কেটে স্ত্রীর জন্য শাড়ি দেখতে এসেছেন স্কুলশিক্ষক নাজমুল হোসেন। ছুটির দিনে সকাল থেকে বিভিন্ন দোকান ঘুরে পোশাকের দাম শুনে বাড়ি ফিরছেন। এ সময় কথা হয় এই প্রতিবেদকের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘জামা কাপড়ের দাম শুনতে এসেছি। এবার মনে হচ্ছে দাম বেশি। সবার জন্য হয়তো ঈদে কেনা হবে না। এখনো বেতন-বোনাস পাইনি। পেলে কিছু জামাকাপড় কিনতে পারব।’
নাজমুল হোসেন বলেন, ‘এবার শাড়ির দাম অত্যধিক। পাঞ্জাবির দামও লাগামছাড়া। বাচ্চাদের জামার দামও বেশি দেখলাম।’
ঈদের সপ্তাহখানেক বাকি থাকলেও মাগুরায় জমেনি ঈদের কেনাকাটা। শহরের বড় শপিং মল থেকে শুরু করে ছোট দোকানেও তেমন ক্রেতা নেই বলে বিক্রেতারা চেয়ে আছেন বাকি দিনগুলোর অপেক্ষায়।
শহরের বেবি প্লাজার কাপড় ব্যবসায়ী তারিকুল ইসলাম বলেন, ঈদের ১০ দিন বাকি। তবে কেনাকাটা জমেনি। বেশির ভাগ মানুষ কাপড় দেখে দাম শুনে চলে যাচ্ছেন। বেতন-বোনাসের ওপর নির্ভর করা ক্রেতাই বেশি। মাস শেষ হলে হয়তো ক্রেতারা অনেকে ভিড় করবে।
পাঞ্জাবির চাহিদা বেশি বলে জানান বিক্রেতা মাসুদ পারভেজ। তবে এবার ভালো মানের পাঞ্জাবির দাম ১ হাজার ৫০০ টাকার নিচে নেই। গতবার একই পাঞ্জাবির দাম ছিল ১ হাজার ২০০ টাকা মতো।
শহরের বেশ কয়েকটি কাপড়ের দোকান ঘুরে দেখা গেছে, মেয়েদের থ্রি-পিসের চাহিদা বেশি রয়েছে। তবে দেশি থ্রি-পিসের দাম এবার বেশি বললেন রেশমি নামে এক ক্রেতা।
রেশমি বলেন, ভালো মানের থ্রি-পিসের দাম আকাশ ছোঁয়া, ৩ হাজার ৫০০ টাকার নিচে নেই। অথচ একই থ্রি-পিস যশোর মার্কেটগুলোই ২ হাজার টাকার ভেতরে কেনা যায়।
অপরদিকে দেশি শাড়ির চাহিদা এবার বেড়েছে বলে জানালেন বিক্রেতা রওনোক হোসেন। বিশেষ করে প্রিন্টের শাড়ির চাহিদা এবার ঈদে বেশি লক্ষ করছেন বিক্রেতারা। তবে এ শাড়ি মানভেদে ২ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকার দাম চাওয়া হচ্ছে।
মাগুরা কাপড় ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মসিউর রহমান রিপন বলেন, এখনো ঈদের বাজার জমেনি। অনেকে বেতন-বোনাস পাবেন, তখন ভিড় হবে। তবে এবার কাপড়ের দাম পাইকারি হিসেবে অনেক বেশি। ফলে খুচরা বিক্রি করতে হচ্ছে সামান্য লাভ রেখে। অনেকের আর্থিক অবস্থা তেমন ভালো নয় বলে কেনাকাটা করতে আসছেন না। এ রকম চললে ব্যবসায়ীরা বেশ বিপদে পড়বেন।

মাগুরা শহরের বেবী প্লাজা মার্কেটে স্ত্রীর জন্য শাড়ি দেখতে এসেছেন স্কুলশিক্ষক নাজমুল হোসেন। ছুটির দিনে সকাল থেকে বিভিন্ন দোকান ঘুরে পোশাকের দাম শুনে বাড়ি ফিরছেন। এ সময় কথা হয় এই প্রতিবেদকের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘জামা কাপড়ের দাম শুনতে এসেছি। এবার মনে হচ্ছে দাম বেশি। সবার জন্য হয়তো ঈদে কেনা হবে না। এখনো বেতন-বোনাস পাইনি। পেলে কিছু জামাকাপড় কিনতে পারব।’
নাজমুল হোসেন বলেন, ‘এবার শাড়ির দাম অত্যধিক। পাঞ্জাবির দামও লাগামছাড়া। বাচ্চাদের জামার দামও বেশি দেখলাম।’
ঈদের সপ্তাহখানেক বাকি থাকলেও মাগুরায় জমেনি ঈদের কেনাকাটা। শহরের বড় শপিং মল থেকে শুরু করে ছোট দোকানেও তেমন ক্রেতা নেই বলে বিক্রেতারা চেয়ে আছেন বাকি দিনগুলোর অপেক্ষায়।
শহরের বেবি প্লাজার কাপড় ব্যবসায়ী তারিকুল ইসলাম বলেন, ঈদের ১০ দিন বাকি। তবে কেনাকাটা জমেনি। বেশির ভাগ মানুষ কাপড় দেখে দাম শুনে চলে যাচ্ছেন। বেতন-বোনাসের ওপর নির্ভর করা ক্রেতাই বেশি। মাস শেষ হলে হয়তো ক্রেতারা অনেকে ভিড় করবে।
পাঞ্জাবির চাহিদা বেশি বলে জানান বিক্রেতা মাসুদ পারভেজ। তবে এবার ভালো মানের পাঞ্জাবির দাম ১ হাজার ৫০০ টাকার নিচে নেই। গতবার একই পাঞ্জাবির দাম ছিল ১ হাজার ২০০ টাকা মতো।
শহরের বেশ কয়েকটি কাপড়ের দোকান ঘুরে দেখা গেছে, মেয়েদের থ্রি-পিসের চাহিদা বেশি রয়েছে। তবে দেশি থ্রি-পিসের দাম এবার বেশি বললেন রেশমি নামে এক ক্রেতা।
রেশমি বলেন, ভালো মানের থ্রি-পিসের দাম আকাশ ছোঁয়া, ৩ হাজার ৫০০ টাকার নিচে নেই। অথচ একই থ্রি-পিস যশোর মার্কেটগুলোই ২ হাজার টাকার ভেতরে কেনা যায়।
অপরদিকে দেশি শাড়ির চাহিদা এবার বেড়েছে বলে জানালেন বিক্রেতা রওনোক হোসেন। বিশেষ করে প্রিন্টের শাড়ির চাহিদা এবার ঈদে বেশি লক্ষ করছেন বিক্রেতারা। তবে এ শাড়ি মানভেদে ২ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকার দাম চাওয়া হচ্ছে।
মাগুরা কাপড় ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মসিউর রহমান রিপন বলেন, এখনো ঈদের বাজার জমেনি। অনেকে বেতন-বোনাস পাবেন, তখন ভিড় হবে। তবে এবার কাপড়ের দাম পাইকারি হিসেবে অনেক বেশি। ফলে খুচরা বিক্রি করতে হচ্ছে সামান্য লাভ রেখে। অনেকের আর্থিক অবস্থা তেমন ভালো নয় বলে কেনাকাটা করতে আসছেন না। এ রকম চললে ব্যবসায়ীরা বেশ বিপদে পড়বেন।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১১ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে