কুষ্টিয়া (দৌলতপুর) প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় স্কোয়াশ চাষ করে দারুণ সাফল্য পেয়েছেন কৃষকেরা। উপজেলার আদাবাড়িয়া ইউনিয়নের গরুড়া গ্রামের একদল কৃষক বাণিজ্যিকভাবে স্কোয়াশ চাষ শুরু করেছেন। ভারত সীমান্তঘেঁষা এই ইউনিয়নে ‘রানার’ জাতের সবুজ ও স্কোয়াশের চাষ হচ্ছে। এসব স্কোয়াশের ওজন হয় ৪০০ থেকে ৮০০ গ্রাম পর্যন্ত।
সরেজমিনে দেখা যায়, প্রতিটি গাছে ঝুলছে ছোট-বড় স্কোয়াশ। কোনোটি পাকা, আবার কোনোটি এখনো পরিপক্ব হওয়ার পথে। রোগবালাই কম, বৃষ্টিপাত না হওয়া এবং অন্যান্য অনুকূল আবহাওয়ার কারণে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এবার বেশি ফলন হয়েছে। খেত থেকে তুলে কৃষকেরা সেগুলো বাছাই করছেন, আর ব্যবসায়ীরা তা কিনে নিচ্ছেন।
স্কোয়াশ শীতকালীন কুমড়াজাতীয় সবজি। দৌলতপুরসহ কুষ্টিয়ার অন্যান্য উপজেলায় এর বাণিজ্যিক চাষ হচ্ছে। গরুড়া গ্রামের কৃষক এনামুল হক গত বছর পরীক্ষামূলকভাবে স্কোয়াশ চাষ শুরু করেন এবং ভালো ফলন পাওয়ায় এবার আরও বেশি জমিতে চাষ করেছেন। তার দেখাদেখি অন্য কৃষকেরাও স্কোয়াশ চাষে উৎসাহিত এবং সফল হয়েছেন।
কৃষক এনামুল হক জানিয়েছেন, রোপণের ৪০ দিনের মধ্যে স্কোয়াশ আসা শুরু করে এবং দেড় থেকে দুই মাস পর্যন্ত ফলন সংগ্রহ করা যায়। মালচিং পদ্ধতিতে চাষ করায় রোগবালাই কম হচ্ছে এবং প্রতিটি গাছ থেকে ১৫-২০টি পর্যন্ত স্কোয়াশ সংগ্রহ করা সম্ভব।
তিনি স্থানীয়দের মধ্যে স্কোয়াশ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে বিনা মূল্যে স্কোয়াশ দিচ্ছেন, যাতে এর চাহিদা বাড়ে। স্কোয়াশ খেতে সুস্বাদু হওয়ায় ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। এ বছর লাখ টাকার বেশি বিক্রির আশা করছেন বলে জানিয়েছেন এনামুল।
মমিন নামের আরেক কৃষক বলেন, গত বছর স্কোয়াশের দাম মণপ্রতি ১ হাজার ২০০ টাকা থাকলেও এবার কিছুটা কম। তারপরও ব্যাপারীরা খেত থেকে স্কোয়াশ কিনে নিচ্ছেন। কুষ্টিয়াসহ ঢাকার বাজারেও সরবরাহ করা হচ্ছে। রান্নার পর স্কোয়াশ খেতে সুস্বাদু হওয়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে এটি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
এ বিষয়ে পার্শ্ববর্তী মেহেরপুর জেলা থেকে আসা স্কোয়াশের পাইকারি ক্রেতা আহারুল ইসলামের সঙ্গে কথা হয়। তিনি বলেন, ‘আমাদের মেহেরপুর বাজারে এই সবজির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ডায়াবেটিস ও স্বাস্থ্যসচেতন ব্যক্তিরা সবজি হিসেবে এটি খেয়ে থাকেন।’
এ বিষয়ে উপজেলা অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা আলী আহমেদ জানিয়েছেন, স্কোয়াশ চাষে খরচ ও পরিশ্রম কম হওয়ায় তামাক ছেড়ে অনেক কৃষক স্কোয়াশ চাষে ঝুঁকছেন। এবার উপজেলায় ১৬ বিঘা জমিতে এই সবজির চাষ হয়েছে।
যশোর অঞ্চলের টেকসই কৃষি সম্প্রসারণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক রমেশ চন্দ্র জানিয়েছেন, স্কোয়াশ চাষে ভালো ফলন পেয়ে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে। কৃষি দপ্তর থেকে কৃষকদের কারিগরি সহায়তা দেওয়া হচ্ছে, যাতে আরও উন্নত মানের ফসল উৎপাদন করা যায়।

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় স্কোয়াশ চাষ করে দারুণ সাফল্য পেয়েছেন কৃষকেরা। উপজেলার আদাবাড়িয়া ইউনিয়নের গরুড়া গ্রামের একদল কৃষক বাণিজ্যিকভাবে স্কোয়াশ চাষ শুরু করেছেন। ভারত সীমান্তঘেঁষা এই ইউনিয়নে ‘রানার’ জাতের সবুজ ও স্কোয়াশের চাষ হচ্ছে। এসব স্কোয়াশের ওজন হয় ৪০০ থেকে ৮০০ গ্রাম পর্যন্ত।
সরেজমিনে দেখা যায়, প্রতিটি গাছে ঝুলছে ছোট-বড় স্কোয়াশ। কোনোটি পাকা, আবার কোনোটি এখনো পরিপক্ব হওয়ার পথে। রোগবালাই কম, বৃষ্টিপাত না হওয়া এবং অন্যান্য অনুকূল আবহাওয়ার কারণে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এবার বেশি ফলন হয়েছে। খেত থেকে তুলে কৃষকেরা সেগুলো বাছাই করছেন, আর ব্যবসায়ীরা তা কিনে নিচ্ছেন।
স্কোয়াশ শীতকালীন কুমড়াজাতীয় সবজি। দৌলতপুরসহ কুষ্টিয়ার অন্যান্য উপজেলায় এর বাণিজ্যিক চাষ হচ্ছে। গরুড়া গ্রামের কৃষক এনামুল হক গত বছর পরীক্ষামূলকভাবে স্কোয়াশ চাষ শুরু করেন এবং ভালো ফলন পাওয়ায় এবার আরও বেশি জমিতে চাষ করেছেন। তার দেখাদেখি অন্য কৃষকেরাও স্কোয়াশ চাষে উৎসাহিত এবং সফল হয়েছেন।
কৃষক এনামুল হক জানিয়েছেন, রোপণের ৪০ দিনের মধ্যে স্কোয়াশ আসা শুরু করে এবং দেড় থেকে দুই মাস পর্যন্ত ফলন সংগ্রহ করা যায়। মালচিং পদ্ধতিতে চাষ করায় রোগবালাই কম হচ্ছে এবং প্রতিটি গাছ থেকে ১৫-২০টি পর্যন্ত স্কোয়াশ সংগ্রহ করা সম্ভব।
তিনি স্থানীয়দের মধ্যে স্কোয়াশ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে বিনা মূল্যে স্কোয়াশ দিচ্ছেন, যাতে এর চাহিদা বাড়ে। স্কোয়াশ খেতে সুস্বাদু হওয়ায় ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। এ বছর লাখ টাকার বেশি বিক্রির আশা করছেন বলে জানিয়েছেন এনামুল।
মমিন নামের আরেক কৃষক বলেন, গত বছর স্কোয়াশের দাম মণপ্রতি ১ হাজার ২০০ টাকা থাকলেও এবার কিছুটা কম। তারপরও ব্যাপারীরা খেত থেকে স্কোয়াশ কিনে নিচ্ছেন। কুষ্টিয়াসহ ঢাকার বাজারেও সরবরাহ করা হচ্ছে। রান্নার পর স্কোয়াশ খেতে সুস্বাদু হওয়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে এটি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
এ বিষয়ে পার্শ্ববর্তী মেহেরপুর জেলা থেকে আসা স্কোয়াশের পাইকারি ক্রেতা আহারুল ইসলামের সঙ্গে কথা হয়। তিনি বলেন, ‘আমাদের মেহেরপুর বাজারে এই সবজির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ডায়াবেটিস ও স্বাস্থ্যসচেতন ব্যক্তিরা সবজি হিসেবে এটি খেয়ে থাকেন।’
এ বিষয়ে উপজেলা অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা আলী আহমেদ জানিয়েছেন, স্কোয়াশ চাষে খরচ ও পরিশ্রম কম হওয়ায় তামাক ছেড়ে অনেক কৃষক স্কোয়াশ চাষে ঝুঁকছেন। এবার উপজেলায় ১৬ বিঘা জমিতে এই সবজির চাষ হয়েছে।
যশোর অঞ্চলের টেকসই কৃষি সম্প্রসারণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক রমেশ চন্দ্র জানিয়েছেন, স্কোয়াশ চাষে ভালো ফলন পেয়ে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে। কৃষি দপ্তর থেকে কৃষকদের কারিগরি সহায়তা দেওয়া হচ্ছে, যাতে আরও উন্নত মানের ফসল উৎপাদন করা যায়।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে