
যশোরের মনিরামপুরে নিজের ঘর থেকে কলেজছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, পড়ালেখা নিয়ে মায়ের বকুনির কারণে আত্মহত্যা করেছেন তিনি। তবে এদিন তাঁর সর্বশেষ ফেসবুক স্ট্যাটাস পড়ে এ বিষয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে।
ওই শিক্ষার্থীর নাম—অরণ্য মণ্ডল (১৮)। তিনি উপজেলার পলাশী গ্রামের অশোক মণ্ডলের ছেলে। তাঁর মা জোসনা মণ্ডল স্থানীয় একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। অরণ্য বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। পলাশী আদর্শ কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে পরিবারের সদস্যরা তাঁকে নিজ ঘরে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলতে দেখে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে মনিরামপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) প্রসেনজিৎ মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লেখাপড়া নিয়ে মায়ের সঙ্গে মনোমালিন্যের কারণে ছেলেটি আত্মহত্যা করেছে। তাঁর লাশ যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে আছে।’
এ দিকে আত্মহত্যার আগে অরণ্য নিজের ফেসবুকে অ্যাকাউন্টে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর তুমি একদিন টের পাবে, আমাকেই তোমার দরকার ছিল সবচেয়ে বেশি! তুমি টের পাবে-আমার মতো ভালোবাসা কেউ দিতে পারে নাই তোমাকে! তুমি টের পাবে-এই মানুষটা থাকলে তোমার জীবনে অশান্তি আর থাকত না! তুমি বহু কিছু টের পাবে, আমার অনুপস্থিতি তোমাকে অনেক কিছু উপলব্ধি করাবে! তখন আমরা একসাথে আর থাকবো না। তুমি আমাকে আর পাবে না! আমি থেকে যাবো তোমার দীর্ঘনিশ্বাসে!’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘এইভাবে কি থাকার কথা ছিলো? ছিলো না তো! একটু তোমার সাথেই তো আজীবন থাকতে চেয়েছিলাম, রাখতে পারতে চাইলেই! তখন হয়তো এতো বুঝতে চাওনি, ব্যাপার নাহ! আমিও এখন বুঝি দাম দিতে গেলে নিজের ই দাম কমে যায়!’
এ বিষয়ে পলাশী আদর্শ কলেজের প্রাক্তন ছাত্র মাহমুদুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অরণ্য আমাদের এলাকার ছোট ভাই। এক বছর ধরে নারায়ণগঞ্জের এক মেয়ের সঙ্গে তাঁর ফেসবুকে বন্ধুত্বের সূত্র ধরে প্রেম হয়। মেয়েটির সঙ্গে মাঝেমধ্যে মনোমালিন্য হলে, নিজের ফেসবুকে হতাশামূলক পোস্ট দিত।’
তিনি আরও বলেন, ‘সম্প্রতি আমি তাঁকে ডেকে বুঝিয়েছি। মেয়েটির সঙ্গে অভিমানে অরণ্য আত্মহত্যা করতে পারে।’
পলাশী-বাসুদেবপুর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অরণ্য দুপুরের খাবার খেয়ে নিজ কক্ষে ঘুমাতে যায়। সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হলেও সে ঘর থেকে বের হচ্ছিল না। এরপর পরিবারের লোকজন জানালা দিয়ে ভেতরে তাকিয়ে অরণ্যকে ফ্যানের সঙ্গে কাপড় জড়িয়ে ঝুলে থাকতে দেখে। তখন দ্রুত দরজা ভেঙে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসক অরণ্যকে মৃত ঘোষণা করেছেন।’

যশোরের মনিরামপুরে নিজের ঘর থেকে কলেজছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, পড়ালেখা নিয়ে মায়ের বকুনির কারণে আত্মহত্যা করেছেন তিনি। তবে এদিন তাঁর সর্বশেষ ফেসবুক স্ট্যাটাস পড়ে এ বিষয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে।
ওই শিক্ষার্থীর নাম—অরণ্য মণ্ডল (১৮)। তিনি উপজেলার পলাশী গ্রামের অশোক মণ্ডলের ছেলে। তাঁর মা জোসনা মণ্ডল স্থানীয় একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। অরণ্য বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। পলাশী আদর্শ কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে পরিবারের সদস্যরা তাঁকে নিজ ঘরে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলতে দেখে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে মনিরামপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) প্রসেনজিৎ মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লেখাপড়া নিয়ে মায়ের সঙ্গে মনোমালিন্যের কারণে ছেলেটি আত্মহত্যা করেছে। তাঁর লাশ যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে আছে।’
এ দিকে আত্মহত্যার আগে অরণ্য নিজের ফেসবুকে অ্যাকাউন্টে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘অতঃপর তুমি একদিন টের পাবে, আমাকেই তোমার দরকার ছিল সবচেয়ে বেশি! তুমি টের পাবে-আমার মতো ভালোবাসা কেউ দিতে পারে নাই তোমাকে! তুমি টের পাবে-এই মানুষটা থাকলে তোমার জীবনে অশান্তি আর থাকত না! তুমি বহু কিছু টের পাবে, আমার অনুপস্থিতি তোমাকে অনেক কিছু উপলব্ধি করাবে! তখন আমরা একসাথে আর থাকবো না। তুমি আমাকে আর পাবে না! আমি থেকে যাবো তোমার দীর্ঘনিশ্বাসে!’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘এইভাবে কি থাকার কথা ছিলো? ছিলো না তো! একটু তোমার সাথেই তো আজীবন থাকতে চেয়েছিলাম, রাখতে পারতে চাইলেই! তখন হয়তো এতো বুঝতে চাওনি, ব্যাপার নাহ! আমিও এখন বুঝি দাম দিতে গেলে নিজের ই দাম কমে যায়!’
এ বিষয়ে পলাশী আদর্শ কলেজের প্রাক্তন ছাত্র মাহমুদুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অরণ্য আমাদের এলাকার ছোট ভাই। এক বছর ধরে নারায়ণগঞ্জের এক মেয়ের সঙ্গে তাঁর ফেসবুকে বন্ধুত্বের সূত্র ধরে প্রেম হয়। মেয়েটির সঙ্গে মাঝেমধ্যে মনোমালিন্য হলে, নিজের ফেসবুকে হতাশামূলক পোস্ট দিত।’
তিনি আরও বলেন, ‘সম্প্রতি আমি তাঁকে ডেকে বুঝিয়েছি। মেয়েটির সঙ্গে অভিমানে অরণ্য আত্মহত্যা করতে পারে।’
পলাশী-বাসুদেবপুর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অরণ্য দুপুরের খাবার খেয়ে নিজ কক্ষে ঘুমাতে যায়। সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হলেও সে ঘর থেকে বের হচ্ছিল না। এরপর পরিবারের লোকজন জানালা দিয়ে ভেতরে তাকিয়ে অরণ্যকে ফ্যানের সঙ্গে কাপড় জড়িয়ে ঝুলে থাকতে দেখে। তখন দ্রুত দরজা ভেঙে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসক অরণ্যকে মৃত ঘোষণা করেছেন।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
২ ঘণ্টা আগে