কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
সমন্বয়ক পরিচয়ে কুষ্টিয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বোর্ড সভাপতি আব্দুর রহিমের কাছ থেকে জোরপূর্বক পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় তাঁকে পল্লী বিদ্যুৎ কার্যালয়ের ভেতর লাঞ্ছিত করা হয়। আব্দুর রহিমের স্বাক্ষরিত পদত্যাগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘বর্তমানে আমি বোর্ডের সভাপতি পদে আছি। আমার বিশেষ প্রয়োজনে আমি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে ইচ্ছুক।’
এদিকে আব্দুর রহিম ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ হওয়ায় তাঁকে পদ থেকে সরে যেতে বলায় স্বেচ্ছায় তিনি পদত্যাগ করেছেন বলে দাবি করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুষ্টিয়া জেলা শাখার সদস্য সুমন আহমেদ। তবে সুমনকে আগেই দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে জানিয়ে তাঁর দায়ভার সংগঠন বহন করবে না বলছেন জেলার নেতারা। এদিকে পুরো ঘটনা সমিতির জেনারেল ম্যানেজারের সামনে ঘটলেও তিনি তা অস্বীকার করেছেন।
জানা গেছে, ২০২০ সালে কুষ্টিয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ৫ নম্বর এলাকার পরিচালক নির্বাচিত হন আব্দুর রহিম। পরে তিনি সমিতির কোষাধ্যক্ষ ও সচিব পদে দায়িত্ব পালন করেন। চলতি বছরের ১ মার্চ আব্দুর রহিম সমিতির বোর্ড সভাপতির পদে শপথ নেন। ২০২৬ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি তাঁর মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা। তার আগেই কিছু লোকজন জোরপূর্বক তাঁকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেন।
ভুক্তভোগী আব্দুর রহিম বলেন, ‘গতকাল কুষ্টিয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বোর্ড সভা ছিল। আমি সেখানে গেলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে সুমন নামে এক যুবক দল বেঁধে এসে আমাকে পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করতে বলেন। কারণ জানতে চাইলে আমাকে লাঞ্ছিত করেন। এরপর জোরপূর্বক জেনারেল ম্যানেজারের কক্ষের ভেতরে পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করিয়ে নিয়ে তাঁরাই জমা দেন। কী লিখেছে, কী করেছে, আমি কিছুই দেখিনি।’
আব্দুর রহিম বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনার প্রতিবাদ জানানোর উপায় নেই। বাড়িতে বৃদ্ধ বাবা-মা কোনো ঝামেলায় যেতে দিতে চাননি। আমি এখন নিরাপত্তাহীনতায় আছি। এর বিচার আল্লাহর হাতেই ছেড়ে দিলাম।’
মোবাইল ফোনে সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া যুবক সুমন আহমেদের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আব্দুর রহিম আওয়ামী লীগের দোসর। এই শহরে ফ্যাসিবাদের কোনো দোসরকে পুনর্বাসন করতে দেওয়া হবে না। আমরা তাঁকে জোর করিনি। তাঁকে সভাপতি পদ থেকে পদত্যাগ করে চলে যেতে বলেছিলাম। তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন।’
জানতে চাইলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুষ্টিয়ার সদস্যসচিব মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘সুমন জেলা কমিটির সদস্য ছিল। তার বিতর্কিত কার্যক্রমের জন্য তাকে আগেই সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এখন সে আমাদের কেউ না। তার ব্যক্তিগত অপকর্মের দায়ভার সংগঠন বহন করবে না।’
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) প্রকৌশলী ইসমাত কামাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আব্দুর রহিম নিজেই পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। জোর করে স্বাক্ষর করে নেওয়ার কোনো অভিযোগ পাইনি।’
সমন্বয়ক পরিচয়ে কুষ্টিয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বোর্ড সভাপতি আব্দুর রহিমের কাছ থেকে জোরপূর্বক পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় তাঁকে পল্লী বিদ্যুৎ কার্যালয়ের ভেতর লাঞ্ছিত করা হয়। আব্দুর রহিমের স্বাক্ষরিত পদত্যাগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘বর্তমানে আমি বোর্ডের সভাপতি পদে আছি। আমার বিশেষ প্রয়োজনে আমি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে ইচ্ছুক।’
এদিকে আব্দুর রহিম ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ হওয়ায় তাঁকে পদ থেকে সরে যেতে বলায় স্বেচ্ছায় তিনি পদত্যাগ করেছেন বলে দাবি করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুষ্টিয়া জেলা শাখার সদস্য সুমন আহমেদ। তবে সুমনকে আগেই দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে জানিয়ে তাঁর দায়ভার সংগঠন বহন করবে না বলছেন জেলার নেতারা। এদিকে পুরো ঘটনা সমিতির জেনারেল ম্যানেজারের সামনে ঘটলেও তিনি তা অস্বীকার করেছেন।
জানা গেছে, ২০২০ সালে কুষ্টিয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ৫ নম্বর এলাকার পরিচালক নির্বাচিত হন আব্দুর রহিম। পরে তিনি সমিতির কোষাধ্যক্ষ ও সচিব পদে দায়িত্ব পালন করেন। চলতি বছরের ১ মার্চ আব্দুর রহিম সমিতির বোর্ড সভাপতির পদে শপথ নেন। ২০২৬ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি তাঁর মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা। তার আগেই কিছু লোকজন জোরপূর্বক তাঁকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেন।
ভুক্তভোগী আব্দুর রহিম বলেন, ‘গতকাল কুষ্টিয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বোর্ড সভা ছিল। আমি সেখানে গেলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে সুমন নামে এক যুবক দল বেঁধে এসে আমাকে পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করতে বলেন। কারণ জানতে চাইলে আমাকে লাঞ্ছিত করেন। এরপর জোরপূর্বক জেনারেল ম্যানেজারের কক্ষের ভেতরে পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করিয়ে নিয়ে তাঁরাই জমা দেন। কী লিখেছে, কী করেছে, আমি কিছুই দেখিনি।’
আব্দুর রহিম বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনার প্রতিবাদ জানানোর উপায় নেই। বাড়িতে বৃদ্ধ বাবা-মা কোনো ঝামেলায় যেতে দিতে চাননি। আমি এখন নিরাপত্তাহীনতায় আছি। এর বিচার আল্লাহর হাতেই ছেড়ে দিলাম।’
মোবাইল ফোনে সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া যুবক সুমন আহমেদের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আব্দুর রহিম আওয়ামী লীগের দোসর। এই শহরে ফ্যাসিবাদের কোনো দোসরকে পুনর্বাসন করতে দেওয়া হবে না। আমরা তাঁকে জোর করিনি। তাঁকে সভাপতি পদ থেকে পদত্যাগ করে চলে যেতে বলেছিলাম। তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন।’
জানতে চাইলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুষ্টিয়ার সদস্যসচিব মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘সুমন জেলা কমিটির সদস্য ছিল। তার বিতর্কিত কার্যক্রমের জন্য তাকে আগেই সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এখন সে আমাদের কেউ না। তার ব্যক্তিগত অপকর্মের দায়ভার সংগঠন বহন করবে না।’
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) প্রকৌশলী ইসমাত কামাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আব্দুর রহিম নিজেই পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। জোর করে স্বাক্ষর করে নেওয়ার কোনো অভিযোগ পাইনি।’
মাগুরায় আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দ্বিতীয় দিনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত। আজ সোমবার মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম এ জাহিদের আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। এদিন তিনজনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়।
৬ মিনিট আগেনেত্রকোনার দুই উপজেলায় বজ্রপাতে মাদ্রাসাশিক্ষকসহ এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার সকালে ও গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগেনোয়াখালীর সুবর্ণচরে ৩০ মণ জাটকা জব্দ করা হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে চরবাটার ভূঁইয়ারহাট বাজারে অভিযান চালিয়ে পিকআপ ভ্যানভর্তি এই মাছ জব্দ করে উপজেলা মৎস্য কার্যালয়। পরে এসব মাছ বিভিন্ন এতিমখানায় বিতরণ করা হয়।
৪৪ মিনিট আগেরোববার বিকেলে স্কুল থেকে বাসায় যাওয়ার পথে বহিরাগত ছেলেরা রিমনের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় তারা রিমনের পিঠে ও মাথায় এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নেয়। আঘাত গুরুতর হওয়ায় সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রিমনকে ঢাকায় পাঠানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে