যশোর প্রতিনিধি

২৭ মে যশোরে সমাবেশ করবে বিএনপি। এতে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। এ সমাবেশ প্রতিহতের হুমকি দিয়েছেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগ। তবে আওয়ামী লীগের এই হুমকি আমলে নিচ্ছে না বিএনপির নেতারা। তাঁরা বলছেন, সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের হুমকি-ধমকি বাধা দিলেও বিএনপি এ সমাবেশ হতে পিছু হটবে না। এমনকি পুলিশ অনুমতি না দিলেও এই সমাবেশ করবেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে যশোর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন দলটির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।
গায়েবি মামলায় গ্রেপ্তার, নির্যাতনসহ সরকার পদত্যাগের ১০ দফা দাবিতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ২৭ মে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে যশোর জেলা বিএনপি। এই সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের। সমাবেশ সফল করতে জেলা বিএনপি ইতিমধ্যে সব উপজেলা ও ইউনিয়নে প্রস্তুতিসভা সম্পন্ন করেছে।
তবে সমাবেশের এক দিন বাকি থাকলেও জেলা প্রশাসন এখনো সমাবেশস্থলের অনুমতি দেয়নি। বিএনপির জনসভাকে ঘিরে যখন সব প্রস্তুতি চলছে, সেই মুহূর্তে যশোর আওয়ামী লীগ ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির সমাবেশ প্রতিহত করার। গত কয়েক দিনে জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের হুমকিমূলক বক্তব্য আর সমাবেশের অনুমতি না পাওয়া নিয়ে বিএনপির সার্বিক অবস্থান সম্পর্কে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে জেলা বিএনপি।
সংবাদ সম্মেলনে খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত বলেন, ‘আগামী ২৭ মে যশোরে বিএনপির সমাবেশ করার দিনক্ষণ চূড়ান্ত হওয়ার পর থেকে পুলিশ নেতা-কর্মীদের গণগ্রেপ্তার নেমেছে। এই গণগ্রেপ্তারের মধ্যেই আমরা সকল প্রস্তুতি নিয়েছি। তবে দুঃখের বিষয় আমরা সমাবেশ স্থলের অনুমতি চাইলেও জেলা প্রশাসন এখনো অনুমতি দেয়নি। প্রথমে আমরা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগা ও টাউন হল ময়দানে অনুমতি চেয়েছিলাম। কিন্তু ঈদগায়ে ঈদের প্যান্ডেল থাকাতে অনুমতি দেয়নি।
‘আর টাউন হল ময়দানে আমাদের সমাবেশের অনুমতি চাইলে আমাদের না দিয়ে সরকারদলীয় শ্রমিক সংগঠনটিকে অনুমতি দিয়েছে। এই সমাবেশ প্রশাসন অনুমতি দিলেও করব, না দিলেও করব। ২৭ মে শহরের ভোলা ট্যাংক রোডে সমাবেশ করা হবে। সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের হামলা-হুমকি উপেক্ষা করেই এই সমাবেশ সফল করা হবে। আমাদের যে দাবি সেই দাবিতে সাধারণ জনগণের দাবি। সেই দাবি আদায়ে আমরা নৈতিক অবস্থান থেকে সরে দাঁড়াব না। যশোরে সমাবেশকে ঘিরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন হুমকিমূলক বক্তব্য দিচ্ছে। তাদের সেই হুমকিতে বিএনপি নেতা-কর্মীরা বিচলিত না।’
আওয়ামী লীগের প্রতি ওয়ার্ডে পাহারা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সংঘাতের আশঙ্কা করছেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের সংবিধান আমাকে সভা-সমাবেশ করার অধিকার দিয়েছে। সেই সংবিধান রক্ষার শপথ নিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আছেন; কিংবা সংবিধান সমুন্নত রাখার জন্য যে সমস্ত সরকারি কর্মকর্তারা যশোরে দায়িত্ব পালন করছেন—তাঁরা নিশ্চয়ই এটা বিবেচনা করবে। দায়িত্বটা তাঁদের। আমি আমার গণতান্ত্রিক অধিকারের বাইরে কিছু বলছি না।
‘আওয়ামী লীগ সব জায়গায় তারা সংঘাত সৃষ্টি করার পাঁয়তারা করেছে। প্রশাসন দিয়ে চেষ্টা করেছে, গাড়ি-ঘোড়া বন্ধ করে দিয়ে চেষ্টা করেছে। তারা তো কোনো পথই বাকি রাখেনি। নতুন কোনো পথ খোলাও রাখেনি। আমরা সংঘাত এড়িয়েই সমাবেশে করব। বিএনপি দায়িত্বশীল সংগঠন। সংবিধানে যে অধিকার রয়েছে; সেই অধিকার আদায়ে রাজপথে থাকবে বিএনপি। বিএনপি সন্ত্রাসী রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেয় না।’
সংবাদ সম্মেলনে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব বলেন, ‘আমরা সন্ত্রাসী রাজনীতি পছন্দ করি না। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হুমকিতে আমরা বিচলিত না। তাঁরা তো সমাবেশ করতে দেবেন না বলেই প্রশাসন দিয়ে এখনো সমাবেশস্থলের অনুমতি দিতে দেননি। আর পুলিশ দিয়ে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠাচ্ছেন। আমাদের রাজপথে প্রতিবন্ধকতা আসবেই; আমরা সেটি পার করেই সমাবেশ সফল করব।’
প্রেস কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকন, নগর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী মুল্লুক চাঁদ প্রমুখ।
এই বিষয়ে জেলা পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আজকের পত্রিকাকে বলেন, একই দিনে দুটি সমাবেশে কোনো ধরনের সহিংসতার আশঙ্কা দেখছি না। তার পরেও সমাবেশকে কেন্দ্র করে পুলিশ সব ধরনের ব্যবস্থা নিবে।

২৭ মে যশোরে সমাবেশ করবে বিএনপি। এতে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। এ সমাবেশ প্রতিহতের হুমকি দিয়েছেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগ। তবে আওয়ামী লীগের এই হুমকি আমলে নিচ্ছে না বিএনপির নেতারা। তাঁরা বলছেন, সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের হুমকি-ধমকি বাধা দিলেও বিএনপি এ সমাবেশ হতে পিছু হটবে না। এমনকি পুলিশ অনুমতি না দিলেও এই সমাবেশ করবেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে যশোর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন দলটির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।
গায়েবি মামলায় গ্রেপ্তার, নির্যাতনসহ সরকার পদত্যাগের ১০ দফা দাবিতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ২৭ মে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে যশোর জেলা বিএনপি। এই সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের। সমাবেশ সফল করতে জেলা বিএনপি ইতিমধ্যে সব উপজেলা ও ইউনিয়নে প্রস্তুতিসভা সম্পন্ন করেছে।
তবে সমাবেশের এক দিন বাকি থাকলেও জেলা প্রশাসন এখনো সমাবেশস্থলের অনুমতি দেয়নি। বিএনপির জনসভাকে ঘিরে যখন সব প্রস্তুতি চলছে, সেই মুহূর্তে যশোর আওয়ামী লীগ ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির সমাবেশ প্রতিহত করার। গত কয়েক দিনে জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের হুমকিমূলক বক্তব্য আর সমাবেশের অনুমতি না পাওয়া নিয়ে বিএনপির সার্বিক অবস্থান সম্পর্কে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে জেলা বিএনপি।
সংবাদ সম্মেলনে খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত বলেন, ‘আগামী ২৭ মে যশোরে বিএনপির সমাবেশ করার দিনক্ষণ চূড়ান্ত হওয়ার পর থেকে পুলিশ নেতা-কর্মীদের গণগ্রেপ্তার নেমেছে। এই গণগ্রেপ্তারের মধ্যেই আমরা সকল প্রস্তুতি নিয়েছি। তবে দুঃখের বিষয় আমরা সমাবেশ স্থলের অনুমতি চাইলেও জেলা প্রশাসন এখনো অনুমতি দেয়নি। প্রথমে আমরা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগা ও টাউন হল ময়দানে অনুমতি চেয়েছিলাম। কিন্তু ঈদগায়ে ঈদের প্যান্ডেল থাকাতে অনুমতি দেয়নি।
‘আর টাউন হল ময়দানে আমাদের সমাবেশের অনুমতি চাইলে আমাদের না দিয়ে সরকারদলীয় শ্রমিক সংগঠনটিকে অনুমতি দিয়েছে। এই সমাবেশ প্রশাসন অনুমতি দিলেও করব, না দিলেও করব। ২৭ মে শহরের ভোলা ট্যাংক রোডে সমাবেশ করা হবে। সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের হামলা-হুমকি উপেক্ষা করেই এই সমাবেশ সফল করা হবে। আমাদের যে দাবি সেই দাবিতে সাধারণ জনগণের দাবি। সেই দাবি আদায়ে আমরা নৈতিক অবস্থান থেকে সরে দাঁড়াব না। যশোরে সমাবেশকে ঘিরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন হুমকিমূলক বক্তব্য দিচ্ছে। তাদের সেই হুমকিতে বিএনপি নেতা-কর্মীরা বিচলিত না।’
আওয়ামী লীগের প্রতি ওয়ার্ডে পাহারা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সংঘাতের আশঙ্কা করছেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের সংবিধান আমাকে সভা-সমাবেশ করার অধিকার দিয়েছে। সেই সংবিধান রক্ষার শপথ নিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আছেন; কিংবা সংবিধান সমুন্নত রাখার জন্য যে সমস্ত সরকারি কর্মকর্তারা যশোরে দায়িত্ব পালন করছেন—তাঁরা নিশ্চয়ই এটা বিবেচনা করবে। দায়িত্বটা তাঁদের। আমি আমার গণতান্ত্রিক অধিকারের বাইরে কিছু বলছি না।
‘আওয়ামী লীগ সব জায়গায় তারা সংঘাত সৃষ্টি করার পাঁয়তারা করেছে। প্রশাসন দিয়ে চেষ্টা করেছে, গাড়ি-ঘোড়া বন্ধ করে দিয়ে চেষ্টা করেছে। তারা তো কোনো পথই বাকি রাখেনি। নতুন কোনো পথ খোলাও রাখেনি। আমরা সংঘাত এড়িয়েই সমাবেশে করব। বিএনপি দায়িত্বশীল সংগঠন। সংবিধানে যে অধিকার রয়েছে; সেই অধিকার আদায়ে রাজপথে থাকবে বিএনপি। বিএনপি সন্ত্রাসী রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেয় না।’
সংবাদ সম্মেলনে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব বলেন, ‘আমরা সন্ত্রাসী রাজনীতি পছন্দ করি না। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হুমকিতে আমরা বিচলিত না। তাঁরা তো সমাবেশ করতে দেবেন না বলেই প্রশাসন দিয়ে এখনো সমাবেশস্থলের অনুমতি দিতে দেননি। আর পুলিশ দিয়ে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠাচ্ছেন। আমাদের রাজপথে প্রতিবন্ধকতা আসবেই; আমরা সেটি পার করেই সমাবেশ সফল করব।’
প্রেস কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকন, নগর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী মুল্লুক চাঁদ প্রমুখ।
এই বিষয়ে জেলা পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আজকের পত্রিকাকে বলেন, একই দিনে দুটি সমাবেশে কোনো ধরনের সহিংসতার আশঙ্কা দেখছি না। তার পরেও সমাবেশকে কেন্দ্র করে পুলিশ সব ধরনের ব্যবস্থা নিবে।
যশোর প্রতিনিধি

২৭ মে যশোরে সমাবেশ করবে বিএনপি। এতে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। এ সমাবেশ প্রতিহতের হুমকি দিয়েছেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগ। তবে আওয়ামী লীগের এই হুমকি আমলে নিচ্ছে না বিএনপির নেতারা। তাঁরা বলছেন, সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের হুমকি-ধমকি বাধা দিলেও বিএনপি এ সমাবেশ হতে পিছু হটবে না। এমনকি পুলিশ অনুমতি না দিলেও এই সমাবেশ করবেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে যশোর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন দলটির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।
গায়েবি মামলায় গ্রেপ্তার, নির্যাতনসহ সরকার পদত্যাগের ১০ দফা দাবিতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ২৭ মে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে যশোর জেলা বিএনপি। এই সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের। সমাবেশ সফল করতে জেলা বিএনপি ইতিমধ্যে সব উপজেলা ও ইউনিয়নে প্রস্তুতিসভা সম্পন্ন করেছে।
তবে সমাবেশের এক দিন বাকি থাকলেও জেলা প্রশাসন এখনো সমাবেশস্থলের অনুমতি দেয়নি। বিএনপির জনসভাকে ঘিরে যখন সব প্রস্তুতি চলছে, সেই মুহূর্তে যশোর আওয়ামী লীগ ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির সমাবেশ প্রতিহত করার। গত কয়েক দিনে জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের হুমকিমূলক বক্তব্য আর সমাবেশের অনুমতি না পাওয়া নিয়ে বিএনপির সার্বিক অবস্থান সম্পর্কে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে জেলা বিএনপি।
সংবাদ সম্মেলনে খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত বলেন, ‘আগামী ২৭ মে যশোরে বিএনপির সমাবেশ করার দিনক্ষণ চূড়ান্ত হওয়ার পর থেকে পুলিশ নেতা-কর্মীদের গণগ্রেপ্তার নেমেছে। এই গণগ্রেপ্তারের মধ্যেই আমরা সকল প্রস্তুতি নিয়েছি। তবে দুঃখের বিষয় আমরা সমাবেশ স্থলের অনুমতি চাইলেও জেলা প্রশাসন এখনো অনুমতি দেয়নি। প্রথমে আমরা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগা ও টাউন হল ময়দানে অনুমতি চেয়েছিলাম। কিন্তু ঈদগায়ে ঈদের প্যান্ডেল থাকাতে অনুমতি দেয়নি।
‘আর টাউন হল ময়দানে আমাদের সমাবেশের অনুমতি চাইলে আমাদের না দিয়ে সরকারদলীয় শ্রমিক সংগঠনটিকে অনুমতি দিয়েছে। এই সমাবেশ প্রশাসন অনুমতি দিলেও করব, না দিলেও করব। ২৭ মে শহরের ভোলা ট্যাংক রোডে সমাবেশ করা হবে। সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের হামলা-হুমকি উপেক্ষা করেই এই সমাবেশ সফল করা হবে। আমাদের যে দাবি সেই দাবিতে সাধারণ জনগণের দাবি। সেই দাবি আদায়ে আমরা নৈতিক অবস্থান থেকে সরে দাঁড়াব না। যশোরে সমাবেশকে ঘিরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন হুমকিমূলক বক্তব্য দিচ্ছে। তাদের সেই হুমকিতে বিএনপি নেতা-কর্মীরা বিচলিত না।’
আওয়ামী লীগের প্রতি ওয়ার্ডে পাহারা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সংঘাতের আশঙ্কা করছেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের সংবিধান আমাকে সভা-সমাবেশ করার অধিকার দিয়েছে। সেই সংবিধান রক্ষার শপথ নিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আছেন; কিংবা সংবিধান সমুন্নত রাখার জন্য যে সমস্ত সরকারি কর্মকর্তারা যশোরে দায়িত্ব পালন করছেন—তাঁরা নিশ্চয়ই এটা বিবেচনা করবে। দায়িত্বটা তাঁদের। আমি আমার গণতান্ত্রিক অধিকারের বাইরে কিছু বলছি না।
‘আওয়ামী লীগ সব জায়গায় তারা সংঘাত সৃষ্টি করার পাঁয়তারা করেছে। প্রশাসন দিয়ে চেষ্টা করেছে, গাড়ি-ঘোড়া বন্ধ করে দিয়ে চেষ্টা করেছে। তারা তো কোনো পথই বাকি রাখেনি। নতুন কোনো পথ খোলাও রাখেনি। আমরা সংঘাত এড়িয়েই সমাবেশে করব। বিএনপি দায়িত্বশীল সংগঠন। সংবিধানে যে অধিকার রয়েছে; সেই অধিকার আদায়ে রাজপথে থাকবে বিএনপি। বিএনপি সন্ত্রাসী রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেয় না।’
সংবাদ সম্মেলনে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব বলেন, ‘আমরা সন্ত্রাসী রাজনীতি পছন্দ করি না। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হুমকিতে আমরা বিচলিত না। তাঁরা তো সমাবেশ করতে দেবেন না বলেই প্রশাসন দিয়ে এখনো সমাবেশস্থলের অনুমতি দিতে দেননি। আর পুলিশ দিয়ে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠাচ্ছেন। আমাদের রাজপথে প্রতিবন্ধকতা আসবেই; আমরা সেটি পার করেই সমাবেশ সফল করব।’
প্রেস কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকন, নগর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী মুল্লুক চাঁদ প্রমুখ।
এই বিষয়ে জেলা পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আজকের পত্রিকাকে বলেন, একই দিনে দুটি সমাবেশে কোনো ধরনের সহিংসতার আশঙ্কা দেখছি না। তার পরেও সমাবেশকে কেন্দ্র করে পুলিশ সব ধরনের ব্যবস্থা নিবে।

২৭ মে যশোরে সমাবেশ করবে বিএনপি। এতে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। এ সমাবেশ প্রতিহতের হুমকি দিয়েছেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগ। তবে আওয়ামী লীগের এই হুমকি আমলে নিচ্ছে না বিএনপির নেতারা। তাঁরা বলছেন, সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের হুমকি-ধমকি বাধা দিলেও বিএনপি এ সমাবেশ হতে পিছু হটবে না। এমনকি পুলিশ অনুমতি না দিলেও এই সমাবেশ করবেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে যশোর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন দলটির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।
গায়েবি মামলায় গ্রেপ্তার, নির্যাতনসহ সরকার পদত্যাগের ১০ দফা দাবিতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ২৭ মে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে যশোর জেলা বিএনপি। এই সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের। সমাবেশ সফল করতে জেলা বিএনপি ইতিমধ্যে সব উপজেলা ও ইউনিয়নে প্রস্তুতিসভা সম্পন্ন করেছে।
তবে সমাবেশের এক দিন বাকি থাকলেও জেলা প্রশাসন এখনো সমাবেশস্থলের অনুমতি দেয়নি। বিএনপির জনসভাকে ঘিরে যখন সব প্রস্তুতি চলছে, সেই মুহূর্তে যশোর আওয়ামী লীগ ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির সমাবেশ প্রতিহত করার। গত কয়েক দিনে জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের হুমকিমূলক বক্তব্য আর সমাবেশের অনুমতি না পাওয়া নিয়ে বিএনপির সার্বিক অবস্থান সম্পর্কে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে জেলা বিএনপি।
সংবাদ সম্মেলনে খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত বলেন, ‘আগামী ২৭ মে যশোরে বিএনপির সমাবেশ করার দিনক্ষণ চূড়ান্ত হওয়ার পর থেকে পুলিশ নেতা-কর্মীদের গণগ্রেপ্তার নেমেছে। এই গণগ্রেপ্তারের মধ্যেই আমরা সকল প্রস্তুতি নিয়েছি। তবে দুঃখের বিষয় আমরা সমাবেশ স্থলের অনুমতি চাইলেও জেলা প্রশাসন এখনো অনুমতি দেয়নি। প্রথমে আমরা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগা ও টাউন হল ময়দানে অনুমতি চেয়েছিলাম। কিন্তু ঈদগায়ে ঈদের প্যান্ডেল থাকাতে অনুমতি দেয়নি।
‘আর টাউন হল ময়দানে আমাদের সমাবেশের অনুমতি চাইলে আমাদের না দিয়ে সরকারদলীয় শ্রমিক সংগঠনটিকে অনুমতি দিয়েছে। এই সমাবেশ প্রশাসন অনুমতি দিলেও করব, না দিলেও করব। ২৭ মে শহরের ভোলা ট্যাংক রোডে সমাবেশ করা হবে। সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের হামলা-হুমকি উপেক্ষা করেই এই সমাবেশ সফল করা হবে। আমাদের যে দাবি সেই দাবিতে সাধারণ জনগণের দাবি। সেই দাবি আদায়ে আমরা নৈতিক অবস্থান থেকে সরে দাঁড়াব না। যশোরে সমাবেশকে ঘিরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন হুমকিমূলক বক্তব্য দিচ্ছে। তাদের সেই হুমকিতে বিএনপি নেতা-কর্মীরা বিচলিত না।’
আওয়ামী লীগের প্রতি ওয়ার্ডে পাহারা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সংঘাতের আশঙ্কা করছেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের সংবিধান আমাকে সভা-সমাবেশ করার অধিকার দিয়েছে। সেই সংবিধান রক্ষার শপথ নিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আছেন; কিংবা সংবিধান সমুন্নত রাখার জন্য যে সমস্ত সরকারি কর্মকর্তারা যশোরে দায়িত্ব পালন করছেন—তাঁরা নিশ্চয়ই এটা বিবেচনা করবে। দায়িত্বটা তাঁদের। আমি আমার গণতান্ত্রিক অধিকারের বাইরে কিছু বলছি না।
‘আওয়ামী লীগ সব জায়গায় তারা সংঘাত সৃষ্টি করার পাঁয়তারা করেছে। প্রশাসন দিয়ে চেষ্টা করেছে, গাড়ি-ঘোড়া বন্ধ করে দিয়ে চেষ্টা করেছে। তারা তো কোনো পথই বাকি রাখেনি। নতুন কোনো পথ খোলাও রাখেনি। আমরা সংঘাত এড়িয়েই সমাবেশে করব। বিএনপি দায়িত্বশীল সংগঠন। সংবিধানে যে অধিকার রয়েছে; সেই অধিকার আদায়ে রাজপথে থাকবে বিএনপি। বিএনপি সন্ত্রাসী রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেয় না।’
সংবাদ সম্মেলনে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব বলেন, ‘আমরা সন্ত্রাসী রাজনীতি পছন্দ করি না। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হুমকিতে আমরা বিচলিত না। তাঁরা তো সমাবেশ করতে দেবেন না বলেই প্রশাসন দিয়ে এখনো সমাবেশস্থলের অনুমতি দিতে দেননি। আর পুলিশ দিয়ে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠাচ্ছেন। আমাদের রাজপথে প্রতিবন্ধকতা আসবেই; আমরা সেটি পার করেই সমাবেশ সফল করব।’
প্রেস কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকন, নগর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী মুল্লুক চাঁদ প্রমুখ।
এই বিষয়ে জেলা পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আজকের পত্রিকাকে বলেন, একই দিনে দুটি সমাবেশে কোনো ধরনের সহিংসতার আশঙ্কা দেখছি না। তার পরেও সমাবেশকে কেন্দ্র করে পুলিশ সব ধরনের ব্যবস্থা নিবে।

সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলায় টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ১৬ হাজার ঘনফুট বালু জব্দ করা হয়েছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত উপজেলার ৪ নম্বর বাংলাবাজার এবং শ্রীপুর পাথর কোয়ারিতে এই অভিযান চালানো হয়।
৫ মিনিট আগে
রাতে আরও একটি সভা হবে বলে জানিয়েছেন জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার। তিনি বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসেছি, তারা তাদের কথা জানিয়েছে। কিন্তু সেখানে সকলের সম্মতিতে এর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বিষয়ে ৭টার দিকে আরেকটা সভা ডাকা হয়েছে।’
২৭ মিনিট আগে
রাজধানীর তোপখানা রোডে সাংস্কৃতিক সংগঠন উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সংগঠনটির এক কর্মকর্তা বাদী হয়ে এ মামলাটি করেন।
৩৩ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যা মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফ দাউদ খানকে ভারতে পালাতে সাহায্যকারী দুই ব্যক্তিকে ফের পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ তাঁদের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন।
৩৮ মিনিট আগেজৈন্তাপুর (সিলেট) প্রতিনিধি

সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলায় টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ১৬ হাজার ঘনফুট বালু জব্দ করা হয়েছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত উপজেলার ৪ নম্বর বাংলাবাজার এবং শ্রীপুর পাথর কোয়ারিতে এই অভিযান চালানো হয়।
অভিযানের নেতৃত্ব দেন জৈন্তাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) পলি রানী দেব। এ সময় শ্রীপুর বিওপির বিজিবি ও জৈন্তাপুর মডেল থানা-পুলিশের দলসহ প্রশাসনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অভিযানে ৪ নম্বর বাংলাবাজার থেকে ১৩ হাজার ৩০০ ঘনফুট এবং শ্রীপুর পাথর কোয়ারি এলাকা থেকে ৩ হাজার ২০০ ঘনফুট বালু জব্দ করা হয় এবং স্পট নিলামের মাধ্যমে তা বিক্রি করা হয়।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) পলি রানী দেব বলেন, ‘অবৈধ বালু উত্তোলন ও পরিবহন প্রতিরোধে আমাদের অভিযান চলমান থাকবে।’

সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলায় টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ১৬ হাজার ঘনফুট বালু জব্দ করা হয়েছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত উপজেলার ৪ নম্বর বাংলাবাজার এবং শ্রীপুর পাথর কোয়ারিতে এই অভিযান চালানো হয়।
অভিযানের নেতৃত্ব দেন জৈন্তাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) পলি রানী দেব। এ সময় শ্রীপুর বিওপির বিজিবি ও জৈন্তাপুর মডেল থানা-পুলিশের দলসহ প্রশাসনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অভিযানে ৪ নম্বর বাংলাবাজার থেকে ১৩ হাজার ৩০০ ঘনফুট এবং শ্রীপুর পাথর কোয়ারি এলাকা থেকে ৩ হাজার ২০০ ঘনফুট বালু জব্দ করা হয় এবং স্পট নিলামের মাধ্যমে তা বিক্রি করা হয়।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) পলি রানী দেব বলেন, ‘অবৈধ বালু উত্তোলন ও পরিবহন প্রতিরোধে আমাদের অভিযান চলমান থাকবে।’

২৭ মে যশোরে সমাবেশ করবে বিএনপি। এতে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। এ সমাবেশ প্রতিহতের হুমকি দিয়েছেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগ। তবে আওয়ামী লীগের এই হুমকি আমলে নিচ্ছে না বিএনপির নেতারা। তাঁরা বলছেন, সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের হুমকি-ধমকি বাধা দিলেও বিএনপি এ
২৫ মে ২০২৩
রাতে আরও একটি সভা হবে বলে জানিয়েছেন জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার। তিনি বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসেছি, তারা তাদের কথা জানিয়েছে। কিন্তু সেখানে সকলের সম্মতিতে এর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বিষয়ে ৭টার দিকে আরেকটা সভা ডাকা হয়েছে।’
২৭ মিনিট আগে
রাজধানীর তোপখানা রোডে সাংস্কৃতিক সংগঠন উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সংগঠনটির এক কর্মকর্তা বাদী হয়ে এ মামলাটি করেন।
৩৩ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যা মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফ দাউদ খানকে ভারতে পালাতে সাহায্যকারী দুই ব্যক্তিকে ফের পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ তাঁদের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন।
৩৮ মিনিট আগেপ্রতিনিধি রাবি

ছয় ডিনের পদত্যাগের দাবিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উপাচার্য, উপ-উপাচার্যসহ সব দপ্তরে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সভা কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে তালাবদ্ধের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ এ সভায় বসেন।
তবে রাতে আরও একটি সভা হবে বলে জানিয়েছেন জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার। তিনি বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসেছি, তারা তাদের কথা জানিয়েছে। কিন্তু সেখানে সকলের সম্মতিতে এর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বিষয়ে ৭টার দিকে আরেকটা সভা ডাকা হয়েছে।’
সূত্রে জানা গেছে, সময়সীমা অনুযায়ী ১৭ ডিসেম্বর ডিনদের মেয়াদ শেষ হয়েছে। তবে নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত তাঁদের সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার ড. ইফতেখারুল আলম মাসুদ ও উপাচার্য ড. সালেহ হাসান নকীবের সিদ্ধান্তে তাঁদের মেয়াদ বাড়ানো হয়। তবে তাঁদের পদত্যাগের দাবি তোলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার।
সকাল ১০টার দিকে এই দাবিতে ডিনস কমপ্লেক্সে যায় শিক্ষার্থীদের একাংশ। পরে ডিনস কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ভবনে অবস্থিত ওই ডিনদের চেম্বারে তালা দেন তাঁরা। যদিও এ দিন ডিনদের কেউ বিভাগের ক্লাসে উপস্থিত ছিলেন না।
বেলা আড়াইটার দিকে শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রার দপ্তরে এসে তাঁদের দাবি জানান। এ সময় শাখা ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদ ফয়সাল দাবি আদায়ের আগে রেজিস্ট্রার ভবন ত্যাগ না করার ঘোষণা দেন। পরে শিক্ষার্থীরা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও প্রক্টর দপ্তরে তালা ঝুলিয়ে দেন।
একপর্যায়ে উপ-উপাচার্যের (শিক্ষা) সঙ্গে শিক্ষার্থীরা বাগ্বিতণ্ডায় জড়ান এবং তালা খুলতে অস্বীকৃতি জানান। এ সময় উপ-উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ‘এটা কি নতুন বাংলাদেশ! আমরা কি আন্দোলন করিনি, শুধু তোমরাই করেছ? কী পেয়েছ?’
প্রায় আধা ঘণ্টা তালাবদ্ধ থাকার পর বেলা সাড়ে ৩টার দিকে খুলে দেওয়া হয়। পরে উপাচার্য কনফারেন্স কক্ষে এক সভায় বসেন তাঁরা।
সভায় রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘আপনারা আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিন। আমরা প্রতিদিন তালা দিতে আসতে পারব না। আপনারা যেটাকে মব বলেন, অবশ্যই এটা আমাদের কাছে আন্দোলন। ডিনদের তো অপসারণ করতেই হবে। এই ১৭ তারিখের পর দায়িত্বে বহাল থাকার সাহস তারা প্রশাসন থেকেই পেয়েছে।’
উপ-উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন (শিক্ষা) বলেন, ‘তাদের এখনো দায়িত্বে রাখা হয়েছে, কারণ, সমাবর্তনের কারণে আমরা নির্বাচন করতে পারি নাই। আবার একই সঙ্গে ভর্তি পরীক্ষাও শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে বিষয়টা এত দূর না নিয়ে আসলেও পারত। আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলার জন্য আগেই ডেকেছি, সুতরাং, সিদ্ধান্ত হয়েই আছে তাদের বিষয়ে।’
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে উপ-উপাচার্য বলেন, ‘তোমরা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, সুতরাং, দেশের প্রথম শ্রেণির নাগরিক। তোমাদের শব্দ চয়ন ও কার্যক্রমও তেমন হওয়া উচিত।’
উপ-উপাচার্য মাঈন উদ্দিন (প্রশাসন) বলেন, ‘বিপ্লবীদের ঐক্য জাতির জন্য সুফল বয়ে নিয়ে আসবে, একইভাবে বিপ্লবীদের বিভাজন জাতিকে অনিরাপদ করে তুলবে। আমাদের ক্যাম্পাসের বিপ্লবীরাও নিজেদের মধ্যে দূরত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আগেও আমরা দেখেছি, নির্বাচন না হওয়ার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্তরা সময় শেষের পরেও দায়িত্বে পূর্ণ বহাল ছিল। এটা অনেক আগে থেকেই ঘটে আসছে। আমাদেরও ব্যর্থতা আছে।’

ছয় ডিনের পদত্যাগের দাবিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উপাচার্য, উপ-উপাচার্যসহ সব দপ্তরে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সভা কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে তালাবদ্ধের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ এ সভায় বসেন।
তবে রাতে আরও একটি সভা হবে বলে জানিয়েছেন জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার। তিনি বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসেছি, তারা তাদের কথা জানিয়েছে। কিন্তু সেখানে সকলের সম্মতিতে এর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বিষয়ে ৭টার দিকে আরেকটা সভা ডাকা হয়েছে।’
সূত্রে জানা গেছে, সময়সীমা অনুযায়ী ১৭ ডিসেম্বর ডিনদের মেয়াদ শেষ হয়েছে। তবে নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত তাঁদের সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার ড. ইফতেখারুল আলম মাসুদ ও উপাচার্য ড. সালেহ হাসান নকীবের সিদ্ধান্তে তাঁদের মেয়াদ বাড়ানো হয়। তবে তাঁদের পদত্যাগের দাবি তোলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার।
সকাল ১০টার দিকে এই দাবিতে ডিনস কমপ্লেক্সে যায় শিক্ষার্থীদের একাংশ। পরে ডিনস কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ভবনে অবস্থিত ওই ডিনদের চেম্বারে তালা দেন তাঁরা। যদিও এ দিন ডিনদের কেউ বিভাগের ক্লাসে উপস্থিত ছিলেন না।
বেলা আড়াইটার দিকে শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রার দপ্তরে এসে তাঁদের দাবি জানান। এ সময় শাখা ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদ ফয়সাল দাবি আদায়ের আগে রেজিস্ট্রার ভবন ত্যাগ না করার ঘোষণা দেন। পরে শিক্ষার্থীরা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও প্রক্টর দপ্তরে তালা ঝুলিয়ে দেন।
একপর্যায়ে উপ-উপাচার্যের (শিক্ষা) সঙ্গে শিক্ষার্থীরা বাগ্বিতণ্ডায় জড়ান এবং তালা খুলতে অস্বীকৃতি জানান। এ সময় উপ-উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ‘এটা কি নতুন বাংলাদেশ! আমরা কি আন্দোলন করিনি, শুধু তোমরাই করেছ? কী পেয়েছ?’
প্রায় আধা ঘণ্টা তালাবদ্ধ থাকার পর বেলা সাড়ে ৩টার দিকে খুলে দেওয়া হয়। পরে উপাচার্য কনফারেন্স কক্ষে এক সভায় বসেন তাঁরা।
সভায় রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘আপনারা আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিন। আমরা প্রতিদিন তালা দিতে আসতে পারব না। আপনারা যেটাকে মব বলেন, অবশ্যই এটা আমাদের কাছে আন্দোলন। ডিনদের তো অপসারণ করতেই হবে। এই ১৭ তারিখের পর দায়িত্বে বহাল থাকার সাহস তারা প্রশাসন থেকেই পেয়েছে।’
উপ-উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন (শিক্ষা) বলেন, ‘তাদের এখনো দায়িত্বে রাখা হয়েছে, কারণ, সমাবর্তনের কারণে আমরা নির্বাচন করতে পারি নাই। আবার একই সঙ্গে ভর্তি পরীক্ষাও শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে বিষয়টা এত দূর না নিয়ে আসলেও পারত। আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলার জন্য আগেই ডেকেছি, সুতরাং, সিদ্ধান্ত হয়েই আছে তাদের বিষয়ে।’
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে উপ-উপাচার্য বলেন, ‘তোমরা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, সুতরাং, দেশের প্রথম শ্রেণির নাগরিক। তোমাদের শব্দ চয়ন ও কার্যক্রমও তেমন হওয়া উচিত।’
উপ-উপাচার্য মাঈন উদ্দিন (প্রশাসন) বলেন, ‘বিপ্লবীদের ঐক্য জাতির জন্য সুফল বয়ে নিয়ে আসবে, একইভাবে বিপ্লবীদের বিভাজন জাতিকে অনিরাপদ করে তুলবে। আমাদের ক্যাম্পাসের বিপ্লবীরাও নিজেদের মধ্যে দূরত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আগেও আমরা দেখেছি, নির্বাচন না হওয়ার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্তরা সময় শেষের পরেও দায়িত্বে পূর্ণ বহাল ছিল। এটা অনেক আগে থেকেই ঘটে আসছে। আমাদেরও ব্যর্থতা আছে।’

২৭ মে যশোরে সমাবেশ করবে বিএনপি। এতে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। এ সমাবেশ প্রতিহতের হুমকি দিয়েছেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগ। তবে আওয়ামী লীগের এই হুমকি আমলে নিচ্ছে না বিএনপির নেতারা। তাঁরা বলছেন, সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের হুমকি-ধমকি বাধা দিলেও বিএনপি এ
২৫ মে ২০২৩
সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলায় টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ১৬ হাজার ঘনফুট বালু জব্দ করা হয়েছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত উপজেলার ৪ নম্বর বাংলাবাজার এবং শ্রীপুর পাথর কোয়ারিতে এই অভিযান চালানো হয়।
৫ মিনিট আগে
রাজধানীর তোপখানা রোডে সাংস্কৃতিক সংগঠন উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সংগঠনটির এক কর্মকর্তা বাদী হয়ে এ মামলাটি করেন।
৩৩ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যা মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফ দাউদ খানকে ভারতে পালাতে সাহায্যকারী দুই ব্যক্তিকে ফের পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ তাঁদের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন।
৩৮ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর তোপখানা রোডে সাংস্কৃতিক সংগঠন উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সংগঠনটির এক কর্মকর্তা বাদী হয়ে এ মামলাটি করেন।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। রোববার বিকেলে সংগঠনটির এক কর্মকর্তা বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করা হয়েছে।
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ করে একদল বিক্ষুব্ধ মানুষ। বিক্ষোভের মধ্যে ছায়ানট ভবনে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে তারা। পরদিন শুক্রবার রাতে রাজধানীর তোপখানা রোডে সাংস্কৃতিক সংগঠন উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।

রাজধানীর তোপখানা রোডে সাংস্কৃতিক সংগঠন উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সংগঠনটির এক কর্মকর্তা বাদী হয়ে এ মামলাটি করেন।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। রোববার বিকেলে সংগঠনটির এক কর্মকর্তা বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করা হয়েছে।
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ করে একদল বিক্ষুব্ধ মানুষ। বিক্ষোভের মধ্যে ছায়ানট ভবনে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে তারা। পরদিন শুক্রবার রাতে রাজধানীর তোপখানা রোডে সাংস্কৃতিক সংগঠন উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।

২৭ মে যশোরে সমাবেশ করবে বিএনপি। এতে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। এ সমাবেশ প্রতিহতের হুমকি দিয়েছেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগ। তবে আওয়ামী লীগের এই হুমকি আমলে নিচ্ছে না বিএনপির নেতারা। তাঁরা বলছেন, সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের হুমকি-ধমকি বাধা দিলেও বিএনপি এ
২৫ মে ২০২৩
সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলায় টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ১৬ হাজার ঘনফুট বালু জব্দ করা হয়েছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত উপজেলার ৪ নম্বর বাংলাবাজার এবং শ্রীপুর পাথর কোয়ারিতে এই অভিযান চালানো হয়।
৫ মিনিট আগে
রাতে আরও একটি সভা হবে বলে জানিয়েছেন জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার। তিনি বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসেছি, তারা তাদের কথা জানিয়েছে। কিন্তু সেখানে সকলের সম্মতিতে এর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বিষয়ে ৭টার দিকে আরেকটা সভা ডাকা হয়েছে।’
২৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যা মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফ দাউদ খানকে ভারতে পালাতে সাহায্যকারী দুই ব্যক্তিকে ফের পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ তাঁদের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন।
৩৮ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যা মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফ দাউদ খানকে ভারতে পালাতে সাহায্যকারী দুই ব্যক্তিকে ফের পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ তাঁদের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন। দুই ব্যক্তি হলেন সিবিউন দিউ ও সঞ্জয় চিসিম।
আজ বিকেলে সিবিউন দিউ ও সঞ্জয় চিসিমকে তিন দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ পুনরায় সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের পাঁচ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আদালতের অতিরিক্ত পিপি মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে ১৮ ডিসেম্বর দুজনকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ময়মনসিংহের ধোবাউড়া ও হালুয়াঘাট থেকে দুজনকে আটক করেছিল ডিবি পুলিশ।
১২ ডিসেম্বর দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে বিজয়নগর এলাকায় শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হন। ঘটনার পরপর তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে সোমবার উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়েছে। সেখানকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার মারা যান হাদি।
১৪ ডিসেম্বর রাতে ফয়সালকে আসামি করে পল্টন থানায় হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন ইনকিলাব মঞ্চের যুগ্ম সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের। হাদির মৃত্যুর পর তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত শুক্রবার মামলাটি হত্যা মামলায় রূপ নেয়।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যা মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফ দাউদ খানকে ভারতে পালাতে সাহায্যকারী দুই ব্যক্তিকে ফের পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ তাঁদের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন। দুই ব্যক্তি হলেন সিবিউন দিউ ও সঞ্জয় চিসিম।
আজ বিকেলে সিবিউন দিউ ও সঞ্জয় চিসিমকে তিন দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ পুনরায় সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের পাঁচ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আদালতের অতিরিক্ত পিপি মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে ১৮ ডিসেম্বর দুজনকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ময়মনসিংহের ধোবাউড়া ও হালুয়াঘাট থেকে দুজনকে আটক করেছিল ডিবি পুলিশ।
১২ ডিসেম্বর দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে বিজয়নগর এলাকায় শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হন। ঘটনার পরপর তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে সোমবার উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়েছে। সেখানকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার মারা যান হাদি।
১৪ ডিসেম্বর রাতে ফয়সালকে আসামি করে পল্টন থানায় হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন ইনকিলাব মঞ্চের যুগ্ম সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের। হাদির মৃত্যুর পর তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত শুক্রবার মামলাটি হত্যা মামলায় রূপ নেয়।

২৭ মে যশোরে সমাবেশ করবে বিএনপি। এতে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। এ সমাবেশ প্রতিহতের হুমকি দিয়েছেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগ। তবে আওয়ামী লীগের এই হুমকি আমলে নিচ্ছে না বিএনপির নেতারা। তাঁরা বলছেন, সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের হুমকি-ধমকি বাধা দিলেও বিএনপি এ
২৫ মে ২০২৩
সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলায় টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ১৬ হাজার ঘনফুট বালু জব্দ করা হয়েছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত উপজেলার ৪ নম্বর বাংলাবাজার এবং শ্রীপুর পাথর কোয়ারিতে এই অভিযান চালানো হয়।
৫ মিনিট আগে
রাতে আরও একটি সভা হবে বলে জানিয়েছেন জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার। তিনি বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসেছি, তারা তাদের কথা জানিয়েছে। কিন্তু সেখানে সকলের সম্মতিতে এর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বিষয়ে ৭টার দিকে আরেকটা সভা ডাকা হয়েছে।’
২৭ মিনিট আগে
রাজধানীর তোপখানা রোডে সাংস্কৃতিক সংগঠন উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সংগঠনটির এক কর্মকর্তা বাদী হয়ে এ মামলাটি করেন।
৩৩ মিনিট আগে