রামগড় (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি

আগামী ২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে রামগড় পৌরসভা নির্বাচন। আগামীকাল রোববার নির্বাচনী প্রচারণার শেষ দিন। নির্বাচনকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভা। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র নির্বাচিত হওয়ায় ভোটের উত্তাপ কিছুটা কমে আসে। তবে শেষ মুহূর্তে প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণায় আবার তা ভোটারদের আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দুতে পৌঁছেছে।
জানা গেছে, রামগড় পৌরসভা নির্বাচনে এবার মেয়র এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ভোট গ্রহণ হবে না। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় বেসরকারিভাবে মেয়রপদে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী রফিকুল আলম কামাল এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে মোহাম্মদ শামীমকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। রামগড় পৌরসভায় এবার ৮টি ওয়ার্ডে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৭ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ৯ জন নির্বাচন করবেন।
নির্বাচনী প্রচারণার জন্য পুরো এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন প্রার্থী এবং তাঁদের সমর্থকেরা। প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত গণসংযোগ ও ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন প্রার্থীরা। ভোটারদের আস্থা অর্জনে দিচ্ছেন নানান রকম প্রতিশ্রুতি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ছাড়িয়ে চায়ের দোকানেও চলছে প্রার্থীদের প্রচারণা। তবে উন্নয়নের স্বার্থে যোগ্য প্রার্থী বেঁছে নেবেন বলে জানাচ্ছেন ভোটারেরা।
রামগড় সদর, বল্টুরাম, কালাডেবা এবং সোনাইপুল এলাকায় সরেজমিনে দেখা যায়, বিভিন্ন সড়কের মুখে পোস্টার, ব্যানার আর ফেস্টুন। নিজ প্রতীকে ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের বিভিন্ন উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন প্রার্থীরা। চালিয়ে যাচ্ছেন বিরামহীন প্রচারণা। পাশাপাশি সমানভাবে চালাচ্ছেন উঠান বৈঠক ও মাইকিং।
রামগড় ১ নম্বর ওয়ার্ড বল্টুরাম টিলা এলাকার কাউন্সিলর প্রার্থী আব্দুল হক বলেন, প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ আগের থেকে অনেক সচেতন হয়েছেন। মাদক এবং শোষণমুক্ত সমাজ গড়ে তুলতে তিনি সকলের সহায়তা চান। নির্বাচিত হলে জনসাধারণের মৌলিক চাহিদা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তিনি কাজ করে যাবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন।
রামগড় সদর ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোহাম্মদ আফছার বলেন, নির্বাচিত হলে গরিব এবং অসহায় মানুষের পাশে থাকতে চান তিনি। ব্যবসায়ী এবং সাধারণ মানুষের স্বার্থে পুরো এলাকায় সড়কবাতি এবং শৌচাগারের সুবিধা নিশ্চিত করবেন। সন্ত্রাস, মাদক, ইভটিজিং ও নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবেন।
রামগড় পৌরসভার ৭, ৮ এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডে সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর প্রার্থী আনোয়ারা বেগম বলেন, অধিকার আদায়ে জনগণের পাশে থাকবেন। তিনি দাবি করেন ভোটাররা তাঁকে কর্মগুণেই ভোট দেবেন। বিগত ২ বারের মতো এবার ও তিনি বিপুল ভোটে জয়ী হবেন বলে আশা প্রকাশ করেন।
রামগড় সদর ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার কংচাইরী মারমা বলেন, নির্বাচন আসলে প্রার্থীরা শুধু প্রতিশ্রুতি দিয়ে বেড়ান। নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর তাদের খুঁজে পাওয়া মুশকিল। বিপদে পাশে থাকবেন এমন একজন যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দেবেন।
সোনাইপুল ৮ নম্বর ওয়ার্ডের নবীন ভোটার সাদমান শাকিব বলেন, তিনি একজন নবীন ভোটার। প্রথমবারের মতো ভোট দেবেন তাই চট্টগ্রাম থেকে এসেছেন। তার মধ্যে বিপুল উৎসাহ কাজ করছে। তবে প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে সৎ এবং যোগ্য প্রার্থীকে বেঁছে নেবেন।
উপজেলা সহকারী রিটার্নিং অফিসার দেবাশিষ দাস বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ইতিমধ্যে নির্বাচনের সকল প্রস্তুতি সম্পূর্ণ করা হয়েছে। রামগড় পৌরসভায় মোট ভোটার সংখ্যা ২০ হাজার ৮ শত ৮৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১০ হাজার ৮ শত ৬১ জন ও মহিলা ১০ হাজার ২৫ জন।
রামগড় থানার ওসি মোহাম্মদ শামসুজ্জামান জানান, প্রচার-প্রচারণায় যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রোধে টহল বাড়ানো হয়েছে। ভোটের সময় প্রতি কেন্দ্রে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। তাছাড়া প্রতি কেন্দ্রে পুলিশের সঙ্গে বিজিবি এবং আনসার বাহিনীর সদস্যরা ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন।
তিনি আরও জানান, রামগড় পৌরসভা নির্বাচনে ১ নম্বর ওয়ার্ডের বল্টু রাম টিলা, ৩ নম্বর ওয়ার্ডের গর্জনতলী, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মাস্টারপাড়া এবং ৮ নম্বরের সোনাইপুল এলাকার ভোটকেন্দ্রগুলো ঝুঁকিপূর্ণ। এ ৪টি ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে বাড়তি নিরাপত্তা জোরদার করা হবে।

আগামী ২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে রামগড় পৌরসভা নির্বাচন। আগামীকাল রোববার নির্বাচনী প্রচারণার শেষ দিন। নির্বাচনকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভা। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র নির্বাচিত হওয়ায় ভোটের উত্তাপ কিছুটা কমে আসে। তবে শেষ মুহূর্তে প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণায় আবার তা ভোটারদের আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দুতে পৌঁছেছে।
জানা গেছে, রামগড় পৌরসভা নির্বাচনে এবার মেয়র এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ভোট গ্রহণ হবে না। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় বেসরকারিভাবে মেয়রপদে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী রফিকুল আলম কামাল এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে মোহাম্মদ শামীমকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। রামগড় পৌরসভায় এবার ৮টি ওয়ার্ডে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৭ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ৯ জন নির্বাচন করবেন।
নির্বাচনী প্রচারণার জন্য পুরো এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন প্রার্থী এবং তাঁদের সমর্থকেরা। প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত গণসংযোগ ও ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন প্রার্থীরা। ভোটারদের আস্থা অর্জনে দিচ্ছেন নানান রকম প্রতিশ্রুতি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ছাড়িয়ে চায়ের দোকানেও চলছে প্রার্থীদের প্রচারণা। তবে উন্নয়নের স্বার্থে যোগ্য প্রার্থী বেঁছে নেবেন বলে জানাচ্ছেন ভোটারেরা।
রামগড় সদর, বল্টুরাম, কালাডেবা এবং সোনাইপুল এলাকায় সরেজমিনে দেখা যায়, বিভিন্ন সড়কের মুখে পোস্টার, ব্যানার আর ফেস্টুন। নিজ প্রতীকে ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের বিভিন্ন উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন প্রার্থীরা। চালিয়ে যাচ্ছেন বিরামহীন প্রচারণা। পাশাপাশি সমানভাবে চালাচ্ছেন উঠান বৈঠক ও মাইকিং।
রামগড় ১ নম্বর ওয়ার্ড বল্টুরাম টিলা এলাকার কাউন্সিলর প্রার্থী আব্দুল হক বলেন, প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ আগের থেকে অনেক সচেতন হয়েছেন। মাদক এবং শোষণমুক্ত সমাজ গড়ে তুলতে তিনি সকলের সহায়তা চান। নির্বাচিত হলে জনসাধারণের মৌলিক চাহিদা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তিনি কাজ করে যাবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন।
রামগড় সদর ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোহাম্মদ আফছার বলেন, নির্বাচিত হলে গরিব এবং অসহায় মানুষের পাশে থাকতে চান তিনি। ব্যবসায়ী এবং সাধারণ মানুষের স্বার্থে পুরো এলাকায় সড়কবাতি এবং শৌচাগারের সুবিধা নিশ্চিত করবেন। সন্ত্রাস, মাদক, ইভটিজিং ও নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবেন।
রামগড় পৌরসভার ৭, ৮ এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডে সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর প্রার্থী আনোয়ারা বেগম বলেন, অধিকার আদায়ে জনগণের পাশে থাকবেন। তিনি দাবি করেন ভোটাররা তাঁকে কর্মগুণেই ভোট দেবেন। বিগত ২ বারের মতো এবার ও তিনি বিপুল ভোটে জয়ী হবেন বলে আশা প্রকাশ করেন।
রামগড় সদর ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার কংচাইরী মারমা বলেন, নির্বাচন আসলে প্রার্থীরা শুধু প্রতিশ্রুতি দিয়ে বেড়ান। নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর তাদের খুঁজে পাওয়া মুশকিল। বিপদে পাশে থাকবেন এমন একজন যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দেবেন।
সোনাইপুল ৮ নম্বর ওয়ার্ডের নবীন ভোটার সাদমান শাকিব বলেন, তিনি একজন নবীন ভোটার। প্রথমবারের মতো ভোট দেবেন তাই চট্টগ্রাম থেকে এসেছেন। তার মধ্যে বিপুল উৎসাহ কাজ করছে। তবে প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে সৎ এবং যোগ্য প্রার্থীকে বেঁছে নেবেন।
উপজেলা সহকারী রিটার্নিং অফিসার দেবাশিষ দাস বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ইতিমধ্যে নির্বাচনের সকল প্রস্তুতি সম্পূর্ণ করা হয়েছে। রামগড় পৌরসভায় মোট ভোটার সংখ্যা ২০ হাজার ৮ শত ৮৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১০ হাজার ৮ শত ৬১ জন ও মহিলা ১০ হাজার ২৫ জন।
রামগড় থানার ওসি মোহাম্মদ শামসুজ্জামান জানান, প্রচার-প্রচারণায় যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রোধে টহল বাড়ানো হয়েছে। ভোটের সময় প্রতি কেন্দ্রে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। তাছাড়া প্রতি কেন্দ্রে পুলিশের সঙ্গে বিজিবি এবং আনসার বাহিনীর সদস্যরা ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন।
তিনি আরও জানান, রামগড় পৌরসভা নির্বাচনে ১ নম্বর ওয়ার্ডের বল্টু রাম টিলা, ৩ নম্বর ওয়ার্ডের গর্জনতলী, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মাস্টারপাড়া এবং ৮ নম্বরের সোনাইপুল এলাকার ভোটকেন্দ্রগুলো ঝুঁকিপূর্ণ। এ ৪টি ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে বাড়তি নিরাপত্তা জোরদার করা হবে।
রামগড় (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি

আগামী ২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে রামগড় পৌরসভা নির্বাচন। আগামীকাল রোববার নির্বাচনী প্রচারণার শেষ দিন। নির্বাচনকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভা। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র নির্বাচিত হওয়ায় ভোটের উত্তাপ কিছুটা কমে আসে। তবে শেষ মুহূর্তে প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণায় আবার তা ভোটারদের আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দুতে পৌঁছেছে।
জানা গেছে, রামগড় পৌরসভা নির্বাচনে এবার মেয়র এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ভোট গ্রহণ হবে না। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় বেসরকারিভাবে মেয়রপদে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী রফিকুল আলম কামাল এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে মোহাম্মদ শামীমকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। রামগড় পৌরসভায় এবার ৮টি ওয়ার্ডে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৭ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ৯ জন নির্বাচন করবেন।
নির্বাচনী প্রচারণার জন্য পুরো এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন প্রার্থী এবং তাঁদের সমর্থকেরা। প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত গণসংযোগ ও ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন প্রার্থীরা। ভোটারদের আস্থা অর্জনে দিচ্ছেন নানান রকম প্রতিশ্রুতি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ছাড়িয়ে চায়ের দোকানেও চলছে প্রার্থীদের প্রচারণা। তবে উন্নয়নের স্বার্থে যোগ্য প্রার্থী বেঁছে নেবেন বলে জানাচ্ছেন ভোটারেরা।
রামগড় সদর, বল্টুরাম, কালাডেবা এবং সোনাইপুল এলাকায় সরেজমিনে দেখা যায়, বিভিন্ন সড়কের মুখে পোস্টার, ব্যানার আর ফেস্টুন। নিজ প্রতীকে ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের বিভিন্ন উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন প্রার্থীরা। চালিয়ে যাচ্ছেন বিরামহীন প্রচারণা। পাশাপাশি সমানভাবে চালাচ্ছেন উঠান বৈঠক ও মাইকিং।
রামগড় ১ নম্বর ওয়ার্ড বল্টুরাম টিলা এলাকার কাউন্সিলর প্রার্থী আব্দুল হক বলেন, প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ আগের থেকে অনেক সচেতন হয়েছেন। মাদক এবং শোষণমুক্ত সমাজ গড়ে তুলতে তিনি সকলের সহায়তা চান। নির্বাচিত হলে জনসাধারণের মৌলিক চাহিদা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তিনি কাজ করে যাবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন।
রামগড় সদর ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোহাম্মদ আফছার বলেন, নির্বাচিত হলে গরিব এবং অসহায় মানুষের পাশে থাকতে চান তিনি। ব্যবসায়ী এবং সাধারণ মানুষের স্বার্থে পুরো এলাকায় সড়কবাতি এবং শৌচাগারের সুবিধা নিশ্চিত করবেন। সন্ত্রাস, মাদক, ইভটিজিং ও নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবেন।
রামগড় পৌরসভার ৭, ৮ এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডে সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর প্রার্থী আনোয়ারা বেগম বলেন, অধিকার আদায়ে জনগণের পাশে থাকবেন। তিনি দাবি করেন ভোটাররা তাঁকে কর্মগুণেই ভোট দেবেন। বিগত ২ বারের মতো এবার ও তিনি বিপুল ভোটে জয়ী হবেন বলে আশা প্রকাশ করেন।
রামগড় সদর ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার কংচাইরী মারমা বলেন, নির্বাচন আসলে প্রার্থীরা শুধু প্রতিশ্রুতি দিয়ে বেড়ান। নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর তাদের খুঁজে পাওয়া মুশকিল। বিপদে পাশে থাকবেন এমন একজন যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দেবেন।
সোনাইপুল ৮ নম্বর ওয়ার্ডের নবীন ভোটার সাদমান শাকিব বলেন, তিনি একজন নবীন ভোটার। প্রথমবারের মতো ভোট দেবেন তাই চট্টগ্রাম থেকে এসেছেন। তার মধ্যে বিপুল উৎসাহ কাজ করছে। তবে প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে সৎ এবং যোগ্য প্রার্থীকে বেঁছে নেবেন।
উপজেলা সহকারী রিটার্নিং অফিসার দেবাশিষ দাস বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ইতিমধ্যে নির্বাচনের সকল প্রস্তুতি সম্পূর্ণ করা হয়েছে। রামগড় পৌরসভায় মোট ভোটার সংখ্যা ২০ হাজার ৮ শত ৮৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১০ হাজার ৮ শত ৬১ জন ও মহিলা ১০ হাজার ২৫ জন।
রামগড় থানার ওসি মোহাম্মদ শামসুজ্জামান জানান, প্রচার-প্রচারণায় যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রোধে টহল বাড়ানো হয়েছে। ভোটের সময় প্রতি কেন্দ্রে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। তাছাড়া প্রতি কেন্দ্রে পুলিশের সঙ্গে বিজিবি এবং আনসার বাহিনীর সদস্যরা ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন।
তিনি আরও জানান, রামগড় পৌরসভা নির্বাচনে ১ নম্বর ওয়ার্ডের বল্টু রাম টিলা, ৩ নম্বর ওয়ার্ডের গর্জনতলী, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মাস্টারপাড়া এবং ৮ নম্বরের সোনাইপুল এলাকার ভোটকেন্দ্রগুলো ঝুঁকিপূর্ণ। এ ৪টি ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে বাড়তি নিরাপত্তা জোরদার করা হবে।

আগামী ২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে রামগড় পৌরসভা নির্বাচন। আগামীকাল রোববার নির্বাচনী প্রচারণার শেষ দিন। নির্বাচনকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভা। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র নির্বাচিত হওয়ায় ভোটের উত্তাপ কিছুটা কমে আসে। তবে শেষ মুহূর্তে প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণায় আবার তা ভোটারদের আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দুতে পৌঁছেছে।
জানা গেছে, রামগড় পৌরসভা নির্বাচনে এবার মেয়র এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ভোট গ্রহণ হবে না। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় বেসরকারিভাবে মেয়রপদে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী রফিকুল আলম কামাল এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে মোহাম্মদ শামীমকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। রামগড় পৌরসভায় এবার ৮টি ওয়ার্ডে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৭ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ৯ জন নির্বাচন করবেন।
নির্বাচনী প্রচারণার জন্য পুরো এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন প্রার্থী এবং তাঁদের সমর্থকেরা। প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত গণসংযোগ ও ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন প্রার্থীরা। ভোটারদের আস্থা অর্জনে দিচ্ছেন নানান রকম প্রতিশ্রুতি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ছাড়িয়ে চায়ের দোকানেও চলছে প্রার্থীদের প্রচারণা। তবে উন্নয়নের স্বার্থে যোগ্য প্রার্থী বেঁছে নেবেন বলে জানাচ্ছেন ভোটারেরা।
রামগড় সদর, বল্টুরাম, কালাডেবা এবং সোনাইপুল এলাকায় সরেজমিনে দেখা যায়, বিভিন্ন সড়কের মুখে পোস্টার, ব্যানার আর ফেস্টুন। নিজ প্রতীকে ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের বিভিন্ন উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন প্রার্থীরা। চালিয়ে যাচ্ছেন বিরামহীন প্রচারণা। পাশাপাশি সমানভাবে চালাচ্ছেন উঠান বৈঠক ও মাইকিং।
রামগড় ১ নম্বর ওয়ার্ড বল্টুরাম টিলা এলাকার কাউন্সিলর প্রার্থী আব্দুল হক বলেন, প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ আগের থেকে অনেক সচেতন হয়েছেন। মাদক এবং শোষণমুক্ত সমাজ গড়ে তুলতে তিনি সকলের সহায়তা চান। নির্বাচিত হলে জনসাধারণের মৌলিক চাহিদা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তিনি কাজ করে যাবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন।
রামগড় সদর ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোহাম্মদ আফছার বলেন, নির্বাচিত হলে গরিব এবং অসহায় মানুষের পাশে থাকতে চান তিনি। ব্যবসায়ী এবং সাধারণ মানুষের স্বার্থে পুরো এলাকায় সড়কবাতি এবং শৌচাগারের সুবিধা নিশ্চিত করবেন। সন্ত্রাস, মাদক, ইভটিজিং ও নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবেন।
রামগড় পৌরসভার ৭, ৮ এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডে সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর প্রার্থী আনোয়ারা বেগম বলেন, অধিকার আদায়ে জনগণের পাশে থাকবেন। তিনি দাবি করেন ভোটাররা তাঁকে কর্মগুণেই ভোট দেবেন। বিগত ২ বারের মতো এবার ও তিনি বিপুল ভোটে জয়ী হবেন বলে আশা প্রকাশ করেন।
রামগড় সদর ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার কংচাইরী মারমা বলেন, নির্বাচন আসলে প্রার্থীরা শুধু প্রতিশ্রুতি দিয়ে বেড়ান। নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর তাদের খুঁজে পাওয়া মুশকিল। বিপদে পাশে থাকবেন এমন একজন যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দেবেন।
সোনাইপুল ৮ নম্বর ওয়ার্ডের নবীন ভোটার সাদমান শাকিব বলেন, তিনি একজন নবীন ভোটার। প্রথমবারের মতো ভোট দেবেন তাই চট্টগ্রাম থেকে এসেছেন। তার মধ্যে বিপুল উৎসাহ কাজ করছে। তবে প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে সৎ এবং যোগ্য প্রার্থীকে বেঁছে নেবেন।
উপজেলা সহকারী রিটার্নিং অফিসার দেবাশিষ দাস বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ইতিমধ্যে নির্বাচনের সকল প্রস্তুতি সম্পূর্ণ করা হয়েছে। রামগড় পৌরসভায় মোট ভোটার সংখ্যা ২০ হাজার ৮ শত ৮৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১০ হাজার ৮ শত ৬১ জন ও মহিলা ১০ হাজার ২৫ জন।
রামগড় থানার ওসি মোহাম্মদ শামসুজ্জামান জানান, প্রচার-প্রচারণায় যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রোধে টহল বাড়ানো হয়েছে। ভোটের সময় প্রতি কেন্দ্রে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। তাছাড়া প্রতি কেন্দ্রে পুলিশের সঙ্গে বিজিবি এবং আনসার বাহিনীর সদস্যরা ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন।
তিনি আরও জানান, রামগড় পৌরসভা নির্বাচনে ১ নম্বর ওয়ার্ডের বল্টু রাম টিলা, ৩ নম্বর ওয়ার্ডের গর্জনতলী, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মাস্টারপাড়া এবং ৮ নম্বরের সোনাইপুল এলাকার ভোটকেন্দ্রগুলো ঝুঁকিপূর্ণ। এ ৪টি ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে বাড়তি নিরাপত্তা জোরদার করা হবে।

ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
১২ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
সারা দেশের মতো চব্বিশের জুলাই আন্দোলনে যোগ দেন ফুলপুরের শিক্ষার্থীরাও। রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলেন তাঁরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে সাইফুল ইসলাম নামের এক কৃষক শহীদ হন।
আন্দোলনের শক্তি সঞ্চার করতে ফুলপুর গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের বেদিতে ‘পানি লাগবে কারও পানি, স্বাধীনতা এনেছি সংস্কারও আনব, এক সাঈদ লোকান্তরে লক্ষ সাঈদ ঘরে ঘরে’ এমন নানা উক্তি লেখেন শিক্ষার্থীরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে লেখা এসব উক্তি মুছে ফেলায় ক্ষোভ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
জুলাই যোদ্ধা সামাদ খান নাঈম বলেন, ‘দু-তিন দিন ধরে দেখছি, আমাদের অঙ্কিত গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়েছে। কারা এ কাজটি করেছে জানি না; তবে তা খুব খারাপ হয়েছে। এটা আশা করিনি। আমরা আন্দোলনের ফাঁকে ফাঁকে এগুলো এঁকেছিলাম। এখন ইচ্ছে করলেই তা আঁকা সম্ভব নয়।’
এ বিষয়ে গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া ইসলাম সীমা বলেন, জুলাই আন্দোলনের কোনো গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়নি। তবে প্যানা পোস্টার ছিল, সেগুলো অপসারণ করা হয়েছে। উপজেলা শহরের গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে কোনো গ্রাফিতি ছিল না বলেও দাবি করেন তিনি। পরে রাত ১২টার দিকে ফুলপুর উপজেলা প্রশাসনের ফেসবুক আইডি থেকে একটি পোস্ট করা হয়। সেখানে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের পোস্টার অপসারণ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জুলাই আন্দোলনে অঙ্কিত গ্রাফিতি ফ্যাকাশে ও বিবর্ণ হয়ে স্থানীয় জুলাই যোদ্ধা ও ছাত্র প্রতিনিধিদের পরামর্শক্রমে নতুনভাবে গ্রাফিতি অঙ্কনের উদ্দেশ্যে চুন দিয়ে সাদা করা হয়। ১৬ ডিসেম্বর এই গ্রাফিতি ছাত্র-ছাত্রী ও জুলাই যোদ্ধাদের সমন্বয়ে নতুন করে আঁকা হবে বলে জানায় উপজেলা প্রশাসন। এ নিয়ে কাউকে বিভ্রান্তি না ছড়াতে অনুরোধ জানায় উপজেলা প্রশাসন।
ময়মনসিংহ সমাজ রূপান্তর সাংস্কৃতিক সংঘের সভাপতি ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘কোনো কিছু মুছে দিয়ে লিখে দেওয়া প্রকৃত চেতনাকে ধারণ করে না। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা নিজেদের অঙ্কিত লেখার মাধ্যমে সাহস সঞ্চার করেছিলেন। তাই ইতিহাস মুছে দেওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়।’

ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
সারা দেশের মতো চব্বিশের জুলাই আন্দোলনে যোগ দেন ফুলপুরের শিক্ষার্থীরাও। রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলেন তাঁরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে সাইফুল ইসলাম নামের এক কৃষক শহীদ হন।
আন্দোলনের শক্তি সঞ্চার করতে ফুলপুর গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের বেদিতে ‘পানি লাগবে কারও পানি, স্বাধীনতা এনেছি সংস্কারও আনব, এক সাঈদ লোকান্তরে লক্ষ সাঈদ ঘরে ঘরে’ এমন নানা উক্তি লেখেন শিক্ষার্থীরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে লেখা এসব উক্তি মুছে ফেলায় ক্ষোভ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
জুলাই যোদ্ধা সামাদ খান নাঈম বলেন, ‘দু-তিন দিন ধরে দেখছি, আমাদের অঙ্কিত গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়েছে। কারা এ কাজটি করেছে জানি না; তবে তা খুব খারাপ হয়েছে। এটা আশা করিনি। আমরা আন্দোলনের ফাঁকে ফাঁকে এগুলো এঁকেছিলাম। এখন ইচ্ছে করলেই তা আঁকা সম্ভব নয়।’
এ বিষয়ে গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া ইসলাম সীমা বলেন, জুলাই আন্দোলনের কোনো গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়নি। তবে প্যানা পোস্টার ছিল, সেগুলো অপসারণ করা হয়েছে। উপজেলা শহরের গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে কোনো গ্রাফিতি ছিল না বলেও দাবি করেন তিনি। পরে রাত ১২টার দিকে ফুলপুর উপজেলা প্রশাসনের ফেসবুক আইডি থেকে একটি পোস্ট করা হয়। সেখানে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের পোস্টার অপসারণ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জুলাই আন্দোলনে অঙ্কিত গ্রাফিতি ফ্যাকাশে ও বিবর্ণ হয়ে স্থানীয় জুলাই যোদ্ধা ও ছাত্র প্রতিনিধিদের পরামর্শক্রমে নতুনভাবে গ্রাফিতি অঙ্কনের উদ্দেশ্যে চুন দিয়ে সাদা করা হয়। ১৬ ডিসেম্বর এই গ্রাফিতি ছাত্র-ছাত্রী ও জুলাই যোদ্ধাদের সমন্বয়ে নতুন করে আঁকা হবে বলে জানায় উপজেলা প্রশাসন। এ নিয়ে কাউকে বিভ্রান্তি না ছড়াতে অনুরোধ জানায় উপজেলা প্রশাসন।
ময়মনসিংহ সমাজ রূপান্তর সাংস্কৃতিক সংঘের সভাপতি ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘কোনো কিছু মুছে দিয়ে লিখে দেওয়া প্রকৃত চেতনাকে ধারণ করে না। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা নিজেদের অঙ্কিত লেখার মাধ্যমে সাহস সঞ্চার করেছিলেন। তাই ইতিহাস মুছে দেওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়।’

আগামীকাল রোববার নির্বাচনী প্রচারণার শেষ দিন। নির্বাচনকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভা। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র নির্বাচিত হওয়ায় ভোটের উত্তাপ কিছুটা কমে আসে। তবে শেষ মুহূর্তে প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণায় আবার তা ভোটারদের আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দুতে পৌঁছেছে।
৩০ অক্টোবর ২০২১
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

আগামীকাল রোববার নির্বাচনী প্রচারণার শেষ দিন। নির্বাচনকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভা। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র নির্বাচিত হওয়ায় ভোটের উত্তাপ কিছুটা কমে আসে। তবে শেষ মুহূর্তে প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণায় আবার তা ভোটারদের আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দুতে পৌঁছেছে।
৩০ অক্টোবর ২০২১
ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
১২ মিনিট আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

আগামীকাল রোববার নির্বাচনী প্রচারণার শেষ দিন। নির্বাচনকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভা। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র নির্বাচিত হওয়ায় ভোটের উত্তাপ কিছুটা কমে আসে। তবে শেষ মুহূর্তে প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণায় আবার তা ভোটারদের আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দুতে পৌঁছেছে।
৩০ অক্টোবর ২০২১
ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
১২ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। আমরা আশা করি, এ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যে ভিত্তি গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে।’

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। আমরা আশা করি, এ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যে ভিত্তি গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে।’

আগামীকাল রোববার নির্বাচনী প্রচারণার শেষ দিন। নির্বাচনকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভা। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র নির্বাচিত হওয়ায় ভোটের উত্তাপ কিছুটা কমে আসে। তবে শেষ মুহূর্তে প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণায় আবার তা ভোটারদের আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দুতে পৌঁছেছে।
৩০ অক্টোবর ২০২১
ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
১২ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে