টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি

তাবলিগ জামাতের বাংলাদেশের মাওলানা জুবায়ের অনুসারীদের করা পাঁচ দিনের জোড় ইজতেমা শেষ হয় গত ৩ ডিসেম্বর। এরপর গত কয়েক দিন ধরে চলছিল পাল্টাপাল্টি অবস্থান। ভারতের মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারীদের জোড় ইজতেমা আগামী ২০ ডিসেম্বর আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হয়নি। এ নিয়ে বিরোধের জেরে সাদ অনুসারীদের শীর্ষ মুরব্বি সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার গাজীপুরের টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলা করেছেন জুবায়ের অনুসারী মোহাম্মদ হোসেন।
আজ সোমবার বিকেলে শুরায়ে নিজামের (জুবায়ের অনুসারী) গণমাধ্যম সমন্বয়কারী হাবিবুল্লাহ রায়হান মামলার তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
মামলার আসামিরা হচ্ছেন সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলাম (৭০), মাওলানা আব্দুল্লাহ মনসুর (৫৫), মাওলানা মোয়াজ বিন নূর (৪০), মাওলানা জিয়া বিন কাসেম (৪৫), মুফতি আজিমুদ্দিন (৪৫), মুফতি ওসামা ইসলাম (৪২), মুফতি সৈয়দ আনোয়ার আবদুল্লাহ (৪৫), মুফতি সফীউল্লাহ (৪৫), মাওলানা আনাস (৪৫), হাজী বসির শিকদার (৫৫), মোহাম্মদ মনির হোসেন তুষার ওরফে হাজী মনির (৪০), ইঞ্জিনিয়ার মুহিবুল্লাহ (৭০), রেজা আরিফ (৫২), আতাউর রহমান (৫০) ও ফরিদ (৪৫)।
এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালিয়ে গুরুতর আঘাত করায়, হুমকি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির করার অভিযোগ আনা হয়।
গত ১২ ডিসেম্বর দুপুরে শুরায়ে নেজাম ২০১৮ সালে ইজতেমায় দুই মুসল্লি নিহতের ঘটনায় সাদ অনুসারীদের অভিযুক্ত করে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করেন। এ সময় সাদ অনুসারীরা স্টেশন রোড অতিক্রম করার সময় হামলার ঘটনা ঘটলে সাদ অনুসারীদের ৫ জন আহত হন। এই ঘটনায় সাদ অনুসারীরা ৩৪ জনকে শনাক্ত করে টঙ্গী পশ্চিম থানায় জুবায়ের অনুসারীদের ৩৪ জনের নামে গত ১৩ ডিসেম্বর একটি মামলা দায়ের করেন।
টঙ্গী পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইস্কান্দার হাবিবুর রহমান বলেন, দুই পক্ষ থেকে দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

তাবলিগ জামাতের বাংলাদেশের মাওলানা জুবায়ের অনুসারীদের করা পাঁচ দিনের জোড় ইজতেমা শেষ হয় গত ৩ ডিসেম্বর। এরপর গত কয়েক দিন ধরে চলছিল পাল্টাপাল্টি অবস্থান। ভারতের মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারীদের জোড় ইজতেমা আগামী ২০ ডিসেম্বর আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হয়নি। এ নিয়ে বিরোধের জেরে সাদ অনুসারীদের শীর্ষ মুরব্বি সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার গাজীপুরের টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলা করেছেন জুবায়ের অনুসারী মোহাম্মদ হোসেন।
আজ সোমবার বিকেলে শুরায়ে নিজামের (জুবায়ের অনুসারী) গণমাধ্যম সমন্বয়কারী হাবিবুল্লাহ রায়হান মামলার তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
মামলার আসামিরা হচ্ছেন সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলাম (৭০), মাওলানা আব্দুল্লাহ মনসুর (৫৫), মাওলানা মোয়াজ বিন নূর (৪০), মাওলানা জিয়া বিন কাসেম (৪৫), মুফতি আজিমুদ্দিন (৪৫), মুফতি ওসামা ইসলাম (৪২), মুফতি সৈয়দ আনোয়ার আবদুল্লাহ (৪৫), মুফতি সফীউল্লাহ (৪৫), মাওলানা আনাস (৪৫), হাজী বসির শিকদার (৫৫), মোহাম্মদ মনির হোসেন তুষার ওরফে হাজী মনির (৪০), ইঞ্জিনিয়ার মুহিবুল্লাহ (৭০), রেজা আরিফ (৫২), আতাউর রহমান (৫০) ও ফরিদ (৪৫)।
এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালিয়ে গুরুতর আঘাত করায়, হুমকি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির করার অভিযোগ আনা হয়।
গত ১২ ডিসেম্বর দুপুরে শুরায়ে নেজাম ২০১৮ সালে ইজতেমায় দুই মুসল্লি নিহতের ঘটনায় সাদ অনুসারীদের অভিযুক্ত করে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করেন। এ সময় সাদ অনুসারীরা স্টেশন রোড অতিক্রম করার সময় হামলার ঘটনা ঘটলে সাদ অনুসারীদের ৫ জন আহত হন। এই ঘটনায় সাদ অনুসারীরা ৩৪ জনকে শনাক্ত করে টঙ্গী পশ্চিম থানায় জুবায়ের অনুসারীদের ৩৪ জনের নামে গত ১৩ ডিসেম্বর একটি মামলা দায়ের করেন।
টঙ্গী পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইস্কান্দার হাবিবুর রহমান বলেন, দুই পক্ষ থেকে দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১১ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে