ফেনী প্রতিনিধি

ফেনীর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্টসহ করোনার উপসর্গ নিয়ে রোগীরা আসছেন। কিন্তু হাসপাতালে করোনা শনাক্তে পরীক্ষার কিটের তীব্র সংকট রয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পরীক্ষা ছাড়া কেবল রোগীকে দেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ফেনী হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন গড়ে দেড় শ জনের বেশি রোগী করোনার উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসার জন্য আসছেন। হাসপাতালে ফ্লু কর্নার চালু থাকলেও নমুনা পরীক্ষার জন্য নেই পর্যাপ্ত কিট। চাহিদা ছিল ২ হাজার কিটের, সরবরাহ হয়েছে মাত্র ২০০টি। হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক কামরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা বারবার কিট চেয়ে আবেদন করেছি। এখন যেটুকু কিট আছে, তা দিয়ে শুধু গুরুতর উপসর্গযুক্ত রোগীদের পরীক্ষা করার সীমিত সুযোগ আছে।’ করোনা চিকিৎসায় নিয়োজিত জাবের আবেদীন বলেন, ‘ক্লিনিক্যাল উপসর্গ বিবেচনায় আমরা প্রাথমিক চিকিৎসা দিচ্ছি। তবে পরীক্ষার সুযোগ সীমিত হওয়ায় রোগ নির্ধারণে নিশ্চয়তা নেই।’
হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী মো. মোস্তফা বলেন, ‘আমার শরীরে তিন দিন ধরে জ্বর, কাশি। ডাক্তার দেখালাম, বলল পরীক্ষা করতে পারবে না, ওষুধ দিল। এখন বুঝতে পারছি না এটা সাধারণ জ্বর, না করোনা।’ আরেক রোগী মামুনুর রশীদ বলেন, ‘আমি দাগনভূঞা থেকে এসেছি। ওখানে নাকি করোনা পরীক্ষা হয় না, তাই এখানেই আসতে হলো। রিকশা-বাসে আসতে আসতেই আরও অসুস্থ হয়ে পড়েছি।’ একই কথা বললেন রোগী জাবের হোসেন। তিনি বলেন, ‘উপসর্গ তো করোনা টাইপের। কিন্তু পরীক্ষার কোনো সুযোগ নাই। ডাক্তার শুধু বলল, পর্যবেক্ষণে থাকেন। ভয় হচ্ছে, বাসায় গিয়ে পরিবারে ছড়িয়ে যাবে না তো!’
করোনা পরীক্ষায় সংকট থাকলেও হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার কার্যক্রম নিয়মিত চলছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, চলতি জুন মাসে ডেঙ্গু শনাক্তে ৩২৮টি পরীক্ষা করা হয়েছে, যার মধ্যে মাত্র একজনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত ৯৯৬টি নমুনা পরীক্ষা করে পজিটিভ পাওয়া গেছে ১২ জনের। গত ছয় মাসে হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগ নিয়ে ভর্তি হয়েছে ২০ জন। চিকিৎসকেরা বলছেন, বর্তমানে ডেঙ্গু রোগীদের বিষয়ে তাঁরা নজর রাখছেন। তবে করোনার উপসর্গে রোগীর চাপের তুলনায় কিট কম থাকায় চিকিৎসা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।

ফেনীর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্টসহ করোনার উপসর্গ নিয়ে রোগীরা আসছেন। কিন্তু হাসপাতালে করোনা শনাক্তে পরীক্ষার কিটের তীব্র সংকট রয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পরীক্ষা ছাড়া কেবল রোগীকে দেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ফেনী হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন গড়ে দেড় শ জনের বেশি রোগী করোনার উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসার জন্য আসছেন। হাসপাতালে ফ্লু কর্নার চালু থাকলেও নমুনা পরীক্ষার জন্য নেই পর্যাপ্ত কিট। চাহিদা ছিল ২ হাজার কিটের, সরবরাহ হয়েছে মাত্র ২০০টি। হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক কামরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা বারবার কিট চেয়ে আবেদন করেছি। এখন যেটুকু কিট আছে, তা দিয়ে শুধু গুরুতর উপসর্গযুক্ত রোগীদের পরীক্ষা করার সীমিত সুযোগ আছে।’ করোনা চিকিৎসায় নিয়োজিত জাবের আবেদীন বলেন, ‘ক্লিনিক্যাল উপসর্গ বিবেচনায় আমরা প্রাথমিক চিকিৎসা দিচ্ছি। তবে পরীক্ষার সুযোগ সীমিত হওয়ায় রোগ নির্ধারণে নিশ্চয়তা নেই।’
হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী মো. মোস্তফা বলেন, ‘আমার শরীরে তিন দিন ধরে জ্বর, কাশি। ডাক্তার দেখালাম, বলল পরীক্ষা করতে পারবে না, ওষুধ দিল। এখন বুঝতে পারছি না এটা সাধারণ জ্বর, না করোনা।’ আরেক রোগী মামুনুর রশীদ বলেন, ‘আমি দাগনভূঞা থেকে এসেছি। ওখানে নাকি করোনা পরীক্ষা হয় না, তাই এখানেই আসতে হলো। রিকশা-বাসে আসতে আসতেই আরও অসুস্থ হয়ে পড়েছি।’ একই কথা বললেন রোগী জাবের হোসেন। তিনি বলেন, ‘উপসর্গ তো করোনা টাইপের। কিন্তু পরীক্ষার কোনো সুযোগ নাই। ডাক্তার শুধু বলল, পর্যবেক্ষণে থাকেন। ভয় হচ্ছে, বাসায় গিয়ে পরিবারে ছড়িয়ে যাবে না তো!’
করোনা পরীক্ষায় সংকট থাকলেও হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার কার্যক্রম নিয়মিত চলছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, চলতি জুন মাসে ডেঙ্গু শনাক্তে ৩২৮টি পরীক্ষা করা হয়েছে, যার মধ্যে মাত্র একজনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত ৯৯৬টি নমুনা পরীক্ষা করে পজিটিভ পাওয়া গেছে ১২ জনের। গত ছয় মাসে হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগ নিয়ে ভর্তি হয়েছে ২০ জন। চিকিৎসকেরা বলছেন, বর্তমানে ডেঙ্গু রোগীদের বিষয়ে তাঁরা নজর রাখছেন। তবে করোনার উপসর্গে রোগীর চাপের তুলনায় কিট কম থাকায় চিকিৎসা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
ফেনী প্রতিনিধি

ফেনীর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্টসহ করোনার উপসর্গ নিয়ে রোগীরা আসছেন। কিন্তু হাসপাতালে করোনা শনাক্তে পরীক্ষার কিটের তীব্র সংকট রয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পরীক্ষা ছাড়া কেবল রোগীকে দেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ফেনী হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন গড়ে দেড় শ জনের বেশি রোগী করোনার উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসার জন্য আসছেন। হাসপাতালে ফ্লু কর্নার চালু থাকলেও নমুনা পরীক্ষার জন্য নেই পর্যাপ্ত কিট। চাহিদা ছিল ২ হাজার কিটের, সরবরাহ হয়েছে মাত্র ২০০টি। হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক কামরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা বারবার কিট চেয়ে আবেদন করেছি। এখন যেটুকু কিট আছে, তা দিয়ে শুধু গুরুতর উপসর্গযুক্ত রোগীদের পরীক্ষা করার সীমিত সুযোগ আছে।’ করোনা চিকিৎসায় নিয়োজিত জাবের আবেদীন বলেন, ‘ক্লিনিক্যাল উপসর্গ বিবেচনায় আমরা প্রাথমিক চিকিৎসা দিচ্ছি। তবে পরীক্ষার সুযোগ সীমিত হওয়ায় রোগ নির্ধারণে নিশ্চয়তা নেই।’
হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী মো. মোস্তফা বলেন, ‘আমার শরীরে তিন দিন ধরে জ্বর, কাশি। ডাক্তার দেখালাম, বলল পরীক্ষা করতে পারবে না, ওষুধ দিল। এখন বুঝতে পারছি না এটা সাধারণ জ্বর, না করোনা।’ আরেক রোগী মামুনুর রশীদ বলেন, ‘আমি দাগনভূঞা থেকে এসেছি। ওখানে নাকি করোনা পরীক্ষা হয় না, তাই এখানেই আসতে হলো। রিকশা-বাসে আসতে আসতেই আরও অসুস্থ হয়ে পড়েছি।’ একই কথা বললেন রোগী জাবের হোসেন। তিনি বলেন, ‘উপসর্গ তো করোনা টাইপের। কিন্তু পরীক্ষার কোনো সুযোগ নাই। ডাক্তার শুধু বলল, পর্যবেক্ষণে থাকেন। ভয় হচ্ছে, বাসায় গিয়ে পরিবারে ছড়িয়ে যাবে না তো!’
করোনা পরীক্ষায় সংকট থাকলেও হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার কার্যক্রম নিয়মিত চলছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, চলতি জুন মাসে ডেঙ্গু শনাক্তে ৩২৮টি পরীক্ষা করা হয়েছে, যার মধ্যে মাত্র একজনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত ৯৯৬টি নমুনা পরীক্ষা করে পজিটিভ পাওয়া গেছে ১২ জনের। গত ছয় মাসে হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগ নিয়ে ভর্তি হয়েছে ২০ জন। চিকিৎসকেরা বলছেন, বর্তমানে ডেঙ্গু রোগীদের বিষয়ে তাঁরা নজর রাখছেন। তবে করোনার উপসর্গে রোগীর চাপের তুলনায় কিট কম থাকায় চিকিৎসা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।

ফেনীর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্টসহ করোনার উপসর্গ নিয়ে রোগীরা আসছেন। কিন্তু হাসপাতালে করোনা শনাক্তে পরীক্ষার কিটের তীব্র সংকট রয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পরীক্ষা ছাড়া কেবল রোগীকে দেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ফেনী হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন গড়ে দেড় শ জনের বেশি রোগী করোনার উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসার জন্য আসছেন। হাসপাতালে ফ্লু কর্নার চালু থাকলেও নমুনা পরীক্ষার জন্য নেই পর্যাপ্ত কিট। চাহিদা ছিল ২ হাজার কিটের, সরবরাহ হয়েছে মাত্র ২০০টি। হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক কামরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা বারবার কিট চেয়ে আবেদন করেছি। এখন যেটুকু কিট আছে, তা দিয়ে শুধু গুরুতর উপসর্গযুক্ত রোগীদের পরীক্ষা করার সীমিত সুযোগ আছে।’ করোনা চিকিৎসায় নিয়োজিত জাবের আবেদীন বলেন, ‘ক্লিনিক্যাল উপসর্গ বিবেচনায় আমরা প্রাথমিক চিকিৎসা দিচ্ছি। তবে পরীক্ষার সুযোগ সীমিত হওয়ায় রোগ নির্ধারণে নিশ্চয়তা নেই।’
হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী মো. মোস্তফা বলেন, ‘আমার শরীরে তিন দিন ধরে জ্বর, কাশি। ডাক্তার দেখালাম, বলল পরীক্ষা করতে পারবে না, ওষুধ দিল। এখন বুঝতে পারছি না এটা সাধারণ জ্বর, না করোনা।’ আরেক রোগী মামুনুর রশীদ বলেন, ‘আমি দাগনভূঞা থেকে এসেছি। ওখানে নাকি করোনা পরীক্ষা হয় না, তাই এখানেই আসতে হলো। রিকশা-বাসে আসতে আসতেই আরও অসুস্থ হয়ে পড়েছি।’ একই কথা বললেন রোগী জাবের হোসেন। তিনি বলেন, ‘উপসর্গ তো করোনা টাইপের। কিন্তু পরীক্ষার কোনো সুযোগ নাই। ডাক্তার শুধু বলল, পর্যবেক্ষণে থাকেন। ভয় হচ্ছে, বাসায় গিয়ে পরিবারে ছড়িয়ে যাবে না তো!’
করোনা পরীক্ষায় সংকট থাকলেও হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার কার্যক্রম নিয়মিত চলছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, চলতি জুন মাসে ডেঙ্গু শনাক্তে ৩২৮টি পরীক্ষা করা হয়েছে, যার মধ্যে মাত্র একজনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত ৯৯৬টি নমুনা পরীক্ষা করে পজিটিভ পাওয়া গেছে ১২ জনের। গত ছয় মাসে হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগ নিয়ে ভর্তি হয়েছে ২০ জন। চিকিৎসকেরা বলছেন, বর্তমানে ডেঙ্গু রোগীদের বিষয়ে তাঁরা নজর রাখছেন। তবে করোনার উপসর্গে রোগীর চাপের তুলনায় কিট কম থাকায় চিকিৎসা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মনু নদের বেড়িবাঁধের মাটি কাটার সময় মাটি ধসে পড়ে রণ মালাকার (৪০) নামে এক দিনমজুর মারা গেছেন। রোববার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের রণচাপ গ্রামের মনু নদের তীরবর্তী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া রণ মালাকার রণচাপ গ্রামেরই বাসিন্দা।
৩ মিনিট আগে
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
১৩ মিনিট আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রজনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগে
এসআই আজিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, ভবনটির ওপর থেকে লিফটের ফাঁকা জায়গায় পড়ে যেতে পারেন, অথবা কেউ তাঁকে হত্যা করে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
১৬ মিনিট আগেমৌলভীবাজার প্রতিনিধি

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মনু নদের বেড়িবাঁধের মাটি কাটার সময় মাটি ধসে পড়ে রণ মালাকার (৪০) নামে এক দিনমজুর মারা গেছেন। রোববার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের রণচাপ গ্রামের মনু নদের তীরবর্তী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া রণ মালাকার রণচাপ গ্রামেরই বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বর্ষা মৌসুমে রণচাপ গ্রামের নিচু জমিতে পানি জমে দীর্ঘ সময় জলাবদ্ধ থাকে। এতে আমন ফসল আবাদ ব্যাহত হয়েছিল। পানি নিষ্কাশনের উদ্দেশ্যে স্থানীয় লোকজন মনু নদের বেড়িবাঁধ কেটে একটি পাইপ বসানোর উদ্যোগ নেন। এ জন্য রোববার রাত ২টার দিকে একটি খননযন্ত্র (এক্সকাভেটর) ভাড়া করে বেড়িবাঁধ কাটার কাজ শুরু করা হয়।
ওই সময় রণ মালাকার কোদাল দিয়ে কাটা অংশের নিচের মাটি সমান করছিলেন। একপর্যায়ে ওপরে স্তূপ করে রাখা মাটি ধসে তাঁর শরীরের ওপর পড়ে। প্রায় এক ঘণ্টা খননযন্ত্র দিয়ে মাটি সরানোর পর তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
হাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য বিধান দত্ত বলেন, ‘গভীর রাতে স্থানীয় লোকজন কাজ করছিলেন। মাটি চাপা পড়ে রণ মালাকার মারা গেছেন। তিনি পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ছিলেন।’
কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান মোল্লা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মনু নদের বেড়িবাঁধের মাটি কাটার সময় মাটি ধসে পড়ে রণ মালাকার (৪০) নামে এক দিনমজুর মারা গেছেন। রোববার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের রণচাপ গ্রামের মনু নদের তীরবর্তী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া রণ মালাকার রণচাপ গ্রামেরই বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বর্ষা মৌসুমে রণচাপ গ্রামের নিচু জমিতে পানি জমে দীর্ঘ সময় জলাবদ্ধ থাকে। এতে আমন ফসল আবাদ ব্যাহত হয়েছিল। পানি নিষ্কাশনের উদ্দেশ্যে স্থানীয় লোকজন মনু নদের বেড়িবাঁধ কেটে একটি পাইপ বসানোর উদ্যোগ নেন। এ জন্য রোববার রাত ২টার দিকে একটি খননযন্ত্র (এক্সকাভেটর) ভাড়া করে বেড়িবাঁধ কাটার কাজ শুরু করা হয়।
ওই সময় রণ মালাকার কোদাল দিয়ে কাটা অংশের নিচের মাটি সমান করছিলেন। একপর্যায়ে ওপরে স্তূপ করে রাখা মাটি ধসে তাঁর শরীরের ওপর পড়ে। প্রায় এক ঘণ্টা খননযন্ত্র দিয়ে মাটি সরানোর পর তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
হাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য বিধান দত্ত বলেন, ‘গভীর রাতে স্থানীয় লোকজন কাজ করছিলেন। মাটি চাপা পড়ে রণ মালাকার মারা গেছেন। তিনি পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ছিলেন।’
কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান মোল্লা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।

ফেনীর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্টসহ করোনার উপসর্গ নিয়ে রোগীরা আসছেন। কিন্তু হাসপাতালে করোনা শনাক্তে পরীক্ষার কিটের তীব্র সংকট রয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পরীক্ষা ছাড়া কেবল রোগীকে দেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
৩০ জুন ২০২৫
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
১৩ মিনিট আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রজনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগে
এসআই আজিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, ভবনটির ওপর থেকে লিফটের ফাঁকা জায়গায় পড়ে যেতে পারেন, অথবা কেউ তাঁকে হত্যা করে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
১৬ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নভেম্বর মাসে দেশে ৫২৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৫০৭ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন ৮৯৯ জন। এর মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ২০১ জন এবং আহত ১৭১ জন; যা মোট দুর্ঘটনার ৩৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ, নিহতের ৪১ দশমিক ১০ শতাংশ ও আহতের ২০ দশমিক ৮২ শতাংশ।
আজ সোমবার বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌপথের দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে সংগঠনটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
দুর্ঘটনার শিকার ৭৪৬টি যানবাহনের পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে মোটরসাইকেল ৩১ দশমিক ২৩ শতাংশ, ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ড ভ্যান ও লরি ২০ দশমিক ২৪ শতাংশ, বাস ১৩ শতাংশ, ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক ১৩ দশমিক ১৩ শতাংশ, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ৭ দশমিক ১০ শতাংশ, নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা ৯ দশমিক ১১ শতাংশ এবং কার-জিপ-মাইক্রোবাস ৬ দশমিক ১৬ শতাংশ।
দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা যায়, মোট দুর্ঘটনার ৪৮ দশমিক ৬৬ শতাংশ গাড়িচাপা দেওয়ার ঘটনা, ২৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৮ দশমিক ৫৩ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়া, ৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ অন্যান্য কারণে, শূন্য দশমিক ৫৭ শতাংশ চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে এবং শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ ট্রেন-যানবাহন সংঘর্ষে ঘটে।
স্থানভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ৩৮ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ দুর্ঘটনা জাতীয় মহাসড়কে, ২৪ দশমিক ৭১ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে এবং ৩০ দশমিক ২২ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকা মহানগরীতে ৫ দশমিক ১৩ শতাংশ, চট্টগ্রাম মহানগরীতে শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ এবং রেল ক্রসিংয়ে শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির মতে, সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে—বর্ষায় ক্ষতিগ্রস্ত সড়কে গর্ত, মহাসড়কে অবাধে মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত যান চলাচল, পর্যাপ্ত রোড সাইন ও সড়কবাতির অভাব, মিডিয়ান ও ডিভাইডার না থাকা, নির্মাণ ও যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য, উল্টো পথে চলাচল, অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন এবং বেপরোয়া ও বিশ্রামহীনভাবে গাড়ি চালানো।
দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সংগঠনটি কয়েকটি সুপারিশ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে—সড়ক নিরাপত্তায় রাজনৈতিক অঙ্গীকার জোরদার, মহাসড়কে পর্যাপ্ত আলোকসজ্জা, দক্ষ চালক তৈরি ও ডিজিটাল ফিটনেস ব্যবস্থা, সার্ভিস লেন ও ফুটপাত নির্মাণ, চাঁদাবাজি বন্ধ, সড়ক পরিবহন আইন ডিজিটালভাবে প্রয়োগ, আধুনিক বাস নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা, মানসম্মত সড়ক নির্মাণ ও নিয়মিত রোড সেফটি অডিট, মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহন স্ক্র্যাপ করা এবং মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত রিকশার আমদানি ও নিবন্ধন নিয়ন্ত্রণ।

নভেম্বর মাসে দেশে ৫২৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৫০৭ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন ৮৯৯ জন। এর মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ২০১ জন এবং আহত ১৭১ জন; যা মোট দুর্ঘটনার ৩৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ, নিহতের ৪১ দশমিক ১০ শতাংশ ও আহতের ২০ দশমিক ৮২ শতাংশ।
আজ সোমবার বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌপথের দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে সংগঠনটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
দুর্ঘটনার শিকার ৭৪৬টি যানবাহনের পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে মোটরসাইকেল ৩১ দশমিক ২৩ শতাংশ, ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ড ভ্যান ও লরি ২০ দশমিক ২৪ শতাংশ, বাস ১৩ শতাংশ, ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক ১৩ দশমিক ১৩ শতাংশ, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ৭ দশমিক ১০ শতাংশ, নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা ৯ দশমিক ১১ শতাংশ এবং কার-জিপ-মাইক্রোবাস ৬ দশমিক ১৬ শতাংশ।
দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা যায়, মোট দুর্ঘটনার ৪৮ দশমিক ৬৬ শতাংশ গাড়িচাপা দেওয়ার ঘটনা, ২৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৮ দশমিক ৫৩ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়া, ৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ অন্যান্য কারণে, শূন্য দশমিক ৫৭ শতাংশ চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে এবং শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ ট্রেন-যানবাহন সংঘর্ষে ঘটে।
স্থানভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ৩৮ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ দুর্ঘটনা জাতীয় মহাসড়কে, ২৪ দশমিক ৭১ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে এবং ৩০ দশমিক ২২ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকা মহানগরীতে ৫ দশমিক ১৩ শতাংশ, চট্টগ্রাম মহানগরীতে শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ এবং রেল ক্রসিংয়ে শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির মতে, সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে—বর্ষায় ক্ষতিগ্রস্ত সড়কে গর্ত, মহাসড়কে অবাধে মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত যান চলাচল, পর্যাপ্ত রোড সাইন ও সড়কবাতির অভাব, মিডিয়ান ও ডিভাইডার না থাকা, নির্মাণ ও যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য, উল্টো পথে চলাচল, অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন এবং বেপরোয়া ও বিশ্রামহীনভাবে গাড়ি চালানো।
দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সংগঠনটি কয়েকটি সুপারিশ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে—সড়ক নিরাপত্তায় রাজনৈতিক অঙ্গীকার জোরদার, মহাসড়কে পর্যাপ্ত আলোকসজ্জা, দক্ষ চালক তৈরি ও ডিজিটাল ফিটনেস ব্যবস্থা, সার্ভিস লেন ও ফুটপাত নির্মাণ, চাঁদাবাজি বন্ধ, সড়ক পরিবহন আইন ডিজিটালভাবে প্রয়োগ, আধুনিক বাস নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা, মানসম্মত সড়ক নির্মাণ ও নিয়মিত রোড সেফটি অডিট, মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহন স্ক্র্যাপ করা এবং মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত রিকশার আমদানি ও নিবন্ধন নিয়ন্ত্রণ।

ফেনীর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্টসহ করোনার উপসর্গ নিয়ে রোগীরা আসছেন। কিন্তু হাসপাতালে করোনা শনাক্তে পরীক্ষার কিটের তীব্র সংকট রয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পরীক্ষা ছাড়া কেবল রোগীকে দেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
৩০ জুন ২০২৫
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মনু নদের বেড়িবাঁধের মাটি কাটার সময় মাটি ধসে পড়ে রণ মালাকার (৪০) নামে এক দিনমজুর মারা গেছেন। রোববার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের রণচাপ গ্রামের মনু নদের তীরবর্তী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া রণ মালাকার রণচাপ গ্রামেরই বাসিন্দা।
৩ মিনিট আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রজনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগে
এসআই আজিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, ভবনটির ওপর থেকে লিফটের ফাঁকা জায়গায় পড়ে যেতে পারেন, অথবা কেউ তাঁকে হত্যা করে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
১৬ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রজনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
গত শুক্রবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন পুরানা পল্টন এলাকায় শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হন। এই ঘটনার প্রতিবাদে এবং দেশে নৈরাজ্যের অভিযোগে গতকাল রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ এই ঘেরাও কর্মসূচির ডাক দেন।
বিক্ষোভকারীদের মূল দাবিগুলো হলো: শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার; দেশব্যাপী অভিযান চালিয়ে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার; নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির ব্যবস্থা করা।
আজ সোমবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের নেতৃত্বে ছাত্রজনতা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিমুখে রওনা দেন।
ছাত্রজনতা দুপুর ১টা ২০ মিনিটের দিকে দোয়েল চত্বরে এসে প্রথম পুলিশি বাধার সম্মুখীন হন। এ সময় তাঁরা ব্যারিকেড ভেঙে সামনে এগিয়ে যান। এরপর হাইকোর্ট মাজারের সামনে এসে বিক্ষোভকারীরা দ্বিতীয় দফা পুলিশের ব্যারিকেডের মুখে পড়েন। এই ব্যারিকেডও ভেঙে ছাত্রজনতা মূল সড়কে চলে আসেন।
দুপুর ১টা ২৭ মিনিটে ছাত্রজনতা শিক্ষা ভবনসংলগ্ন সচিবালয় অভিমুখে যাওয়ার সড়কে এসে তৃতীয়বারের মতো পুলিশের বাধার মুখে পড়েন। এই ব্যারিকেড টপকাতে না পেরে তাঁরা সেখানেই অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন।
মূল বিক্ষোভকারীরা শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থানকালে বেলা ১টা ৪৫ মিনিটের দিকে ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয়ের উদ্দেশে রওনা হন। প্রতিনিধি দলটি কার্যালয়ে গিয়ে বিক্ষোভকারীদের দাবি-দাওয়া তুলে ধরবেন বলে জানা যায়।
এদিকে, উন্নত চিকিৎসার জন্য শরিফ ওসমান হাদিকে সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আজ দুপুর ১টা ৫৫ মিনিটে তাঁকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।

ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রজনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
গত শুক্রবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন পুরানা পল্টন এলাকায় শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হন। এই ঘটনার প্রতিবাদে এবং দেশে নৈরাজ্যের অভিযোগে গতকাল রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ এই ঘেরাও কর্মসূচির ডাক দেন।
বিক্ষোভকারীদের মূল দাবিগুলো হলো: শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার; দেশব্যাপী অভিযান চালিয়ে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার; নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির ব্যবস্থা করা।
আজ সোমবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের নেতৃত্বে ছাত্রজনতা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিমুখে রওনা দেন।
ছাত্রজনতা দুপুর ১টা ২০ মিনিটের দিকে দোয়েল চত্বরে এসে প্রথম পুলিশি বাধার সম্মুখীন হন। এ সময় তাঁরা ব্যারিকেড ভেঙে সামনে এগিয়ে যান। এরপর হাইকোর্ট মাজারের সামনে এসে বিক্ষোভকারীরা দ্বিতীয় দফা পুলিশের ব্যারিকেডের মুখে পড়েন। এই ব্যারিকেডও ভেঙে ছাত্রজনতা মূল সড়কে চলে আসেন।
দুপুর ১টা ২৭ মিনিটে ছাত্রজনতা শিক্ষা ভবনসংলগ্ন সচিবালয় অভিমুখে যাওয়ার সড়কে এসে তৃতীয়বারের মতো পুলিশের বাধার মুখে পড়েন। এই ব্যারিকেড টপকাতে না পেরে তাঁরা সেখানেই অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন।
মূল বিক্ষোভকারীরা শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থানকালে বেলা ১টা ৪৫ মিনিটের দিকে ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয়ের উদ্দেশে রওনা হন। প্রতিনিধি দলটি কার্যালয়ে গিয়ে বিক্ষোভকারীদের দাবি-দাওয়া তুলে ধরবেন বলে জানা যায়।
এদিকে, উন্নত চিকিৎসার জন্য শরিফ ওসমান হাদিকে সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আজ দুপুর ১টা ৫৫ মিনিটে তাঁকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।

ফেনীর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্টসহ করোনার উপসর্গ নিয়ে রোগীরা আসছেন। কিন্তু হাসপাতালে করোনা শনাক্তে পরীক্ষার কিটের তীব্র সংকট রয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পরীক্ষা ছাড়া কেবল রোগীকে দেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
৩০ জুন ২০২৫
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মনু নদের বেড়িবাঁধের মাটি কাটার সময় মাটি ধসে পড়ে রণ মালাকার (৪০) নামে এক দিনমজুর মারা গেছেন। রোববার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের রণচাপ গ্রামের মনু নদের তীরবর্তী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া রণ মালাকার রণচাপ গ্রামেরই বাসিন্দা।
৩ মিনিট আগে
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
১৩ মিনিট আগে
এসআই আজিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, ভবনটির ওপর থেকে লিফটের ফাঁকা জায়গায় পড়ে যেতে পারেন, অথবা কেউ তাঁকে হত্যা করে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
১৬ মিনিট আগেঢামেক প্রতিবেদক

রাজধানীর উত্তর বাসাবো এলাকার নির্মাণাধীন ভবন থেকে টিপু মোল্লা (৪৭) নামে এক ঠিকাদারের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর শরীরে বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন রয়েছে।
গতকাল রোববার দিবাগত রাতে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সবুজবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আজিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, রোববার বেলা ২টার দিকে খবর পেয়ে উত্তর বাসাবো ৫৫ / ২ নম্বর হোল্ডিংয়ে নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের রাখা ফাঁকা জায়গার নিচ থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ সময় সিআইডির ফরেনসিক টিম বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করে। মরদেহের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন ছিল। বাম পায়ের হাঁটু ভাঙা এবং ডান পায়ের গোড়ালি ভাঙা ও কাটা ছিল। উদ্ধারের সময় মৃত ওই ব্যক্তির পরনে লুঙ্গির কোচে সিগারেটের প্যাকেটে গাঁজা পাওয়া যায়।
ওই ব্যক্তির মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে এসআই আজিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, ভবনটির ওপর থেকে লিফটের ফাঁকা জায়গায় পড়ে যেতে পারেন, অথবা কেউ তাঁকে হত্যা করে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। মৃত্যুর আগে তিনি মাদক সেবন করেছিলেন কিনা সে বিষয়েও ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে।
টিপু মোল্লার বড় ভাই মো. আবু মোল্লা বলেন, উত্তর বাসাবোয় তাদের নিজেদের বাড়ি। স্ত্রী মিনু আক্তার ও মেয়েকে নিয়ে থাকতেন। টিপু ঠিকাদারি করতেন। তবে ওই নির্মাণাধীন ভবনে কেন গিয়েছিলেন সেটি জানা নেই।

রাজধানীর উত্তর বাসাবো এলাকার নির্মাণাধীন ভবন থেকে টিপু মোল্লা (৪৭) নামে এক ঠিকাদারের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর শরীরে বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন রয়েছে।
গতকাল রোববার দিবাগত রাতে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সবুজবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আজিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, রোববার বেলা ২টার দিকে খবর পেয়ে উত্তর বাসাবো ৫৫ / ২ নম্বর হোল্ডিংয়ে নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের রাখা ফাঁকা জায়গার নিচ থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ সময় সিআইডির ফরেনসিক টিম বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করে। মরদেহের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন ছিল। বাম পায়ের হাঁটু ভাঙা এবং ডান পায়ের গোড়ালি ভাঙা ও কাটা ছিল। উদ্ধারের সময় মৃত ওই ব্যক্তির পরনে লুঙ্গির কোচে সিগারেটের প্যাকেটে গাঁজা পাওয়া যায়।
ওই ব্যক্তির মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে এসআই আজিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, ভবনটির ওপর থেকে লিফটের ফাঁকা জায়গায় পড়ে যেতে পারেন, অথবা কেউ তাঁকে হত্যা করে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। মৃত্যুর আগে তিনি মাদক সেবন করেছিলেন কিনা সে বিষয়েও ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে।
টিপু মোল্লার বড় ভাই মো. আবু মোল্লা বলেন, উত্তর বাসাবোয় তাদের নিজেদের বাড়ি। স্ত্রী মিনু আক্তার ও মেয়েকে নিয়ে থাকতেন। টিপু ঠিকাদারি করতেন। তবে ওই নির্মাণাধীন ভবনে কেন গিয়েছিলেন সেটি জানা নেই।

ফেনীর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্টসহ করোনার উপসর্গ নিয়ে রোগীরা আসছেন। কিন্তু হাসপাতালে করোনা শনাক্তে পরীক্ষার কিটের তীব্র সংকট রয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পরীক্ষা ছাড়া কেবল রোগীকে দেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
৩০ জুন ২০২৫
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মনু নদের বেড়িবাঁধের মাটি কাটার সময় মাটি ধসে পড়ে রণ মালাকার (৪০) নামে এক দিনমজুর মারা গেছেন। রোববার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের রণচাপ গ্রামের মনু নদের তীরবর্তী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া রণ মালাকার রণচাপ গ্রামেরই বাসিন্দা।
৩ মিনিট আগে
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
১৩ মিনিট আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রজনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগে