জহিরুল আলম পিলু, শ্যামপুর-কদমতলী

জমে উঠেছে রাজধানীর কোরবানির পশুর হাট। শুরু হয়েছে ক্রেতাদের আনাগোনা। যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া ও শ্যামপুরের শ্মশানঘাট কোরবানি পশুর হাট ঘুরে দেখা গেছে, কোরবানির পশুতে ভরে গেছে এসব হাট। ছোট-বড় অনেক গরুই হাটে উঠেছে। এর মধ্যে শনির আখড়া হাটে কালাপাহাড় ও শ্মশানঘাট হাটে কালাচান নামে গরুগুলো সবার নজর কেড়েছে।
হাট পরিচালনা কমিটি ইতিমধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ করেছেন। শ্মশানঘাট হাটে গরুর ব্যাপারীদের কোনো অভিযোগ না থাকলেও শনির আখড়া হাটে রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। এর মধ্যে খাবার ও গোসলের পানির সংকট, টয়লেট ও অপর্যাপ্ত শোয়ার জায়গা অন্যতম। যদিও হাট পরিচালনা কমিটি ও ইজারাদারেরা ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার কথা প্রচার করছেন।
সরেজমিন যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া হাটে গিয়ে দেখা যায়, বিশাল এই হাটটিতে বিভিন্ন আকারের গরু এসেছে। অন্যান্য পশু এখনো চোখে পড়েনি। এখানে ব্যানারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের নানান সুযোগ-সুবিধার কথা লেখা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় প্রশাসনিক ও নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবী; পাইকারদের থাকা-খাওয়া, গোসল, টয়লেট ও পানির সুব্যবস্থা; জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিন; লেনদেনের জন্য ব্যাংকিং ও বিকাশের ব্যবস্থা এবং ২৪ ঘণ্টা পশু ডাক্তারের পরামর্শ ও দালালমুক্ত হাটের ব্যবস্থা করা। বাস্তবে এসব সুযোগ-সুবিধার অনেক কিছুই নেই এই হাটে।
যাত্রাবাড়ীর কাজলা থেকে তিন দিন আগে গরু নিয়ে আসেন সাজন হাওলাদার। তিনি মোস্তফা এন্টারপ্রাইজ ফার্মের ২৫টি গরু নিয়ে আসেন। এর মধ্যে ১ নম্বর কাউন্টারের সামনে বাঁধা কালাপাহাড় নামে গরুটি এই হাটের সবচেয়ে বড় গরু হিসেবে দাবি করছেন সাজন। গরুটি দেখতে ক্রেতারা অনেকেই ভিড় করছেন।
সাজন জানান, প্রায় ১৯ মণ ওজনের এই গরুটির দাম হাঁকা হচ্ছে ১৮ লাখ টাকা। এক ক্রেতা ৮ লাখ টাকা বলেছেন। কালাপাহাড় নামে এই গরুটি দেখার জন্য প্রতিনিয়ত ভিড় জমাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। কালাপাহাড় তাঁর মালিক যা বলছেন, তা-ই করছে। কালাপাহাড়ের মালিক জানান, কালো রঙের ও ‘পাহাড়ের মতো’ উঁচু হাওয়ায় এর নাম রাখা হয়েছে কালাপাহাড়।
ফরিদপুরের সদরপুর থেকে চার দিন আগে বেশ বড় আকারের ছয়টি গরু নিয়ে আসেন ব্যাপারী নুরুজ্জামান। প্রতিটি গরুর দাম হাঁকাচ্ছেন পাঁচছয় লাখ টাকা। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রতিবছরই এই হাটে গরু নিয়ে আসি। তবে এ বছর হাটের কিছুটা অব্যবস্থাপনা আমাদের ভাবিয়ে তুলছে।’
ব্যাপারী নুরুজ্জামান, মারুফসহ অনেক ব্যাপারী জানান, এখানে খাবার পানি তো দূরের কথা গোসল করার পানিও পাওয়া যায় না। নেই টয়লেট ও পর্যাপ্ত শোয়ার ব্যবস্থা। ফলে তাঁদের পার্শ্ববর্তী মসজিদে গিয়ে গোসল, টয়লেট ও প্রস্রাব করতে হয়। ফলে গোসলের জন্য ২০ টাকা ও টয়লেট-প্রস্রাবের জন্য ১০ টাকা করে দিতে হয়। সেই সঙ্গে ৪০ টাকা দিয়ে দুই লিটার পানি কিনে খেতে হচ্ছে। এভাবে কি প্রতিনিয়ত এত টাকা দিয়ে পানি কিনে খাওয়া সম্ভব? এ ছাড়া দিনের বেলায় মশার উপদ্রবে থাকা যায় না।
এ হাটে গরু কিনতে আসা জুবায়ের বলেন, ‘ঈদের কয়েক দিন বাকি, এরপরও আসছি। যদি দামে মিলে যায়। তবে এবার একটু দাম বেশি।’
শনির আখড়া কোরবানি পশুর হাটের ইজারাদার মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা পানির জন্য এই হাটে ১৭টি মোটর স্থাপন করেছি। কিন্তু লাইনে পানি সরবরাহ না থাকায় সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবু পানি সরবরাহের জন্য আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য বাকি সব সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।’
শ্যামপুরের শ্মশানঘাট কোরবানির পশুর হাটে গিয়ে দেখা যায়, বিশাল এই হাটটিতে প্রচুর গরুর সমাগম। এখানেও ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য দেওয়া হয়েছে অনেক সুযোগ-সুবিধার প্রতিশ্রুতি। যদিও চোখে পড়েনি পশুর ডাক্তার ও জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিনসহ অনেক কিছু।
এই হাটে কথা হয় পাবনা থেকে চার দিন আগে বড় আকারের গরু নিয়ে আসা সোলায়মানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি ছয়টি গরু নিয়ে আসছি। এর মধ্যে কালাচান নামক গরুটি এই হাটের সেরা গরু। যার ওজন প্রায় ১৮ মণ। এর দাম ৯ লাখ টাকা। গরুটি কালো বর্ণের হাওয়ায় এর নাম দেওয়া হয়েছে কালাচান। এইগুলো আমাদের পালিত গরু। ক্রেতারা আসছে এবং দামও বলছে। কিন্তু এত কম দামে দেওয়া সম্ভব না। কারণ, গরুর খাবারের দাম অনেক বৃদ্ধি পাওয়ায় এবার গরুর দাম বেশি হবে।’ গরুটি দেখতে ও ছবি তুলতে ভিড় করছেন অসংখ্য মানুষ। তবে গরুটি খুবই শান্তপ্রকৃতির। গরুটি তার প্রভুর কথা মতোই উঠছে আর বসছে।
চুয়াডাঙ্গা থেকে মাঝারি ও বড় আকারের ১৪টি গরু নিয়ে আসেন মন্টু নামের এক ব্যাপারী। তিনি জানান, এবারের গরুর দাম বেশি হবে। কারণ, গরুর খাবার গমের ছাল, খৈল, খড়, ভুসিসহ অন্যান্য জিনিসের দাম গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি। তিনি প্রতিটি গরুর দাম হাঁকাচ্ছেন তিন-চার লাখ টাকা। তিনি আরও জানান, ছোট ও মাঝারি আকারের গরুর চাহিদা বেশি।
এ হাটে গরু কিনতে আসা ব্যাংকার সালাম জানান, ‘এবার গরুর দাম অনেক বেশি মনে হচ্ছে। কয়েক দিন আগে আসলাম যদি একটু কম দামে গরু কেনা যায়—এই কারণে।’
শ্মশানঘাট হাট পরিচালনা কমিটির সদস্য নূর মোহাম্মদ টিপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এই হাটের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। ক্রেতা-বিক্রেতাদের সুবিধার জন্য সব রকম সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছে। সারা দেশের কৃষকদের পালিত গরু এই হাটে আসে। আশা করি, প্রতিবছরের মতো এবারও বেচাকেনা ভালো হবে।’

জমে উঠেছে রাজধানীর কোরবানির পশুর হাট। শুরু হয়েছে ক্রেতাদের আনাগোনা। যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া ও শ্যামপুরের শ্মশানঘাট কোরবানি পশুর হাট ঘুরে দেখা গেছে, কোরবানির পশুতে ভরে গেছে এসব হাট। ছোট-বড় অনেক গরুই হাটে উঠেছে। এর মধ্যে শনির আখড়া হাটে কালাপাহাড় ও শ্মশানঘাট হাটে কালাচান নামে গরুগুলো সবার নজর কেড়েছে।
হাট পরিচালনা কমিটি ইতিমধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ করেছেন। শ্মশানঘাট হাটে গরুর ব্যাপারীদের কোনো অভিযোগ না থাকলেও শনির আখড়া হাটে রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। এর মধ্যে খাবার ও গোসলের পানির সংকট, টয়লেট ও অপর্যাপ্ত শোয়ার জায়গা অন্যতম। যদিও হাট পরিচালনা কমিটি ও ইজারাদারেরা ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার কথা প্রচার করছেন।
সরেজমিন যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া হাটে গিয়ে দেখা যায়, বিশাল এই হাটটিতে বিভিন্ন আকারের গরু এসেছে। অন্যান্য পশু এখনো চোখে পড়েনি। এখানে ব্যানারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের নানান সুযোগ-সুবিধার কথা লেখা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় প্রশাসনিক ও নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবী; পাইকারদের থাকা-খাওয়া, গোসল, টয়লেট ও পানির সুব্যবস্থা; জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিন; লেনদেনের জন্য ব্যাংকিং ও বিকাশের ব্যবস্থা এবং ২৪ ঘণ্টা পশু ডাক্তারের পরামর্শ ও দালালমুক্ত হাটের ব্যবস্থা করা। বাস্তবে এসব সুযোগ-সুবিধার অনেক কিছুই নেই এই হাটে।
যাত্রাবাড়ীর কাজলা থেকে তিন দিন আগে গরু নিয়ে আসেন সাজন হাওলাদার। তিনি মোস্তফা এন্টারপ্রাইজ ফার্মের ২৫টি গরু নিয়ে আসেন। এর মধ্যে ১ নম্বর কাউন্টারের সামনে বাঁধা কালাপাহাড় নামে গরুটি এই হাটের সবচেয়ে বড় গরু হিসেবে দাবি করছেন সাজন। গরুটি দেখতে ক্রেতারা অনেকেই ভিড় করছেন।
সাজন জানান, প্রায় ১৯ মণ ওজনের এই গরুটির দাম হাঁকা হচ্ছে ১৮ লাখ টাকা। এক ক্রেতা ৮ লাখ টাকা বলেছেন। কালাপাহাড় নামে এই গরুটি দেখার জন্য প্রতিনিয়ত ভিড় জমাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। কালাপাহাড় তাঁর মালিক যা বলছেন, তা-ই করছে। কালাপাহাড়ের মালিক জানান, কালো রঙের ও ‘পাহাড়ের মতো’ উঁচু হাওয়ায় এর নাম রাখা হয়েছে কালাপাহাড়।
ফরিদপুরের সদরপুর থেকে চার দিন আগে বেশ বড় আকারের ছয়টি গরু নিয়ে আসেন ব্যাপারী নুরুজ্জামান। প্রতিটি গরুর দাম হাঁকাচ্ছেন পাঁচছয় লাখ টাকা। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রতিবছরই এই হাটে গরু নিয়ে আসি। তবে এ বছর হাটের কিছুটা অব্যবস্থাপনা আমাদের ভাবিয়ে তুলছে।’
ব্যাপারী নুরুজ্জামান, মারুফসহ অনেক ব্যাপারী জানান, এখানে খাবার পানি তো দূরের কথা গোসল করার পানিও পাওয়া যায় না। নেই টয়লেট ও পর্যাপ্ত শোয়ার ব্যবস্থা। ফলে তাঁদের পার্শ্ববর্তী মসজিদে গিয়ে গোসল, টয়লেট ও প্রস্রাব করতে হয়। ফলে গোসলের জন্য ২০ টাকা ও টয়লেট-প্রস্রাবের জন্য ১০ টাকা করে দিতে হয়। সেই সঙ্গে ৪০ টাকা দিয়ে দুই লিটার পানি কিনে খেতে হচ্ছে। এভাবে কি প্রতিনিয়ত এত টাকা দিয়ে পানি কিনে খাওয়া সম্ভব? এ ছাড়া দিনের বেলায় মশার উপদ্রবে থাকা যায় না।
এ হাটে গরু কিনতে আসা জুবায়ের বলেন, ‘ঈদের কয়েক দিন বাকি, এরপরও আসছি। যদি দামে মিলে যায়। তবে এবার একটু দাম বেশি।’
শনির আখড়া কোরবানি পশুর হাটের ইজারাদার মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা পানির জন্য এই হাটে ১৭টি মোটর স্থাপন করেছি। কিন্তু লাইনে পানি সরবরাহ না থাকায় সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবু পানি সরবরাহের জন্য আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য বাকি সব সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।’
শ্যামপুরের শ্মশানঘাট কোরবানির পশুর হাটে গিয়ে দেখা যায়, বিশাল এই হাটটিতে প্রচুর গরুর সমাগম। এখানেও ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য দেওয়া হয়েছে অনেক সুযোগ-সুবিধার প্রতিশ্রুতি। যদিও চোখে পড়েনি পশুর ডাক্তার ও জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিনসহ অনেক কিছু।
এই হাটে কথা হয় পাবনা থেকে চার দিন আগে বড় আকারের গরু নিয়ে আসা সোলায়মানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি ছয়টি গরু নিয়ে আসছি। এর মধ্যে কালাচান নামক গরুটি এই হাটের সেরা গরু। যার ওজন প্রায় ১৮ মণ। এর দাম ৯ লাখ টাকা। গরুটি কালো বর্ণের হাওয়ায় এর নাম দেওয়া হয়েছে কালাচান। এইগুলো আমাদের পালিত গরু। ক্রেতারা আসছে এবং দামও বলছে। কিন্তু এত কম দামে দেওয়া সম্ভব না। কারণ, গরুর খাবারের দাম অনেক বৃদ্ধি পাওয়ায় এবার গরুর দাম বেশি হবে।’ গরুটি দেখতে ও ছবি তুলতে ভিড় করছেন অসংখ্য মানুষ। তবে গরুটি খুবই শান্তপ্রকৃতির। গরুটি তার প্রভুর কথা মতোই উঠছে আর বসছে।
চুয়াডাঙ্গা থেকে মাঝারি ও বড় আকারের ১৪টি গরু নিয়ে আসেন মন্টু নামের এক ব্যাপারী। তিনি জানান, এবারের গরুর দাম বেশি হবে। কারণ, গরুর খাবার গমের ছাল, খৈল, খড়, ভুসিসহ অন্যান্য জিনিসের দাম গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি। তিনি প্রতিটি গরুর দাম হাঁকাচ্ছেন তিন-চার লাখ টাকা। তিনি আরও জানান, ছোট ও মাঝারি আকারের গরুর চাহিদা বেশি।
এ হাটে গরু কিনতে আসা ব্যাংকার সালাম জানান, ‘এবার গরুর দাম অনেক বেশি মনে হচ্ছে। কয়েক দিন আগে আসলাম যদি একটু কম দামে গরু কেনা যায়—এই কারণে।’
শ্মশানঘাট হাট পরিচালনা কমিটির সদস্য নূর মোহাম্মদ টিপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এই হাটের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। ক্রেতা-বিক্রেতাদের সুবিধার জন্য সব রকম সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছে। সারা দেশের কৃষকদের পালিত গরু এই হাটে আসে। আশা করি, প্রতিবছরের মতো এবারও বেচাকেনা ভালো হবে।’
জহিরুল আলম পিলু, শ্যামপুর-কদমতলী

জমে উঠেছে রাজধানীর কোরবানির পশুর হাট। শুরু হয়েছে ক্রেতাদের আনাগোনা। যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া ও শ্যামপুরের শ্মশানঘাট কোরবানি পশুর হাট ঘুরে দেখা গেছে, কোরবানির পশুতে ভরে গেছে এসব হাট। ছোট-বড় অনেক গরুই হাটে উঠেছে। এর মধ্যে শনির আখড়া হাটে কালাপাহাড় ও শ্মশানঘাট হাটে কালাচান নামে গরুগুলো সবার নজর কেড়েছে।
হাট পরিচালনা কমিটি ইতিমধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ করেছেন। শ্মশানঘাট হাটে গরুর ব্যাপারীদের কোনো অভিযোগ না থাকলেও শনির আখড়া হাটে রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। এর মধ্যে খাবার ও গোসলের পানির সংকট, টয়লেট ও অপর্যাপ্ত শোয়ার জায়গা অন্যতম। যদিও হাট পরিচালনা কমিটি ও ইজারাদারেরা ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার কথা প্রচার করছেন।
সরেজমিন যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া হাটে গিয়ে দেখা যায়, বিশাল এই হাটটিতে বিভিন্ন আকারের গরু এসেছে। অন্যান্য পশু এখনো চোখে পড়েনি। এখানে ব্যানারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের নানান সুযোগ-সুবিধার কথা লেখা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় প্রশাসনিক ও নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবী; পাইকারদের থাকা-খাওয়া, গোসল, টয়লেট ও পানির সুব্যবস্থা; জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিন; লেনদেনের জন্য ব্যাংকিং ও বিকাশের ব্যবস্থা এবং ২৪ ঘণ্টা পশু ডাক্তারের পরামর্শ ও দালালমুক্ত হাটের ব্যবস্থা করা। বাস্তবে এসব সুযোগ-সুবিধার অনেক কিছুই নেই এই হাটে।
যাত্রাবাড়ীর কাজলা থেকে তিন দিন আগে গরু নিয়ে আসেন সাজন হাওলাদার। তিনি মোস্তফা এন্টারপ্রাইজ ফার্মের ২৫টি গরু নিয়ে আসেন। এর মধ্যে ১ নম্বর কাউন্টারের সামনে বাঁধা কালাপাহাড় নামে গরুটি এই হাটের সবচেয়ে বড় গরু হিসেবে দাবি করছেন সাজন। গরুটি দেখতে ক্রেতারা অনেকেই ভিড় করছেন।
সাজন জানান, প্রায় ১৯ মণ ওজনের এই গরুটির দাম হাঁকা হচ্ছে ১৮ লাখ টাকা। এক ক্রেতা ৮ লাখ টাকা বলেছেন। কালাপাহাড় নামে এই গরুটি দেখার জন্য প্রতিনিয়ত ভিড় জমাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। কালাপাহাড় তাঁর মালিক যা বলছেন, তা-ই করছে। কালাপাহাড়ের মালিক জানান, কালো রঙের ও ‘পাহাড়ের মতো’ উঁচু হাওয়ায় এর নাম রাখা হয়েছে কালাপাহাড়।
ফরিদপুরের সদরপুর থেকে চার দিন আগে বেশ বড় আকারের ছয়টি গরু নিয়ে আসেন ব্যাপারী নুরুজ্জামান। প্রতিটি গরুর দাম হাঁকাচ্ছেন পাঁচছয় লাখ টাকা। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রতিবছরই এই হাটে গরু নিয়ে আসি। তবে এ বছর হাটের কিছুটা অব্যবস্থাপনা আমাদের ভাবিয়ে তুলছে।’
ব্যাপারী নুরুজ্জামান, মারুফসহ অনেক ব্যাপারী জানান, এখানে খাবার পানি তো দূরের কথা গোসল করার পানিও পাওয়া যায় না। নেই টয়লেট ও পর্যাপ্ত শোয়ার ব্যবস্থা। ফলে তাঁদের পার্শ্ববর্তী মসজিদে গিয়ে গোসল, টয়লেট ও প্রস্রাব করতে হয়। ফলে গোসলের জন্য ২০ টাকা ও টয়লেট-প্রস্রাবের জন্য ১০ টাকা করে দিতে হয়। সেই সঙ্গে ৪০ টাকা দিয়ে দুই লিটার পানি কিনে খেতে হচ্ছে। এভাবে কি প্রতিনিয়ত এত টাকা দিয়ে পানি কিনে খাওয়া সম্ভব? এ ছাড়া দিনের বেলায় মশার উপদ্রবে থাকা যায় না।
এ হাটে গরু কিনতে আসা জুবায়ের বলেন, ‘ঈদের কয়েক দিন বাকি, এরপরও আসছি। যদি দামে মিলে যায়। তবে এবার একটু দাম বেশি।’
শনির আখড়া কোরবানি পশুর হাটের ইজারাদার মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা পানির জন্য এই হাটে ১৭টি মোটর স্থাপন করেছি। কিন্তু লাইনে পানি সরবরাহ না থাকায় সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবু পানি সরবরাহের জন্য আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য বাকি সব সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।’
শ্যামপুরের শ্মশানঘাট কোরবানির পশুর হাটে গিয়ে দেখা যায়, বিশাল এই হাটটিতে প্রচুর গরুর সমাগম। এখানেও ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য দেওয়া হয়েছে অনেক সুযোগ-সুবিধার প্রতিশ্রুতি। যদিও চোখে পড়েনি পশুর ডাক্তার ও জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিনসহ অনেক কিছু।
এই হাটে কথা হয় পাবনা থেকে চার দিন আগে বড় আকারের গরু নিয়ে আসা সোলায়মানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি ছয়টি গরু নিয়ে আসছি। এর মধ্যে কালাচান নামক গরুটি এই হাটের সেরা গরু। যার ওজন প্রায় ১৮ মণ। এর দাম ৯ লাখ টাকা। গরুটি কালো বর্ণের হাওয়ায় এর নাম দেওয়া হয়েছে কালাচান। এইগুলো আমাদের পালিত গরু। ক্রেতারা আসছে এবং দামও বলছে। কিন্তু এত কম দামে দেওয়া সম্ভব না। কারণ, গরুর খাবারের দাম অনেক বৃদ্ধি পাওয়ায় এবার গরুর দাম বেশি হবে।’ গরুটি দেখতে ও ছবি তুলতে ভিড় করছেন অসংখ্য মানুষ। তবে গরুটি খুবই শান্তপ্রকৃতির। গরুটি তার প্রভুর কথা মতোই উঠছে আর বসছে।
চুয়াডাঙ্গা থেকে মাঝারি ও বড় আকারের ১৪টি গরু নিয়ে আসেন মন্টু নামের এক ব্যাপারী। তিনি জানান, এবারের গরুর দাম বেশি হবে। কারণ, গরুর খাবার গমের ছাল, খৈল, খড়, ভুসিসহ অন্যান্য জিনিসের দাম গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি। তিনি প্রতিটি গরুর দাম হাঁকাচ্ছেন তিন-চার লাখ টাকা। তিনি আরও জানান, ছোট ও মাঝারি আকারের গরুর চাহিদা বেশি।
এ হাটে গরু কিনতে আসা ব্যাংকার সালাম জানান, ‘এবার গরুর দাম অনেক বেশি মনে হচ্ছে। কয়েক দিন আগে আসলাম যদি একটু কম দামে গরু কেনা যায়—এই কারণে।’
শ্মশানঘাট হাট পরিচালনা কমিটির সদস্য নূর মোহাম্মদ টিপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এই হাটের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। ক্রেতা-বিক্রেতাদের সুবিধার জন্য সব রকম সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছে। সারা দেশের কৃষকদের পালিত গরু এই হাটে আসে। আশা করি, প্রতিবছরের মতো এবারও বেচাকেনা ভালো হবে।’

জমে উঠেছে রাজধানীর কোরবানির পশুর হাট। শুরু হয়েছে ক্রেতাদের আনাগোনা। যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া ও শ্যামপুরের শ্মশানঘাট কোরবানি পশুর হাট ঘুরে দেখা গেছে, কোরবানির পশুতে ভরে গেছে এসব হাট। ছোট-বড় অনেক গরুই হাটে উঠেছে। এর মধ্যে শনির আখড়া হাটে কালাপাহাড় ও শ্মশানঘাট হাটে কালাচান নামে গরুগুলো সবার নজর কেড়েছে।
হাট পরিচালনা কমিটি ইতিমধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ করেছেন। শ্মশানঘাট হাটে গরুর ব্যাপারীদের কোনো অভিযোগ না থাকলেও শনির আখড়া হাটে রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। এর মধ্যে খাবার ও গোসলের পানির সংকট, টয়লেট ও অপর্যাপ্ত শোয়ার জায়গা অন্যতম। যদিও হাট পরিচালনা কমিটি ও ইজারাদারেরা ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার কথা প্রচার করছেন।
সরেজমিন যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া হাটে গিয়ে দেখা যায়, বিশাল এই হাটটিতে বিভিন্ন আকারের গরু এসেছে। অন্যান্য পশু এখনো চোখে পড়েনি। এখানে ব্যানারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের নানান সুযোগ-সুবিধার কথা লেখা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় প্রশাসনিক ও নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবী; পাইকারদের থাকা-খাওয়া, গোসল, টয়লেট ও পানির সুব্যবস্থা; জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিন; লেনদেনের জন্য ব্যাংকিং ও বিকাশের ব্যবস্থা এবং ২৪ ঘণ্টা পশু ডাক্তারের পরামর্শ ও দালালমুক্ত হাটের ব্যবস্থা করা। বাস্তবে এসব সুযোগ-সুবিধার অনেক কিছুই নেই এই হাটে।
যাত্রাবাড়ীর কাজলা থেকে তিন দিন আগে গরু নিয়ে আসেন সাজন হাওলাদার। তিনি মোস্তফা এন্টারপ্রাইজ ফার্মের ২৫টি গরু নিয়ে আসেন। এর মধ্যে ১ নম্বর কাউন্টারের সামনে বাঁধা কালাপাহাড় নামে গরুটি এই হাটের সবচেয়ে বড় গরু হিসেবে দাবি করছেন সাজন। গরুটি দেখতে ক্রেতারা অনেকেই ভিড় করছেন।
সাজন জানান, প্রায় ১৯ মণ ওজনের এই গরুটির দাম হাঁকা হচ্ছে ১৮ লাখ টাকা। এক ক্রেতা ৮ লাখ টাকা বলেছেন। কালাপাহাড় নামে এই গরুটি দেখার জন্য প্রতিনিয়ত ভিড় জমাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। কালাপাহাড় তাঁর মালিক যা বলছেন, তা-ই করছে। কালাপাহাড়ের মালিক জানান, কালো রঙের ও ‘পাহাড়ের মতো’ উঁচু হাওয়ায় এর নাম রাখা হয়েছে কালাপাহাড়।
ফরিদপুরের সদরপুর থেকে চার দিন আগে বেশ বড় আকারের ছয়টি গরু নিয়ে আসেন ব্যাপারী নুরুজ্জামান। প্রতিটি গরুর দাম হাঁকাচ্ছেন পাঁচছয় লাখ টাকা। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রতিবছরই এই হাটে গরু নিয়ে আসি। তবে এ বছর হাটের কিছুটা অব্যবস্থাপনা আমাদের ভাবিয়ে তুলছে।’
ব্যাপারী নুরুজ্জামান, মারুফসহ অনেক ব্যাপারী জানান, এখানে খাবার পানি তো দূরের কথা গোসল করার পানিও পাওয়া যায় না। নেই টয়লেট ও পর্যাপ্ত শোয়ার ব্যবস্থা। ফলে তাঁদের পার্শ্ববর্তী মসজিদে গিয়ে গোসল, টয়লেট ও প্রস্রাব করতে হয়। ফলে গোসলের জন্য ২০ টাকা ও টয়লেট-প্রস্রাবের জন্য ১০ টাকা করে দিতে হয়। সেই সঙ্গে ৪০ টাকা দিয়ে দুই লিটার পানি কিনে খেতে হচ্ছে। এভাবে কি প্রতিনিয়ত এত টাকা দিয়ে পানি কিনে খাওয়া সম্ভব? এ ছাড়া দিনের বেলায় মশার উপদ্রবে থাকা যায় না।
এ হাটে গরু কিনতে আসা জুবায়ের বলেন, ‘ঈদের কয়েক দিন বাকি, এরপরও আসছি। যদি দামে মিলে যায়। তবে এবার একটু দাম বেশি।’
শনির আখড়া কোরবানি পশুর হাটের ইজারাদার মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা পানির জন্য এই হাটে ১৭টি মোটর স্থাপন করেছি। কিন্তু লাইনে পানি সরবরাহ না থাকায় সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবু পানি সরবরাহের জন্য আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য বাকি সব সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।’
শ্যামপুরের শ্মশানঘাট কোরবানির পশুর হাটে গিয়ে দেখা যায়, বিশাল এই হাটটিতে প্রচুর গরুর সমাগম। এখানেও ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য দেওয়া হয়েছে অনেক সুযোগ-সুবিধার প্রতিশ্রুতি। যদিও চোখে পড়েনি পশুর ডাক্তার ও জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিনসহ অনেক কিছু।
এই হাটে কথা হয় পাবনা থেকে চার দিন আগে বড় আকারের গরু নিয়ে আসা সোলায়মানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি ছয়টি গরু নিয়ে আসছি। এর মধ্যে কালাচান নামক গরুটি এই হাটের সেরা গরু। যার ওজন প্রায় ১৮ মণ। এর দাম ৯ লাখ টাকা। গরুটি কালো বর্ণের হাওয়ায় এর নাম দেওয়া হয়েছে কালাচান। এইগুলো আমাদের পালিত গরু। ক্রেতারা আসছে এবং দামও বলছে। কিন্তু এত কম দামে দেওয়া সম্ভব না। কারণ, গরুর খাবারের দাম অনেক বৃদ্ধি পাওয়ায় এবার গরুর দাম বেশি হবে।’ গরুটি দেখতে ও ছবি তুলতে ভিড় করছেন অসংখ্য মানুষ। তবে গরুটি খুবই শান্তপ্রকৃতির। গরুটি তার প্রভুর কথা মতোই উঠছে আর বসছে।
চুয়াডাঙ্গা থেকে মাঝারি ও বড় আকারের ১৪টি গরু নিয়ে আসেন মন্টু নামের এক ব্যাপারী। তিনি জানান, এবারের গরুর দাম বেশি হবে। কারণ, গরুর খাবার গমের ছাল, খৈল, খড়, ভুসিসহ অন্যান্য জিনিসের দাম গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি। তিনি প্রতিটি গরুর দাম হাঁকাচ্ছেন তিন-চার লাখ টাকা। তিনি আরও জানান, ছোট ও মাঝারি আকারের গরুর চাহিদা বেশি।
এ হাটে গরু কিনতে আসা ব্যাংকার সালাম জানান, ‘এবার গরুর দাম অনেক বেশি মনে হচ্ছে। কয়েক দিন আগে আসলাম যদি একটু কম দামে গরু কেনা যায়—এই কারণে।’
শ্মশানঘাট হাট পরিচালনা কমিটির সদস্য নূর মোহাম্মদ টিপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এই হাটের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। ক্রেতা-বিক্রেতাদের সুবিধার জন্য সব রকম সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছে। সারা দেশের কৃষকদের পালিত গরু এই হাটে আসে। আশা করি, প্রতিবছরের মতো এবারও বেচাকেনা ভালো হবে।’

ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
৩৪ মিনিট আগে
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
২ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
২ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আজ জুমার নামাজ শেষে বেলা আড়াইটার দিকে বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কের ঝালকাঠি কলেজ মোড় এলাকায় অবরোধ শুরু করেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ। অবরোধ চলাকালে মহাসড়কের উভয় পাশে বিপুলসংখ্যক যানবাহন আটকে পড়ে। ফলে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তবে রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, জরুরি ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় কাঁচামাল বহনকারী যান চলাচলের সুযোগ দেওয়া হয়।
অবরোধ কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। এ সময় মহাসড়কে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করা হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক মাইনুল ইসলাম মান্না, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক আল তৌফিক লিখন, যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি, সদস্যসচিব রাইয়ান বিন কামাল, গণঅধিকার পরিষদ ঝালকাঠি জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঝালকাঠি-২ আসনের মনোনীত প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম সাগরসহ অন্য নেতারা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোদ্ধাকে দুর্বৃত্তরা গুলি করে হত্যা করেছে। তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। হামলাকারীদের ইন্টারপোলের মাধ্যমে দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। তা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
ঝালকাঠি সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বেলায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেলা আড়াইটায় অবরোধ শুরু হওয়ায় বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কে ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি শান্ত করা হলে তাঁরা রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহারে সম্মত হন। পরে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আজ জুমার নামাজ শেষে বেলা আড়াইটার দিকে বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কের ঝালকাঠি কলেজ মোড় এলাকায় অবরোধ শুরু করেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ। অবরোধ চলাকালে মহাসড়কের উভয় পাশে বিপুলসংখ্যক যানবাহন আটকে পড়ে। ফলে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তবে রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, জরুরি ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় কাঁচামাল বহনকারী যান চলাচলের সুযোগ দেওয়া হয়।
অবরোধ কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। এ সময় মহাসড়কে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করা হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক মাইনুল ইসলাম মান্না, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক আল তৌফিক লিখন, যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি, সদস্যসচিব রাইয়ান বিন কামাল, গণঅধিকার পরিষদ ঝালকাঠি জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঝালকাঠি-২ আসনের মনোনীত প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম সাগরসহ অন্য নেতারা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোদ্ধাকে দুর্বৃত্তরা গুলি করে হত্যা করেছে। তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। হামলাকারীদের ইন্টারপোলের মাধ্যমে দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। তা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
ঝালকাঠি সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বেলায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেলা আড়াইটায় অবরোধ শুরু হওয়ায় বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কে ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি শান্ত করা হলে তাঁরা রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহারে সম্মত হন। পরে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

জমে উঠেছে রাজধানী যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া ও শ্যামপুরের শ্মশানঘাট কোরবানি পশুর হাট। এরই মধ্যে কোরবানির পশু ভরে গেছে এসব হাট। ছোট-বড় অনেক গরুই এসব হাটে উঠেছে। এর মধ্যে শনির আখড়া হাটে কালাপাহাড় ও শ্মশানঘাট হাটে কালাচান নামে গরুগুলো সবার নজর কেড়েছে। শুরু হয়েছে ক্রেতাদের আনাগোনা।
২৩ জুন ২০২৩
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
২ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
২ ঘণ্টা আগেদিনাজপুর প্রতিনিধি

সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বোচাগঞ্জের বাড়িতে আগুন দিয়েছে একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় জনতা ও বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। তবে কারা আগুন দিয়েছে, এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি।
বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সাব-অফিসার শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘রাত সোয়া ৮টার দিকে সাবেক মেয়র আসলামের বাড়িতে আগুন লাগার খবর পেয়ে আমরা সেখানে পৌঁছাই। বর্তমানে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়েছে।’
এ ছাড়া খালিদ মাহমুদের বাড়ির আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানার জন্য বোচাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।

সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বোচাগঞ্জের বাড়িতে আগুন দিয়েছে একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় জনতা ও বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। তবে কারা আগুন দিয়েছে, এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি।
বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সাব-অফিসার শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘রাত সোয়া ৮টার দিকে সাবেক মেয়র আসলামের বাড়িতে আগুন লাগার খবর পেয়ে আমরা সেখানে পৌঁছাই। বর্তমানে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়েছে।’
এ ছাড়া খালিদ মাহমুদের বাড়ির আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানার জন্য বোচাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।

জমে উঠেছে রাজধানী যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া ও শ্যামপুরের শ্মশানঘাট কোরবানি পশুর হাট। এরই মধ্যে কোরবানির পশু ভরে গেছে এসব হাট। ছোট-বড় অনেক গরুই এসব হাটে উঠেছে। এর মধ্যে শনির আখড়া হাটে কালাপাহাড় ও শ্মশানঘাট হাটে কালাচান নামে গরুগুলো সবার নজর কেড়েছে। শুরু হয়েছে ক্রেতাদের আনাগোনা।
২৩ জুন ২০২৩
ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
৩৪ মিনিট আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে নিহত হন দিপু চন্দ্র দাস। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ডুবালিয়াপাড়া এলাকার পাইওনিয়ার নিট কম্পোজিট কারখানা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত দিপু চন্দ্র দাস জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়া কান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি ওই কোম্পানির শ্রমিক ছিলেন।

ময়মনসিংহের ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে নিহত হন দিপু চন্দ্র দাস। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ডুবালিয়াপাড়া এলাকার পাইওনিয়ার নিট কম্পোজিট কারখানা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত দিপু চন্দ্র দাস জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়া কান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি ওই কোম্পানির শ্রমিক ছিলেন।

জমে উঠেছে রাজধানী যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া ও শ্যামপুরের শ্মশানঘাট কোরবানি পশুর হাট। এরই মধ্যে কোরবানির পশু ভরে গেছে এসব হাট। ছোট-বড় অনেক গরুই এসব হাটে উঠেছে। এর মধ্যে শনির আখড়া হাটে কালাপাহাড় ও শ্মশানঘাট হাটে কালাচান নামে গরুগুলো সবার নজর কেড়েছে। শুরু হয়েছে ক্রেতাদের আনাগোনা।
২৩ জুন ২০২৩
ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
৩৪ মিনিট আগে
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
২ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
অন্যদিকে, দুই গণমাধ্যমে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করতে গিয়ে নাজেহাল ও হেনস্তার শিকার হয়েছেন ইংরেজি দৈনিক দ্য নিউ এজের সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর। এ ঘটনারও তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে র্যাক। অবিলম্বে এসব ঘটনার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও দ্রুত তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানিয়েছে র্যাক।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে সভাপতি আলাউদ্দিন আরিফ ও সাধারণ সম্পাদক তাবারুল হক বলেন, সংবাদমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান ভিত্তি। গণমাধ্যমের কণ্ঠ রুদ্ধ করতে সহিংসতা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, হামলা কিংবা হেনস্তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার এবং আইনের শাসনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।
১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) রাত ১২টার দিকে উচ্ছৃঙ্খল কতিপয় ব্যক্তি প্রথমে দৈনিক প্রথম আলো, তারপর দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। এ সময় পত্রিকা দুটির অনেক সাংবাদিক ভবনের ভেতরে আটকা পড়েছিলেন। খবর পেয়ে সেনা, পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে হামলাকারীদের সরিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ভবনের ভেতরে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।
পত্রিকা দুটির শীর্ষ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাতে আকস্মিক হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার পর কর্মীদের সবাইকে দ্রুত অফিস ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে শুক্রবার ছাপা পত্রিকা বের করা সম্ভব হয়নি।
র্যাক নেতারা বলেন, মনে হচ্ছে একটি গোষ্ঠী অত্যন্ত সচেতনভাবে প্রতিপক্ষ বানাতে গণমাধ্যমকে টার্গেট করে হামলা চালিয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক ও মর্মান্তিক। স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী বর্তমান সরকারের সময় এমন ঘটনা ন্যক্কারজনক। ডিআরইউ মনে করে, ওসমান হাদি একজন দেশপ্রেমিক জুলাই যোদ্ধা ছিলেন। শহীদ ওসমান হাদিসহ ছাত্র-জনতার ত্যাগের কারণে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
হাদির মৃত্যুকে পুঁজি করে যারা গণমাধ্যমের ওপর হামলা করেছে, তারা হাদির অনুসারী নয়, এটা স্পষ্ট। কতিপয় মহল হাদির মৃত্যুকে ব্যবহার করে নিজেদের কদর্য চেহারা প্রকাশ করেছে। অবিলম্বে এসব ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দৃস্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।

কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
অন্যদিকে, দুই গণমাধ্যমে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করতে গিয়ে নাজেহাল ও হেনস্তার শিকার হয়েছেন ইংরেজি দৈনিক দ্য নিউ এজের সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর। এ ঘটনারও তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে র্যাক। অবিলম্বে এসব ঘটনার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও দ্রুত তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানিয়েছে র্যাক।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে সভাপতি আলাউদ্দিন আরিফ ও সাধারণ সম্পাদক তাবারুল হক বলেন, সংবাদমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান ভিত্তি। গণমাধ্যমের কণ্ঠ রুদ্ধ করতে সহিংসতা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, হামলা কিংবা হেনস্তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার এবং আইনের শাসনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।
১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) রাত ১২টার দিকে উচ্ছৃঙ্খল কতিপয় ব্যক্তি প্রথমে দৈনিক প্রথম আলো, তারপর দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। এ সময় পত্রিকা দুটির অনেক সাংবাদিক ভবনের ভেতরে আটকা পড়েছিলেন। খবর পেয়ে সেনা, পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে হামলাকারীদের সরিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ভবনের ভেতরে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।
পত্রিকা দুটির শীর্ষ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাতে আকস্মিক হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার পর কর্মীদের সবাইকে দ্রুত অফিস ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে শুক্রবার ছাপা পত্রিকা বের করা সম্ভব হয়নি।
র্যাক নেতারা বলেন, মনে হচ্ছে একটি গোষ্ঠী অত্যন্ত সচেতনভাবে প্রতিপক্ষ বানাতে গণমাধ্যমকে টার্গেট করে হামলা চালিয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক ও মর্মান্তিক। স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী বর্তমান সরকারের সময় এমন ঘটনা ন্যক্কারজনক। ডিআরইউ মনে করে, ওসমান হাদি একজন দেশপ্রেমিক জুলাই যোদ্ধা ছিলেন। শহীদ ওসমান হাদিসহ ছাত্র-জনতার ত্যাগের কারণে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
হাদির মৃত্যুকে পুঁজি করে যারা গণমাধ্যমের ওপর হামলা করেছে, তারা হাদির অনুসারী নয়, এটা স্পষ্ট। কতিপয় মহল হাদির মৃত্যুকে ব্যবহার করে নিজেদের কদর্য চেহারা প্রকাশ করেছে। অবিলম্বে এসব ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দৃস্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।

জমে উঠেছে রাজধানী যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া ও শ্যামপুরের শ্মশানঘাট কোরবানি পশুর হাট। এরই মধ্যে কোরবানির পশু ভরে গেছে এসব হাট। ছোট-বড় অনেক গরুই এসব হাটে উঠেছে। এর মধ্যে শনির আখড়া হাটে কালাপাহাড় ও শ্মশানঘাট হাটে কালাচান নামে গরুগুলো সবার নজর কেড়েছে। শুরু হয়েছে ক্রেতাদের আনাগোনা।
২৩ জুন ২০২৩
ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
৩৪ মিনিট আগে
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
২ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে