নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গাঁজার নির্যাস দিয়ে বিশেষ কৌশলে তৈরি করা হতো স্পেশাল কেক, চকলেট, মিল্কশেক ও বিভিন্ন খাবার তৈরির উপকরণ। মাদক সেবীদের কাছে আকর্ষণীয় এই পণ্যগুলো নিরাপদে পৌঁছে দিতে অনলাইনে অর্ডার নেওয়া হতো। আর এই সকল পণ্যের ক্রেতারা সমাজের বিত্তবান ধনী পরিবারের বখে যাওয়া সন্তানেরা। সম্প্রতি বিপুল পরিমাণ পণ্য ও গাঁজাসহ চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তারের পর এমন তথ্য পেয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগ। যাদের মধ্যে একজন তরুণী ও দুজন যুবক।
পুলিশ জানিয়েছে, গত রোববার বিকেল ৪টার দিকে গুলশান ৬ নম্বর রোড থেকে মোটরসাইকেলে করে এ সকল পণ্য নিয়ে যাওয়ার সময়ে ডেলিভারিম্যানকে আটক করা হয়। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে উত্তরা থেকে চক্রের সঙ্গে জড়িত এক তরুণী ও এক যুবককে আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে গাঁজার তৈরি বিভিন্ন খাবারসহ নানা উপকরণ জব্দ করে পুলিশ।
আটকৃতেরা হলেন, রাজধানীর দক্ষিণখান মিয়া পাড়ার জুবায়ের হোসেন (২৪), উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের অনুভব খান রিবু (২৩) ও উত্তরার সি ব্লকের দুই নম্বরে রোডের বাসিন্দা নাফিজা নাজা (২২)।
তাদের কাছ থেকে ৯০০ গ্রাম গাঁজা, গাঁজার নির্যাস দিয়ে তৈরি ছয় কেজি ১০০ গ্রাম বিভিন্ন খাবার (চকলেট, কেক, মিল্কশেক), খাবার তৈরির বিভিন্ন উপকরণ, একটি প্রো ম্যাক্স-১১ আইফোনসহ দুটি মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত পণ্যের আনুমানিক বাজার মূল্য দুই লাখ ৩৪ হাজার টাকা।
আজ সোমবার দুপুরে গুলশান থানায় সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরেন গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. আসাদুজ্জামান।
আসাদুজ্জামান বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গুলশান থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) শেখ শাহানুর রহমানের নেতৃত্বে একটি দল গুলশান ৬ ছয় নম্বর রোড এলাকায় অবস্থান নেয়। এ সময় একটি মোটরসাইকেলের পেছনে বসা যুবককে (জুবায়ের) আটক করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জুবায়ের জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় মাদক (গাঁজা) দিয়ে তৈরি এসব খাবার সরবরাহ করা হচ্ছিল। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের ১৪ নম্বর রোডের আট নম্বর বাসায় অভিযান চালিয়ে গাঁজাসহ গাঁজার নির্যাস দিয়ে বানানো বিভিন্ন খাবার উপকরণ জব্দ এবং চক্রের দুই সদস্যকে আটক করা হয়।
আটকৃতরা জানিয়েছেন, তারা ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে কানাডিয়ান ও আফ্রিকান মাদক কারবারিদের তৈরি বিভিন্ন ভিডিও দেখে দেশীয় পদ্ধতিতে গাঁজা দিয়ে কেক, চকলেট ও মিল্কশেক তৈরি করে আসছিল। এক কেজি গাঁজার চকলেট তৈরিতে পাঁচ কেজি গাঁজার নির্যাস প্রয়োজন হয় বলেও জানান তারা। তাদের এ সকল পণ্যের গ্রাহক সমাজের অভিযাত পরিবারের সন্তানরা। যারা অনলাইনে তাদের কাছে অর্ডার করলে মোটরসাইকেলে করে পৌঁছে দিতেন চক্রের সদস্যরা।
চক্রটি গ্রুপের নাম পরিবর্তনসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজর এড়াতে নানা কৌশল ব্যবহার করত। আটকদের বিরুদ্ধে মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। মামলার পর তাদের আদালতে নিয়ে রিমান্ড আবেদন করা হবে বলেও জানান গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আসাদুজ্জামান।

গাঁজার নির্যাস দিয়ে বিশেষ কৌশলে তৈরি করা হতো স্পেশাল কেক, চকলেট, মিল্কশেক ও বিভিন্ন খাবার তৈরির উপকরণ। মাদক সেবীদের কাছে আকর্ষণীয় এই পণ্যগুলো নিরাপদে পৌঁছে দিতে অনলাইনে অর্ডার নেওয়া হতো। আর এই সকল পণ্যের ক্রেতারা সমাজের বিত্তবান ধনী পরিবারের বখে যাওয়া সন্তানেরা। সম্প্রতি বিপুল পরিমাণ পণ্য ও গাঁজাসহ চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তারের পর এমন তথ্য পেয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগ। যাদের মধ্যে একজন তরুণী ও দুজন যুবক।
পুলিশ জানিয়েছে, গত রোববার বিকেল ৪টার দিকে গুলশান ৬ নম্বর রোড থেকে মোটরসাইকেলে করে এ সকল পণ্য নিয়ে যাওয়ার সময়ে ডেলিভারিম্যানকে আটক করা হয়। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে উত্তরা থেকে চক্রের সঙ্গে জড়িত এক তরুণী ও এক যুবককে আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে গাঁজার তৈরি বিভিন্ন খাবারসহ নানা উপকরণ জব্দ করে পুলিশ।
আটকৃতেরা হলেন, রাজধানীর দক্ষিণখান মিয়া পাড়ার জুবায়ের হোসেন (২৪), উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের অনুভব খান রিবু (২৩) ও উত্তরার সি ব্লকের দুই নম্বরে রোডের বাসিন্দা নাফিজা নাজা (২২)।
তাদের কাছ থেকে ৯০০ গ্রাম গাঁজা, গাঁজার নির্যাস দিয়ে তৈরি ছয় কেজি ১০০ গ্রাম বিভিন্ন খাবার (চকলেট, কেক, মিল্কশেক), খাবার তৈরির বিভিন্ন উপকরণ, একটি প্রো ম্যাক্স-১১ আইফোনসহ দুটি মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত পণ্যের আনুমানিক বাজার মূল্য দুই লাখ ৩৪ হাজার টাকা।
আজ সোমবার দুপুরে গুলশান থানায় সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরেন গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. আসাদুজ্জামান।
আসাদুজ্জামান বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গুলশান থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) শেখ শাহানুর রহমানের নেতৃত্বে একটি দল গুলশান ৬ ছয় নম্বর রোড এলাকায় অবস্থান নেয়। এ সময় একটি মোটরসাইকেলের পেছনে বসা যুবককে (জুবায়ের) আটক করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জুবায়ের জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় মাদক (গাঁজা) দিয়ে তৈরি এসব খাবার সরবরাহ করা হচ্ছিল। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের ১৪ নম্বর রোডের আট নম্বর বাসায় অভিযান চালিয়ে গাঁজাসহ গাঁজার নির্যাস দিয়ে বানানো বিভিন্ন খাবার উপকরণ জব্দ এবং চক্রের দুই সদস্যকে আটক করা হয়।
আটকৃতরা জানিয়েছেন, তারা ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে কানাডিয়ান ও আফ্রিকান মাদক কারবারিদের তৈরি বিভিন্ন ভিডিও দেখে দেশীয় পদ্ধতিতে গাঁজা দিয়ে কেক, চকলেট ও মিল্কশেক তৈরি করে আসছিল। এক কেজি গাঁজার চকলেট তৈরিতে পাঁচ কেজি গাঁজার নির্যাস প্রয়োজন হয় বলেও জানান তারা। তাদের এ সকল পণ্যের গ্রাহক সমাজের অভিযাত পরিবারের সন্তানরা। যারা অনলাইনে তাদের কাছে অর্ডার করলে মোটরসাইকেলে করে পৌঁছে দিতেন চক্রের সদস্যরা।
চক্রটি গ্রুপের নাম পরিবর্তনসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজর এড়াতে নানা কৌশল ব্যবহার করত। আটকদের বিরুদ্ধে মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। মামলার পর তাদের আদালতে নিয়ে রিমান্ড আবেদন করা হবে বলেও জানান গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আসাদুজ্জামান।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গাঁজার নির্যাস দিয়ে বিশেষ কৌশলে তৈরি করা হতো স্পেশাল কেক, চকলেট, মিল্কশেক ও বিভিন্ন খাবার তৈরির উপকরণ। মাদক সেবীদের কাছে আকর্ষণীয় এই পণ্যগুলো নিরাপদে পৌঁছে দিতে অনলাইনে অর্ডার নেওয়া হতো। আর এই সকল পণ্যের ক্রেতারা সমাজের বিত্তবান ধনী পরিবারের বখে যাওয়া সন্তানেরা। সম্প্রতি বিপুল পরিমাণ পণ্য ও গাঁজাসহ চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তারের পর এমন তথ্য পেয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগ। যাদের মধ্যে একজন তরুণী ও দুজন যুবক।
পুলিশ জানিয়েছে, গত রোববার বিকেল ৪টার দিকে গুলশান ৬ নম্বর রোড থেকে মোটরসাইকেলে করে এ সকল পণ্য নিয়ে যাওয়ার সময়ে ডেলিভারিম্যানকে আটক করা হয়। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে উত্তরা থেকে চক্রের সঙ্গে জড়িত এক তরুণী ও এক যুবককে আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে গাঁজার তৈরি বিভিন্ন খাবারসহ নানা উপকরণ জব্দ করে পুলিশ।
আটকৃতেরা হলেন, রাজধানীর দক্ষিণখান মিয়া পাড়ার জুবায়ের হোসেন (২৪), উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের অনুভব খান রিবু (২৩) ও উত্তরার সি ব্লকের দুই নম্বরে রোডের বাসিন্দা নাফিজা নাজা (২২)।
তাদের কাছ থেকে ৯০০ গ্রাম গাঁজা, গাঁজার নির্যাস দিয়ে তৈরি ছয় কেজি ১০০ গ্রাম বিভিন্ন খাবার (চকলেট, কেক, মিল্কশেক), খাবার তৈরির বিভিন্ন উপকরণ, একটি প্রো ম্যাক্স-১১ আইফোনসহ দুটি মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত পণ্যের আনুমানিক বাজার মূল্য দুই লাখ ৩৪ হাজার টাকা।
আজ সোমবার দুপুরে গুলশান থানায় সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরেন গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. আসাদুজ্জামান।
আসাদুজ্জামান বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গুলশান থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) শেখ শাহানুর রহমানের নেতৃত্বে একটি দল গুলশান ৬ ছয় নম্বর রোড এলাকায় অবস্থান নেয়। এ সময় একটি মোটরসাইকেলের পেছনে বসা যুবককে (জুবায়ের) আটক করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জুবায়ের জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় মাদক (গাঁজা) দিয়ে তৈরি এসব খাবার সরবরাহ করা হচ্ছিল। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের ১৪ নম্বর রোডের আট নম্বর বাসায় অভিযান চালিয়ে গাঁজাসহ গাঁজার নির্যাস দিয়ে বানানো বিভিন্ন খাবার উপকরণ জব্দ এবং চক্রের দুই সদস্যকে আটক করা হয়।
আটকৃতরা জানিয়েছেন, তারা ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে কানাডিয়ান ও আফ্রিকান মাদক কারবারিদের তৈরি বিভিন্ন ভিডিও দেখে দেশীয় পদ্ধতিতে গাঁজা দিয়ে কেক, চকলেট ও মিল্কশেক তৈরি করে আসছিল। এক কেজি গাঁজার চকলেট তৈরিতে পাঁচ কেজি গাঁজার নির্যাস প্রয়োজন হয় বলেও জানান তারা। তাদের এ সকল পণ্যের গ্রাহক সমাজের অভিযাত পরিবারের সন্তানরা। যারা অনলাইনে তাদের কাছে অর্ডার করলে মোটরসাইকেলে করে পৌঁছে দিতেন চক্রের সদস্যরা।
চক্রটি গ্রুপের নাম পরিবর্তনসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজর এড়াতে নানা কৌশল ব্যবহার করত। আটকদের বিরুদ্ধে মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। মামলার পর তাদের আদালতে নিয়ে রিমান্ড আবেদন করা হবে বলেও জানান গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আসাদুজ্জামান।

গাঁজার নির্যাস দিয়ে বিশেষ কৌশলে তৈরি করা হতো স্পেশাল কেক, চকলেট, মিল্কশেক ও বিভিন্ন খাবার তৈরির উপকরণ। মাদক সেবীদের কাছে আকর্ষণীয় এই পণ্যগুলো নিরাপদে পৌঁছে দিতে অনলাইনে অর্ডার নেওয়া হতো। আর এই সকল পণ্যের ক্রেতারা সমাজের বিত্তবান ধনী পরিবারের বখে যাওয়া সন্তানেরা। সম্প্রতি বিপুল পরিমাণ পণ্য ও গাঁজাসহ চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তারের পর এমন তথ্য পেয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগ। যাদের মধ্যে একজন তরুণী ও দুজন যুবক।
পুলিশ জানিয়েছে, গত রোববার বিকেল ৪টার দিকে গুলশান ৬ নম্বর রোড থেকে মোটরসাইকেলে করে এ সকল পণ্য নিয়ে যাওয়ার সময়ে ডেলিভারিম্যানকে আটক করা হয়। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে উত্তরা থেকে চক্রের সঙ্গে জড়িত এক তরুণী ও এক যুবককে আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে গাঁজার তৈরি বিভিন্ন খাবারসহ নানা উপকরণ জব্দ করে পুলিশ।
আটকৃতেরা হলেন, রাজধানীর দক্ষিণখান মিয়া পাড়ার জুবায়ের হোসেন (২৪), উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের অনুভব খান রিবু (২৩) ও উত্তরার সি ব্লকের দুই নম্বরে রোডের বাসিন্দা নাফিজা নাজা (২২)।
তাদের কাছ থেকে ৯০০ গ্রাম গাঁজা, গাঁজার নির্যাস দিয়ে তৈরি ছয় কেজি ১০০ গ্রাম বিভিন্ন খাবার (চকলেট, কেক, মিল্কশেক), খাবার তৈরির বিভিন্ন উপকরণ, একটি প্রো ম্যাক্স-১১ আইফোনসহ দুটি মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত পণ্যের আনুমানিক বাজার মূল্য দুই লাখ ৩৪ হাজার টাকা।
আজ সোমবার দুপুরে গুলশান থানায় সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরেন গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. আসাদুজ্জামান।
আসাদুজ্জামান বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গুলশান থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) শেখ শাহানুর রহমানের নেতৃত্বে একটি দল গুলশান ৬ ছয় নম্বর রোড এলাকায় অবস্থান নেয়। এ সময় একটি মোটরসাইকেলের পেছনে বসা যুবককে (জুবায়ের) আটক করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জুবায়ের জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় মাদক (গাঁজা) দিয়ে তৈরি এসব খাবার সরবরাহ করা হচ্ছিল। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের ১৪ নম্বর রোডের আট নম্বর বাসায় অভিযান চালিয়ে গাঁজাসহ গাঁজার নির্যাস দিয়ে বানানো বিভিন্ন খাবার উপকরণ জব্দ এবং চক্রের দুই সদস্যকে আটক করা হয়।
আটকৃতরা জানিয়েছেন, তারা ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে কানাডিয়ান ও আফ্রিকান মাদক কারবারিদের তৈরি বিভিন্ন ভিডিও দেখে দেশীয় পদ্ধতিতে গাঁজা দিয়ে কেক, চকলেট ও মিল্কশেক তৈরি করে আসছিল। এক কেজি গাঁজার চকলেট তৈরিতে পাঁচ কেজি গাঁজার নির্যাস প্রয়োজন হয় বলেও জানান তারা। তাদের এ সকল পণ্যের গ্রাহক সমাজের অভিযাত পরিবারের সন্তানরা। যারা অনলাইনে তাদের কাছে অর্ডার করলে মোটরসাইকেলে করে পৌঁছে দিতেন চক্রের সদস্যরা।
চক্রটি গ্রুপের নাম পরিবর্তনসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজর এড়াতে নানা কৌশল ব্যবহার করত। আটকদের বিরুদ্ধে মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। মামলার পর তাদের আদালতে নিয়ে রিমান্ড আবেদন করা হবে বলেও জানান গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আসাদুজ্জামান।

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
৩০ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৪১ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেপটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

গাঁজার নির্যাস দিয়ে বিশেষ কৌশলে তৈরি করা হতো স্পেশাল কেক, চকলেট, মিল্কশেক ও বিভিন্ন খাবার তৈরির উপকরণ। মাদক সেবীদের কাছে আকর্ষণীয় এই পণ্যগুলো নিরাপদে পৌঁছে দিতে অনলাইনে অর্ডার নেওয়া হতো। আর এই সকল পণ্যের ক্রেতারা সমাজের বিত্তবান ধনী পরিবারের বখে যাওয়া সন্তানেরা। সম্প্রতি বিপুল পরিমাণ পণ্য ও গাঁজাসহ
৩০ মে ২০২২
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
৩০ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৪১ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেপীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

গাঁজার নির্যাস দিয়ে বিশেষ কৌশলে তৈরি করা হতো স্পেশাল কেক, চকলেট, মিল্কশেক ও বিভিন্ন খাবার তৈরির উপকরণ। মাদক সেবীদের কাছে আকর্ষণীয় এই পণ্যগুলো নিরাপদে পৌঁছে দিতে অনলাইনে অর্ডার নেওয়া হতো। আর এই সকল পণ্যের ক্রেতারা সমাজের বিত্তবান ধনী পরিবারের বখে যাওয়া সন্তানেরা। সম্প্রতি বিপুল পরিমাণ পণ্য ও গাঁজাসহ
৩০ মে ২০২২
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৪১ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উত্তরা-পূর্ব থানা সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টর এলাকায় জুলাই রেভেলস সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলা চালায় কতিপয় দুর্বৃত্ত। এতে তিনি আহত হলে দ্রুত তাঁকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।
হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য পুলিশ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান চলাকালে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টা ৩০ মিনিটের দিকে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকা থেকে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ।
তালেবুর রহমান জানান, মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রেজওয়ান। সেখান থেকে জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ জানান, ‘হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যায় অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিলেন রেজওয়ান। এ সময় কিছু সন্ত্রাসী রেজওয়ানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেজওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক।’

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উত্তরা-পূর্ব থানা সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টর এলাকায় জুলাই রেভেলস সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলা চালায় কতিপয় দুর্বৃত্ত। এতে তিনি আহত হলে দ্রুত তাঁকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।
হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য পুলিশ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান চলাকালে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টা ৩০ মিনিটের দিকে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকা থেকে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ।
তালেবুর রহমান জানান, মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রেজওয়ান। সেখান থেকে জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ জানান, ‘হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যায় অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিলেন রেজওয়ান। এ সময় কিছু সন্ত্রাসী রেজওয়ানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেজওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক।’

গাঁজার নির্যাস দিয়ে বিশেষ কৌশলে তৈরি করা হতো স্পেশাল কেক, চকলেট, মিল্কশেক ও বিভিন্ন খাবার তৈরির উপকরণ। মাদক সেবীদের কাছে আকর্ষণীয় এই পণ্যগুলো নিরাপদে পৌঁছে দিতে অনলাইনে অর্ডার নেওয়া হতো। আর এই সকল পণ্যের ক্রেতারা সমাজের বিত্তবান ধনী পরিবারের বখে যাওয়া সন্তানেরা। সম্প্রতি বিপুল পরিমাণ পণ্য ও গাঁজাসহ
৩০ মে ২০২২
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
৩০ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালপত্র লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের চান্দেরচর গ্রামের কুয়েতপ্রবাসী মো. আল-আমিনের ডুপ্লেক্স বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। নৌপথে ট্রলারযোগে এসে ১২-১৫ জন মুখোশ পরা ডাকাত এই ডাকাতি করে।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, কুয়েত থেকে দেশে ফেরার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ডাকাতির কবলে পড়েন মো. আল-আমিন। ডাকাতেরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন করে এবং একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পরিবারের সদস্যদের আতঙ্কিত করে তোলে। এ সময় তারা আনুমানিক ২৬ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ প্রায় ৫ লাখ টাকা, কুয়েতি মুদ্রা প্রায় ১০০ দিনার এবং দুটি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। লুট হওয়া মালপত্রের আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা।
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করা হয়েছে। ফুটেজে ১০-১৫ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দলকে বাড়িতে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আ. হান্নান বলেন, ‘ডাকাতির খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অন্য কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থলে রয়েছেন। এই ঘটনায় আমরা তদন্ত শুরু করেছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ডাকাতদের শনাক্ত করতে পারব। তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো লিখিত অভিযোগ বা মামলা হয়নি।’

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালপত্র লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের চান্দেরচর গ্রামের কুয়েতপ্রবাসী মো. আল-আমিনের ডুপ্লেক্স বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। নৌপথে ট্রলারযোগে এসে ১২-১৫ জন মুখোশ পরা ডাকাত এই ডাকাতি করে।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, কুয়েত থেকে দেশে ফেরার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ডাকাতির কবলে পড়েন মো. আল-আমিন। ডাকাতেরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন করে এবং একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পরিবারের সদস্যদের আতঙ্কিত করে তোলে। এ সময় তারা আনুমানিক ২৬ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ প্রায় ৫ লাখ টাকা, কুয়েতি মুদ্রা প্রায় ১০০ দিনার এবং দুটি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। লুট হওয়া মালপত্রের আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা।
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করা হয়েছে। ফুটেজে ১০-১৫ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দলকে বাড়িতে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আ. হান্নান বলেন, ‘ডাকাতির খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অন্য কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থলে রয়েছেন। এই ঘটনায় আমরা তদন্ত শুরু করেছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ডাকাতদের শনাক্ত করতে পারব। তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো লিখিত অভিযোগ বা মামলা হয়নি।’

গাঁজার নির্যাস দিয়ে বিশেষ কৌশলে তৈরি করা হতো স্পেশাল কেক, চকলেট, মিল্কশেক ও বিভিন্ন খাবার তৈরির উপকরণ। মাদক সেবীদের কাছে আকর্ষণীয় এই পণ্যগুলো নিরাপদে পৌঁছে দিতে অনলাইনে অর্ডার নেওয়া হতো। আর এই সকল পণ্যের ক্রেতারা সমাজের বিত্তবান ধনী পরিবারের বখে যাওয়া সন্তানেরা। সম্প্রতি বিপুল পরিমাণ পণ্য ও গাঁজাসহ
৩০ মে ২০২২
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
১৪ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
৩০ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৪১ মিনিট আগে