সাজ্জাদ মাহমুদ খান

ঢাকা: করোনা নিয়ন্ত্রণে বন্ধ রাখা হয়েছে দুরপাল্লার বাস। কিন্তু ঘরমুখো মানুষকে কোনভাবেই রাজধানীতে রাখা যাচ্ছে না। বিভিন্ন যানবাহনে কয়েক ধাপে ভেঙ্গে ভেঙ্গে ঢাকা ছাড়ছেন মানুষ। সরকারের পক্ষ থেকে ঢাকা ছাড়তে নিষেধ করায় ঈদের আগ মুহূর্তে রাস্তা কড়াকড়ি হওয়ার আশংকায় আগে ভাগেই নগরবাসি গ্রামমুখী হচ্ছেন। ব্যক্তিগত গাড়ি, মোটরসাইকেল, সিএনজি অটোরিকশা, মাইক্রোবাস এমনকি পণ্য পরিবহনের গাড়িতে ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছেন তাঁরা। মুন্সিগঞ্জের মাওয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়ার ফেরিঘাটে শুক্রবার ছিলো উপচে পরা ভীড়। মূলত বৃহস্পতিবার রাত থেকেই ঘাটে ধীরে ধীরে মানুষের চাপ বাড়তে থাকে। কোনো পরিবহনেই স্বাস্থ্যবিধি মানা হয়নি। তবে গত সোমবার স্পিডবোর্ট দুর্ঘটনার পর মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ও শিবচরের কাঠালিয়া রুটে স্পিডবোট বন্ধে কঠোর হয়েছে প্রশাসন।
মাদারীপুরের শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটের বিআইডব্লিউটিএ এর ইনচার্জ আখতারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘাটের সব স্পিডবোটের পাখা খুলে রাখা হয়েছে। ট্রলারগুলো একসাথে করে শিকল দিয়ে বেধে রাখা হয়েছে।
শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটের চর জানাজাত নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক জানিয়েছেন, জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে স্পিডবোট ও ট্রলার নৌ পুলিশের জিম্মায় রাখা হয়েছে। অবৈধ কোনো নৌযান যেন আর না চলতে পারে সে ব্যাপারে প্রশাসনের সব উইং সতর্ক রয়েছে।
গাবতলী, সায়দাবাদ ও মহাখালীর তিনটি বৃহৎ বাসস্টপেজ ছাড়াও ঢাকার বিভিন্ন জায়গা থেকে যে যেভাবে পারছে ঢাকা ছাড়ছে। যাত্রীদের কাছ থেকেও ইচ্ছামত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। কোনো পরিবহনেই স্বাস্থ্যবিধির বালাই নেই।
মাওয়া ঘাট দিয়ে নৌপথে দক্ষিণ অঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ যাতায়াত করে। শুক্রবার সকালে ঘাটে যানবাহনের চাপ কয়েকগুণ বেড়ে যায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘাটে যানবাহন ও মানুষের জটলা বাঁধে। ঢাকা থেকে মাওয়া ফেরিঘাটে যেতে গুলিস্তান, বাবুবাজার, সায়েদাবাদ ও পোস্তগোলায় একাধিক সিএনজি অটোরিকশা, টেম্পু ও মাইক্রোবাস স্টপেজ গড়ে উঠেছে।
আজকের পত্রিকার ফটো সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান জানান, শুক্রবার সকালে মাওয়া ফেরিঘাটে ছিলো মানুষের ঢল। নিম্ন আয়ের মানুষ ঢাকা থেকে গ্রামে যাচ্ছিলো। তারা সিএনজি অটোরিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহনে ভেঙ্গে ভেঙ্গে ঢাকা থেকে মাওয়া এসেছেন।সাধারণ মানুষের চাপে কিছু ফেরিতে গাড়িও উঠতে পারেনি। একই কথা বলেছেন মাদারীপুরের শিবচরের বাসিন্দা হায়দার আলী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁর বাসা মিরপুর থেকে সকালে বাসে করে গুলিস্তান আসেন। সেখান থেকে ১১০০ টাকা একটি সিএনজি অটোরিকশা ভাড়া করে পরিবার নিয়ে মাওয়া ঘাটে পৌঁছান। ফেরিতে মানুষের প্রচন্ড ভীড়। গায়ে গা ঘেঁষে, কেউ মাস্ক পরে, আবার কেউ মাস্ক ছাড়াই ফেরিতে পদ্মা নদী পার হয়েছেন। সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রবণতা লক্ষ করা যায়নি।
ঢাকা ছাড়া মানুষের চাপ ছিলো মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ফেরি ঘাটেও। জেলার ভেতরে গণপরিবহন চলাচল শুরু হওয়ার পর শুক্রবার ঘাটে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে কয়েক গুণ। ফেরিতে যানবাহনের চেয়ে মানুষের চাপ বেশি। গাবতলী থেকে বাস না ছাড়লেও মাইক্রোবাস ও প্রাইভেটকারে পাটুরিয়াঘাটে গেছে মানুষ। তবে এক্ষেত্রে ভাড়া কিছুটা বেশি। সময় ও গাড়ি ভেদে ৪০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে প্রতি যাত্রীর কাছ থেকে। তবে সিএনজি অটোরিকশা, টেম্পুতে ভেঙ্গে ভেঙ্গে গেলে ভাড়া কিছুটা কম।
শুক্রবার ঢাকা থেকে ফরিদপুর সদরে যাওয়া ইলাজদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, ইদের ছুটিতে পরিবারকে আগেই গ্রামে রেখে আসতে তিনি শুক্রবার সকালে ঢাকার গাবতলী থেকে একটি সিএনজি অটোরিকশা নিয়ে সাভার পর্যন্ত যান। সেখান থেকে অপর অটোরিকশায় যান ধামরাই পর্যন্ত। ধামরাই থেকে তিনি টেম্পুতে করে পাটুরিয়া ঘাট হয়ে ফরিদপুর সদরের মমিনখার হাটের গ্রামের বাড়িতে পৌঁছান। পরিবার নিয়ে গ্রামে গেলেও শনিবার ভোরে তিনি একাই আবার ঢাকায় ফিরবেন। পরিবার আগেই গ্রামে রেখে আসার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, সরকার ঈদের আগে রাস্তা চলাচলে কঠোর হতে পারে। তাই আগে তিনি পরিবারের সদস্যদের গ্রামে নিয়ে গেছেন। ইদের আগের দিন পরিবার সাথে না থাকলে তিনি যেকোন ভাবেই ঢাকা থেকে গ্রামে আসতে পারবেন।
শুক্রবার দুপুরে গাবতলীতে জুয়েল নামে এক প্রাইভেটকার চালক জানান, তিনি শুক্রবার সকালে ফরিদপুর থেকে যাত্রী নিয়ে ঢাকা এসেছিলেন। ঢাকা থেকে ফরিদপুর ফিরছেন। গাবতলী থেকে চারজন যাত্রী নিয়ে তিনি পাটুরিয়া যাচ্ছেন। স্টপেজ থেকেই তাঁকে যাত্রী তুলে দেওয়া হয়েছে। যাত্রীদের কাছ থেকে তিনি পাচ্ছেন ৪৫০ টাকা করে। তবে যাত্রীদের কাছ থেকে নেওয়া হয়েছে ৬০০ টাকা করে। বাকী ১৫০ টাকা করে স্টপেজ যারা চালায় তাঁরা নিয়েছেন।

ঢাকা: করোনা নিয়ন্ত্রণে বন্ধ রাখা হয়েছে দুরপাল্লার বাস। কিন্তু ঘরমুখো মানুষকে কোনভাবেই রাজধানীতে রাখা যাচ্ছে না। বিভিন্ন যানবাহনে কয়েক ধাপে ভেঙ্গে ভেঙ্গে ঢাকা ছাড়ছেন মানুষ। সরকারের পক্ষ থেকে ঢাকা ছাড়তে নিষেধ করায় ঈদের আগ মুহূর্তে রাস্তা কড়াকড়ি হওয়ার আশংকায় আগে ভাগেই নগরবাসি গ্রামমুখী হচ্ছেন। ব্যক্তিগত গাড়ি, মোটরসাইকেল, সিএনজি অটোরিকশা, মাইক্রোবাস এমনকি পণ্য পরিবহনের গাড়িতে ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছেন তাঁরা। মুন্সিগঞ্জের মাওয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়ার ফেরিঘাটে শুক্রবার ছিলো উপচে পরা ভীড়। মূলত বৃহস্পতিবার রাত থেকেই ঘাটে ধীরে ধীরে মানুষের চাপ বাড়তে থাকে। কোনো পরিবহনেই স্বাস্থ্যবিধি মানা হয়নি। তবে গত সোমবার স্পিডবোর্ট দুর্ঘটনার পর মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ও শিবচরের কাঠালিয়া রুটে স্পিডবোট বন্ধে কঠোর হয়েছে প্রশাসন।
মাদারীপুরের শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটের বিআইডব্লিউটিএ এর ইনচার্জ আখতারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘাটের সব স্পিডবোটের পাখা খুলে রাখা হয়েছে। ট্রলারগুলো একসাথে করে শিকল দিয়ে বেধে রাখা হয়েছে।
শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটের চর জানাজাত নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক জানিয়েছেন, জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে স্পিডবোট ও ট্রলার নৌ পুলিশের জিম্মায় রাখা হয়েছে। অবৈধ কোনো নৌযান যেন আর না চলতে পারে সে ব্যাপারে প্রশাসনের সব উইং সতর্ক রয়েছে।
গাবতলী, সায়দাবাদ ও মহাখালীর তিনটি বৃহৎ বাসস্টপেজ ছাড়াও ঢাকার বিভিন্ন জায়গা থেকে যে যেভাবে পারছে ঢাকা ছাড়ছে। যাত্রীদের কাছ থেকেও ইচ্ছামত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। কোনো পরিবহনেই স্বাস্থ্যবিধির বালাই নেই।
মাওয়া ঘাট দিয়ে নৌপথে দক্ষিণ অঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ যাতায়াত করে। শুক্রবার সকালে ঘাটে যানবাহনের চাপ কয়েকগুণ বেড়ে যায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘাটে যানবাহন ও মানুষের জটলা বাঁধে। ঢাকা থেকে মাওয়া ফেরিঘাটে যেতে গুলিস্তান, বাবুবাজার, সায়েদাবাদ ও পোস্তগোলায় একাধিক সিএনজি অটোরিকশা, টেম্পু ও মাইক্রোবাস স্টপেজ গড়ে উঠেছে।
আজকের পত্রিকার ফটো সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান জানান, শুক্রবার সকালে মাওয়া ফেরিঘাটে ছিলো মানুষের ঢল। নিম্ন আয়ের মানুষ ঢাকা থেকে গ্রামে যাচ্ছিলো। তারা সিএনজি অটোরিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহনে ভেঙ্গে ভেঙ্গে ঢাকা থেকে মাওয়া এসেছেন।সাধারণ মানুষের চাপে কিছু ফেরিতে গাড়িও উঠতে পারেনি। একই কথা বলেছেন মাদারীপুরের শিবচরের বাসিন্দা হায়দার আলী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁর বাসা মিরপুর থেকে সকালে বাসে করে গুলিস্তান আসেন। সেখান থেকে ১১০০ টাকা একটি সিএনজি অটোরিকশা ভাড়া করে পরিবার নিয়ে মাওয়া ঘাটে পৌঁছান। ফেরিতে মানুষের প্রচন্ড ভীড়। গায়ে গা ঘেঁষে, কেউ মাস্ক পরে, আবার কেউ মাস্ক ছাড়াই ফেরিতে পদ্মা নদী পার হয়েছেন। সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রবণতা লক্ষ করা যায়নি।
ঢাকা ছাড়া মানুষের চাপ ছিলো মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ফেরি ঘাটেও। জেলার ভেতরে গণপরিবহন চলাচল শুরু হওয়ার পর শুক্রবার ঘাটে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে কয়েক গুণ। ফেরিতে যানবাহনের চেয়ে মানুষের চাপ বেশি। গাবতলী থেকে বাস না ছাড়লেও মাইক্রোবাস ও প্রাইভেটকারে পাটুরিয়াঘাটে গেছে মানুষ। তবে এক্ষেত্রে ভাড়া কিছুটা বেশি। সময় ও গাড়ি ভেদে ৪০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে প্রতি যাত্রীর কাছ থেকে। তবে সিএনজি অটোরিকশা, টেম্পুতে ভেঙ্গে ভেঙ্গে গেলে ভাড়া কিছুটা কম।
শুক্রবার ঢাকা থেকে ফরিদপুর সদরে যাওয়া ইলাজদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, ইদের ছুটিতে পরিবারকে আগেই গ্রামে রেখে আসতে তিনি শুক্রবার সকালে ঢাকার গাবতলী থেকে একটি সিএনজি অটোরিকশা নিয়ে সাভার পর্যন্ত যান। সেখান থেকে অপর অটোরিকশায় যান ধামরাই পর্যন্ত। ধামরাই থেকে তিনি টেম্পুতে করে পাটুরিয়া ঘাট হয়ে ফরিদপুর সদরের মমিনখার হাটের গ্রামের বাড়িতে পৌঁছান। পরিবার নিয়ে গ্রামে গেলেও শনিবার ভোরে তিনি একাই আবার ঢাকায় ফিরবেন। পরিবার আগেই গ্রামে রেখে আসার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, সরকার ঈদের আগে রাস্তা চলাচলে কঠোর হতে পারে। তাই আগে তিনি পরিবারের সদস্যদের গ্রামে নিয়ে গেছেন। ইদের আগের দিন পরিবার সাথে না থাকলে তিনি যেকোন ভাবেই ঢাকা থেকে গ্রামে আসতে পারবেন।
শুক্রবার দুপুরে গাবতলীতে জুয়েল নামে এক প্রাইভেটকার চালক জানান, তিনি শুক্রবার সকালে ফরিদপুর থেকে যাত্রী নিয়ে ঢাকা এসেছিলেন। ঢাকা থেকে ফরিদপুর ফিরছেন। গাবতলী থেকে চারজন যাত্রী নিয়ে তিনি পাটুরিয়া যাচ্ছেন। স্টপেজ থেকেই তাঁকে যাত্রী তুলে দেওয়া হয়েছে। যাত্রীদের কাছ থেকে তিনি পাচ্ছেন ৪৫০ টাকা করে। তবে যাত্রীদের কাছ থেকে নেওয়া হয়েছে ৬০০ টাকা করে। বাকী ১৫০ টাকা করে স্টপেজ যারা চালায় তাঁরা নিয়েছেন।

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
৩ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ, চাই সুষ্ঠু নির্বাচন, চাই যোগ্য নেতৃত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকের আয়োজন করে সম্মিলিত নারী প্রয়াস।
সরকারের কাছে দাবি তুলে শামীমা তাসনিম বলেন, ‘সব দলের রাজনৈতিক সুযোগ রেখে সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেটাকে আমরা বলছি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে হবে এবং সেটি ভয়ভীতি যেন না দেখানো হয়। মানে ভোট দিতে যে আমি যাব, যেন সুস্থ অবস্থায় ফেরত আসতে পারি।’
অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ নির্বাচনের কথা বলতে গিয়ে ড. শামীমা তাসনিম বলেন, বাংলাদেশে অতীতে যে দলই ক্ষমতায় এসেছে, তারা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তির মতো ব্যবহার করেছে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে আমলা নিয়োগ এবং পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। অতীতে ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়োগের বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।
কথায় ও কাজে সৎ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন, যিনি দুর্নীতি করবেন না এবং দুর্নীতির প্রশ্রয় দেবেন না, যিনি বাংলাদেশকে একমাত্র স্থায়ী ঠিকানা মনে করবেন এবং বিদেশে কোনো ‘সেকেন্ড হোম’ রাখবেন না, আধিপত্যবিরোধী হবেন—এমন নেতৃত্ব আনার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার নিয়ামা ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সেক্রেটারি ড. ফেরদৌস আরা খানম, সহকারী সম্পাদক মাহসিনা মমতাজ মারিয়া, লেকচারার ড. জেবুন্নেসা, ড. মেহের আফরোজ লুৎফা, জান্নাতুন নাইম প্রমি প্রমুখ।

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ, চাই সুষ্ঠু নির্বাচন, চাই যোগ্য নেতৃত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকের আয়োজন করে সম্মিলিত নারী প্রয়াস।
সরকারের কাছে দাবি তুলে শামীমা তাসনিম বলেন, ‘সব দলের রাজনৈতিক সুযোগ রেখে সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেটাকে আমরা বলছি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে হবে এবং সেটি ভয়ভীতি যেন না দেখানো হয়। মানে ভোট দিতে যে আমি যাব, যেন সুস্থ অবস্থায় ফেরত আসতে পারি।’
অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ নির্বাচনের কথা বলতে গিয়ে ড. শামীমা তাসনিম বলেন, বাংলাদেশে অতীতে যে দলই ক্ষমতায় এসেছে, তারা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তির মতো ব্যবহার করেছে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে আমলা নিয়োগ এবং পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। অতীতে ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়োগের বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।
কথায় ও কাজে সৎ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন, যিনি দুর্নীতি করবেন না এবং দুর্নীতির প্রশ্রয় দেবেন না, যিনি বাংলাদেশকে একমাত্র স্থায়ী ঠিকানা মনে করবেন এবং বিদেশে কোনো ‘সেকেন্ড হোম’ রাখবেন না, আধিপত্যবিরোধী হবেন—এমন নেতৃত্ব আনার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার নিয়ামা ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সেক্রেটারি ড. ফেরদৌস আরা খানম, সহকারী সম্পাদক মাহসিনা মমতাজ মারিয়া, লেকচারার ড. জেবুন্নেসা, ড. মেহের আফরোজ লুৎফা, জান্নাতুন নাইম প্রমি প্রমুখ।

করোনা নিয়ন্ত্রণে বন্ধ রাখা হয়েছে দুরপাল্লার বাস। কিন্তু ঘরমুখো মানুষকে কোনভাবেই রাজধানীতে রাখা যাচ্ছে না। বিভিন্ন যানবাহনে কয়েক ধাপে ভেঙ্গে ভেঙ্গে ঢাকা ছাড়ছেন মানুষ। সরকারের পক্ষ থেকে ঢাকা ছাড়তে নিষেধ করায় ঈদের আগ মুহূর্তে রাস্তা কড়াকড়ি হওয়ার আশংকায় আগে ভাগেই নগরবাসি গ্রামমুখী হচ্ছেন। ব্যক্তিগত গাড়ি
০৭ মে ২০২১
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) শিক্ষক নেটওয়ার্কের ‘ক্যাম্পাসে ছাত্র প্রতিনিধিদের এখতিয়ারবহির্ভূত তৎপরতা বন্ধ হোক’ শিরোনামে দেওয়া বিবৃতির প্রতিক্রিয়ায় এই আহ্বান জানান তিনি।
শিক্ষক নেটওয়ার্কের ফেসবুক পেজে দেওয়া ওই বিবৃতির মন্তব্যে আম্মার লেখেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি’।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘আমি কমেন্ট করেছি, ডিলিট করি নাই। তাঁরা (শিক্ষক নেটওয়ার্ক) আমার কাজকে যদি অপতৎপরতা হিসেবে দেখের, তাহলে আমিও তাঁদের বিবৃতি সন্দেহের চোখে দেখি। তাঁরা আমাকে একটি আহ্বান জানিয়েছেন, আমিও তাঁদের আহ্বান জানিয়েছি। তাঁরা এটাকে স্বাধীনতা হিসেবে দেখলে, আমিও আমার স্বাধীনতা প্রকাশ করছি।’
শিক্ষক নেটওয়ার্কের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারের নেতৃত্বে নানা ধরনের মবপ্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। ডিনদের পদত্যাগ করানো, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের হয়রানি তৎপরতা চলমান আছে। রাকসুর জিএস প্রশাসনের কাছে জবাবদিহি না চেয়ে বরং ছয়জন ডিনের পদত্যাগ দাবি করেন। কেবল তা-ই নয়, নিজেই যেন “প্রশাসন” হয়ে অত্যন্ত ঔদ্ধত্যপূর্ণ ভাষায় ডিনদের বিরুদ্ধে হুমকি দেন, এমনকি এখতিয়ারবহির্ভূতভাবে নিজে পদত্যাগপত্র লিখে এনে বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে ডিনদের খুঁজতে থাকেন, সম্ভবত লাঞ্ছিত করার উদ্দেশ্যে। মোট ১২ জন ডিনের প্রত্যেকেই গত আওয়ামী শাসনামলে নির্বাচিত হলেও, বাকি ছয়জন হয়তো রাকসু জিএসের বিবেচনায় “রাজনৈতিক বিবেচনায় উত্তীর্ণ”, ফলে তাঁদের পদত্যাগের দাবি ওঠেনি, তাঁদের নিয়ে অবমাননাকর কিছু বলাও হয়নি। এই উদ্ভূত অসম্মানজনক পরিস্থিতিতে “প্রগতিশীল শিক্ষক” হিসেবে পরিচিত ছয়জন ডিন দায়িত্ব পালতে অপারগতা প্রকাশ করেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যা করছেন, তা রাকসুর এখতিয়ারবহির্ভূত এবং তাঁদের আচরণও আগ্রাসী ও সন্ত্রাসীদের মতো। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা এর জবাবদিহি প্রত্যাশা করি। কেননা, রাকসুর নেতৃবৃন্দের এ রকম আচরণ কেবল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করেনি; এটা সরাসরি বিদ্যায়তনিক স্বাধীনতার ওপরে হামলা। এর “স্পাইরাল ইফেক্ট” পড়েছে সারা দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।’
সার্বিক বিষয়ে রাবির বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্য সৌভিক রেজা বলেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক ২০১৪ সালে যাত্রা শুরু করে। যদি ভিন্ন মতাদর্শের হওয়ার কারণে চাকরি চলে যেত বা পদচ্যুত করানো হতো তাহলে তো শিক্ষক নেটওয়ার্কের অনেকেরই আওয়ামী আমলে চাকরি চলে যেত। ৭৩-এর অধ্যাদেশ আমাদেরকে একটা রক্ষাকবজ দিয়েছে, যে কারণে আমরা শিক্ষকেরা সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার পরও আমাদের চাকরি চলে যায়নি।’
সৌভিক রেজা আরও বলেন, ‘ভিন্ন মতাদর্শের শিক্ষক কর্মকর্তাদের গাছে বেঁধে রাখা, চাকরিচ্যুত কিংবা জোরপূর্বক পদত্যাগ করানো একজন শিক্ষার্থীর এখতিয়ারের বাইরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও এ ক্ষমতা রাখেন না। তবে শিক্ষকেরা কিন্তু আইনের ঊর্ধ্বে নন। আইনানুযায়ী তাঁদের শাস্তি দেওয়া যেতে পারে, তবে মব সৃষ্টি করে নয়। কেউ যদি সরাসরি হামলা বা দালালি করে থাকেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে পারে। কিন্তু একজন নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধি এভাবে কাউকে পদত্যাগে বাধ্য করতে পারেন না।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) শিক্ষক নেটওয়ার্কের ‘ক্যাম্পাসে ছাত্র প্রতিনিধিদের এখতিয়ারবহির্ভূত তৎপরতা বন্ধ হোক’ শিরোনামে দেওয়া বিবৃতির প্রতিক্রিয়ায় এই আহ্বান জানান তিনি।
শিক্ষক নেটওয়ার্কের ফেসবুক পেজে দেওয়া ওই বিবৃতির মন্তব্যে আম্মার লেখেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি’।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘আমি কমেন্ট করেছি, ডিলিট করি নাই। তাঁরা (শিক্ষক নেটওয়ার্ক) আমার কাজকে যদি অপতৎপরতা হিসেবে দেখের, তাহলে আমিও তাঁদের বিবৃতি সন্দেহের চোখে দেখি। তাঁরা আমাকে একটি আহ্বান জানিয়েছেন, আমিও তাঁদের আহ্বান জানিয়েছি। তাঁরা এটাকে স্বাধীনতা হিসেবে দেখলে, আমিও আমার স্বাধীনতা প্রকাশ করছি।’
শিক্ষক নেটওয়ার্কের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারের নেতৃত্বে নানা ধরনের মবপ্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। ডিনদের পদত্যাগ করানো, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের হয়রানি তৎপরতা চলমান আছে। রাকসুর জিএস প্রশাসনের কাছে জবাবদিহি না চেয়ে বরং ছয়জন ডিনের পদত্যাগ দাবি করেন। কেবল তা-ই নয়, নিজেই যেন “প্রশাসন” হয়ে অত্যন্ত ঔদ্ধত্যপূর্ণ ভাষায় ডিনদের বিরুদ্ধে হুমকি দেন, এমনকি এখতিয়ারবহির্ভূতভাবে নিজে পদত্যাগপত্র লিখে এনে বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে ডিনদের খুঁজতে থাকেন, সম্ভবত লাঞ্ছিত করার উদ্দেশ্যে। মোট ১২ জন ডিনের প্রত্যেকেই গত আওয়ামী শাসনামলে নির্বাচিত হলেও, বাকি ছয়জন হয়তো রাকসু জিএসের বিবেচনায় “রাজনৈতিক বিবেচনায় উত্তীর্ণ”, ফলে তাঁদের পদত্যাগের দাবি ওঠেনি, তাঁদের নিয়ে অবমাননাকর কিছু বলাও হয়নি। এই উদ্ভূত অসম্মানজনক পরিস্থিতিতে “প্রগতিশীল শিক্ষক” হিসেবে পরিচিত ছয়জন ডিন দায়িত্ব পালতে অপারগতা প্রকাশ করেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যা করছেন, তা রাকসুর এখতিয়ারবহির্ভূত এবং তাঁদের আচরণও আগ্রাসী ও সন্ত্রাসীদের মতো। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা এর জবাবদিহি প্রত্যাশা করি। কেননা, রাকসুর নেতৃবৃন্দের এ রকম আচরণ কেবল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করেনি; এটা সরাসরি বিদ্যায়তনিক স্বাধীনতার ওপরে হামলা। এর “স্পাইরাল ইফেক্ট” পড়েছে সারা দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।’
সার্বিক বিষয়ে রাবির বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্য সৌভিক রেজা বলেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক ২০১৪ সালে যাত্রা শুরু করে। যদি ভিন্ন মতাদর্শের হওয়ার কারণে চাকরি চলে যেত বা পদচ্যুত করানো হতো তাহলে তো শিক্ষক নেটওয়ার্কের অনেকেরই আওয়ামী আমলে চাকরি চলে যেত। ৭৩-এর অধ্যাদেশ আমাদেরকে একটা রক্ষাকবজ দিয়েছে, যে কারণে আমরা শিক্ষকেরা সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার পরও আমাদের চাকরি চলে যায়নি।’
সৌভিক রেজা আরও বলেন, ‘ভিন্ন মতাদর্শের শিক্ষক কর্মকর্তাদের গাছে বেঁধে রাখা, চাকরিচ্যুত কিংবা জোরপূর্বক পদত্যাগ করানো একজন শিক্ষার্থীর এখতিয়ারের বাইরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও এ ক্ষমতা রাখেন না। তবে শিক্ষকেরা কিন্তু আইনের ঊর্ধ্বে নন। আইনানুযায়ী তাঁদের শাস্তি দেওয়া যেতে পারে, তবে মব সৃষ্টি করে নয়। কেউ যদি সরাসরি হামলা বা দালালি করে থাকেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে পারে। কিন্তু একজন নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধি এভাবে কাউকে পদত্যাগে বাধ্য করতে পারেন না।’

করোনা নিয়ন্ত্রণে বন্ধ রাখা হয়েছে দুরপাল্লার বাস। কিন্তু ঘরমুখো মানুষকে কোনভাবেই রাজধানীতে রাখা যাচ্ছে না। বিভিন্ন যানবাহনে কয়েক ধাপে ভেঙ্গে ভেঙ্গে ঢাকা ছাড়ছেন মানুষ। সরকারের পক্ষ থেকে ঢাকা ছাড়তে নিষেধ করায় ঈদের আগ মুহূর্তে রাস্তা কড়াকড়ি হওয়ার আশংকায় আগে ভাগেই নগরবাসি গ্রামমুখী হচ্ছেন। ব্যক্তিগত গাড়ি
০৭ মে ২০২১
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
৩ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
সাতক্ষীরা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাতক্ষীরা-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপির হাবিবুল ইসলাম হাবিব, জামায়াতের মো. ইজ্জতুল্লাহ, জাতীয় পার্টির জিয়াউর রহমান ও ইসলামী আন্দোলনের শেখ মো. রেজাউল করিম ও বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. ইয়ারুল ইসলাম।
আর কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির কৃষিবিষয়ক সম্পাদক এস এম মুজিবর রহমান ওরফে সরদার মুজিব স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। পরে তাঁর পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক সমর্থককে আটক করেছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন জানান, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক আওয়ামী লীগ কর্মীকে আটক করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা-২ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহাম্মদ আব্দুল খালেক, বিএনপির মো. আব্দুর রউফ, জাতীয় পার্টির মো. আশরাফুজ্জামান ও মাতলুব হোসেন।
এ ছাড়া এলডিপির শফিকুল ইসলাম শাহেদ, ইসলামী আন্দোলনের মুফতি রবিউল ইসলাম, বাংলাদেশ জাসদের মো. ইদ্রিস আলী ও এবি পার্টির জিএম সালাউদ্দীন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
সাতক্ষীরা-৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহা. রবিউল ইসলাম, বিএনপির কাজী আলাউদ্দীন ও জাতীয় পার্টির মো. আলিপ হোসেন।
এ ছাড়া মাইনরিটি জনতা পার্টির রুবেল হোসেন, ইসলামী আন্দোলনের ওয়েজ কুরনী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এম এ আসফউদ্দৌলা খান, আসলাম আল মেহেদী ও ডা. শহিদুল আলম (বিএনপির বিদ্রোহী) মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
সাতক্ষীরা-৪ আসনে জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম, বিএনপির মো. মনিরুজ্জামান ও জাতীয় পার্টির হুসেইন মো. মায়াজ, গণঅধিকার পরিষদের এইচ এম গোলাম রেজা, ইসলামী আন্দোলনের মোস্তফা আল মামুন ও আব্দুল ওয়াহেদ (বিএনপির বিদ্রোহী) প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
সাতক্ষীরা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাতক্ষীরা-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপির হাবিবুল ইসলাম হাবিব, জামায়াতের মো. ইজ্জতুল্লাহ, জাতীয় পার্টির জিয়াউর রহমান ও ইসলামী আন্দোলনের শেখ মো. রেজাউল করিম ও বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. ইয়ারুল ইসলাম।
আর কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির কৃষিবিষয়ক সম্পাদক এস এম মুজিবর রহমান ওরফে সরদার মুজিব স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। পরে তাঁর পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক সমর্থককে আটক করেছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন জানান, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক আওয়ামী লীগ কর্মীকে আটক করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা-২ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহাম্মদ আব্দুল খালেক, বিএনপির মো. আব্দুর রউফ, জাতীয় পার্টির মো. আশরাফুজ্জামান ও মাতলুব হোসেন।
এ ছাড়া এলডিপির শফিকুল ইসলাম শাহেদ, ইসলামী আন্দোলনের মুফতি রবিউল ইসলাম, বাংলাদেশ জাসদের মো. ইদ্রিস আলী ও এবি পার্টির জিএম সালাউদ্দীন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
সাতক্ষীরা-৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহা. রবিউল ইসলাম, বিএনপির কাজী আলাউদ্দীন ও জাতীয় পার্টির মো. আলিপ হোসেন।
এ ছাড়া মাইনরিটি জনতা পার্টির রুবেল হোসেন, ইসলামী আন্দোলনের ওয়েজ কুরনী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এম এ আসফউদ্দৌলা খান, আসলাম আল মেহেদী ও ডা. শহিদুল আলম (বিএনপির বিদ্রোহী) মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
সাতক্ষীরা-৪ আসনে জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম, বিএনপির মো. মনিরুজ্জামান ও জাতীয় পার্টির হুসেইন মো. মায়াজ, গণঅধিকার পরিষদের এইচ এম গোলাম রেজা, ইসলামী আন্দোলনের মোস্তফা আল মামুন ও আব্দুল ওয়াহেদ (বিএনপির বিদ্রোহী) প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

করোনা নিয়ন্ত্রণে বন্ধ রাখা হয়েছে দুরপাল্লার বাস। কিন্তু ঘরমুখো মানুষকে কোনভাবেই রাজধানীতে রাখা যাচ্ছে না। বিভিন্ন যানবাহনে কয়েক ধাপে ভেঙ্গে ভেঙ্গে ঢাকা ছাড়ছেন মানুষ। সরকারের পক্ষ থেকে ঢাকা ছাড়তে নিষেধ করায় ঈদের আগ মুহূর্তে রাস্তা কড়াকড়ি হওয়ার আশংকায় আগে ভাগেই নগরবাসি গ্রামমুখী হচ্ছেন। ব্যক্তিগত গাড়ি
০৭ মে ২০২১
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
৩ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেভোলা প্রতিনিধি

সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শহরের নতুন বাজার এলাকায় জেলা বিজেপি অফিসের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে ছাত্রদলের নেতা সিফাত হত্যার প্রতিবাদ মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আল আমিন অভিযোগ করেন, মিছিলটি নতুন বাজার এলাকায় বিজেপি অফিসের সামনে পৌঁছালে সেখান থেকে মিছিল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এতে বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হলে বিক্ষুব্ধ জনতা বিজেপি অফিসে হামলা চালায়।
বিজেপির অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক পার্টির জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সামছুল আলম অবশ্য এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তাঁদের দলীয় অফিস বন্ধ ছিল। বিজেপির জনসমর্থনে ঈর্ষান্বিত হয়ে বিএনপি পরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালিয়েছে।
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে বিজেপি অফিসে হামলা কিংবা কোনো ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে কি না তা আমাদের জানা নেই।’ তিনি আরও জানান, কে বা কারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, সেটা এখনো পুলিশ নিশ্চিত হতে পারেনি।
ভোলার জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে যেকোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন তৎপর রয়েছে।’

সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শহরের নতুন বাজার এলাকায় জেলা বিজেপি অফিসের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে ছাত্রদলের নেতা সিফাত হত্যার প্রতিবাদ মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আল আমিন অভিযোগ করেন, মিছিলটি নতুন বাজার এলাকায় বিজেপি অফিসের সামনে পৌঁছালে সেখান থেকে মিছিল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এতে বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হলে বিক্ষুব্ধ জনতা বিজেপি অফিসে হামলা চালায়।
বিজেপির অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক পার্টির জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সামছুল আলম অবশ্য এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তাঁদের দলীয় অফিস বন্ধ ছিল। বিজেপির জনসমর্থনে ঈর্ষান্বিত হয়ে বিএনপি পরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালিয়েছে।
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে বিজেপি অফিসে হামলা কিংবা কোনো ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে কি না তা আমাদের জানা নেই।’ তিনি আরও জানান, কে বা কারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, সেটা এখনো পুলিশ নিশ্চিত হতে পারেনি।
ভোলার জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে যেকোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন তৎপর রয়েছে।’

করোনা নিয়ন্ত্রণে বন্ধ রাখা হয়েছে দুরপাল্লার বাস। কিন্তু ঘরমুখো মানুষকে কোনভাবেই রাজধানীতে রাখা যাচ্ছে না। বিভিন্ন যানবাহনে কয়েক ধাপে ভেঙ্গে ভেঙ্গে ঢাকা ছাড়ছেন মানুষ। সরকারের পক্ষ থেকে ঢাকা ছাড়তে নিষেধ করায় ঈদের আগ মুহূর্তে রাস্তা কড়াকড়ি হওয়ার আশংকায় আগে ভাগেই নগরবাসি গ্রামমুখী হচ্ছেন। ব্যক্তিগত গাড়ি
০৭ মে ২০২১
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
৩ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগে