জবি সংবাদদাতা

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) অনলাইন ক্লাস প্রত্যাখ্যান করে সশরীরে ক্লাস নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮ তম সিন্ডিকেট সভায় অনলাইন ক্লাসের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করে তা প্রত্যাখ্যান করতে দেখা যায় শিক্ষার্থীদের।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেখা যায়, বয়কট অনলাইন ক্লাসসহ বিভিন্ন বিভাগের ব্যাচের শিক্ষার্থীরা প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে অনলাইন ক্লাস বয়কটের ঘোষণা দিচ্ছেন।
ফেসবুকে নীলাভ নাইম নামের একজন জবি শিক্ষার্থী লিখেন, ‘কোন যুক্তিতে অনলাইন ক্লাস হবে? জবির শিক্ষকেরা আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের পাশে না থাকায়, এখন তাদের অফলাইন ক্লাসে স্টুডেন্টদের ফেস (মুখোমুখি) করার সৎ সাহস হচ্ছে না।’
মো. রাশেদ রানা নামের আরেক শিক্ষার্থী লিখেছেন, ‘করোনা চলিতেছে নাকি, যে অনলাইনে ক্লাস হবে? নাকি দেশে হরতাল চলছে যে শিক্ষকরা আসতে পারবে না। আমাদের হল মুক্ত, নতুন ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন, পদত্যাগের আন্দোলন হবে, এ জন্য শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে আসতে দিবে না। এই সব মুলা আর জবিয়ানরা খাবে না।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সমন্বয়ক মাসুদ রানা বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সাথে আলোচনা না করে অনলাইন ক্লাসের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সিদ্ধান্ত বর্জন করলাম।’
এ দিকে হিসাববিজ্ঞান বিভাগের ১৮ তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা অনলাইন ক্লাস প্রত্যাখ্যান করে প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। এ বিষয়ে তাফহিম রাফি বলেন, ‘ভিসি ও প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ, হল মুক্ত ও অন্যান্য ন্যায্য দাবিগুলো আদায় না হওয়া পর্যন্ত, আমরা সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করলাম। যে দিন আমরা আমাদের ন্যায্য অধিকারগুলো ফিরে পাব, সেদিন আমরা ফিরে যাব আমাদের ক্লাসরুমে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম বলেন, ‘শুধু আমরা না, কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইন ক্লাস নেবে। আর আগে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন হোক, তারপর সিদ্ধান্ত নেব। তখন আমরা অনলাইন ক্লাস থেকে অফলাইনে চলে যাব।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) অনলাইন ক্লাস প্রত্যাখ্যান করে সশরীরে ক্লাস নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮ তম সিন্ডিকেট সভায় অনলাইন ক্লাসের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করে তা প্রত্যাখ্যান করতে দেখা যায় শিক্ষার্থীদের।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেখা যায়, বয়কট অনলাইন ক্লাসসহ বিভিন্ন বিভাগের ব্যাচের শিক্ষার্থীরা প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে অনলাইন ক্লাস বয়কটের ঘোষণা দিচ্ছেন।
ফেসবুকে নীলাভ নাইম নামের একজন জবি শিক্ষার্থী লিখেন, ‘কোন যুক্তিতে অনলাইন ক্লাস হবে? জবির শিক্ষকেরা আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের পাশে না থাকায়, এখন তাদের অফলাইন ক্লাসে স্টুডেন্টদের ফেস (মুখোমুখি) করার সৎ সাহস হচ্ছে না।’
মো. রাশেদ রানা নামের আরেক শিক্ষার্থী লিখেছেন, ‘করোনা চলিতেছে নাকি, যে অনলাইনে ক্লাস হবে? নাকি দেশে হরতাল চলছে যে শিক্ষকরা আসতে পারবে না। আমাদের হল মুক্ত, নতুন ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন, পদত্যাগের আন্দোলন হবে, এ জন্য শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে আসতে দিবে না। এই সব মুলা আর জবিয়ানরা খাবে না।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সমন্বয়ক মাসুদ রানা বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সাথে আলোচনা না করে অনলাইন ক্লাসের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সিদ্ধান্ত বর্জন করলাম।’
এ দিকে হিসাববিজ্ঞান বিভাগের ১৮ তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা অনলাইন ক্লাস প্রত্যাখ্যান করে প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। এ বিষয়ে তাফহিম রাফি বলেন, ‘ভিসি ও প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ, হল মুক্ত ও অন্যান্য ন্যায্য দাবিগুলো আদায় না হওয়া পর্যন্ত, আমরা সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করলাম। যে দিন আমরা আমাদের ন্যায্য অধিকারগুলো ফিরে পাব, সেদিন আমরা ফিরে যাব আমাদের ক্লাসরুমে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম বলেন, ‘শুধু আমরা না, কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইন ক্লাস নেবে। আর আগে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন হোক, তারপর সিদ্ধান্ত নেব। তখন আমরা অনলাইন ক্লাস থেকে অফলাইনে চলে যাব।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
২০ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে