টঙ্গী (গাজীপুর) ও সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধসহ বিভিন্ন দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো আজ সোমবার গাজীপুরের টঙ্গী ও ঢাকার আশুলিয়ায় বিক্ষোভ করেছেন পোশাকশ্রমিকেরা। এ সময় বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা কারখানা ভাঙচুরের চেষ্টা চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রায় ৫০টি কারখানা ছুটি ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
এর আগে গতকাল রোববার একই দাবিতে টঙ্গী, আশুলিয়া ও ধামরাইয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান শ্রমিকেরা। শ্রমিক আন্দোলনের মুখে প্রায় ১৫টি পোশাক কারখানা ছুটি ঘোষণা করা হয়।
আজ সকালে টঙ্গীর বিসিক এলাকায় নিজ নিজ কারখানায় কাজে যোগ দেন শ্রমিকেরা। সাড়ে ৯টার দিকে চাকরিচ্যুত তিন শতাধিক শ্রমিক কয়েক ধাপে ১১টি পোশাক কারখানার ফটকে অবস্থান নেন। এ সময় কারখানায় কর্মরত শ্রমিকদের সঙ্গে চাকরিচ্যুতদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
এ সময় চাকরিচ্যুত অন্তত দুজন শ্রমিক আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। পরে আন্দোলনকারীরা বাদশা মিয়াকে (২১) নামে একজনকে উদ্ধার করে টঙ্গী শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেন। অপর আহত নারী শ্রমিক নিজ বাসায় ফিরে যান। তাঁর নাম–পরিচয় জানা যায়নি। পরে চাকরিচ্যুত শ্রমিকেরা কারখানা ভাঙচুরের চেষ্টা করলে ছুটি ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
কারখানাগুলো হলো—টঙ্গীর বিসিক এলাকার টসি নিট ফেব্রিকস লিমিটেড, ন্যাশনাল কম্পোজিট লিমিটেড, পেট্রিয়ট ইকো অ্যাপারেল লিমিটেড, বেলিসিমা অ্যাপারেলস লিমিটেড, জিনস অ্যান্ড পোলো লিমিটেড, টেঙ্গন গার্মেন্টস লিমিটেড, রেডিসন গার্মেন্টস লিমিটেড, সুমি অ্যাপারেলস লিমিটেড, আরবিএস গার্মেন্টস লিমিটেড, গার্ডেন টেক্সটাইল লিমিটেড ও তাজকিয়া অ্যাপারেলস লিমিটেড।
চাকরিচ্যুত শ্রমিক মো. রনি বলেন, ‘আমরা কয়েক সপ্তাহ আগেও বিক্ষোভ করেছিলাম। কারখানাগুলোতে চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে নারী শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। আজ চাকরিতে থাকা শ্রমিকেরা আমাদের সঙ্গে যোগ দেয়নি। আমরা সড়কে বসে আছি। আমাদের দাবি না মেনে নিলে কোনো গার্মেন্টসে শ্রমিকদের ঢুকতে দেওয়া হবে না।’
সুমি অ্যাপারেলসে স্বত্বাধিকারী রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চাকরিতে বৈষম্য নয়, একটি গোষ্ঠী পোশাকশিল্পে অরাজকতা তৈরি করতে কিছু বিচ্ছিন্ন শ্রমিকদের একত্রিত করে উসকে দিচ্ছে। আজ কারখানা বন্ধ রাখতে হয়েছে। এভাবে অযৌক্তিক আন্দোলন চলতে থাকলে আমাদের বড় ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।’ আন্দোলনে পুলিশ কোনো ভূমিকা পালন করছে না বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে গাজীপুর শিল্প পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মোশারফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, চাকরিতে বৈষম্য ও পুরুষ শ্রমিকদের নিয়োগে অগ্রাধিকারের দাবি জানিয়ে কয়েক শ চাকরিচ্যুত শ্রমিক ১১টি কারখানায় ভাঙচুর চালায়।
অপর দিকে একই সময় নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের পলাশবাড়ী এলাকায় বিক্ষোভ করেন জিএবি (গিল্ডান) নামে একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। ঢাকা ইপিজেডের সামনের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন চাকরিপ্রত্যাশী শ্রমিকেরা। বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর সড়কের নরসিংহপুর এলাকায় কয়েকটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরাও বিক্ষোভ করেন।
খবর পেয়ে শিল্প পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে শ্রমিকদের বুঝিয়ে বাইপাইল–আবদুল্লাহপুর সড়ক থেকে সরিয়ে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। কিন্তু ডিইপিজেডের সামনে বিকেল পর্যন্ত বিক্ষোভ চলে।
এ ঘটনায় গিল্ডান কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে নোটিশ টানিয়ে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে, সাম্প্রতিক অনাকাঙ্ক্ষিত ও অপ্রত্যাশিত ঘটনার কারণে আমাদের (গিল্ডান বাংলাদেশ) সব কারখানা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
এর অল্প দূরে পার্ল গার্মেন্টস কারখানার ফটকে আজ সবেতন ছুটির নোটিশ টানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জিএবি (গিল্ডান) কারখানার এক শ্রমিক বলেন, ‘আমরা যৌক্তিক দাবিতে আন্দোলন করছি। আমাদের ১১টি দাবি আছে, এগুলো মানতে হবে। দাবির মধ্যে রয়েছে—যারা আন্দোলন করছে তাদের যেন চাকরিচ্যুত করা না হয়, যারা চাকরি করছে তাদের অন্তত ১০ বছরের চাকরির নিশ্চয়তা, হাজিরা বোনাস ৩০০ টাকার পরিবর্তে ৮০০ টাকা করতে হবে, প্রমোশনের ক্ষেত্রে চাকরির বয়স কমপক্ষে তিন বছর ও যোগ্যতা অনুসারে হতে হবে।
এ বিষয়ে শিল্প পুলিশ–১–এর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ সারোয়ার আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন কারখানার শ্রমিকেরা ছাঁটাই বন্ধ, হাজিরা বোনাসসহ নানা দাবিতে বিক্ষোভ করেন। ডিইপিজেডের সামনে চাকরির দাবিতে বিক্ষোভ করে সড়ক অবরোধ করে রাখে বিক্ষুব্ধরা। এমন পরিস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট কারখানা কর্তৃপক্ষ এখন পর্যন্ত ৩৫–৪০টি কারখানা ছুটি ঘোষণা করেছে।’

শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধসহ বিভিন্ন দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো আজ সোমবার গাজীপুরের টঙ্গী ও ঢাকার আশুলিয়ায় বিক্ষোভ করেছেন পোশাকশ্রমিকেরা। এ সময় বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা কারখানা ভাঙচুরের চেষ্টা চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রায় ৫০টি কারখানা ছুটি ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
এর আগে গতকাল রোববার একই দাবিতে টঙ্গী, আশুলিয়া ও ধামরাইয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান শ্রমিকেরা। শ্রমিক আন্দোলনের মুখে প্রায় ১৫টি পোশাক কারখানা ছুটি ঘোষণা করা হয়।
আজ সকালে টঙ্গীর বিসিক এলাকায় নিজ নিজ কারখানায় কাজে যোগ দেন শ্রমিকেরা। সাড়ে ৯টার দিকে চাকরিচ্যুত তিন শতাধিক শ্রমিক কয়েক ধাপে ১১টি পোশাক কারখানার ফটকে অবস্থান নেন। এ সময় কারখানায় কর্মরত শ্রমিকদের সঙ্গে চাকরিচ্যুতদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
এ সময় চাকরিচ্যুত অন্তত দুজন শ্রমিক আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। পরে আন্দোলনকারীরা বাদশা মিয়াকে (২১) নামে একজনকে উদ্ধার করে টঙ্গী শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেন। অপর আহত নারী শ্রমিক নিজ বাসায় ফিরে যান। তাঁর নাম–পরিচয় জানা যায়নি। পরে চাকরিচ্যুত শ্রমিকেরা কারখানা ভাঙচুরের চেষ্টা করলে ছুটি ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
কারখানাগুলো হলো—টঙ্গীর বিসিক এলাকার টসি নিট ফেব্রিকস লিমিটেড, ন্যাশনাল কম্পোজিট লিমিটেড, পেট্রিয়ট ইকো অ্যাপারেল লিমিটেড, বেলিসিমা অ্যাপারেলস লিমিটেড, জিনস অ্যান্ড পোলো লিমিটেড, টেঙ্গন গার্মেন্টস লিমিটেড, রেডিসন গার্মেন্টস লিমিটেড, সুমি অ্যাপারেলস লিমিটেড, আরবিএস গার্মেন্টস লিমিটেড, গার্ডেন টেক্সটাইল লিমিটেড ও তাজকিয়া অ্যাপারেলস লিমিটেড।
চাকরিচ্যুত শ্রমিক মো. রনি বলেন, ‘আমরা কয়েক সপ্তাহ আগেও বিক্ষোভ করেছিলাম। কারখানাগুলোতে চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে নারী শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। আজ চাকরিতে থাকা শ্রমিকেরা আমাদের সঙ্গে যোগ দেয়নি। আমরা সড়কে বসে আছি। আমাদের দাবি না মেনে নিলে কোনো গার্মেন্টসে শ্রমিকদের ঢুকতে দেওয়া হবে না।’
সুমি অ্যাপারেলসে স্বত্বাধিকারী রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চাকরিতে বৈষম্য নয়, একটি গোষ্ঠী পোশাকশিল্পে অরাজকতা তৈরি করতে কিছু বিচ্ছিন্ন শ্রমিকদের একত্রিত করে উসকে দিচ্ছে। আজ কারখানা বন্ধ রাখতে হয়েছে। এভাবে অযৌক্তিক আন্দোলন চলতে থাকলে আমাদের বড় ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।’ আন্দোলনে পুলিশ কোনো ভূমিকা পালন করছে না বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে গাজীপুর শিল্প পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মোশারফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, চাকরিতে বৈষম্য ও পুরুষ শ্রমিকদের নিয়োগে অগ্রাধিকারের দাবি জানিয়ে কয়েক শ চাকরিচ্যুত শ্রমিক ১১টি কারখানায় ভাঙচুর চালায়।
অপর দিকে একই সময় নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের পলাশবাড়ী এলাকায় বিক্ষোভ করেন জিএবি (গিল্ডান) নামে একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। ঢাকা ইপিজেডের সামনের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন চাকরিপ্রত্যাশী শ্রমিকেরা। বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর সড়কের নরসিংহপুর এলাকায় কয়েকটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরাও বিক্ষোভ করেন।
খবর পেয়ে শিল্প পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে শ্রমিকদের বুঝিয়ে বাইপাইল–আবদুল্লাহপুর সড়ক থেকে সরিয়ে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। কিন্তু ডিইপিজেডের সামনে বিকেল পর্যন্ত বিক্ষোভ চলে।
এ ঘটনায় গিল্ডান কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে নোটিশ টানিয়ে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে, সাম্প্রতিক অনাকাঙ্ক্ষিত ও অপ্রত্যাশিত ঘটনার কারণে আমাদের (গিল্ডান বাংলাদেশ) সব কারখানা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
এর অল্প দূরে পার্ল গার্মেন্টস কারখানার ফটকে আজ সবেতন ছুটির নোটিশ টানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জিএবি (গিল্ডান) কারখানার এক শ্রমিক বলেন, ‘আমরা যৌক্তিক দাবিতে আন্দোলন করছি। আমাদের ১১টি দাবি আছে, এগুলো মানতে হবে। দাবির মধ্যে রয়েছে—যারা আন্দোলন করছে তাদের যেন চাকরিচ্যুত করা না হয়, যারা চাকরি করছে তাদের অন্তত ১০ বছরের চাকরির নিশ্চয়তা, হাজিরা বোনাস ৩০০ টাকার পরিবর্তে ৮০০ টাকা করতে হবে, প্রমোশনের ক্ষেত্রে চাকরির বয়স কমপক্ষে তিন বছর ও যোগ্যতা অনুসারে হতে হবে।
এ বিষয়ে শিল্প পুলিশ–১–এর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ সারোয়ার আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন কারখানার শ্রমিকেরা ছাঁটাই বন্ধ, হাজিরা বোনাসসহ নানা দাবিতে বিক্ষোভ করেন। ডিইপিজেডের সামনে চাকরির দাবিতে বিক্ষোভ করে সড়ক অবরোধ করে রাখে বিক্ষুব্ধরা। এমন পরিস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট কারখানা কর্তৃপক্ষ এখন পর্যন্ত ৩৫–৪০টি কারখানা ছুটি ঘোষণা করেছে।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৫ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে