Ajker Patrika

সাবেক এসপি বাবুল ও ইলিয়াসের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবেদন জমা পেছাল

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ২১ মার্চ ২০২৩, ১৫: ৫১
সাবেক এসপি বাবুল ও ইলিয়াসের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবেদন জমা পেছাল

পুলিশের সাবেক এসপি বাবুল আক্তার ও ইলিয়াস হোসেনসহ চারজনের বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২৭ এপ্রিল দিন ধার্য করা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আশেক ইমাম এই তারিখ ধার্য করেন। আজ প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল না করায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।

মামলার অন্য দুই আসামি হলেন বাবুল আক্তারের ভাই মো. হাবিবুর রহমান লাবু ও বাবা মো. আব্দুল ওয়াদুদ মিয়া। 

এর আগে গত বছর ২৭ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় মামলাটি করেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান বনজ কুমার মজুমদার। মামলায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে অভিযোগ আনা হয়।

বাদী বনজ কুমার এজাহারে উল্লেখ করেন, তাঁর নেতৃত্বাধীন তদন্ত সংস্থা পিবিআই দেশের চাঞ্চল্যকর মিতু হত্যা মামলা তদন্তাধীন থাকাকালে প্রধান আসামি সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আকতারের নাম বেরিয়ে এলে তাঁকে গ্রেপ্তার করে। কিন্তু মিতু হত্যার মামলার তদন্ত ভিন্ন খাতে নিতে ও পুলিশ-পিবিআইয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার জন্য কারাগারে থাকা বাবুল আকতার এবং অপর আসামিরা দেশ-বিদেশে অবস্থান করে অপরাধমূলক বিভিন্ন অপকৌশল এবং ষড়যন্ত্রের আশ্রয় নেন। এরই ধারাবাহিকতায় গত বছর ৩ সেপ্টেম্বর বাবুল আকতার ও অন্যান্য আসামিদের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ প্ররোচনায় সাংবাদিক ইলিয়াস হোসাইন তাঁর ইউটিউবে ‘স্ত্রী খুন স্বামী জেলে খুনি পেয়েছে তদন্তের দায়িত্ব’ শিরোনামে একটি ভিডিও আপলোড করেন।

এজাহারে আরও বলা হয়, বিভিন্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্যের মাধ্যমে ইলিয়াস হোসাইন ভিডিওতে প্রচারিত বক্তব্যে দেশের ভাবমূর্তি এবং দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার উসকানি, বাংলাদেশ পুলিশ এবং পিবিআই ও বিশেষ করে বাদীর (বনজ কুমার মজুমদার) মান-সম্মান ক্ষুণ্ণ করার জন্য বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করেছেন। যা দেশের সাধারণ মানুষের মাঝে নেতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করেছে।

এজাহারে ওই ভিডিওর বিভিন্ন অভিযোগ খণ্ডন করে বলা হয়, ইলিয়াস তাঁর বক্তব্যের মাধ্যমে রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি এবং বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করা, রাষ্ট্রের হিন্দু-মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে শত্রুতা, ঘৃণা-বিদ্বেষ, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট ও অস্থিরতা এবং বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অপপ্রয়াস করেছেন।

এজাহারে আরও বলা হয়, শুধু মিতু হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারকাজকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে বাবুলের ভাই মো. হাবিবুর রহমান লাবু, তাঁর বাবা আসামি আব্দুল ওয়াদুদ মিয়া ও আসামি বাবুল আকতারের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ প্ররোচনায় সাংবাদিক ইলিয়াস মিথ্যা-বানোয়াট ও ভিত্তিহীন বক্তব্যের ভিডিও ফেসবুক-ইউটিউবে দেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ধর্ম অবমাননার অভিযোগ: তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী রিমান্ডে

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে করা মামলায় রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের ২০২৩–২৪ সেশনের এক শিক্ষার্থীকে দুই দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাত উল্লাহ তাঁকে রিমান্ডে নেওয়ার এ নির্দেশ দেন।

কারাগার থেকে ওই শিক্ষার্থীকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তাঁকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। অন্যদিকে শিক্ষার্থীর পক্ষে রিমান্ড বাতিল করে জামিনের আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী। শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন এবং দুদিনের পুলিশ রিমান্ডে দেওয়ার নির্দেশ দেন।

ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের অতিরিক্ত পিপি মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন রিমান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

গত ২৬ নভেম্বর তিতুমীর কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা ওই শিক্ষার্থীকে ডেকে কলেজে নেন এবং বনানী থানা-পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন।

ওই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, ‘ফারিহা আক্তার’ নামের একটি ফেসবুক আইডি ‘শাহ মাহমুদ’ নামের আরেক ফেসবুক আইডির একটি পোস্টের নিচে মন্তব্য করে। ওই মন্তব্যে নবী মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে কটূক্তি করা হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। পরে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা জানতে পারেন, ফারিহা আক্তার নামের আইডিটি নকল এবং সেটি ব্যবহার করতেন ওই শিক্ষার্থী।

ওই মন্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। পরে শিক্ষার্থীরা তাঁকে ক্যাম্পাসে আটক করেন এবং ঘটনাটি কলেজ প্রশাসনকে অবহিত করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কলেজ কর্তৃপক্ষ তাঁকে অধ্যক্ষের কক্ষে নিয়ে আসে। সেখানে প্রশাসনের উপস্থিতিতে ওই শিক্ষার্থী নিজের কর্মকাণ্ডের কথা স্বীকার করেন। তাঁকে আটকের পর বনানী থানায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে মামলা হয়।

মামলায় বলা হয়েছে, ওই শিক্ষার্থী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্যসহ মুসলিম নারীদের পোশাক ও আচরণ নিয়ে আপত্তিকর কথা লিখতেন ফেসবুকে। এগুলো শুধু ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানে না, বরং নারীদের মর্যাদাকেও অপমান করে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ব্রাকসু নির্বাচন কমিশনকে মেরুদণ্ডহীন আখ্যা দিল ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেল

বেরোবি প্রতিনিধি 
ব্রাকসু নির্বাচন কমিশনকে মেরুদণ্ডহীন আখ্যা দিল ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেল

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (ব্রাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন কমিশনের প্রতি অনাস্থা প্রকাশ এবং মেরুদণ্ডহীন আখ্যা দিয়েছে ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেল ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী সংসদ। নির্বাচনের চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় একাধিক ভুলত্রুটি ও এক পক্ষের চাপে তড়িঘড়ি করে নির্বাচনের দিকে ধাবিত হচ্ছে—এমন অভিযোগ তুলে আজ সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের দক্ষিণ গেটে সংবাদ সম্মেলন করে এসব কথা বলেন ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী সংসদের নেতারা।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বেরোবি শাখা ছাত্রদলের সহসভাপতি মো. মাইদুল ইসলাম বাপ্পি বলেন, শিক্ষার্থীদের বহুল প্রত্যাশিত ব্রাকসুর গঠনতন্ত্র অনুমোদন হলেও শুরু থেকে প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের চরম অযোগ্যতা ও ব্যর্থতার কারণে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ আজ হাস্যকর বিষয়ে পরিণত হয়েছে।

শিক্ষার্থীদের শীতকালীন ছুটির দাবির বিষয়টি পাশ কাটিয়ে একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়ার জন্য গঠনতন্ত্র ও ভোটার তালিকায় অসংখ্য ভুলত্রুটি নিয়ে তড়িঘড়ি করে একটি বিতর্কিত নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছে নির্বাচন কমিশন। ব্যর্থতার দায় নিয়ে দুবার পদত্যাগ ও একবার নির্বাচনী কার্যক্রম স্থগিত করার পর তারা কথা দিয়েছিল—ভোটার তালিকায় বিদ্যমান ত্রুটিগুলো তারা সংশোধন করে পরবর্তী কার্যক্রম চালিয়ে যাবে।

মাইদুল আরও বলেন, ‘অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, এই প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশন বিতর্কিত। ত্রুটিগুলো নিয়েই তারা আবারও অধিকাংশ শিক্ষার্থীর শীতকালীন ছুটির বিষয়টিকে উপেক্ষা করে একটি পক্ষের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করার জন্য একটি প্রহসনমূলক নির্বাচনের নাটক মঞ্চস্থ করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। মেরুদণ্ডহীন নির্বাচন কমিশনের প্রতি আমরা অনাস্থা প্রকাশ করছি, কারণ, এই কমিশনের সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেওয়ার সক্ষমতা নেই।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খাঞ্জা বিল দখল নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৩০

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের লাখাইয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষ। ছবি: আজকের পত্রিকা
হবিগঞ্জের লাখাইয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষ। ছবি: আজকের পত্রিকা

হবিগঞ্জের লাখাইয়ে ধলেশ্বরীর খাঞ্জা বিল দখল নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষে ৩০ জন আহত হয়েছে। আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সংঘর্ষ থামাতে ব্যর্থ হয়। পরে সেনাবাহিনীর সদস্যরা বেলা ১টার দিকে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

স্থানীয়রা জানায়, ধলেশ্বরী খাঞ্জা বিলের দখল নিয়ে শিবপুর গ্রামের জনকল্যাণ সমবায় সমিতি ও সন্তোষপুর আনন্দময়ী মৎস্যজীবী সমিতির মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। শিবপুরের হারিছ মিয়া জনকল্যাণ সমবায় সমিতির এবং স্বজন গ্রামের আনন্দময়ী মৎস্যজীবী সমিতির নেতৃত্ব দিচ্ছেন ইউপি চেয়ারম্যান আরিফ আহমেদ রুপম। আজ উভয় পক্ষ বিলটি দখল নিয়ে ফের সংঘর্ষে জড়ায়। সংঘর্ষে দুপক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়। এই দুপক্ষের মধ্যে এর আগে তিনবার সংঘর্ষ হয়েছে।

লাখাই থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কৃষ্ণচন্দ্র মিশ্র বলেন, ধলেশ্বরী খাঞ্জা বিল নিয়ে দুটি সমিতির মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। এর জেরে দুপুরে দুপক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়ায়। থানা-পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে সংঘর্ষ থামায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তিনি বলেন, এর আগেও বিল নিয়ে দুপক্ষের লোকজন একাধিকবার সংঘর্ষে জড়িয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

চোখ উপড়ানো নারীর পরিচয় শনাক্ত, ৮ ঘণ্টা পর কথিত প্রেমিক গ্রেপ্তার

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি  
আপডেট : ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬: ২৪
গ্রেপ্তার সোহেল রানা। ছবি: সংগৃহীত
গ্রেপ্তার সোহেল রানা। ছবি: সংগৃহীত

সিরাজগঞ্জ সদরের কাশিয়াহাটা নলিচাপাড়া এলাকার কলাবাগান থেকে উদ্ধার হওয়া চোখ উপড়ানো অজ্ঞাত নারীর পরিচয় শনাক্ত করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে মো. সোহেল রানা (৩৫) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

আজ সোমবার দুপুরে সদর থানা চত্বরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) নাজরান রউফ জানান, নিহত নারীর নাম মোছা. মরিয়ম বেগম (৪৮)। তিনি সদর উপজেলার খোকসাবাড়ী এলাকার বাসিন্দা। গ্রেপ্তার হওয়া সোহেল রানা সদর উপজেলার গুনেরগাঁতী গ্রামের মো. আসাদুল্লাহর ছেলে।

পুলিশ সুপার জানান, মরিয়ম বেগম প্রবাসে থাকতেন। প্রায় দুই-তিন বছর ধরে তাঁর সঙ্গে সোহেলের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সোহেল তাঁকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিলেন। তবে মরিয়ম সময় নিতে চাইলে তাঁদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয় এবং তিনি অন্যত্র সম্পর্ক তৈরি করেন বলে পুলিশের ধারণা।

পুলিশ জানায়, ৫ ডিসেম্বর তাঁরা দুজন কাশিয়াহাটা এলাকায় দেখা করেন। সেখানে তাঁদের মধ্যে তর্ক-বিতর্কের একপর্যায়ে সোহেল মরিয়মকে শ্বাসরোধে হত্যা করে মরদেহ কলাবাগানের ড্রেনে ফেলে রেখে যান। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় প্রায় আট ঘণ্টার মধ্যে সোহেলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ ঘটনায় ওই নারীর ছেলে মানিক হোসেন সদর থানায় মামলা করেন। সংবাদ সম্মেলনে সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আহসানুজ্জামানসহ পুলিশের অন্য কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে গতকাল রোববার দুপুরে স্থানীয় লোকজন কাশিয়াহাটা এলাকার আবাদি জমির পাশের একটি কলাবাগানে মরদেহ দেখে পুলিশকে খবর দেন। পরে সদর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত