শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের নড়িয়ায় নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ভুয়া বায়না দলিল তৈরি এবং তা ব্যবহার করে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগে তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ও গতকাল বৃহস্পতিবার অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন নড়িয়া উপজেলার কেদারপুর গ্রামের মতিউর রহমান ব্যাপারী (৬০), দক্ষিণ চাকধ গ্রামের সাবিনা আক্তার (২৬) ও কলুকাঠি গ্রামের শিল্পী বেগম (৪২)। সাবিনার শিশুসন্তান থাকায় তাঁকে আদালত জামিন দিয়েছেন। অন্যদের কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, নড়িয়ার দক্ষিণ চাকধ গ্রামের ফজলুল করিম হাওলাদারের ছেলে উজ্জ্বল হাওলাদারের সঙ্গে একই এলাকার মজিদ হাওলাদারের ছেলে বাবু হাওলাদারের জমিজমা-সংক্রান্ত বিরোধ রয়েছে। বিরোধের ধারাবাহিকতায় বাবু হাওলাদার, তাঁর স্ত্রী সাবিনা আক্তার, শ্বশুর মতিউর রহমান ব্যাপারী, বোন শিল্পী বেগমসহ তাঁদের লোকজন মিলে উজ্জ্বল হাওলাদারের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে একটি ভুয়া বায়না দলিল তৈরি করেন। পরে বাবু সাবিনা ২০২৪ সালের ৭ মার্চ স্বাক্ষর জালিয়াতির মাধ্যমে তৈরি করা বায়না দলিল শরীয়তপুর আদালতে দাখিল করে উজ্জ্বল হাওলাদারের বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।
পরে উজ্জ্বল হাওলাদার বাদী হয়ে বাবু হাওলাদার, তাঁর স্ত্রী সাবিনা আক্তার ও শ্বশুর মতিউর রহমান ব্যাপারী ও বোন শিল্পী বেগমসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ভুয়া বায়না দলিল তৈরি এবং তা ব্যবহার করে মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগে শরীয়তপুর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাল্টা মামলা করেন। মামলার তদন্তে সিআইডির ফরেনসিক পরীক্ষায় স্বাক্ষর জালিয়াতির প্রমাণ পাওয়া যায়।
নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম উদ্দিন মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ভুয়া বায়না দলিল তৈরির অভিযোগে করা মামলার তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে এক নারীর শিশুসন্তান থাকায় আদালত তাঁর জামিন আবেদন মঞ্জুর করেছেন। অন্য দুজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মামলার অপর আসামিদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
শরীয়তপুরের নড়িয়ায় নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ভুয়া বায়না দলিল তৈরি এবং তা ব্যবহার করে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগে তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ও গতকাল বৃহস্পতিবার অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন নড়িয়া উপজেলার কেদারপুর গ্রামের মতিউর রহমান ব্যাপারী (৬০), দক্ষিণ চাকধ গ্রামের সাবিনা আক্তার (২৬) ও কলুকাঠি গ্রামের শিল্পী বেগম (৪২)। সাবিনার শিশুসন্তান থাকায় তাঁকে আদালত জামিন দিয়েছেন। অন্যদের কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, নড়িয়ার দক্ষিণ চাকধ গ্রামের ফজলুল করিম হাওলাদারের ছেলে উজ্জ্বল হাওলাদারের সঙ্গে একই এলাকার মজিদ হাওলাদারের ছেলে বাবু হাওলাদারের জমিজমা-সংক্রান্ত বিরোধ রয়েছে। বিরোধের ধারাবাহিকতায় বাবু হাওলাদার, তাঁর স্ত্রী সাবিনা আক্তার, শ্বশুর মতিউর রহমান ব্যাপারী, বোন শিল্পী বেগমসহ তাঁদের লোকজন মিলে উজ্জ্বল হাওলাদারের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে একটি ভুয়া বায়না দলিল তৈরি করেন। পরে বাবু সাবিনা ২০২৪ সালের ৭ মার্চ স্বাক্ষর জালিয়াতির মাধ্যমে তৈরি করা বায়না দলিল শরীয়তপুর আদালতে দাখিল করে উজ্জ্বল হাওলাদারের বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।
পরে উজ্জ্বল হাওলাদার বাদী হয়ে বাবু হাওলাদার, তাঁর স্ত্রী সাবিনা আক্তার ও শ্বশুর মতিউর রহমান ব্যাপারী ও বোন শিল্পী বেগমসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ভুয়া বায়না দলিল তৈরি এবং তা ব্যবহার করে মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগে শরীয়তপুর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাল্টা মামলা করেন। মামলার তদন্তে সিআইডির ফরেনসিক পরীক্ষায় স্বাক্ষর জালিয়াতির প্রমাণ পাওয়া যায়।
নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম উদ্দিন মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ভুয়া বায়না দলিল তৈরির অভিযোগে করা মামলার তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে এক নারীর শিশুসন্তান থাকায় আদালত তাঁর জামিন আবেদন মঞ্জুর করেছেন। অন্য দুজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মামলার অপর আসামিদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
‘সমঝোতা, নাকি মরতে চান’—মোটাদাগে এই প্রস্তাবের আশঙ্কায় এখন দিন গোনেন রাজধানীর পল্লবীর আবাসন ব্যবসায়ীরা। ফোনে বা সরাসরি লোক পাঠিয়ে তাঁদের এই প্রস্তাব দিচ্ছে একদল সন্ত্রাসী। কেউ ভয় পেয়ে সমঝোতা করছেন, কেউ সাড়া না দিয়ে চুপ থাকছেন। তাঁদের বেশির ভাগ থানায় যাচ্ছেন না কিংবা মামলা করছেন না। গত পাঁচ মাসে বৃহত
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) এলাকায় প্রতিদিন বাড়ছে জনসংখ্যা ও নগরায়ণের চাপ। বাড়ছে বর্জ্যের পরিমাণও। অথচ নগরীর বিভিন্ন এলাকায় এখনো ডাস্টবিনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। ফলে বাধ্য হয়ে অনেক বাসিন্দা ও দোকানি ময়লা ফেলছে সড়কের পাশে, ড্রেনে বা খোলা জায়গায়। এতে পরিবেশদূষণের পাশাপাশি উৎকট দুর্গন্ধে
১ ঘণ্টা আগেখুলনা সার্কিট হাউস মাঠের টেনিস গ্রাউন্ডের পাশে চলছে ২১ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা। ৭ জুলাই মেলার উদ্বোধন করেন খুলনার বিভাগীয় কমিশনার ফিরোজ সরকার। মেলার আয়োজক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গতকাল রোববার পর্যন্ত ৬ হাজার ৮৯টি গাছের চারা বিক্রি হয়েছে মেলায়। এর মূল্য ৯ লাখ ২৯ হাজার ৬১৫ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেসার্ভার সমস্যার কারণে কার্যত অচল হয়ে পড়েছে ঠাকুরগাঁওয়ের ভূমি অফিসগুলো। জেলার ৪২টি ইউনিয়ন ভূমি উন্নয়ন কর অফিসে প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে বন্ধ রয়েছে খাজনা পরিশোধ ও মিউটেশন কার্যক্রম। এতে একদিকে যেমন দুর্ভোগে পড়েছেন সেবাপ্রত্যাশীরা, অন্যদিকে সরকার হারাচ্ছে লাখ লাখ টাকার রাজস্ব।
১ ঘণ্টা আগে