নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অবৈধভাবে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যদের পুনর্বহালের দাবিতে আবারও আন্দোলনে নেমেছেন পুলিশ বাহিনীর সাবেক এই সদস্যরা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে একটি পদযাত্রা বের করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে সচিবালয়ের সামনে যাওয়ার চেষ্টা করেন তাঁরা। কিন্তু তাঁদের শিক্ষা ভবনের সামনে আটকে দেয় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত শিক্ষা ভবনের সামনের সড়ক অবরোধ করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন সাবেক পুলিশ সদস্যরা। পাশাপাশি আলোচনার জন্য ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলতে সচিবালয়ে গেছেন।
সচিবালয়ে যাওয়া প্রতিনিধি দলের সদস্যরা হলেন—এএসআই সাইফুল, কনস্টেবল সাদ্দাম, এসআই মামুন, সিরাজুল হক ও শাজাহান সাজু।
সরেজমিনে দেখা যায়, সাবেক পুলিশ সদস্য ও তাঁদের পরিবার এ আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন। তাদের হাতে বিভিন্ন ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড রয়েছে। চাকরি ফিরে পেতে নানা ধরনের স্লোগান দিচ্ছেন। তাদের যেন দ্রুত চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হয়, পদযাত্রা থেকে সরকারের কাছে এ দাবি জানাচ্ছেন। পুলিশের বাঁধায় তারা শিক্ষা ভবনের সামনে শুয়ে পড়ছেন। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে বক্তব্য দিচ্ছেন।
চাকরি ফিরে পেতে আন্দোলনে নামা পুলিশ সদস্যরা বলছেন, বিগত সরকারের আমলে পুলিশের অনেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। তারা তো ঠিকই চাকরি ফিরে পেয়েছেন এবং চাকরি করছেন। বর্তমান আইজিপি ও ডিএমপি কমিশনার বাধ্যতামূলক অবসরে ছিলেন। কিন্তু পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে আইজিপি ও ডিএমপি কমিশনার চাকরি করছেন। তাহলে তাঁরা কেন চাকরি করতে পারবেন না? তাঁদের আশ্বাস দিয়েও এখন চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে না। যারা তাঁদের আশ্বাস দিয়েছিলেন তারা অন্যায় করেছেন এবং আইন ভঙ্গ করেছেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলার জন্য সচিবালয়ে যাওয়া সদস্যরা না ফেরা পর্যন্ত তাঁরা ছাড়বেন না বলেও হুমকি দেন।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া এসআই পদমর্যাদার চাকরিচ্যুত এক পুলিশ সদস্য বলেন, ‘আমরা তো কোনো অন্যায় করিনি। অন্যায়ভাবে আমাদের চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।’
আন্দোলনে অংশ নেওয়া আরেকজন বলেন, ‘আমরা গত ছয় মাস ধরে আন্দোলন করে যাচ্ছি। আমরা যখন শুরুতে আন্দোলন করেছিলাম তখন আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেছি এবং আমাদের দাবি-দাওয়া তুলে ধরেছি। পরে আমরা সাবেক স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে দেখা করি। তিনি আমাদের কাগজপত্র দেখেন এবং বলেন যে-আমাদের দাবি যৌক্তিক এবং আমাদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হবে। তখন তিনি বলেছেন-আন্দোলনরতদের মধ্যে প্রায় ৯৮ শতাংশের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাঁর (তৎকালীন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত) সে আশ্বাসে আমরা আন্দোলন স্থগিত করি। কিন্তু একে একে দিন পার হতে থাকে কিন্তু আমাদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হয়নি। তাই আমরা আবারও আন্দোলনে নেমেছি। আমাদের চাকরি ফিরিয়ে না দেওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন স্থগিত করব না।’
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অবৈধভাবে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যদের পুনর্বহালের দাবিতে আবারও আন্দোলনে নেমেছেন পুলিশ বাহিনীর সাবেক এই সদস্যরা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে একটি পদযাত্রা বের করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে সচিবালয়ের সামনে যাওয়ার চেষ্টা করেন তাঁরা। কিন্তু তাঁদের শিক্ষা ভবনের সামনে আটকে দেয় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত শিক্ষা ভবনের সামনের সড়ক অবরোধ করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন সাবেক পুলিশ সদস্যরা। পাশাপাশি আলোচনার জন্য ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলতে সচিবালয়ে গেছেন।
সচিবালয়ে যাওয়া প্রতিনিধি দলের সদস্যরা হলেন—এএসআই সাইফুল, কনস্টেবল সাদ্দাম, এসআই মামুন, সিরাজুল হক ও শাজাহান সাজু।
সরেজমিনে দেখা যায়, সাবেক পুলিশ সদস্য ও তাঁদের পরিবার এ আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন। তাদের হাতে বিভিন্ন ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড রয়েছে। চাকরি ফিরে পেতে নানা ধরনের স্লোগান দিচ্ছেন। তাদের যেন দ্রুত চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হয়, পদযাত্রা থেকে সরকারের কাছে এ দাবি জানাচ্ছেন। পুলিশের বাঁধায় তারা শিক্ষা ভবনের সামনে শুয়ে পড়ছেন। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে বক্তব্য দিচ্ছেন।
চাকরি ফিরে পেতে আন্দোলনে নামা পুলিশ সদস্যরা বলছেন, বিগত সরকারের আমলে পুলিশের অনেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। তারা তো ঠিকই চাকরি ফিরে পেয়েছেন এবং চাকরি করছেন। বর্তমান আইজিপি ও ডিএমপি কমিশনার বাধ্যতামূলক অবসরে ছিলেন। কিন্তু পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে আইজিপি ও ডিএমপি কমিশনার চাকরি করছেন। তাহলে তাঁরা কেন চাকরি করতে পারবেন না? তাঁদের আশ্বাস দিয়েও এখন চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে না। যারা তাঁদের আশ্বাস দিয়েছিলেন তারা অন্যায় করেছেন এবং আইন ভঙ্গ করেছেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলার জন্য সচিবালয়ে যাওয়া সদস্যরা না ফেরা পর্যন্ত তাঁরা ছাড়বেন না বলেও হুমকি দেন।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া এসআই পদমর্যাদার চাকরিচ্যুত এক পুলিশ সদস্য বলেন, ‘আমরা তো কোনো অন্যায় করিনি। অন্যায়ভাবে আমাদের চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।’
আন্দোলনে অংশ নেওয়া আরেকজন বলেন, ‘আমরা গত ছয় মাস ধরে আন্দোলন করে যাচ্ছি। আমরা যখন শুরুতে আন্দোলন করেছিলাম তখন আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেছি এবং আমাদের দাবি-দাওয়া তুলে ধরেছি। পরে আমরা সাবেক স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে দেখা করি। তিনি আমাদের কাগজপত্র দেখেন এবং বলেন যে-আমাদের দাবি যৌক্তিক এবং আমাদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হবে। তখন তিনি বলেছেন-আন্দোলনরতদের মধ্যে প্রায় ৯৮ শতাংশের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাঁর (তৎকালীন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত) সে আশ্বাসে আমরা আন্দোলন স্থগিত করি। কিন্তু একে একে দিন পার হতে থাকে কিন্তু আমাদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হয়নি। তাই আমরা আবারও আন্দোলনে নেমেছি। আমাদের চাকরি ফিরিয়ে না দেওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন স্থগিত করব না।’
‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এর দ্বিতীয় দিনে নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড ও পুলিশের যৌথ অভিযানে চারজন গ্রেপ্তার হয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১২ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি পরিদর্শন করেছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ক্রাইম সিনের একটি দল। সেখান থেকে তারা বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করছেন বলে জানা গেছে। তবে কী ধরনের আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে, তা জানা যায়নি...
১৯ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুর থেকে গ্রেপ্তার সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের সাবেক সদস্য সদস্য (এমপি) চয়ন ইসলামকে শাহজাদপুর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে সিরাজগঞ্জ থানায় দুটি চাঁদাবাজি মামলা রয়েছে।
২৭ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরের জাফর সওদাগর কলোনিতে অগ্নিকাণ্ডে ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে এক দম্পতি মারা গেছেন। এ ছাড়া ঘটনাস্থল থেকে তাঁদের দুই সন্তানসহ তিনজনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে