আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, টাঙ্গাইল

আসন্ন ঈদযাত্রায় ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তির কারণ হতে পারে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার অংশ। অতিরিক্ত গাড়ির চাপ, আগে যাওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতা, চার লেনে আসা যানবাহন দুই লেনে প্রবেশ এবং চার লেনে উন্নীতকরণের কাজের ধীরগতির কারণে এ শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। যদিও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মহাসড়কের ওই অংশ পরিদর্শন করে সমস্যা চিহ্নিত এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
জানা যায়, ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের টাঙ্গাইল অংশে রয়েছে ৬৫ কিলোমিটার। এই সড়ক দিয়ে উত্তরবঙ্গের ২৩ জেলার প্রায় ১৫-১৬ হাজার যানবাহন প্রতিদিন চলাচল করে। ঈদের সময় তা ২০-২৫ হাজার অতিক্রম করে। মহাসড়কটির চন্দ্রা এলাকা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত চার লেনে যানবাহন নির্বিঘ্নে যাতায়াত করে। বিপাকে পড়ে এলেঙ্গায় এসে। কারণ এলেঙ্গা থেকে যমুনা সেতু পূর্বপার গোলচত্বর পর্যন্ত সাড়ে ১৩ কিলোমিটার সড়ক হলো দুই লেনের। অপর দিকে এই সড়কটি চার লেনে উন্নীতকরণের কাজের ধীরগতি, ভোগান্তি বাড়াচ্ছে। আবার অনেক সময় দুর্ঘটনার কারণে ভোগান্তি পোহাতে হয় যাত্রীদের।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এই মহাসড়কের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার চার লেনে উন্নীতকরণের কাজ পেয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আব্দুল মোনায়েম লিমিটেড। প্রায় ৬০১ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার সড়কে ১টি ফ্লাইওভার, ৮টি ব্রিজ, ১০টি কালভার্ট, ২টি আন্ডারপাস ও ১টি সার্ভিস লেন নির্মাণের কথা। গত বছরের ডিসেম্বরে কাজটি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনো তা যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
ঢাকা-সিরাজগঞ্জ চলাচলকারী একটি বাসের চালক রফিকুল ইসলাম জানান, ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে চন্দ্রা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত নির্বিঘ্নে চলাচল করা যায়। কিন্তু এলেঙ্গা থেকে যমুনা সেতুর পূর্বপারে গোলচত্বর পর্যন্ত দুই লেন গাড়ি এক লেনে চলাচলের কারণে ভোগান্তি পোহাতে হয়।
জেনিন সার্ভিসের ভুট্টু মিয়া বলেন, ‘দূরপাল্লার গাড়ি পাল্লাপাল্লি করে এসে চার লেন থেকে দুই লেনে প্রবেশ করে। এ সময় গতি থেমে যায়। কোনো গাড়ি নষ্ট হলে সারতে সারতেই কয়েক কিলোমিটার যানজট দেখা দেয়। আবার নির্মাণকাজ চলমান থাকায় অনেক জায়গায় এক লেনে চলাচল করতে হয়। তখন বাসের গতি একেবারেই নেমে যায় এবং বিপরীতমুখী গাড়ি অতিক্রম ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। উন্নয়নকাজ চলমান এলাকায় যানজট-ভোগান্তির আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে।’
সড়ক ও জনপথ বিভাগ টাঙ্গাইলের নির্বাহী প্রকৌশলী ড. সিনথিয়া আজমেরী খান জানান, ঈদে ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তি লাঘবের জন্য ঈদের ১০ দিন আগেই সব ধরনের নির্মাণকাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। শেষ না হলে চলাচলের উপযোগী করে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আব্দুল মোনেম লিমিটেডের প্রজেক্ট ম্যানেজার রবিউল আওয়াল বলেন, ‘ঈদ উপলক্ষে যান চলাচলের জন্য চার লেন উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এ জন্য শ্রমিকেরা দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন। যানজট দূর করতে চার লেন কিছুটা হলেও ভোগান্তি কমাবে।’
যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবির পাভেল জানান, ঈদে যানবাহনের বাড়তি চাপ সামলানোর জন্য টোল আদায়ের ৯টি অতিরিক্ত বুথ স্থাপন করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেলের জন্যও ২টি বুথ থাকবে ভোগান্তি লাঘবের জন্য।
টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) রাকিবুল হাসান রাসেল বলেন, গত ঈদযাত্রার দুর্বলতা চিহ্নিত করে বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে সমন্বয় সভার মাধ্যমে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এই মহাসড়কের টাঙ্গাইল অংশকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যানজটমুক্ত রাখার জন্য সাত শতাধিক পুলিশ সড়কে দায়িত্ব পালন করবে। এ ছাড়া আনসার বাহিনী কাজ করার পাশাপাশি শ্রমিক ফেডারেশন স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালন করবে। সড়কের চাপ কমানোর জন্য উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকাগামী যানবাহনগুলোর যমুনা সেতু গোলচত্বর থেকে ভূঞাপুর লিংকরোড ব্যবহার করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

আসন্ন ঈদযাত্রায় ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তির কারণ হতে পারে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার অংশ। অতিরিক্ত গাড়ির চাপ, আগে যাওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতা, চার লেনে আসা যানবাহন দুই লেনে প্রবেশ এবং চার লেনে উন্নীতকরণের কাজের ধীরগতির কারণে এ শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। যদিও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মহাসড়কের ওই অংশ পরিদর্শন করে সমস্যা চিহ্নিত এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
জানা যায়, ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের টাঙ্গাইল অংশে রয়েছে ৬৫ কিলোমিটার। এই সড়ক দিয়ে উত্তরবঙ্গের ২৩ জেলার প্রায় ১৫-১৬ হাজার যানবাহন প্রতিদিন চলাচল করে। ঈদের সময় তা ২০-২৫ হাজার অতিক্রম করে। মহাসড়কটির চন্দ্রা এলাকা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত চার লেনে যানবাহন নির্বিঘ্নে যাতায়াত করে। বিপাকে পড়ে এলেঙ্গায় এসে। কারণ এলেঙ্গা থেকে যমুনা সেতু পূর্বপার গোলচত্বর পর্যন্ত সাড়ে ১৩ কিলোমিটার সড়ক হলো দুই লেনের। অপর দিকে এই সড়কটি চার লেনে উন্নীতকরণের কাজের ধীরগতি, ভোগান্তি বাড়াচ্ছে। আবার অনেক সময় দুর্ঘটনার কারণে ভোগান্তি পোহাতে হয় যাত্রীদের।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এই মহাসড়কের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার চার লেনে উন্নীতকরণের কাজ পেয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আব্দুল মোনায়েম লিমিটেড। প্রায় ৬০১ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার সড়কে ১টি ফ্লাইওভার, ৮টি ব্রিজ, ১০টি কালভার্ট, ২টি আন্ডারপাস ও ১টি সার্ভিস লেন নির্মাণের কথা। গত বছরের ডিসেম্বরে কাজটি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনো তা যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
ঢাকা-সিরাজগঞ্জ চলাচলকারী একটি বাসের চালক রফিকুল ইসলাম জানান, ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে চন্দ্রা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত নির্বিঘ্নে চলাচল করা যায়। কিন্তু এলেঙ্গা থেকে যমুনা সেতুর পূর্বপারে গোলচত্বর পর্যন্ত দুই লেন গাড়ি এক লেনে চলাচলের কারণে ভোগান্তি পোহাতে হয়।
জেনিন সার্ভিসের ভুট্টু মিয়া বলেন, ‘দূরপাল্লার গাড়ি পাল্লাপাল্লি করে এসে চার লেন থেকে দুই লেনে প্রবেশ করে। এ সময় গতি থেমে যায়। কোনো গাড়ি নষ্ট হলে সারতে সারতেই কয়েক কিলোমিটার যানজট দেখা দেয়। আবার নির্মাণকাজ চলমান থাকায় অনেক জায়গায় এক লেনে চলাচল করতে হয়। তখন বাসের গতি একেবারেই নেমে যায় এবং বিপরীতমুখী গাড়ি অতিক্রম ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। উন্নয়নকাজ চলমান এলাকায় যানজট-ভোগান্তির আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে।’
সড়ক ও জনপথ বিভাগ টাঙ্গাইলের নির্বাহী প্রকৌশলী ড. সিনথিয়া আজমেরী খান জানান, ঈদে ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তি লাঘবের জন্য ঈদের ১০ দিন আগেই সব ধরনের নির্মাণকাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। শেষ না হলে চলাচলের উপযোগী করে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আব্দুল মোনেম লিমিটেডের প্রজেক্ট ম্যানেজার রবিউল আওয়াল বলেন, ‘ঈদ উপলক্ষে যান চলাচলের জন্য চার লেন উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এ জন্য শ্রমিকেরা দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন। যানজট দূর করতে চার লেন কিছুটা হলেও ভোগান্তি কমাবে।’
যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবির পাভেল জানান, ঈদে যানবাহনের বাড়তি চাপ সামলানোর জন্য টোল আদায়ের ৯টি অতিরিক্ত বুথ স্থাপন করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেলের জন্যও ২টি বুথ থাকবে ভোগান্তি লাঘবের জন্য।
টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) রাকিবুল হাসান রাসেল বলেন, গত ঈদযাত্রার দুর্বলতা চিহ্নিত করে বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে সমন্বয় সভার মাধ্যমে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এই মহাসড়কের টাঙ্গাইল অংশকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যানজটমুক্ত রাখার জন্য সাত শতাধিক পুলিশ সড়কে দায়িত্ব পালন করবে। এ ছাড়া আনসার বাহিনী কাজ করার পাশাপাশি শ্রমিক ফেডারেশন স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালন করবে। সড়কের চাপ কমানোর জন্য উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকাগামী যানবাহনগুলোর যমুনা সেতু গোলচত্বর থেকে ভূঞাপুর লিংকরোড ব্যবহার করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, টাঙ্গাইল

আসন্ন ঈদযাত্রায় ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তির কারণ হতে পারে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার অংশ। অতিরিক্ত গাড়ির চাপ, আগে যাওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতা, চার লেনে আসা যানবাহন দুই লেনে প্রবেশ এবং চার লেনে উন্নীতকরণের কাজের ধীরগতির কারণে এ শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। যদিও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মহাসড়কের ওই অংশ পরিদর্শন করে সমস্যা চিহ্নিত এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
জানা যায়, ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের টাঙ্গাইল অংশে রয়েছে ৬৫ কিলোমিটার। এই সড়ক দিয়ে উত্তরবঙ্গের ২৩ জেলার প্রায় ১৫-১৬ হাজার যানবাহন প্রতিদিন চলাচল করে। ঈদের সময় তা ২০-২৫ হাজার অতিক্রম করে। মহাসড়কটির চন্দ্রা এলাকা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত চার লেনে যানবাহন নির্বিঘ্নে যাতায়াত করে। বিপাকে পড়ে এলেঙ্গায় এসে। কারণ এলেঙ্গা থেকে যমুনা সেতু পূর্বপার গোলচত্বর পর্যন্ত সাড়ে ১৩ কিলোমিটার সড়ক হলো দুই লেনের। অপর দিকে এই সড়কটি চার লেনে উন্নীতকরণের কাজের ধীরগতি, ভোগান্তি বাড়াচ্ছে। আবার অনেক সময় দুর্ঘটনার কারণে ভোগান্তি পোহাতে হয় যাত্রীদের।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এই মহাসড়কের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার চার লেনে উন্নীতকরণের কাজ পেয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আব্দুল মোনায়েম লিমিটেড। প্রায় ৬০১ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার সড়কে ১টি ফ্লাইওভার, ৮টি ব্রিজ, ১০টি কালভার্ট, ২টি আন্ডারপাস ও ১টি সার্ভিস লেন নির্মাণের কথা। গত বছরের ডিসেম্বরে কাজটি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনো তা যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
ঢাকা-সিরাজগঞ্জ চলাচলকারী একটি বাসের চালক রফিকুল ইসলাম জানান, ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে চন্দ্রা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত নির্বিঘ্নে চলাচল করা যায়। কিন্তু এলেঙ্গা থেকে যমুনা সেতুর পূর্বপারে গোলচত্বর পর্যন্ত দুই লেন গাড়ি এক লেনে চলাচলের কারণে ভোগান্তি পোহাতে হয়।
জেনিন সার্ভিসের ভুট্টু মিয়া বলেন, ‘দূরপাল্লার গাড়ি পাল্লাপাল্লি করে এসে চার লেন থেকে দুই লেনে প্রবেশ করে। এ সময় গতি থেমে যায়। কোনো গাড়ি নষ্ট হলে সারতে সারতেই কয়েক কিলোমিটার যানজট দেখা দেয়। আবার নির্মাণকাজ চলমান থাকায় অনেক জায়গায় এক লেনে চলাচল করতে হয়। তখন বাসের গতি একেবারেই নেমে যায় এবং বিপরীতমুখী গাড়ি অতিক্রম ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। উন্নয়নকাজ চলমান এলাকায় যানজট-ভোগান্তির আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে।’
সড়ক ও জনপথ বিভাগ টাঙ্গাইলের নির্বাহী প্রকৌশলী ড. সিনথিয়া আজমেরী খান জানান, ঈদে ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তি লাঘবের জন্য ঈদের ১০ দিন আগেই সব ধরনের নির্মাণকাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। শেষ না হলে চলাচলের উপযোগী করে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আব্দুল মোনেম লিমিটেডের প্রজেক্ট ম্যানেজার রবিউল আওয়াল বলেন, ‘ঈদ উপলক্ষে যান চলাচলের জন্য চার লেন উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এ জন্য শ্রমিকেরা দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন। যানজট দূর করতে চার লেন কিছুটা হলেও ভোগান্তি কমাবে।’
যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবির পাভেল জানান, ঈদে যানবাহনের বাড়তি চাপ সামলানোর জন্য টোল আদায়ের ৯টি অতিরিক্ত বুথ স্থাপন করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেলের জন্যও ২টি বুথ থাকবে ভোগান্তি লাঘবের জন্য।
টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) রাকিবুল হাসান রাসেল বলেন, গত ঈদযাত্রার দুর্বলতা চিহ্নিত করে বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে সমন্বয় সভার মাধ্যমে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এই মহাসড়কের টাঙ্গাইল অংশকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যানজটমুক্ত রাখার জন্য সাত শতাধিক পুলিশ সড়কে দায়িত্ব পালন করবে। এ ছাড়া আনসার বাহিনী কাজ করার পাশাপাশি শ্রমিক ফেডারেশন স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালন করবে। সড়কের চাপ কমানোর জন্য উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকাগামী যানবাহনগুলোর যমুনা সেতু গোলচত্বর থেকে ভূঞাপুর লিংকরোড ব্যবহার করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

আসন্ন ঈদযাত্রায় ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তির কারণ হতে পারে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার অংশ। অতিরিক্ত গাড়ির চাপ, আগে যাওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতা, চার লেনে আসা যানবাহন দুই লেনে প্রবেশ এবং চার লেনে উন্নীতকরণের কাজের ধীরগতির কারণে এ শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। যদিও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মহাসড়কের ওই অংশ পরিদর্শন করে সমস্যা চিহ্নিত এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
জানা যায়, ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের টাঙ্গাইল অংশে রয়েছে ৬৫ কিলোমিটার। এই সড়ক দিয়ে উত্তরবঙ্গের ২৩ জেলার প্রায় ১৫-১৬ হাজার যানবাহন প্রতিদিন চলাচল করে। ঈদের সময় তা ২০-২৫ হাজার অতিক্রম করে। মহাসড়কটির চন্দ্রা এলাকা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত চার লেনে যানবাহন নির্বিঘ্নে যাতায়াত করে। বিপাকে পড়ে এলেঙ্গায় এসে। কারণ এলেঙ্গা থেকে যমুনা সেতু পূর্বপার গোলচত্বর পর্যন্ত সাড়ে ১৩ কিলোমিটার সড়ক হলো দুই লেনের। অপর দিকে এই সড়কটি চার লেনে উন্নীতকরণের কাজের ধীরগতি, ভোগান্তি বাড়াচ্ছে। আবার অনেক সময় দুর্ঘটনার কারণে ভোগান্তি পোহাতে হয় যাত্রীদের।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এই মহাসড়কের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার চার লেনে উন্নীতকরণের কাজ পেয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আব্দুল মোনায়েম লিমিটেড। প্রায় ৬০১ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার সড়কে ১টি ফ্লাইওভার, ৮টি ব্রিজ, ১০টি কালভার্ট, ২টি আন্ডারপাস ও ১টি সার্ভিস লেন নির্মাণের কথা। গত বছরের ডিসেম্বরে কাজটি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনো তা যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
ঢাকা-সিরাজগঞ্জ চলাচলকারী একটি বাসের চালক রফিকুল ইসলাম জানান, ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে চন্দ্রা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত নির্বিঘ্নে চলাচল করা যায়। কিন্তু এলেঙ্গা থেকে যমুনা সেতুর পূর্বপারে গোলচত্বর পর্যন্ত দুই লেন গাড়ি এক লেনে চলাচলের কারণে ভোগান্তি পোহাতে হয়।
জেনিন সার্ভিসের ভুট্টু মিয়া বলেন, ‘দূরপাল্লার গাড়ি পাল্লাপাল্লি করে এসে চার লেন থেকে দুই লেনে প্রবেশ করে। এ সময় গতি থেমে যায়। কোনো গাড়ি নষ্ট হলে সারতে সারতেই কয়েক কিলোমিটার যানজট দেখা দেয়। আবার নির্মাণকাজ চলমান থাকায় অনেক জায়গায় এক লেনে চলাচল করতে হয়। তখন বাসের গতি একেবারেই নেমে যায় এবং বিপরীতমুখী গাড়ি অতিক্রম ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। উন্নয়নকাজ চলমান এলাকায় যানজট-ভোগান্তির আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে।’
সড়ক ও জনপথ বিভাগ টাঙ্গাইলের নির্বাহী প্রকৌশলী ড. সিনথিয়া আজমেরী খান জানান, ঈদে ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তি লাঘবের জন্য ঈদের ১০ দিন আগেই সব ধরনের নির্মাণকাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। শেষ না হলে চলাচলের উপযোগী করে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আব্দুল মোনেম লিমিটেডের প্রজেক্ট ম্যানেজার রবিউল আওয়াল বলেন, ‘ঈদ উপলক্ষে যান চলাচলের জন্য চার লেন উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এ জন্য শ্রমিকেরা দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন। যানজট দূর করতে চার লেন কিছুটা হলেও ভোগান্তি কমাবে।’
যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবির পাভেল জানান, ঈদে যানবাহনের বাড়তি চাপ সামলানোর জন্য টোল আদায়ের ৯টি অতিরিক্ত বুথ স্থাপন করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেলের জন্যও ২টি বুথ থাকবে ভোগান্তি লাঘবের জন্য।
টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) রাকিবুল হাসান রাসেল বলেন, গত ঈদযাত্রার দুর্বলতা চিহ্নিত করে বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে সমন্বয় সভার মাধ্যমে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এই মহাসড়কের টাঙ্গাইল অংশকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যানজটমুক্ত রাখার জন্য সাত শতাধিক পুলিশ সড়কে দায়িত্ব পালন করবে। এ ছাড়া আনসার বাহিনী কাজ করার পাশাপাশি শ্রমিক ফেডারেশন স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালন করবে। সড়কের চাপ কমানোর জন্য উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকাগামী যানবাহনগুলোর যমুনা সেতু গোলচত্বর থেকে ভূঞাপুর লিংকরোড ব্যবহার করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

নিহত শামীমের মামা সাব্বির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করেছিলাম শিয়ালের আক্রমণে এমন হয়েছে। কিন্তু হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা জানান, এটি শেয়াল-কুকুরের আক্রমণের চিহ্ন নয়, শিশুটির মাথা ও শরীরে আঘাত করা হয়েছে।’
২৮ মিনিট আগে
পটুয়াখালীর দুমকীতে অটোরিকশা ও সিমেন্টবাহী টমটমের সংঘর্ষে দুজন নিহত ও দুজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে লেবুখালী-বাউফল মহাসড়কের রাজাখালী (স্থানীয় নাম পিছাখালী ব্রিজ) এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগে
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
২ ঘণ্টা আগেসখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

টাঙ্গাইলের সখীপুরে নিখোঁজের ৭ ঘণ্টা পর বন থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার হওয়া শিশু শামীম (১০) মারা গেছে। উদ্ধারের তিন দিন পর গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। আজ শুক্রবার সকালে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত ব্যক্তির মামা সাব্বির হোসেন ও সখীপুর থানা-পুলিশ মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নিহত শামীম উপজেলার কালিয়ানপাড়া গ্রামের শাহিন আলমের ছেলে ও স্থানীয় কীর্তনখোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
নিহত শিশুর পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার দুপুর ১২টার দিকে শামীম বাড়ি থেকে বের হয়। দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও ফিরে না আসায় পরিবারের সদস্যরা সম্ভাব্য বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেন। একপর্যায়ে তাঁরা বাড়ির আশপাশের বনাঞ্চলে অনুসন্ধান চালান। পরে রাত ৮টার দিকে বাড়ি থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে একটি বন থেকে শামীমকে রক্তাক্ত ও অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। রাত ৯টার দিকে তাকে সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার ধানমন্ডিতে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
নিহত শামীমের মামা সাব্বির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করেছিলাম শিয়ালের আক্রমণে এমন হয়েছে। কিন্তু হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা জানান, এটি শেয়াল-কুকুরের আক্রমণের চিহ্ন নয়, শিশুটির মাথা ও শরীরের আঘাত করা হয়েছে।’
সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, নিহত শামীমের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। এ বিষয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।

টাঙ্গাইলের সখীপুরে নিখোঁজের ৭ ঘণ্টা পর বন থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার হওয়া শিশু শামীম (১০) মারা গেছে। উদ্ধারের তিন দিন পর গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। আজ শুক্রবার সকালে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত ব্যক্তির মামা সাব্বির হোসেন ও সখীপুর থানা-পুলিশ মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নিহত শামীম উপজেলার কালিয়ানপাড়া গ্রামের শাহিন আলমের ছেলে ও স্থানীয় কীর্তনখোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
নিহত শিশুর পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার দুপুর ১২টার দিকে শামীম বাড়ি থেকে বের হয়। দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও ফিরে না আসায় পরিবারের সদস্যরা সম্ভাব্য বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেন। একপর্যায়ে তাঁরা বাড়ির আশপাশের বনাঞ্চলে অনুসন্ধান চালান। পরে রাত ৮টার দিকে বাড়ি থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে একটি বন থেকে শামীমকে রক্তাক্ত ও অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। রাত ৯টার দিকে তাকে সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার ধানমন্ডিতে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
নিহত শামীমের মামা সাব্বির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করেছিলাম শিয়ালের আক্রমণে এমন হয়েছে। কিন্তু হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা জানান, এটি শেয়াল-কুকুরের আক্রমণের চিহ্ন নয়, শিশুটির মাথা ও শরীরের আঘাত করা হয়েছে।’
সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, নিহত শামীমের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। এ বিষয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।

আসন্ন ঈদযাত্রায় ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তির কারণ হতে পারে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার অংশ। অতিরিক্ত গাড়ির চাপ, আগে যাওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতা, চার লেনে আসা যানবাহন দুই লেনে প্রবেশ এবং চার লেনে উন্নীতকরণের কাজের ধীরগতির কারণে এ শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।
১৮ মার্চ ২০২৫
পটুয়াখালীর দুমকীতে অটোরিকশা ও সিমেন্টবাহী টমটমের সংঘর্ষে দুজন নিহত ও দুজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে লেবুখালী-বাউফল মহাসড়কের রাজাখালী (স্থানীয় নাম পিছাখালী ব্রিজ) এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগে
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
২ ঘণ্টা আগেদুমকী (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

পটুয়াখালীর দুমকীতে অটোরিকশা ও সিমেন্টবাহী টমটমের সংঘর্ষে দুজন নিহত ও দুজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে লেবুখালী-বাউফল মহাসড়কের রাজাখালী (স্থানীয় নাম পিছাখালী ব্রিজ) এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বগা থেকে আসা যাত্রীবাহী অটোরিকশা বিপরীত দিক থেকে আসা সিমেন্টবাহী টমটমের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে দুমড়েমুচড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলে ছয় বছরের রবিউল নিহত হন। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে ৬০ বছর বয়সী ইব্রাহিম খানকে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত সুমন সরদার (২৫) ও আব্দুল কাদেরকে (৫০) বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, আহত আব্দুল কাদেরের অবস্থা আশঙ্কাজনক। সুমনের একটি হাত সম্পূর্ণ ভেঙে গেছে। নিহত ও আহত ব্যক্তিদের বাড়ি বাউফল উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে।
দুমকী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সেলিম উদ্দীন জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে দুর্ঘটনাকবলিত অটোরিকশা ও টমটমটিকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির পরিবার অভিযোগ করলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

পটুয়াখালীর দুমকীতে অটোরিকশা ও সিমেন্টবাহী টমটমের সংঘর্ষে দুজন নিহত ও দুজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে লেবুখালী-বাউফল মহাসড়কের রাজাখালী (স্থানীয় নাম পিছাখালী ব্রিজ) এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বগা থেকে আসা যাত্রীবাহী অটোরিকশা বিপরীত দিক থেকে আসা সিমেন্টবাহী টমটমের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে দুমড়েমুচড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলে ছয় বছরের রবিউল নিহত হন। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে ৬০ বছর বয়সী ইব্রাহিম খানকে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত সুমন সরদার (২৫) ও আব্দুল কাদেরকে (৫০) বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, আহত আব্দুল কাদেরের অবস্থা আশঙ্কাজনক। সুমনের একটি হাত সম্পূর্ণ ভেঙে গেছে। নিহত ও আহত ব্যক্তিদের বাড়ি বাউফল উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে।
দুমকী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সেলিম উদ্দীন জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে দুর্ঘটনাকবলিত অটোরিকশা ও টমটমটিকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির পরিবার অভিযোগ করলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আসন্ন ঈদযাত্রায় ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তির কারণ হতে পারে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার অংশ। অতিরিক্ত গাড়ির চাপ, আগে যাওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতা, চার লেনে আসা যানবাহন দুই লেনে প্রবেশ এবং চার লেনে উন্নীতকরণের কাজের ধীরগতির কারণে এ শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।
১৮ মার্চ ২০২৫
নিহত শামীমের মামা সাব্বির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করেছিলাম শিয়ালের আক্রমণে এমন হয়েছে। কিন্তু হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা জানান, এটি শেয়াল-কুকুরের আক্রমণের চিহ্ন নয়, শিশুটির মাথা ও শরীরে আঘাত করা হয়েছে।’
২৮ মিনিট আগে
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
২ ঘণ্টা আগেদৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সারা দেশে যখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি চলছে, ঠিক সেই সময় কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্ত দিয়ে ১৪ জন ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা চালিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। তবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) তৎপরতায় ওই চেষ্টা ব্যর্থ হয় এবং পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ১৪ ভারতীয় নাগরিককে জিরো লাইন থেকে ফেরত নিয়ে যায় বিএসএফ।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত গভীর রাতে দৌলতপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর বিওপির সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় নাগরিকদের বাংলাদেশে প্রবেশ করানোর চেষ্টা করা হয়।
বিজিবি সূত্র জানায়, বিএসএফের আহ্বানে কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে একটি পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নের (৪৭ বিজিবি) অধীন মহিষকুন্ডি বিওপিতে কর্মরত সুবেদার আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের বিজিবি প্রতিনিধিদল এবং ১৪৬ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের নিউ উদয় কোম্পানি কমান্ডার এসি অনিল কুমারের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের বিএসএফ প্রতিনিধিদল বৈঠকে অংশ নেয়।
বৃহস্পতিবার বেলা ১টা ৪০ মিনিট থেকে ২টা ২০ মিনিট পর্যন্ত সীমান্তের মেইন পিলার ১৫৪/০৭ এস-সংলগ্ন ভারতের অভ্যন্তরে চাইডোবা মাঠে এই পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বিজিবির পক্ষ থেকে বাংলাদেশে ভারতীয় নাগরিক পুশ ইনের ঘটনায় তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয় এবং অবিলম্বে তাদের ফেরত নেওয়ার দাবি জানানো হয়।
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
পুশ ইনের চেষ্টা করা ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন মৃত হারুন শেখের ছেলে শেখ জব্বার (৭০), তাঁর চার ছেলে শেখ হাকিম (৪৫), শেখ ওকিল (৪০), শেখ রাজা (৩০) ও শেখ বান্টি (২৮); শেখ ওকিলের স্ত্রী শাবেরা বিবি (৩০); শেখ হাকিমের স্ত্রী শমশেরি বিবি (৪০); শেখ রাজার স্ত্রী মাইনু বিবি (২৫); শেখ জব্বারের স্ত্রী আলকনি বিবি (৬০); মৃত শেখ হোসেনের স্ত্রী গুলশান বিবি (৯০); শিশুদের মধ্যে রয়েছে শাকিলা খাতুন (১১), নাছরিন আক্তার (১২), শেখ তাওহিদ (১১) ও আড়াই বছর বয়সী শেখ রহিত।
এই ঘটনায় সীমান্তবাসীর মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। নির্বাচনকালীন স্পর্শকাতর সময়ে ভারতের এমন পুশ ইন চেষ্টাকে কেন্দ্র করে সীমান্ত এলাকায় নানা আলোচনা ও প্রশ্ন উঠেছে।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া ৪৭ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রাশেদ কামাল রনি বলেন, ‘বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে কোনোভাবেই অবৈধ অনুপ্রবেশ বা পুশ ইন মেনে নেওয়া হবে না। সীমান্ত নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিজিবি সব সময় কঠোর অবস্থানে রয়েছে।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সারা দেশে যখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি চলছে, ঠিক সেই সময় কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্ত দিয়ে ১৪ জন ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা চালিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। তবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) তৎপরতায় ওই চেষ্টা ব্যর্থ হয় এবং পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ১৪ ভারতীয় নাগরিককে জিরো লাইন থেকে ফেরত নিয়ে যায় বিএসএফ।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত গভীর রাতে দৌলতপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর বিওপির সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় নাগরিকদের বাংলাদেশে প্রবেশ করানোর চেষ্টা করা হয়।
বিজিবি সূত্র জানায়, বিএসএফের আহ্বানে কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে একটি পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নের (৪৭ বিজিবি) অধীন মহিষকুন্ডি বিওপিতে কর্মরত সুবেদার আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের বিজিবি প্রতিনিধিদল এবং ১৪৬ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের নিউ উদয় কোম্পানি কমান্ডার এসি অনিল কুমারের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের বিএসএফ প্রতিনিধিদল বৈঠকে অংশ নেয়।
বৃহস্পতিবার বেলা ১টা ৪০ মিনিট থেকে ২টা ২০ মিনিট পর্যন্ত সীমান্তের মেইন পিলার ১৫৪/০৭ এস-সংলগ্ন ভারতের অভ্যন্তরে চাইডোবা মাঠে এই পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বিজিবির পক্ষ থেকে বাংলাদেশে ভারতীয় নাগরিক পুশ ইনের ঘটনায় তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয় এবং অবিলম্বে তাদের ফেরত নেওয়ার দাবি জানানো হয়।
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
পুশ ইনের চেষ্টা করা ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন মৃত হারুন শেখের ছেলে শেখ জব্বার (৭০), তাঁর চার ছেলে শেখ হাকিম (৪৫), শেখ ওকিল (৪০), শেখ রাজা (৩০) ও শেখ বান্টি (২৮); শেখ ওকিলের স্ত্রী শাবেরা বিবি (৩০); শেখ হাকিমের স্ত্রী শমশেরি বিবি (৪০); শেখ রাজার স্ত্রী মাইনু বিবি (২৫); শেখ জব্বারের স্ত্রী আলকনি বিবি (৬০); মৃত শেখ হোসেনের স্ত্রী গুলশান বিবি (৯০); শিশুদের মধ্যে রয়েছে শাকিলা খাতুন (১১), নাছরিন আক্তার (১২), শেখ তাওহিদ (১১) ও আড়াই বছর বয়সী শেখ রহিত।
এই ঘটনায় সীমান্তবাসীর মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। নির্বাচনকালীন স্পর্শকাতর সময়ে ভারতের এমন পুশ ইন চেষ্টাকে কেন্দ্র করে সীমান্ত এলাকায় নানা আলোচনা ও প্রশ্ন উঠেছে।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া ৪৭ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রাশেদ কামাল রনি বলেন, ‘বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে কোনোভাবেই অবৈধ অনুপ্রবেশ বা পুশ ইন মেনে নেওয়া হবে না। সীমান্ত নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিজিবি সব সময় কঠোর অবস্থানে রয়েছে।’

আসন্ন ঈদযাত্রায় ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তির কারণ হতে পারে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার অংশ। অতিরিক্ত গাড়ির চাপ, আগে যাওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতা, চার লেনে আসা যানবাহন দুই লেনে প্রবেশ এবং চার লেনে উন্নীতকরণের কাজের ধীরগতির কারণে এ শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।
১৮ মার্চ ২০২৫
নিহত শামীমের মামা সাব্বির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করেছিলাম শিয়ালের আক্রমণে এমন হয়েছে। কিন্তু হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা জানান, এটি শেয়াল-কুকুরের আক্রমণের চিহ্ন নয়, শিশুটির মাথা ও শরীরে আঘাত করা হয়েছে।’
২৮ মিনিট আগে
পটুয়াখালীর দুমকীতে অটোরিকশা ও সিমেন্টবাহী টমটমের সংঘর্ষে দুজন নিহত ও দুজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে লেবুখালী-বাউফল মহাসড়কের রাজাখালী (স্থানীয় নাম পিছাখালী ব্রিজ) এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
শুক্রবার সকালে উল্লাপাড়া উপজেলার সলঙ্গা তালতলা এলাকায় ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা গবাদিপশুর খাবার (ভুসি) বহনকারী একটি ট্রাকের সঙ্গে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা পাথরবোঝাই আরেকটি ট্রাকের সংঘর্ষ হয়। এতে একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে ছিটকে পড়ে এবং অপরটি মহাসড়কের ওপর দাঁড়িয়ে যায়।
দুর্ঘটনার পর রেকার দিয়ে ট্রাক সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আহত চালক ও হেলপারের পরিচয় এখনো জানা যায়নি বলে জানান ওসি।

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
শুক্রবার সকালে উল্লাপাড়া উপজেলার সলঙ্গা তালতলা এলাকায় ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা গবাদিপশুর খাবার (ভুসি) বহনকারী একটি ট্রাকের সঙ্গে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা পাথরবোঝাই আরেকটি ট্রাকের সংঘর্ষ হয়। এতে একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে ছিটকে পড়ে এবং অপরটি মহাসড়কের ওপর দাঁড়িয়ে যায়।
দুর্ঘটনার পর রেকার দিয়ে ট্রাক সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আহত চালক ও হেলপারের পরিচয় এখনো জানা যায়নি বলে জানান ওসি।

আসন্ন ঈদযাত্রায় ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তির কারণ হতে পারে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের ১৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার অংশ। অতিরিক্ত গাড়ির চাপ, আগে যাওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতা, চার লেনে আসা যানবাহন দুই লেনে প্রবেশ এবং চার লেনে উন্নীতকরণের কাজের ধীরগতির কারণে এ শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।
১৮ মার্চ ২০২৫
নিহত শামীমের মামা সাব্বির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করেছিলাম শিয়ালের আক্রমণে এমন হয়েছে। কিন্তু হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা জানান, এটি শেয়াল-কুকুরের আক্রমণের চিহ্ন নয়, শিশুটির মাথা ও শরীরে আঘাত করা হয়েছে।’
২৮ মিনিট আগে
পটুয়াখালীর দুমকীতে অটোরিকশা ও সিমেন্টবাহী টমটমের সংঘর্ষে দুজন নিহত ও দুজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে লেবুখালী-বাউফল মহাসড়কের রাজাখালী (স্থানীয় নাম পিছাখালী ব্রিজ) এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগে
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে