নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মধ্যরাতে এক ব্যক্তিকে এলোপাতাড়ি কোপানোর একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, চাপাতি হাতে ৮–১০ জন সন্ত্রাসীকে এলোপাতাড়ি কোপাতে দেখা যায়। আর সেই ব্যক্তি চিৎকার করে বাঁচার জন্য আকুতি জানাচ্ছেন।
পরে জানা যায়, আক্রান্ত ব্যক্তি ইসিএস কম্পিউটার সিটির যুগ্ম সদস্যসচিব এহতেশামুল হক।
গতকাল শুক্রবার রাত ১১টার দিকে মাল্টিপ্ল্যান সেন্টারের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এর প্রতিবাদে আজ শনিবার এলিফ্যান্ট রোডের কম্পিউটার ও সংশ্লিষ্ট পণ্যের ব্যবসায়ীরা দোকান বন্ধ রেখে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন।
পুলিশ বলছে, চাপাতির আঘাতে আহত এহতেশামুল হক মাল্টিপ্ল্যান দোকান মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। বর্তমানে একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন। মাল্টিপ্ল্যান দোকান মালিক সমিতির ব্যবসায়ী নেতাদের অভিযোগ, চাঁদা না দেওয়ায় ‘ইমন গ্রুপের সন্ত্রাসীরা’ এহতেশামুল হককে চাপাতি দিয়ে কুপিয়েছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, এলিফ্যান্ট রোডের কম্পিউটার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি এবং ইসিএস কম্পিউটার সিটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক ওয়াহিদুল হাসান দীপু ও ইসিএস কম্পিউটার সিটির যুগ্ম সদস্যসচিব এহতেশামুল হক গতকাল শুক্রবার রাতে মার্কেট থেকে বের হওয়ার সময় অতর্কিতে হামলার শিকার হন।
এহতেশামুল হককে মার্কেটের সামনে রাস্তায় এবং ওয়াহিদুল হাসান দীপুকে তাঁর গাড়ির ভেতরেই দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে হামলাকারীরা। বহিরাগত হামলাকারীরা আন্ডারগ্রাউন্ডে পার্কিংয়ে থাকা দুটি গাড়িও ভাঙচুর করে এ সময়।
ওয়াহিদুল হাসানকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হলেও এহতেশামুল হক আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
দুই ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে দোকান বন্ধ রেখে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন মার্কেটের দোকানমালিকেরা। মানববন্ধনে ইসিএস সিটি সেন্টারের সহসভাপতি নজরুল ইসলাম হাজারী বলেন, ‘কয়েকদিন ধরেই আমাদের কাছে অনেকে বিভিন্ন খরচের নাম করে চাঁদা চাইতে আসছিল। এ কারণেই হামলা কি না জানি না। আমরা চাই এর তদন্ত হোক।’
মার্কেটের সভাপতি জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই, সন্ত্রাসী ঘটনা কখনোই আমাদের ব্যবসায়ীদের ভয় দেখাতে পারবে না। আমাদের মার্কেট ঐক্যবদ্ধভাবে এর বিরুদ্ধে লড়বে।’
এলিফ্যান্ট রোড দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মোক্তার হোসেনসহ অন্য স্থানীয় ব্যবসায়ীরা ঘটনার তদন্ত ও বিচার দাবি করে সন্ত্রাসীদের প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেন।
মধ্যরাতে এক ব্যক্তিকে এলোপাতাড়ি কোপানোর একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, চাপাতি হাতে ৮–১০ জন সন্ত্রাসীকে এলোপাতাড়ি কোপাতে দেখা যায়। আর সেই ব্যক্তি চিৎকার করে বাঁচার জন্য আকুতি জানাচ্ছেন।
পরে জানা যায়, আক্রান্ত ব্যক্তি ইসিএস কম্পিউটার সিটির যুগ্ম সদস্যসচিব এহতেশামুল হক।
গতকাল শুক্রবার রাত ১১টার দিকে মাল্টিপ্ল্যান সেন্টারের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এর প্রতিবাদে আজ শনিবার এলিফ্যান্ট রোডের কম্পিউটার ও সংশ্লিষ্ট পণ্যের ব্যবসায়ীরা দোকান বন্ধ রেখে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন।
পুলিশ বলছে, চাপাতির আঘাতে আহত এহতেশামুল হক মাল্টিপ্ল্যান দোকান মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। বর্তমানে একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন। মাল্টিপ্ল্যান দোকান মালিক সমিতির ব্যবসায়ী নেতাদের অভিযোগ, চাঁদা না দেওয়ায় ‘ইমন গ্রুপের সন্ত্রাসীরা’ এহতেশামুল হককে চাপাতি দিয়ে কুপিয়েছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, এলিফ্যান্ট রোডের কম্পিউটার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি এবং ইসিএস কম্পিউটার সিটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক ওয়াহিদুল হাসান দীপু ও ইসিএস কম্পিউটার সিটির যুগ্ম সদস্যসচিব এহতেশামুল হক গতকাল শুক্রবার রাতে মার্কেট থেকে বের হওয়ার সময় অতর্কিতে হামলার শিকার হন।
এহতেশামুল হককে মার্কেটের সামনে রাস্তায় এবং ওয়াহিদুল হাসান দীপুকে তাঁর গাড়ির ভেতরেই দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে হামলাকারীরা। বহিরাগত হামলাকারীরা আন্ডারগ্রাউন্ডে পার্কিংয়ে থাকা দুটি গাড়িও ভাঙচুর করে এ সময়।
ওয়াহিদুল হাসানকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হলেও এহতেশামুল হক আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
দুই ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে দোকান বন্ধ রেখে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন মার্কেটের দোকানমালিকেরা। মানববন্ধনে ইসিএস সিটি সেন্টারের সহসভাপতি নজরুল ইসলাম হাজারী বলেন, ‘কয়েকদিন ধরেই আমাদের কাছে অনেকে বিভিন্ন খরচের নাম করে চাঁদা চাইতে আসছিল। এ কারণেই হামলা কি না জানি না। আমরা চাই এর তদন্ত হোক।’
মার্কেটের সভাপতি জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই, সন্ত্রাসী ঘটনা কখনোই আমাদের ব্যবসায়ীদের ভয় দেখাতে পারবে না। আমাদের মার্কেট ঐক্যবদ্ধভাবে এর বিরুদ্ধে লড়বে।’
এলিফ্যান্ট রোড দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মোক্তার হোসেনসহ অন্য স্থানীয় ব্যবসায়ীরা ঘটনার তদন্ত ও বিচার দাবি করে সন্ত্রাসীদের প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেন।
নুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
১৪ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
৩ ঘণ্টা আগে