শ্যামপুর-কদমতলী, প্রতিনিধি

রাজধানীর ডেমরায় পুলিশের ধাওয়া খেয়ে শীতলক্ষ্যা নদীতে লাফ দেওয়া দুই যুবকের মধ্যে মো. মাসুদের (৩৫) লাশ ভাসমান অবস্থায় উদ্ধার করেছে ডেমরা থানা পুলিশ। লাফিয়ে পড়ার এক দিন পর আজ মঙ্গলবার দুপুরে সারুলিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত করিম জুট মিলসংলগ্ন নদী থেকেই লাশ উদ্ধার করে ডেমরা থানা পুলিশ।
এর আগে গতকাল সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) বেলা ২টার দিকে করিম মিলের সামনে লাফ দেন মাসুদ ও তাঁর বন্ধু হাশেম। স্রোতের টানে মাসুদ নদীতে ডুবে যান। ঢাকা ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল দীর্ঘ আড়াই ঘণ্টা চালিয়ে সোমবার মাসুদকে উদ্ধার করতে পারেনি। নিহত মাসুদ সারুলিয়ার টেংরা এলাকার আনসার হাজির বাড়ির ভাড়াটিয়া মৃত মো. ইউনুস মিয়ার ছেলে।
অপরদিকে হাশেম নদীতে লাফ দিয়ে সাঁতার কেটে ট্রলারে উঠে ওপারে যেতে সক্ষম হন। এ সময় উৎসুক জনতা নদীর তীরে ভিড় জমায়। এদিকে মাসুদকে মৃত অবস্থায় উদ্ধারের পর সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ ঢাকার মিটফোর্ড স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
মাসুদের ভাই বাবু জানান, হাশেমসহ তাঁরা দুই ভাই গাঁজা সেবন করে নদীর পাড় ওয়াকওয়ে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। এ সময় পুলিশের পোশাক পরিহিত দুই কনস্টেবলসহ সিভিল ড্রেসে ডেমরা থানার একজন পুলিশ তাঁদের ধাওয়া করে। এ সময় ভয়ে মাসুদ ও হাশেম পানিতে লাফ দেয়।
এ বিষয়ে ডেমরা ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. উসমান গণি বলেন, ‘আমরা সোমবার আড়াইটার দিকে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের হেড কোয়ার্টার থেকে ডুবুরি দল আনাই। তারা আড়াই ঘন্টা চেষ্টা চালিয়েও মাসুদকে খুঁজে পায়নি।’
পুলিশের ধাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে ডেমরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে নিঁখোজ মাসুদের পরিবারের লোকজনসহ প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলেছি ওই পুলিশদের পরিচয় জানতে। তাঁরা কারও পরিচয় জানাতে পারেননি। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। তবে পলাতক ও নিহত মাসুদের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে ওদের নামে সিদ্ধিরগঞ্জ ও ডেমরা থানায় মাদক মামলা রয়েছে।’

রাজধানীর ডেমরায় পুলিশের ধাওয়া খেয়ে শীতলক্ষ্যা নদীতে লাফ দেওয়া দুই যুবকের মধ্যে মো. মাসুদের (৩৫) লাশ ভাসমান অবস্থায় উদ্ধার করেছে ডেমরা থানা পুলিশ। লাফিয়ে পড়ার এক দিন পর আজ মঙ্গলবার দুপুরে সারুলিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত করিম জুট মিলসংলগ্ন নদী থেকেই লাশ উদ্ধার করে ডেমরা থানা পুলিশ।
এর আগে গতকাল সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) বেলা ২টার দিকে করিম মিলের সামনে লাফ দেন মাসুদ ও তাঁর বন্ধু হাশেম। স্রোতের টানে মাসুদ নদীতে ডুবে যান। ঢাকা ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল দীর্ঘ আড়াই ঘণ্টা চালিয়ে সোমবার মাসুদকে উদ্ধার করতে পারেনি। নিহত মাসুদ সারুলিয়ার টেংরা এলাকার আনসার হাজির বাড়ির ভাড়াটিয়া মৃত মো. ইউনুস মিয়ার ছেলে।
অপরদিকে হাশেম নদীতে লাফ দিয়ে সাঁতার কেটে ট্রলারে উঠে ওপারে যেতে সক্ষম হন। এ সময় উৎসুক জনতা নদীর তীরে ভিড় জমায়। এদিকে মাসুদকে মৃত অবস্থায় উদ্ধারের পর সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ ঢাকার মিটফোর্ড স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
মাসুদের ভাই বাবু জানান, হাশেমসহ তাঁরা দুই ভাই গাঁজা সেবন করে নদীর পাড় ওয়াকওয়ে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। এ সময় পুলিশের পোশাক পরিহিত দুই কনস্টেবলসহ সিভিল ড্রেসে ডেমরা থানার একজন পুলিশ তাঁদের ধাওয়া করে। এ সময় ভয়ে মাসুদ ও হাশেম পানিতে লাফ দেয়।
এ বিষয়ে ডেমরা ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. উসমান গণি বলেন, ‘আমরা সোমবার আড়াইটার দিকে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের হেড কোয়ার্টার থেকে ডুবুরি দল আনাই। তারা আড়াই ঘন্টা চেষ্টা চালিয়েও মাসুদকে খুঁজে পায়নি।’
পুলিশের ধাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে ডেমরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে নিঁখোজ মাসুদের পরিবারের লোকজনসহ প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলেছি ওই পুলিশদের পরিচয় জানতে। তাঁরা কারও পরিচয় জানাতে পারেননি। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। তবে পলাতক ও নিহত মাসুদের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে ওদের নামে সিদ্ধিরগঞ্জ ও ডেমরা থানায় মাদক মামলা রয়েছে।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৩ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে