শরীয়তপুর প্রতিনিধি

পদ্মা সেতু নিয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে হেলাল উদ্দিন ঢালী (২৩) নামের এক তরুণকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি পদ্মা সেতুর নদীশাসন প্রকল্পের স্থানীয় শ্রমিক। হেলাল জাজিরা উপজেলার বিকেনগর পূর্ব কাজীকান্দি গ্রামের সিরাজ ঢালীর ছেলে।
মঙ্গলবার তাঁর বিরুদ্ধে জাজিরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেছেন জাজিরা থানার উপপরিদর্শক জসিম উদ্দিন। এই দিনই সন্ধ্যায় তাঁকে আদালতের মাধ্যমে শরীয়তপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
জাজিরা থানার এজাহার সূত্র জানা গেছে, হেলাল উদ্দিন পদ্মা সেতুর নদীশাসন প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সিনোহাইড্রোতে শ্রমিকের কাজ করতেন। সোমবার বিকেলে সেতুর নিরাপত্তায় নিয়োজিত শেখ রাসেল সেনানিবাসের সদস্যরা পশ্চিম নাওডোবা এলাকায় টহল দিচ্ছিলেন। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তাঁরা দেখতে পান সেতুর ৪২ নম্বর পিলারের কাছে হেলাল উদ্দিন টিকটক ভিডিও বানাচ্ছেন। তখন সেনাসদস্যরা তাঁকে আটক করেন। তাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় দুটি মোবাইল ফোন। পরে ফোনে পদ্মা সেতু নিয়ে নানা নেতিবাচক প্রচারণার টিকটক ভিডিও পাওয়া যায়। সেনাসদস্যরা তখন তাঁকে জাজিরায় নিয়ে যান। সেখানে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসা দিয়ে মঙ্গলবার হেলাল উদ্দিনকে জাজিরা থানায় হস্তান্তর করা হয়।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
পরে মঙ্গলবার জাজিরা থানার উপপরিদর্শক জসিম উদ্দিন বাদী হয়ে হেলালের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেন। এ দিনই সন্ধ্যায় তাঁকে শরীয়তপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) কোর্টে হাজির করা হয়। বিচারক তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
জাজিরা থানার উপপরিদর্শক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘হেলাল উদ্দিন পদ্মা সেতুর নদীশাসন প্রকল্পের শ্রমিক। প্রতিনিয়ত তিনি পদ্মা সেতু নিয়ে নানা ধরনের নেতিবাচক টিকটক ভিডিও বানাচ্ছিলেন। প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি তা স্বীকার করেছেন।’
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

পদ্মা সেতু নিয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে হেলাল উদ্দিন ঢালী (২৩) নামের এক তরুণকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি পদ্মা সেতুর নদীশাসন প্রকল্পের স্থানীয় শ্রমিক। হেলাল জাজিরা উপজেলার বিকেনগর পূর্ব কাজীকান্দি গ্রামের সিরাজ ঢালীর ছেলে।
মঙ্গলবার তাঁর বিরুদ্ধে জাজিরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেছেন জাজিরা থানার উপপরিদর্শক জসিম উদ্দিন। এই দিনই সন্ধ্যায় তাঁকে আদালতের মাধ্যমে শরীয়তপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
জাজিরা থানার এজাহার সূত্র জানা গেছে, হেলাল উদ্দিন পদ্মা সেতুর নদীশাসন প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সিনোহাইড্রোতে শ্রমিকের কাজ করতেন। সোমবার বিকেলে সেতুর নিরাপত্তায় নিয়োজিত শেখ রাসেল সেনানিবাসের সদস্যরা পশ্চিম নাওডোবা এলাকায় টহল দিচ্ছিলেন। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তাঁরা দেখতে পান সেতুর ৪২ নম্বর পিলারের কাছে হেলাল উদ্দিন টিকটক ভিডিও বানাচ্ছেন। তখন সেনাসদস্যরা তাঁকে আটক করেন। তাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় দুটি মোবাইল ফোন। পরে ফোনে পদ্মা সেতু নিয়ে নানা নেতিবাচক প্রচারণার টিকটক ভিডিও পাওয়া যায়। সেনাসদস্যরা তখন তাঁকে জাজিরায় নিয়ে যান। সেখানে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসা দিয়ে মঙ্গলবার হেলাল উদ্দিনকে জাজিরা থানায় হস্তান্তর করা হয়।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
পরে মঙ্গলবার জাজিরা থানার উপপরিদর্শক জসিম উদ্দিন বাদী হয়ে হেলালের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেন। এ দিনই সন্ধ্যায় তাঁকে শরীয়তপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) কোর্টে হাজির করা হয়। বিচারক তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
জাজিরা থানার উপপরিদর্শক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘হেলাল উদ্দিন পদ্মা সেতুর নদীশাসন প্রকল্পের শ্রমিক। প্রতিনিয়ত তিনি পদ্মা সেতু নিয়ে নানা ধরনের নেতিবাচক টিকটক ভিডিও বানাচ্ছিলেন। প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি তা স্বীকার করেছেন।’
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১১ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে