নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ এলাকায় ভেজাল খাদ্যদ্রব্য এবং অনুমোদনহীন নকল বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি উৎপাদন, মজুত ও বিক্রি করায় ১০ প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ৪০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। জরিমানা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় একটি প্রতিষ্ঠানের দুজনকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে এসব তথ্য জানান র্যাব-১০ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এএসপি এম জে সোহেল। গতকাল সোমবার সকালে র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাজহারুল ইসলাম ও র্যাব-১০ এর সমন্বয়ে একটি দল এই ভ্রাম্যমাণ আদালত কার্যক্রম চালায়।
এম জে সোহেল বলেন, ভেজাল খাদ্যদ্রব্য এবং অনুমোদনহীন নকল বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি উৎপাদন, মজুত ও বিক্রির অপরাধে ১০ প্রতিষ্ঠানকে ৪০ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। যার মধ্যে আরআর ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড ইলেকট্রিক ইন্ডাস্ট্রিজ ও ফাস্ট টেপস অ্যান্ড কেমিক্যাল লিমিটেডকে নগদ ২ লাখ টাকা করে, প্রিমিয়াম এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডকে নগদ ৩ লাখ টাকা, মেসার্স ইসলাম কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডকে নগদ ৫ লাখ টাকা, শাওন কনজিউমার প্রোডাকশনকে নগদ এক লাখ টাকা, মীম কেমিক্যাল কোম্পানিকে নগদ ৫০ হাজার টাকা, ইভানা ফুড অ্যান্ড কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজকে নগদ এক লাখ টাকা, এমইপি এনার্জি সেভিং ল্যাম্প ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডকে নগদ ২০ লাখ টাকা, রাইজিং স্টার ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেডকে নগদ এক লাখ টাকা এবং এনার্জি টের্যা ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডকে নগদ ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
তিনি আরও বলেন, এ ছাড়া সিরাজ ট্রেডিংয়ের দুজন ব্যক্তিকে নগদ ৩ লাখ টাকা জরিমানা করেন। জরিমানা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় উভয়কে এক মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
বেশ কিছুদিন ধরে এ অসাধু ব্যবসায়ীরা ভেজাল খাদ্যদ্রব্য এবং অনুমোদনহীন নকল বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি উৎপাদন, মজুত ও বাজারজাত করে আসছিলেন।

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ এলাকায় ভেজাল খাদ্যদ্রব্য এবং অনুমোদনহীন নকল বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি উৎপাদন, মজুত ও বিক্রি করায় ১০ প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ৪০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। জরিমানা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় একটি প্রতিষ্ঠানের দুজনকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে এসব তথ্য জানান র্যাব-১০ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এএসপি এম জে সোহেল। গতকাল সোমবার সকালে র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাজহারুল ইসলাম ও র্যাব-১০ এর সমন্বয়ে একটি দল এই ভ্রাম্যমাণ আদালত কার্যক্রম চালায়।
এম জে সোহেল বলেন, ভেজাল খাদ্যদ্রব্য এবং অনুমোদনহীন নকল বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি উৎপাদন, মজুত ও বিক্রির অপরাধে ১০ প্রতিষ্ঠানকে ৪০ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। যার মধ্যে আরআর ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড ইলেকট্রিক ইন্ডাস্ট্রিজ ও ফাস্ট টেপস অ্যান্ড কেমিক্যাল লিমিটেডকে নগদ ২ লাখ টাকা করে, প্রিমিয়াম এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডকে নগদ ৩ লাখ টাকা, মেসার্স ইসলাম কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডকে নগদ ৫ লাখ টাকা, শাওন কনজিউমার প্রোডাকশনকে নগদ এক লাখ টাকা, মীম কেমিক্যাল কোম্পানিকে নগদ ৫০ হাজার টাকা, ইভানা ফুড অ্যান্ড কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজকে নগদ এক লাখ টাকা, এমইপি এনার্জি সেভিং ল্যাম্প ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডকে নগদ ২০ লাখ টাকা, রাইজিং স্টার ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেডকে নগদ এক লাখ টাকা এবং এনার্জি টের্যা ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডকে নগদ ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
তিনি আরও বলেন, এ ছাড়া সিরাজ ট্রেডিংয়ের দুজন ব্যক্তিকে নগদ ৩ লাখ টাকা জরিমানা করেন। জরিমানা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় উভয়কে এক মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
বেশ কিছুদিন ধরে এ অসাধু ব্যবসায়ীরা ভেজাল খাদ্যদ্রব্য এবং অনুমোদনহীন নকল বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি উৎপাদন, মজুত ও বাজারজাত করে আসছিলেন।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
৩ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৬ ঘণ্টা আগে