হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি

মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের দাশকান্দি বয়ড়া গ্রামের মেধাবী শিক্ষার্থী সেতু আক্তারকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে আর্থিক সহায়তা করলেন মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ। আজ রোববার সন্ধ্যায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে তাঁকে এই আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়।
সেতু উপজেলার দাশকান্দি বয়ড়া গ্রামের আয়ুব আলী বিশ্বাসের ছোট মেয়ে। সেতুর বাবা একজন দিনমজুর।
জানা যায়, পাটগ্রাম অনাথ বন্ধু সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০১৮ সালে মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ ৫ পান। পরে ২০২০ সালে সরকারি বিচারপতি নুরুল ইসলাম কলেজ থেকে অটোপাশ করেও জিপিএ ৫ পান। পরে ঢাবিতে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে মেধাক্রমে ৮৬০ হয়ে বাংলা বিভাগে ভর্তিতে মনোনীত হন। কিন্তু ভর্তির জন্য আর্থিক সংকটের মধ্যে পড়েন তিনি। পরে বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসলে তারা এই পদক্ষেপ নেন।
সেতুর মা মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘আমার তিন মেয়ের মধ্যে সেতু সবার ছোট। ও ভালো ছাত্রী। সেতুর বাবা দিনমজুরের কাজ করে। মেয়ে ভার্সিটিতে চান্স পাইছে আমরা ম্যালা খুশি। ভর্তির খরচ দিতে পারছিলাম না। আজ ডিসি অফিসে গেছে, ওখান থেকে সহায়তা দিছে।’
সেতু আক্তার বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোজাহিদুর রহমান রুমেল নামে এক বড় ভাইকে আর্থিক সংকটের বিষয়ে জানাই। তিনি ডিসি অফিসে যোগাযোগ করেন। পরে ডিসি স্যার আজ আমাকে ভর্তির যাবতীয় খরচ ও যাতায়াতের খরচও দিয়েছেন।’
মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ জানান, ‘একটি ফোন কলের ভিত্তিতে আর্থিক অসচ্ছলতার দরুন ভর্তি হওয়া নিয়ে শঙ্কিত সেতু আক্তারকে আর্থিক সহায়তা করা হয়েছে। ভর্তির জন্য প্রয়োজনীয় আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি ঢাকায় যাতায়াত ভাড়াও প্রদান করা হয়েছে। এমনকি তাঁকে ভবিষ্যতে টিউশনিসহ অন্যান্য সহায়তার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জনাব শুক্লা সরকার উপস্থিত ছিলেন।

মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের দাশকান্দি বয়ড়া গ্রামের মেধাবী শিক্ষার্থী সেতু আক্তারকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে আর্থিক সহায়তা করলেন মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ। আজ রোববার সন্ধ্যায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে তাঁকে এই আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়।
সেতু উপজেলার দাশকান্দি বয়ড়া গ্রামের আয়ুব আলী বিশ্বাসের ছোট মেয়ে। সেতুর বাবা একজন দিনমজুর।
জানা যায়, পাটগ্রাম অনাথ বন্ধু সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০১৮ সালে মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ ৫ পান। পরে ২০২০ সালে সরকারি বিচারপতি নুরুল ইসলাম কলেজ থেকে অটোপাশ করেও জিপিএ ৫ পান। পরে ঢাবিতে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে মেধাক্রমে ৮৬০ হয়ে বাংলা বিভাগে ভর্তিতে মনোনীত হন। কিন্তু ভর্তির জন্য আর্থিক সংকটের মধ্যে পড়েন তিনি। পরে বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসলে তারা এই পদক্ষেপ নেন।
সেতুর মা মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘আমার তিন মেয়ের মধ্যে সেতু সবার ছোট। ও ভালো ছাত্রী। সেতুর বাবা দিনমজুরের কাজ করে। মেয়ে ভার্সিটিতে চান্স পাইছে আমরা ম্যালা খুশি। ভর্তির খরচ দিতে পারছিলাম না। আজ ডিসি অফিসে গেছে, ওখান থেকে সহায়তা দিছে।’
সেতু আক্তার বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোজাহিদুর রহমান রুমেল নামে এক বড় ভাইকে আর্থিক সংকটের বিষয়ে জানাই। তিনি ডিসি অফিসে যোগাযোগ করেন। পরে ডিসি স্যার আজ আমাকে ভর্তির যাবতীয় খরচ ও যাতায়াতের খরচও দিয়েছেন।’
মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ জানান, ‘একটি ফোন কলের ভিত্তিতে আর্থিক অসচ্ছলতার দরুন ভর্তি হওয়া নিয়ে শঙ্কিত সেতু আক্তারকে আর্থিক সহায়তা করা হয়েছে। ভর্তির জন্য প্রয়োজনীয় আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি ঢাকায় যাতায়াত ভাড়াও প্রদান করা হয়েছে। এমনকি তাঁকে ভবিষ্যতে টিউশনিসহ অন্যান্য সহায়তার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জনাব শুক্লা সরকার উপস্থিত ছিলেন।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ মিনিট আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে