জবি প্রতিনিধি
বিগত বছরগুলোতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) বৈষম্যমূলক নীতির প্রতিবাদ ও আবাসন ভাতা, হল নির্মাণসহ চার দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে তালা দেন তারা।
এ সময় শিক্ষার্থীরা—‘আমাদের দাবি আমাদের দাবি, মানতে হবে, মানতে হবে’, ‘এই তালা আর খুলবে না, খুলবে না রে, খুলবে না’, ‘ইউজিসির বৈষম্য, মানি না, মানব না’, ‘বৈষম্যের বাজেট, মানি না মানব না’—সহ নানা স্লোগান দিতে থাকে। একপর্যায়ে তারা প্রশাসনিক ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন।
ছাত্র অধিকার পরিষদের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক তাওহিদুল ইসলাম বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শুরু থেকে বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছে। আমরা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলে ইউজিসিতে সমস্যা, ইউজিসিতে যান। আবার ইউজিসি বলে আমাদের এখানে সমস্যা না, মন্ত্রণালয়ে যান। তামাশা করছে এরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে!! তবে এবার বৈষম্যের সিন্ডিকেট ভেঙে দেব আমরা সবাই।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জবি শাখার আহ্বায়ক মাসুদ রানা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় হয়েও এখানে এখনো কোনো আবাসিক হল নেই। ফলে শিক্ষার্থীদের চরম ভোগান্তির মধ্য দিয়ে চলতে হচ্ছে। আমরা গত ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে হল নির্মাণের দাবিতে আন্দোলন করেছিলাম। প্রশাসনের আশ্বাসে সে আন্দোলন স্থগিত করেছিলাম। কিন্তু তারা সেই আশ্বাস বাস্তবায়নে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়েছে। তাই আমরা বাধ্য হয়েই প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়েছি। যতক্ষণ না আমাদের দাবি পূরণ হয়, আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবি হলো—১. জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট বৃদ্ধি এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর জন্য আবাসন ভাতা অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ২.২য় ক্যাম্পাসের কাজ এবং পুরান ঢাকায় ড. হাবিবুর রহমান হল ও বাণী ভবনের নির্মাণকাজ আগামী ১০ মে—এর মধ্যে শুরু করতে হবে। ৩. বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ২য় ক্যাম্পাস ও হল নির্মাণ কার্যক্রমের অগ্রগতি প্রতি ১৫ দিন পরপর মুক্তমঞ্চে ব্রিফ করতে হবে এবং ৪. আগামী ১৫ মে এর মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে।
বিগত বছরগুলোতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) বৈষম্যমূলক নীতির প্রতিবাদ ও আবাসন ভাতা, হল নির্মাণসহ চার দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে তালা দেন তারা।
এ সময় শিক্ষার্থীরা—‘আমাদের দাবি আমাদের দাবি, মানতে হবে, মানতে হবে’, ‘এই তালা আর খুলবে না, খুলবে না রে, খুলবে না’, ‘ইউজিসির বৈষম্য, মানি না, মানব না’, ‘বৈষম্যের বাজেট, মানি না মানব না’—সহ নানা স্লোগান দিতে থাকে। একপর্যায়ে তারা প্রশাসনিক ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন।
ছাত্র অধিকার পরিষদের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক তাওহিদুল ইসলাম বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শুরু থেকে বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছে। আমরা মন্ত্রণালয়ে গেলে বলে ইউজিসিতে সমস্যা, ইউজিসিতে যান। আবার ইউজিসি বলে আমাদের এখানে সমস্যা না, মন্ত্রণালয়ে যান। তামাশা করছে এরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে!! তবে এবার বৈষম্যের সিন্ডিকেট ভেঙে দেব আমরা সবাই।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জবি শাখার আহ্বায়ক মাসুদ রানা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় হয়েও এখানে এখনো কোনো আবাসিক হল নেই। ফলে শিক্ষার্থীদের চরম ভোগান্তির মধ্য দিয়ে চলতে হচ্ছে। আমরা গত ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে হল নির্মাণের দাবিতে আন্দোলন করেছিলাম। প্রশাসনের আশ্বাসে সে আন্দোলন স্থগিত করেছিলাম। কিন্তু তারা সেই আশ্বাস বাস্তবায়নে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়েছে। তাই আমরা বাধ্য হয়েই প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়েছি। যতক্ষণ না আমাদের দাবি পূরণ হয়, আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবি হলো—১. জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট বৃদ্ধি এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর জন্য আবাসন ভাতা অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ২.২য় ক্যাম্পাসের কাজ এবং পুরান ঢাকায় ড. হাবিবুর রহমান হল ও বাণী ভবনের নির্মাণকাজ আগামী ১০ মে—এর মধ্যে শুরু করতে হবে। ৩. বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ২য় ক্যাম্পাস ও হল নির্মাণ কার্যক্রমের অগ্রগতি প্রতি ১৫ দিন পরপর মুক্তমঞ্চে ব্রিফ করতে হবে এবং ৪. আগামী ১৫ মে এর মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে।
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) নকশা অনুমোদনের অনলাইন প্রক্রিয়ায় প্রবেশ করে জালিয়াত চক্র বিতর্কিত নকশার অনুমোদন নিয়েছে। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও নিরাপদ সাইট থেকে ১৭ মিনিটে তারা তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রকল্পের নকশা অনুমোদন করিয়ে নেয়। বিষয়টি বুঝতে পেরে মঙ্গলবার দুপুর থেকে অনলাইনে নকশা
২০ মিনিট আগে২০২২ সালের ১০ অক্টোবর উদ্বোধন করা হয় সৌদি আরবের সহায়তায় নির্মিত তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতু। কিন্তু উদ্বোধনের আড়াই বছরের মাথায় ৬০৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই সেতুর সংযোগ সড়কের পশ্চিম অংশে ধসে যায়। গত শুক্রবার রাতে ভারী বর্ষণের পর এই ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের খানসামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও বাড়েনি প্রয়োজনীয় জনবল ও বাজেট বরাদ্দ। ৩১ শয্যার অনুমোদিত জনবল দিয়েই চলছে ৫০ শয্যার কার্যক্রম। অথচ ৩১ শয্যার পূর্ণাঙ্গ জনবলও এখানে নেই। ফলে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে উপজেলার প্রায় আড়াই লাখ মানুষ।
৩ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল আর সরকারি-বেসরকারি অফিসে কর্মরত লোকজন প্রায় প্রতিদিনই নানান দাবি নিয়ে নামছে রাস্তায়। দিনের পর দিন দাবি আদায়ের নামে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক অবরোধ করে রাখা হচ্ছে। ফলে যানজটের ভোগান্তি যেন কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না ঢাকাবাসীর। একদিকে আন্দোলন, অন্যদিকে বিভিন্ন এলাকায় রাস্তার খোঁড়া
৩ ঘণ্টা আগে