নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা: বিধি-নিষেধের মধ্যেই বৃহস্পতিবার থেকে চলছে গণপরিবহন। তবে চালু হয়নি দূরপাল্লার বাস। ফলে ক্ষুব্ধ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন ও মালিক সমিতি। দূরপাল্লার বাস চালুর দাবিতে কঠোর কর্মসূচি দিতে আগামীকাল শনিবার সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সংগঠনটি।
আজ শুক্রবার বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনসহ পরিবহনের অন্য সংগঠনগুলো একসঙ্গে বসে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে।
কী ধরনের কর্মসূচি আসছে জানতে চাইলে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখনও সময় আছে, আমরা চাই ঈদের আগেই সরকার দূরপাল্লার পরিবহন চলার অনুমতি দিন। যদি কোনোভাবে সেটি না হয়। তাহলে বসে থাকা পরিবহন শ্রমিকদের ঈদের আগেই ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। সেটাও যদি না করে সরকার তখন পরিবহন শ্রমিকদের টার্মিনালে টার্মিনালে বিক্ষোভ করা ছাড়া আর কোনো পথ থাকবে না।
তিনি আরো বলেন, দূরপাল্লার বাস চালুর দাবিতে শনিবার সংবাদ সম্মেলন ডেকেছি। সেখানেই কঠোর কর্মসূচির বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।
এর আগে গণপরিবহন চালুর দাবিতে চলতি মাসের ২ তারিখে বাস টার্মিনালগুলোর সামনে বিক্ষোভ করেন পরিবহন শ্রমিকরা। এর পরপরই লকডাউনের মধ্যেও গণপরিবহন চালুর ঘোষণা দেয় সরকার। এছাড়াও গত ৪ মে একই দাবিতে দেশের সব জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে স্মারকলিপি দেয় শ্রমিক ফেডারেশন।
দূরপাল্লার পরিবহন বন্ধ থাকায় মালিকদের অবস্থা জানতে চাইলে বাংলাদেশ বাস ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং শ্যামলী এনআর ট্রাভেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শুভঙ্কর ঘোষ রাকেশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরিবহন মালিকদের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছে সহযোগিতার জন্য। কিন্তু এখন পর্যন্ত সরকার আমাদের কোনো ধরনের প্রণোদনা দেয়নি। দূরপাল্লার বাসও চালু করেনি। আমাদের লোকসানের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। এ অবস্থায় পরিবহন ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার মতো অবস্থার সম্মুখীন হচ্ছেন পরিবহন মালিকরা।
এদিকে দ্বিতীয় দিনের মতো রাজধানীসহ সারাদেশের জেলা শহরগুলোতে চলছে গণপরিবহন। আজ সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়াই সকালের দিকে রাজধানীর সড়কে যানবাহন ও মানুষের চাপ কিছুটা কম ছিল। তবে রাজধানী থেকে বের হওয়ার প্রবেশমুখগুলোতে যাত্রীর চাপ ঈদ যতো কাছে আসছে ততোই বাড়ছে। একই সাথে সরকারের নির্দেশনা উপেক্ষা করে এক জেলার বাস ঢুকে পড়ছে অন্য জেলায়। গণপরিবহন চলার দ্বিতীয় দিনেও রাজধানীতে গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ জেলার বাস ঢুকতে দেখা গেছে। গণপরিবহনে যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধিও মানা হচ্ছে না।
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গত ৫ এপ্রিল সারাদেশে গণপরিবহন বন্ধ করে দেয় সরকার। পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের চাপের মুখে ৭ এপ্রিল থেকে ঢাকাসহ ১১টি সিটি করপোরেশন এলাকায় গণপরিবহন চালু করা হয়। এরপর ১৩ এপ্রিল আবার বন্ধ করে দেওয়া হয় গণপরিবহন। পরে গত ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত সরকার কঠোর ও সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করে। এরপর মেয়াদ বাড়িয়ে ২৮ এপ্রিল এবং পরে ৫ মে পর্যন্ত করা হয়। নতুন করে এই বিধিনিষেধ ১৬ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এ সময় শুধু জেলার ভেতরে গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

ঢাকা: বিধি-নিষেধের মধ্যেই বৃহস্পতিবার থেকে চলছে গণপরিবহন। তবে চালু হয়নি দূরপাল্লার বাস। ফলে ক্ষুব্ধ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন ও মালিক সমিতি। দূরপাল্লার বাস চালুর দাবিতে কঠোর কর্মসূচি দিতে আগামীকাল শনিবার সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সংগঠনটি।
আজ শুক্রবার বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনসহ পরিবহনের অন্য সংগঠনগুলো একসঙ্গে বসে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে।
কী ধরনের কর্মসূচি আসছে জানতে চাইলে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখনও সময় আছে, আমরা চাই ঈদের আগেই সরকার দূরপাল্লার পরিবহন চলার অনুমতি দিন। যদি কোনোভাবে সেটি না হয়। তাহলে বসে থাকা পরিবহন শ্রমিকদের ঈদের আগেই ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। সেটাও যদি না করে সরকার তখন পরিবহন শ্রমিকদের টার্মিনালে টার্মিনালে বিক্ষোভ করা ছাড়া আর কোনো পথ থাকবে না।
তিনি আরো বলেন, দূরপাল্লার বাস চালুর দাবিতে শনিবার সংবাদ সম্মেলন ডেকেছি। সেখানেই কঠোর কর্মসূচির বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।
এর আগে গণপরিবহন চালুর দাবিতে চলতি মাসের ২ তারিখে বাস টার্মিনালগুলোর সামনে বিক্ষোভ করেন পরিবহন শ্রমিকরা। এর পরপরই লকডাউনের মধ্যেও গণপরিবহন চালুর ঘোষণা দেয় সরকার। এছাড়াও গত ৪ মে একই দাবিতে দেশের সব জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে স্মারকলিপি দেয় শ্রমিক ফেডারেশন।
দূরপাল্লার পরিবহন বন্ধ থাকায় মালিকদের অবস্থা জানতে চাইলে বাংলাদেশ বাস ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং শ্যামলী এনআর ট্রাভেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শুভঙ্কর ঘোষ রাকেশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরিবহন মালিকদের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছে সহযোগিতার জন্য। কিন্তু এখন পর্যন্ত সরকার আমাদের কোনো ধরনের প্রণোদনা দেয়নি। দূরপাল্লার বাসও চালু করেনি। আমাদের লোকসানের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। এ অবস্থায় পরিবহন ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার মতো অবস্থার সম্মুখীন হচ্ছেন পরিবহন মালিকরা।
এদিকে দ্বিতীয় দিনের মতো রাজধানীসহ সারাদেশের জেলা শহরগুলোতে চলছে গণপরিবহন। আজ সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়াই সকালের দিকে রাজধানীর সড়কে যানবাহন ও মানুষের চাপ কিছুটা কম ছিল। তবে রাজধানী থেকে বের হওয়ার প্রবেশমুখগুলোতে যাত্রীর চাপ ঈদ যতো কাছে আসছে ততোই বাড়ছে। একই সাথে সরকারের নির্দেশনা উপেক্ষা করে এক জেলার বাস ঢুকে পড়ছে অন্য জেলায়। গণপরিবহন চলার দ্বিতীয় দিনেও রাজধানীতে গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ জেলার বাস ঢুকতে দেখা গেছে। গণপরিবহনে যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধিও মানা হচ্ছে না।
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গত ৫ এপ্রিল সারাদেশে গণপরিবহন বন্ধ করে দেয় সরকার। পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের চাপের মুখে ৭ এপ্রিল থেকে ঢাকাসহ ১১টি সিটি করপোরেশন এলাকায় গণপরিবহন চালু করা হয়। এরপর ১৩ এপ্রিল আবার বন্ধ করে দেওয়া হয় গণপরিবহন। পরে গত ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত সরকার কঠোর ও সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করে। এরপর মেয়াদ বাড়িয়ে ২৮ এপ্রিল এবং পরে ৫ মে পর্যন্ত করা হয়। নতুন করে এই বিধিনিষেধ ১৬ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এ সময় শুধু জেলার ভেতরে গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৪ ঘণ্টা আগে