প্রতিনিধি, নোয়াখালী

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থানার নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের গ্রেপ্তারকৃত দুই আসামিকে ঢাকা থেকে নোয়াখালী আনার পথে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে গেছেন। ঘটনায় ৪ জন পুলিশ সদস্যকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও সোনাইমুড়ী থানার পুলিশ পরিদর্শক জিহান আহমদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ হেড কোয়ার্টারে জানানো হয়েছে।
আজ বুধবার রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশ সুপার মা. শহীদুল ইসলাম।
এর আগে সকালে আদালতের নির্দেশে আসামিদের পুলিশ হেফাজতে ঢাকা পাঠানো হয়। পরে ঢাকায় ডিএনএ টেস্ট শেষে দুপুরে নোয়াখালী আনার পথে মুন্সিগঞ্জ গজারিয়া একটি হোটেল থেকে পালিয়ে যান তাঁরা।
পলাতক আসামিরা হচ্ছেন, সোনাইমুড়ী উপজেলার মিয়ারপুর এলাকার চাঁন মিয়ার ছেলে মো. জুয়েল (২৪), বগাদিয়া গ্রামের আবদুল লতিফের ছেলে দেলোয়ার হোসেন (২৮)।
জানা যায়, দুপুরে ঢাকা থেকে ফেরার পথে মুন্সিগঞ্জ গজারিয়া আল মদিনা হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টে পুলিশ হেফাজতে দুপুর খাবার খাওয়ার জন্য নামেন আসামিরা। এ সময় আসামিরা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার কথা বলে দুজন একই সঙ্গে হোটেলের একটি টয়লেটে যান। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর আসামিরা ফিরে না আসায় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা টয়লেটের দরজা ভেঙে দেখে ভেতরে কেউ নেই। কিন্তু টয়লেটের জানালাটি ভাঙা ছিল। ঘটনার সময় আসামিদের হাতে হাতকড়া ছিল না।
নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম জানান, আদালতের নির্দেশে আসামিদের ঢাকায় ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নেওয়া হয়। পরীক্ষা থেকে নোয়াখালী আসার পথে হোটেলের টয়লেটের জানালার গ্রিল ভেঙে পালিয়ে যান তাঁরা। পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। ঘটনায় দায়িত্ব অবহেলার অপরাধে ওই পুলিশ কর্মকর্তা এবং অন্য সদস্যদের সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থানার নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের গ্রেপ্তারকৃত দুই আসামিকে ঢাকা থেকে নোয়াখালী আনার পথে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে গেছেন। ঘটনায় ৪ জন পুলিশ সদস্যকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও সোনাইমুড়ী থানার পুলিশ পরিদর্শক জিহান আহমদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ হেড কোয়ার্টারে জানানো হয়েছে।
আজ বুধবার রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশ সুপার মা. শহীদুল ইসলাম।
এর আগে সকালে আদালতের নির্দেশে আসামিদের পুলিশ হেফাজতে ঢাকা পাঠানো হয়। পরে ঢাকায় ডিএনএ টেস্ট শেষে দুপুরে নোয়াখালী আনার পথে মুন্সিগঞ্জ গজারিয়া একটি হোটেল থেকে পালিয়ে যান তাঁরা।
পলাতক আসামিরা হচ্ছেন, সোনাইমুড়ী উপজেলার মিয়ারপুর এলাকার চাঁন মিয়ার ছেলে মো. জুয়েল (২৪), বগাদিয়া গ্রামের আবদুল লতিফের ছেলে দেলোয়ার হোসেন (২৮)।
জানা যায়, দুপুরে ঢাকা থেকে ফেরার পথে মুন্সিগঞ্জ গজারিয়া আল মদিনা হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টে পুলিশ হেফাজতে দুপুর খাবার খাওয়ার জন্য নামেন আসামিরা। এ সময় আসামিরা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার কথা বলে দুজন একই সঙ্গে হোটেলের একটি টয়লেটে যান। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর আসামিরা ফিরে না আসায় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা টয়লেটের দরজা ভেঙে দেখে ভেতরে কেউ নেই। কিন্তু টয়লেটের জানালাটি ভাঙা ছিল। ঘটনার সময় আসামিদের হাতে হাতকড়া ছিল না।
নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম জানান, আদালতের নির্দেশে আসামিদের ঢাকায় ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নেওয়া হয়। পরীক্ষা থেকে নোয়াখালী আসার পথে হোটেলের টয়লেটের জানালার গ্রিল ভেঙে পালিয়ে যান তাঁরা। পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। ঘটনায় দায়িত্ব অবহেলার অপরাধে ওই পুলিশ কর্মকর্তা এবং অন্য সদস্যদের সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৪ ঘণ্টা আগে