Ajker Patrika

বেড়ানোর সাত আকর্ষণ

হোসাইন জিয়াদ, চট্টগ্রাম
আপডেট : ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১৬: ৫৮
বেড়ানোর সাত আকর্ষণ

চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত, ফয়সলেক, পারকি বিচ, ওয়ার সিমেট্রি এসব তো ঘুরে ফিরে দেখেছেন অনেকেই। কিন্তু  খৈইয়াছড়া ঝরনা, নাপিত্তাছড়া ঝরনা, কমলদহ ঝরনা, সুপ্তধারা আর সহস্রধারা ঝরনায় গিয়েছেন কি? সাম্প্রতিক সময়ে এসব ঝরনা এবং সীতাকুণ্ড ও হালিশহরের সাগরপাড় ঘিরে তৈরি হয়েছে পর্যটনের নতুন সম্ভাবনা। গত কয়েক বছরে সারা দেশের পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় স্থান হয়ে উঠেছে এসব ঝরনা ও সৈকত। এসব জায়গায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে ভ্রমণপিপাসু মানুষের সংখ্যা। তবে ঘুরতে আসা অনেকেই বলছেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, ফেসবুকে ছবি কিংবা ইউটিউবে ভিডিও দেখেই তারা আসছেন।  তাদের মতে, প্রচারণা না থাকায় এসব বিনোদনকেন্দ্রের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারছে না সরকার।

মিরসরাই উপজেলার পাহাড়ে খৈইয়াছড়া, নাপিত্তাছড়া ও কমলদহ ঝরনাকে ঘিরে গড়ে উঠেছে দোকানপাট, হোটেল, বিশ্রামস্থান, রেস্ট হাউসসহ বেশ কিছু স্থাপনাও।

ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ঘুরতে আসা ছাত্র নাইমুল ইসলাম বলেন, আমি এক বন্ধুর ফেসবুক পেইজে ছবি দেখে এসেছি। এখানকার তিনটি ঝরনা যেতে ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়ক থেকে মাত্র এক–দেড় ঘণ্টার পাহাড়ি পথ পেরোতে হয়। কিন্তু এত সুন্দর জায়গার কথা অনেকেই জানেন না। ছোট ঝিরি, ঝরনার শীতল পানি মাড়িয়ে, পাহাড়ের খাঁজে ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীর  বৈচিত্র্যময় জীবন, গাছ, বুনো ফুল দেখতে দেখতে ও  নাম না জানা পাখির ডাক শুনতে শুনতে কখন ঝরনায় চলে আসি বলতেই পারিনি।

তাঁর বন্ধু তাহমিলুর বলেন, ‘পাহাড় আমার অনেক প্রিয়। এখানকার ঝরনাগুলোর ট্রেইল যে কারও ভালো লাগবে। তবে এখানে গাইড, নিরাপত্তা, থাকার হোটেল ও যোগাযোগের বিষয়টি সরকারের দেখা উচিত।’

স্থানীয় বাসিন্দাদের কেউ কেউ সম্প্রতি ছোটখাটো হোটেল, দোকান, কিংবা ফলমূল নিয়ে বনে পর্যটন ব্যবসায় নেমেছেন। কমলদহ ঝরনা পথের দোকানি আজিমুল ইসলাম বলেন, আগের চাইতে পর্যটকের সংখ্যা কয়েকগুণ বেড়েছে। এখন প্রতিদিন শত শত পর্যটক আসছে সারা দেশ থেকে। বন্ধু, বান্ধব, পরিবার–পরিজনসহ বেড়াতে আসছেন।

মিরসরাই উপজেলা চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন বলেন, এসব ঝরনাগুলো সরকারের পরিকল্পিত উন্নয়নের পরিকল্পনা রয়েছে। এতে পর্যটকদের নিরাপত্তা, যোগাযোগ ব্যবস্থা গুরুত্ব পাবে। নতুন সাজে আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে ঝরনাকেন্দ্রিক পর্যটন স্পটগুলো।

পতেঙ্গার মতো বেশ পরিচিত না হলেও সাম্প্রতিক সময়ে  সীতাকুণ্ডের গুলিয়াখালী সৈকত, আর নগরীর হালিশহর আউটার রিং রোড ঘিরে ব্যাপক হারে আনাগোনা বেড়েছে পর্যটকের।

গুলিয়াখালী সৈকতটির একপাশে কেওড়ার বন ও সামনে বিশাল জলরাশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে। বছর পাঁচেক আগেও নিরিবিলি থাকা এ দুটি স্থানে এখন হাজারো প্রাণের কোলাহলে মুখর। বিকেল হলেই হালিশহরের রিং রোড ঘিরে পতেঙ্গা পর্যন্ত পর্যটকদের ভিড় লেগে থাকে। যদিও এ দুটি জায়গায় মানসম্মত হোটেল, রেস্টুরেন্ট, বসার স্থান এখনো তৈরি হয়নি। 
চাঁদপুর থেকে গুলিয়াখালী আসা দর্শনার্থী সোহেল জানান জানান, এখানে যোগাযোগ ব্যবস্থা খারাপ এবং সমুদ্রে নামার সতর্কতামূলক নির্দেশনা নেই। তা ছাড়া সন্ধ্যার পর এসব এলাকা একেবারেই অন্ধকার হয়ে যায়। এখানে অন্তত সড়ক বাতি দরকার।

সীতাকুণ্ড উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম আল মামুন বলেন, গুলিয়াখালীকে সরকার এখনো সৈকত হিসেবে ঘোষণা দেয়নি। এ সৈকতকে কেন্দ্র করে আলাদাভাবে কিছু করার সুযোগ নেই উপজেলা পরিষদের।

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস আজকের পত্রিকাকে বলেন, হালিশহর সাগরপাড়ের ছয় কিলোমিটার এলাকা ঘিরে বিশ্বমানের পর্যটন কেন্দ্র করার পরিকল্পনা নিয়েছি। এখানে হোটেল, রেস্তোরাঁ, নানা রকম রাইড, ফাইভ স্টার হোটেল হবে। এ পরিকল্পনাটি মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে।  

নগর পরিকল্পনাবিদ স্থপতি আশিক ইমরান মনে করেন, পর্যটকদের ভিড় আর আনোগোনায় পাহাড়ের জীব–বৈচিত্র্য  নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তা ছাড়া পর্যটকদের পলিথিন, বর্জ্য ফেলারও জায়গা নেই। পৃথিবীর সব দেশ প্রকৃতিকে বাঁচিয়ে বিনোদন স্পট তৈরি করে। আমাদেরও তাই করতে হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মির্জাপুরে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের চালক নিহত

মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় এক মোটরসাইকেলের চালক নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের দেওহাটা ফ্লাইওভারের পশ্চিম পাশে এই দুর্ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে নিহত ব্যক্তির নাম জানা যায়নি। তবে তিনি গোড়াই সাউথ ইস্ট কারখানার কর্মী বলে জানতে পেরেছে পুলিশ।

জানা গেছে, সকাল সোয়া ৭টার দিকে সকালে মোটরসাইকেল চালিয়ে মহাসড়কের ধীরগতির লেন দিয়ে ঢাকার দিকে যাচ্ছিলেন চালক। মহাসড়কের দেওহাটা ফ্লাইওভারের কাছে পৌঁছালে টাঙ্গাইল থেকে ছেড়ে আসা আলোকিত মধুপুর নামে যাত্রীবাহী বাস মহাসড়ক ছেড়ে ধীরগতির লেনে ঢুকে পড়ে মোটরসাইকেলটিকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে মোটরসাইকেলের চালক নিহত হন।

দেওহাটা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক গিয়াসউদ্দিন জানান, নিহত ব্যক্তি গোড়াই সাউথ ইস্ট কারখানায় চাকরি করতেন বলে জানতে পেরেছেন। বাসটি জব্দ করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ভালুকায় সহকর্মীর গুলিতে আনসার সদস্য নিহত, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বজেন্দ্র দাসকে মৃত ঘোষণা করেন। ছবি: আজকের পত্রিকা
ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বজেন্দ্র দাসকে মৃত ঘোষণা করেন। ছবি: আজকের পত্রিকা

ময়মনসিংহের ভালুকায় পোশাক কারখানায় সহকর্মীর গুলিতে বজেন্দ্র বিশ্বাস (৪০) নামের এক আনসার সদস্য নিহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রাত ৭টায় উপজেলার মেহরাবাড়ি এলাকায় লাবিব গ্রুপের প্রতিষ্ঠান সুলতানা সোয়েটার্স লিমিটেড কারখানায় এই ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত সহকর্মী আনসার সদস্য নোমান মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

নিহত আনসার সদস্য বজেন্দ্র বিশ্বাস সিলেট সদর উপজেলার কাদিরপুর গ্রামের প্রবিত্র বিশ্বাসের ছেলে। অভিযুক্ত নোমান মিয়া সুনামগঞ্জ জেলার তাহেরপুর থানার বালুটুরি বাজার এলাকার লুৎফর রহমানের ছেলে। দুজনই সুলতানা সোয়েটার্স লিমিটেড কারখানায় কর্মরত ছিলেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, কারখানাটিতে ২০ জন আনসার সদস্য কর্মরত ছিলেন। ঘটনার সময় আনসার সদস্য নোমান মিয়া ও বজেন্দ্র দাস একসঙ্গে বসেছিলেন। এ সময় অসাবধানতাবশত নোমান মিয়ার হাতে থাকা শটগান থেকে গুলি বের হলে বজেন্দ্র দাসের বাঁ ঊরুতে গুলি লাগে এবং তিনি গুরুতর আহত হন। পরে সহকর্মীরা তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

এ বিষয়ে ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, ঘটনার পর অভিযুক্ত নোমান মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে এবং বিষয়টি গভীরভাবে তদন্ত করা হচ্ছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নড়াইলে দুটি আসনে ২৪ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা

নড়াইল প্রতিনিধি 
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯: ৩৪
নড়াইল-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী ড. এ জেড এম ফরিদুজ্জামান ফরহাদ মনোনয়নপত্র জমা দেন। ছবি: আজকের পত্রিকা
নড়াইল-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী ড. এ জেড এম ফরিদুজ্জামান ফরহাদ মনোনয়নপত্র জমা দেন। ছবি: আজকের পত্রিকা

নড়াইলের দুটি সংসদীয় আসনে বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদ, জাতীয় পার্টি, স্বতন্ত্রসহ মোট ২৪ জন প্রার্থী গতকাল সোমবার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ডক্টর মোহাম্মদ আবদুল ছালাম জানান, মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টা পর্যন্ত ২৪ জন প্রার্থী তাঁদের মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে নড়াইল-১ আসনে ১৫ জন প্রার্থী এবং নড়াইল-২ আসনে ৯ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

নড়াইল-১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম, জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী হিসেবে মাওলানা মো. ওবায়দুল্লাহ কায়সার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী হিসেবে মাওলানা আব্দুল আজিজ, জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে মিলটন মোল্যা, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অধ্যাপক বি এম নাগিব হোসেন, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) এস এম সাজ্জাদ হোসেন, সুকেশ সাহা আনন্দসহ ১৫ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

নড়াইল-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে ড. এ জেড এম ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী আতাউর রহমান বাচ্চু, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী অধ্যক্ষ মাওলানা তাজুল ইসলাম, গণঅধিকার পরিষদ প্রার্থী হিসেবে নূর ইসলাম, জাতীয় পার্টির প্রার্থী খন্দকার ফায়েকুজ্জামান ফিরোজ, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মনিরুল ইসলাম, ফরিদা ইয়াসমিনসহ ৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

আচরণবিধি মেনে প্রার্থীরা তাঁদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এ সময় রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের বাইরে দলীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের অংশগ্রহণে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খুলনায় দেশীয় অস্ত্র, গুলি ও মাদকসহ গ্রেপ্তার ৫

খুলনা প্রতিনিধি
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০: ০১
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

খুলনায় দেশীয় অস্ত্র, গুলি ও মাদকসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথ বাহিনী। গতকাল সোমবার ভোরে নগরীর লবণচরা থানার মতিয়াখালী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। বর্তমানে তাঁরা পুলিশি হেফাজতে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন লবণচরা থানার মতিয়াখালী এলাকার বাসিন্দা আবুল বাশারের ছেলে ইমন শরীফ, একই এলাকার বাসিন্দা আজিজুলের ছেলে সবুজ সাহা, সোনাডাঙ্গা থানা এলাকার বাসিন্দা হাবিব হাওলাদারের ছেলে ফারুখ হোসেন, পিরোজপুর জেলার কাউখালী উপজেলার কাউখালী এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ আলীর ছেলে শাহরিয়ার এবং জয়কুল এলাকার বাসিন্দা হারুনুর রশিদের ছেলে সজল খান।

জানতে চাইলে লবণচরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. তুহিনুজ্জামান বলেন, মেজর মাসুকের নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী শিপইয়ার্ড এলাকার মতিয়াখালী এলাকায় অভিযান চালিয়ে উল্লিখিত আসমিদের আটক করে। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে শটগানের ৬টি গুলি, ২টি বিদেশি মদের বোতল, ২টি ধারলো ছুরি এবং ১১টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করে। মাদক ও অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে তাঁদের বিরুদ্ধ মামলা দায়ের করে। আসামিরা শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় তাঁদেরকে পুলিশি হেফাজতে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত