কমলনগর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি

লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে মেঘনা নদীসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকা জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে। জোয়ারের পানি কয়েক ঘণ্টা থাকার পর তা নেমে গেলেও স্থানীয় লোকজন দুর্ভোগের মধ্যে পড়ে। তীরসংলগ্ন ফসলি জমিও জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়া নদীতে জোয়ারের তোড়ে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে কমলনগর উপজেলার চরমার্টিন, সাবের হাট, মাতাব্বর হাট, মতিরহাট, চরলরেঞ্জ, কালকিনি এলাকায় গিয়ে এমন চিত্র দেখা গেছে।
স্থানীয়রা জানায়, মেঘনার তীরবর্তী এলাকায় বেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ারের অতিরিক্ত পানি খুব সহজে লোকালয়ে ঢুকে পড়ে। এতে নদীভাঙনসহ উপকূলীয় বাসিন্দাদের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
তারা জানায়, কমলনগর উপজেলার কালকিনি, সাহেবের হাট, পাটারীর হাট, চর ফলকন, চর মার্টিন, চর লরেঞ্জ ইউনিয়ন ও সাহেবের হাট, লুধুয়া বাজার, মাতাব্বার হাট, নাছিরগঞ্জ এলাকার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে।
কমলনগর উপজেলার চরলরেঞ্জ এলাকার বাসিন্দা আবদুল করিম বলেন, ‘দুপুরে পানি উঠতে শুরু করে। বেলা ৩টার দিকে পানি ঘরের ভেতরে ঢুকে যায়। এতে শিশুসন্তান নিয়ে বিপাকে পড়ি। তাই সন্তান নিয়ে রাস্তায় আশ্রয় নিয়েছি। পানি নামলে ঘরে ফিরে যাব।’
একই এলাকার বাসিন্দা নুরজাহান আক্তার বলেন, ‘জোয়ারের পানিতে তাঁদের রান্নার চুলা তলিয়ে গেছে। এতে রান্না করতে সমস্যা হয়েছে তাঁদের। প্রতিনিয়ত তাঁরা এমন পরিস্থিতির স্বীকার হচ্ছেন বলে জানান। এ ছাড়া গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়ার কথা জানান নদীতীরবর্তী বাসিন্দারা।’
নাছিরগঞ্জ এলাকার খোরশেদা বেগম নামে এক নারী জানান, গত দুই দিন ধরে জোয়ারের পানি তাঁদের ঘরে ঢুকে পড়ছে। দুই-তিন ঘণ্টা পর পানি নামতে শুরু করে। পানি নেমে গেলেও দুর্ভোগ বেড়ে যায় তাঁদের।
চর মার্টিন এলাকার বাসিন্দা কোরবান আলী বলেন, বেড়িবাঁধ না থাকায় পুরো উপকূলীয় এলাকা অরক্ষিত হয়ে পড়েছে। দ্রুত বাঁধ নির্মাণ করা হলে তাঁরা জোয়ারের পানি থেকে রক্ষা পাবেন। গত দুই দিন ধরে প্রতিদিন দুপুরে তাঁদের ইউনিয়নটি জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়ে পড়ে। এতে বসতবাড়ি, রাস্তাঘাট, ফসলি জমি জোয়ারের পানিতে তলিয়ে যায় ৷ বিকেলের দিকে পানি নেমে পড়ে। আরও কয়েক দিন এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে বলে জানান তিনি।
কমলনগরের চর কালকিনি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফউল্যা বলেন, জোয়ারের পানি নামার সময় উপকূলে ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়। এতে অনেকের বসতবাড়ি, ফসলি জমি ও রাস্তাঘাট নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।

লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে মেঘনা নদীসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকা জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে। জোয়ারের পানি কয়েক ঘণ্টা থাকার পর তা নেমে গেলেও স্থানীয় লোকজন দুর্ভোগের মধ্যে পড়ে। তীরসংলগ্ন ফসলি জমিও জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়া নদীতে জোয়ারের তোড়ে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে কমলনগর উপজেলার চরমার্টিন, সাবের হাট, মাতাব্বর হাট, মতিরহাট, চরলরেঞ্জ, কালকিনি এলাকায় গিয়ে এমন চিত্র দেখা গেছে।
স্থানীয়রা জানায়, মেঘনার তীরবর্তী এলাকায় বেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ারের অতিরিক্ত পানি খুব সহজে লোকালয়ে ঢুকে পড়ে। এতে নদীভাঙনসহ উপকূলীয় বাসিন্দাদের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
তারা জানায়, কমলনগর উপজেলার কালকিনি, সাহেবের হাট, পাটারীর হাট, চর ফলকন, চর মার্টিন, চর লরেঞ্জ ইউনিয়ন ও সাহেবের হাট, লুধুয়া বাজার, মাতাব্বার হাট, নাছিরগঞ্জ এলাকার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে।
কমলনগর উপজেলার চরলরেঞ্জ এলাকার বাসিন্দা আবদুল করিম বলেন, ‘দুপুরে পানি উঠতে শুরু করে। বেলা ৩টার দিকে পানি ঘরের ভেতরে ঢুকে যায়। এতে শিশুসন্তান নিয়ে বিপাকে পড়ি। তাই সন্তান নিয়ে রাস্তায় আশ্রয় নিয়েছি। পানি নামলে ঘরে ফিরে যাব।’
একই এলাকার বাসিন্দা নুরজাহান আক্তার বলেন, ‘জোয়ারের পানিতে তাঁদের রান্নার চুলা তলিয়ে গেছে। এতে রান্না করতে সমস্যা হয়েছে তাঁদের। প্রতিনিয়ত তাঁরা এমন পরিস্থিতির স্বীকার হচ্ছেন বলে জানান। এ ছাড়া গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়ার কথা জানান নদীতীরবর্তী বাসিন্দারা।’
নাছিরগঞ্জ এলাকার খোরশেদা বেগম নামে এক নারী জানান, গত দুই দিন ধরে জোয়ারের পানি তাঁদের ঘরে ঢুকে পড়ছে। দুই-তিন ঘণ্টা পর পানি নামতে শুরু করে। পানি নেমে গেলেও দুর্ভোগ বেড়ে যায় তাঁদের।
চর মার্টিন এলাকার বাসিন্দা কোরবান আলী বলেন, বেড়িবাঁধ না থাকায় পুরো উপকূলীয় এলাকা অরক্ষিত হয়ে পড়েছে। দ্রুত বাঁধ নির্মাণ করা হলে তাঁরা জোয়ারের পানি থেকে রক্ষা পাবেন। গত দুই দিন ধরে প্রতিদিন দুপুরে তাঁদের ইউনিয়নটি জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়ে পড়ে। এতে বসতবাড়ি, রাস্তাঘাট, ফসলি জমি জোয়ারের পানিতে তলিয়ে যায় ৷ বিকেলের দিকে পানি নেমে পড়ে। আরও কয়েক দিন এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে বলে জানান তিনি।
কমলনগরের চর কালকিনি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফউল্যা বলেন, জোয়ারের পানি নামার সময় উপকূলে ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়। এতে অনেকের বসতবাড়ি, ফসলি জমি ও রাস্তাঘাট নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে