কমলনগর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত মেডিকেল অফিসার ডা. শিপলু সরকারের বিরুদ্ধে জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকার সময় বেসরকারি চেম্বারে রোগী দেখার অভিযোগ উঠেছে। এতে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে সেবা নিতে এসে ভোগান্তিতে পড়ছেন রোগীরা।
জানা গেছে, গত বুধবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জরুরি বিভাগে ডিউটি ছিল ডা. শিপলু সরকারের। কিন্তু ওই দিন পেটব্যথা নিয়ে আসা রোগী শাহিদা আক্তার দীর্ঘক্ষণ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কাতরালেও সেখানে দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসককে পাওয়া যায়নি। একইভাবে আরও কয়েকজন রোগী চিকিৎসকের অপেক্ষায় ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকেন।
পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ডা. শিপলু সরকার হাসপাতালের বাইরে ইনসাফ ল্যাব অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রোগী দেখছেন। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, দুপুর, বিকেল ও সন্ধ্যা—তিন সময়েই তিনি ওই চেম্বারে রোগী দেখায় ব্যস্ত। চেম্বার থেকে বের হওয়া রোগীদের হাতে তাঁর প্রেসক্রিপশনসহ আল্ট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্টও দেখা গেছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, তিনি তাঁর চেম্বারের রোগীদের শুধু ইনসাফ ডায়াগনস্টিক সেন্টারেই বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে বলেন, এমনকি আল্ট্রাসনোগ্রাফি করাতেও বাধ্য করেন। এতে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সাধারণ রোগীরা।
চর ফলকন গ্রামের মো. ইব্রাহিম নামের এক ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, ‘ডা. শিপলু সরকার হাসপাতালে দায়িত্বে থাকা অবস্থায় চেম্বারে রোগী রেখে হিন্দি গান শুনে বিনোদন নেন। এমনকি মোবাইলে ব্যস্ত থেকেও প্রেসক্রিপশন লেখেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডা. শিপলু সরকার বলেন, ‘আমার রোগী আমি যেকোনো সময় চেম্বারে দেখব। আমি কী দেখে কী লিখব, সেটা আমার ব্যাপার।’ তিনি গণমাধ্যমকর্মীকে তাঁর চেম্বারে গিয়ে কথা বলতে বলেন।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সব্যসাচী নাথ বলেন, ‘ইমারজেন্সি ডিউটির সময় বাইরে রোগী দেখার সুযোগ নেই। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’
লক্ষ্মীপুরের সিভিল সার্জন মো. আবু হাসান শাহীন বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত মেডিকেল অফিসার ডা. শিপলু সরকারের বিরুদ্ধে জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকার সময় বেসরকারি চেম্বারে রোগী দেখার অভিযোগ উঠেছে। এতে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে সেবা নিতে এসে ভোগান্তিতে পড়ছেন রোগীরা।
জানা গেছে, গত বুধবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জরুরি বিভাগে ডিউটি ছিল ডা. শিপলু সরকারের। কিন্তু ওই দিন পেটব্যথা নিয়ে আসা রোগী শাহিদা আক্তার দীর্ঘক্ষণ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কাতরালেও সেখানে দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসককে পাওয়া যায়নি। একইভাবে আরও কয়েকজন রোগী চিকিৎসকের অপেক্ষায় ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকেন।
পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ডা. শিপলু সরকার হাসপাতালের বাইরে ইনসাফ ল্যাব অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রোগী দেখছেন। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, দুপুর, বিকেল ও সন্ধ্যা—তিন সময়েই তিনি ওই চেম্বারে রোগী দেখায় ব্যস্ত। চেম্বার থেকে বের হওয়া রোগীদের হাতে তাঁর প্রেসক্রিপশনসহ আল্ট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্টও দেখা গেছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, তিনি তাঁর চেম্বারের রোগীদের শুধু ইনসাফ ডায়াগনস্টিক সেন্টারেই বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে বলেন, এমনকি আল্ট্রাসনোগ্রাফি করাতেও বাধ্য করেন। এতে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সাধারণ রোগীরা।
চর ফলকন গ্রামের মো. ইব্রাহিম নামের এক ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, ‘ডা. শিপলু সরকার হাসপাতালে দায়িত্বে থাকা অবস্থায় চেম্বারে রোগী রেখে হিন্দি গান শুনে বিনোদন নেন। এমনকি মোবাইলে ব্যস্ত থেকেও প্রেসক্রিপশন লেখেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডা. শিপলু সরকার বলেন, ‘আমার রোগী আমি যেকোনো সময় চেম্বারে দেখব। আমি কী দেখে কী লিখব, সেটা আমার ব্যাপার।’ তিনি গণমাধ্যমকর্মীকে তাঁর চেম্বারে গিয়ে কথা বলতে বলেন।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সব্যসাচী নাথ বলেন, ‘ইমারজেন্সি ডিউটির সময় বাইরে রোগী দেখার সুযোগ নেই। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’
লক্ষ্মীপুরের সিভিল সার্জন মো. আবু হাসান শাহীন বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
‘সমঝোতা, নাকি মরতে চান’—মোটাদাগে এই প্রস্তাবের আশঙ্কায় এখন দিন গোনেন রাজধানীর পল্লবীর আবাসন ব্যবসায়ীরা। ফোনে বা সরাসরি লোক পাঠিয়ে তাঁদের এই প্রস্তাব দিচ্ছে একদল সন্ত্রাসী। কেউ ভয় পেয়ে সমঝোতা করছেন, কেউ সাড়া না দিয়ে চুপ থাকছেন। তাঁদের বেশির ভাগ থানায় যাচ্ছেন না কিংবা মামলা করছেন না। গত পাঁচ মাসে বৃহত
৩ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) এলাকায় প্রতিদিন বাড়ছে জনসংখ্যা ও নগরায়ণের চাপ। বাড়ছে বর্জ্যের পরিমাণও। অথচ নগরীর বিভিন্ন এলাকায় এখনো ডাস্টবিনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। ফলে বাধ্য হয়ে অনেক বাসিন্দা ও দোকানি ময়লা ফেলছে সড়কের পাশে, ড্রেনে বা খোলা জায়গায়। এতে পরিবেশদূষণের পাশাপাশি উৎকট দুর্গন্ধে
৩ ঘণ্টা আগেখুলনা সার্কিট হাউস মাঠের টেনিস গ্রাউন্ডের পাশে চলছে ২১ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা। ৭ জুলাই মেলার উদ্বোধন করেন খুলনার বিভাগীয় কমিশনার ফিরোজ সরকার। মেলার আয়োজক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গতকাল রোববার পর্যন্ত ৬ হাজার ৮৯টি গাছের চারা বিক্রি হয়েছে মেলায়। এর মূল্য ৯ লাখ ২৯ হাজার ৬১৫ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেসার্ভার সমস্যার কারণে কার্যত অচল হয়ে পড়েছে ঠাকুরগাঁওয়ের ভূমি অফিসগুলো। জেলার ৪২টি ইউনিয়ন ভূমি উন্নয়ন কর অফিসে প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে বন্ধ রয়েছে খাজনা পরিশোধ ও মিউটেশন কার্যক্রম। এতে একদিকে যেমন দুর্ভোগে পড়েছেন সেবাপ্রত্যাশীরা, অন্যদিকে সরকার হারাচ্ছে লাখ লাখ টাকার রাজস্ব।
৩ ঘণ্টা আগে