কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় ঘরে ঢুকে ধর্ষণের ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কুমিল্লার আমলি আদালত-১১ এর বিচারক মমিনুল হক পুলিশের করা রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন।
মুরাদনগর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রুহুল আমিন এবং কুমিল্লা আদালত পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাদেকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তাঁরা জানান, মামলার তদন্তের জন্য গ্রেপ্তার আসামিদের সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন জানানো হলে তিন তিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন মো. সুমন (২২), রমজান (২৩), মো. আরিফ (২৪) ও মো. অনিক (২২)। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২৬ জুন রাতে তাঁরা প্রবাসী এক নারীর ঘরে ঢুকে তাঁকে ধর্ষণ এবং মারধর করেন। এই ঘটনায় ওই নারী ও তার পরিবারের সদস্যরা পুলিশকে জানালে পুলিশ তদন্ত শুরু করে এবং কয়েক দিন পর অভিযুক্তরা গ্রেপ্তার হন।
জানা গেছে, ওই নারী গত ২৬ জুন রাতে তাঁর ঘরে একা ছিলেন। এ সময় স্থানীয় চার যুবক—সুমন, রমজান, মো. আরিফ এবং মো. অনিকসহ কয়েকজন যুবক তাঁর ঘরে ঢুকে শারীরিকভাবে নিপীড়ন করেন এবং এ সময় সেই ভিডিও ধারণ করেন। পরে তাঁরা ওই নারীর সঙ্গে থাকা যুবক ফজর আলীকে মারধর করেন এবং তাঁকে হত্যার হুমকি দেন। এরপর এ ঘটনা ধারণ করা ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যা ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করে। সামাজিক মিডিয়ায় ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পরই ভুক্তভোগী নারী ও তাঁর পরিবার পুলিশে অভিযোগ করেন। তদন্তের পর মুরাদনগর থানা-পুলিশ পর্নোগ্রাফি আইনে চার যুবককে গ্রেপ্তার করে।
মুরাদনগর থানার এসআই রুহুল আমিন বলেন, ‘আমরা পুরো ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব। গ্রেপ্তার আসামিদের রিমান্ডে নেওয়ার মাধ্যমে আমরা তাদের কাছ থেকে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করছি। ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা হওয়ার পর পুলিশ আরও তথ্য সংগ্রহ করছে এবং ঘটনার সঙ্গে অন্য কেউ জড়িত থাকলে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হবে।’
কুমিল্লা আদালত পুলিশের ওসি সাদেকুর রহমান বলেন, ‘ধর্ষণের ঘটনায় কোনো অরাজকতা তৈরি ও দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার কোনো পরিকল্পনা আছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আমরা তাঁদের রিমান্ডে এনে এসব তথ্যসহ বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব। ধর্ষণের মামলায় ফজর আলী কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেলে তাঁকে আদালতে হাজির করে রিমান্ড চাওয়া হবে।’
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় ঘরে ঢুকে ধর্ষণের ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কুমিল্লার আমলি আদালত-১১ এর বিচারক মমিনুল হক পুলিশের করা রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন।
মুরাদনগর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রুহুল আমিন এবং কুমিল্লা আদালত পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাদেকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তাঁরা জানান, মামলার তদন্তের জন্য গ্রেপ্তার আসামিদের সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন জানানো হলে তিন তিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন মো. সুমন (২২), রমজান (২৩), মো. আরিফ (২৪) ও মো. অনিক (২২)। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২৬ জুন রাতে তাঁরা প্রবাসী এক নারীর ঘরে ঢুকে তাঁকে ধর্ষণ এবং মারধর করেন। এই ঘটনায় ওই নারী ও তার পরিবারের সদস্যরা পুলিশকে জানালে পুলিশ তদন্ত শুরু করে এবং কয়েক দিন পর অভিযুক্তরা গ্রেপ্তার হন।
জানা গেছে, ওই নারী গত ২৬ জুন রাতে তাঁর ঘরে একা ছিলেন। এ সময় স্থানীয় চার যুবক—সুমন, রমজান, মো. আরিফ এবং মো. অনিকসহ কয়েকজন যুবক তাঁর ঘরে ঢুকে শারীরিকভাবে নিপীড়ন করেন এবং এ সময় সেই ভিডিও ধারণ করেন। পরে তাঁরা ওই নারীর সঙ্গে থাকা যুবক ফজর আলীকে মারধর করেন এবং তাঁকে হত্যার হুমকি দেন। এরপর এ ঘটনা ধারণ করা ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যা ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করে। সামাজিক মিডিয়ায় ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পরই ভুক্তভোগী নারী ও তাঁর পরিবার পুলিশে অভিযোগ করেন। তদন্তের পর মুরাদনগর থানা-পুলিশ পর্নোগ্রাফি আইনে চার যুবককে গ্রেপ্তার করে।
মুরাদনগর থানার এসআই রুহুল আমিন বলেন, ‘আমরা পুরো ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব। গ্রেপ্তার আসামিদের রিমান্ডে নেওয়ার মাধ্যমে আমরা তাদের কাছ থেকে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করছি। ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা হওয়ার পর পুলিশ আরও তথ্য সংগ্রহ করছে এবং ঘটনার সঙ্গে অন্য কেউ জড়িত থাকলে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হবে।’
কুমিল্লা আদালত পুলিশের ওসি সাদেকুর রহমান বলেন, ‘ধর্ষণের ঘটনায় কোনো অরাজকতা তৈরি ও দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার কোনো পরিকল্পনা আছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আমরা তাঁদের রিমান্ডে এনে এসব তথ্যসহ বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব। ধর্ষণের মামলায় ফজর আলী কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেলে তাঁকে আদালতে হাজির করে রিমান্ড চাওয়া হবে।’
গাজীপুরের কালীগঞ্জে একসময়কার খরস্রোতা একটি গুরুত্বপূর্ণ খাল এখন দখল ও দূষণে মৃতপ্রায়। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আমলে খনন হওয়া এই খালটি বর্তমানে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। শীতলক্ষ্যা নদী থেকে শুরু হয়ে দক্ষিণ ভাদার্ত্তি ও তুমলিয়া মিশনের পাশ ঘেঁষে বক্তারপুরের রাঙ্গামাটিয়া হয়ে বিল বেলাই পর্যন্ত বিস্তৃত খালটি
০১ জানুয়ারি ১৯৭০রাজধানীর রামপুরা ব্রিজসংলগ্ন নড়াই খাল যেন মশার কারখানায় পরিণত হয়েছে। খালটির স্থির পানিতে সারা বছরই চোখে পড়ে মশার লার্ভা। নিকটবর্তী জিরানি খালেরও একই দশা। এতে খাল দুটি হয়ে উঠছে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও মশাবাহিত অন্যান্য রোগ বিস্তারের উৎস। মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ এ দুটি খালসংলগ্ন বনশ্রী, আফতাবনগর ও নন্দীপাড়া
৫ ঘণ্টা আগেমৎস্য ও বন্য প্রাণীর প্রজনন, বংশ বৃদ্ধি ও বিচরণ কার্যক্রমের সুরক্ষার জন্য ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত টানা তিন মাস বনজীবীদের সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা চলছে। কিন্তু এই সময়ে থেমে নেই হরিণশিকারিরা। তাঁরা নানা কৌশলে বন থেকে হরিণ শিকার করে লোকালয়ে এনে মাংস বিক্রি করছেন চড়া দামে। চোরা শিকারিদের দৌরাত্ম
৫ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় প্রতিবছর কমছে অর্থকরী ফসল পাট চাষ। গত চার বছরে জেলায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে পাট চাষ কমেছে। কৃষকেরা বলছেন, খরচ বেশি আর দাম কম পাওয়ায় পাট চাষে তাঁদের আগ্রহ কমছে। অন্যদিকে কৃষি বিভাগ বলছে, উন্মুক্ত জলাশয় কমে যাওয়ার কারণে পাট জাগ দেওয়া প্রধান সমস্যা। যার কারণে পাট চাষ প্রতিবছর কমে
৫ ঘণ্টা আগে