লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত দুই আসামি বিদেশে পালিয়ে গেছেন। অথচ তাঁদের নাম-পরিচয় ব্যবহার করে ভিন্ন দুই ব্যক্তিকে আদালতে হাজির করে জামিন করানোর অভিযোগ উঠেছে আসামি পক্ষের আইনজীবীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ওই আইনজীবীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছেন আদালত।
রামগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল আমলি আদালত-১-এর সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর আবদুল আহাদ শাকিল আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
আবদুল আহাদ শাকিল বলেন, ‘প্রতারণা করে মারামারি ও হত্যাচেষ্টা মামলা দুই আসামির জামিন নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। এটি কোনোভাবে মেনে যায় না। ওই আইনজীবীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আজ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইসমাইল হোসেনের আদালতে বিষয়টি নিয়ে শুনানি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আজ শুনানি না হওয়ায় ১৩ জানুয়ারি পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন আদালত।’
তবে আসামির আইনজীবী লুৎফুর রহমান গাজী সাংবাদিকদের বলেন, তাঁর সহকারী আবুল কাশেমের পরামর্শে মামলার ২ ও ৪ নম্বর আসামি প্রবাসে থাকার বিষয়টি গোপন রেখেছেন। ওই বিষয়ে তিনি কিছুই জানতেন না এবং এর সঙ্গে তাঁর সংশ্লিষ্টতা নেই। বিষয়টি নিয়ে তিনি আদালত, আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে লিখিত ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
আদালত ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, রামগঞ্জ উপজেলার ইছাপুর ইউনিয়নের সোন্দড়া এলাকার আবদুল খালেকদের সঙ্গে কয়েক বছর ধরে তাজুল ইসলাম খোকাদের জমি নিয়ে বিরোধ চলছে। ২০২৩ সালে আদালতে এ বিষয়ে মামলা হয়। গত বছরের ১৯ মে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও রামগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মনিরুজ্জামান আদালতে চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। তাঁরা হলেন, তাজুল ইসলাম খোকা, সজীব, আনোয়ার হোসেন ও সাইফুল ইসলাম শুভ।
এদিকে ঘটনার পর আসামি সজীব সৌদি আরব ও সাইফুল কাতার পালিয়ে যান। গত বছরের ৩০ জুন আসামি খোকা ও আনোয়ার জামিন নেন। তখন সজীব ও সাইফুলের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। গত ৬ নভেম্বর মামলার ২ ও ৪ নম্বর আসামির স্থলে ভিন্ন ব্যক্তিদের রামগঞ্জ আমলি আদালতে উপস্থিত করা হয়। পরে আদালত তাঁদের জামিনে মুক্তির আদেশ দেন। তবে আদালতে হাজির করা ভুয়া ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
ঘটনাটি জানতে পেরে গত ৮ ডিসেম্বর মামলার বাদী শামছুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আসামি সজীব ও সাইফুলকে সশরীরে হাজির হওয়ার জন্য ও তাঁদের জামিনের আদেশ বাতিল করতে আবেদন করেন। একই সঙ্গে আসামিদের নিযুক্ত কৌঁসুলি ও স্থানীয় জামিনদারের ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন করেন। তাতে আদালত ঘটনাটি নিয়ে সংশ্লিষ্টদের কাছে ব্যাখ্যা জানতে চান। পরে ২৯ ডিসেম্বর আসামিদের আইনজীবী রহিম গাজী আদালতে লিখিত ব্যাখ্যা দেন। একই ব্যাখ্যা আইনজীবী সমিতির সভাপতি-সম্পাদককে দিয়েছেন তিনি।
লক্ষ্মীপুরে হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত দুই আসামি বিদেশে পালিয়ে গেছেন। অথচ তাঁদের নাম-পরিচয় ব্যবহার করে ভিন্ন দুই ব্যক্তিকে আদালতে হাজির করে জামিন করানোর অভিযোগ উঠেছে আসামি পক্ষের আইনজীবীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ওই আইনজীবীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছেন আদালত।
রামগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল আমলি আদালত-১-এর সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর আবদুল আহাদ শাকিল আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
আবদুল আহাদ শাকিল বলেন, ‘প্রতারণা করে মারামারি ও হত্যাচেষ্টা মামলা দুই আসামির জামিন নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। এটি কোনোভাবে মেনে যায় না। ওই আইনজীবীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আজ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইসমাইল হোসেনের আদালতে বিষয়টি নিয়ে শুনানি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আজ শুনানি না হওয়ায় ১৩ জানুয়ারি পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন আদালত।’
তবে আসামির আইনজীবী লুৎফুর রহমান গাজী সাংবাদিকদের বলেন, তাঁর সহকারী আবুল কাশেমের পরামর্শে মামলার ২ ও ৪ নম্বর আসামি প্রবাসে থাকার বিষয়টি গোপন রেখেছেন। ওই বিষয়ে তিনি কিছুই জানতেন না এবং এর সঙ্গে তাঁর সংশ্লিষ্টতা নেই। বিষয়টি নিয়ে তিনি আদালত, আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে লিখিত ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
আদালত ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, রামগঞ্জ উপজেলার ইছাপুর ইউনিয়নের সোন্দড়া এলাকার আবদুল খালেকদের সঙ্গে কয়েক বছর ধরে তাজুল ইসলাম খোকাদের জমি নিয়ে বিরোধ চলছে। ২০২৩ সালে আদালতে এ বিষয়ে মামলা হয়। গত বছরের ১৯ মে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও রামগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মনিরুজ্জামান আদালতে চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। তাঁরা হলেন, তাজুল ইসলাম খোকা, সজীব, আনোয়ার হোসেন ও সাইফুল ইসলাম শুভ।
এদিকে ঘটনার পর আসামি সজীব সৌদি আরব ও সাইফুল কাতার পালিয়ে যান। গত বছরের ৩০ জুন আসামি খোকা ও আনোয়ার জামিন নেন। তখন সজীব ও সাইফুলের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। গত ৬ নভেম্বর মামলার ২ ও ৪ নম্বর আসামির স্থলে ভিন্ন ব্যক্তিদের রামগঞ্জ আমলি আদালতে উপস্থিত করা হয়। পরে আদালত তাঁদের জামিনে মুক্তির আদেশ দেন। তবে আদালতে হাজির করা ভুয়া ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
ঘটনাটি জানতে পেরে গত ৮ ডিসেম্বর মামলার বাদী শামছুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আসামি সজীব ও সাইফুলকে সশরীরে হাজির হওয়ার জন্য ও তাঁদের জামিনের আদেশ বাতিল করতে আবেদন করেন। একই সঙ্গে আসামিদের নিযুক্ত কৌঁসুলি ও স্থানীয় জামিনদারের ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন করেন। তাতে আদালত ঘটনাটি নিয়ে সংশ্লিষ্টদের কাছে ব্যাখ্যা জানতে চান। পরে ২৯ ডিসেম্বর আসামিদের আইনজীবী রহিম গাজী আদালতে লিখিত ব্যাখ্যা দেন। একই ব্যাখ্যা আইনজীবী সমিতির সভাপতি-সম্পাদককে দিয়েছেন তিনি।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৬ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৬ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
৬ ঘণ্টা আগে