চাঁদপুর প্রতিনিধি

চড়া দামের কারণে জাতীয় মাছ ইলিশ এখন সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। চাঁদপুরসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলে সিন্ডিকেটের কারণে বছরজুড়েই ইলিশের দাম থাকে ঊর্ধ্বমুখী। এমন পরিস্থিতিতে ইলিশের বাজার নিয়ন্ত্রণে দাম নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন। তবে এতে বিরূপ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, পদ্মা-মেঘনায় ইলিশের প্রাপ্যতা কমে যাওয়ায় এমনিতেই সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। এ অবস্থায় দাম বেঁধে দিলে জেলেরা ইলিশ শিকারে আগ্রহ হারাবেন।
চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন গত ১৭ জুন ইলিশের দাম নির্ধারণ বিষয়ে একটি চিঠি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে পাঠান। এর পরই ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে আপত্তির সুর শোনা যায়।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুরে দেশের অন্যতম মৎস্য অবতরণকেন্দ্র চাঁদপুর মাছঘাটে গিয়ে দেখা যায়, ঘাটে ইলিশের সরবরাহ খুবই কম। ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রশাসনের দাম নির্ধারণের উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হলে সরবরাহ আরও কমে যাবে।
ঘাটের শান্তি ফিশ আড়তের স্বত্বাধিকারী সম্রাট ব্যাপারী বলেন, ‘জেলা প্রশাসনের এমন উদ্যোগ অযৌক্তিক। সরবরাহ ও খরচের ওপর ভিত্তি করেই দাম নির্ধারণ করা হয়। দাম বেঁধে দিলে ঘাটে আর মাছ আসবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘মাছের সরবরাহ বাড়াতে হলে কারেন্ট জাল বন্ধ করতে হবে অথবা এর ফাঁস চার আঙুল পরিমাণ করে নির্ধারণ করতে হবে। জালের ফাঁক ছোট হলে জাটকাসহ সব দেশি মাছ নিধন হয়।’
মেসার্স আনোয়ার হোসেন জমাদার আড়তের ব্যবসায়ী মনছুর আহমেদ মাহিন জানান, বর্তমানে আড়তে বড় সাইজের ইলিশ থাকলেও ছোট সাইজের ইলিশের পরিমাণ কম। তবে সাম্প্রতিক সময়ে কেজিতে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত দাম কমেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বাজারে এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হয়েছে ২ হাজার ৩০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকায়, দেড় কেজি ওজনের ইলিশ ২ হাজার ৭০০ থেকে ৩ হাজার টাকা, আর ৫০০-৬০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকায়। এমন দামে জেলেরা লোকসান দিচ্ছেন। দাম বেঁধে দিলে তাঁরা মাছ ধরার আগ্রহ হারাবেন।
ঘাটে ইলিশ কিনতে আসা ক্রেতা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘গত কয়েক বছর ধরেই ইলিশের দাম বেড়েই চলেছে। ইলিশ তো আল্লাহর দেওয়া প্রাকৃতিক সম্পদ, ব্যবসায়ীদের তো তেমন বিনিয়োগও করতে হয় না। তাহলে দাম এত বাড়বে কেন? আমি মনে করি, সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে দাম নির্ধারণ করাই যৌক্তিক।’
চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক শবে বরাত সরকার বলেন, ‘কাঁচামালের বাজারে দাম নির্ধারণ করে বিক্রি সম্ভব নয়। সরবরাহের ওপরই নির্ভর করে দাম ওঠানামা করে। প্রশাসনের উচিত এ বিষয়ে ভালোভাবে চিন্তাভাবনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া। কারণ হঠাৎ করে দাম বেঁধে দিলে তা ব্যবসায়ীরা মানবে না।’ তিনি জানান, আগে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১ হাজার মণ ইলিশ আসত, এখন এক-দেড় শ মণও আসে না।
সমিতির সভাপতি আব্দুল বারি জমাদার মানিক বলেন, ‘মূল্য নির্ধারণের চেয়ে ইলিশের উৎপাদন বাড়ানোর উপায় খুঁজে বের করাই জরুরি। আমরা গত তিন বছর ধরে উৎপাদন কমতে দেখছি। কেন কমছে, সে বিষয়ে গবেষণা জরুরি।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন বলেন, ‘চাঁদপুরসহ দেশের ১০-১২টি জেলায় ইলিশ ধরা ও বিক্রি হয়। আমরা মনে করি, চাঁদপুরে অংশীজনদের নিয়ে দাম নির্ধারণ করা গেলে অন্য জেলায়ও এর প্রভাব পড়বে। ইলিশ যেন সিন্ডিকেটের ফাঁদে পড়ে অস্বাভাবিক দামে বিক্রি না হয়, সেই লক্ষ্যেই আমরা মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানিয়েছি।’

চড়া দামের কারণে জাতীয় মাছ ইলিশ এখন সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। চাঁদপুরসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলে সিন্ডিকেটের কারণে বছরজুড়েই ইলিশের দাম থাকে ঊর্ধ্বমুখী। এমন পরিস্থিতিতে ইলিশের বাজার নিয়ন্ত্রণে দাম নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন। তবে এতে বিরূপ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, পদ্মা-মেঘনায় ইলিশের প্রাপ্যতা কমে যাওয়ায় এমনিতেই সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। এ অবস্থায় দাম বেঁধে দিলে জেলেরা ইলিশ শিকারে আগ্রহ হারাবেন।
চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন গত ১৭ জুন ইলিশের দাম নির্ধারণ বিষয়ে একটি চিঠি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে পাঠান। এর পরই ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে আপত্তির সুর শোনা যায়।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুরে দেশের অন্যতম মৎস্য অবতরণকেন্দ্র চাঁদপুর মাছঘাটে গিয়ে দেখা যায়, ঘাটে ইলিশের সরবরাহ খুবই কম। ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রশাসনের দাম নির্ধারণের উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হলে সরবরাহ আরও কমে যাবে।
ঘাটের শান্তি ফিশ আড়তের স্বত্বাধিকারী সম্রাট ব্যাপারী বলেন, ‘জেলা প্রশাসনের এমন উদ্যোগ অযৌক্তিক। সরবরাহ ও খরচের ওপর ভিত্তি করেই দাম নির্ধারণ করা হয়। দাম বেঁধে দিলে ঘাটে আর মাছ আসবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘মাছের সরবরাহ বাড়াতে হলে কারেন্ট জাল বন্ধ করতে হবে অথবা এর ফাঁস চার আঙুল পরিমাণ করে নির্ধারণ করতে হবে। জালের ফাঁক ছোট হলে জাটকাসহ সব দেশি মাছ নিধন হয়।’
মেসার্স আনোয়ার হোসেন জমাদার আড়তের ব্যবসায়ী মনছুর আহমেদ মাহিন জানান, বর্তমানে আড়তে বড় সাইজের ইলিশ থাকলেও ছোট সাইজের ইলিশের পরিমাণ কম। তবে সাম্প্রতিক সময়ে কেজিতে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত দাম কমেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বাজারে এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হয়েছে ২ হাজার ৩০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকায়, দেড় কেজি ওজনের ইলিশ ২ হাজার ৭০০ থেকে ৩ হাজার টাকা, আর ৫০০-৬০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকায়। এমন দামে জেলেরা লোকসান দিচ্ছেন। দাম বেঁধে দিলে তাঁরা মাছ ধরার আগ্রহ হারাবেন।
ঘাটে ইলিশ কিনতে আসা ক্রেতা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘গত কয়েক বছর ধরেই ইলিশের দাম বেড়েই চলেছে। ইলিশ তো আল্লাহর দেওয়া প্রাকৃতিক সম্পদ, ব্যবসায়ীদের তো তেমন বিনিয়োগও করতে হয় না। তাহলে দাম এত বাড়বে কেন? আমি মনে করি, সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে দাম নির্ধারণ করাই যৌক্তিক।’
চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক শবে বরাত সরকার বলেন, ‘কাঁচামালের বাজারে দাম নির্ধারণ করে বিক্রি সম্ভব নয়। সরবরাহের ওপরই নির্ভর করে দাম ওঠানামা করে। প্রশাসনের উচিত এ বিষয়ে ভালোভাবে চিন্তাভাবনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া। কারণ হঠাৎ করে দাম বেঁধে দিলে তা ব্যবসায়ীরা মানবে না।’ তিনি জানান, আগে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১ হাজার মণ ইলিশ আসত, এখন এক-দেড় শ মণও আসে না।
সমিতির সভাপতি আব্দুল বারি জমাদার মানিক বলেন, ‘মূল্য নির্ধারণের চেয়ে ইলিশের উৎপাদন বাড়ানোর উপায় খুঁজে বের করাই জরুরি। আমরা গত তিন বছর ধরে উৎপাদন কমতে দেখছি। কেন কমছে, সে বিষয়ে গবেষণা জরুরি।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন বলেন, ‘চাঁদপুরসহ দেশের ১০-১২টি জেলায় ইলিশ ধরা ও বিক্রি হয়। আমরা মনে করি, চাঁদপুরে অংশীজনদের নিয়ে দাম নির্ধারণ করা গেলে অন্য জেলায়ও এর প্রভাব পড়বে। ইলিশ যেন সিন্ডিকেটের ফাঁদে পড়ে অস্বাভাবিক দামে বিক্রি না হয়, সেই লক্ষ্যেই আমরা মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানিয়েছি।’
চাঁদপুর প্রতিনিধি

চড়া দামের কারণে জাতীয় মাছ ইলিশ এখন সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। চাঁদপুরসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলে সিন্ডিকেটের কারণে বছরজুড়েই ইলিশের দাম থাকে ঊর্ধ্বমুখী। এমন পরিস্থিতিতে ইলিশের বাজার নিয়ন্ত্রণে দাম নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন। তবে এতে বিরূপ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, পদ্মা-মেঘনায় ইলিশের প্রাপ্যতা কমে যাওয়ায় এমনিতেই সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। এ অবস্থায় দাম বেঁধে দিলে জেলেরা ইলিশ শিকারে আগ্রহ হারাবেন।
চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন গত ১৭ জুন ইলিশের দাম নির্ধারণ বিষয়ে একটি চিঠি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে পাঠান। এর পরই ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে আপত্তির সুর শোনা যায়।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুরে দেশের অন্যতম মৎস্য অবতরণকেন্দ্র চাঁদপুর মাছঘাটে গিয়ে দেখা যায়, ঘাটে ইলিশের সরবরাহ খুবই কম। ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রশাসনের দাম নির্ধারণের উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হলে সরবরাহ আরও কমে যাবে।
ঘাটের শান্তি ফিশ আড়তের স্বত্বাধিকারী সম্রাট ব্যাপারী বলেন, ‘জেলা প্রশাসনের এমন উদ্যোগ অযৌক্তিক। সরবরাহ ও খরচের ওপর ভিত্তি করেই দাম নির্ধারণ করা হয়। দাম বেঁধে দিলে ঘাটে আর মাছ আসবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘মাছের সরবরাহ বাড়াতে হলে কারেন্ট জাল বন্ধ করতে হবে অথবা এর ফাঁস চার আঙুল পরিমাণ করে নির্ধারণ করতে হবে। জালের ফাঁক ছোট হলে জাটকাসহ সব দেশি মাছ নিধন হয়।’
মেসার্স আনোয়ার হোসেন জমাদার আড়তের ব্যবসায়ী মনছুর আহমেদ মাহিন জানান, বর্তমানে আড়তে বড় সাইজের ইলিশ থাকলেও ছোট সাইজের ইলিশের পরিমাণ কম। তবে সাম্প্রতিক সময়ে কেজিতে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত দাম কমেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বাজারে এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হয়েছে ২ হাজার ৩০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকায়, দেড় কেজি ওজনের ইলিশ ২ হাজার ৭০০ থেকে ৩ হাজার টাকা, আর ৫০০-৬০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকায়। এমন দামে জেলেরা লোকসান দিচ্ছেন। দাম বেঁধে দিলে তাঁরা মাছ ধরার আগ্রহ হারাবেন।
ঘাটে ইলিশ কিনতে আসা ক্রেতা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘গত কয়েক বছর ধরেই ইলিশের দাম বেড়েই চলেছে। ইলিশ তো আল্লাহর দেওয়া প্রাকৃতিক সম্পদ, ব্যবসায়ীদের তো তেমন বিনিয়োগও করতে হয় না। তাহলে দাম এত বাড়বে কেন? আমি মনে করি, সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে দাম নির্ধারণ করাই যৌক্তিক।’
চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক শবে বরাত সরকার বলেন, ‘কাঁচামালের বাজারে দাম নির্ধারণ করে বিক্রি সম্ভব নয়। সরবরাহের ওপরই নির্ভর করে দাম ওঠানামা করে। প্রশাসনের উচিত এ বিষয়ে ভালোভাবে চিন্তাভাবনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া। কারণ হঠাৎ করে দাম বেঁধে দিলে তা ব্যবসায়ীরা মানবে না।’ তিনি জানান, আগে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১ হাজার মণ ইলিশ আসত, এখন এক-দেড় শ মণও আসে না।
সমিতির সভাপতি আব্দুল বারি জমাদার মানিক বলেন, ‘মূল্য নির্ধারণের চেয়ে ইলিশের উৎপাদন বাড়ানোর উপায় খুঁজে বের করাই জরুরি। আমরা গত তিন বছর ধরে উৎপাদন কমতে দেখছি। কেন কমছে, সে বিষয়ে গবেষণা জরুরি।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন বলেন, ‘চাঁদপুরসহ দেশের ১০-১২টি জেলায় ইলিশ ধরা ও বিক্রি হয়। আমরা মনে করি, চাঁদপুরে অংশীজনদের নিয়ে দাম নির্ধারণ করা গেলে অন্য জেলায়ও এর প্রভাব পড়বে। ইলিশ যেন সিন্ডিকেটের ফাঁদে পড়ে অস্বাভাবিক দামে বিক্রি না হয়, সেই লক্ষ্যেই আমরা মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানিয়েছি।’

চড়া দামের কারণে জাতীয় মাছ ইলিশ এখন সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। চাঁদপুরসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলে সিন্ডিকেটের কারণে বছরজুড়েই ইলিশের দাম থাকে ঊর্ধ্বমুখী। এমন পরিস্থিতিতে ইলিশের বাজার নিয়ন্ত্রণে দাম নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন। তবে এতে বিরূপ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, পদ্মা-মেঘনায় ইলিশের প্রাপ্যতা কমে যাওয়ায় এমনিতেই সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। এ অবস্থায় দাম বেঁধে দিলে জেলেরা ইলিশ শিকারে আগ্রহ হারাবেন।
চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন গত ১৭ জুন ইলিশের দাম নির্ধারণ বিষয়ে একটি চিঠি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে পাঠান। এর পরই ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে আপত্তির সুর শোনা যায়।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুরে দেশের অন্যতম মৎস্য অবতরণকেন্দ্র চাঁদপুর মাছঘাটে গিয়ে দেখা যায়, ঘাটে ইলিশের সরবরাহ খুবই কম। ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রশাসনের দাম নির্ধারণের উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হলে সরবরাহ আরও কমে যাবে।
ঘাটের শান্তি ফিশ আড়তের স্বত্বাধিকারী সম্রাট ব্যাপারী বলেন, ‘জেলা প্রশাসনের এমন উদ্যোগ অযৌক্তিক। সরবরাহ ও খরচের ওপর ভিত্তি করেই দাম নির্ধারণ করা হয়। দাম বেঁধে দিলে ঘাটে আর মাছ আসবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘মাছের সরবরাহ বাড়াতে হলে কারেন্ট জাল বন্ধ করতে হবে অথবা এর ফাঁস চার আঙুল পরিমাণ করে নির্ধারণ করতে হবে। জালের ফাঁক ছোট হলে জাটকাসহ সব দেশি মাছ নিধন হয়।’
মেসার্স আনোয়ার হোসেন জমাদার আড়তের ব্যবসায়ী মনছুর আহমেদ মাহিন জানান, বর্তমানে আড়তে বড় সাইজের ইলিশ থাকলেও ছোট সাইজের ইলিশের পরিমাণ কম। তবে সাম্প্রতিক সময়ে কেজিতে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত দাম কমেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বাজারে এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হয়েছে ২ হাজার ৩০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকায়, দেড় কেজি ওজনের ইলিশ ২ হাজার ৭০০ থেকে ৩ হাজার টাকা, আর ৫০০-৬০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকায়। এমন দামে জেলেরা লোকসান দিচ্ছেন। দাম বেঁধে দিলে তাঁরা মাছ ধরার আগ্রহ হারাবেন।
ঘাটে ইলিশ কিনতে আসা ক্রেতা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘গত কয়েক বছর ধরেই ইলিশের দাম বেড়েই চলেছে। ইলিশ তো আল্লাহর দেওয়া প্রাকৃতিক সম্পদ, ব্যবসায়ীদের তো তেমন বিনিয়োগও করতে হয় না। তাহলে দাম এত বাড়বে কেন? আমি মনে করি, সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে দাম নির্ধারণ করাই যৌক্তিক।’
চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক শবে বরাত সরকার বলেন, ‘কাঁচামালের বাজারে দাম নির্ধারণ করে বিক্রি সম্ভব নয়। সরবরাহের ওপরই নির্ভর করে দাম ওঠানামা করে। প্রশাসনের উচিত এ বিষয়ে ভালোভাবে চিন্তাভাবনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া। কারণ হঠাৎ করে দাম বেঁধে দিলে তা ব্যবসায়ীরা মানবে না।’ তিনি জানান, আগে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১ হাজার মণ ইলিশ আসত, এখন এক-দেড় শ মণও আসে না।
সমিতির সভাপতি আব্দুল বারি জমাদার মানিক বলেন, ‘মূল্য নির্ধারণের চেয়ে ইলিশের উৎপাদন বাড়ানোর উপায় খুঁজে বের করাই জরুরি। আমরা গত তিন বছর ধরে উৎপাদন কমতে দেখছি। কেন কমছে, সে বিষয়ে গবেষণা জরুরি।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন বলেন, ‘চাঁদপুরসহ দেশের ১০-১২টি জেলায় ইলিশ ধরা ও বিক্রি হয়। আমরা মনে করি, চাঁদপুরে অংশীজনদের নিয়ে দাম নির্ধারণ করা গেলে অন্য জেলায়ও এর প্রভাব পড়বে। ইলিশ যেন সিন্ডিকেটের ফাঁদে পড়ে অস্বাভাবিক দামে বিক্রি না হয়, সেই লক্ষ্যেই আমরা মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানিয়েছি।’

হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সোহাগ হোসেন নামের এক রাজমিস্ত্রির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল ও একটি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ওসমানপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওসমানপুর কলপাড়া গ্রামে এই অভিযান চালান সেনাসদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জ প্রতিনিধি

হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, জাফলং থেকে ছেড়ে আসা বানিয়াচংগামী পাথরবোঝাই একটি ট্রাক ব্রিজের ওপর ওঠামাত্রই ব্রিজের দুটি পাটাতন ভেঙে যায়। মুহূর্তেই ট্রাকের পেছনের দুটি চাকা ধসে পড়ে এবং পুরো ট্রাকটি ব্রিজে আটকে যায়।
এতে দীর্ঘ লাইনে আটকা পড়ে যাত্রীবাহী বাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, টমটম, প্রাইভেট কারসহ অসংখ্য যানবাহন। বিপাকে পড়েন সাধারণ মানুষ, শিক্ষার্থী, রোগী এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ব্যবসায়ীরা।
দুর্ঘটনার পর ব্রিজের একপাশ থেকে অন্যপাশে যাওয়ার জন্য যাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে হেঁটে ভাঙা অংশ অতিক্রম করছে। এতে যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রকাশ করেছে স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে স্থানীয় এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘ট্রাকটি ব্রিজে উঠতেই জোরে শব্দ হয়। একটু পরই দেখি পাটাতন নিচে ধসে গেছে। ভাগ্য ভালো যে ট্রাকটি পুরোপুরি নিচে পড়ে যায়নি। তবে এখন তো ও পথে চলাচলকারীরা আটকা পড়ে আছে।’
যাত্রীরা জানান, রত্না বেইলি ব্রিজটি বহুদিন ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ভারী যানবাহনের অতিরিক্ত চাপের কারণে যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে—এমন আশঙ্কা দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। এদিকে যাত্রীদের দাবি, এখানে যেন বেইলি ব্রিজের পরিবর্তে দ্রুত স্থায়ী সেতু নির্মাণ করা হয়, যাতে প্রতিদিনের এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে হবিগঞ্জ সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী জাকির হোসেন বলেন, ‘ব্রিজটি দ্রুত মেরামত করার কাজ চলছে। পাথরবোঝাই ট্রাকটিতে বেশি লোড থাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।’

হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, জাফলং থেকে ছেড়ে আসা বানিয়াচংগামী পাথরবোঝাই একটি ট্রাক ব্রিজের ওপর ওঠামাত্রই ব্রিজের দুটি পাটাতন ভেঙে যায়। মুহূর্তেই ট্রাকের পেছনের দুটি চাকা ধসে পড়ে এবং পুরো ট্রাকটি ব্রিজে আটকে যায়।
এতে দীর্ঘ লাইনে আটকা পড়ে যাত্রীবাহী বাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, টমটম, প্রাইভেট কারসহ অসংখ্য যানবাহন। বিপাকে পড়েন সাধারণ মানুষ, শিক্ষার্থী, রোগী এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ব্যবসায়ীরা।
দুর্ঘটনার পর ব্রিজের একপাশ থেকে অন্যপাশে যাওয়ার জন্য যাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে হেঁটে ভাঙা অংশ অতিক্রম করছে। এতে যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রকাশ করেছে স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে স্থানীয় এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘ট্রাকটি ব্রিজে উঠতেই জোরে শব্দ হয়। একটু পরই দেখি পাটাতন নিচে ধসে গেছে। ভাগ্য ভালো যে ট্রাকটি পুরোপুরি নিচে পড়ে যায়নি। তবে এখন তো ও পথে চলাচলকারীরা আটকা পড়ে আছে।’
যাত্রীরা জানান, রত্না বেইলি ব্রিজটি বহুদিন ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ভারী যানবাহনের অতিরিক্ত চাপের কারণে যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে—এমন আশঙ্কা দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। এদিকে যাত্রীদের দাবি, এখানে যেন বেইলি ব্রিজের পরিবর্তে দ্রুত স্থায়ী সেতু নির্মাণ করা হয়, যাতে প্রতিদিনের এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে হবিগঞ্জ সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী জাকির হোসেন বলেন, ‘ব্রিজটি দ্রুত মেরামত করার কাজ চলছে। পাথরবোঝাই ট্রাকটিতে বেশি লোড থাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।’

ঘাটের শান্তি ফিস আড়তের সত্ত্বাধিকারী সম্রাট ব্যাপারী বলেন, ‘জেলা প্রশাসনের এমন উদ্যোগ অযৌক্তিক। সরবরাহ ও খরচের ওপর ভিত্তি করেই দাম নির্ধারিত হয়। দাম বেঁধে দিলে ঘাটে আর মাছ আসবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘মাছের সরবরাহ বাড়াতে হলে কারেন্ট জাল বন্ধ করতে হবে, অথবা এর ফাঁস চার আঙুল পরিমাণ করে নির্ধারণ করতে হবে।
২০ জুন ২০২৫
নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সোহাগ হোসেন নামের এক রাজমিস্ত্রির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল ও একটি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ওসমানপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওসমানপুর কলপাড়া গ্রামে এই অভিযান চালান সেনাসদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগেনরসিংদী প্রতিনিধি

নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
আব্দুর রশিদ কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার লোহাজুরী ইউনিয়নের দক্ষিণ লোহাজুরী গ্রামের বাসিন্দা। পেশায় তিনি ছিলেন অটোরিকশাচালক; তবে নিয়মিত আড়িয়াল খাঁ নদে বড়শি দিয়ে মাছ শিকার করা ছিল তাঁর নেশা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকাল ৬টার দিকে ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর পাড়ে রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা পুলিশে খবর দেন। লাশের পাশেই মোবাইল ফোন ও অটোরিকশাটি ছিল। পরে স্বজনেরা এসে লাশ শনাক্ত করেন। আব্দুর রশিদের মাথা ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশ মনে করছে, তিনি দুষ্কৃতকারীর হামলার শিকার হয়েছেন।
নিহত ব্যক্তির ভাই কাজল মিয়া বলেন, ‘প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত ১১-১২টা পর্যন্ত অটোরিকশা চালিয়ে তারপর নদীর পাড়ে বসে মাছ শিকার করে বাড়ি ফিরত ভাই। কিন্তু গতকাল রাতে আর বাড়ি ফেরেনি। সকালে খবর পেয়ে নদীর পাড়ে এসে ভাইয়ের মরদেহ দেখতে পাই।’
নিহত ব্যক্তির ছেলে হৃদয় বলেন, ‘রাতে বাড়ি না ফেরায় কল দিলে ফোন বন্ধ পাই। সকালে খবর শুনে নদীর পাড়ে এসে বাবার মরদেহ, মোবাইল ও অটোরিকশা পড়ে থাকতে দেখি।’
বেলাব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নাসির উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। বিষয়টি পিবিআইকে জানানো হয়েছে। ঘটনাটি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করা হচ্ছে। আইনগত প্রক্রিয়া চলমান।

নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
আব্দুর রশিদ কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার লোহাজুরী ইউনিয়নের দক্ষিণ লোহাজুরী গ্রামের বাসিন্দা। পেশায় তিনি ছিলেন অটোরিকশাচালক; তবে নিয়মিত আড়িয়াল খাঁ নদে বড়শি দিয়ে মাছ শিকার করা ছিল তাঁর নেশা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকাল ৬টার দিকে ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর পাড়ে রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা পুলিশে খবর দেন। লাশের পাশেই মোবাইল ফোন ও অটোরিকশাটি ছিল। পরে স্বজনেরা এসে লাশ শনাক্ত করেন। আব্দুর রশিদের মাথা ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশ মনে করছে, তিনি দুষ্কৃতকারীর হামলার শিকার হয়েছেন।
নিহত ব্যক্তির ভাই কাজল মিয়া বলেন, ‘প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত ১১-১২টা পর্যন্ত অটোরিকশা চালিয়ে তারপর নদীর পাড়ে বসে মাছ শিকার করে বাড়ি ফিরত ভাই। কিন্তু গতকাল রাতে আর বাড়ি ফেরেনি। সকালে খবর পেয়ে নদীর পাড়ে এসে ভাইয়ের মরদেহ দেখতে পাই।’
নিহত ব্যক্তির ছেলে হৃদয় বলেন, ‘রাতে বাড়ি না ফেরায় কল দিলে ফোন বন্ধ পাই। সকালে খবর শুনে নদীর পাড়ে এসে বাবার মরদেহ, মোবাইল ও অটোরিকশা পড়ে থাকতে দেখি।’
বেলাব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নাসির উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। বিষয়টি পিবিআইকে জানানো হয়েছে। ঘটনাটি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করা হচ্ছে। আইনগত প্রক্রিয়া চলমান।

ঘাটের শান্তি ফিস আড়তের সত্ত্বাধিকারী সম্রাট ব্যাপারী বলেন, ‘জেলা প্রশাসনের এমন উদ্যোগ অযৌক্তিক। সরবরাহ ও খরচের ওপর ভিত্তি করেই দাম নির্ধারিত হয়। দাম বেঁধে দিলে ঘাটে আর মাছ আসবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘মাছের সরবরাহ বাড়াতে হলে কারেন্ট জাল বন্ধ করতে হবে, অথবা এর ফাঁস চার আঙুল পরিমাণ করে নির্ধারণ করতে হবে।
২০ জুন ২০২৫
হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সোহাগ হোসেন নামের এক রাজমিস্ত্রির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল ও একটি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ওসমানপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওসমানপুর কলপাড়া গ্রামে এই অভিযান চালান সেনাসদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না। গুরুতর রোগীদের কিছু ক্ষেত্রে মেডিসিন বিভাগে রাখা হলেও, পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ডের অভাবে এতদিন অনেককেই ফিরিয়ে দিতে হতো।
হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার ৬৭ বছর পর এই প্রথম ২৫ শয্যার একটি সুসজ্জিত মনোরোগ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির পুরাতন আইসিইউ ভবনে এই নতুন ওয়ার্ডটি গড়ে তোলা হয়েছে।
এই ওয়ার্ডে রোগী ভর্তির জন্য নির্দিষ্ট বিন্যাস রাখা হয়েছে। এর মধ্যে পুরুষদের জন্য ১০টি, নারীদের জন্য ৭ টি, শিশু-কিশোরদের জন্য ৫টি এবং উচ্চ পর্যবেক্ষণের জন্য ৩টি শয্যা সংরক্ষিত রয়েছে। এ ছাড়া রোগীদের চিকিৎসার সুবিধার জন্য থেরাপি ও কাউন্সেলিং রুমসহ আধুনিক সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওয়ার্ডের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মোস্তফা আলী।
এই ওয়ার্ডটি চালুর পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ ছিল কলেজের স্বীকৃতি বজায় রাখা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী মার্চ মাসেই ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর মেডিকেল এডুকেশন (ডব্লিউএফএমই) থেকে একটি প্রতিনিধি দল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ পরিদর্শনে আসবে। পরিদর্শনকালে মনোরোগ বিভাগের ওয়ার্ড না পেলে কলেজের পয়েন্ট কমে যাওয়ার এবং অ্যাক্রিডিটেশনে বড় ধরনের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা ছিল। এতে করে এই কলেজের শিক্ষার্থীদের দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষা বা পড়াশোনা করার সুযোগ কমে যেত। এ ছাড়া এফসিপিএস এবং ডিপ্লোমা কোর্সের শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের জন্যও এমন একটি ওয়ার্ড জরুরি ছিল।
কলেজ কর্তৃপক্ষের অনুরোধ শুনে সদ্যবিদায়ী পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ দ্রুত এই ওয়ার্ড চালুর উদ্যোগ নেন এবং গত বুধবার এটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের সময় তাঁর সঙ্গে নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামসহ মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় এই হাসপাতালে যে ৬৭ বছরেও মানসিক রোগীদের জন্য ওয়ার্ড চালু হয়নি, এটি সত্যিই অবাক হওয়ার মতো বিষয়। আমরা প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটি চালু করেছি। এখন থেকে এ অঞ্চলের মানসিক রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি থেকেও উন্নত চিকিৎসা নিতে পারবেন।’
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি রামেক হাসপাতালের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তাঁর উদ্যোগেগত ২৩ অক্টোবর শুধু সাপে কাটা রোগীদের জন্য বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালু করা হয়।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালুর পর থেকে এখন পর্যন্ত রামেক হাসপাতালে একজনও সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু হয়নি, যেখানে আগে প্রায় প্রতিদিনই এই রোগে মৃত্যুর ঘটনা ঘটতো। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেছেন।

অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না। গুরুতর রোগীদের কিছু ক্ষেত্রে মেডিসিন বিভাগে রাখা হলেও, পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ডের অভাবে এতদিন অনেককেই ফিরিয়ে দিতে হতো।
হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার ৬৭ বছর পর এই প্রথম ২৫ শয্যার একটি সুসজ্জিত মনোরোগ ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। হাসপাতালটির পুরাতন আইসিইউ ভবনে এই নতুন ওয়ার্ডটি গড়ে তোলা হয়েছে।
এই ওয়ার্ডে রোগী ভর্তির জন্য নির্দিষ্ট বিন্যাস রাখা হয়েছে। এর মধ্যে পুরুষদের জন্য ১০টি, নারীদের জন্য ৭ টি, শিশু-কিশোরদের জন্য ৫টি এবং উচ্চ পর্যবেক্ষণের জন্য ৩টি শয্যা সংরক্ষিত রয়েছে। এ ছাড়া রোগীদের চিকিৎসার সুবিধার জন্য থেরাপি ও কাউন্সেলিং রুমসহ আধুনিক সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওয়ার্ডের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মোস্তফা আলী।
এই ওয়ার্ডটি চালুর পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ ছিল কলেজের স্বীকৃতি বজায় রাখা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী মার্চ মাসেই ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর মেডিকেল এডুকেশন (ডব্লিউএফএমই) থেকে একটি প্রতিনিধি দল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ পরিদর্শনে আসবে। পরিদর্শনকালে মনোরোগ বিভাগের ওয়ার্ড না পেলে কলেজের পয়েন্ট কমে যাওয়ার এবং অ্যাক্রিডিটেশনে বড় ধরনের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা ছিল। এতে করে এই কলেজের শিক্ষার্থীদের দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষা বা পড়াশোনা করার সুযোগ কমে যেত। এ ছাড়া এফসিপিএস এবং ডিপ্লোমা কোর্সের শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের জন্যও এমন একটি ওয়ার্ড জরুরি ছিল।
কলেজ কর্তৃপক্ষের অনুরোধ শুনে সদ্যবিদায়ী পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ দ্রুত এই ওয়ার্ড চালুর উদ্যোগ নেন এবং গত বুধবার এটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের সময় তাঁর সঙ্গে নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামসহ মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় এই হাসপাতালে যে ৬৭ বছরেও মানসিক রোগীদের জন্য ওয়ার্ড চালু হয়নি, এটি সত্যিই অবাক হওয়ার মতো বিষয়। আমরা প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটি চালু করেছি। এখন থেকে এ অঞ্চলের মানসিক রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি থেকেও উন্নত চিকিৎসা নিতে পারবেন।’
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি রামেক হাসপাতালের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তাঁর উদ্যোগেগত ২৩ অক্টোবর শুধু সাপে কাটা রোগীদের জন্য বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালু করা হয়।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালুর পর থেকে এখন পর্যন্ত রামেক হাসপাতালে একজনও সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু হয়নি, যেখানে আগে প্রায় প্রতিদিনই এই রোগে মৃত্যুর ঘটনা ঘটতো। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পি কে এম মাসুদ-উল-ইসলামের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেছেন।

ঘাটের শান্তি ফিস আড়তের সত্ত্বাধিকারী সম্রাট ব্যাপারী বলেন, ‘জেলা প্রশাসনের এমন উদ্যোগ অযৌক্তিক। সরবরাহ ও খরচের ওপর ভিত্তি করেই দাম নির্ধারিত হয়। দাম বেঁধে দিলে ঘাটে আর মাছ আসবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘মাছের সরবরাহ বাড়াতে হলে কারেন্ট জাল বন্ধ করতে হবে, অথবা এর ফাঁস চার আঙুল পরিমাণ করে নির্ধারণ করতে হবে।
২০ জুন ২০২৫
হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সোহাগ হোসেন নামের এক রাজমিস্ত্রির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল ও একটি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ওসমানপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওসমানপুর কলপাড়া গ্রামে এই অভিযান চালান সেনাসদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সোহাগ হোসেন নামের এক রাজমিস্ত্রির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল ও একটি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ওসমানপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওসমানপুর কলপাড়া গ্রামে এই অভিযান চালান সেনাসদস্যরা। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় খোকসা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ক্যাপ্টেন মেহেদীর নেতৃত্বে কুষ্টিয়া সেনাক্যাম্পের রওশন আরা রেজিমেন্ট আর্টিলারি ইউনিটের একটি দল ওসমানপুর গ্রামের সোহাগ হোসেন নামের এক যুবকের বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় বাড়ি তল্লাশি করে দুটি পিস্তল, একটি ওয়ান শুটারগান, গুলি, দেশীয় চাকু ও হাঁসুয়া পাওয়া যায়। তবে অভিযানে কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। সোহাগ হোসেন পেশায় একজন রাজমিস্ত্রি। তাঁর বাবার নাম আশরাফ হোসেন।
পুলিশ পরিদর্শক মোশাররফ হোসেন বলেন, সেনাবাহিনীর অভিযানে উদ্ধার করা অস্ত্র থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সোহাগ হোসেন নামের এক রাজমিস্ত্রির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল ও একটি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ওসমানপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওসমানপুর কলপাড়া গ্রামে এই অভিযান চালান সেনাসদস্যরা। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় খোকসা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ক্যাপ্টেন মেহেদীর নেতৃত্বে কুষ্টিয়া সেনাক্যাম্পের রওশন আরা রেজিমেন্ট আর্টিলারি ইউনিটের একটি দল ওসমানপুর গ্রামের সোহাগ হোসেন নামের এক যুবকের বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় বাড়ি তল্লাশি করে দুটি পিস্তল, একটি ওয়ান শুটারগান, গুলি, দেশীয় চাকু ও হাঁসুয়া পাওয়া যায়। তবে অভিযানে কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। সোহাগ হোসেন পেশায় একজন রাজমিস্ত্রি। তাঁর বাবার নাম আশরাফ হোসেন।
পুলিশ পরিদর্শক মোশাররফ হোসেন বলেন, সেনাবাহিনীর অভিযানে উদ্ধার করা অস্ত্র থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

ঘাটের শান্তি ফিস আড়তের সত্ত্বাধিকারী সম্রাট ব্যাপারী বলেন, ‘জেলা প্রশাসনের এমন উদ্যোগ অযৌক্তিক। সরবরাহ ও খরচের ওপর ভিত্তি করেই দাম নির্ধারিত হয়। দাম বেঁধে দিলে ঘাটে আর মাছ আসবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘মাছের সরবরাহ বাড়াতে হলে কারেন্ট জাল বন্ধ করতে হবে, অথবা এর ফাঁস চার আঙুল পরিমাণ করে নির্ধারণ করতে হবে।
২০ জুন ২০২৫
হবিগঞ্জ-বানিয়াচং আঞ্চলিক সড়কের রত্না বেইলি সেতুর দুটি পাটাতন ভেঙে পাথরবোঝাই ট্রাক আটকে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে ওই পথে সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক যাত্রী ও ওই পথে চলাচলকারীরা। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
নরসিংদীর বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদের তীর থেকে আব্দুর রশিদ (৪০) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিন্নাবাইদ ইউনিয়নের ভাওয়ালেরচর এলাকায় নদীর তীর থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
অবশেষে ৬৮ বছরে পা দিতে চলা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মানসিক রোগীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ মনোরোগ ওয়ার্ড চালু হলো। হাসপাতালটির বহির্বিভাগে প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসিক রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ভর্তির সুযোগ ছিল না।
১ ঘণ্টা আগে