Ajker Patrika

কচুয়ায় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে ড. সেলিম মাহমুদের শীতবস্ত্র বিতরণ

কচুয়া (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
আপডেট : ১৯ জানুয়ারি ২০২২, ০০: ৫৫
কচুয়ায় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে ড. সেলিম মাহমুদের শীতবস্ত্র বিতরণ

ঠান্ডা বাতাসের দাপট আর মাঝে মাঝে অসময়ের বৃষ্টি মিলে শীত জেঁকে ধরেছে সবাইকে। হিম হিম ঠান্ডা আর কুয়াশায় নাকাল জনজীবন। শীতের এই তীব্রতা বেশি কাবু করে নিম্ন আয়ের মানুষগুলোকে। শীতার্ত অসহায় ও দুস্থ মানুষদের উষ্ণতা দিতে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে পাশে দাঁড়িয়েছেন আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ।

১২ থেকে ১৫ জানুয়ারি চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় নিজে উপস্থিত থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে অসহায় ও দুস্থ ব্যক্তিদের মাঝে শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণ করেন তিনি। ১৬ জানুয়ারি তাঁর প্রতিনিধিরা কচুয়ার বিভিন্ন এতিমখানায় কম্বল পৌঁছে দেন। কম্বল বিতরণের এ কার্যক্রম উপজেলার পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজ মাঠ, সাচার হাইস্কুল মাঠ, আটমোড় প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ, খলাগাও প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ, তেতৈয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ, মালচো প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ, কচুয়া হজরত শাহ নেয়ামত শাহ উচ্চবিদ্যালয় মাঠ, রহিমানগর উচ্চবিদ্যালয় মাঠ, নাউলা প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ ও আশ্রাফপুর নতুন বাজার মাদ্রাসা মাঠে অনুষ্ঠিত হয়।

শীতবস্ত্র বিতরণকালে অসহায় মানুষের উদ্দেশে ড. সেলিম মাহমুদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। এই শীতে আপনারা অমানবিক কষ্ট করবেন, তা মেনে নেওয়া যায় না। আপনাদের প্রতি বুকভরা ভালোবাসা, শ্রদ্ধাবোধ, সম্মান ও সহমর্মিতা নিয়ে আমি এখানে এসেছি, পরিবারের সদস্য হিসেবে আপনাদের পাশে দাঁড়াতে। আমি আজকে আপনাদের জন্য যে উপহার নিয়ে এসেছি এই উপহার আমার নয়। এই উপহার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। আপনারা এই উপহার গ্রহণ করবেন এবং তিনি ভবিষ্যতে আপনাদের জন্য আরও উপহার পাঠাবেন।’

ড. সেলিম মাহমুদ আরও বলেন, এ রাষ্ট্রের মহানায়ক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার সুযোগ্য কন্যা বাংলাদেশের রাষ্ট্রনায়ক জননেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি যত দিন বেঁচে থাকবেন এবং তাঁর বংশধরেরা যত দিন বেঁচে থাকবেন, তাঁরা যত দিন এ দেশকে (বাংলাদেশ) নেতৃত্ব দেবেন তত দিন এই দেশের জনগণ নিরাপদে থাকবে। এবং তত দিন এ দেশের সব সুযোগ-সুবিধা গরিব-দুঃখী মেহনতি মানুষ পাবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহরাব হোসেন চৌধুরী সোহাগ, পৌর মেয়র নাজমুল আলম স্বপন, কচুয়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুব আলম, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আ. মবিন, কচুয়া থানার ওসি মো. মহিউদ্দিন, পালাখাল মডেল ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান হাবিব মজুমদার জয়, কচুয়া উত্তর ইউপির নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান আখতার হোসেন, পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম, পৌর কাউন্সিলর মাসুদ আলম, উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক সালাউদ্দীন সরকার, যুগ্ম আহ্বায়ক শাকিল মুন্সি তাবিরসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

রাজবাড়ীতে ভ্যানে ট্রাকের ধাক্কা, যুবক নিহত

রাজবাড়ী প্রতিনিধি
হাসপাতালে স্বজনদের আহাজারি। ছবি: আজকের পত্রিকা
হাসপাতালে স্বজনদের আহাজারি। ছবি: আজকের পত্রিকা

রাজবাড়ীর পাংশায় ট্রাকের ধাক্কায় মেহেদী হাসান নামের এক ভ্যানযাত্রী নিহত হয়েছেন। আহত হন আরেক যাত্রী। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাবুপাড়া ইউনিয়নের হেনা মোড় এলাকায় রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। পাংশা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুদুর রহমান মুরাদ এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

নিহত মেহেদী হাসান বাবুপাড়া গ্রামের মিরাজ হোসেনের ছেলে। আহত আরেক যাত্রীর নাম আব্দুর রাজ্জাক। তিনি হাবাসপুর ইউনিয়নের চরঝিকড়ী গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে।

স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাতে পাংশা হাইওয়ে থানার ওসি মাসুদুর রহমান মুরাদ বলেন, ওই দুই যাত্রী টোব্যাকো কোম্পানিতে চাকরি করতেন। সকালে পাংশা থেকে ভ্যানে করে তাঁরা মাছপাড়া বাজারে যাচ্ছিলেন। হেনা মোড় এলাকায় পৌঁছালে কুষ্টিয়াগামী একটি ট্রাক ভ্যানটিকে ধাক্বা দেয়। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁদেরকে উদ্ধার করে পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মেহেদী হাসানকে মৃত ঘোষণা করেন। ওসি বলেন, ঘটনার পরপরই চালক ট্রাক নিয়ে পালিয়ে যান। তাঁকে আটকের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ধানমন্ডি ৩২-এ ভাসানি, সিরাজ সিকদার, হাদির ছবি টানালেন জুলাই যোদ্ধারা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩: ১৫
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে মওলানা ভাসানী, সিরাজুল আলম খান, সিরাজ সিকদার, মেজর জলিল ও হাদির ছবি টানায় জুলাই যোদ্ধারা। ছবি: আজকের পত্রিকা
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে মওলানা ভাসানী, সিরাজুল আলম খান, সিরাজ সিকদার, মেজর জলিল ও হাদির ছবি টানায় জুলাই যোদ্ধারা। ছবি: আজকের পত্রিকা

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, সিরাজুল আলম খান, সিরাজ সিকদার, মেজর জলিল ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ছবি টানিয়েছেন জুলাই যোদ্ধারা।

আজ মঙ্গলবার ভোরে জুলাই আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব আরিফ সোহেলের নেতৃত্বে বিজয় র‍্যালির পর এই ছবি টানানো হয়।

এ সময় আরিফ সোহেল বলেন, ‘আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে মুক্তিযুদ্ধকে শেখ পরিবার ও আওয়ামী লীগের সম্পত্তিতে পরিণত করা হয়েছিল। যদিও পাক আক্রমণের মুখে পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগের অপেক্ষা না করেই দেশের আপামর কৃষক-শ্রমিক-ছাত্র-জনতা স্বতঃস্ফূর্তভাবে একাত্তরের জনযুদ্ধকে বিজয়ের দিকে নিয়ে গেছে। যুদ্ধ শেষে ভারতীয় আধিপত্যবাদের মুখে জনগণই আবার সংগ্রাম গড়ে তুলেছে।’

আরিফ সোহেল আরও বলেন, ‘একাত্তরের জনযুদ্ধ ও পরবর্তী সংগ্রামের মুছে দেওয়া বীর সিরাজ সিকদার, সিরাজুল আলম খান, মেজর জলিল, মওলানা ভাসানী এবং আজকের সংগ্রামের পথিকৃৎ ওসমান হাদিকে স্মরণে রেখে আমরা একটি সংক্ষিপ্ত বিজয় র‍্যালি করে ধানমন্ডি ৩২-এ গিয়েছে। এই র‍্যালির মধ্য দিয়ে আমরা একাত্তরের জনযুদ্ধকে শেখ পরিবারের ও আওয়ামী ন্যারেটিভের কবল থেকে জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার সংগ্রামকে তাৎপর্য দিতে চেয়েছি।’

এ সময় জুলাই যোদ্ধারা শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার উদ্দেশে হামলার তীব্র প্রতিবাদ জানান। তাঁরা অবিলম্বে মূল হামলাকারী ও হামলার পরিকল্পনাকারীর গ্রেপ্তার দাবি করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জবির মূল ফটকে পাকিস্তানের পতাকা আঁকতে বাধা, ভিসিকে অবরুদ্ধ করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

  জবি প্রতিনিধি
জবির মূল ফটকে পাকিস্তানের পতাকা আঁকতে বাধা, ভিসিকে অবরুদ্ধ করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

‎‎জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ক্যাম্পাসে পাকিস্তানের পতাকা এঁকে পদদলিত করতে বাধা দেওয়ায় উপাচার্যকে অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ক্যাম্পাস শাখা ছাত্রদল। ‎

গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১টার দিকে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল ও সদস্যসচিব শামসুল আরেফিনের নেতৃত্বে এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রশাসনিক ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। এসময় তাঁরা রাতভর উপাচার্যের গাড়ি অবরোধ করে রাখেন।

‎এ সময় নেতা-কর্মীরা ‘পাকিস্তানের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেব রক্ত’, ‘সবার আগে বাংলাদেশ’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন। ‎

‎প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আনুমানিক রাত ১টার দিকে ক্যাম্পাসের মূল ফটকে পাকিস্তানের পতাকা অঙ্কন শুরু করে শাখা ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকারের কতিপয় নেতা-কর্মী। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম বাধা দিলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তাঁদের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল ও সদস্যসচিব শামসুল আরেফিনের নেতৃত্বে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা রাতভর প্রধান ফটকে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। এ সময় তাঁরা উপাচার্যের গাড়িও অবরোধ করে রাখেন। পরবর্তীতে ভোর ৫টার দিকে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা অবরোধ তুলে নিলে উপাচার্যসহ প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন।

‎এ বিষয়ে শাখা ছাত্রদলের সদস্য সচিব শামসুল আরেফিন বলেন, ‘চব্বিশের জুলাইয়ের পর আমরা মনে করেছিলাম, ভিন্নমতকে প্রকাশ করতে পারব। কিন্তু আজকের ঘটনা দেখে মনে হচ্ছে আমরা এখনো স্বাধীন হতে পারিনি। জবিতে কোনো স্বৈরাচার কিংবা মবতন্ত্রের আত্মপ্রকাশ করতে পারবে না। ছাত্রদল বাংলাদেশের জন্য ঘুমায় না। সবার আগে বাংলাদেশ।’ ‎

‎শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল বলেন, ‘বিজয়ের মাসে প্রতীকী প্রতিবাদে পাকিস্তানের পতাকা আঁকতে গেলে প্রক্টরিয়াল বডির দ্বারা বাধাগ্রস্ত হয়। ১৯৭১-এর গণহত্যায় কিছু পাকিস্তানি সমর্থক সমর্থন জুগিয়েছিল। তাদের প্রেতাত্মারা এখনও বাংলাদেশে রয়েছে। পাকিস্তানকে হেয় করলে তাদের অন্তরে জ্বালা করে। সেই জায়গা থেকে পাকিস্তানি পতাকা এঁকে প্রতিকী প্রতিবাদে তারা বাধা দিয়েছে।’ ‎

জবি-পাকিস্তান-২

‎এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ভেতরে ভিন্ন দেশের কোনো পতাকা অঙ্কন করতে হলে প্রশাসনের পূর্বানুমতি প্রয়োজন। কিন্তু কোনো ধরনের অনুমতি ছাড়াই মেইন গেটে পাকিস্তানের পতাকা অঙ্কন শুরু করা হলে প্রক্টরিয়াল টিম বাধা প্রদান করে। এরপরও তারা আমাদের নির্দেশনা উপেক্ষা করে পতাকা অঙ্কন সম্পন্ন করে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

নানা কর্মসূচিতে লক্ষ্মীপুরে বিজয় দিবস উদ্‌যাপন

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানির নেতৃত্বে দলীয় নেতা-কর্মীরা শহীদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। ছবি: আজকের পত্রিকা
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানির নেতৃত্বে দলীয় নেতা-কর্মীরা শহীদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। ছবি: আজকের পত্রিকা

বিজয় দিবসে লক্ষ্মীপুরে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়।

আজ সকাল থেকে জেলা প্রশাসক এস এম মেহেদী হাসানের নেতৃত্বে জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার আবু তারেকের নেতৃত্বে পুলিশ প্রশাসন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, রাজনৈতিক দল, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন শহীদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে। পরে গণকবরে এক মিনিট নীরবতা পালন ও মোনাজাত করা হয়।

সকাল সাড়ে ৭টার দিকে লক্ষ্মীপুর-৩ সদর আসনের সাবেক এমপি বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানির নেতৃত্বে বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদলসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা শহীদ স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাহাবুদ্দিন সাবু, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট হাসিবুর রহমান, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সহসভাপতি ওয়াহিদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যাপি, পৌর বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম লিটন, সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন, জেলা যুবদলের সভাপতি আবদুল আলীম হুমায়ুন, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ রশিদুল হাসান লিংকন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মহসিন কবির স্বপন ও সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ, ছাত্রদলের সভাপতি হাসান মাহমুদ ইব্রাহিম ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুনসহ আরও অনেকে।

দিবসটি উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আলোচনা সভা, বিজয় র‍্যালি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও দেশাত্মবোধক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। এ ছাড়া জেলা স্টেডিয়াম মাঠে কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত