ভোলা সংবাদদাতা
ঈদুল ফিতরের টানা ৯ দিনের ছুটি শেষে রোববার সরকারি অফিস-আদালত খুললেও এখনো ঈদের আমেজ কাটেনি ভোলার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসকদের।
রোববার (৬ এপ্রিল) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত হাসপাতাল ঘুরে দেখা গেছে, হাসপাতালের অনেক চিকিৎসকের কক্ষেই তালা ঝুলছে। তাঁরা ঈদের ছুটির পর এখনো কর্মস্থলে ফেরেননি। ফলে রোগীরাও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের বহির্বিভাগে বহু রোগী সকাল থেকে চিকিৎসকের অপেক্ষায়। কিন্তু চিকিৎসকের দেখা পাননি।
হাসপাতালের দ্বিতীয় তলায় ২০৪ নম্বর কক্ষের সামনে চিকিৎসকের অপেক্ষা করছেন আবু ছায়েদ নামে ষাটোর্ধ্ব এক রোগী। ভোলা সদর উপজেলার পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের এই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ছায়েদ বলেন, ‘পায়ের সমস্যা নিয়ে আমি সকাল ৯টায় হাসপাতালে এসে টিকিট কেটে বসে আছি। কিন্তু সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত কোনো চিকিৎসকের দেখা পাইনি।’
একইভাবে ওই কক্ষের সামনে শরীর ব্যথা ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নিয়ে সকাল ৯টা থেকে মেঝেতে বসে আছেন পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের হোমিও চিকিৎসক ইব্রাহিম খলিল (৩৮)। তিনিও ডাক্তার দেখাতে পারেননি।
চর সামাইয়া ইউনিয়নের বাবুল নামের এক বৃদ্ধ বলেন, ‘আমার আঙুলের ব্যথা নিয়ে সকাল সোয়া ৯টায় এসেছি হাসপাতালে। অথচ ডাক্তার না থাকায় প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে হাসপাতালেই অবস্থান করছি।’
শিবপুর ইউনিয়নের রতনপুর গ্রামের বৃদ্ধা মারফাজা বেগম (৬০) পায়ে ব্যথা নিয়ে সকাল ১০টায় এসে চিকিৎসকের অপেক্ষায় বসে আছেন। কিন্তু চিকিৎসকের দেখা পাননি তিনি।
একই গ্রামের গৃহবধূ আনজু বলেন, ‘আমি জ্বর ও কোমরব্যথা নিয়ে দুই দিন ধরে হাসপাতালে এসে ডাক্তারের দেখা না পেয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) তাইয়েবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে ডাক্তারসহ আমাদের একটা মিটিং ছিল। তাই কিছুক্ষণের জন্য হয়তো চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হয়েছে। এ ছাড়া এই হাসপাতালে চিকিৎসকের সংকটও রয়েছে। তবে এর মধ্যেও রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
ঈদুল ফিতরের টানা ৯ দিনের ছুটি শেষে রোববার সরকারি অফিস-আদালত খুললেও এখনো ঈদের আমেজ কাটেনি ভোলার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসকদের।
রোববার (৬ এপ্রিল) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত হাসপাতাল ঘুরে দেখা গেছে, হাসপাতালের অনেক চিকিৎসকের কক্ষেই তালা ঝুলছে। তাঁরা ঈদের ছুটির পর এখনো কর্মস্থলে ফেরেননি। ফলে রোগীরাও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের বহির্বিভাগে বহু রোগী সকাল থেকে চিকিৎসকের অপেক্ষায়। কিন্তু চিকিৎসকের দেখা পাননি।
হাসপাতালের দ্বিতীয় তলায় ২০৪ নম্বর কক্ষের সামনে চিকিৎসকের অপেক্ষা করছেন আবু ছায়েদ নামে ষাটোর্ধ্ব এক রোগী। ভোলা সদর উপজেলার পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের এই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ছায়েদ বলেন, ‘পায়ের সমস্যা নিয়ে আমি সকাল ৯টায় হাসপাতালে এসে টিকিট কেটে বসে আছি। কিন্তু সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত কোনো চিকিৎসকের দেখা পাইনি।’
একইভাবে ওই কক্ষের সামনে শরীর ব্যথা ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নিয়ে সকাল ৯টা থেকে মেঝেতে বসে আছেন পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের হোমিও চিকিৎসক ইব্রাহিম খলিল (৩৮)। তিনিও ডাক্তার দেখাতে পারেননি।
চর সামাইয়া ইউনিয়নের বাবুল নামের এক বৃদ্ধ বলেন, ‘আমার আঙুলের ব্যথা নিয়ে সকাল সোয়া ৯টায় এসেছি হাসপাতালে। অথচ ডাক্তার না থাকায় প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে হাসপাতালেই অবস্থান করছি।’
শিবপুর ইউনিয়নের রতনপুর গ্রামের বৃদ্ধা মারফাজা বেগম (৬০) পায়ে ব্যথা নিয়ে সকাল ১০টায় এসে চিকিৎসকের অপেক্ষায় বসে আছেন। কিন্তু চিকিৎসকের দেখা পাননি তিনি।
একই গ্রামের গৃহবধূ আনজু বলেন, ‘আমি জ্বর ও কোমরব্যথা নিয়ে দুই দিন ধরে হাসপাতালে এসে ডাক্তারের দেখা না পেয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) তাইয়েবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে ডাক্তারসহ আমাদের একটা মিটিং ছিল। তাই কিছুক্ষণের জন্য হয়তো চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হয়েছে। এ ছাড়া এই হাসপাতালে চিকিৎসকের সংকটও রয়েছে। তবে এর মধ্যেও রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
বাড়িটি তৈরির শুরুতে প্রাথমিকভাবে সিমেন্টের খুঁটি দিয়ে অবকাঠামো তৈরি করেন। এরপর প্লাস্টিকের বোতলগুলোতে বালু ও মাটিভর্তি করে সিমেন্ট দিয়ে দেয়ালের গাঁথুনি করেন। গাঁথুনির ওপরে দেন টিনের চাল। এভাবেই তৈরি হয় প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে বাড়ি। ইটের তৈরি বাড়ির চেয়ে এই বাড়িতে গরম কম লাগবে।
২৩ মিনিট আগেবালাইনাশক হিসেবে আমি শ্যাম্পু, সাবানের গুঁড়া, গুল, কেরোসিন তেল ও হলুদের গুঁড়া ব্যবহার করি—যা সহজলভ্য ও প্রাকৃতিক। ছত্রাক দমনে তুঁতে ও চুন দিয়ে তৈরি বোর্দো মিশ্রণ, আর ভাইরাস প্রতিরোধে পেঁয়াজ ও রসুনের রস ব্যবহার করি। এ ছাড়া নিমপাতা, বিষকাটালি পাতার রস, মেহগনির বীজের রসও ব্যবহার করি।
৪৩ মিনিট আগে২০০৯ সালে নুরুন্নাহার বানুর ভাইয়ের ছেলেরা—সৈয়দ জাহেদ আলী, সৈয়দ লিয়াকত আলী ও সৈয়দ মোফাক্কার আলী—ফরিদপুরের যুগ্ম জেলা জজ প্রথম আদালতে আফসা সম্পত্তি দাবিতে দেওয়ানি মামলা দায়ের করেন।
১ ঘণ্টা আগেডিইপিজেডের সামনে নবীনগর-চন্দ্রা সড়কে ঢাকাগামী লেনে লাব্বাইক পরিবহনের একটি বাস থেমে ছিল। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে ওই বাসে আগুন ধরে। বাসে আগুন ধরার পরপরই ডিইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় আধা ঘণ্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু ততক্ষণে বাসের ভেতরের অংশ...
১ ঘণ্টা আগে