বরগুনা প্রতিনিধি

বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়কে বাস চলাচলে বাধা দেওয়া এবং শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে ঢাকা-বরগুনা রুটে বাস ধর্মঘট ডেকেছে বরগুনায় জেলা পরিবহন পরিচালনা কমিটি। আজ সোমবার সকাল থেকে ঢাকাসহ দূরপাল্লার কোনো যাত্রীবাহী বাস বরগুনা ছেড়ে যায়নি। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করার কথা জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
বরগুনার-ঢাকা রুটের দূরপাল্লার পরিবহন পরিচালনা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক একে আজাদ বাবলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিদিন ঢাকা-বরগুনা রুটে শতাধিক যাত্রীবাহী বাস চলাচল করলেও গত এক মাস ধরে রূপাতলী-বাকেরগঞ্জ বাসমালিক সমিতি বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়কে বাস চলাচলে বাধা দিয়ে শ্রমিকদের মারধর করে আসছে। তাদের স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদে আমরা বাধ্য হয়ে বাস চলাচল বন্ধ রেখে ধর্মঘট ডেকেছি।’
বরগুনার বাস শ্রমিকদের সভাপতি সাহাবুদ্দিন সাবু বলেন, ‘বরগুনা থেকে বরিশালের বাকেরগঞ্জ পর্যন্ত ৫৭ কিলোমিটার সড়ক চালু হয় ২০১৯ সালে। তখন থেকে এই পথ দিয়েই ঢাকা-বরগুনা রুটে বাসগুলো চলত। দেশের সবচেয়ে বড় সেতু (পদ্মা সেতু) চালু হওয়ার পর থেকে বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়ক ধরে চলতে দেওয়া হচ্ছে না ঢাকা-বরগুনা রুটের বাসগুলোকে। বরিশালের রূপাতলী ও বাকেরগঞ্জ বাস মালিক সমিতির বাধায় বিকল্প পথ পটুয়াখালীর সুবিদখালী ও আমতলী ফেরি পার হয়ে গত এক মাস ধরে বরগুনা-ঢাকা রুটে বাসগুলো চলছিল। কিন্তু এতে সময় ও খরচ উভয়ই বেশি। বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়ক হয়ে রাজধানীতে অবাধে বাস চলাচলের দাবিতে কাউন্টার দূরপাল্লার কাউন্টার পরিচালকেরা এ ধর্মঘট ডেকেছে।’
সাকুরা পরিবহনের বরগুনা কাউন্টারের ব্যবস্থাপক নাসির মোল্লা বলেন, ‘তিন বছর ধরে এই সড়কে আমাদের বাস চলছে। পদ্মা সেতু চালুর পর আগস্ট মাসের শুরু থেকে বাস বন্ধ করে দেয় বরিশালের রূপাতলী বাস মালিক সমিতি। ঢাকা-বাকেরগঞ্জ-বরগুনা বাস চলাচলে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা লাগলেও বিকল্প রুটে ১০ ঘণ্টা সময় লাগছে। ফলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন যাত্রীরা। আমরা এর প্রতিবাদে বাস চলাচল বন্ধ রেখেছি।’
এই রুটের বাস চলাচল বাধা দেওয়া হচ্ছে কেন? এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরিশালের রূপাতলী বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক কাওসার হোসেন শিপন বলেন, ‘সরকারের নীতিমালা অনুযায়ী গাড়ি চলাচলের অনুমতি যেখানে আছে সেখান দিয়েই চলাচল করবে। তাদের রুট পারমিট আছে এক পথে, তারা যাবে অন্য সড়কে এটা তো ঠিক না।’
বেশ কয়েক বছর ধরে তো এই পথ ধরে বাস চলত, তখন তো বাধা আসেনি-এমন মন্তব্যের জবাবে কাওসার হোসেন শিপন বলেন, ‘হাতে গোনা কিছু ব্যবসায়ী আছেন যারা এই পথে গাড়ি চলাচল করিয়েছেন। নিয়ম অনুযায়ী সবকিছু হবে।’
বরগুনার পরিবহন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক সিদ্দিকুর রহমান টুকু বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা অনেকের কাছে বিচার দিয়েও কোনো সুরাহা পাইনি। তাই আমরা ধর্মঘটের ডাক দিয়েছি।’
বরগুনার জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি সমাধানে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে সমাধানের চেষ্টা করা হবে।’

বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়কে বাস চলাচলে বাধা দেওয়া এবং শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে ঢাকা-বরগুনা রুটে বাস ধর্মঘট ডেকেছে বরগুনায় জেলা পরিবহন পরিচালনা কমিটি। আজ সোমবার সকাল থেকে ঢাকাসহ দূরপাল্লার কোনো যাত্রীবাহী বাস বরগুনা ছেড়ে যায়নি। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করার কথা জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
বরগুনার-ঢাকা রুটের দূরপাল্লার পরিবহন পরিচালনা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক একে আজাদ বাবলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিদিন ঢাকা-বরগুনা রুটে শতাধিক যাত্রীবাহী বাস চলাচল করলেও গত এক মাস ধরে রূপাতলী-বাকেরগঞ্জ বাসমালিক সমিতি বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়কে বাস চলাচলে বাধা দিয়ে শ্রমিকদের মারধর করে আসছে। তাদের স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদে আমরা বাধ্য হয়ে বাস চলাচল বন্ধ রেখে ধর্মঘট ডেকেছি।’
বরগুনার বাস শ্রমিকদের সভাপতি সাহাবুদ্দিন সাবু বলেন, ‘বরগুনা থেকে বরিশালের বাকেরগঞ্জ পর্যন্ত ৫৭ কিলোমিটার সড়ক চালু হয় ২০১৯ সালে। তখন থেকে এই পথ দিয়েই ঢাকা-বরগুনা রুটে বাসগুলো চলত। দেশের সবচেয়ে বড় সেতু (পদ্মা সেতু) চালু হওয়ার পর থেকে বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়ক ধরে চলতে দেওয়া হচ্ছে না ঢাকা-বরগুনা রুটের বাসগুলোকে। বরিশালের রূপাতলী ও বাকেরগঞ্জ বাস মালিক সমিতির বাধায় বিকল্প পথ পটুয়াখালীর সুবিদখালী ও আমতলী ফেরি পার হয়ে গত এক মাস ধরে বরগুনা-ঢাকা রুটে বাসগুলো চলছিল। কিন্তু এতে সময় ও খরচ উভয়ই বেশি। বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়ক হয়ে রাজধানীতে অবাধে বাস চলাচলের দাবিতে কাউন্টার দূরপাল্লার কাউন্টার পরিচালকেরা এ ধর্মঘট ডেকেছে।’
সাকুরা পরিবহনের বরগুনা কাউন্টারের ব্যবস্থাপক নাসির মোল্লা বলেন, ‘তিন বছর ধরে এই সড়কে আমাদের বাস চলছে। পদ্মা সেতু চালুর পর আগস্ট মাসের শুরু থেকে বাস বন্ধ করে দেয় বরিশালের রূপাতলী বাস মালিক সমিতি। ঢাকা-বাকেরগঞ্জ-বরগুনা বাস চলাচলে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা লাগলেও বিকল্প রুটে ১০ ঘণ্টা সময় লাগছে। ফলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন যাত্রীরা। আমরা এর প্রতিবাদে বাস চলাচল বন্ধ রেখেছি।’
এই রুটের বাস চলাচল বাধা দেওয়া হচ্ছে কেন? এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরিশালের রূপাতলী বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক কাওসার হোসেন শিপন বলেন, ‘সরকারের নীতিমালা অনুযায়ী গাড়ি চলাচলের অনুমতি যেখানে আছে সেখান দিয়েই চলাচল করবে। তাদের রুট পারমিট আছে এক পথে, তারা যাবে অন্য সড়কে এটা তো ঠিক না।’
বেশ কয়েক বছর ধরে তো এই পথ ধরে বাস চলত, তখন তো বাধা আসেনি-এমন মন্তব্যের জবাবে কাওসার হোসেন শিপন বলেন, ‘হাতে গোনা কিছু ব্যবসায়ী আছেন যারা এই পথে গাড়ি চলাচল করিয়েছেন। নিয়ম অনুযায়ী সবকিছু হবে।’
বরগুনার পরিবহন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক সিদ্দিকুর রহমান টুকু বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা অনেকের কাছে বিচার দিয়েও কোনো সুরাহা পাইনি। তাই আমরা ধর্মঘটের ডাক দিয়েছি।’
বরগুনার জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি সমাধানে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে সমাধানের চেষ্টা করা হবে।’
বরগুনা প্রতিনিধি

বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়কে বাস চলাচলে বাধা দেওয়া এবং শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে ঢাকা-বরগুনা রুটে বাস ধর্মঘট ডেকেছে বরগুনায় জেলা পরিবহন পরিচালনা কমিটি। আজ সোমবার সকাল থেকে ঢাকাসহ দূরপাল্লার কোনো যাত্রীবাহী বাস বরগুনা ছেড়ে যায়নি। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করার কথা জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
বরগুনার-ঢাকা রুটের দূরপাল্লার পরিবহন পরিচালনা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক একে আজাদ বাবলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিদিন ঢাকা-বরগুনা রুটে শতাধিক যাত্রীবাহী বাস চলাচল করলেও গত এক মাস ধরে রূপাতলী-বাকেরগঞ্জ বাসমালিক সমিতি বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়কে বাস চলাচলে বাধা দিয়ে শ্রমিকদের মারধর করে আসছে। তাদের স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদে আমরা বাধ্য হয়ে বাস চলাচল বন্ধ রেখে ধর্মঘট ডেকেছি।’
বরগুনার বাস শ্রমিকদের সভাপতি সাহাবুদ্দিন সাবু বলেন, ‘বরগুনা থেকে বরিশালের বাকেরগঞ্জ পর্যন্ত ৫৭ কিলোমিটার সড়ক চালু হয় ২০১৯ সালে। তখন থেকে এই পথ দিয়েই ঢাকা-বরগুনা রুটে বাসগুলো চলত। দেশের সবচেয়ে বড় সেতু (পদ্মা সেতু) চালু হওয়ার পর থেকে বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়ক ধরে চলতে দেওয়া হচ্ছে না ঢাকা-বরগুনা রুটের বাসগুলোকে। বরিশালের রূপাতলী ও বাকেরগঞ্জ বাস মালিক সমিতির বাধায় বিকল্প পথ পটুয়াখালীর সুবিদখালী ও আমতলী ফেরি পার হয়ে গত এক মাস ধরে বরগুনা-ঢাকা রুটে বাসগুলো চলছিল। কিন্তু এতে সময় ও খরচ উভয়ই বেশি। বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়ক হয়ে রাজধানীতে অবাধে বাস চলাচলের দাবিতে কাউন্টার দূরপাল্লার কাউন্টার পরিচালকেরা এ ধর্মঘট ডেকেছে।’
সাকুরা পরিবহনের বরগুনা কাউন্টারের ব্যবস্থাপক নাসির মোল্লা বলেন, ‘তিন বছর ধরে এই সড়কে আমাদের বাস চলছে। পদ্মা সেতু চালুর পর আগস্ট মাসের শুরু থেকে বাস বন্ধ করে দেয় বরিশালের রূপাতলী বাস মালিক সমিতি। ঢাকা-বাকেরগঞ্জ-বরগুনা বাস চলাচলে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা লাগলেও বিকল্প রুটে ১০ ঘণ্টা সময় লাগছে। ফলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন যাত্রীরা। আমরা এর প্রতিবাদে বাস চলাচল বন্ধ রেখেছি।’
এই রুটের বাস চলাচল বাধা দেওয়া হচ্ছে কেন? এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরিশালের রূপাতলী বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক কাওসার হোসেন শিপন বলেন, ‘সরকারের নীতিমালা অনুযায়ী গাড়ি চলাচলের অনুমতি যেখানে আছে সেখান দিয়েই চলাচল করবে। তাদের রুট পারমিট আছে এক পথে, তারা যাবে অন্য সড়কে এটা তো ঠিক না।’
বেশ কয়েক বছর ধরে তো এই পথ ধরে বাস চলত, তখন তো বাধা আসেনি-এমন মন্তব্যের জবাবে কাওসার হোসেন শিপন বলেন, ‘হাতে গোনা কিছু ব্যবসায়ী আছেন যারা এই পথে গাড়ি চলাচল করিয়েছেন। নিয়ম অনুযায়ী সবকিছু হবে।’
বরগুনার পরিবহন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক সিদ্দিকুর রহমান টুকু বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা অনেকের কাছে বিচার দিয়েও কোনো সুরাহা পাইনি। তাই আমরা ধর্মঘটের ডাক দিয়েছি।’
বরগুনার জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি সমাধানে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে সমাধানের চেষ্টা করা হবে।’

বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়কে বাস চলাচলে বাধা দেওয়া এবং শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে ঢাকা-বরগুনা রুটে বাস ধর্মঘট ডেকেছে বরগুনায় জেলা পরিবহন পরিচালনা কমিটি। আজ সোমবার সকাল থেকে ঢাকাসহ দূরপাল্লার কোনো যাত্রীবাহী বাস বরগুনা ছেড়ে যায়নি। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করার কথা জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
বরগুনার-ঢাকা রুটের দূরপাল্লার পরিবহন পরিচালনা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক একে আজাদ বাবলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিদিন ঢাকা-বরগুনা রুটে শতাধিক যাত্রীবাহী বাস চলাচল করলেও গত এক মাস ধরে রূপাতলী-বাকেরগঞ্জ বাসমালিক সমিতি বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়কে বাস চলাচলে বাধা দিয়ে শ্রমিকদের মারধর করে আসছে। তাদের স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদে আমরা বাধ্য হয়ে বাস চলাচল বন্ধ রেখে ধর্মঘট ডেকেছি।’
বরগুনার বাস শ্রমিকদের সভাপতি সাহাবুদ্দিন সাবু বলেন, ‘বরগুনা থেকে বরিশালের বাকেরগঞ্জ পর্যন্ত ৫৭ কিলোমিটার সড়ক চালু হয় ২০১৯ সালে। তখন থেকে এই পথ দিয়েই ঢাকা-বরগুনা রুটে বাসগুলো চলত। দেশের সবচেয়ে বড় সেতু (পদ্মা সেতু) চালু হওয়ার পর থেকে বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়ক ধরে চলতে দেওয়া হচ্ছে না ঢাকা-বরগুনা রুটের বাসগুলোকে। বরিশালের রূপাতলী ও বাকেরগঞ্জ বাস মালিক সমিতির বাধায় বিকল্প পথ পটুয়াখালীর সুবিদখালী ও আমতলী ফেরি পার হয়ে গত এক মাস ধরে বরগুনা-ঢাকা রুটে বাসগুলো চলছিল। কিন্তু এতে সময় ও খরচ উভয়ই বেশি। বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়ক হয়ে রাজধানীতে অবাধে বাস চলাচলের দাবিতে কাউন্টার দূরপাল্লার কাউন্টার পরিচালকেরা এ ধর্মঘট ডেকেছে।’
সাকুরা পরিবহনের বরগুনা কাউন্টারের ব্যবস্থাপক নাসির মোল্লা বলেন, ‘তিন বছর ধরে এই সড়কে আমাদের বাস চলছে। পদ্মা সেতু চালুর পর আগস্ট মাসের শুরু থেকে বাস বন্ধ করে দেয় বরিশালের রূপাতলী বাস মালিক সমিতি। ঢাকা-বাকেরগঞ্জ-বরগুনা বাস চলাচলে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা লাগলেও বিকল্প রুটে ১০ ঘণ্টা সময় লাগছে। ফলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন যাত্রীরা। আমরা এর প্রতিবাদে বাস চলাচল বন্ধ রেখেছি।’
এই রুটের বাস চলাচল বাধা দেওয়া হচ্ছে কেন? এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরিশালের রূপাতলী বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক কাওসার হোসেন শিপন বলেন, ‘সরকারের নীতিমালা অনুযায়ী গাড়ি চলাচলের অনুমতি যেখানে আছে সেখান দিয়েই চলাচল করবে। তাদের রুট পারমিট আছে এক পথে, তারা যাবে অন্য সড়কে এটা তো ঠিক না।’
বেশ কয়েক বছর ধরে তো এই পথ ধরে বাস চলত, তখন তো বাধা আসেনি-এমন মন্তব্যের জবাবে কাওসার হোসেন শিপন বলেন, ‘হাতে গোনা কিছু ব্যবসায়ী আছেন যারা এই পথে গাড়ি চলাচল করিয়েছেন। নিয়ম অনুযায়ী সবকিছু হবে।’
বরগুনার পরিবহন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক সিদ্দিকুর রহমান টুকু বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা অনেকের কাছে বিচার দিয়েও কোনো সুরাহা পাইনি। তাই আমরা ধর্মঘটের ডাক দিয়েছি।’
বরগুনার জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি সমাধানে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে সমাধানের চেষ্টা করা হবে।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে পল্লী বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইনের ফিউজে অগ্নিকাণ্ডের পর আগুনের স্ফুলিঙ্গ ছিটকে পড়ে দাঁড়িয়ে থাকা দুটি ট্রাক ও একটি ঝুটগুদাম পুড়ে গেছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগরহাওলা গ্রামের জৈনা বাজার এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে এই ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগে
ওই তরুণী জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ধানমন্ডি শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী ছিলেন বলে জানিয়েছেন দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব তারেক রেজা।
৩৮ মিনিট আগে
আল মামুন বলেন, দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। জুলাই যোদ্ধা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ সবাই আজ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। একের পর এক হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও সরকার কার্যকর ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ এবং স্থাপত্য বিভাগের শিক্ষকসহ বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ছয় সদস্যের একটি বৃক্ষরোপণ কমিটি গঠন করা হয়েছে। পুরো কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. মো. নজরুল ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে পল্লী বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইনের ফিউজে অগ্নিকাণ্ডের পর আগুনের স্ফুলিঙ্গ ছিটকে পড়ে দাঁড়িয়ে থাকা দুটি ট্রাক ও একটি ঝুটগুদাম পুড়ে গেছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগরহাওলা গ্রামের জৈনা বাজার এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে এই ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় বাসিন্দা মাসুদ রানা জানান, গতকাল দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশ দিয়ে যাওয়া পল্লী বিদ্যুতের অধিক ক্ষমতাসম্পন্ন লাইনের একটি ফিউজে আগুন জ্বলে ওঠে। সেখান থেকে আগুনের স্ফুলিঙ্গ নিচে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে পড়ে মুহূর্তেই আগুন পাশের ঝুটগুদাম ও অপর একটি ট্রাকে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন। কিন্তু আগুন নেভানো সম্ভব হয়নি। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। ততক্ষণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়ে যায়।
স্থানীয় ব্যবসায়ী ও ক্ষতিগ্রস্ত ট্রাকের মালিকের অভিযোগ, পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ নিয়মিত বিদ্যুৎ লাইনের ত্রুটি তদারকি না করার কারণে এমন সমস্যা হয়েছে।
শ্রীপুর ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর মো. নূরুল করিম জানান, আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।

গাজীপুরের শ্রীপুরে পল্লী বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইনের ফিউজে অগ্নিকাণ্ডের পর আগুনের স্ফুলিঙ্গ ছিটকে পড়ে দাঁড়িয়ে থাকা দুটি ট্রাক ও একটি ঝুটগুদাম পুড়ে গেছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগরহাওলা গ্রামের জৈনা বাজার এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে এই ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় বাসিন্দা মাসুদ রানা জানান, গতকাল দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশ দিয়ে যাওয়া পল্লী বিদ্যুতের অধিক ক্ষমতাসম্পন্ন লাইনের একটি ফিউজে আগুন জ্বলে ওঠে। সেখান থেকে আগুনের স্ফুলিঙ্গ নিচে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে পড়ে মুহূর্তেই আগুন পাশের ঝুটগুদাম ও অপর একটি ট্রাকে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন। কিন্তু আগুন নেভানো সম্ভব হয়নি। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। ততক্ষণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়ে যায়।
স্থানীয় ব্যবসায়ী ও ক্ষতিগ্রস্ত ট্রাকের মালিকের অভিযোগ, পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ নিয়মিত বিদ্যুৎ লাইনের ত্রুটি তদারকি না করার কারণে এমন সমস্যা হয়েছে।
শ্রীপুর ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর মো. নূরুল করিম জানান, আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।

প্রতিদিন ঢাকা-বরগুনা রুটে শতাধিক যাত্রীবাহী বাস চলাচল করলেও গত এক মাস ধরে রূপাতলী-বাকেরগঞ্জ বাসমালিক সমিতি বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়কে বাস চলাচলে বাধা দিয়ে শ্রমিকদের মারধর করে আসছে। তাদের স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদে আমরা বাধ্য হয়ে বাস চলাচল বন্ধ রেখে ধর্মঘট ডেকেছি...
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২
ওই তরুণী জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ধানমন্ডি শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী ছিলেন বলে জানিয়েছেন দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব তারেক রেজা।
৩৮ মিনিট আগে
আল মামুন বলেন, দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। জুলাই যোদ্ধা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ সবাই আজ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। একের পর এক হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও সরকার কার্যকর ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ এবং স্থাপত্য বিভাগের শিক্ষকসহ বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ছয় সদস্যের একটি বৃক্ষরোপণ কমিটি গঠন করা হয়েছে। পুরো কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. মো. নজরুল ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর জিগাতলার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে এক তরুণীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সকালের দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, হাজারীবাগ থানার জিগাতলা এলাকার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে জান্নাতারা রুমীর (৩০) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তবে প্রাথমিকভাবে তিনি কোন পদে ছিলেন, তা জানাতে পারেনি পুলিশ। মরদেহ এখনো ওই হোস্টেলেই রয়েছে।
আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাজারীবাগ থানার এসআই সুব্রত। তিনি বলেন, মরদেহটি ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
ওই তরুণী জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ধানমন্ডি শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী ছিলেন বলে জানিয়েছেন দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব তারেক রেজা।
ফেসবুক পোস্টে তারেক রেজা লেখেন, রুমী এক মাস ধরে আওয়ামী লীগের ক্রমাগত সাইবার বুলিং, হত্যা ও ধর্ষণের হুমকি পেয়ে আসছিলেন।
এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক খান মুহাম্মদ মুরসালীনও আজকের পত্রিকাকে একই কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘জান্নাতারা রুমী বেশ কিছুদিন ধরে নানাভাবে হুমকি পাচ্ছিলেন। এটা আত্মহত্যা নাকি হত্যা, সে বিষয়ে আমরা এখনো নিশ্চিত নই। তিনি সাইবার বুলিংয়েরও শিকার হচ্ছিলেন।’
হাজারীবাগ থানা-পুলিশ জানিয়েছে, মরদেহের সুরতহাল প্রস্তুত করার পর ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যা মনে হলেও এটি আত্মহত্যা নাকি হত্যা, তা নিশ্চিত হওয়া যাবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনের পর।
পুলিশের রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপ কমিশনার (এডিসি) জিসানুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংবাদ পাওয়ার পর তিনি নিজে ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন।

রাজধানীর জিগাতলার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে এক তরুণীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সকালের দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, হাজারীবাগ থানার জিগাতলা এলাকার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে জান্নাতারা রুমীর (৩০) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তবে প্রাথমিকভাবে তিনি কোন পদে ছিলেন, তা জানাতে পারেনি পুলিশ। মরদেহ এখনো ওই হোস্টেলেই রয়েছে।
আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাজারীবাগ থানার এসআই সুব্রত। তিনি বলেন, মরদেহটি ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
ওই তরুণী জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ধানমন্ডি শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী ছিলেন বলে জানিয়েছেন দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব তারেক রেজা।
ফেসবুক পোস্টে তারেক রেজা লেখেন, রুমী এক মাস ধরে আওয়ামী লীগের ক্রমাগত সাইবার বুলিং, হত্যা ও ধর্ষণের হুমকি পেয়ে আসছিলেন।
এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক খান মুহাম্মদ মুরসালীনও আজকের পত্রিকাকে একই কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘জান্নাতারা রুমী বেশ কিছুদিন ধরে নানাভাবে হুমকি পাচ্ছিলেন। এটা আত্মহত্যা নাকি হত্যা, সে বিষয়ে আমরা এখনো নিশ্চিত নই। তিনি সাইবার বুলিংয়েরও শিকার হচ্ছিলেন।’
হাজারীবাগ থানা-পুলিশ জানিয়েছে, মরদেহের সুরতহাল প্রস্তুত করার পর ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যা মনে হলেও এটি আত্মহত্যা নাকি হত্যা, তা নিশ্চিত হওয়া যাবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনের পর।
পুলিশের রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপ কমিশনার (এডিসি) জিসানুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংবাদ পাওয়ার পর তিনি নিজে ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন।

প্রতিদিন ঢাকা-বরগুনা রুটে শতাধিক যাত্রীবাহী বাস চলাচল করলেও গত এক মাস ধরে রূপাতলী-বাকেরগঞ্জ বাসমালিক সমিতি বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়কে বাস চলাচলে বাধা দিয়ে শ্রমিকদের মারধর করে আসছে। তাদের স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদে আমরা বাধ্য হয়ে বাস চলাচল বন্ধ রেখে ধর্মঘট ডেকেছি...
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২
গাজীপুরের শ্রীপুরে পল্লী বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইনের ফিউজে অগ্নিকাণ্ডের পর আগুনের স্ফুলিঙ্গ ছিটকে পড়ে দাঁড়িয়ে থাকা দুটি ট্রাক ও একটি ঝুটগুদাম পুড়ে গেছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগরহাওলা গ্রামের জৈনা বাজার এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে এই ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগে
আল মামুন বলেন, দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। জুলাই যোদ্ধা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ সবাই আজ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। একের পর এক হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও সরকার কার্যকর ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ এবং স্থাপত্য বিভাগের শিক্ষকসহ বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ছয় সদস্যের একটি বৃক্ষরোপণ কমিটি গঠন করা হয়েছে। পুরো কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. মো. নজরুল ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগেগঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি

জুলাই বিপ্লবের সম্মুখসারির যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদিকে গুলি করা মানে বাংলাদেশের সব জুলাই যোদ্ধার ওপর হামলা—এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) রংপুর জেলার আহ্বায়ক আল মামুন। গতকাল বুধবার রাতে ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে গঙ্গাচড়া উপজেলা এনসিপির আয়োজনে অনুষ্ঠিত মশাল মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।
আল মামুন বলেন, দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। জুলাই যোদ্ধা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ সবাই আজ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। একের পর এক হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও সরকার কার্যকর ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হচ্ছে।
আল মামুন আরও বলেন, ‘আজ ওসমান হাদির ওপর হামলা হয়েছে, আগামীকাল আমার ওপর কিংবা অন্য কোনো সহযোদ্ধার ওপরও হতে পারে। এটি দেশের মানুষের বিরুদ্ধে কোনো পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র কি না, তা সরকারকে স্পষ্ট করতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, হয় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দৃশ্যমান উন্নতি করতে হবে, নয়তো পদত্যাগ করতে হবে। জনগণ নিরাপদ না থাকলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।
সমাবেশে রংপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মসিউর রহমান রাঙ্গার নির্বাচনী তৎপরতার সমালোচনা করে আল মামুন বলেন, আবারও ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্র হচ্ছে, যা জুলাই যোদ্ধারা প্রতিহত করবে।
মশাল মিছিলটি গঙ্গাচড়া সরকারি কলেজ মোড় থেকে শুরু হয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে গঙ্গাচড়া বাজার জিরো পয়েন্টে সমাবেশ শেষে পুনরায় কলেজ মোড়ে এসে শেষ হয়। এতে উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের এনসিপি নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।

জুলাই বিপ্লবের সম্মুখসারির যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদিকে গুলি করা মানে বাংলাদেশের সব জুলাই যোদ্ধার ওপর হামলা—এমন মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) রংপুর জেলার আহ্বায়ক আল মামুন। গতকাল বুধবার রাতে ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে গঙ্গাচড়া উপজেলা এনসিপির আয়োজনে অনুষ্ঠিত মশাল মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।
আল মামুন বলেন, দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। জুলাই যোদ্ধা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ সবাই আজ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। একের পর এক হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও সরকার কার্যকর ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হচ্ছে।
আল মামুন আরও বলেন, ‘আজ ওসমান হাদির ওপর হামলা হয়েছে, আগামীকাল আমার ওপর কিংবা অন্য কোনো সহযোদ্ধার ওপরও হতে পারে। এটি দেশের মানুষের বিরুদ্ধে কোনো পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র কি না, তা সরকারকে স্পষ্ট করতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, হয় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দৃশ্যমান উন্নতি করতে হবে, নয়তো পদত্যাগ করতে হবে। জনগণ নিরাপদ না থাকলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।
সমাবেশে রংপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মসিউর রহমান রাঙ্গার নির্বাচনী তৎপরতার সমালোচনা করে আল মামুন বলেন, আবারও ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্র হচ্ছে, যা জুলাই যোদ্ধারা প্রতিহত করবে।
মশাল মিছিলটি গঙ্গাচড়া সরকারি কলেজ মোড় থেকে শুরু হয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে গঙ্গাচড়া বাজার জিরো পয়েন্টে সমাবেশ শেষে পুনরায় কলেজ মোড়ে এসে শেষ হয়। এতে উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের এনসিপি নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।

প্রতিদিন ঢাকা-বরগুনা রুটে শতাধিক যাত্রীবাহী বাস চলাচল করলেও গত এক মাস ধরে রূপাতলী-বাকেরগঞ্জ বাসমালিক সমিতি বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়কে বাস চলাচলে বাধা দিয়ে শ্রমিকদের মারধর করে আসছে। তাদের স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদে আমরা বাধ্য হয়ে বাস চলাচল বন্ধ রেখে ধর্মঘট ডেকেছি...
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২
গাজীপুরের শ্রীপুরে পল্লী বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইনের ফিউজে অগ্নিকাণ্ডের পর আগুনের স্ফুলিঙ্গ ছিটকে পড়ে দাঁড়িয়ে থাকা দুটি ট্রাক ও একটি ঝুটগুদাম পুড়ে গেছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগরহাওলা গ্রামের জৈনা বাজার এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে এই ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগে
ওই তরুণী জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ধানমন্ডি শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী ছিলেন বলে জানিয়েছেন দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব তারেক রেজা।
৩৮ মিনিট আগে
এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ এবং স্থাপত্য বিভাগের শিক্ষকসহ বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ছয় সদস্যের একটি বৃক্ষরোপণ কমিটি গঠন করা হয়েছে। পুরো কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. মো. নজরুল ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগেশাহীন রহমান, পাবনা

মাত্র ১৭ বছরের তরুণ একটি বিশ্ববিদ্যালয়। জন্মলগ্নে যার জায়গা ছিল বিস্তীর্ণ জলাভূমি ও খোলা প্রান্তর। সময়ের সঙ্গে সেই ভূমিতে গড়ে উঠেছে আকাশছোঁয়া নান্দনিক ভবন। তবে দীর্ঘদিন ধরে ক্যাম্পাসে ছিল রুক্ষ পরিবেশ—ছিল না পর্যাপ্ত গাছ, ফুল কিংবা ছায়া। সেই ভাবনা থেকেই ক্যাম্পাসকে প্রাণবন্ত করে তুলতে বিশেষ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু করেছে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘প্রাকৃতিক চরিত্র’ ফুটিয়ে তুলতে গত মে মাস থেকে নান্দনিক পরিকল্পনায় ফলদ, বনজ, ঔষধি ও শোভাবর্ধক ২৫০ প্রজাতির প্রায় ১ হাজার ২০০টি গাছের চারা রোপণ করা হয়েছে। পরিবেশগত বিপর্যয় মোকাবিলা, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, দুর্লভ প্রজাতির গাছ রক্ষা এবং সৌন্দর্যবর্ধন—এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে নেওয়া হয়েছে উদ্যোগটি। এরই মধ্যে ক্যাম্পাসে যুক্ত হয়েছে প্রশান্তির নতুন মাত্রা। আগামী তিন বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ ‘গ্রিন ক্যাম্পাস’ গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে।
এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ এবং স্থাপত্য বিভাগের শিক্ষকসহ বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ছয় সদস্যের একটি বৃক্ষরোপণ কমিটি গঠন করা হয়েছে। পুরো কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. মো. নজরুল ইসলাম। তিনি বায়ো-বেজড কম্পোজিটস, কাঠ সংরক্ষণ, বায়ো-আঠা ও উদ্ভিদবিষয়ক গবেষণায় দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন।
বৃক্ষরোপণ কমিটি ৩০ একর ক্যাম্পাসকে ১ হাজার ২০০ জোনে ভাগ করে পরিকল্পিতভাবে চারা রোপণের উদ্যোগ নেয়। প্রতিটি স্থানে ৮ ফুট বালু অপসারণ করে গোবর ও দোআঁশ মাটি দিয়ে এক মাস আগে থেকেই জায়গা প্রস্তুত করা হয়। পর্যাপ্ত প্রস্তুতির পরই চারা রোপণ শুরু হয়, যা এখনো চলমান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ক্যাম্পাসে বৃক্ষরোপণের প্রধানতম উদ্দেশ্য সবুজায়ন, সৌন্দর্যবর্ধন ও জীববৈচিত্র্য রক্ষা। নাটোরের লালপুরসহ পাবনা উঞ্চ এলাকা হিসেবে ইতিমধ্যে জায়গা করে নিয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে প্রচণ্ড গরম পড়ে। পর্যাপ্ত বৃক্ষরোপণ তাপমাত্রা কমাতে পারে। জীববৈচিত্র্য মাথায় রেখেছি। দুর্লভ গাছ সংরক্ষণের বিষয়টি পরিকল্পনায় আছে। যেসব গাছ হারিয়ে যাচ্ছে, সেসব গাছের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পরিচয় করাতে চাই। ক্যাম্পাসকে সবুজ ও সৌন্দর্যবর্ধন করতে চাই। এখানে পাখি আসবে।’
নজরুল ইসলাম আরও বলেন, কিছুদিনের মধ্যেই ক্যাম্পাসটি জীববৈচিত্র্য, শিক্ষা ও গবেষণার জন্য একটি সমৃদ্ধ লিভিং ল্যাবরেটরিতে পরিণত হবে। গাছপালা বড় হলে জলবায়ু সহনশীলতা বাড়বে, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ও বাতাসের মান উন্নত হবে। একই সঙ্গে বিভিন্ন পোকামাকড় ও পাখির আবাসস্থল তৈরি হয়ে জীববৈচিত্র্য সমৃদ্ধ হবে। জীববিজ্ঞান, পরিবেশবিজ্ঞান, কৃষি ও বনবিদ্যার শিক্ষার্থীরা এখানে একটি বাস্তব গবেষণা ক্ষেত্র পাবে।
অবকাঠামো নির্মাণের পর ক্যাম্পাসের যেসব জায়গা ফাঁকা ছিল, মূলত সেসব স্থানে বনজ, ফলদ, ঔষধি ও ছায়াদানকারী গাছের চারা রোপণ করা হয়েছে। অনেক বিলুপ্তপ্রায় ও দুর্লভ প্রজাতির গাছ সংগ্রহ করে লাগানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ধুপ, উরি আম, মধুমাধবী, হাপরমালী, কানাইডিঙ্গা, নাগলিঙ্গম, রক্তন, তমাল, পুন্নাগ, কুসুম, কুরচি, মুচকুন্দচাঁপা, করঞ্জ, পরশপিপুল, কৃষ্ণবট, নীল অঞ্জন, রয়না, রিঠা, কুম্ভী, পুত্রঞ্জীবসহ নানা প্রজাতির গাছ।
এই কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি আর্থিক সহায়তা দিয়েছে পূবালী ও জনতা ব্যাংক। বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন চারা রোপণে সহযোগিতা করেছে। ক্যাম্পাস পরিচ্ছন্ন রাখতে নিয়মিত কাজ করছে রোভার স্কাউট গ্রুপ। জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের অংশ হিসেবে ক্যাম্পাসের লেকে মাছ অবমুক্ত করা হয়েছে এবং কচ্ছপ ছাড়ার পরিকল্পনাও রয়েছে।
বাংলা বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী হোসাইন আহমেদ বলেন, ‘রোপিত চারাগুলোর সঙ্গে বড় হবে আমাদের স্বপ্ন ও সম্ভাবনা। ছায়াঘেরা পথ, ফুলের বাগান আর প্রাণবন্ত পরিবেশে ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ সময় কাটানোর জায়গা। এটি সত্যিকারের একটি লিভিং ল্যাবরেটরি হয়ে উঠবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. এস আব্দুল আওয়াল বলেন, ‘দীর্ঘমেয়াদি রক্ষণাবেক্ষণ ও সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে বৃক্ষরোপণ করছি। এর মাধ্যমে পরিবেশগত উপকারিতার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মননশীলতা ও সৃজনশীলতা বাড়বে। জলবায়ু পরিবর্তন ও টেকসই ভবিষ্যতের জন্য আমাদের উদ্যোগ কাজে লাগবে। আমাদের ক্যাম্পাস ছড়িয়ে পড়বে দেশ থেকে দেশান্তরে। এই ক্যাম্পাসের আলোয় আলোকিত হবে পুরো বাংলাদেশ।’

মাত্র ১৭ বছরের তরুণ একটি বিশ্ববিদ্যালয়। জন্মলগ্নে যার জায়গা ছিল বিস্তীর্ণ জলাভূমি ও খোলা প্রান্তর। সময়ের সঙ্গে সেই ভূমিতে গড়ে উঠেছে আকাশছোঁয়া নান্দনিক ভবন। তবে দীর্ঘদিন ধরে ক্যাম্পাসে ছিল রুক্ষ পরিবেশ—ছিল না পর্যাপ্ত গাছ, ফুল কিংবা ছায়া। সেই ভাবনা থেকেই ক্যাম্পাসকে প্রাণবন্ত করে তুলতে বিশেষ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু করেছে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘প্রাকৃতিক চরিত্র’ ফুটিয়ে তুলতে গত মে মাস থেকে নান্দনিক পরিকল্পনায় ফলদ, বনজ, ঔষধি ও শোভাবর্ধক ২৫০ প্রজাতির প্রায় ১ হাজার ২০০টি গাছের চারা রোপণ করা হয়েছে। পরিবেশগত বিপর্যয় মোকাবিলা, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, দুর্লভ প্রজাতির গাছ রক্ষা এবং সৌন্দর্যবর্ধন—এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে নেওয়া হয়েছে উদ্যোগটি। এরই মধ্যে ক্যাম্পাসে যুক্ত হয়েছে প্রশান্তির নতুন মাত্রা। আগামী তিন বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ ‘গ্রিন ক্যাম্পাস’ গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে।
এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ এবং স্থাপত্য বিভাগের শিক্ষকসহ বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ছয় সদস্যের একটি বৃক্ষরোপণ কমিটি গঠন করা হয়েছে। পুরো কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. মো. নজরুল ইসলাম। তিনি বায়ো-বেজড কম্পোজিটস, কাঠ সংরক্ষণ, বায়ো-আঠা ও উদ্ভিদবিষয়ক গবেষণায় দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন।
বৃক্ষরোপণ কমিটি ৩০ একর ক্যাম্পাসকে ১ হাজার ২০০ জোনে ভাগ করে পরিকল্পিতভাবে চারা রোপণের উদ্যোগ নেয়। প্রতিটি স্থানে ৮ ফুট বালু অপসারণ করে গোবর ও দোআঁশ মাটি দিয়ে এক মাস আগে থেকেই জায়গা প্রস্তুত করা হয়। পর্যাপ্ত প্রস্তুতির পরই চারা রোপণ শুরু হয়, যা এখনো চলমান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ক্যাম্পাসে বৃক্ষরোপণের প্রধানতম উদ্দেশ্য সবুজায়ন, সৌন্দর্যবর্ধন ও জীববৈচিত্র্য রক্ষা। নাটোরের লালপুরসহ পাবনা উঞ্চ এলাকা হিসেবে ইতিমধ্যে জায়গা করে নিয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে প্রচণ্ড গরম পড়ে। পর্যাপ্ত বৃক্ষরোপণ তাপমাত্রা কমাতে পারে। জীববৈচিত্র্য মাথায় রেখেছি। দুর্লভ গাছ সংরক্ষণের বিষয়টি পরিকল্পনায় আছে। যেসব গাছ হারিয়ে যাচ্ছে, সেসব গাছের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পরিচয় করাতে চাই। ক্যাম্পাসকে সবুজ ও সৌন্দর্যবর্ধন করতে চাই। এখানে পাখি আসবে।’
নজরুল ইসলাম আরও বলেন, কিছুদিনের মধ্যেই ক্যাম্পাসটি জীববৈচিত্র্য, শিক্ষা ও গবেষণার জন্য একটি সমৃদ্ধ লিভিং ল্যাবরেটরিতে পরিণত হবে। গাছপালা বড় হলে জলবায়ু সহনশীলতা বাড়বে, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ও বাতাসের মান উন্নত হবে। একই সঙ্গে বিভিন্ন পোকামাকড় ও পাখির আবাসস্থল তৈরি হয়ে জীববৈচিত্র্য সমৃদ্ধ হবে। জীববিজ্ঞান, পরিবেশবিজ্ঞান, কৃষি ও বনবিদ্যার শিক্ষার্থীরা এখানে একটি বাস্তব গবেষণা ক্ষেত্র পাবে।
অবকাঠামো নির্মাণের পর ক্যাম্পাসের যেসব জায়গা ফাঁকা ছিল, মূলত সেসব স্থানে বনজ, ফলদ, ঔষধি ও ছায়াদানকারী গাছের চারা রোপণ করা হয়েছে। অনেক বিলুপ্তপ্রায় ও দুর্লভ প্রজাতির গাছ সংগ্রহ করে লাগানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ধুপ, উরি আম, মধুমাধবী, হাপরমালী, কানাইডিঙ্গা, নাগলিঙ্গম, রক্তন, তমাল, পুন্নাগ, কুসুম, কুরচি, মুচকুন্দচাঁপা, করঞ্জ, পরশপিপুল, কৃষ্ণবট, নীল অঞ্জন, রয়না, রিঠা, কুম্ভী, পুত্রঞ্জীবসহ নানা প্রজাতির গাছ।
এই কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি আর্থিক সহায়তা দিয়েছে পূবালী ও জনতা ব্যাংক। বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন চারা রোপণে সহযোগিতা করেছে। ক্যাম্পাস পরিচ্ছন্ন রাখতে নিয়মিত কাজ করছে রোভার স্কাউট গ্রুপ। জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের অংশ হিসেবে ক্যাম্পাসের লেকে মাছ অবমুক্ত করা হয়েছে এবং কচ্ছপ ছাড়ার পরিকল্পনাও রয়েছে।
বাংলা বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী হোসাইন আহমেদ বলেন, ‘রোপিত চারাগুলোর সঙ্গে বড় হবে আমাদের স্বপ্ন ও সম্ভাবনা। ছায়াঘেরা পথ, ফুলের বাগান আর প্রাণবন্ত পরিবেশে ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ সময় কাটানোর জায়গা। এটি সত্যিকারের একটি লিভিং ল্যাবরেটরি হয়ে উঠবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. এস আব্দুল আওয়াল বলেন, ‘দীর্ঘমেয়াদি রক্ষণাবেক্ষণ ও সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে বৃক্ষরোপণ করছি। এর মাধ্যমে পরিবেশগত উপকারিতার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মননশীলতা ও সৃজনশীলতা বাড়বে। জলবায়ু পরিবর্তন ও টেকসই ভবিষ্যতের জন্য আমাদের উদ্যোগ কাজে লাগবে। আমাদের ক্যাম্পাস ছড়িয়ে পড়বে দেশ থেকে দেশান্তরে। এই ক্যাম্পাসের আলোয় আলোকিত হবে পুরো বাংলাদেশ।’

প্রতিদিন ঢাকা-বরগুনা রুটে শতাধিক যাত্রীবাহী বাস চলাচল করলেও গত এক মাস ধরে রূপাতলী-বাকেরগঞ্জ বাসমালিক সমিতি বরগুনা-বাকেরগঞ্জ সড়কে বাস চলাচলে বাধা দিয়ে শ্রমিকদের মারধর করে আসছে। তাদের স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদে আমরা বাধ্য হয়ে বাস চলাচল বন্ধ রেখে ধর্মঘট ডেকেছি...
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২
গাজীপুরের শ্রীপুরে পল্লী বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইনের ফিউজে অগ্নিকাণ্ডের পর আগুনের স্ফুলিঙ্গ ছিটকে পড়ে দাঁড়িয়ে থাকা দুটি ট্রাক ও একটি ঝুটগুদাম পুড়ে গেছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগরহাওলা গ্রামের জৈনা বাজার এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে এই ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগে
ওই তরুণী জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ধানমন্ডি শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী ছিলেন বলে জানিয়েছেন দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব তারেক রেজা।
৩৮ মিনিট আগে
আল মামুন বলেন, দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। জুলাই যোদ্ধা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ সবাই আজ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। একের পর এক হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও সরকার কার্যকর ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে