বরগুনা প্রতিনিধি

বরগুনায় ছাত্রলীগের দুটি গ্রুপের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও মোটরসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগকর্মী আহত হয়েছেন। আজ শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বরগুনা পৌর শহরের ধর্মতলা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এ ঘটনায় শহরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শী বরগুনার স্বর্ণ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি উত্তম কর্মকার জানান, রাত সাড়ে ৮টার দিকে শতাধিক তরুণ লাঠিসোঁটাসহ মিছিল নিয়ে শহরের ধর্মতলা মোড়ে আসে। এ সময় দোকানপাট ভাঙচুরের চেষ্টা করলে মুহূর্তে ব্যবসায়ীরা আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে দোকানপাট বন্ধ করে দেয়। পরে ধর্মতলা গলিতে রাখা মোটরসাইকেল ভাঙচুর ও কয়েকজনকে মারধর করে। এ সময় বর্তমান সভাপতি রেজাউল কবির রেজার কর্মীরা ধাওয়া দিলে হামলাকারীরা ইটপাটকেল ছুড়তে ছুড়তে বাজার সড়ক ধরে পশ্চিম দিকে চলে যায়। এরপর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে উভয় গ্রুপকে ছত্রভঙ্গ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে বলে জানান উত্তম কর্মকার।
ছাত্রলীগকর্মী সুমন মিয়া জানান, জেলা ছাত্রলীগের বর্তমান সভাপতি রেজাউল কবির রেজা নেতাকর্মীদের নিয়ে শহরের ধর্মতলা গলির রঙধনু ক্লিনিকের সামনে অবস্থান করছিলেন। রাত সাড়ে ৮টার দিকে জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি সবুজ মোল্লা সমর্থিত ছাত্রলীগের শতাধিক কর্মী লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্রসহ মিছিল নিয়ে ধর্মতলা মোড়ে এসে অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় তারা অন্তত ১০টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে ও দোকানপাট ভাঙচুরের চেষ্টা চালায়। এ সময় তারা রেজার অবস্থানের দিকে এগিয়ে যেতে চেষ্টা করলে রেজার সঙ্গে থাকা ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরাও হামলাকারীদের ধাওয়া করে। ধাওয়ায় পিছু হটে শহরের বাজার সড়কে অবস্থান নিয়ে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে। রেজা গ্রুপের কর্মীরাও ইটপাটকেল ছুড়ে হামলাকারীদের ধাওয়া করে। এ সময় পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল কবির রেজা বলেন, ‘ছাত্রলীগ পরিচয়দানকারী কিছু জামায়াত-শিবির ও পদবঞ্চিত বিবাহিত বিতর্কিত কিছু সন্ত্রাসী ধর্মতলা এলাকায় লাঠিসোঁটাসহ মিছিল নিয়ে এসে সাধারণ ব্যবসায়ীদের দোকানপাট ভাঙচুরের চেষ্টা চালায়। ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা ও পথচারীদের সুরক্ষায় ছাত্রলীগকর্মীরা ওই সব সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করার চেষ্টা করে। আমি পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এ ঘটনায় আমার কেউ আহত হয়নি।’
জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি মো. সবুজ মোল্লা বলেন, ‘জেলা ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণার পর পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চেষ্টা করছে। আজ সন্ধ্যায় তারা শহরের বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করেছে। যারা হামলাকারী তারা আমার কোনো গ্রুপের নয়। খবর শুনে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেছি।’
বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী আহম্মেদ আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘শহরে আমাদের নিয়মিত টহল ছিল। আমরা পরিস্থিতি সঙ্গে সঙ্গেই নিয়ন্ত্রণে নিয়েছি। শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় কেউ থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা নেবে।’

বরগুনায় ছাত্রলীগের দুটি গ্রুপের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও মোটরসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগকর্মী আহত হয়েছেন। আজ শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বরগুনা পৌর শহরের ধর্মতলা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এ ঘটনায় শহরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শী বরগুনার স্বর্ণ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি উত্তম কর্মকার জানান, রাত সাড়ে ৮টার দিকে শতাধিক তরুণ লাঠিসোঁটাসহ মিছিল নিয়ে শহরের ধর্মতলা মোড়ে আসে। এ সময় দোকানপাট ভাঙচুরের চেষ্টা করলে মুহূর্তে ব্যবসায়ীরা আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে দোকানপাট বন্ধ করে দেয়। পরে ধর্মতলা গলিতে রাখা মোটরসাইকেল ভাঙচুর ও কয়েকজনকে মারধর করে। এ সময় বর্তমান সভাপতি রেজাউল কবির রেজার কর্মীরা ধাওয়া দিলে হামলাকারীরা ইটপাটকেল ছুড়তে ছুড়তে বাজার সড়ক ধরে পশ্চিম দিকে চলে যায়। এরপর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে উভয় গ্রুপকে ছত্রভঙ্গ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে বলে জানান উত্তম কর্মকার।
ছাত্রলীগকর্মী সুমন মিয়া জানান, জেলা ছাত্রলীগের বর্তমান সভাপতি রেজাউল কবির রেজা নেতাকর্মীদের নিয়ে শহরের ধর্মতলা গলির রঙধনু ক্লিনিকের সামনে অবস্থান করছিলেন। রাত সাড়ে ৮টার দিকে জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি সবুজ মোল্লা সমর্থিত ছাত্রলীগের শতাধিক কর্মী লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্রসহ মিছিল নিয়ে ধর্মতলা মোড়ে এসে অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় তারা অন্তত ১০টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে ও দোকানপাট ভাঙচুরের চেষ্টা চালায়। এ সময় তারা রেজার অবস্থানের দিকে এগিয়ে যেতে চেষ্টা করলে রেজার সঙ্গে থাকা ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরাও হামলাকারীদের ধাওয়া করে। ধাওয়ায় পিছু হটে শহরের বাজার সড়কে অবস্থান নিয়ে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে। রেজা গ্রুপের কর্মীরাও ইটপাটকেল ছুড়ে হামলাকারীদের ধাওয়া করে। এ সময় পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল কবির রেজা বলেন, ‘ছাত্রলীগ পরিচয়দানকারী কিছু জামায়াত-শিবির ও পদবঞ্চিত বিবাহিত বিতর্কিত কিছু সন্ত্রাসী ধর্মতলা এলাকায় লাঠিসোঁটাসহ মিছিল নিয়ে এসে সাধারণ ব্যবসায়ীদের দোকানপাট ভাঙচুরের চেষ্টা চালায়। ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা ও পথচারীদের সুরক্ষায় ছাত্রলীগকর্মীরা ওই সব সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করার চেষ্টা করে। আমি পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এ ঘটনায় আমার কেউ আহত হয়নি।’
জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি মো. সবুজ মোল্লা বলেন, ‘জেলা ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণার পর পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চেষ্টা করছে। আজ সন্ধ্যায় তারা শহরের বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করেছে। যারা হামলাকারী তারা আমার কোনো গ্রুপের নয়। খবর শুনে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেছি।’
বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী আহম্মেদ আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘শহরে আমাদের নিয়মিত টহল ছিল। আমরা পরিস্থিতি সঙ্গে সঙ্গেই নিয়ন্ত্রণে নিয়েছি। শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় কেউ থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা নেবে।’
বরগুনা প্রতিনিধি

বরগুনায় ছাত্রলীগের দুটি গ্রুপের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও মোটরসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগকর্মী আহত হয়েছেন। আজ শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বরগুনা পৌর শহরের ধর্মতলা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এ ঘটনায় শহরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শী বরগুনার স্বর্ণ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি উত্তম কর্মকার জানান, রাত সাড়ে ৮টার দিকে শতাধিক তরুণ লাঠিসোঁটাসহ মিছিল নিয়ে শহরের ধর্মতলা মোড়ে আসে। এ সময় দোকানপাট ভাঙচুরের চেষ্টা করলে মুহূর্তে ব্যবসায়ীরা আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে দোকানপাট বন্ধ করে দেয়। পরে ধর্মতলা গলিতে রাখা মোটরসাইকেল ভাঙচুর ও কয়েকজনকে মারধর করে। এ সময় বর্তমান সভাপতি রেজাউল কবির রেজার কর্মীরা ধাওয়া দিলে হামলাকারীরা ইটপাটকেল ছুড়তে ছুড়তে বাজার সড়ক ধরে পশ্চিম দিকে চলে যায়। এরপর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে উভয় গ্রুপকে ছত্রভঙ্গ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে বলে জানান উত্তম কর্মকার।
ছাত্রলীগকর্মী সুমন মিয়া জানান, জেলা ছাত্রলীগের বর্তমান সভাপতি রেজাউল কবির রেজা নেতাকর্মীদের নিয়ে শহরের ধর্মতলা গলির রঙধনু ক্লিনিকের সামনে অবস্থান করছিলেন। রাত সাড়ে ৮টার দিকে জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি সবুজ মোল্লা সমর্থিত ছাত্রলীগের শতাধিক কর্মী লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্রসহ মিছিল নিয়ে ধর্মতলা মোড়ে এসে অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় তারা অন্তত ১০টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে ও দোকানপাট ভাঙচুরের চেষ্টা চালায়। এ সময় তারা রেজার অবস্থানের দিকে এগিয়ে যেতে চেষ্টা করলে রেজার সঙ্গে থাকা ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরাও হামলাকারীদের ধাওয়া করে। ধাওয়ায় পিছু হটে শহরের বাজার সড়কে অবস্থান নিয়ে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে। রেজা গ্রুপের কর্মীরাও ইটপাটকেল ছুড়ে হামলাকারীদের ধাওয়া করে। এ সময় পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল কবির রেজা বলেন, ‘ছাত্রলীগ পরিচয়দানকারী কিছু জামায়াত-শিবির ও পদবঞ্চিত বিবাহিত বিতর্কিত কিছু সন্ত্রাসী ধর্মতলা এলাকায় লাঠিসোঁটাসহ মিছিল নিয়ে এসে সাধারণ ব্যবসায়ীদের দোকানপাট ভাঙচুরের চেষ্টা চালায়। ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা ও পথচারীদের সুরক্ষায় ছাত্রলীগকর্মীরা ওই সব সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করার চেষ্টা করে। আমি পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এ ঘটনায় আমার কেউ আহত হয়নি।’
জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি মো. সবুজ মোল্লা বলেন, ‘জেলা ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণার পর পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চেষ্টা করছে। আজ সন্ধ্যায় তারা শহরের বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করেছে। যারা হামলাকারী তারা আমার কোনো গ্রুপের নয়। খবর শুনে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেছি।’
বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী আহম্মেদ আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘শহরে আমাদের নিয়মিত টহল ছিল। আমরা পরিস্থিতি সঙ্গে সঙ্গেই নিয়ন্ত্রণে নিয়েছি। শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় কেউ থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা নেবে।’

বরগুনায় ছাত্রলীগের দুটি গ্রুপের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও মোটরসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগকর্মী আহত হয়েছেন। আজ শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বরগুনা পৌর শহরের ধর্মতলা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এ ঘটনায় শহরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শী বরগুনার স্বর্ণ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি উত্তম কর্মকার জানান, রাত সাড়ে ৮টার দিকে শতাধিক তরুণ লাঠিসোঁটাসহ মিছিল নিয়ে শহরের ধর্মতলা মোড়ে আসে। এ সময় দোকানপাট ভাঙচুরের চেষ্টা করলে মুহূর্তে ব্যবসায়ীরা আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে দোকানপাট বন্ধ করে দেয়। পরে ধর্মতলা গলিতে রাখা মোটরসাইকেল ভাঙচুর ও কয়েকজনকে মারধর করে। এ সময় বর্তমান সভাপতি রেজাউল কবির রেজার কর্মীরা ধাওয়া দিলে হামলাকারীরা ইটপাটকেল ছুড়তে ছুড়তে বাজার সড়ক ধরে পশ্চিম দিকে চলে যায়। এরপর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে উভয় গ্রুপকে ছত্রভঙ্গ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে বলে জানান উত্তম কর্মকার।
ছাত্রলীগকর্মী সুমন মিয়া জানান, জেলা ছাত্রলীগের বর্তমান সভাপতি রেজাউল কবির রেজা নেতাকর্মীদের নিয়ে শহরের ধর্মতলা গলির রঙধনু ক্লিনিকের সামনে অবস্থান করছিলেন। রাত সাড়ে ৮টার দিকে জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি সবুজ মোল্লা সমর্থিত ছাত্রলীগের শতাধিক কর্মী লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্রসহ মিছিল নিয়ে ধর্মতলা মোড়ে এসে অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় তারা অন্তত ১০টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে ও দোকানপাট ভাঙচুরের চেষ্টা চালায়। এ সময় তারা রেজার অবস্থানের দিকে এগিয়ে যেতে চেষ্টা করলে রেজার সঙ্গে থাকা ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরাও হামলাকারীদের ধাওয়া করে। ধাওয়ায় পিছু হটে শহরের বাজার সড়কে অবস্থান নিয়ে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে। রেজা গ্রুপের কর্মীরাও ইটপাটকেল ছুড়ে হামলাকারীদের ধাওয়া করে। এ সময় পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল কবির রেজা বলেন, ‘ছাত্রলীগ পরিচয়দানকারী কিছু জামায়াত-শিবির ও পদবঞ্চিত বিবাহিত বিতর্কিত কিছু সন্ত্রাসী ধর্মতলা এলাকায় লাঠিসোঁটাসহ মিছিল নিয়ে এসে সাধারণ ব্যবসায়ীদের দোকানপাট ভাঙচুরের চেষ্টা চালায়। ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা ও পথচারীদের সুরক্ষায় ছাত্রলীগকর্মীরা ওই সব সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করার চেষ্টা করে। আমি পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এ ঘটনায় আমার কেউ আহত হয়নি।’
জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি মো. সবুজ মোল্লা বলেন, ‘জেলা ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণার পর পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চেষ্টা করছে। আজ সন্ধ্যায় তারা শহরের বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করেছে। যারা হামলাকারী তারা আমার কোনো গ্রুপের নয়। খবর শুনে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেছি।’
বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী আহম্মেদ আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘শহরে আমাদের নিয়মিত টহল ছিল। আমরা পরিস্থিতি সঙ্গে সঙ্গেই নিয়ন্ত্রণে নিয়েছি। শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় কেউ থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা নেবে।’

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে চলাচলের রাস্তা নিয়ে বিরোধের জেরে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জাবাখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
১৪ মিনিট আগে
যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি
১৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
২৩ মিনিট আগে
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
৩৬ মিনিট আগেসাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে চলাচলের রাস্তা নিয়ে বিরোধের জেরে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জাবাখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
নিহত গোলাম হোসেন (৬০) উপজেলার জাবাখালী গ্রামের মৃত হামিজ উদ্দীন মোড়লের ছেলে। আটক ব্যক্তিরা হলেন জাবাখালী গ্রামের সেলিম মোড়ল (৫০), সাইফুল মোড়ল (৩৫), ফারুক মোড়ল (৩২), রেজাউল মোড়ল (৪০), রেজাউলের স্ত্রী মাছুমা বেগম (৩৫), সেলিম মোড়লের স্ত্রী ফাতেমা বেগম (৪০), সাইফুল মোড়লের স্ত্রী মাহফুজা বেগম (৩০), ফারুক মোড়লের স্ত্রী জহুরা খাতুন (৩০) ও এমান আলীর স্ত্রী সফুরা বেগম (৬৫)। আটকের পর উত্তেজিত জনতা তাঁদের ঘরবাড়ি ও মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
গোলাম হোসেনের ভাতিজা জাহাঙ্গীর আলম জানান, বাড়ির সামনে চলাচলের পথের অনেকাংশ দখল করে রাখায় প্রতিবেশী রেজাউল মোড়ল, সাইফুল মোড়লসহ অন্যদের সঙ্গে গোলাম হোসেনের বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে স্থানীয়ভাবে সালিস হলেও সমস্যার সমাধান হয়নি। পরে গোলাম হোসেন সাতক্ষীরা আদালতে মামলা করেন। মামলায় বিবাদীদের বিরুদ্ধে সমন জারি হওয়ায় প্রতিপক্ষরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। শনিবার সকালে বাড়ির সামনে কাজ করছিলেন গোলাম হোসেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে প্রতিপক্ষরা দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গোলাম হোসেনকে জখম করে। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে শ্যামনগর হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালেদুর রহমান জানান, পথের জমি নিয়ে পূর্ববিরোধের জেরে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। এ ঘটনায় ৯ জনকে আটক করা হয়েছে। জব্দ করা হয়েছে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত রক্তমাখা ছুরি। শ্যামনগর থানায় একটি হত্যা মামলা করার প্রস্তুতি চলছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ওসি।

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে চলাচলের রাস্তা নিয়ে বিরোধের জেরে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জাবাখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
নিহত গোলাম হোসেন (৬০) উপজেলার জাবাখালী গ্রামের মৃত হামিজ উদ্দীন মোড়লের ছেলে। আটক ব্যক্তিরা হলেন জাবাখালী গ্রামের সেলিম মোড়ল (৫০), সাইফুল মোড়ল (৩৫), ফারুক মোড়ল (৩২), রেজাউল মোড়ল (৪০), রেজাউলের স্ত্রী মাছুমা বেগম (৩৫), সেলিম মোড়লের স্ত্রী ফাতেমা বেগম (৪০), সাইফুল মোড়লের স্ত্রী মাহফুজা বেগম (৩০), ফারুক মোড়লের স্ত্রী জহুরা খাতুন (৩০) ও এমান আলীর স্ত্রী সফুরা বেগম (৬৫)। আটকের পর উত্তেজিত জনতা তাঁদের ঘরবাড়ি ও মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
গোলাম হোসেনের ভাতিজা জাহাঙ্গীর আলম জানান, বাড়ির সামনে চলাচলের পথের অনেকাংশ দখল করে রাখায় প্রতিবেশী রেজাউল মোড়ল, সাইফুল মোড়লসহ অন্যদের সঙ্গে গোলাম হোসেনের বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে স্থানীয়ভাবে সালিস হলেও সমস্যার সমাধান হয়নি। পরে গোলাম হোসেন সাতক্ষীরা আদালতে মামলা করেন। মামলায় বিবাদীদের বিরুদ্ধে সমন জারি হওয়ায় প্রতিপক্ষরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। শনিবার সকালে বাড়ির সামনে কাজ করছিলেন গোলাম হোসেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে প্রতিপক্ষরা দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গোলাম হোসেনকে জখম করে। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে শ্যামনগর হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালেদুর রহমান জানান, পথের জমি নিয়ে পূর্ববিরোধের জেরে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। এ ঘটনায় ৯ জনকে আটক করা হয়েছে। জব্দ করা হয়েছে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত রক্তমাখা ছুরি। শ্যামনগর থানায় একটি হত্যা মামলা করার প্রস্তুতি চলছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ওসি।

বরগুনায় ছাত্রলীগের দুটি গ্রুপের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও মোটরসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগকর্মী আহত হয়েছেন। আজ শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বরগুনা পৌর শহরের ধর্মতলা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
৩০ জুলাই ২০২২
যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি
১৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
২৩ মিনিট আগে
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
৩৬ মিনিট আগেহত্যাসহ ১১ মামলার আসামি যশোরের
যশোর প্রতিনিধি

যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে।
আজ শনিবার যশোর ডিবি বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায়। বিকেলে পুলিশ মিলনকে আদালতে হাজির করলে বিচারক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
পুলিশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত বছরের আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের আগে মিলন যশোর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে শহরে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ, চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে। গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর মিলন আত্মগোপনে ছিলেন।
যশোর ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মিলনের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের একাধিক অভিযোগ রয়েছে। সেসব ঘটনায় মামলাও হয়েছে। এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আদেশ রয়েছে। ডিবির একটি দল মিলনের অবস্থান শনাক্ত করে রাজধানীর রামপুরা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে আদালতে হাজির করলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।’
ডিবি ও থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ১২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে দুবাই থেকে স্ত্রী, সন্তান নিয়ে দেশে ফেরার পথে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মিলনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এরপর তিনি জামিনে বের হন। ২০২৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি মদ্যপ অবস্থায় তিনজন সহযোগীসহ ফের গ্রেপ্তার হয়ে আবারও কারাগার থেকে জামিনে বের হন।
মিলনের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে শহরের পুরাতন কসবা কাজীপাড়া এলাকার যুবলীগ কর্মী শরিফুল ইসলাম সোহাগকে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা মামলা রয়েছে। এ ছাড়া তিনি ২০১৯ সালের ২৭ জানুয়ারি রাতে যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের বাড়িতে বোমা হামলার ঘটনায় জড়িত ছিলেন বলে পুলিশের তদন্তে তাঁর নাম আসে।
পুলিশ জানিয়েছে, যশোর শহরের পালবাড়ি মোড়ে রয়েল কমিউনিটি সেন্টার ভাড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ক্যাসিনোর (জুয়া) কর্মকাণ্ড চালানোর অভিযোগ রয়েছে মিলনের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য তরিকুল ইসলামের বাড়িতে অন্তত ১০ বার ককটেল হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় মিলনের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে দলটির নেতাদের অভিযোগ রয়েছে।

যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে।
আজ শনিবার যশোর ডিবি বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায়। বিকেলে পুলিশ মিলনকে আদালতে হাজির করলে বিচারক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
পুলিশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত বছরের আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের আগে মিলন যশোর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে শহরে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ, চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে। গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর মিলন আত্মগোপনে ছিলেন।
যশোর ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মিলনের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের একাধিক অভিযোগ রয়েছে। সেসব ঘটনায় মামলাও হয়েছে। এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আদেশ রয়েছে। ডিবির একটি দল মিলনের অবস্থান শনাক্ত করে রাজধানীর রামপুরা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে আদালতে হাজির করলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।’
ডিবি ও থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ১২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে দুবাই থেকে স্ত্রী, সন্তান নিয়ে দেশে ফেরার পথে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মিলনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এরপর তিনি জামিনে বের হন। ২০২৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি মদ্যপ অবস্থায় তিনজন সহযোগীসহ ফের গ্রেপ্তার হয়ে আবারও কারাগার থেকে জামিনে বের হন।
মিলনের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে শহরের পুরাতন কসবা কাজীপাড়া এলাকার যুবলীগ কর্মী শরিফুল ইসলাম সোহাগকে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা মামলা রয়েছে। এ ছাড়া তিনি ২০১৯ সালের ২৭ জানুয়ারি রাতে যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের বাড়িতে বোমা হামলার ঘটনায় জড়িত ছিলেন বলে পুলিশের তদন্তে তাঁর নাম আসে।
পুলিশ জানিয়েছে, যশোর শহরের পালবাড়ি মোড়ে রয়েল কমিউনিটি সেন্টার ভাড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ক্যাসিনোর (জুয়া) কর্মকাণ্ড চালানোর অভিযোগ রয়েছে মিলনের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য তরিকুল ইসলামের বাড়িতে অন্তত ১০ বার ককটেল হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় মিলনের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে দলটির নেতাদের অভিযোগ রয়েছে।

বরগুনায় ছাত্রলীগের দুটি গ্রুপের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও মোটরসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগকর্মী আহত হয়েছেন। আজ শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বরগুনা পৌর শহরের ধর্মতলা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
৩০ জুলাই ২০২২
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে চলাচলের রাস্তা নিয়ে বিরোধের জেরে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জাবাখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
১৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
২৩ মিনিট আগে
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
৩৬ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় শরিফ ওসমান হাদির জানাজার আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার সময় এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এদিকে, ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হওয়ার পর আজ বিকেলে শাহবাগে জড়ো হতে থাকে ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মী ও সাধারণ ছাত্র-জনতা। পরে বিকেল ৫টার দিকে শাহবাগেও একই দাবি জানান আবদুল্লাহ আল জাবের।
সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, সহায়তাকারী এবং পুরো চক্রকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং সহকারী উপদেষ্টা (প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী) খোদা বখস চৌধুরী জনতার সম্মুখে এসে এই খুনের ব্যাপারে গত এক সপ্তাহে তাঁরা কী পদক্ষেপ নিয়েছেন তা জনসম্মুখে জানাতে হবে।’
জানাজার আগে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘যদি তাঁরা জানাতে না পারেন, তবে তাঁদের পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আমরা ইনকিলাব মঞ্চ কোনোভাবেই ওসমান হাদির রক্ত বৃথা যেতে দেব না।’
ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের বলেন, ‘আমার ভাইয়ের রক্তের বদলা নেওয়ার জন্য এ জানাজায় দাঁড়িয়েছি। শরিফ ওসমান হাদিকে এক সপ্তাহ আগে গুলি করা হয়েছে, এখন পর্যন্ত তার খুনিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কি খুনিদের গ্রেপ্তারের ব্যাপারে আপনাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে? তারা (সরকার) কি আমাদের জানিয়েছে খুনি কোন জায়গায় রয়েছে?’ এ সময় উপস্থিত জনতা না বলে চিৎকার করেন।
জাবের বলেন, ‘এখানে খুনি একজন নয়, পুরো একটি খুনি চক্র কাজ করেছে। খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, খুনের সহায়তাকারী এবং পুরো খুনি চক্রকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।’
জাবের বলেন, সিভিল, মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সের মধ্যে ঘাপটি মেরে বসে থাকা আওয়ামী লীগের দোসরদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করতে হবে।
জাবের বলেন, এই রাষ্ট্রকে রক্ষা করতে শরিফ ওসমান হাদির পরিবারের পাঁচ সদস্যদের (ভাই ও বোন) যদি রক্ত লাগে তাঁরা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন। তবুও এই খুনিদের চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।
কারও প্রচারণায় পড়ে সহিংসতায় না জড়ানোর আহ্বান জানান ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব। তিনি বলেন, ‘আমরা ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে জানাব কখন, কী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় শরিফ ওসমান হাদির জানাজার আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার সময় এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এদিকে, ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হওয়ার পর আজ বিকেলে শাহবাগে জড়ো হতে থাকে ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মী ও সাধারণ ছাত্র-জনতা। পরে বিকেল ৫টার দিকে শাহবাগেও একই দাবি জানান আবদুল্লাহ আল জাবের।
সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, সহায়তাকারী এবং পুরো চক্রকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং সহকারী উপদেষ্টা (প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী) খোদা বখস চৌধুরী জনতার সম্মুখে এসে এই খুনের ব্যাপারে গত এক সপ্তাহে তাঁরা কী পদক্ষেপ নিয়েছেন তা জনসম্মুখে জানাতে হবে।’
জানাজার আগে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘যদি তাঁরা জানাতে না পারেন, তবে তাঁদের পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আমরা ইনকিলাব মঞ্চ কোনোভাবেই ওসমান হাদির রক্ত বৃথা যেতে দেব না।’
ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের বলেন, ‘আমার ভাইয়ের রক্তের বদলা নেওয়ার জন্য এ জানাজায় দাঁড়িয়েছি। শরিফ ওসমান হাদিকে এক সপ্তাহ আগে গুলি করা হয়েছে, এখন পর্যন্ত তার খুনিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কি খুনিদের গ্রেপ্তারের ব্যাপারে আপনাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে? তারা (সরকার) কি আমাদের জানিয়েছে খুনি কোন জায়গায় রয়েছে?’ এ সময় উপস্থিত জনতা না বলে চিৎকার করেন।
জাবের বলেন, ‘এখানে খুনি একজন নয়, পুরো একটি খুনি চক্র কাজ করেছে। খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, খুনের সহায়তাকারী এবং পুরো খুনি চক্রকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।’
জাবের বলেন, সিভিল, মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সের মধ্যে ঘাপটি মেরে বসে থাকা আওয়ামী লীগের দোসরদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করতে হবে।
জাবের বলেন, এই রাষ্ট্রকে রক্ষা করতে শরিফ ওসমান হাদির পরিবারের পাঁচ সদস্যদের (ভাই ও বোন) যদি রক্ত লাগে তাঁরা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন। তবুও এই খুনিদের চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।
কারও প্রচারণায় পড়ে সহিংসতায় না জড়ানোর আহ্বান জানান ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব। তিনি বলেন, ‘আমরা ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে জানাব কখন, কী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’

বরগুনায় ছাত্রলীগের দুটি গ্রুপের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও মোটরসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগকর্মী আহত হয়েছেন। আজ শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বরগুনা পৌর শহরের ধর্মতলা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
৩০ জুলাই ২০২২
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে চলাচলের রাস্তা নিয়ে বিরোধের জেরে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জাবাখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
১৪ মিনিট আগে
যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি
১৭ মিনিট আগে
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
৩৬ মিনিট আগেজগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়নের স্বজনশ্রী ও বাউধরন গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে এ সংঘর্ষে ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ১৫ দিন আগে রানীগঞ্জ পশ্চিম বাজার গাড়ি স্ট্যান্ডের লোকজন রানীগঞ্জ-বাউধরন রোডের গাড়ি ভাড়া ৩০ টাকা থেকে ১০ টাকা বাড়িয়ে ৪০ টাকা করে। এ নিয়ে বাউধরন স্বজনশ্রী গ্রামের লোকদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়। একপর্যায়ে চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য ও বাউধরন গ্রামের বাসিন্দা সালেহ উদ্দিন আহমদ গাড়ি ভাড়া পুনরায় ৩০ টাকা নির্ধারণ করেন। এতে আবার উভয় গ্রামের অটোরিকশাচালকদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে বাউধরন গ্রামের মুজিব মার্কেটের সামনের স্ট্যান্ড থেকে স্বজনশ্রী গ্রামের অটোরিকশা বের করে দেওয়া হয়। এরই জের ধরে আজ শনিবার সকালে উভয় গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে খাড়ারপার নামক সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক বদরুদ্দোজা বলেন, ‘সংঘর্ষে উভয় পক্ষের আহত ৩০ জনকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিল। তাদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১২ জনকে গুরুতর অবস্থায় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় এখনো কোনো পক্ষ লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়নের স্বজনশ্রী ও বাউধরন গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে এ সংঘর্ষে ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ১৫ দিন আগে রানীগঞ্জ পশ্চিম বাজার গাড়ি স্ট্যান্ডের লোকজন রানীগঞ্জ-বাউধরন রোডের গাড়ি ভাড়া ৩০ টাকা থেকে ১০ টাকা বাড়িয়ে ৪০ টাকা করে। এ নিয়ে বাউধরন স্বজনশ্রী গ্রামের লোকদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়। একপর্যায়ে চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য ও বাউধরন গ্রামের বাসিন্দা সালেহ উদ্দিন আহমদ গাড়ি ভাড়া পুনরায় ৩০ টাকা নির্ধারণ করেন। এতে আবার উভয় গ্রামের অটোরিকশাচালকদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে বাউধরন গ্রামের মুজিব মার্কেটের সামনের স্ট্যান্ড থেকে স্বজনশ্রী গ্রামের অটোরিকশা বের করে দেওয়া হয়। এরই জের ধরে আজ শনিবার সকালে উভয় গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে খাড়ারপার নামক সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক বদরুদ্দোজা বলেন, ‘সংঘর্ষে উভয় পক্ষের আহত ৩০ জনকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিল। তাদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১২ জনকে গুরুতর অবস্থায় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় এখনো কোনো পক্ষ লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বরগুনায় ছাত্রলীগের দুটি গ্রুপের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও মোটরসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগকর্মী আহত হয়েছেন। আজ শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বরগুনা পৌর শহরের ধর্মতলা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
৩০ জুলাই ২০২২
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে চলাচলের রাস্তা নিয়ে বিরোধের জেরে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জাবাখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
১৪ মিনিট আগে
যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি
১৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
২৩ মিনিট আগে