Ajker Patrika

বিএনপির অফিস ভাঙচুর মামলায় আওয়ামীপন্থী ১২ আইনজীবী কারাগারে

বরগুনা প্রতিনিধি
আপডেট : ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৩: ০৫
বরগুনা জেলা দায়রা জজ আদালত। ফাইল ছবি
বরগুনা জেলা দায়রা জজ আদালত। ফাইল ছবি

বরগুনায় বিএনপির অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের করা মামলায় আওয়ামীপন্থী ১২ আইনজীবীকে জেলহাজতে পাঠিয়েছেন জেলা দায়রা জজ আদালতের বিচারক। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হয়।

এর আগে তাদের জামিনের জন্য আবেদন করে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। বিজ্ঞ বিচারক জামিন না মঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

জামিন নামঞ্জুর হওয়া আইনজীবীরা হলেন বরগুনা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি মাহবুবুল বারি আসলাম, আইনজীবী মো. মজিবর রহমান, মো. হুমায়ুন কবির, মো. নুরুল ইসলাম, মো. মজিবুল হক, হুমায়ুন কবির পল্টু, জুনায়েদ হোসেন জুয়েল, আবদুল্লাহ আল মামুন, ইমরান হোসাইন, সাইমুল ইসলাম রাব্বি, আবদুর রহমান জুয়েল ও আমিরুল ইসলাম মিলন। রাষ্ট্রপক্ষের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. নুরুল আমীন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ১৭ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আসামিরা একটি মিছিল বের করে বরগুনা জেলা বিএনপি কার্যালয়ে হামলা চালান। হামলার সময় তাঁরা অফিসরুম তছনছ করেন। এ ছাড় অফিসের আসবাবপত্র, ইলেকট্রনিক ও ইলেকট্রিক্যাল সরঞ্জাম ভাঙচুর করেন এবং সেগুলো সড়কে স্তূপ করে আগুন ধরিয়ে দেন। এ ছাড়া কার্যালয়ের ভেতর ও বাইরে একাধিক হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।

এ ঘটনায় গত ৩০ এপ্রিল এস এম নইমুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি মামলা করেন। তিনি বরগুনা জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত এস এম নজরুল ইসলামের ছেলে। বিশেষ ক্ষমতা আইনের পাশাপাশি এই মামলায় বিস্ফোরক আইনের ধারাও সংযোজন করা হয়। মামলায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদেরও আসামি করা হয়েছে।

জানতে চাইলে আসামিপক্ষের আইনজীবী মো. আবদুল মোতালেব মিয়া ও মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা আবারও জামিনের জন্য আবেদন করব। আসামিরা প্রত্যেকেই কোর্টে নিয়মিত কর্মরত, পালানোর কোনো সম্ভাবনা নেই। তা ছাড়া মামলাটি দুই বছর আগের ঘটনা নিয়ে করা হয়েছে এবং অনেক আসামি আওয়ামী লীগের সদস্যও নন।’

এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের পিপি মো. নুরুল আমীন বলেন, ‘মামলাটি বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের করা হয়েছিল। আসামিরা সবাই আইনজীবী ও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এনসিপি-এবি পার্টি-রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন জোট চূড়ান্ত, ঘোষণা বিকেলে

বিদেশে নেওয়ার অবস্থায় নেই খালেদা জিয়া

নয়া নিরাপত্তা কৌশল: চীনের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাদ, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে জোর যুক্তরাষ্ট্রের

পাকিস্তানি স্ত্রীকে করাচিতে ফেলে ভারতে দ্বিতীয় বিয়ের প্রস্তুতি, স্বামীর বিচার চেয়ে মোদির কাছে আবেদন

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রিয়ায় টিউশন ফি নেই

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

১৯৬৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমের সাইফুলসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
১৯৬৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমের সাইফুলসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

জনতা ব্যাংক থেকে ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদ, তাঁর ভাই রাশেদুল আলম, ওসমান গনি ও শহীদুল ইসলামসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক দুই চেয়ারম্যানসহ একাধিক সাবেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নামও রয়েছে।

আজ রোববার দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক মোহাম্মদ সিরাজুল হক চট্টগ্রাম জেলা সমন্বিত কার্যালয়-১-এ মামলাটি করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ।

মামলার এজাহারে বলা হয়, গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন নামের ভুয়া প্রতিষ্ঠানের কাগজপত্র ব্যবহার করে জনতা ব্যাংক সাধারণ বীমা ভবন করপোরেট শাখা (চৌমুহনী) থেকে ১ হাজার ৯৬৩ কোটি ৫৪ লাখ ৬১ হাজার ৫৫৯ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। দুদকের তদন্তে দেখা গেছে, ঋণ অনুমোদন ও অর্থ ছাড়ের প্রতিটি ধাপে ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের যোগসাজশ ছিল।

দুদক বলছে, ঋণের শর্তাবলি লঙ্ঘন করে সুবিধাভোগীরা পরিকল্পিতভাবে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করেন এবং ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা তাতে সহযোগিতা করেন। ফলে দীর্ঘ সময় ধরে বিপুল পরিমাণ অর্থ লোপাট হয়।

মামলায় এস আলম গ্রুপ-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে সাইফুল আলম মাসুদের পাশাপাশি তাঁর ভাই রাশেদুল আলম, ওসমান গনি ও শহীদুল ইসলামের নাম রয়েছে। এ ছাড়া ওসমান গনির স্ত্রী ফারজানা বেগমকেও আসামি করা হয়েছে। তাঁদের সঙ্গে আরও আছেন আব্দুস সবুর, খন্দকার রবিউল হক, খন্দকার জহিরুল হক, সিরাজুল করিম, কামরুল আহসান ও শহীদুল হক।

অর্থ লুটের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান জামাল উদ্দিন এবং এস এম মাহফুজুর রহমান, সাবেক উপমহাব্যবস্থাপক সিরাজুল করিম, সাবেক মহাব্যবস্থাপক মাসফিউল বারী, কামরুজ্জামান খান, আশরাফুল আলম, এস এম আব্দুল ওয়াদুদ, মিজানুর রহমান, শামীম আলম কোরেশী, সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল জব্বার, সাবেক পরিচালক খন্দকার সাবের ইসলাম, আবুল কাশেম, অজিত কুমার পাল, এ কে এম সামছুল আলম, আসাদ উল্লাহ, শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ, সাবেক সিইও অ্যান্ড এমডি আব্দুস ছালাম আজাদ, জিয়া উদ্দিন আহমেদ, আব্দুল মজিদ ও বেগম রুবীনা আমীনকে আসামি করা হয়েছে।

দুদকের অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, সুচিন্তিত পরিকল্পনা ও পারস্পরিক যোগসাজশে এই অর্থ লোপাট করা হয়েছে। তদন্তে পর্যাপ্ত প্রমাণ পাওয়ায় মামলা করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এনসিপি-এবি পার্টি-রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন জোট চূড়ান্ত, ঘোষণা বিকেলে

বিদেশে নেওয়ার অবস্থায় নেই খালেদা জিয়া

নয়া নিরাপত্তা কৌশল: চীনের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাদ, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে জোর যুক্তরাষ্ট্রের

পাকিস্তানি স্ত্রীকে করাচিতে ফেলে ভারতে দ্বিতীয় বিয়ের প্রস্তুতি, স্বামীর বিচার চেয়ে মোদির কাছে আবেদন

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রিয়ায় টিউশন ফি নেই

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

দুধ দিয়ে গোসলের পরদিনই দলে ফিরলেন যুবদল নেতা

মতলব উত্তর (চাঁদপুর) প্রতিনিধি 
মো. হোসেন মিয়া । ছবি : সংগৃহীত
মো. হোসেন মিয়া । ছবি : সংগৃহীত

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় দুধ দিয়ে গোসল করে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে পরদিনই দলে ফিরেছেন মো. হোসেন মিয়া নামের এক যুবদল নেতা। আজ রোববার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে তিনি জানান, সিনিয়র নেতাদের অনুরোধ ও এলাকার মানুষের পরামর্শে তিনি আবারও রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

এর আগে গতকাল শনিবার রাতে মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় ধারণ করা দুধ দিয়ে গোসলের ভিডিওটি হোসেন মিয়া ফেসবুকে পোস্ট করলে তা ভাইরাল হয়।

হোসেন মিয়া উপজেলার কলাকান্দা ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।

ফেসবুকে গোসলের ভিডিও পোস্ট করে হোসেন মিয়া লেখেন, ‘আমার এই ভিডিওটা দেখার পর সবার কাছে আমি হাসির পাত্র হয়ে থাকবো। এমনিতেই আজ আমি সবার হাসির পাত্র। আমি ধ্বংস হয়নি (হইনি), আমাকে ধ্বংস করা হয়েছে। আর সেটা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সিস্টেমের কাছে। যে সিস্টেমটার নাম হচ্ছে টাকা আর ষড়যন্ত্র।’ তিনি আরও লেখেন, ‘আমার কাছের মানুষগুলো আমার সাথে ষড়যন্ত্র করেছে। আমার মতো দুই-চারজন রাজনীতিতে না থাকলে কিছুই হবে না। কিন্তু একটা প্রশ্ন রেখে যাই, আমার লড়াইটা কিসের জন্য ছিল? আমার লড়াইটা ছিল বিএনপির জন্য, যুবদলের জন্য, চাঁদপুর-২ আসনের প্রার্থী ড. জালাল সাহেবের জন্য।’ হোসেন মিয়া দাবি করেন, বিএনপি ও আওয়ামী লীগের দোসররা মিলেমিশে ষড়যন্ত্র করে, টাকার জোরে, ক্ষমতার জোরে তাঁকে ধ্বংস করেছে। ফেসবুক পোস্টে রাজনীতি থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দেন হোসেন মিয়া।

জানা গেছে, হোসেন মিয়ার ভিডিওটি ভাইরাল হলে স্থানীয় রাজনীতিতে বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়। আজ দুপুরের পর দলীয় নেতা-কর্মীরা তাঁর বাসায় গিয়ে আলোচনা করে বিষয়টি মিটমাট করেন।

আজকের পত্রিকাকে হোসেন মিয়া বলেন, ‘আমাদের পূর্ব হানিরপাড় এলাকায় একটি সামাজিক বিষয় নিয়ে কয়েকজনের সঙ্গে ভুল-বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। রাগে-ক্ষোভে অভিমান সইতে না পেরে দুধ দিয়ে গোসলের ভিডিওটি পোস্ট করি। পরে সিনিয়র নেতাদের অনুরোধে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছি। এখন থেকে বিএনপির রাজনীতিতে আগের মতোই সক্রিয় থাকব এবং দলের জন্য কাজ করে যাব।’

কলাকান্দা ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি মহসিন ব্যাপারী বলেন, ‘হোসেন মিয়া বর্তমান কমিটিতে না থাকলেও তিনি সাবেক আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ছিলেন। কিছুদিন আগে সামাজিক একটি বিষয় নিয়ে ঝগড়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে তিনি অভিমানে ভিডিওটি পোস্ট করেছিলেন। এখন ভুল-বোঝাবুঝি মিটে গেছে। তিনি আবারও আমাদের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করবেন এবং সামনে ধানের শীষ প্রতীককে বিজয়ে ভূমিকা রাখবেন।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এনসিপি-এবি পার্টি-রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন জোট চূড়ান্ত, ঘোষণা বিকেলে

বিদেশে নেওয়ার অবস্থায় নেই খালেদা জিয়া

নয়া নিরাপত্তা কৌশল: চীনের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাদ, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে জোর যুক্তরাষ্ট্রের

পাকিস্তানি স্ত্রীকে করাচিতে ফেলে ভারতে দ্বিতীয় বিয়ের প্রস্তুতি, স্বামীর বিচার চেয়ে মোদির কাছে আবেদন

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রিয়ায় টিউশন ফি নেই

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গাইবান্ধার আহ্বায়কসহ ৬ নেতাকে শোকজ

গাইবান্ধা প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গাইবান্ধার আহ্বায়কসহ ৬ নেতাকে শোকজ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গাইবান্ধা শাখার আহ্বায়ক মাসুদ রানা ও সদস্যসচিব বায়োজীদ বোস্তামী জ্বীমসহ ৬ নেতাকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি। আজ রোববার কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাহাদাত হোসেন স্বাক্ষরিত পৃথক নোটিশ দেওয়া হয়।

নোটিশ দেওয়া অপর চার নেতা হলেন যুগ্ম আহ্বায়ক মেহেদী হাসান, শাকিল শেখ, সংগঠক অতনু সাহা ও মেহজাবিন জ্বীম।

প্রত্যেককে একই অভিযোগের কথা উল্লেখ করে নোটিশে বলা হয়, ‘৫ ডিসেম্বর আপনার বিরুদ্ধে গাইবান্ধা জেলায় একটি রাজনৈতিক দলের কমিটিকে কেন্দ্র করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগ আমাদের নজরে এসেছে; যা অত্যন্ত গুরুতর এবং একই সঙ্গে জনপরিসরে সংগঠনের ভাবমূর্তিকে ক্ষুণ্ন করেছে। ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আপনার ব্যাখ্যা এবং আপনার বিরুদ্ধে কেন স্থায়ী সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, তার লিখিত ব্যাখ্যা আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দপ্তরের মারফত সভাপতি রিফাত রশিদ বরাবর উপস্থাপন করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হলো। পাশাপাশি পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত আপনাকে সব সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা দেওয়া হলো।’

এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গাইবান্ধা শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক শাকিল শেখ বলেন, ‘আমি ৫ ডিসেম্বরের আগে থেকে ঢাকায় আছি। আমাকেও শোকজ করেছে এবং কেন্দ্রীয় পার্টি অফিসে আমাকে ডেকেছে।’

অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গাইবান্ধা শাখার আহ্বায়ক মাসুদ রানা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় শোকজ দিয়েছে; যা গণ-অভ্যুত্থানকে অসম্মান করার শামিল।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এনসিপি-এবি পার্টি-রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন জোট চূড়ান্ত, ঘোষণা বিকেলে

বিদেশে নেওয়ার অবস্থায় নেই খালেদা জিয়া

নয়া নিরাপত্তা কৌশল: চীনের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাদ, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে জোর যুক্তরাষ্ট্রের

পাকিস্তানি স্ত্রীকে করাচিতে ফেলে ভারতে দ্বিতীয় বিয়ের প্রস্তুতি, স্বামীর বিচার চেয়ে মোদির কাছে আবেদন

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রিয়ায় টিউশন ফি নেই

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

শাহজালাল বিমানবন্দরে যাত্রীর লাগেজে ৯৩ হাজার ইউরো

নিজস্ব প্রতিবেদক ও উত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি
আটক যাত্রী। ছবি: সংগৃহীত
আটক যাত্রী। ছবি: সংগৃহীত

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মো. শাহ জাহান নামের রোমগামী এক যাত্রীর লাগেজ থেকে ৯৩ হাজার ৯০ ইউরো উদ্ধার করা হয়েছে। বিমানবন্দরের চেকিং রো-ডি থেকে আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এসব ইউরো উদ্ধার করে অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি (অ্যাভসেক)।

বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) জনসংযোগ কর্মকর্তা মুহাম্মদ কাউসার মাহমুদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

কাউসার মাহমুদ জানান, আজ সকালে অ্যাভসেক সদস্য নিরাপত্তা তল্লাশি চালিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের (বিজি-৩৫৫) রোমগামী ফ্লাইটের বহির্গামী যাত্রীর লাগেজে লুকায়িত অবস্থায় ৯৩ হাজার ৯০ ইউরো উদ্ধার করা হয়েছে।

এ ঘটনায় ওই যাত্রীকে আটক করা হয়েছে। পরে বিষয়টি বিমানবন্দর কাস্টমসকে জানানো হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয় বলেও জানান তিনি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এনসিপি-এবি পার্টি-রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন জোট চূড়ান্ত, ঘোষণা বিকেলে

বিদেশে নেওয়ার অবস্থায় নেই খালেদা জিয়া

নয়া নিরাপত্তা কৌশল: চীনের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাদ, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে জোর যুক্তরাষ্ট্রের

পাকিস্তানি স্ত্রীকে করাচিতে ফেলে ভারতে দ্বিতীয় বিয়ের প্রস্তুতি, স্বামীর বিচার চেয়ে মোদির কাছে আবেদন

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রিয়ায় টিউশন ফি নেই

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত