পাথরঘাটা (বরগুনা) ও নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি

‘এ দেশে ইসলাম এসেছে অলি আউলিয়াদের মাধ্যমে। ছারছিনা দরবার বাংলাদেশে প্রায় দেড় শ বছর ধরে ইসলামের খেদমত করছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাবা শেখ লুৎফর রহমানও ছারছিনা শরিফে আসতেন এবং এখানেরই ভক্ত ছিলেন।’
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর পিরোজপুরে ইসালে সওয়াব ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খান।
নেছারাবাদ উপজেলার ছারছিনা দরবার শরিফে ছারছিনার মরহুম পির মাওলানা শাহ মোহাম্মদ মোহেব্বুল্লাহর (রহ.)–এর জন্য এই মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এ দেশে ইসলাম প্রচার ও প্রসারে ছারছিনা দরবারের অবদান অনস্বীকার্য। তারা রাজপথ দখল করে বা জ্বালাও পোড়াও আন্দোলন করে না, তারা সঠিক ইসলামের দাওয়াত নিয়ে কাজ করে।’
ছারছিনা দরবার শরিফের পির আমিরে হিজবুল্লাহ হজরত মাওলানা মুফতি শাহ আবু নসর নেছারুদ্দীন আহমদ হুসাইনের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় প্রতিমন্ত্রী মহিবুর রহমান, সাবেক হুইপ আ. স. ম. ফিরোজ এমপি, সাবেক মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম এমপি, মহিউদ্দিন মহারাজ এমপি, সাবেক এমপি এ. কে. এম. এ. আউয়াল, বরিশালের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার আহসান হাবীব খান, পিরোজপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সেলিম হোসেন, বরিশালের সাবেক সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ প্রমুখ।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় প্রতিমন্ত্রী মহিবুর রহমান খান বলেন, ‘আমি সহ আমার বাবা দাদা সবাই ছারছিনা দরবারের খাদেম। ছারছিনার মরহুম পির কেবলা ছিলেন এ উপমহাদেশের প্রখ্যাত অলিয়ে কামেল। তাঁর মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীসহ সব জাতীয় নেতৃবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন। আমরা পির কেবলার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’
ছারছিনা দরবার শরিফের পির শাহ আবু নসর নেছারুদ্দীন আহমদ হুসাইন বলেন, ‘ছারছিনা দরবার কোনো দলীয় রাজনীতি করে না। আমার বাবা, দাদা, পরদাদাসহ ফুরফুরা সিলসিলার কেউই রাজনীতি করে না। আমরাও ভবিষ্যতে করতে চাই না। আমাদের মুরুব্বিরা যে ভাবে ইসলাম ও দেশের খেদমত করছেন আমরাও একই ভাবে কাজ করতে চাই।’
এ সময় দেশ জাতি ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়।

‘এ দেশে ইসলাম এসেছে অলি আউলিয়াদের মাধ্যমে। ছারছিনা দরবার বাংলাদেশে প্রায় দেড় শ বছর ধরে ইসলামের খেদমত করছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাবা শেখ লুৎফর রহমানও ছারছিনা শরিফে আসতেন এবং এখানেরই ভক্ত ছিলেন।’
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর পিরোজপুরে ইসালে সওয়াব ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খান।
নেছারাবাদ উপজেলার ছারছিনা দরবার শরিফে ছারছিনার মরহুম পির মাওলানা শাহ মোহাম্মদ মোহেব্বুল্লাহর (রহ.)–এর জন্য এই মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এ দেশে ইসলাম প্রচার ও প্রসারে ছারছিনা দরবারের অবদান অনস্বীকার্য। তারা রাজপথ দখল করে বা জ্বালাও পোড়াও আন্দোলন করে না, তারা সঠিক ইসলামের দাওয়াত নিয়ে কাজ করে।’
ছারছিনা দরবার শরিফের পির আমিরে হিজবুল্লাহ হজরত মাওলানা মুফতি শাহ আবু নসর নেছারুদ্দীন আহমদ হুসাইনের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় প্রতিমন্ত্রী মহিবুর রহমান, সাবেক হুইপ আ. স. ম. ফিরোজ এমপি, সাবেক মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম এমপি, মহিউদ্দিন মহারাজ এমপি, সাবেক এমপি এ. কে. এম. এ. আউয়াল, বরিশালের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার আহসান হাবীব খান, পিরোজপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সেলিম হোসেন, বরিশালের সাবেক সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ প্রমুখ।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় প্রতিমন্ত্রী মহিবুর রহমান খান বলেন, ‘আমি সহ আমার বাবা দাদা সবাই ছারছিনা দরবারের খাদেম। ছারছিনার মরহুম পির কেবলা ছিলেন এ উপমহাদেশের প্রখ্যাত অলিয়ে কামেল। তাঁর মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীসহ সব জাতীয় নেতৃবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন। আমরা পির কেবলার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’
ছারছিনা দরবার শরিফের পির শাহ আবু নসর নেছারুদ্দীন আহমদ হুসাইন বলেন, ‘ছারছিনা দরবার কোনো দলীয় রাজনীতি করে না। আমার বাবা, দাদা, পরদাদাসহ ফুরফুরা সিলসিলার কেউই রাজনীতি করে না। আমরাও ভবিষ্যতে করতে চাই না। আমাদের মুরুব্বিরা যে ভাবে ইসলাম ও দেশের খেদমত করছেন আমরাও একই ভাবে কাজ করতে চাই।’
এ সময় দেশ জাতি ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়।
পাথরঘাটা (বরগুনা) ও নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি

‘এ দেশে ইসলাম এসেছে অলি আউলিয়াদের মাধ্যমে। ছারছিনা দরবার বাংলাদেশে প্রায় দেড় শ বছর ধরে ইসলামের খেদমত করছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাবা শেখ লুৎফর রহমানও ছারছিনা শরিফে আসতেন এবং এখানেরই ভক্ত ছিলেন।’
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর পিরোজপুরে ইসালে সওয়াব ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খান।
নেছারাবাদ উপজেলার ছারছিনা দরবার শরিফে ছারছিনার মরহুম পির মাওলানা শাহ মোহাম্মদ মোহেব্বুল্লাহর (রহ.)–এর জন্য এই মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এ দেশে ইসলাম প্রচার ও প্রসারে ছারছিনা দরবারের অবদান অনস্বীকার্য। তারা রাজপথ দখল করে বা জ্বালাও পোড়াও আন্দোলন করে না, তারা সঠিক ইসলামের দাওয়াত নিয়ে কাজ করে।’
ছারছিনা দরবার শরিফের পির আমিরে হিজবুল্লাহ হজরত মাওলানা মুফতি শাহ আবু নসর নেছারুদ্দীন আহমদ হুসাইনের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় প্রতিমন্ত্রী মহিবুর রহমান, সাবেক হুইপ আ. স. ম. ফিরোজ এমপি, সাবেক মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম এমপি, মহিউদ্দিন মহারাজ এমপি, সাবেক এমপি এ. কে. এম. এ. আউয়াল, বরিশালের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার আহসান হাবীব খান, পিরোজপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সেলিম হোসেন, বরিশালের সাবেক সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ প্রমুখ।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় প্রতিমন্ত্রী মহিবুর রহমান খান বলেন, ‘আমি সহ আমার বাবা দাদা সবাই ছারছিনা দরবারের খাদেম। ছারছিনার মরহুম পির কেবলা ছিলেন এ উপমহাদেশের প্রখ্যাত অলিয়ে কামেল। তাঁর মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীসহ সব জাতীয় নেতৃবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন। আমরা পির কেবলার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’
ছারছিনা দরবার শরিফের পির শাহ আবু নসর নেছারুদ্দীন আহমদ হুসাইন বলেন, ‘ছারছিনা দরবার কোনো দলীয় রাজনীতি করে না। আমার বাবা, দাদা, পরদাদাসহ ফুরফুরা সিলসিলার কেউই রাজনীতি করে না। আমরাও ভবিষ্যতে করতে চাই না। আমাদের মুরুব্বিরা যে ভাবে ইসলাম ও দেশের খেদমত করছেন আমরাও একই ভাবে কাজ করতে চাই।’
এ সময় দেশ জাতি ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়।

‘এ দেশে ইসলাম এসেছে অলি আউলিয়াদের মাধ্যমে। ছারছিনা দরবার বাংলাদেশে প্রায় দেড় শ বছর ধরে ইসলামের খেদমত করছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাবা শেখ লুৎফর রহমানও ছারছিনা শরিফে আসতেন এবং এখানেরই ভক্ত ছিলেন।’
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর পিরোজপুরে ইসালে সওয়াব ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খান।
নেছারাবাদ উপজেলার ছারছিনা দরবার শরিফে ছারছিনার মরহুম পির মাওলানা শাহ মোহাম্মদ মোহেব্বুল্লাহর (রহ.)–এর জন্য এই মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এ দেশে ইসলাম প্রচার ও প্রসারে ছারছিনা দরবারের অবদান অনস্বীকার্য। তারা রাজপথ দখল করে বা জ্বালাও পোড়াও আন্দোলন করে না, তারা সঠিক ইসলামের দাওয়াত নিয়ে কাজ করে।’
ছারছিনা দরবার শরিফের পির আমিরে হিজবুল্লাহ হজরত মাওলানা মুফতি শাহ আবু নসর নেছারুদ্দীন আহমদ হুসাইনের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় প্রতিমন্ত্রী মহিবুর রহমান, সাবেক হুইপ আ. স. ম. ফিরোজ এমপি, সাবেক মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম এমপি, মহিউদ্দিন মহারাজ এমপি, সাবেক এমপি এ. কে. এম. এ. আউয়াল, বরিশালের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার আহসান হাবীব খান, পিরোজপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সেলিম হোসেন, বরিশালের সাবেক সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ প্রমুখ।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় প্রতিমন্ত্রী মহিবুর রহমান খান বলেন, ‘আমি সহ আমার বাবা দাদা সবাই ছারছিনা দরবারের খাদেম। ছারছিনার মরহুম পির কেবলা ছিলেন এ উপমহাদেশের প্রখ্যাত অলিয়ে কামেল। তাঁর মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীসহ সব জাতীয় নেতৃবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন। আমরা পির কেবলার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’
ছারছিনা দরবার শরিফের পির শাহ আবু নসর নেছারুদ্দীন আহমদ হুসাইন বলেন, ‘ছারছিনা দরবার কোনো দলীয় রাজনীতি করে না। আমার বাবা, দাদা, পরদাদাসহ ফুরফুরা সিলসিলার কেউই রাজনীতি করে না। আমরাও ভবিষ্যতে করতে চাই না। আমাদের মুরুব্বিরা যে ভাবে ইসলাম ও দেশের খেদমত করছেন আমরাও একই ভাবে কাজ করতে চাই।’
এ সময় দেশ জাতি ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়।

ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
১২ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
সারা দেশের মতো চব্বিশের জুলাই আন্দোলনে যোগ দেন ফুলপুরের শিক্ষার্থীরাও। রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলেন তাঁরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে সাইফুল ইসলাম নামের এক কৃষক শহীদ হন।
আন্দোলনের শক্তি সঞ্চার করতে ফুলপুর গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের বেদিতে ‘পানি লাগবে কারও পানি, স্বাধীনতা এনেছি সংস্কারও আনব, এক সাঈদ লোকান্তরে লক্ষ সাঈদ ঘরে ঘরে’ এমন নানা উক্তি লেখেন শিক্ষার্থীরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে লেখা এসব উক্তি মুছে ফেলায় ক্ষোভ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
জুলাই যোদ্ধা সামাদ খান নাঈম বলেন, ‘দু-তিন দিন ধরে দেখছি, আমাদের অঙ্কিত গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়েছে। কারা এ কাজটি করেছে জানি না; তবে তা খুব খারাপ হয়েছে। এটা আশা করিনি। আমরা আন্দোলনের ফাঁকে ফাঁকে এগুলো এঁকেছিলাম। এখন ইচ্ছে করলেই তা আঁকা সম্ভব নয়।’
এ বিষয়ে গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া ইসলাম সীমা বলেন, জুলাই আন্দোলনের কোনো গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়নি। তবে প্যানা পোস্টার ছিল, সেগুলো অপসারণ করা হয়েছে। উপজেলা শহরের গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে কোনো গ্রাফিতি ছিল না বলেও দাবি করেন তিনি। পরে রাত ১২টার দিকে ফুলপুর উপজেলা প্রশাসনের ফেসবুক আইডি থেকে একটি পোস্ট করা হয়। সেখানে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের পোস্টার অপসারণ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জুলাই আন্দোলনে অঙ্কিত গ্রাফিতি ফ্যাকাশে ও বিবর্ণ হয়ে স্থানীয় জুলাই যোদ্ধা ও ছাত্র প্রতিনিধিদের পরামর্শক্রমে নতুনভাবে গ্রাফিতি অঙ্কনের উদ্দেশ্যে চুন দিয়ে সাদা করা হয়। ১৬ ডিসেম্বর এই গ্রাফিতি ছাত্র-ছাত্রী ও জুলাই যোদ্ধাদের সমন্বয়ে নতুন করে আঁকা হবে বলে জানায় উপজেলা প্রশাসন। এ নিয়ে কাউকে বিভ্রান্তি না ছড়াতে অনুরোধ জানায় উপজেলা প্রশাসন।
ময়মনসিংহ সমাজ রূপান্তর সাংস্কৃতিক সংঘের সভাপতি ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘কোনো কিছু মুছে দিয়ে লিখে দেওয়া প্রকৃত চেতনাকে ধারণ করে না। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা নিজেদের অঙ্কিত লেখার মাধ্যমে সাহস সঞ্চার করেছিলেন। তাই ইতিহাস মুছে দেওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়।’

ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
সারা দেশের মতো চব্বিশের জুলাই আন্দোলনে যোগ দেন ফুলপুরের শিক্ষার্থীরাও। রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলেন তাঁরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে সাইফুল ইসলাম নামের এক কৃষক শহীদ হন।
আন্দোলনের শক্তি সঞ্চার করতে ফুলপুর গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের বেদিতে ‘পানি লাগবে কারও পানি, স্বাধীনতা এনেছি সংস্কারও আনব, এক সাঈদ লোকান্তরে লক্ষ সাঈদ ঘরে ঘরে’ এমন নানা উক্তি লেখেন শিক্ষার্থীরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে লেখা এসব উক্তি মুছে ফেলায় ক্ষোভ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
জুলাই যোদ্ধা সামাদ খান নাঈম বলেন, ‘দু-তিন দিন ধরে দেখছি, আমাদের অঙ্কিত গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়েছে। কারা এ কাজটি করেছে জানি না; তবে তা খুব খারাপ হয়েছে। এটা আশা করিনি। আমরা আন্দোলনের ফাঁকে ফাঁকে এগুলো এঁকেছিলাম। এখন ইচ্ছে করলেই তা আঁকা সম্ভব নয়।’
এ বিষয়ে গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া ইসলাম সীমা বলেন, জুলাই আন্দোলনের কোনো গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়নি। তবে প্যানা পোস্টার ছিল, সেগুলো অপসারণ করা হয়েছে। উপজেলা শহরের গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে কোনো গ্রাফিতি ছিল না বলেও দাবি করেন তিনি। পরে রাত ১২টার দিকে ফুলপুর উপজেলা প্রশাসনের ফেসবুক আইডি থেকে একটি পোস্ট করা হয়। সেখানে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের পোস্টার অপসারণ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জুলাই আন্দোলনে অঙ্কিত গ্রাফিতি ফ্যাকাশে ও বিবর্ণ হয়ে স্থানীয় জুলাই যোদ্ধা ও ছাত্র প্রতিনিধিদের পরামর্শক্রমে নতুনভাবে গ্রাফিতি অঙ্কনের উদ্দেশ্যে চুন দিয়ে সাদা করা হয়। ১৬ ডিসেম্বর এই গ্রাফিতি ছাত্র-ছাত্রী ও জুলাই যোদ্ধাদের সমন্বয়ে নতুন করে আঁকা হবে বলে জানায় উপজেলা প্রশাসন। এ নিয়ে কাউকে বিভ্রান্তি না ছড়াতে অনুরোধ জানায় উপজেলা প্রশাসন।
ময়মনসিংহ সমাজ রূপান্তর সাংস্কৃতিক সংঘের সভাপতি ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘কোনো কিছু মুছে দিয়ে লিখে দেওয়া প্রকৃত চেতনাকে ধারণ করে না। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা নিজেদের অঙ্কিত লেখার মাধ্যমে সাহস সঞ্চার করেছিলেন। তাই ইতিহাস মুছে দেওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়।’

‘এ দেশে ইসলাম এসেছে অলি আউলিয়াদের মাধ্যমে। ছারছিনা দরবার বাংলাদেশে প্রায় দেড় শ বছর ধরে ইসলামের খেদমত করছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাবা শেখ লুৎফর রহমানও ছারছিনা শরিফে আসতেন এবং এখানেরই ভক্ত ছিলেন।’
০২ আগস্ট ২০২৪
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

‘এ দেশে ইসলাম এসেছে অলি আউলিয়াদের মাধ্যমে। ছারছিনা দরবার বাংলাদেশে প্রায় দেড় শ বছর ধরে ইসলামের খেদমত করছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাবা শেখ লুৎফর রহমানও ছারছিনা শরিফে আসতেন এবং এখানেরই ভক্ত ছিলেন।’
০২ আগস্ট ২০২৪
ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
১২ মিনিট আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

‘এ দেশে ইসলাম এসেছে অলি আউলিয়াদের মাধ্যমে। ছারছিনা দরবার বাংলাদেশে প্রায় দেড় শ বছর ধরে ইসলামের খেদমত করছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাবা শেখ লুৎফর রহমানও ছারছিনা শরিফে আসতেন এবং এখানেরই ভক্ত ছিলেন।’
০২ আগস্ট ২০২৪
ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
১২ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। আমরা আশা করি, এ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যে ভিত্তি গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে।’

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। আমরা আশা করি, এ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যে ভিত্তি গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে।’

‘এ দেশে ইসলাম এসেছে অলি আউলিয়াদের মাধ্যমে। ছারছিনা দরবার বাংলাদেশে প্রায় দেড় শ বছর ধরে ইসলামের খেদমত করছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাবা শেখ লুৎফর রহমানও ছারছিনা শরিফে আসতেন এবং এখানেরই ভক্ত ছিলেন।’
০২ আগস্ট ২০২৪
ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
১২ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে