Ajker Patrika

টেকনাফের পাহাড় থেকে নারী, শিশুসহ ৭ জন উদ্ধার, আটক তিন মানব পাচারকারী

টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি 
আপডেট : ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪: ৪১
কোস্ট গার্ডের অভিযানে আটককৃতরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
কোস্ট গার্ডের অভিযানে আটককৃতরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

কক্সবাজারের টেকনাফের দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিন মানব পাচারকারীকে আটক করেছেন কোস্ট গার্ড সদস্যরা। এ সময় পাহাড়ে বন্দী করে রাখা নারী, পুরুষ, শিশুসহ সাতজন ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করা হয়। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে এক ব্রিফিংয়ে কোস্ট গার্ডের টেকনাফ স্টেশন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সালাউদ্দিন রশিদ তানভীর এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

আটককৃতরা হলেন টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের মারিশবুনিয়া এলাকার আবদুর রহমান (৩২), হামিদ হোসেন (২৮) ও বড় ডেইল এলাকার হেলাল উদ্দীন (৩০)।

কোস্ট গার্ড কর্মকর্তা সালাউদ্দিন জানান, সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারের উদ্দেশ্যে কয়েকজনকে পাহাড়ে আটকে রাখার খবর পেয়ে অভিযান চালান তাঁরা। গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত টেকনাফের বাহারছড়াসংলগ্ন পাহাড়ি এলাকায় এ অভিযান চলে। অভিযানে পাহাড়ে বন্দী সাতজন ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় একটি দেশীয় তৈরি একনালা আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ করা হয়।

জিজ্ঞাসাবাদে ভুক্তভোগীরা জানান, তাঁদের বিদেশে উন্নত জীবনের প্রলোভন দেখিয়ে মালয়েশিয়া পাঠানোর কথা বলা হয়েছিল। পরে পাহাড়ে আটকে রেখে ভয়ভীতি দেখিয়ে পরিবারের কাছে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা করছিল মানব পাচারকারীরা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

আজকের রাশিফল: অনলাইনে বিতর্কে ঝাঁপিয়ে পড়বেন না, অতি উত্তেজনা পেটে গ্যাস বাড়াবে

আনিসুলের জাপা ও মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বে ২০ দলীয় জোট ঘোষণা

ফিনল্যান্ডের হেলসিঙ্কি বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি

দুটি সমস্যা সমাধান হলেই ইউক্রেন যুদ্ধ শেষের চুক্তি

মানবতাবিরোধী অপরাধ: সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ জন ট্রাইব্যুনালে

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মুক্তিযোদ্ধা দম্পতি হত্যার ঘটনায় অজ্ঞাতনামা আসামির নামে মামলা

রংপুর প্রতিনিধি
নিহত মুক্তিযোদ্ধা যোগেশ চন্দ্র রায় ও তাঁর স্ত্রী। ছবি: সংগৃহীত
নিহত মুক্তিযোদ্ধা যোগেশ চন্দ্র রায় ও তাঁর স্ত্রী। ছবি: সংগৃহীত

মুক্তিযোদ্ধা যোগেশ চন্দ্র রায় ও তাঁর স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাতে যোগেশ চন্দ্রের বড় ছেলে শোভেন চন্দ্র রায় বাদী হয়ে এ মামলা করেন। নিহত যোগেশ চন্দ্র রায়ের বাড়ি রংপুরে তারাগঞ্জ উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের রহিমপুর গ্রামে।

মামলার এজাহার উল্লেখ করা হয়, অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা রাতের আঁধারে বাড়িতে প্রবেশ করে মুক্তিযোদ্ধা ও অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক যোগেশ চন্দ্র রায়সহ তাঁর স্ত্রীকে অস্ত্র দিয়ে মাথায় কুপিয়ে হত্যা করে। পুলিশ বলছে, তাঁরা অপরাধীদের শনাক্ত করতে কাজ শুরু করেছেন।

তারাগঞ্জ উপজেলার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলী হোসেন বলেন, ‘নতুন ইউএনওকে রোববার ফুল দিয়ে বরণ করা জন্য আমরা উপজেলায় আসি। সেখানে যোগেশের যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেদিনই তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়। আমরা কাল থেকেই এখানে। বিজয়ের মাসে একজন মুক্তিযোদ্ধাকে এভাবে হত্যা করা লজ্জাজনক। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করতে হবে, না হলে কঠোর আন্দোলন হবে।’

ইউএনও মোনাব্বর হোসেন বলেন, ‘আজ (সোমবার) সকালে সরেজমিন মুক্তিযোদ্ধা যোগেশ চন্দ্রের বাড়িতে ঘুরে এসেছি। তাঁর লাশ এখনো আসেনি। মরদেহ আসলে গার্ড অব অনার দেওয়া হবে।’

এ বিষয়ে তারাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন বলেন, মুক্তিযোদ্ধা যোগেশ চন্দ্র রায় ও তাঁর স্ত্রীকে হত্যার ঘটনায় তাঁর বড় ছেলে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেছেন। তদন্ত কার্যক্রম চলছে। তদন্তের স্বার্থে বেশি কিছু বলা যাচ্ছে না।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

আজকের রাশিফল: অনলাইনে বিতর্কে ঝাঁপিয়ে পড়বেন না, অতি উত্তেজনা পেটে গ্যাস বাড়াবে

আনিসুলের জাপা ও মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বে ২০ দলীয় জোট ঘোষণা

ফিনল্যান্ডের হেলসিঙ্কি বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি

দুটি সমস্যা সমাধান হলেই ইউক্রেন যুদ্ধ শেষের চুক্তি

মানবতাবিরোধী অপরাধ: সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ জন ট্রাইব্যুনালে

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ছিনতাই প্রতিরোধের দাবিতে থানা ঘেরাও এলাকাবাসীর

টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
টঙ্গী পূর্ব থানায় জড়ো হওয়া বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে পুলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা
টঙ্গী পূর্ব থানায় জড়ো হওয়া বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে পুলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা

গাজীপুরের টঙ্গীতে ছিনতাই প্রতিরোধে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে টঙ্গীতে থানা ঘেরাও করেছেন এলাকাবাসী। আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে টঙ্গী পূর্ব থানার প্রধান ফটকের সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেন তাঁরা। পরে বিক্ষুব্ধরা থানা ফটক ছেড়ে ভেতরে প্রবেশ করে স্লোগান দেন।

‎‎বিক্ষুব্ধরা বলেন, ‘বিআরটি প্রকল্পের টঙ্গী বাজার এলাকা থেকে গাজীপুরা বাসস্টেশন পর্যন্ত গড়ে প্রতিদিন প্রায় ২০টি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। গত শনিবার সকালে বিআরটি প্রকল্পের টঙ্গীর বাটাগেট অংশের উড়ালসেতুর ওপর ছিনতাইকারী ছুরিকাঘাতে একজন নিহত হন। এভাবে প্রতিনিয়তই জীবন হারাচ্ছে মানুষ। ছিনতাই আতঙ্কে রয়েছে টঙ্গীর প্রতিটি মানুষ। পুলিশ ছিনতাই রোধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। আজ আমরা থানা ঘেরাও করেছি। পরবর্তীকালে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হতে পারে।’

‎জানা গেছে, গত শনিবার সকালে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে সিদ্দিকুর রহমান নামে একজন সরকারি কর্মকর্তা নিহত হন। এ ঘটনায় গতকাল রোববার বিকেলে টঙ্গীর হাজি মাজার বস্তি এলাকা থেকে ইমরান নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব-১। তাঁকে টঙ্গী পূর্ব থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

র‍্যাবের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ইমরান হত্যার দায় স্বীকার করেছেন বলে জানা গেছে।

‎টঙ্গী পূর্ব থানা-পুলিশের পরিদর্শক তদন্ত মো. আতিকুর রহমান বলেন, র‍্যাব ইমরানকে থানায় হস্তান্তর করেছে। আজ সোমবার আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তা ছাড়া ছিনতাই প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে টঙ্গীর কয়েক শ এলাকাবাসী থানার সামনে জড়ো হয়েছিলেন। পরে পুলিশের দিয়ে আশ্বাসে তাঁরা ফিরে যান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

আজকের রাশিফল: অনলাইনে বিতর্কে ঝাঁপিয়ে পড়বেন না, অতি উত্তেজনা পেটে গ্যাস বাড়াবে

আনিসুলের জাপা ও মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বে ২০ দলীয় জোট ঘোষণা

ফিনল্যান্ডের হেলসিঙ্কি বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি

দুটি সমস্যা সমাধান হলেই ইউক্রেন যুদ্ধ শেষের চুক্তি

মানবতাবিরোধী অপরাধ: সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ জন ট্রাইব্যুনালে

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

নরসিংদীতে দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে যুবক নিহত, আহত ১০

রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

নরসিংদীর রায়পুরায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে মামুন (৩০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হন। আজ সোমবার সকালে উপজেলার নিলক্কিয়া ইউনিয়নের গোপীনাথপুর দড়িগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা চলছিল। এরই জের ধরে সকালে উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। একপর্যায়ে প্রতিপক্ষের গুলিতে মামুন আহত হন। তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, মামুন মারা গেছেন। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও নরসিংদী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে তাঁদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। সংঘর্ষের সময় বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর করা হয় বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।

রায়পুরা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) প্রবীর কুমার আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

আজকের রাশিফল: অনলাইনে বিতর্কে ঝাঁপিয়ে পড়বেন না, অতি উত্তেজনা পেটে গ্যাস বাড়াবে

আনিসুলের জাপা ও মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বে ২০ দলীয় জোট ঘোষণা

ফিনল্যান্ডের হেলসিঙ্কি বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি

দুটি সমস্যা সমাধান হলেই ইউক্রেন যুদ্ধ শেষের চুক্তি

মানবতাবিরোধী অপরাধ: সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ জন ট্রাইব্যুনালে

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

নোয়াখালীতে ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নোয়াখালী প্রতিনিধি
মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বাহার। ছবি: সংগৃহীত
মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বাহার। ছবি: সংগৃহীত

সম্পদ বিবরণীতে তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বাহার (৫০) নামে এক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ সোমবার সকালে দুদক নোয়াখালীর উপসহকারী পরিচালক মো. জাহেদ আলম বাদী হয়ে দুদক বিশেষ আদালতে এ মামলাটি করেন।

অভিযুক্ত আনোয়ার হোসেন বাহার নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার কাবিলপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব। তিনি কাবিলপুর ইউনিয়নের ইয়ারপুর গ্রামের মোখলেছুর রহমানের ছেলে।

দুদক জানায়, আনোয়ার হোসেন বাহার গত ২০১৬ সালের ১৬ অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত কাবিলপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। চলতি বছরের ১২ মে চেয়ারম্যান নিজের স্থাবর, অস্থাবর সম্পদ, দায়দেনা এবং আয়ের উৎস উল্লেখ করে দুর্নীতি দমন কমিশন প্রধান কার্যালয়ে সম্পদ বিবরণী দাখিল করেন। গত ৩০ জুন বিবরণীর তথ্য যাচাইয়ের জন্য দুদক নোয়াখালীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। অনুসন্ধানকালে দেখা যায়, আনোয়ার হোসেন বাহার দুর্নীতি দমন কমিশনের কাছে দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে তাঁর নামে একটি দোতলা ভবন এবং জমিজমাসহ মোট ৪৭ লাখ ৩২ হাজার টাকার স্থাবর সম্পদ এবং ২১ লাখ ৫৭ হাজার ৪১ টাকার অস্থাবর সম্পদসহ মোট ৬৮ লাখ ৮৯ হাজার ৪১ টাকার সম্পদের তথ্য দিয়েছে। কিন্তু তিনি দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে ১০ লাখ ৭৭ হাজার ১৩২ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন এবং ৩৮ লাখ ৪৪ হাজার ৮২৯ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ নিজ নামে ভোগদখলে রাখার তথ্য গোপন করেছেন। দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারায় এটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

বিষয়টি নিশ্চিত করে দুদক নোয়াখালীর কোর্ট পরিদর্শক মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে আসামির বিরুদ্ধে মামলা পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

আজকের রাশিফল: অনলাইনে বিতর্কে ঝাঁপিয়ে পড়বেন না, অতি উত্তেজনা পেটে গ্যাস বাড়াবে

আনিসুলের জাপা ও মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বে ২০ দলীয় জোট ঘোষণা

ফিনল্যান্ডের হেলসিঙ্কি বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি

দুটি সমস্যা সমাধান হলেই ইউক্রেন যুদ্ধ শেষের চুক্তি

মানবতাবিরোধী অপরাধ: সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ জন ট্রাইব্যুনালে

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত