নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মামলা পরিচালনায় আদালতে যে কোর্ট ফি জমা দেওয়া হয়, তার ২০ শতাংশ কল্যাণ তহবিলে দেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন করেছে ঢাকা আইনজীবী সমিতি।
ঢাকার জজ আদালতের পাশে আইনজীবী সমিতির ভবনের সামনে আজ বৃহস্পতিবার এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
আদালতে মামলা দাখিল, জামিন আবেদন, জামিননামা, ওকালতনামা, দেওয়ানি মামলায় আরজি দাখিল বা যেকোনো ধরনের আবেদনে কোর্ট ফি নেওয়া হয়। এই ফি থেকে বিরাট অঙ্কের রাজস্ব আদায় করে সরকার। আইনজীবীদের মাধ্যমে এসব রাজস্ব আদায় করা হলেও তাঁদের এর কোনো অংশ দেওয়া হয় না।
আজ মানববন্ধন শেষে সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা একত্র হয়েছি আইনজীবীদের যৌক্তিক দাবি নিয়ে। এরই মধ্যে বার কাউন্সিল থেকে লিখিতভাবে প্রধান উপদেষ্টাসহ অনেকের কাছে দরখাস্ত দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন আদালতের মাধ্যমে কোর্ট ফি থেকে যে রাজস্ব আদায় করা হয়, তার একটি টাকাও আজ পর্যন্ত কোনো সরকার আইনজীবীদের ফান্ডে জমা দেয় নাই। এই যৌক্তিক দাবি জানানোর পরও বিভিন্নভাবে টালবাহানা করে কালক্ষেপণ করছে সরকার।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে নজরুল ইসলাম বলেন, ‘গত বছর কোর্ট ফির পরিমাণ ছিল ১৭ হাজার কোটি ৬৭ লাখের বেশি টাকা। এর ২০ ভাগ টাকা আইনজীবীদের দিতে হবে। যদি না দেওয়া হয়, তাহলে আইনজীবী সমাজ রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে। যদি আমরা রাস্তায় নামি, তাহলে আপনাদের আসন কেঁপে যাবে।’
মানববন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম, সাবেক সভাপতি মো. বোরহান উদ্দিন, মো. খোরশেদ আলম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক হযরত আলী, মোসলেহ উদ্দিন জসিম প্রমুখ।

মামলা পরিচালনায় আদালতে যে কোর্ট ফি জমা দেওয়া হয়, তার ২০ শতাংশ কল্যাণ তহবিলে দেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন করেছে ঢাকা আইনজীবী সমিতি।
ঢাকার জজ আদালতের পাশে আইনজীবী সমিতির ভবনের সামনে আজ বৃহস্পতিবার এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
আদালতে মামলা দাখিল, জামিন আবেদন, জামিননামা, ওকালতনামা, দেওয়ানি মামলায় আরজি দাখিল বা যেকোনো ধরনের আবেদনে কোর্ট ফি নেওয়া হয়। এই ফি থেকে বিরাট অঙ্কের রাজস্ব আদায় করে সরকার। আইনজীবীদের মাধ্যমে এসব রাজস্ব আদায় করা হলেও তাঁদের এর কোনো অংশ দেওয়া হয় না।
আজ মানববন্ধন শেষে সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা একত্র হয়েছি আইনজীবীদের যৌক্তিক দাবি নিয়ে। এরই মধ্যে বার কাউন্সিল থেকে লিখিতভাবে প্রধান উপদেষ্টাসহ অনেকের কাছে দরখাস্ত দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন আদালতের মাধ্যমে কোর্ট ফি থেকে যে রাজস্ব আদায় করা হয়, তার একটি টাকাও আজ পর্যন্ত কোনো সরকার আইনজীবীদের ফান্ডে জমা দেয় নাই। এই যৌক্তিক দাবি জানানোর পরও বিভিন্নভাবে টালবাহানা করে কালক্ষেপণ করছে সরকার।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে নজরুল ইসলাম বলেন, ‘গত বছর কোর্ট ফির পরিমাণ ছিল ১৭ হাজার কোটি ৬৭ লাখের বেশি টাকা। এর ২০ ভাগ টাকা আইনজীবীদের দিতে হবে। যদি না দেওয়া হয়, তাহলে আইনজীবী সমাজ রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে। যদি আমরা রাস্তায় নামি, তাহলে আপনাদের আসন কেঁপে যাবে।’
মানববন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম, সাবেক সভাপতি মো. বোরহান উদ্দিন, মো. খোরশেদ আলম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক হযরত আলী, মোসলেহ উদ্দিন জসিম প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মামলা পরিচালনায় আদালতে যে কোর্ট ফি জমা দেওয়া হয়, তার ২০ শতাংশ কল্যাণ তহবিলে দেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন করেছে ঢাকা আইনজীবী সমিতি।
ঢাকার জজ আদালতের পাশে আইনজীবী সমিতির ভবনের সামনে আজ বৃহস্পতিবার এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
আদালতে মামলা দাখিল, জামিন আবেদন, জামিননামা, ওকালতনামা, দেওয়ানি মামলায় আরজি দাখিল বা যেকোনো ধরনের আবেদনে কোর্ট ফি নেওয়া হয়। এই ফি থেকে বিরাট অঙ্কের রাজস্ব আদায় করে সরকার। আইনজীবীদের মাধ্যমে এসব রাজস্ব আদায় করা হলেও তাঁদের এর কোনো অংশ দেওয়া হয় না।
আজ মানববন্ধন শেষে সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা একত্র হয়েছি আইনজীবীদের যৌক্তিক দাবি নিয়ে। এরই মধ্যে বার কাউন্সিল থেকে লিখিতভাবে প্রধান উপদেষ্টাসহ অনেকের কাছে দরখাস্ত দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন আদালতের মাধ্যমে কোর্ট ফি থেকে যে রাজস্ব আদায় করা হয়, তার একটি টাকাও আজ পর্যন্ত কোনো সরকার আইনজীবীদের ফান্ডে জমা দেয় নাই। এই যৌক্তিক দাবি জানানোর পরও বিভিন্নভাবে টালবাহানা করে কালক্ষেপণ করছে সরকার।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে নজরুল ইসলাম বলেন, ‘গত বছর কোর্ট ফির পরিমাণ ছিল ১৭ হাজার কোটি ৬৭ লাখের বেশি টাকা। এর ২০ ভাগ টাকা আইনজীবীদের দিতে হবে। যদি না দেওয়া হয়, তাহলে আইনজীবী সমাজ রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে। যদি আমরা রাস্তায় নামি, তাহলে আপনাদের আসন কেঁপে যাবে।’
মানববন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম, সাবেক সভাপতি মো. বোরহান উদ্দিন, মো. খোরশেদ আলম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক হযরত আলী, মোসলেহ উদ্দিন জসিম প্রমুখ।

মামলা পরিচালনায় আদালতে যে কোর্ট ফি জমা দেওয়া হয়, তার ২০ শতাংশ কল্যাণ তহবিলে দেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন করেছে ঢাকা আইনজীবী সমিতি।
ঢাকার জজ আদালতের পাশে আইনজীবী সমিতির ভবনের সামনে আজ বৃহস্পতিবার এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
আদালতে মামলা দাখিল, জামিন আবেদন, জামিননামা, ওকালতনামা, দেওয়ানি মামলায় আরজি দাখিল বা যেকোনো ধরনের আবেদনে কোর্ট ফি নেওয়া হয়। এই ফি থেকে বিরাট অঙ্কের রাজস্ব আদায় করে সরকার। আইনজীবীদের মাধ্যমে এসব রাজস্ব আদায় করা হলেও তাঁদের এর কোনো অংশ দেওয়া হয় না।
আজ মানববন্ধন শেষে সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা একত্র হয়েছি আইনজীবীদের যৌক্তিক দাবি নিয়ে। এরই মধ্যে বার কাউন্সিল থেকে লিখিতভাবে প্রধান উপদেষ্টাসহ অনেকের কাছে দরখাস্ত দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন আদালতের মাধ্যমে কোর্ট ফি থেকে যে রাজস্ব আদায় করা হয়, তার একটি টাকাও আজ পর্যন্ত কোনো সরকার আইনজীবীদের ফান্ডে জমা দেয় নাই। এই যৌক্তিক দাবি জানানোর পরও বিভিন্নভাবে টালবাহানা করে কালক্ষেপণ করছে সরকার।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে নজরুল ইসলাম বলেন, ‘গত বছর কোর্ট ফির পরিমাণ ছিল ১৭ হাজার কোটি ৬৭ লাখের বেশি টাকা। এর ২০ ভাগ টাকা আইনজীবীদের দিতে হবে। যদি না দেওয়া হয়, তাহলে আইনজীবী সমাজ রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে। যদি আমরা রাস্তায় নামি, তাহলে আপনাদের আসন কেঁপে যাবে।’
মানববন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম, সাবেক সভাপতি মো. বোরহান উদ্দিন, মো. খোরশেদ আলম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক হযরত আলী, মোসলেহ উদ্দিন জসিম প্রমুখ।

যশোরের শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র (বালক) থেকে এক কিশোর পালিয়ে গেছে। ১৫ বছর বয়সী ওই কিশোর গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে অভ্যন্তরীণ সীমানা প্রাচীর ডিঙিয়ে পালায়। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত তার কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। কিশোরটি নড়াইল সদর উপজেলার গোবরা গ্রামের বাসিন্দা।
১৪ মিনিট আগে
সভায় অভিযোগ করা হয়, ২০২৪ সালের নভেম্বরে বাস রুট রেশনালাইজেশনের পরিকল্পনা গৃহীত হলেও এখন পর্যন্ত এর বাস্তবায়ন দৃশ্যমান নয়। বাসমালিকদের রেষারেষি এবং প্রতিযোগিতা অব্যাহত রয়েছে। ঢাকার ট্রাফিক সিগন্যাল আধুনিকায়নে ১৮ কোটি টাকা ব্যয় করা হলেও তা অকার্যকর।
১৬ মিনিট আগে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে নৌকা থেকে যমুনা নদীতে পড়ে মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক (২২) নামের এক যুবক নিখোঁজ হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার গোবিন্দাসী নৌকা ঘাটে এ ঘটনা ঘটে। নিখোঁজ মোস্তাক উপজেলার কালিপুর গ্রামের মো. হানিফ আলীর ছেলে। সে মৃগীরোগে আক্রান্ত ছিলেন।
৩০ মিনিট আগে
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ঘর থেকে লিপি আক্তার (৩০) নামে এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার দিবাগত রাতে পৌরসভার গণময়দান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতের স্বামী মহর উদ্দিন ঢাকার মোহাম্মদপুরে র্যাবের এএসআই...
১ ঘণ্টা আগেযশোর প্রতিনিধি

যশোরের শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র (বালক) থেকে এক কিশোর পালিয়ে গেছে। ১৫ বছর বয়সী ওই কিশোর গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে অভ্যন্তরীণ সীমানা প্রাচীর ডিঙিয়ে পালায়। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত তার কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। কিশোরটি নড়াইল সদর উপজেলার গোবরা গ্রামের বাসিন্দা।
এ ঘটনায় যশোর কোতোয়ালি মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছে কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ। শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রটি যশোর সদর উপজেলার পুলেরহাট এলাকায় অবস্থিত। এর আগে ৯ ডিসেম্বর একটি চুরির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে তাকে শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে রাখা হয়।
কেন্দ্র ও থানা সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সকালে কেন্দ্রের অভ্যন্তরে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট চলছিল। অনেকেই খেলায় অংশ নেয়, কেউ কেউ ছিল দর্শক। দুপুর ১২টার দিকে খেলা শেষে খাবারের সময় কিশোরটিকে পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, খেলাধুলার একপর্যায়ে সুযোগ বুঝে কেন্দ্রের অভ্যন্তরীণ সীমানা প্রাচীর ডিঙিয়ে পালিয়ে যায় সে। পালানোর মুহূর্তে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মীরা বিষয়টি টের পাননি। পরে নিয়মিত গণনার সময় একজন কম পাওয়া গেলে খোঁজ নিয়ে নিশ্চিত হয় যে কিশোরটি কেন্দ্র থেকে পালিয়েছে। কীভাবে সে পালাতে সক্ষম হলো, নিরাপত্তায় কোনো ঘাটতি ছিল কি না—তা খতিয়ে দেখতে কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ অভ্যন্তরীণ তদন্ত শুরু করেছে।
শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রের সহকারী পরিচালক মঞ্জুরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খেলাধুলা শেষে একজনকে কম পাওয়া যাওয়ার পর খোঁজাখুঁজি করা হয়। তাকে পাওয়া যায়নি। এমনকি সিসি ক্যামেরায়ও পালানোর দৃশ্য ধরা পড়েনি। ধারণা করছি, প্রাচীর ডিঙিয়ে পালিয়েছে। ছেলেটি নতুন এসেছিল। এ ঘটনায় থানায় জিডি করা হয়েছে। পাশাপাশি তার পরিবারকে জানানো হয়েছে। তারা জানিয়েছে, বাড়িতে ফিরলে তাকে আবার কেন্দ্রে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।’ বন্দী পালালেও নিরাপত্তায় ঘাটতি নেই বলেও দাবি করেন তিনি।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী বাবুল হোসেন বলেন, ‘পালানো বন্দীকে আটক করতে প্রয়োজনীয় আইনগত প্রক্রিয়া ও অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। আশপাশের এলাকা, পরিবহন স্ট্যান্ড ও সম্ভাব্য লুকিয়ে থাকার স্থানগুলোতে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।’
প্রসঙ্গত, শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রগুলোকে আগে কিশোর সংশোধন কেন্দ্র বলা হতো। পরে নাম পরিবর্তন করা হয়। বিভিন্ন অপরাধে অভিযুক্ত শিশু-কিশোরদের সাজার পরিবর্তে সংশোধনের জন্য ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত এসব কেন্দ্রে রাখা হয়। দেশে ছেলেদের জন্য দুটি ও মেয়েদের জন্য একটি—মোট তিনটি শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র রয়েছে। যশোর কেন্দ্রটিতে বর্তমানে ২৬২ জন শিশু-কিশোর রয়েছে। এর আগে অন্তত সাত-আটবার বন্দী পালানোর ঘটনা ঘটেছে। প্রায় দেড় বছর পর আবার পালানোর ঘটনা ঘটল গতকাল।
এর আগে ২০২০ সালের ৬ ডিসেম্বর একসঙ্গে জানালা ভেঙে আট কিশোর পালানোর ঘটনা ঘটে। একই বছরের ১৩ আগস্ট তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কেন্দ্রটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ১৮ বন্দী কিশোরকে নির্যাতন করেন বলে অভিযোগ ওঠে। এতে তিন কিশোর নিহত হন এবং ১৫ জন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় পাঁচ কর্মকর্তা ও সাত বন্দী কিশোরের নামে মামলা হয়। ওই ঘটনার পর কেন্দ্রটি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা সৃষ্টি হয়।

যশোরের শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র (বালক) থেকে এক কিশোর পালিয়ে গেছে। ১৫ বছর বয়সী ওই কিশোর গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে অভ্যন্তরীণ সীমানা প্রাচীর ডিঙিয়ে পালায়। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত তার কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। কিশোরটি নড়াইল সদর উপজেলার গোবরা গ্রামের বাসিন্দা।
এ ঘটনায় যশোর কোতোয়ালি মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছে কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ। শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রটি যশোর সদর উপজেলার পুলেরহাট এলাকায় অবস্থিত। এর আগে ৯ ডিসেম্বর একটি চুরির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে তাকে শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে রাখা হয়।
কেন্দ্র ও থানা সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সকালে কেন্দ্রের অভ্যন্তরে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট চলছিল। অনেকেই খেলায় অংশ নেয়, কেউ কেউ ছিল দর্শক। দুপুর ১২টার দিকে খেলা শেষে খাবারের সময় কিশোরটিকে পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, খেলাধুলার একপর্যায়ে সুযোগ বুঝে কেন্দ্রের অভ্যন্তরীণ সীমানা প্রাচীর ডিঙিয়ে পালিয়ে যায় সে। পালানোর মুহূর্তে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মীরা বিষয়টি টের পাননি। পরে নিয়মিত গণনার সময় একজন কম পাওয়া গেলে খোঁজ নিয়ে নিশ্চিত হয় যে কিশোরটি কেন্দ্র থেকে পালিয়েছে। কীভাবে সে পালাতে সক্ষম হলো, নিরাপত্তায় কোনো ঘাটতি ছিল কি না—তা খতিয়ে দেখতে কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ অভ্যন্তরীণ তদন্ত শুরু করেছে।
শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রের সহকারী পরিচালক মঞ্জুরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খেলাধুলা শেষে একজনকে কম পাওয়া যাওয়ার পর খোঁজাখুঁজি করা হয়। তাকে পাওয়া যায়নি। এমনকি সিসি ক্যামেরায়ও পালানোর দৃশ্য ধরা পড়েনি। ধারণা করছি, প্রাচীর ডিঙিয়ে পালিয়েছে। ছেলেটি নতুন এসেছিল। এ ঘটনায় থানায় জিডি করা হয়েছে। পাশাপাশি তার পরিবারকে জানানো হয়েছে। তারা জানিয়েছে, বাড়িতে ফিরলে তাকে আবার কেন্দ্রে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।’ বন্দী পালালেও নিরাপত্তায় ঘাটতি নেই বলেও দাবি করেন তিনি।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী বাবুল হোসেন বলেন, ‘পালানো বন্দীকে আটক করতে প্রয়োজনীয় আইনগত প্রক্রিয়া ও অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। আশপাশের এলাকা, পরিবহন স্ট্যান্ড ও সম্ভাব্য লুকিয়ে থাকার স্থানগুলোতে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।’
প্রসঙ্গত, শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রগুলোকে আগে কিশোর সংশোধন কেন্দ্র বলা হতো। পরে নাম পরিবর্তন করা হয়। বিভিন্ন অপরাধে অভিযুক্ত শিশু-কিশোরদের সাজার পরিবর্তে সংশোধনের জন্য ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত এসব কেন্দ্রে রাখা হয়। দেশে ছেলেদের জন্য দুটি ও মেয়েদের জন্য একটি—মোট তিনটি শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র রয়েছে। যশোর কেন্দ্রটিতে বর্তমানে ২৬২ জন শিশু-কিশোর রয়েছে। এর আগে অন্তত সাত-আটবার বন্দী পালানোর ঘটনা ঘটেছে। প্রায় দেড় বছর পর আবার পালানোর ঘটনা ঘটল গতকাল।
এর আগে ২০২০ সালের ৬ ডিসেম্বর একসঙ্গে জানালা ভেঙে আট কিশোর পালানোর ঘটনা ঘটে। একই বছরের ১৩ আগস্ট তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কেন্দ্রটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ১৮ বন্দী কিশোরকে নির্যাতন করেন বলে অভিযোগ ওঠে। এতে তিন কিশোর নিহত হন এবং ১৫ জন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় পাঁচ কর্মকর্তা ও সাত বন্দী কিশোরের নামে মামলা হয়। ওই ঘটনার পর কেন্দ্রটি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা সৃষ্টি হয়।

আজ মানববন্ধন শেষে সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা একত্র হয়েছি আইনজীবীদের যৌক্তিক দাবি নিয়ে। এরই মধ্যে বার কাউন্সিল থেকে লিখিতভাবে প্রধান উপদেষ্টাসহ অনেকের কাছে দরখাস্ত দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
সভায় অভিযোগ করা হয়, ২০২৪ সালের নভেম্বরে বাস রুট রেশনালাইজেশনের পরিকল্পনা গৃহীত হলেও এখন পর্যন্ত এর বাস্তবায়ন দৃশ্যমান নয়। বাসমালিকদের রেষারেষি এবং প্রতিযোগিতা অব্যাহত রয়েছে। ঢাকার ট্রাফিক সিগন্যাল আধুনিকায়নে ১৮ কোটি টাকা ব্যয় করা হলেও তা অকার্যকর।
১৬ মিনিট আগে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে নৌকা থেকে যমুনা নদীতে পড়ে মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক (২২) নামের এক যুবক নিখোঁজ হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার গোবিন্দাসী নৌকা ঘাটে এ ঘটনা ঘটে। নিখোঁজ মোস্তাক উপজেলার কালিপুর গ্রামের মো. হানিফ আলীর ছেলে। সে মৃগীরোগে আক্রান্ত ছিলেন।
৩০ মিনিট আগে
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ঘর থেকে লিপি আক্তার (৩০) নামে এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার দিবাগত রাতে পৌরসভার গণময়দান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতের স্বামী মহর উদ্দিন ঢাকার মোহাম্মদপুরে র্যাবের এএসআই...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রশাসনিক দুর্বলতার সুযোগে ঢাকায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার সংখ্যা ২ লাখ থেকে বেড়ে ১৫ থেকে ২০ লাখে উন্নীত হয়েছে বলে জানিয়েছে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন (নিসআ)।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আজ বৃহস্পতিবার এক আলোচনা সভায় এ তথ্য জানায় সংগঠনটি।
সভায় নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের নেতারা জানান, মহাসড়কে সংঘটিত দুর্ঘটনার দু-তৃতীয়াংশই ঘটছে ধীর গতির অটোরিকশার জন্য। গত তিন বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা সরকারি হিসাবে ১৫ হাজার এবং বেসরকারি হিসাবে ২৫ হাজারের বেশি।
সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ অনুযায়ী গঠিত ট্রাস্টি বোর্ড থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত মাত্র এক শতাংশ ভুক্তভোগীই (৪৩৭ জন) ক্ষতিপূরণ পেয়েছেন। বাকি ৯৯ শতাংশ ভুক্তভোগী প্রচারের অভাবে এই সুবিধা সম্পর্কে অজ্ঞ বলেও জানায় নিসআ।
সভায় অভিযোগ করা হয়, ২০২৪ সালের নভেম্বরে বাস রুট রেশনালাইজেশনের পরিকল্পনা গৃহীত হলেও এখন পর্যন্ত এর বাস্তবায়ন দৃশ্যমান নয়। বাসমালিকদের রেষারেষি এবং প্রতিযোগিতা অব্যাহত রয়েছে। ঢাকার ট্রাফিক সিগন্যাল আধুনিকায়নে ১৮ কোটি টাকা ব্যয় করা হলেও তা অকার্যকর। ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা এখনো সনাতন হস্তচালিত পদ্ধতির ওপর নির্ভরশীল। এ ছাড়া টিআইবির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিআরটিএ দেশের সর্বোচ্চ দুর্নীতিগ্রস্ত সেবা প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত বলেও অভিযোগ তোলা হয়।
সড়ক ও পরিবহনব্যবস্থা ‘সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ’ করার লক্ষ্যে ৯ দফা প্রস্তাব পেশ করে নিসআ। প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে—সময়োপযোগী আইন প্রণয়ন ও কার্যকর কমিশন গঠন করতে হবে, যেটি বিআরটিএসহ সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সমন্বয় ও পর্যবেক্ষণ করবে; আইন প্রয়োগ ও জবাবদিহি নিশ্চিতকরণ করতে হবে; স্বাধীন নিরাপত্তা কমিশনের অধীনে সব প্রতিষ্ঠানের জবাবদিহি স্পষ্ট করতে হবে এবং নিয়মিত অডিট, অভিযোগ ব্যবস্থার মাধ্যমে দুর্নীতি ও সিন্ডিকেট কমানো।
এ ছাড়া সম্মিলিত পরিবহন ও ট্রাফিক ব্যবস্থার আধুনিকায়ন করার প্রস্তাব করে নিসআ; যেখানে জাতীয় মানদণ্ড অনুযায়ী রুট রেশনালাইজেশন ও একীভূত গণপরিবহন নেটওয়ার্ক এবং বাস-রেল-নৌপথে ইন্টিগ্রেটেড মাস ট্রান্সপোর্ট প্ল্যানের বাস্তবায়নে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়।
সড়কের নিরাপদ অবকাঠামো ও নিরাপত্তা বলয় তৈরিতে জাতিসংঘের ‘সেফটি সিস্টেম অ্যাপ্রোচ’ অনুসরণ বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব করে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন।
সভায় সড়ক ব্যবহারকারীদের সচেতনতায় দীর্ঘমেয়াদি রোড সেফটি এডুকেশন প্রোগ্রাম গ্রহণ করার ব্যাপারে জোর দেওয়া হয়।
পরিবহনচালকদের দক্ষতা ঘাটতি লাইসেন্সিংয়ে অনিয়ম ও শ্রমিকদের নিরাপত্তা সচেতনতার অভাবকে দুর্ঘটনার প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করে পেশাগত প্রশিক্ষণ ব্যাপারে জোর দেওয়া হয়। একই সঙ্গে শনাক্তকরণে প্রত্যেক চালকের ট্রেনিং, দুর্ঘটনার ইতিহাস রেকর্ডে রাখার ব্যাপারে প্রস্তাব করে নিসআ।
সর্বজনীন গণপরিবহনব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে বলেও প্রস্তাব করা হয় সভায়।
দুর্ঘটনা-পরবর্তী সময়ে ভুক্তভোগীকে সহায়তার জন্য দ্রুত সাড়া প্রদানকারী রেসকিউ টিম, হাইওয়ে অ্যাম্বুলেন্স নেটওয়ার্ক এবং সমন্বিত ইমার্জেন্সি মেডিকেল সার্ভিস প্রণয়নে গুরুত্ব দেওয়ার প্রস্তাব করে হয়।
সড়কের নিরাপত্তা শুধু একটি প্রশাসনিক বা প্রযুক্তিগত বিষয় নয়, এটি রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি ও সিদ্ধান্তের বিষয় বলেও জানান নিসআর নেতারা। তাঁদের প্রস্তাব—পরিবহন খাতের বিশৃঙ্খলা ও অনিয়ম রোধে আইন প্রয়োগে রাজনৈতিক চাপ দূর করতে সর্বোচ্চ পর্যায়ে দৃঢ় রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তির প্রয়োজন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন নিসআর সভাপতি আবদুল্লাহ মেহেদি দীপ্ত।
এ ছাড়া বক্তব্য দেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এ এস এম আহম্মেদ খোকন, রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের রিসার্চ কো-অর্ডিনেটর পাহাড়ি ভট্টাচার্য, বুয়েটের এআরআই বিভাগের শিক্ষক আরমানা সাবিহা হকসহ পরিবহন খাত-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীল ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতারা।

প্রশাসনিক দুর্বলতার সুযোগে ঢাকায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার সংখ্যা ২ লাখ থেকে বেড়ে ১৫ থেকে ২০ লাখে উন্নীত হয়েছে বলে জানিয়েছে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন (নিসআ)।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আজ বৃহস্পতিবার এক আলোচনা সভায় এ তথ্য জানায় সংগঠনটি।
সভায় নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের নেতারা জানান, মহাসড়কে সংঘটিত দুর্ঘটনার দু-তৃতীয়াংশই ঘটছে ধীর গতির অটোরিকশার জন্য। গত তিন বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা সরকারি হিসাবে ১৫ হাজার এবং বেসরকারি হিসাবে ২৫ হাজারের বেশি।
সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ অনুযায়ী গঠিত ট্রাস্টি বোর্ড থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত মাত্র এক শতাংশ ভুক্তভোগীই (৪৩৭ জন) ক্ষতিপূরণ পেয়েছেন। বাকি ৯৯ শতাংশ ভুক্তভোগী প্রচারের অভাবে এই সুবিধা সম্পর্কে অজ্ঞ বলেও জানায় নিসআ।
সভায় অভিযোগ করা হয়, ২০২৪ সালের নভেম্বরে বাস রুট রেশনালাইজেশনের পরিকল্পনা গৃহীত হলেও এখন পর্যন্ত এর বাস্তবায়ন দৃশ্যমান নয়। বাসমালিকদের রেষারেষি এবং প্রতিযোগিতা অব্যাহত রয়েছে। ঢাকার ট্রাফিক সিগন্যাল আধুনিকায়নে ১৮ কোটি টাকা ব্যয় করা হলেও তা অকার্যকর। ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা এখনো সনাতন হস্তচালিত পদ্ধতির ওপর নির্ভরশীল। এ ছাড়া টিআইবির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিআরটিএ দেশের সর্বোচ্চ দুর্নীতিগ্রস্ত সেবা প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত বলেও অভিযোগ তোলা হয়।
সড়ক ও পরিবহনব্যবস্থা ‘সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ’ করার লক্ষ্যে ৯ দফা প্রস্তাব পেশ করে নিসআ। প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে—সময়োপযোগী আইন প্রণয়ন ও কার্যকর কমিশন গঠন করতে হবে, যেটি বিআরটিএসহ সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সমন্বয় ও পর্যবেক্ষণ করবে; আইন প্রয়োগ ও জবাবদিহি নিশ্চিতকরণ করতে হবে; স্বাধীন নিরাপত্তা কমিশনের অধীনে সব প্রতিষ্ঠানের জবাবদিহি স্পষ্ট করতে হবে এবং নিয়মিত অডিট, অভিযোগ ব্যবস্থার মাধ্যমে দুর্নীতি ও সিন্ডিকেট কমানো।
এ ছাড়া সম্মিলিত পরিবহন ও ট্রাফিক ব্যবস্থার আধুনিকায়ন করার প্রস্তাব করে নিসআ; যেখানে জাতীয় মানদণ্ড অনুযায়ী রুট রেশনালাইজেশন ও একীভূত গণপরিবহন নেটওয়ার্ক এবং বাস-রেল-নৌপথে ইন্টিগ্রেটেড মাস ট্রান্সপোর্ট প্ল্যানের বাস্তবায়নে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়।
সড়কের নিরাপদ অবকাঠামো ও নিরাপত্তা বলয় তৈরিতে জাতিসংঘের ‘সেফটি সিস্টেম অ্যাপ্রোচ’ অনুসরণ বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব করে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন।
সভায় সড়ক ব্যবহারকারীদের সচেতনতায় দীর্ঘমেয়াদি রোড সেফটি এডুকেশন প্রোগ্রাম গ্রহণ করার ব্যাপারে জোর দেওয়া হয়।
পরিবহনচালকদের দক্ষতা ঘাটতি লাইসেন্সিংয়ে অনিয়ম ও শ্রমিকদের নিরাপত্তা সচেতনতার অভাবকে দুর্ঘটনার প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করে পেশাগত প্রশিক্ষণ ব্যাপারে জোর দেওয়া হয়। একই সঙ্গে শনাক্তকরণে প্রত্যেক চালকের ট্রেনিং, দুর্ঘটনার ইতিহাস রেকর্ডে রাখার ব্যাপারে প্রস্তাব করে নিসআ।
সর্বজনীন গণপরিবহনব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে বলেও প্রস্তাব করা হয় সভায়।
দুর্ঘটনা-পরবর্তী সময়ে ভুক্তভোগীকে সহায়তার জন্য দ্রুত সাড়া প্রদানকারী রেসকিউ টিম, হাইওয়ে অ্যাম্বুলেন্স নেটওয়ার্ক এবং সমন্বিত ইমার্জেন্সি মেডিকেল সার্ভিস প্রণয়নে গুরুত্ব দেওয়ার প্রস্তাব করে হয়।
সড়কের নিরাপত্তা শুধু একটি প্রশাসনিক বা প্রযুক্তিগত বিষয় নয়, এটি রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি ও সিদ্ধান্তের বিষয় বলেও জানান নিসআর নেতারা। তাঁদের প্রস্তাব—পরিবহন খাতের বিশৃঙ্খলা ও অনিয়ম রোধে আইন প্রয়োগে রাজনৈতিক চাপ দূর করতে সর্বোচ্চ পর্যায়ে দৃঢ় রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তির প্রয়োজন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন নিসআর সভাপতি আবদুল্লাহ মেহেদি দীপ্ত।
এ ছাড়া বক্তব্য দেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এ এস এম আহম্মেদ খোকন, রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের রিসার্চ কো-অর্ডিনেটর পাহাড়ি ভট্টাচার্য, বুয়েটের এআরআই বিভাগের শিক্ষক আরমানা সাবিহা হকসহ পরিবহন খাত-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীল ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতারা।

আজ মানববন্ধন শেষে সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা একত্র হয়েছি আইনজীবীদের যৌক্তিক দাবি নিয়ে। এরই মধ্যে বার কাউন্সিল থেকে লিখিতভাবে প্রধান উপদেষ্টাসহ অনেকের কাছে দরখাস্ত দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
যশোরের শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র (বালক) থেকে এক কিশোর পালিয়ে গেছে। ১৫ বছর বয়সী ওই কিশোর গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে অভ্যন্তরীণ সীমানা প্রাচীর ডিঙিয়ে পালায়। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত তার কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। কিশোরটি নড়াইল সদর উপজেলার গোবরা গ্রামের বাসিন্দা।
১৪ মিনিট আগে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে নৌকা থেকে যমুনা নদীতে পড়ে মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক (২২) নামের এক যুবক নিখোঁজ হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার গোবিন্দাসী নৌকা ঘাটে এ ঘটনা ঘটে। নিখোঁজ মোস্তাক উপজেলার কালিপুর গ্রামের মো. হানিফ আলীর ছেলে। সে মৃগীরোগে আক্রান্ত ছিলেন।
৩০ মিনিট আগে
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ঘর থেকে লিপি আক্তার (৩০) নামে এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার দিবাগত রাতে পৌরসভার গণময়দান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতের স্বামী মহর উদ্দিন ঢাকার মোহাম্মদপুরে র্যাবের এএসআই...
১ ঘণ্টা আগেভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে নৌকা থেকে যমুনা নদীতে পড়ে মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক (২২) নামের এক যুবক নিখোঁজ হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার গোবিন্দাসী ঘাটে এ ঘটনা ঘটে। নিখোঁজ মোস্তাক উপজেলার কালিপুর গ্রামের মো. হানিফ আলীর ছেলে। সে মৃগীরোগে আক্রান্ত ছিলেন।
জানা গেছে, নিখোঁজ মোস্তাক তাঁর নানার বাড়ি ঘুরতে গিয়েছিলেন। আজ সকালে তাঁর বাবার সঙ্গে বাড়িতে যাওয়ার জন্য রওনা দেন। পথিমধ্যে গোবিন্দাসী ঘাটে এসে নৌকায় ওঠেন। নৌকা ছেড়ে কিছু দূর যাওয়ার পর সে নৌকা থেকে নদীতে পড়ে যান।
ভূঞাপুর থানার উপপুলিশ পরিদর্শক নজরুল ইসলাম জানান, গোবিন্দাসী ঘাট থেকে নৌকাযোগে নিজ বাড়ি যমুনার চরাঞ্চলের কালিপুরে ফিরছিলেন ২২ বছর বয়সী মোস্তাফিজুর রহমান (মোস্তাক)। কিছু দূর যাওয়ার পর হঠাৎ নৌকা থেকে পড়ে যান সে। পরে নৌকার মাঝি ও যাত্রীরা তাঁকে টেনে তোলার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহায়তায় উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে নৌকা থেকে যমুনা নদীতে পড়ে মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক (২২) নামের এক যুবক নিখোঁজ হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার গোবিন্দাসী ঘাটে এ ঘটনা ঘটে। নিখোঁজ মোস্তাক উপজেলার কালিপুর গ্রামের মো. হানিফ আলীর ছেলে। সে মৃগীরোগে আক্রান্ত ছিলেন।
জানা গেছে, নিখোঁজ মোস্তাক তাঁর নানার বাড়ি ঘুরতে গিয়েছিলেন। আজ সকালে তাঁর বাবার সঙ্গে বাড়িতে যাওয়ার জন্য রওনা দেন। পথিমধ্যে গোবিন্দাসী ঘাটে এসে নৌকায় ওঠেন। নৌকা ছেড়ে কিছু দূর যাওয়ার পর সে নৌকা থেকে নদীতে পড়ে যান।
ভূঞাপুর থানার উপপুলিশ পরিদর্শক নজরুল ইসলাম জানান, গোবিন্দাসী ঘাট থেকে নৌকাযোগে নিজ বাড়ি যমুনার চরাঞ্চলের কালিপুরে ফিরছিলেন ২২ বছর বয়সী মোস্তাফিজুর রহমান (মোস্তাক)। কিছু দূর যাওয়ার পর হঠাৎ নৌকা থেকে পড়ে যান সে। পরে নৌকার মাঝি ও যাত্রীরা তাঁকে টেনে তোলার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহায়তায় উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।

আজ মানববন্ধন শেষে সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা একত্র হয়েছি আইনজীবীদের যৌক্তিক দাবি নিয়ে। এরই মধ্যে বার কাউন্সিল থেকে লিখিতভাবে প্রধান উপদেষ্টাসহ অনেকের কাছে দরখাস্ত দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
যশোরের শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র (বালক) থেকে এক কিশোর পালিয়ে গেছে। ১৫ বছর বয়সী ওই কিশোর গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে অভ্যন্তরীণ সীমানা প্রাচীর ডিঙিয়ে পালায়। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত তার কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। কিশোরটি নড়াইল সদর উপজেলার গোবরা গ্রামের বাসিন্দা।
১৪ মিনিট আগে
সভায় অভিযোগ করা হয়, ২০২৪ সালের নভেম্বরে বাস রুট রেশনালাইজেশনের পরিকল্পনা গৃহীত হলেও এখন পর্যন্ত এর বাস্তবায়ন দৃশ্যমান নয়। বাসমালিকদের রেষারেষি এবং প্রতিযোগিতা অব্যাহত রয়েছে। ঢাকার ট্রাফিক সিগন্যাল আধুনিকায়নে ১৮ কোটি টাকা ব্যয় করা হলেও তা অকার্যকর।
১৬ মিনিট আগে
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ঘর থেকে লিপি আক্তার (৩০) নামে এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার দিবাগত রাতে পৌরসভার গণময়দান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতের স্বামী মহর উদ্দিন ঢাকার মোহাম্মদপুরে র্যাবের এএসআই...
১ ঘণ্টা আগেসরিষাবাড়ী ও জামালপুর প্রতিনিধি

জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ঘর থেকে লিপি আক্তার (৩০) নামে এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার দিবাগত রাতে পৌরসভার গণময়দান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতের স্বামী মহর উদ্দিন ঢাকার মোহাম্মদপুরে র্যাবের এএসআই পদে কর্মরত
বৃহস্পতিবার সকালে লিপি আক্তারের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জামালপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পৌরসভার গণময়দান এলাকার মৃত সিরাজুল ইসলামের বাসায় তিন সন্তানকে নিয়ে ভাড়া বাসায় বসবাস করে আসছিলেন লিপি। গভীর রাতে ওই বাসায় এক চোর ঢোকে। বিষয়টি টের পেয়ে যান লিপি। ধারণা করা হচ্ছে, চোরকে চিনে ফেলায় ওই নারীকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। এ সময় লিপি আক্তারের মেয়ে মিথিলা (৯) ঘুম থেকে জেগে চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন এসে পুলিশে খবর দেয়।
নিহতের ভাই সোলায়মান হোসেন জানান, তাঁর বোন ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন। বুধবার রাতে ওই ঘরে চোর ঢুকে পড়ে। চোরকে চিনে ফেলায় চোর তাঁর বোনের গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে।
সরিষাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাচ্চু মিয়া বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, চুরি করতে এসে লিপি আক্তারকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জামালপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন।

জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ঘর থেকে লিপি আক্তার (৩০) নামে এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার দিবাগত রাতে পৌরসভার গণময়দান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতের স্বামী মহর উদ্দিন ঢাকার মোহাম্মদপুরে র্যাবের এএসআই পদে কর্মরত
বৃহস্পতিবার সকালে লিপি আক্তারের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জামালপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পৌরসভার গণময়দান এলাকার মৃত সিরাজুল ইসলামের বাসায় তিন সন্তানকে নিয়ে ভাড়া বাসায় বসবাস করে আসছিলেন লিপি। গভীর রাতে ওই বাসায় এক চোর ঢোকে। বিষয়টি টের পেয়ে যান লিপি। ধারণা করা হচ্ছে, চোরকে চিনে ফেলায় ওই নারীকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। এ সময় লিপি আক্তারের মেয়ে মিথিলা (৯) ঘুম থেকে জেগে চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন এসে পুলিশে খবর দেয়।
নিহতের ভাই সোলায়মান হোসেন জানান, তাঁর বোন ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন। বুধবার রাতে ওই ঘরে চোর ঢুকে পড়ে। চোরকে চিনে ফেলায় চোর তাঁর বোনের গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে।
সরিষাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাচ্চু মিয়া বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, চুরি করতে এসে লিপি আক্তারকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জামালপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন।

আজ মানববন্ধন শেষে সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা একত্র হয়েছি আইনজীবীদের যৌক্তিক দাবি নিয়ে। এরই মধ্যে বার কাউন্সিল থেকে লিখিতভাবে প্রধান উপদেষ্টাসহ অনেকের কাছে দরখাস্ত দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
যশোরের শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র (বালক) থেকে এক কিশোর পালিয়ে গেছে। ১৫ বছর বয়সী ওই কিশোর গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে অভ্যন্তরীণ সীমানা প্রাচীর ডিঙিয়ে পালায়। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত তার কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। কিশোরটি নড়াইল সদর উপজেলার গোবরা গ্রামের বাসিন্দা।
১৪ মিনিট আগে
সভায় অভিযোগ করা হয়, ২০২৪ সালের নভেম্বরে বাস রুট রেশনালাইজেশনের পরিকল্পনা গৃহীত হলেও এখন পর্যন্ত এর বাস্তবায়ন দৃশ্যমান নয়। বাসমালিকদের রেষারেষি এবং প্রতিযোগিতা অব্যাহত রয়েছে। ঢাকার ট্রাফিক সিগন্যাল আধুনিকায়নে ১৮ কোটি টাকা ব্যয় করা হলেও তা অকার্যকর।
১৬ মিনিট আগে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে নৌকা থেকে যমুনা নদীতে পড়ে মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক (২২) নামের এক যুবক নিখোঁজ হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার গোবিন্দাসী নৌকা ঘাটে এ ঘটনা ঘটে। নিখোঁজ মোস্তাক উপজেলার কালিপুর গ্রামের মো. হানিফ আলীর ছেলে। সে মৃগীরোগে আক্রান্ত ছিলেন।
৩০ মিনিট আগে