নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে ফেসবুক লাইভে এসে বায়েজিদ থানার ওসিকে নগ্ন করে পেটানোর হুমকি দিয়েছেন শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদ। এ ঘটনায় ওই পুলিশ কর্মকর্তা থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
জুলাই–আগস্ট গণ–অভ্যুত্থানের পর অপরাধ জগতে আলোচনায় আসেন সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন। কথায় কথায় গুলি ছোড়ার স্বভাব তাঁর। এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত তিন মাসের ব্যবধানে তিনটি হত্যাকাণ্ড সংঘটন ও ১০ মামলার আসামি সাজ্জাদ চট্টগ্রাম নগরীতে শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টা ৩৯ মিনিটে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লাইভে এসে নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুর রহমানকে হত্যার হুমকি দেন সাজ্জাদ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি আরিফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ জনগণের জানমাল রক্ষায় নিয়োজিত। ইতিপূর্বে এই সন্ত্রাসী ও তাঁর দল বায়েজিদের বিভিন্ন এলাকায় অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি করে চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালিয়েছে। সে গুলি করে তিনজনকে হত্যা মামলার আসামি।
জনগণের জানমাল রক্ষার্থে ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপ বন্ধে তাঁকে ধরতে পুলিশ একাধিক অভিযান চালিয়েছে। অভিযানে সাজ্জাদের গ্রুপের সেকেন্ড ইন কমান্ডসহ অনেক সহযোগীকে আমরা গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছি। তাঁকেও ধরার চেষ্টা চলছে। সেই ক্ষোভ থেকে এই ধরনের হুমকি সে দিয়ে থাকতে পারে।
ওসি বলেন, ‘পুলিশের দায়িত্ব জনগণের জানমাল রক্ষা ও এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি শান্তিতে রাখা। হুমকিতে আমরা দায়িত্ব পালনে পিছপা হব না। তাঁকে যেকোনো মূল্যে ধরা হবে।’
এর আগে সন্ত্রাসী সাজ্জাদ বায়েজিদ থানার এসআই জগৎ জ্যোতি ও এসআই মনিরকেও ফেসবুকে হুমকি দিয়েছিলেন উল্লেখ করে ওসি জানান, এর মধ্যে একজন সাজ্জাদের বিরুদ্ধে হওয়া হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।
এর আগে ১৯ মিনিট ২৯ সেকেন্ডের ফেসবুক লাইভে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় সাজ্জাদ বলেন, ‘ওসি আরিফ দেশের যেখানেই থাকুক না কেন, তাকে আমি ধরে ন্যাংটা করে পেটাব। ওসি আরিফ থানায় দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আমার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। সে আমার সন্তানকে হত্যা করেছে। আমার স্ত্রীকে আটক করে জেলে নিয়ে গেছে। তাকে আমি ছাড়ব না। পুলিশ না হলে তাকে আমি অনেক আগেই মারধর করতাম। পুলিশের প্রতি শ্রদ্ধা করি বলেই চুপ করে আছি।’
সাজ্জাদ বলেন, ‘সারোয়ার বাবলা ও আসলাম চৌধুরী টাকা দিয়ে আমার বিরুদ্ধে এসব মামলা করিয়েছে। তারা মামলা করে আমাকে এলাকা ছাড়া করেছে। আওয়ামী লীগ সরকারে থাকা অবস্থায়ও আমার নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছিল। অক্সিজেনে যে দুইটি খুন হয়েছে সেখানে আমি ছিলাম না। আমাকে কেউ দেখেনি। তবুও মামলায় আমাকে আসামি করা হয়েছে। তাহসিনকে আমি খুন করিনি। তার সঙ্গে ঢাকাইয়া আকবরের ঝামেলা ছিল।’
এ সময় সিএমপি কমিশনারকে উদ্দেশ করে সাজ্জাদ বলেন, ‘ওসি আরিফকে আপনি বদলি করেন। তার বিরুদ্ধে আপনারা তদন্ত করেন।’
পুলিশ জানায়, গণ–অভ্যুত্থানের পর বেপরোয়া হয়ে ওঠেন সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদ। জুলাই ও সেপ্টেম্বরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে তিন মাসের ব্যবধানে প্রকাশ্যে গুলি করে তিনজনকে হত্যা ও প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে নগরীতে এখন শীর্ষ সন্ত্রাসীর তকমা পেয়েছেন তিনি।
এই তিন খুনে আলোচিত বিদেশে পলাতক ‘শিবিরের শীর্ষ ক্যাডার’ সাজ্জাদ হোসেনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত ছোট সাজ্জাদ। বিএনপির এক কেন্দ্রীয় নেতার অনুসারী হিসেবেও পরিচিত এই ছোট সাজ্জাদ।
এই সন্ত্রাসীকে ধরতে গত ৫ ডিসেম্বর ভোরে নগরের অক্সিজেন মিরপাড়া হাউজিং সোসাইটির বাসায় অভিযানে চালায় পুলিশ। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে ছুড়তে পালিয়ে যান সাজ্জাদ। পরে ওই বাসা থেকে শারমিন আক্তার তামান্না নামে এক নারীকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
গত ১৫ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে সন্ত্রাসী সাজ্জাদের স্ত্রী হিসেবে পরিচয় দিয়ে শারমিন আক্তার তামান্না বায়েজিদ থানার ওসি, পুলিশের দুই উপ পরিদর্শকসহ ৬ জনের নামে নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু আইনে একটি মামলার আবেদন করেন। আদালত আজ বুধবার মামলার শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও, পিছিয়ে আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি নতুন তারিখ নির্ধারণ করেছে বিচারক।
ওই মামলার আবেদনে সাজ্জাদের স্ত্রী উল্লেখ করেছেন, ঘটনার দিন তাঁর স্বামীকে না পেয়ে বাদীকে নারী পুলিশ ছাড়াই আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। থানায় নিয়ে গিয়ে বিবাদী পুলিশ সদস্যরা বাদীকে এলোপাতাড়ি মারধর করে। লাঠির আঘাতে হাতের হাড় ভেঙেছে, বাদীর তলপেটে লাঠি মারে। মামলায় অভিযুক্ত আরও দুই বিবাদী আইন বহির্ভূতভাবে থানায় প্রবেশ করে পুলিশের সহযোগিতায় বাদীকে মারধর করে। বাদী তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা, মারধরে তাঁর যৌনাঙ্গ থেকে রক্তক্ষরণ হয়। তাঁকে কোনো চিকিৎসাও দেওয়া হয়নি। থানায় নিয়ে ৩৯ ঘণ্টা অমানবিক ও পৈশাচিক নির্যাতনের পর ৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় বাদীকে কোনো চিকিৎসা দেওয়া ছাড়াই মিথ্যা মামলা দিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। ৮ ডিসেম্বর তিনি কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হন। এরপর চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। শারীরিক পরীক্ষা শেষে গর্ভে থাকা তিন মাসের অনাগত শিশু নষ্ট হয়ে গেছে বলে বাদীকে জানান সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক।

চট্টগ্রামে ফেসবুক লাইভে এসে বায়েজিদ থানার ওসিকে নগ্ন করে পেটানোর হুমকি দিয়েছেন শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদ। এ ঘটনায় ওই পুলিশ কর্মকর্তা থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
জুলাই–আগস্ট গণ–অভ্যুত্থানের পর অপরাধ জগতে আলোচনায় আসেন সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন। কথায় কথায় গুলি ছোড়ার স্বভাব তাঁর। এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত তিন মাসের ব্যবধানে তিনটি হত্যাকাণ্ড সংঘটন ও ১০ মামলার আসামি সাজ্জাদ চট্টগ্রাম নগরীতে শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টা ৩৯ মিনিটে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লাইভে এসে নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুর রহমানকে হত্যার হুমকি দেন সাজ্জাদ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি আরিফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ জনগণের জানমাল রক্ষায় নিয়োজিত। ইতিপূর্বে এই সন্ত্রাসী ও তাঁর দল বায়েজিদের বিভিন্ন এলাকায় অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি করে চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালিয়েছে। সে গুলি করে তিনজনকে হত্যা মামলার আসামি।
জনগণের জানমাল রক্ষার্থে ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপ বন্ধে তাঁকে ধরতে পুলিশ একাধিক অভিযান চালিয়েছে। অভিযানে সাজ্জাদের গ্রুপের সেকেন্ড ইন কমান্ডসহ অনেক সহযোগীকে আমরা গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছি। তাঁকেও ধরার চেষ্টা চলছে। সেই ক্ষোভ থেকে এই ধরনের হুমকি সে দিয়ে থাকতে পারে।
ওসি বলেন, ‘পুলিশের দায়িত্ব জনগণের জানমাল রক্ষা ও এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি শান্তিতে রাখা। হুমকিতে আমরা দায়িত্ব পালনে পিছপা হব না। তাঁকে যেকোনো মূল্যে ধরা হবে।’
এর আগে সন্ত্রাসী সাজ্জাদ বায়েজিদ থানার এসআই জগৎ জ্যোতি ও এসআই মনিরকেও ফেসবুকে হুমকি দিয়েছিলেন উল্লেখ করে ওসি জানান, এর মধ্যে একজন সাজ্জাদের বিরুদ্ধে হওয়া হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।
এর আগে ১৯ মিনিট ২৯ সেকেন্ডের ফেসবুক লাইভে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় সাজ্জাদ বলেন, ‘ওসি আরিফ দেশের যেখানেই থাকুক না কেন, তাকে আমি ধরে ন্যাংটা করে পেটাব। ওসি আরিফ থানায় দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আমার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। সে আমার সন্তানকে হত্যা করেছে। আমার স্ত্রীকে আটক করে জেলে নিয়ে গেছে। তাকে আমি ছাড়ব না। পুলিশ না হলে তাকে আমি অনেক আগেই মারধর করতাম। পুলিশের প্রতি শ্রদ্ধা করি বলেই চুপ করে আছি।’
সাজ্জাদ বলেন, ‘সারোয়ার বাবলা ও আসলাম চৌধুরী টাকা দিয়ে আমার বিরুদ্ধে এসব মামলা করিয়েছে। তারা মামলা করে আমাকে এলাকা ছাড়া করেছে। আওয়ামী লীগ সরকারে থাকা অবস্থায়ও আমার নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছিল। অক্সিজেনে যে দুইটি খুন হয়েছে সেখানে আমি ছিলাম না। আমাকে কেউ দেখেনি। তবুও মামলায় আমাকে আসামি করা হয়েছে। তাহসিনকে আমি খুন করিনি। তার সঙ্গে ঢাকাইয়া আকবরের ঝামেলা ছিল।’
এ সময় সিএমপি কমিশনারকে উদ্দেশ করে সাজ্জাদ বলেন, ‘ওসি আরিফকে আপনি বদলি করেন। তার বিরুদ্ধে আপনারা তদন্ত করেন।’
পুলিশ জানায়, গণ–অভ্যুত্থানের পর বেপরোয়া হয়ে ওঠেন সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদ। জুলাই ও সেপ্টেম্বরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে তিন মাসের ব্যবধানে প্রকাশ্যে গুলি করে তিনজনকে হত্যা ও প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে নগরীতে এখন শীর্ষ সন্ত্রাসীর তকমা পেয়েছেন তিনি।
এই তিন খুনে আলোচিত বিদেশে পলাতক ‘শিবিরের শীর্ষ ক্যাডার’ সাজ্জাদ হোসেনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত ছোট সাজ্জাদ। বিএনপির এক কেন্দ্রীয় নেতার অনুসারী হিসেবেও পরিচিত এই ছোট সাজ্জাদ।
এই সন্ত্রাসীকে ধরতে গত ৫ ডিসেম্বর ভোরে নগরের অক্সিজেন মিরপাড়া হাউজিং সোসাইটির বাসায় অভিযানে চালায় পুলিশ। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে ছুড়তে পালিয়ে যান সাজ্জাদ। পরে ওই বাসা থেকে শারমিন আক্তার তামান্না নামে এক নারীকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
গত ১৫ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে সন্ত্রাসী সাজ্জাদের স্ত্রী হিসেবে পরিচয় দিয়ে শারমিন আক্তার তামান্না বায়েজিদ থানার ওসি, পুলিশের দুই উপ পরিদর্শকসহ ৬ জনের নামে নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু আইনে একটি মামলার আবেদন করেন। আদালত আজ বুধবার মামলার শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও, পিছিয়ে আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি নতুন তারিখ নির্ধারণ করেছে বিচারক।
ওই মামলার আবেদনে সাজ্জাদের স্ত্রী উল্লেখ করেছেন, ঘটনার দিন তাঁর স্বামীকে না পেয়ে বাদীকে নারী পুলিশ ছাড়াই আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। থানায় নিয়ে গিয়ে বিবাদী পুলিশ সদস্যরা বাদীকে এলোপাতাড়ি মারধর করে। লাঠির আঘাতে হাতের হাড় ভেঙেছে, বাদীর তলপেটে লাঠি মারে। মামলায় অভিযুক্ত আরও দুই বিবাদী আইন বহির্ভূতভাবে থানায় প্রবেশ করে পুলিশের সহযোগিতায় বাদীকে মারধর করে। বাদী তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা, মারধরে তাঁর যৌনাঙ্গ থেকে রক্তক্ষরণ হয়। তাঁকে কোনো চিকিৎসাও দেওয়া হয়নি। থানায় নিয়ে ৩৯ ঘণ্টা অমানবিক ও পৈশাচিক নির্যাতনের পর ৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় বাদীকে কোনো চিকিৎসা দেওয়া ছাড়াই মিথ্যা মামলা দিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। ৮ ডিসেম্বর তিনি কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হন। এরপর চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। শারীরিক পরীক্ষা শেষে গর্ভে থাকা তিন মাসের অনাগত শিশু নষ্ট হয়ে গেছে বলে বাদীকে জানান সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক।
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে ফেসবুক লাইভে এসে বায়েজিদ থানার ওসিকে নগ্ন করে পেটানোর হুমকি দিয়েছেন শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদ। এ ঘটনায় ওই পুলিশ কর্মকর্তা থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
জুলাই–আগস্ট গণ–অভ্যুত্থানের পর অপরাধ জগতে আলোচনায় আসেন সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন। কথায় কথায় গুলি ছোড়ার স্বভাব তাঁর। এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত তিন মাসের ব্যবধানে তিনটি হত্যাকাণ্ড সংঘটন ও ১০ মামলার আসামি সাজ্জাদ চট্টগ্রাম নগরীতে শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টা ৩৯ মিনিটে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লাইভে এসে নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুর রহমানকে হত্যার হুমকি দেন সাজ্জাদ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি আরিফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ জনগণের জানমাল রক্ষায় নিয়োজিত। ইতিপূর্বে এই সন্ত্রাসী ও তাঁর দল বায়েজিদের বিভিন্ন এলাকায় অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি করে চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালিয়েছে। সে গুলি করে তিনজনকে হত্যা মামলার আসামি।
জনগণের জানমাল রক্ষার্থে ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপ বন্ধে তাঁকে ধরতে পুলিশ একাধিক অভিযান চালিয়েছে। অভিযানে সাজ্জাদের গ্রুপের সেকেন্ড ইন কমান্ডসহ অনেক সহযোগীকে আমরা গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছি। তাঁকেও ধরার চেষ্টা চলছে। সেই ক্ষোভ থেকে এই ধরনের হুমকি সে দিয়ে থাকতে পারে।
ওসি বলেন, ‘পুলিশের দায়িত্ব জনগণের জানমাল রক্ষা ও এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি শান্তিতে রাখা। হুমকিতে আমরা দায়িত্ব পালনে পিছপা হব না। তাঁকে যেকোনো মূল্যে ধরা হবে।’
এর আগে সন্ত্রাসী সাজ্জাদ বায়েজিদ থানার এসআই জগৎ জ্যোতি ও এসআই মনিরকেও ফেসবুকে হুমকি দিয়েছিলেন উল্লেখ করে ওসি জানান, এর মধ্যে একজন সাজ্জাদের বিরুদ্ধে হওয়া হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।
এর আগে ১৯ মিনিট ২৯ সেকেন্ডের ফেসবুক লাইভে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় সাজ্জাদ বলেন, ‘ওসি আরিফ দেশের যেখানেই থাকুক না কেন, তাকে আমি ধরে ন্যাংটা করে পেটাব। ওসি আরিফ থানায় দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আমার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। সে আমার সন্তানকে হত্যা করেছে। আমার স্ত্রীকে আটক করে জেলে নিয়ে গেছে। তাকে আমি ছাড়ব না। পুলিশ না হলে তাকে আমি অনেক আগেই মারধর করতাম। পুলিশের প্রতি শ্রদ্ধা করি বলেই চুপ করে আছি।’
সাজ্জাদ বলেন, ‘সারোয়ার বাবলা ও আসলাম চৌধুরী টাকা দিয়ে আমার বিরুদ্ধে এসব মামলা করিয়েছে। তারা মামলা করে আমাকে এলাকা ছাড়া করেছে। আওয়ামী লীগ সরকারে থাকা অবস্থায়ও আমার নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছিল। অক্সিজেনে যে দুইটি খুন হয়েছে সেখানে আমি ছিলাম না। আমাকে কেউ দেখেনি। তবুও মামলায় আমাকে আসামি করা হয়েছে। তাহসিনকে আমি খুন করিনি। তার সঙ্গে ঢাকাইয়া আকবরের ঝামেলা ছিল।’
এ সময় সিএমপি কমিশনারকে উদ্দেশ করে সাজ্জাদ বলেন, ‘ওসি আরিফকে আপনি বদলি করেন। তার বিরুদ্ধে আপনারা তদন্ত করেন।’
পুলিশ জানায়, গণ–অভ্যুত্থানের পর বেপরোয়া হয়ে ওঠেন সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদ। জুলাই ও সেপ্টেম্বরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে তিন মাসের ব্যবধানে প্রকাশ্যে গুলি করে তিনজনকে হত্যা ও প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে নগরীতে এখন শীর্ষ সন্ত্রাসীর তকমা পেয়েছেন তিনি।
এই তিন খুনে আলোচিত বিদেশে পলাতক ‘শিবিরের শীর্ষ ক্যাডার’ সাজ্জাদ হোসেনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত ছোট সাজ্জাদ। বিএনপির এক কেন্দ্রীয় নেতার অনুসারী হিসেবেও পরিচিত এই ছোট সাজ্জাদ।
এই সন্ত্রাসীকে ধরতে গত ৫ ডিসেম্বর ভোরে নগরের অক্সিজেন মিরপাড়া হাউজিং সোসাইটির বাসায় অভিযানে চালায় পুলিশ। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে ছুড়তে পালিয়ে যান সাজ্জাদ। পরে ওই বাসা থেকে শারমিন আক্তার তামান্না নামে এক নারীকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
গত ১৫ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে সন্ত্রাসী সাজ্জাদের স্ত্রী হিসেবে পরিচয় দিয়ে শারমিন আক্তার তামান্না বায়েজিদ থানার ওসি, পুলিশের দুই উপ পরিদর্শকসহ ৬ জনের নামে নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু আইনে একটি মামলার আবেদন করেন। আদালত আজ বুধবার মামলার শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও, পিছিয়ে আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি নতুন তারিখ নির্ধারণ করেছে বিচারক।
ওই মামলার আবেদনে সাজ্জাদের স্ত্রী উল্লেখ করেছেন, ঘটনার দিন তাঁর স্বামীকে না পেয়ে বাদীকে নারী পুলিশ ছাড়াই আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। থানায় নিয়ে গিয়ে বিবাদী পুলিশ সদস্যরা বাদীকে এলোপাতাড়ি মারধর করে। লাঠির আঘাতে হাতের হাড় ভেঙেছে, বাদীর তলপেটে লাঠি মারে। মামলায় অভিযুক্ত আরও দুই বিবাদী আইন বহির্ভূতভাবে থানায় প্রবেশ করে পুলিশের সহযোগিতায় বাদীকে মারধর করে। বাদী তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা, মারধরে তাঁর যৌনাঙ্গ থেকে রক্তক্ষরণ হয়। তাঁকে কোনো চিকিৎসাও দেওয়া হয়নি। থানায় নিয়ে ৩৯ ঘণ্টা অমানবিক ও পৈশাচিক নির্যাতনের পর ৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় বাদীকে কোনো চিকিৎসা দেওয়া ছাড়াই মিথ্যা মামলা দিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। ৮ ডিসেম্বর তিনি কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হন। এরপর চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। শারীরিক পরীক্ষা শেষে গর্ভে থাকা তিন মাসের অনাগত শিশু নষ্ট হয়ে গেছে বলে বাদীকে জানান সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক।

চট্টগ্রামে ফেসবুক লাইভে এসে বায়েজিদ থানার ওসিকে নগ্ন করে পেটানোর হুমকি দিয়েছেন শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদ। এ ঘটনায় ওই পুলিশ কর্মকর্তা থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
জুলাই–আগস্ট গণ–অভ্যুত্থানের পর অপরাধ জগতে আলোচনায় আসেন সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন। কথায় কথায় গুলি ছোড়ার স্বভাব তাঁর। এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত তিন মাসের ব্যবধানে তিনটি হত্যাকাণ্ড সংঘটন ও ১০ মামলার আসামি সাজ্জাদ চট্টগ্রাম নগরীতে শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টা ৩৯ মিনিটে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লাইভে এসে নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুর রহমানকে হত্যার হুমকি দেন সাজ্জাদ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি আরিফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ জনগণের জানমাল রক্ষায় নিয়োজিত। ইতিপূর্বে এই সন্ত্রাসী ও তাঁর দল বায়েজিদের বিভিন্ন এলাকায় অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি করে চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালিয়েছে। সে গুলি করে তিনজনকে হত্যা মামলার আসামি।
জনগণের জানমাল রক্ষার্থে ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপ বন্ধে তাঁকে ধরতে পুলিশ একাধিক অভিযান চালিয়েছে। অভিযানে সাজ্জাদের গ্রুপের সেকেন্ড ইন কমান্ডসহ অনেক সহযোগীকে আমরা গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছি। তাঁকেও ধরার চেষ্টা চলছে। সেই ক্ষোভ থেকে এই ধরনের হুমকি সে দিয়ে থাকতে পারে।
ওসি বলেন, ‘পুলিশের দায়িত্ব জনগণের জানমাল রক্ষা ও এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি শান্তিতে রাখা। হুমকিতে আমরা দায়িত্ব পালনে পিছপা হব না। তাঁকে যেকোনো মূল্যে ধরা হবে।’
এর আগে সন্ত্রাসী সাজ্জাদ বায়েজিদ থানার এসআই জগৎ জ্যোতি ও এসআই মনিরকেও ফেসবুকে হুমকি দিয়েছিলেন উল্লেখ করে ওসি জানান, এর মধ্যে একজন সাজ্জাদের বিরুদ্ধে হওয়া হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।
এর আগে ১৯ মিনিট ২৯ সেকেন্ডের ফেসবুক লাইভে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় সাজ্জাদ বলেন, ‘ওসি আরিফ দেশের যেখানেই থাকুক না কেন, তাকে আমি ধরে ন্যাংটা করে পেটাব। ওসি আরিফ থানায় দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আমার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। সে আমার সন্তানকে হত্যা করেছে। আমার স্ত্রীকে আটক করে জেলে নিয়ে গেছে। তাকে আমি ছাড়ব না। পুলিশ না হলে তাকে আমি অনেক আগেই মারধর করতাম। পুলিশের প্রতি শ্রদ্ধা করি বলেই চুপ করে আছি।’
সাজ্জাদ বলেন, ‘সারোয়ার বাবলা ও আসলাম চৌধুরী টাকা দিয়ে আমার বিরুদ্ধে এসব মামলা করিয়েছে। তারা মামলা করে আমাকে এলাকা ছাড়া করেছে। আওয়ামী লীগ সরকারে থাকা অবস্থায়ও আমার নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছিল। অক্সিজেনে যে দুইটি খুন হয়েছে সেখানে আমি ছিলাম না। আমাকে কেউ দেখেনি। তবুও মামলায় আমাকে আসামি করা হয়েছে। তাহসিনকে আমি খুন করিনি। তার সঙ্গে ঢাকাইয়া আকবরের ঝামেলা ছিল।’
এ সময় সিএমপি কমিশনারকে উদ্দেশ করে সাজ্জাদ বলেন, ‘ওসি আরিফকে আপনি বদলি করেন। তার বিরুদ্ধে আপনারা তদন্ত করেন।’
পুলিশ জানায়, গণ–অভ্যুত্থানের পর বেপরোয়া হয়ে ওঠেন সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদ। জুলাই ও সেপ্টেম্বরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে তিন মাসের ব্যবধানে প্রকাশ্যে গুলি করে তিনজনকে হত্যা ও প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে নগরীতে এখন শীর্ষ সন্ত্রাসীর তকমা পেয়েছেন তিনি।
এই তিন খুনে আলোচিত বিদেশে পলাতক ‘শিবিরের শীর্ষ ক্যাডার’ সাজ্জাদ হোসেনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত ছোট সাজ্জাদ। বিএনপির এক কেন্দ্রীয় নেতার অনুসারী হিসেবেও পরিচিত এই ছোট সাজ্জাদ।
এই সন্ত্রাসীকে ধরতে গত ৫ ডিসেম্বর ভোরে নগরের অক্সিজেন মিরপাড়া হাউজিং সোসাইটির বাসায় অভিযানে চালায় পুলিশ। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে ছুড়তে পালিয়ে যান সাজ্জাদ। পরে ওই বাসা থেকে শারমিন আক্তার তামান্না নামে এক নারীকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
গত ১৫ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে সন্ত্রাসী সাজ্জাদের স্ত্রী হিসেবে পরিচয় দিয়ে শারমিন আক্তার তামান্না বায়েজিদ থানার ওসি, পুলিশের দুই উপ পরিদর্শকসহ ৬ জনের নামে নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু আইনে একটি মামলার আবেদন করেন। আদালত আজ বুধবার মামলার শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও, পিছিয়ে আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি নতুন তারিখ নির্ধারণ করেছে বিচারক।
ওই মামলার আবেদনে সাজ্জাদের স্ত্রী উল্লেখ করেছেন, ঘটনার দিন তাঁর স্বামীকে না পেয়ে বাদীকে নারী পুলিশ ছাড়াই আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। থানায় নিয়ে গিয়ে বিবাদী পুলিশ সদস্যরা বাদীকে এলোপাতাড়ি মারধর করে। লাঠির আঘাতে হাতের হাড় ভেঙেছে, বাদীর তলপেটে লাঠি মারে। মামলায় অভিযুক্ত আরও দুই বিবাদী আইন বহির্ভূতভাবে থানায় প্রবেশ করে পুলিশের সহযোগিতায় বাদীকে মারধর করে। বাদী তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা, মারধরে তাঁর যৌনাঙ্গ থেকে রক্তক্ষরণ হয়। তাঁকে কোনো চিকিৎসাও দেওয়া হয়নি। থানায় নিয়ে ৩৯ ঘণ্টা অমানবিক ও পৈশাচিক নির্যাতনের পর ৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় বাদীকে কোনো চিকিৎসা দেওয়া ছাড়াই মিথ্যা মামলা দিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। ৮ ডিসেম্বর তিনি কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হন। এরপর চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। শারীরিক পরীক্ষা শেষে গর্ভে থাকা তিন মাসের অনাগত শিশু নষ্ট হয়ে গেছে বলে বাদীকে জানান সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক।

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
২০ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৪১ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেটঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

জুলাই–আগস্ট গণ–অভ্যুত্থানের পর অপরাধ জগতে আলোচনায় আসেন সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন। কথায় কথায় গুলি ছোড়ার স্বভাব তাঁর। এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত তিন মাসের ব্যবধানে তিনটি হত্যাকাণ্ড সংঘটন ও ১০ মামলার আসামি সাজ্জাদ চট্টগ্রাম নগরীতে শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত।
২৯ জানুয়ারি ২০২৫
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৪১ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

জুলাই–আগস্ট গণ–অভ্যুত্থানের পর অপরাধ জগতে আলোচনায় আসেন সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন। কথায় কথায় গুলি ছোড়ার স্বভাব তাঁর। এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত তিন মাসের ব্যবধানে তিনটি হত্যাকাণ্ড সংঘটন ও ১০ মামলার আসামি সাজ্জাদ চট্টগ্রাম নগরীতে শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত।
২৯ জানুয়ারি ২০২৫
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
২০ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

জুলাই–আগস্ট গণ–অভ্যুত্থানের পর অপরাধ জগতে আলোচনায় আসেন সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন। কথায় কথায় গুলি ছোড়ার স্বভাব তাঁর। এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত তিন মাসের ব্যবধানে তিনটি হত্যাকাণ্ড সংঘটন ও ১০ মামলার আসামি সাজ্জাদ চট্টগ্রাম নগরীতে শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত।
২৯ জানুয়ারি ২০২৫
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
২০ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৪১ মিনিট আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

জুলাই–আগস্ট গণ–অভ্যুত্থানের পর অপরাধ জগতে আলোচনায় আসেন সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন। কথায় কথায় গুলি ছোড়ার স্বভাব তাঁর। এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত তিন মাসের ব্যবধানে তিনটি হত্যাকাণ্ড সংঘটন ও ১০ মামলার আসামি সাজ্জাদ চট্টগ্রাম নগরীতে শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত।
২৯ জানুয়ারি ২০২৫
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
২০ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৪১ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে