সম্পাদকীয়
ভ্যান গঘ হচ্ছেন সেই শিল্পী, যিনি জীবদ্দশায় তাঁর কীর্তির জন্য বাহবা পাননি। তাঁর আঁকা ছবি পেয়েছে শুধু তাচ্ছিল্য। ভ্যান গঘ বড় শিল্পী হিসেবে স্বীকৃত হন মরণের পর। একটা অসুখ ছিল তাঁর। মানসিক অসুখ। সেই অসুখ তাঁকে স্বস্তি দেয়নি। ‘দ্য স্টারি নাইট’ ছবিটি যখন আঁকলেন, তখন তিনি মানসিক হাসপাতালে। এর আগে বন্ধু পল গগাঁর সঙ্গে মারপিট করেছেন, নিজ হাতে কেটে নিয়েছেন নিজের কান। সে এক ভিন্ন গল্প। এই অসাধারণ রাতের নক্ষত্রপুঞ্জের ছবি তিনি এঁকেছিলেন জানালা দিয়ে অপূর্ব রাতকে স্বাগত জানিয়ে। গ্রামের পটভূমিতে এগারোটি তারাকে দেখা যায় অগ্নিগোলকের মতো ঘুরপাক খাচ্ছে। ১৮৮৯ সালে তিনি এঁকেছিলেন ছবিটি। ১৮৯০ সালে তিনি মারা যান।
ভ্যান গঘ হচ্ছেন সেই শিল্পী, যিনি জীবদ্দশায় তাঁর কীর্তির জন্য বাহবা পাননি। তাঁর আঁকা ছবি পেয়েছে শুধু তাচ্ছিল্য। ভ্যান গঘ বড় শিল্পী হিসেবে স্বীকৃত হন মরণের পর। একটা অসুখ ছিল তাঁর। মানসিক অসুখ। সেই অসুখ তাঁকে স্বস্তি দেয়নি। ‘দ্য স্টারি নাইট’ ছবিটি যখন আঁকলেন, তখন তিনি মানসিক হাসপাতালে। এর আগে বন্ধু পল গগাঁর সঙ্গে মারপিট করেছেন, নিজ হাতে কেটে নিয়েছেন নিজের কান। সে এক ভিন্ন গল্প। এই অসাধারণ রাতের নক্ষত্রপুঞ্জের ছবি তিনি এঁকেছিলেন জানালা দিয়ে অপূর্ব রাতকে স্বাগত জানিয়ে। গ্রামের পটভূমিতে এগারোটি তারাকে দেখা যায় অগ্নিগোলকের মতো ঘুরপাক খাচ্ছে। ১৮৮৯ সালে তিনি এঁকেছিলেন ছবিটি। ১৮৯০ সালে তিনি মারা যান।
যদি কেউ ভালোবাসা দিবসে তাঁর সঙ্গীর জন্য একটি কার্ড কিনে থাকেন, তাহলে সহজেই বলে দেওয়া যায়—কার্ড কেনা মানুষটি একজন পুরুষ। কারণ সাধারণত পুরুষেরাই নারীদের তুলনায় বেশি রোমান্টিক। এটি একটি সর্বজনবিদিত সত্য, তবে স্বীকৃতি খুবই কম।
২ দিন আগেএক বছরেও শুকায়নি হৃদয়ের ক্ষত। রক্তাক্ত স্মৃতি বুকে নিয়ে ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় শিক্ষার্থীদের বিশাল সমাবেশের আয়োজন করা হয়। তাঁদের উদ্দেশ্য শুধু ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণ করা নয়, বাংলা ভাষার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি অর্জনও প্রধান লক্ষ্য।
৪ দিন আগেভোর বা প্রভাতে উদ্বোধনী গান গেয়ে জনগণকে জাগানোর নামই প্রভাতফেরি। এটি প্রভাতফেরির আভিধানিক সংজ্ঞা। মূলত ২১ ফেব্রুয়ারি ভোরে গান গেয়ে ভাষাশহীদদের ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর যে যাত্রা, সেটিই আমাদের জন্য প্রভাতফেরি। ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কাকডাকা ভোরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ছাত্রীরা অংশ নিয়েছিল...
৫ দিন আগেআমাদের দেশে প্রচলিত যে সাক্ষাৎকারের প্র্যাকটিস তাতে আমি খুবই হতাশ ছিলাম। অধিকাংশ সাক্ষাৎকার একটা নিস্পৃহ প্রশ্ন উত্তর পর্ব, যেন জেরা করা হচ্ছে। যিনি সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন তিনি খুবই সামান্য হোমওয়ার্ক করে এসেছেন। তো এসব হতাশা
১০ দিন আগে