সৌগত বসু, ঢাকা

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি এখন গভীর নিম্নচাপ পর্যায়ে আছে। শিগগির এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে। এরপর দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল হয়ে ওপরের দিকে উঠে যাবে। আঘাত হানার পর অন্তত দুই দিন এর প্রভাব বজায় থাকবে বলে আবহাওয়া বিশেষজ্ঞের অভিমত। সমুদ্রপৃষ্ঠের চেয়ে স্থলভাগে তাপমাত্রা বেশি থাকায় ঘূর্ণিঝড় উপকূল অতিক্রম করে আরও শক্তি সঞ্চয় করতে পারে বলে মনে করছেন তাঁরা।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ শনিবার দুপুরের পর গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় রিমালে পরিণত হবে। আর তা বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম করবে আগামীকাল রোববার দুপরের পর। এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আজ রাত থেকেই উপকূলে বৃষ্টি শুরু হবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
জাপানের আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ স্যাটেলাইট হিমাওয়ারি থেকে পাওয়া তথ্যচিত্রের ভিত্তিতে সম্ভাব্য এই ঘূর্ণিঝড় পর্যবেক্ষণ করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ নাথ। আরও কিছু মডেল ব্যবহার করে আকাশে মেঘের পরিমাণ, তাপমাত্রা, সাগরের তাপমাত্রা, বাতাসের গতিবেগ পর্যবেক্ষণ করছেন এই গবেষক।
ড. বিশ্বজিৎ নাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের একটা অংশ এখন স্থলভাগের কাছাকাছি আছে। তবে এটির কেন্দ্রভাগ (চোখ) একটু ঘুরে পশ্চিমবঙ্গ, সুন্দরবন (ভারতীয় অংশ) স্পর্শ করে সাগরের দিকে সরে গিয়ে বাংলাদেশের উপকূলে আসবে। এটি পটুয়াখালীর খেপুপাড়া হয়ে সামনে এগোতে থাকবে। এরপর গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে যশোর, রাজশাহীর ওপর দিয়ে যাবে। ঘূর্ণিঝড় রিমাল স্থলভাগে উঠে নিষ্ক্রিয় হতে দুই দিন সময় নিতে পারে। সে ক্ষেত্রে আগামী ২৮ মে রাতের মাঝামাঝি এটি মিশে যেতে পারে।’
তিনি জানান, স্থলভাগের তাপমাত্রা সমুদ্রপৃষ্ঠের চেয়ে বেশি থাকায় ঘূর্ণিঝড় রিমাল দুর্বল হতে বেশি সময় লাগবে। সমুদ্রপৃষ্ঠে এই ঝড়ের গতি কিছুটা কমলেও স্থলভাগে এসে আবারও শক্তি সঞ্চয় করবে। ফলে স্থলভাগে আঘাত হানার পর গড়ে ৭০–৮০ কিলোমিটার গতি নিয়েই এটি এগিয়ে যেতে থাকবে।
তিনি বলেন, ‘এই সময়টাতে পশ্চিমাঞ্চল ও ঢাকা পর্যন্ত মধ্যাঞ্চলজুড়ে ভারী বৃষ্টিপাত, বজ্রপাত, বজ্রবৃষ্টি থাকবে। সুন্দরবনে ৩০০ মিলিমিটার, যশোরে ১৮৫ মিলিমিটার ও ময়মনসিংহে ৩৮৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হতে পারে।’
ঘূর্ণিঝড় রিমাল যে কারণে ‘অতি প্রবল’ হচ্ছে না
রিমাল কেন সুপার সাইক্লোন বা অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে না তা ব্যাখ্যা করে ড. বিশ্বনাথ বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রের (চোখ বা আই) সঙ্গে যে মেঘ থাকে, তা তিন ভাগে বিভক্ত হয়ে এর বড় অংশ পূর্ব দিকে অর্থাৎ মিয়ানমারের দিকে যাচ্ছে। দক্ষিণ-পশ্চিম অংশটি ভারতীয় উপকূলের দিকে আছে। মূলত কেন্দ্র ও মধ্যভাগ নিয়ে বাংলাদেশের দিকে আগাচ্ছে এটি। এটা অনেক বড়। বঙ্গোপসাগরের পরোটা জুড়েই এর অবস্থান করছে। কোথাও ফাঁকা নেই।’
মেঘমালার যে অংশটি দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে ছিল, তা গতকাল শুক্রবারই শ্রীলঙ্কা ও ভারতের পূর্ব উপকূলে প্রভাব ফেলেছে বলে জানিয়ে তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়টির প্রধান যে অংশ, সেটা যেহেতু ভাগ হয়েছে, তাই এটি আর সুপার সাইক্লোন বা অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হচ্ছে না। এটি প্রবল ঘূর্ণিঝড় হিসেবেই স্থলে ঢুকবে। এ সময় এর গতি থাকতে পারে ১২০ থেকে ১২২ কিলোমিটারের মধ্যে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এই গবেষক বলেন, ‘সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা এখন কোথাও ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আবার কোথাও ৩২। তবে বাংলাদেশের পূর্বাংশে অর্থাৎ চট্টগ্রাম অংশে তাপমাত্রা আছে গড়ে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সুন্দরবন থেকে কুয়াকাটা পর্যন্ত তাপমাত্রা আছে ৩০ থেকে ৩১ ডিগ্রি পর্যন্ত আছে। কুয়াকাটার ডান দিক থেকে মধ্য বঙ্গোপসাগর, অর্থাৎ ভোলা-নোয়াখালী পর্যন্ত আছে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঘূর্ণিঝড় যেদিকে দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে, সেখানে আছে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।’
বিশ্বজিৎ নাথ আরও বলেন, ‘সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রার পার্থক্য গত কয়েক বছরেই বাড়ছে। এখন গড় তাপমাত্রা থাকছে ৩১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা অনেক বেশি। এতে করে এই অংশে মাঝে মাঝেই সাইক্লোন তৈরি হচ্ছে। সাইক্লোন না হলেও নিম্নচাপ দেখা যাচ্ছে।’
ঘূর্ণিঝড়ের সময় জলোচ্ছ্বাস নিয়ে বিশ্বজিৎ নাথ বলেন, ‘বুদ্ধপূর্ণিমার সময় এই সাইক্লোনের গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়। ২২ তারিখের দিকে লঘুচাপ তৈরি হয়। তাই জলোচ্ছ্বাস থাকবে ৮ থেকে ১০ ফুটের মধ্যে। এটি এবার ওই অঞ্চলের জোয়ার-ভাটার ওপর নির্ভর করবে। জোয়ার থাকলে জলোচ্ছ্বাস বেশি থাকতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় রিমাল নিয়ে যা বলছে আবহাওয়া অধিদপ্তর
নিম্নচাপের গতিপথ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এটি এখন গভীর নিম্নচাপ পর্যায়ে আছে। আজ সন্ধ্যার পর এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। ২৬ তারিখ সকালে এটি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে। আর এই অবস্থাতেই এটি উপকূল অতিক্রম করবে। স্থলে এটি সাধারণ ঘূর্ণিঝড় হিসেবে প্রভাব বিস্তার করবে। পরে এটি গভীর নিম্নচাপ রূপে মিশে যাবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ দুপুরের পর এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। সন্ধ্যার পর থেকেই উপকূলে বৃষ্টি শুরু হবে। আগামীকাল দুপুরের পর রিমাল উপকূল অতিক্রম করবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আজ শনিবার সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৪০ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে
গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হলো।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি এখন গভীর নিম্নচাপ পর্যায়ে আছে। শিগগির এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে। এরপর দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল হয়ে ওপরের দিকে উঠে যাবে। আঘাত হানার পর অন্তত দুই দিন এর প্রভাব বজায় থাকবে বলে আবহাওয়া বিশেষজ্ঞের অভিমত। সমুদ্রপৃষ্ঠের চেয়ে স্থলভাগে তাপমাত্রা বেশি থাকায় ঘূর্ণিঝড় উপকূল অতিক্রম করে আরও শক্তি সঞ্চয় করতে পারে বলে মনে করছেন তাঁরা।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ শনিবার দুপুরের পর গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় রিমালে পরিণত হবে। আর তা বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম করবে আগামীকাল রোববার দুপরের পর। এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আজ রাত থেকেই উপকূলে বৃষ্টি শুরু হবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
জাপানের আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ স্যাটেলাইট হিমাওয়ারি থেকে পাওয়া তথ্যচিত্রের ভিত্তিতে সম্ভাব্য এই ঘূর্ণিঝড় পর্যবেক্ষণ করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ নাথ। আরও কিছু মডেল ব্যবহার করে আকাশে মেঘের পরিমাণ, তাপমাত্রা, সাগরের তাপমাত্রা, বাতাসের গতিবেগ পর্যবেক্ষণ করছেন এই গবেষক।
ড. বিশ্বজিৎ নাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের একটা অংশ এখন স্থলভাগের কাছাকাছি আছে। তবে এটির কেন্দ্রভাগ (চোখ) একটু ঘুরে পশ্চিমবঙ্গ, সুন্দরবন (ভারতীয় অংশ) স্পর্শ করে সাগরের দিকে সরে গিয়ে বাংলাদেশের উপকূলে আসবে। এটি পটুয়াখালীর খেপুপাড়া হয়ে সামনে এগোতে থাকবে। এরপর গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে যশোর, রাজশাহীর ওপর দিয়ে যাবে। ঘূর্ণিঝড় রিমাল স্থলভাগে উঠে নিষ্ক্রিয় হতে দুই দিন সময় নিতে পারে। সে ক্ষেত্রে আগামী ২৮ মে রাতের মাঝামাঝি এটি মিশে যেতে পারে।’
তিনি জানান, স্থলভাগের তাপমাত্রা সমুদ্রপৃষ্ঠের চেয়ে বেশি থাকায় ঘূর্ণিঝড় রিমাল দুর্বল হতে বেশি সময় লাগবে। সমুদ্রপৃষ্ঠে এই ঝড়ের গতি কিছুটা কমলেও স্থলভাগে এসে আবারও শক্তি সঞ্চয় করবে। ফলে স্থলভাগে আঘাত হানার পর গড়ে ৭০–৮০ কিলোমিটার গতি নিয়েই এটি এগিয়ে যেতে থাকবে।
তিনি বলেন, ‘এই সময়টাতে পশ্চিমাঞ্চল ও ঢাকা পর্যন্ত মধ্যাঞ্চলজুড়ে ভারী বৃষ্টিপাত, বজ্রপাত, বজ্রবৃষ্টি থাকবে। সুন্দরবনে ৩০০ মিলিমিটার, যশোরে ১৮৫ মিলিমিটার ও ময়মনসিংহে ৩৮৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হতে পারে।’
ঘূর্ণিঝড় রিমাল যে কারণে ‘অতি প্রবল’ হচ্ছে না
রিমাল কেন সুপার সাইক্লোন বা অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে না তা ব্যাখ্যা করে ড. বিশ্বনাথ বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রের (চোখ বা আই) সঙ্গে যে মেঘ থাকে, তা তিন ভাগে বিভক্ত হয়ে এর বড় অংশ পূর্ব দিকে অর্থাৎ মিয়ানমারের দিকে যাচ্ছে। দক্ষিণ-পশ্চিম অংশটি ভারতীয় উপকূলের দিকে আছে। মূলত কেন্দ্র ও মধ্যভাগ নিয়ে বাংলাদেশের দিকে আগাচ্ছে এটি। এটা অনেক বড়। বঙ্গোপসাগরের পরোটা জুড়েই এর অবস্থান করছে। কোথাও ফাঁকা নেই।’
মেঘমালার যে অংশটি দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে ছিল, তা গতকাল শুক্রবারই শ্রীলঙ্কা ও ভারতের পূর্ব উপকূলে প্রভাব ফেলেছে বলে জানিয়ে তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়টির প্রধান যে অংশ, সেটা যেহেতু ভাগ হয়েছে, তাই এটি আর সুপার সাইক্লোন বা অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হচ্ছে না। এটি প্রবল ঘূর্ণিঝড় হিসেবেই স্থলে ঢুকবে। এ সময় এর গতি থাকতে পারে ১২০ থেকে ১২২ কিলোমিটারের মধ্যে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এই গবেষক বলেন, ‘সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা এখন কোথাও ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আবার কোথাও ৩২। তবে বাংলাদেশের পূর্বাংশে অর্থাৎ চট্টগ্রাম অংশে তাপমাত্রা আছে গড়ে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সুন্দরবন থেকে কুয়াকাটা পর্যন্ত তাপমাত্রা আছে ৩০ থেকে ৩১ ডিগ্রি পর্যন্ত আছে। কুয়াকাটার ডান দিক থেকে মধ্য বঙ্গোপসাগর, অর্থাৎ ভোলা-নোয়াখালী পর্যন্ত আছে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঘূর্ণিঝড় যেদিকে দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে, সেখানে আছে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।’
বিশ্বজিৎ নাথ আরও বলেন, ‘সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রার পার্থক্য গত কয়েক বছরেই বাড়ছে। এখন গড় তাপমাত্রা থাকছে ৩১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা অনেক বেশি। এতে করে এই অংশে মাঝে মাঝেই সাইক্লোন তৈরি হচ্ছে। সাইক্লোন না হলেও নিম্নচাপ দেখা যাচ্ছে।’
ঘূর্ণিঝড়ের সময় জলোচ্ছ্বাস নিয়ে বিশ্বজিৎ নাথ বলেন, ‘বুদ্ধপূর্ণিমার সময় এই সাইক্লোনের গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়। ২২ তারিখের দিকে লঘুচাপ তৈরি হয়। তাই জলোচ্ছ্বাস থাকবে ৮ থেকে ১০ ফুটের মধ্যে। এটি এবার ওই অঞ্চলের জোয়ার-ভাটার ওপর নির্ভর করবে। জোয়ার থাকলে জলোচ্ছ্বাস বেশি থাকতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় রিমাল নিয়ে যা বলছে আবহাওয়া অধিদপ্তর
নিম্নচাপের গতিপথ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এটি এখন গভীর নিম্নচাপ পর্যায়ে আছে। আজ সন্ধ্যার পর এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। ২৬ তারিখ সকালে এটি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে। আর এই অবস্থাতেই এটি উপকূল অতিক্রম করবে। স্থলে এটি সাধারণ ঘূর্ণিঝড় হিসেবে প্রভাব বিস্তার করবে। পরে এটি গভীর নিম্নচাপ রূপে মিশে যাবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ দুপুরের পর এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। সন্ধ্যার পর থেকেই উপকূলে বৃষ্টি শুরু হবে। আগামীকাল দুপুরের পর রিমাল উপকূল অতিক্রম করবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আজ শনিবার সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৪০ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে
গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হলো।

ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
২ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

বঙ্গোপসাগরের গভীর নিম্নচাপ প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমালে রূপ নিয়ে আগামীকাল দুপুরের পর বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে। আঘাত হানার পর স্থলভাগে অন্তত দুই দিন এর প্রভাব বজায় থাকবে বলে আবহাওয়া বিশেষজ্ঞের অভিমত। সমুদ্রপৃষ্ঠের চেয়ে স্থলভাগে তাপমাত্রা বেশি থাকায় ঘূর্ণিঝড় উপকূলে অতিক্রম করে আরও শক্তি সঞ্চয় করতে প
২৫ মে ২০২৪
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
২ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

বঙ্গোপসাগরের গভীর নিম্নচাপ প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমালে রূপ নিয়ে আগামীকাল দুপুরের পর বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে। আঘাত হানার পর স্থলভাগে অন্তত দুই দিন এর প্রভাব বজায় থাকবে বলে আবহাওয়া বিশেষজ্ঞের অভিমত। সমুদ্রপৃষ্ঠের চেয়ে স্থলভাগে তাপমাত্রা বেশি থাকায় ঘূর্ণিঝড় উপকূলে অতিক্রম করে আরও শক্তি সঞ্চয় করতে প
২৫ মে ২০২৪
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

বঙ্গোপসাগরের গভীর নিম্নচাপ প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমালে রূপ নিয়ে আগামীকাল দুপুরের পর বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে। আঘাত হানার পর স্থলভাগে অন্তত দুই দিন এর প্রভাব বজায় থাকবে বলে আবহাওয়া বিশেষজ্ঞের অভিমত। সমুদ্রপৃষ্ঠের চেয়ে স্থলভাগে তাপমাত্রা বেশি থাকায় ঘূর্ণিঝড় উপকূলে অতিক্রম করে আরও শক্তি সঞ্চয় করতে প
২৫ মে ২০২৪
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
২ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

বঙ্গোপসাগরের গভীর নিম্নচাপ প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমালে রূপ নিয়ে আগামীকাল দুপুরের পর বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে। আঘাত হানার পর স্থলভাগে অন্তত দুই দিন এর প্রভাব বজায় থাকবে বলে আবহাওয়া বিশেষজ্ঞের অভিমত। সমুদ্রপৃষ্ঠের চেয়ে স্থলভাগে তাপমাত্রা বেশি থাকায় ঘূর্ণিঝড় উপকূলে অতিক্রম করে আরও শক্তি সঞ্চয় করতে প
২৫ মে ২০২৪
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
২ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে