নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দ্রব্যমূল্য শুধু বাংলাদেশে নয় বরং বিশ্বের সবখানেই বাড়ছে। ক্ষেত্রবিশেষে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি বাড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, ভাষাসৈনিক ও প্রয়াত মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমানের ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জিল্লুর রহমান মৃত্যুবার্ষিকী পালন কমিটি আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
ফারুক খান বলেন, দ্রব্যমূল্য শুধু বাংলাদেশে বাড়ছে না, অন্যান্য দেশে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি বাড়ছে। সারা বিশ্বের সব অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান স্বীকার করে নিয়েছে, বিশ্ব অর্থনীতির এই অবস্থার মধ্যেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
১/১১-এর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করা হলে দল যাতে না ভাঙে, সেই নির্দেশনা দিয়েছিলেন জিল্লুর রহমান উল্লেখ করে ফারুক খান বলেন, ‘জিল্লুর রহমান সাহেবের দল ও দেশের প্রতি আনুগত্য অপরিসীম। ১/১১-এর সময় যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করা হয়েছিল, তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে জেলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তাঁকে যখন কোর্টে নেওয়া হয়, তখন সেখানে আমিও ছিলাম। তখন তিনি আমাকে ডেকে দুটি কথা বললেন, জিল্লুর রহমান সাহেবকে সভাপতি বানিয়েছি, তাঁকে অনেকে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে, আপনি তাঁর সঙ্গে থাকবেন। আর দল যাতে কোনোভাবে না ভাঙে।’
তিনি আরও বলেন, ‘২০০৭ সালে আমরা বিপদের সময় একত্রিত ছিলাম। জাতির ক্রান্তিলগ্ন আসে। সেই সময়গুলোতে ঐক্যবদ্ধ থাকলেই এগিয়ে যাওয়া যায়। কিন্তু মনে রাখতে হবে, ষড়যন্ত্র শেষ হয়ে যায়নি। বিএনপি-জামায়াত আমাদের পিছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে।’
সভায় ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান জিল্লুর রহমানের বর্ণাঢ্য জীবনের সারসংক্ষেপ তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জিল্লুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধিকার আন্দোলনের প্রতিটি স্তরেই গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে গেছেন। তাঁর মতো নেতার আদর্শ যুগ যুগ উদাহরণ হয়ে থাকবে।
কৃষিমন্ত্রী মো. আবদুস শহীদ বলেন, ‘জিল্লুর রহমান খুবই ধীরস্থির প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। এমন লোকেরা ক্ষণজন্মা। বঙ্গবন্ধুকন্যা তাঁকে বিশ্বাস করে যখন দলের দায়িত্ব তাঁর হাতে দিয়ে গেলেন, তখন তিনি দলের ক্ষতি হবে এমন কিছুতে একটুও প্রশ্রয় দেননি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের ত্যাগের পুরস্কার হিসেবে আমাদের কেবিনেটে নিয়ে এসেছেন। আমি কৃষকদের কীভাবে উন্নতি করা যায়, কীভাবে ফসলের উৎপাদন আরও বাড়ানো যায়, তার চেষ্টা করব।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘জিল্লুর রহমান সাহেব ছিলেন মাটি ও মানুষের নেতা। তাঁর নম্রতা ছিল উল্লেখযোগ্য। তিনি কোনো কিছুই জাহির করতেন না। যা করতেন, কর্তব্যের তাগিদে করতেন। যখন নেত্রীকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেল, তখন জিল্লুর ভাইয়ের সঙ্গে আমরা কাজ করতাম। তখনই তিনি বলেছিলেন, আন্দোলনটা করতে হবে।’
জিল্লুর রহমানের মতো মানুষ বারবার আসে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তিনি বিরল গুণসম্পন্ন মানুষ ছিলেন। সবাইেক একসঙ্গে নিয়ে কাজ করার মানসিকতা ছিল তাঁর মধ্যে। তিনি উচ্চকণ্ঠে কথা না বললেও একটা সভায় সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারতেন। তাঁর এই জিনিসগুলো আমাদের শেখা উচিত। মৃদুভাষী এবং নম্রতাকে আমরা রাজনীতিতে নেতিবাচক হিসেবে দেখি।’
জিল্লুর রহমান মৃত্যুবার্ষিকী পালন কমিটির সভাপতি এম এ করিমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মশিউর আহমেদের সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ডা. দিলীপ কুমার রায়, সাংবাদিক নেতা মানিক লাল ঘোষ, হুমায়ুন কবির মিজি প্রমুখ।

দ্রব্যমূল্য শুধু বাংলাদেশে নয় বরং বিশ্বের সবখানেই বাড়ছে। ক্ষেত্রবিশেষে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি বাড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, ভাষাসৈনিক ও প্রয়াত মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমানের ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জিল্লুর রহমান মৃত্যুবার্ষিকী পালন কমিটি আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
ফারুক খান বলেন, দ্রব্যমূল্য শুধু বাংলাদেশে বাড়ছে না, অন্যান্য দেশে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি বাড়ছে। সারা বিশ্বের সব অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান স্বীকার করে নিয়েছে, বিশ্ব অর্থনীতির এই অবস্থার মধ্যেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
১/১১-এর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করা হলে দল যাতে না ভাঙে, সেই নির্দেশনা দিয়েছিলেন জিল্লুর রহমান উল্লেখ করে ফারুক খান বলেন, ‘জিল্লুর রহমান সাহেবের দল ও দেশের প্রতি আনুগত্য অপরিসীম। ১/১১-এর সময় যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করা হয়েছিল, তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে জেলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তাঁকে যখন কোর্টে নেওয়া হয়, তখন সেখানে আমিও ছিলাম। তখন তিনি আমাকে ডেকে দুটি কথা বললেন, জিল্লুর রহমান সাহেবকে সভাপতি বানিয়েছি, তাঁকে অনেকে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে, আপনি তাঁর সঙ্গে থাকবেন। আর দল যাতে কোনোভাবে না ভাঙে।’
তিনি আরও বলেন, ‘২০০৭ সালে আমরা বিপদের সময় একত্রিত ছিলাম। জাতির ক্রান্তিলগ্ন আসে। সেই সময়গুলোতে ঐক্যবদ্ধ থাকলেই এগিয়ে যাওয়া যায়। কিন্তু মনে রাখতে হবে, ষড়যন্ত্র শেষ হয়ে যায়নি। বিএনপি-জামায়াত আমাদের পিছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে।’
সভায় ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান জিল্লুর রহমানের বর্ণাঢ্য জীবনের সারসংক্ষেপ তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জিল্লুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধিকার আন্দোলনের প্রতিটি স্তরেই গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে গেছেন। তাঁর মতো নেতার আদর্শ যুগ যুগ উদাহরণ হয়ে থাকবে।
কৃষিমন্ত্রী মো. আবদুস শহীদ বলেন, ‘জিল্লুর রহমান খুবই ধীরস্থির প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। এমন লোকেরা ক্ষণজন্মা। বঙ্গবন্ধুকন্যা তাঁকে বিশ্বাস করে যখন দলের দায়িত্ব তাঁর হাতে দিয়ে গেলেন, তখন তিনি দলের ক্ষতি হবে এমন কিছুতে একটুও প্রশ্রয় দেননি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের ত্যাগের পুরস্কার হিসেবে আমাদের কেবিনেটে নিয়ে এসেছেন। আমি কৃষকদের কীভাবে উন্নতি করা যায়, কীভাবে ফসলের উৎপাদন আরও বাড়ানো যায়, তার চেষ্টা করব।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘জিল্লুর রহমান সাহেব ছিলেন মাটি ও মানুষের নেতা। তাঁর নম্রতা ছিল উল্লেখযোগ্য। তিনি কোনো কিছুই জাহির করতেন না। যা করতেন, কর্তব্যের তাগিদে করতেন। যখন নেত্রীকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেল, তখন জিল্লুর ভাইয়ের সঙ্গে আমরা কাজ করতাম। তখনই তিনি বলেছিলেন, আন্দোলনটা করতে হবে।’
জিল্লুর রহমানের মতো মানুষ বারবার আসে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তিনি বিরল গুণসম্পন্ন মানুষ ছিলেন। সবাইেক একসঙ্গে নিয়ে কাজ করার মানসিকতা ছিল তাঁর মধ্যে। তিনি উচ্চকণ্ঠে কথা না বললেও একটা সভায় সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারতেন। তাঁর এই জিনিসগুলো আমাদের শেখা উচিত। মৃদুভাষী এবং নম্রতাকে আমরা রাজনীতিতে নেতিবাচক হিসেবে দেখি।’
জিল্লুর রহমান মৃত্যুবার্ষিকী পালন কমিটির সভাপতি এম এ করিমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মশিউর আহমেদের সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ডা. দিলীপ কুমার রায়, সাংবাদিক নেতা মানিক লাল ঘোষ, হুমায়ুন কবির মিজি প্রমুখ।

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
১ ঘণ্টা আগে
জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার...
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে। জুলাইয়ের রক্তাক্ত অধ্যায়কে ম্লান করে, গণতন্ত্রকামী জনতার কাছ থেকে জুলাইকে ছিনিয়ে নিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের ওপর দক্ষিণপন্থী ভাবাদর্শিক মালিকানা প্রতিষ্ঠা করতে উদ্ধত এসব শক্তি।
আজ শনিবার তোপখানা রোডের উদীচী কার্যালয়ের সামনে সত্যেন সেন চত্বরে প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক সমাবেশে এসব কথা বলেন উদীচীর কেন্দ্রীয় নেতারা। উদীচী কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ছায়ানট, প্রথম আলো, ডেইলি স্টারসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পরিকল্পিত সন্ত্রাসবাদী হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে বিকেল সাড়ে ৪টায় এ প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল করে সংস্কৃতিকর্মীরা।
উদীচীর কেন্দ্রীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাবিবুল আলমের সভাপতিত্বে এবং সহসাধারণ সম্পাদক রহমান মুফিজের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তৃতা দেন উদীচীর সাধারণ সম্পাদক জামসেদ আনোয়ার তপন, সংগঠনবিষয়ক সম্পাদক আরিফ নূর, গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের রঘু অভিজিৎ রায় প্রমুখ।
সমাবেশে প্রতিবাদী সংগীত পরিবেশন করেন উদীচীর কেন্দ্রীয় সংগীত বিভাগের কর্মীরা।
জুলাইয়ের বীরযোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচার দাবি করে উদীচী নেতারা বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার হাদির খুনিদের ধরতে ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি সরকার প্রথম থেকে এ দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিধান করতে পারেনি। হাদির মৃত্যুর পর ঘটনা ভিন্ন খাতে নিতে এবং নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সারা দেশে নাশকতা শুরু করেছে গণতন্ত্রবিরোধী নব্য ফ্যাসিবাদী শক্তি। দেশে-বিদেশে বিভিন্ন ব্যক্তি ও গোষ্ঠী প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে দেশের গণতান্ত্রিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু হিসেবে ঠিক করে দিচ্ছে। আর সরকারকে দেখা যাচ্ছে নির্বিকার। জুলাই অভ্যুত্থানের পর দেশের এমন বাস্তবতা কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
উদীচী নেতারা বলেন, অবিলম্বে ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে। পাশাপাশি ব্যর্থ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ করতে হবে।
এদিকে উদীচীর কেন্দ্রীয় কর্মসূচির পর সন্ধ্যা ৬টায় একই স্থান থেকে, একই ইস্যুতে একটি মশাল মিছিল হয়। এর আয়োজক ছিল সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহের মোর্চা গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য। মশাল মিছিলটি সত্যেন সেন চত্বর থেকে শুরু হয়ে পুরানা পল্টন মোড়, জিরো পয়েন্ট ঘুরে প্রেসক্লাবের সামনে এসে সমাপ্ত হয়।

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে। জুলাইয়ের রক্তাক্ত অধ্যায়কে ম্লান করে, গণতন্ত্রকামী জনতার কাছ থেকে জুলাইকে ছিনিয়ে নিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের ওপর দক্ষিণপন্থী ভাবাদর্শিক মালিকানা প্রতিষ্ঠা করতে উদ্ধত এসব শক্তি।
আজ শনিবার তোপখানা রোডের উদীচী কার্যালয়ের সামনে সত্যেন সেন চত্বরে প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক সমাবেশে এসব কথা বলেন উদীচীর কেন্দ্রীয় নেতারা। উদীচী কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ছায়ানট, প্রথম আলো, ডেইলি স্টারসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পরিকল্পিত সন্ত্রাসবাদী হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে বিকেল সাড়ে ৪টায় এ প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল করে সংস্কৃতিকর্মীরা।
উদীচীর কেন্দ্রীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাবিবুল আলমের সভাপতিত্বে এবং সহসাধারণ সম্পাদক রহমান মুফিজের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তৃতা দেন উদীচীর সাধারণ সম্পাদক জামসেদ আনোয়ার তপন, সংগঠনবিষয়ক সম্পাদক আরিফ নূর, গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের রঘু অভিজিৎ রায় প্রমুখ।
সমাবেশে প্রতিবাদী সংগীত পরিবেশন করেন উদীচীর কেন্দ্রীয় সংগীত বিভাগের কর্মীরা।
জুলাইয়ের বীরযোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচার দাবি করে উদীচী নেতারা বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার হাদির খুনিদের ধরতে ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি সরকার প্রথম থেকে এ দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিধান করতে পারেনি। হাদির মৃত্যুর পর ঘটনা ভিন্ন খাতে নিতে এবং নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সারা দেশে নাশকতা শুরু করেছে গণতন্ত্রবিরোধী নব্য ফ্যাসিবাদী শক্তি। দেশে-বিদেশে বিভিন্ন ব্যক্তি ও গোষ্ঠী প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে দেশের গণতান্ত্রিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু হিসেবে ঠিক করে দিচ্ছে। আর সরকারকে দেখা যাচ্ছে নির্বিকার। জুলাই অভ্যুত্থানের পর দেশের এমন বাস্তবতা কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
উদীচী নেতারা বলেন, অবিলম্বে ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে। পাশাপাশি ব্যর্থ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ করতে হবে।
এদিকে উদীচীর কেন্দ্রীয় কর্মসূচির পর সন্ধ্যা ৬টায় একই স্থান থেকে, একই ইস্যুতে একটি মশাল মিছিল হয়। এর আয়োজক ছিল সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহের মোর্চা গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য। মশাল মিছিলটি সত্যেন সেন চত্বর থেকে শুরু হয়ে পুরানা পল্টন মোড়, জিরো পয়েন্ট ঘুরে প্রেসক্লাবের সামনে এসে সমাপ্ত হয়।

দ্রব্যমূল্য শুধু বাংলাদেশে নয় বরং বিশ্বের সবখানেই বাড়ছে। ক্ষেত্রবিশেষে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি বাড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান
২১ মার্চ ২০২৪
জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার...
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার চেষ্টা করছে। এদিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর গোপীবাগে এক কর্মিসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘একাত্তরে স্বাধীনতার অর্জন আর চব্বিশে কথা বলার অধিকার এই দেশের জনগণ রক্ত দিয়ে আদায় করেছে। সে অধিকার আজকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
দেশ অস্থিতিশীল করতে সাজানো ছকে হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে আব্বাস বলেন, ‘অস্থিতিশীল করার মতো ঘটনা আমরা ঢাকা শহরে হতে দেব না। যারা করতে আসবে তাদের আমরা প্রতিহত করব।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমান সাহেব যখন বাংলাদেশে আসবেন... ঘোষণার পরে একটা হত্যাকাণ্ড হলো তারপর পরপর কয়েকটা ধারাবাহিক ঘটনা ঘটল। এটার মানে হলো এটা একটা সাজানো একটি ছক।’
একটি মহল দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারকে হরণ করতে চায় অভিযোগ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যেটা আমরা একাত্তর সালে অর্জন করেছি, সেই গণতান্ত্রিক অধিকারকে হরণ করতে দেওয়া যাবে না। আমরা আমাদের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করবই। নির্বাচন বানচালের যেকোনো ষড়যন্ত্র করার চেষ্টা করবে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে জমা দেব। এই দেশে নির্বাচন হবে, নির্বাচন হতে হবে।’
তারেক রহমানের দেশে আসার প্রস্তুতির কথা জানিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমাদের নেতা দেশে আসছেন। মানে হলো গণতন্ত্র দেশে ফেরত আসছে। এই কথাটা মাথায় রাখতে হবে। উনি গণতন্ত্র নিয়ে আসছেন, উনি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবেন। বহু লোক বহু কথা বলছেন, কোনো কথায় বিভ্রান্ত হবেন না।’
একটি দলের দিকে ইঙ্গিত করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘দেশের যারা ভালো চায় না, দেশকে ভালোবাসে না—তারা দেখতে মানুষের মতো কিন্তু মানুষরূপী শয়তান। এরা ’৪৭ সালে পাকিস্তানের বিরোধিতা করেছে, ’৭১ সালে বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছিল। তারা দেশের শান্তি চায় না। তারা কিছুদিন চুপ থাকলেও আবার তাদের নখ ও বিষদাঁত বিকশিত হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম খুবই ধারাবাহিক।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘গণতন্ত্রের সামনে অগণতান্ত্রিক শক্তি টিকে থাকতে পারবে না। যাঁরা ষড়যন্ত্র করছেন, সাবধান হয়ে যান। এ দেশের মানুষ আপনাদের সম্পর্কে জানে। আজকে কতগুলো পত্রিকা অফিস জ্বালিয়ে দিলেন, কতগুলো প্রতিষ্ঠান পুড়িয়ে দিলেন—এরা কারা? ওরা কি দেশকে ভালোবাসে। এরা জাতির শত্রু, এরা দেশের শত্রু। এদের থামাতে হবে।’
সরকারের ভূমিকার সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আমি সরকারকে বলতে চাই আপনাদের দুর্বলতাটা কোথায়? আমরা যখন এই সরকারপ্রধানের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছি...বারবার বলেছি আপনাদের জন্য আমরা সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেছি। কিন্তু আপনারা সেই সহযোগিতার হাত গ্রহণ করেন নাই। আপনারা দেশবিরোধী চক্রের সঙ্গে তাদের সঙ্গে থেকে দেশকে ধ্বংস করার জন্য আছেন বলে আমি মনে করছি। এত ঘটনা ঘটছে কোথায়? কোথায় গ্রেপ্তার? কোথায় এই আইন প্রয়োগকারী সংস্থা? কাউকে মাঠে দেখা যাচ্ছে না।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সভাপতিত্বে সভায় ঢাকা-৫ আসনের প্রার্থী নবী উল্লাহ নবী, ৬ আসনের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, ৭ আসনের প্রার্থী হামিদুর রহমান হামিদ, ৯ আসনের প্রার্থী হাবিবুর রশিদ হাবিব, ঢাকা-১০ আসনের প্রার্থী শেখ রবিউল আলমসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।

জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার চেষ্টা করছে। এদিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর গোপীবাগে এক কর্মিসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘একাত্তরে স্বাধীনতার অর্জন আর চব্বিশে কথা বলার অধিকার এই দেশের জনগণ রক্ত দিয়ে আদায় করেছে। সে অধিকার আজকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
দেশ অস্থিতিশীল করতে সাজানো ছকে হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে আব্বাস বলেন, ‘অস্থিতিশীল করার মতো ঘটনা আমরা ঢাকা শহরে হতে দেব না। যারা করতে আসবে তাদের আমরা প্রতিহত করব।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমান সাহেব যখন বাংলাদেশে আসবেন... ঘোষণার পরে একটা হত্যাকাণ্ড হলো তারপর পরপর কয়েকটা ধারাবাহিক ঘটনা ঘটল। এটার মানে হলো এটা একটা সাজানো একটি ছক।’
একটি মহল দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারকে হরণ করতে চায় অভিযোগ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যেটা আমরা একাত্তর সালে অর্জন করেছি, সেই গণতান্ত্রিক অধিকারকে হরণ করতে দেওয়া যাবে না। আমরা আমাদের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করবই। নির্বাচন বানচালের যেকোনো ষড়যন্ত্র করার চেষ্টা করবে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে জমা দেব। এই দেশে নির্বাচন হবে, নির্বাচন হতে হবে।’
তারেক রহমানের দেশে আসার প্রস্তুতির কথা জানিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমাদের নেতা দেশে আসছেন। মানে হলো গণতন্ত্র দেশে ফেরত আসছে। এই কথাটা মাথায় রাখতে হবে। উনি গণতন্ত্র নিয়ে আসছেন, উনি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবেন। বহু লোক বহু কথা বলছেন, কোনো কথায় বিভ্রান্ত হবেন না।’
একটি দলের দিকে ইঙ্গিত করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘দেশের যারা ভালো চায় না, দেশকে ভালোবাসে না—তারা দেখতে মানুষের মতো কিন্তু মানুষরূপী শয়তান। এরা ’৪৭ সালে পাকিস্তানের বিরোধিতা করেছে, ’৭১ সালে বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছিল। তারা দেশের শান্তি চায় না। তারা কিছুদিন চুপ থাকলেও আবার তাদের নখ ও বিষদাঁত বিকশিত হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম খুবই ধারাবাহিক।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘গণতন্ত্রের সামনে অগণতান্ত্রিক শক্তি টিকে থাকতে পারবে না। যাঁরা ষড়যন্ত্র করছেন, সাবধান হয়ে যান। এ দেশের মানুষ আপনাদের সম্পর্কে জানে। আজকে কতগুলো পত্রিকা অফিস জ্বালিয়ে দিলেন, কতগুলো প্রতিষ্ঠান পুড়িয়ে দিলেন—এরা কারা? ওরা কি দেশকে ভালোবাসে। এরা জাতির শত্রু, এরা দেশের শত্রু। এদের থামাতে হবে।’
সরকারের ভূমিকার সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আমি সরকারকে বলতে চাই আপনাদের দুর্বলতাটা কোথায়? আমরা যখন এই সরকারপ্রধানের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছি...বারবার বলেছি আপনাদের জন্য আমরা সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেছি। কিন্তু আপনারা সেই সহযোগিতার হাত গ্রহণ করেন নাই। আপনারা দেশবিরোধী চক্রের সঙ্গে তাদের সঙ্গে থেকে দেশকে ধ্বংস করার জন্য আছেন বলে আমি মনে করছি। এত ঘটনা ঘটছে কোথায়? কোথায় গ্রেপ্তার? কোথায় এই আইন প্রয়োগকারী সংস্থা? কাউকে মাঠে দেখা যাচ্ছে না।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সভাপতিত্বে সভায় ঢাকা-৫ আসনের প্রার্থী নবী উল্লাহ নবী, ৬ আসনের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, ৭ আসনের প্রার্থী হামিদুর রহমান হামিদ, ৯ আসনের প্রার্থী হাবিবুর রশিদ হাবিব, ঢাকা-১০ আসনের প্রার্থী শেখ রবিউল আলমসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।

দ্রব্যমূল্য শুধু বাংলাদেশে নয় বরং বিশ্বের সবখানেই বাড়ছে। ক্ষেত্রবিশেষে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি বাড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান
২১ মার্চ ২০২৪
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা হাদির এই বর্বর হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। তবে, যারা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তারা যেন এই ঘটনাকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে না পারে। এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। নির্বাচন পেছানো বা বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র যাতে সফল না হয়, এজন্য দেশের জনগণকে সজাগ থাকতে হবে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে। একটি মহল দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে গণতন্ত্র এবং নির্বাচনের পথকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে। নির্বাচন প্রক্রিয়া বিলম্বিত করার হীন উদ্দেশ্যে পতিত স্বৈরাচারী শক্তির সঙ্গে দেশি-বিদেশি দোসররা এর সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে।’ তবে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে গণতন্ত্র ও নির্বাচনের পথকে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না বলে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।
আগামী দিনের বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচির বিষয়ে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আগামী ২৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সমাবেশের মাধ্যমে দেশ ও জাতিকে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হবে। সেই সমাবেশের মধ্য দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে যে, দেশে আর কোনো ষড়যন্ত্র দানা বাঁধতে পারবে না।’
এ সময় আসন্ন নির্বাচনে দলের বাকি প্রার্থীদের মনোনয়নের বিষয়ে খুব দ্রুতই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হবে বলেও জানান সালাহউদ্দিন আহমদ।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা হাদির এই বর্বর হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। তবে, যারা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তারা যেন এই ঘটনাকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে না পারে। এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। নির্বাচন পেছানো বা বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র যাতে সফল না হয়, এজন্য দেশের জনগণকে সজাগ থাকতে হবে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে। একটি মহল দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে গণতন্ত্র এবং নির্বাচনের পথকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে। নির্বাচন প্রক্রিয়া বিলম্বিত করার হীন উদ্দেশ্যে পতিত স্বৈরাচারী শক্তির সঙ্গে দেশি-বিদেশি দোসররা এর সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে।’ তবে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে গণতন্ত্র ও নির্বাচনের পথকে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না বলে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।
আগামী দিনের বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচির বিষয়ে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আগামী ২৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সমাবেশের মাধ্যমে দেশ ও জাতিকে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হবে। সেই সমাবেশের মধ্য দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে যে, দেশে আর কোনো ষড়যন্ত্র দানা বাঁধতে পারবে না।’
এ সময় আসন্ন নির্বাচনে দলের বাকি প্রার্থীদের মনোনয়নের বিষয়ে খুব দ্রুতই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হবে বলেও জানান সালাহউদ্দিন আহমদ।

দ্রব্যমূল্য শুধু বাংলাদেশে নয় বরং বিশ্বের সবখানেই বাড়ছে। ক্ষেত্রবিশেষে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি বাড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান
২১ মার্চ ২০২৪
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
১ ঘণ্টা আগে
জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার...
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
আজ শনিবার বিকেলে সরাইল উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নের বিটঘর বাজারে এক মতবিনিময় সভায় রুমিন ফারহানা এই ঘোষণা দেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘আমি যা বলি, তা-ই করি। আমার এলাকার মানুষের সিদ্ধান্তই আমার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। আপনারা যদি আমার পাশে থাকেন, মার্কা যা-ই হোক, আমি সরাইল-আশুগঞ্জ থেকেই নির্বাচন করব।’ তিনি আরও যোগ করেন, অধিকাংশ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা হলেও সরাইল-আশুগঞ্জের মানুষ এখনো জানেন না তাঁদের প্রার্থী কে, যা এই এলাকার মানুষের জন্য দুঃখজনক।
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর দেশের মানুষ প্রকৃত ভোট দিতে পারেনি। সরকার বলছে এবার সবচেয়ে ভালো নির্বাচন হবে, আমরা সেই কথায় বিশ্বাস রাখতে চাই।’
তবে সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে ৫ আগস্টের পর থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার এবং প্রার্থী ও ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য তিনি সরকারের প্রতি জোর আহ্বান জানান।
রুমিন ফারহানা তাঁর বক্তব্যে বাবার উত্তরাধিকারের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘আমার বাবার (অলি আহাদ) অপূর্ণ স্বপ্ন পূরণ করতেই আমি রাজনীতিতে এসেছি। আপনাদের ভোটে সংসদে গেলে সরাইল ও আশুগঞ্জকে আমি একটি মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলব।’ তিনি গত ১৭ বছর দলীয় ও রাজপথে তাঁর ভূমিকার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে এলাকাবাসীর দোয়া ও সমর্থন কামনা করেন।
উল্লেখ্য, বিএনপি ইতিমধ্যে দুই দফায় ২৭২টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে এখনো কোনো নাম চূড়ান্ত করেনি। গত কয়েক মাস ধরে এই আসনে রুমিন ফারহানা নিয়মিত গণসংযোগ ও সামাজিক কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা।
আজ শনিবার বিকেলে সরাইল উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নের বিটঘর বাজারে এক মতবিনিময় সভায় রুমিন ফারহানা এই ঘোষণা দেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘আমি যা বলি, তা-ই করি। আমার এলাকার মানুষের সিদ্ধান্তই আমার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। আপনারা যদি আমার পাশে থাকেন, মার্কা যা-ই হোক, আমি সরাইল-আশুগঞ্জ থেকেই নির্বাচন করব।’ তিনি আরও যোগ করেন, অধিকাংশ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা হলেও সরাইল-আশুগঞ্জের মানুষ এখনো জানেন না তাঁদের প্রার্থী কে, যা এই এলাকার মানুষের জন্য দুঃখজনক।
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর দেশের মানুষ প্রকৃত ভোট দিতে পারেনি। সরকার বলছে এবার সবচেয়ে ভালো নির্বাচন হবে, আমরা সেই কথায় বিশ্বাস রাখতে চাই।’
তবে সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে ৫ আগস্টের পর থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার এবং প্রার্থী ও ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য তিনি সরকারের প্রতি জোর আহ্বান জানান।
রুমিন ফারহানা তাঁর বক্তব্যে বাবার উত্তরাধিকারের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘আমার বাবার (অলি আহাদ) অপূর্ণ স্বপ্ন পূরণ করতেই আমি রাজনীতিতে এসেছি। আপনাদের ভোটে সংসদে গেলে সরাইল ও আশুগঞ্জকে আমি একটি মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলব।’ তিনি গত ১৭ বছর দলীয় ও রাজপথে তাঁর ভূমিকার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে এলাকাবাসীর দোয়া ও সমর্থন কামনা করেন।
উল্লেখ্য, বিএনপি ইতিমধ্যে দুই দফায় ২৭২টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে এখনো কোনো নাম চূড়ান্ত করেনি। গত কয়েক মাস ধরে এই আসনে রুমিন ফারহানা নিয়মিত গণসংযোগ ও সামাজিক কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন।

দ্রব্যমূল্য শুধু বাংলাদেশে নয় বরং বিশ্বের সবখানেই বাড়ছে। ক্ষেত্রবিশেষে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি বাড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান
২১ মার্চ ২০২৪
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে সারা দেশে পরিকল্পিত তাণ্ডব চালাচ্ছে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী শক্তি। সমাজ ও রাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী, গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি তাদের আধিপত্য নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে দেশের শান্তি ও ঐক্য নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে।
১ ঘণ্টা আগে
জনগণকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল পানি ঘোলা করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে কতিপয় রাজনৈতিক দল তারা আজকে ফয়দা লোটার চেষ্টা করছে, পানি ঘোলা করে তারপরে মাছ শিকার করার...
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগে