আরিফুল ইসলাম রিগান, কুড়িগ্রাম

কুড়িগ্রামে ছাত্রলীগ কর্মী বাবলু হত্যা মামলায় জেলা সদরের বেলগাছা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান লিটন মিয়াসহ ছয় আসামির বিরুদ্ধে আদালতের পরোয়ানা সাত মাস ধরে থানায় পড়ে আছে। গত বছরের ১০ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হলেও কেউ গ্রেপ্তার হননি। প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তাঁরা।
পুলিশ বলছে, উচ্চ আদালত থেকে দফায় দফায় জামিনে থাকায় আসামিদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে তাঁদের জামিনের মেয়াদ শেষ হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে পুলিশ।
গত বছর ২৮ জুন কুড়িগ্রাম সদরের বেলগাছা ইউনিয়নের নীলকন্ঠ গ্রামে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান লিটন মিয়ার নেতৃত্বে ছাত্রলীগ কর্মী শামীম আশরাফ বাবলুর (২৩) বাড়িতে হামলা চালান দুর্বৃত্তরা। হামলায় গুরুতর আহত বাবলু চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই বাদী হয়ে লিটনসহ ১৭ জনের নামে সদর থানায় মামলা করেন।
আদালত থেকে জানা গেছে, ছাত্রলীগ কর্মী বাবলু হত্যার পর বেলগাছা ইউপির চেয়ারম্যান লিটনসহ ছয় আসামি হাইকোর্ট থেকে চার সপ্তাহের জামিন নেন। মেয়াদ শেষে তাঁদের আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেওয়া থাকলেও তাঁরা তা করেননি। ফলে গত বছরের আগস্ট মাসে তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। ১১ আগস্ট পরোয়ানা সদর থানায় পৌঁছালেও আসামিদের গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ। পরোয়ানা থাকাকালীন একই বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর আগের জামিনের তথ্য গোপন করে আবারও হাইকোর্ট থেকে ছয় সপ্তাহের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন নেন আসামি লিটন। সেই জামিনেরও মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছরের অক্টোবরে। এসব তথ্য নথিভুক্ত করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বহাল রাখেন নিম্ন আদালত। কিন্তু পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও পরোয়ানা তামিল করেনি থানা-পুলিশ। অথচ পুলিশের চোখে ‘পলাতক’ এসব আসামি প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
সদর থানা-পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, আসামি লিটন উচ্চ আদালত থেকে তিন দফা জামিন নিয়েছেন। সর্বশেষ জামিনের মেয়াদ শেষ হলেও তিনি একবারও নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করেননি। অথচ প্রতিটি আদেশে মেয়াদ শেষে নিম্ন আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া ছিল।
আসামি গ্রেপ্তার না হওয়ায় হতাশা জানিয়েছেন নিহত বাবলুর বাবা শহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘ছেলে হারিয়েছি। বিচার পাওয়া তো দূরের কথা মূল আসামিদের পুলিশ গ্রেপ্তার করে নাই। তাঁরা প্রকাশ্যে আমার সামনে ঘুরে বেড়ায়। মামলা ফয়সালা করতে চাপ দেয়। আমি কার কাছে বিচার দিব?’
ছাত্রলীগ কর্মী হত্যাকাণ্ডের আসামিরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও তাঁদের গ্রেপ্তার না করায় ক্ষোভ জানিয়েছে জেলা ছাত্রলীগ। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে সরকারদলীয় ছাত্র সংগঠনটি।
জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘চেয়ারম্যান লিটনসহ বাবলু হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারে আমি নিজেও পুলিশের সঙ্গে কথা বলেছি। আসামি গ্রেপ্তারে পুলিশের হেঁয়ালি আছে।’
আইনজীবীরা বলছেন, একই মামলায় উচ্চ আদালতের একাধিক বেঞ্চ থেকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন নেওয়ার সুযোগ নেই। আসামিরা তথ্য গোপন করে একাধিকবার জামিন নিয়েছেন, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। উচ্চ আদালতের সঙ্গে এমন প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের জন্য আসামিদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান আইনজীবীরা।
পাবলিক প্রসিকিউটর এস এম আব্রাহাম লিংকন বলেন, ‘উচ্চ আদালত থেকে একাধিকবার জামিন নেওয়ার সুযোগ নেই। তথ্য গোপন রেখে জামিন নেওয়া আরেক ধরনের অপরাধ। আসামিদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট হয়ে থাকলে পুলিশের উচিত দ্রুত গ্রেপ্তার করা।’
কুড়িগ্রাম সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খান মো. শাহরিয়ার বলেন, ‘আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে জামিন নেওয়ায় গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। তাঁরা এখন পলাতক রয়েছেন। তবে তাঁদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’

কুড়িগ্রামে ছাত্রলীগ কর্মী বাবলু হত্যা মামলায় জেলা সদরের বেলগাছা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান লিটন মিয়াসহ ছয় আসামির বিরুদ্ধে আদালতের পরোয়ানা সাত মাস ধরে থানায় পড়ে আছে। গত বছরের ১০ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হলেও কেউ গ্রেপ্তার হননি। প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তাঁরা।
পুলিশ বলছে, উচ্চ আদালত থেকে দফায় দফায় জামিনে থাকায় আসামিদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে তাঁদের জামিনের মেয়াদ শেষ হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে পুলিশ।
গত বছর ২৮ জুন কুড়িগ্রাম সদরের বেলগাছা ইউনিয়নের নীলকন্ঠ গ্রামে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান লিটন মিয়ার নেতৃত্বে ছাত্রলীগ কর্মী শামীম আশরাফ বাবলুর (২৩) বাড়িতে হামলা চালান দুর্বৃত্তরা। হামলায় গুরুতর আহত বাবলু চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই বাদী হয়ে লিটনসহ ১৭ জনের নামে সদর থানায় মামলা করেন।
আদালত থেকে জানা গেছে, ছাত্রলীগ কর্মী বাবলু হত্যার পর বেলগাছা ইউপির চেয়ারম্যান লিটনসহ ছয় আসামি হাইকোর্ট থেকে চার সপ্তাহের জামিন নেন। মেয়াদ শেষে তাঁদের আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেওয়া থাকলেও তাঁরা তা করেননি। ফলে গত বছরের আগস্ট মাসে তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। ১১ আগস্ট পরোয়ানা সদর থানায় পৌঁছালেও আসামিদের গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ। পরোয়ানা থাকাকালীন একই বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর আগের জামিনের তথ্য গোপন করে আবারও হাইকোর্ট থেকে ছয় সপ্তাহের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন নেন আসামি লিটন। সেই জামিনেরও মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছরের অক্টোবরে। এসব তথ্য নথিভুক্ত করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বহাল রাখেন নিম্ন আদালত। কিন্তু পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও পরোয়ানা তামিল করেনি থানা-পুলিশ। অথচ পুলিশের চোখে ‘পলাতক’ এসব আসামি প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
সদর থানা-পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, আসামি লিটন উচ্চ আদালত থেকে তিন দফা জামিন নিয়েছেন। সর্বশেষ জামিনের মেয়াদ শেষ হলেও তিনি একবারও নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করেননি। অথচ প্রতিটি আদেশে মেয়াদ শেষে নিম্ন আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া ছিল।
আসামি গ্রেপ্তার না হওয়ায় হতাশা জানিয়েছেন নিহত বাবলুর বাবা শহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘ছেলে হারিয়েছি। বিচার পাওয়া তো দূরের কথা মূল আসামিদের পুলিশ গ্রেপ্তার করে নাই। তাঁরা প্রকাশ্যে আমার সামনে ঘুরে বেড়ায়। মামলা ফয়সালা করতে চাপ দেয়। আমি কার কাছে বিচার দিব?’
ছাত্রলীগ কর্মী হত্যাকাণ্ডের আসামিরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও তাঁদের গ্রেপ্তার না করায় ক্ষোভ জানিয়েছে জেলা ছাত্রলীগ। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে সরকারদলীয় ছাত্র সংগঠনটি।
জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘চেয়ারম্যান লিটনসহ বাবলু হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারে আমি নিজেও পুলিশের সঙ্গে কথা বলেছি। আসামি গ্রেপ্তারে পুলিশের হেঁয়ালি আছে।’
আইনজীবীরা বলছেন, একই মামলায় উচ্চ আদালতের একাধিক বেঞ্চ থেকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন নেওয়ার সুযোগ নেই। আসামিরা তথ্য গোপন করে একাধিকবার জামিন নিয়েছেন, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। উচ্চ আদালতের সঙ্গে এমন প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের জন্য আসামিদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান আইনজীবীরা।
পাবলিক প্রসিকিউটর এস এম আব্রাহাম লিংকন বলেন, ‘উচ্চ আদালত থেকে একাধিকবার জামিন নেওয়ার সুযোগ নেই। তথ্য গোপন রেখে জামিন নেওয়া আরেক ধরনের অপরাধ। আসামিদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট হয়ে থাকলে পুলিশের উচিত দ্রুত গ্রেপ্তার করা।’
কুড়িগ্রাম সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খান মো. শাহরিয়ার বলেন, ‘আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে জামিন নেওয়ায় গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। তাঁরা এখন পলাতক রয়েছেন। তবে তাঁদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’

ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান কার্যালয়ের ছাদের ওপর আটকে পড়া কয়েকজন সাংবাদিককে বর্তমানে ক্রেনের মাধ্যমে উদ্ধার করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
২ মিনিট আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার ভবনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
৪ মিনিট আগে
প্রথম আলো বা ডেইলি স্টারে হামলার পক্ষে না— এমন মন্তব্য করে পোস্ট করেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাইয়াজ। তিনি ছাত্রলীগ নেতা–কর্মীদের হাতে হত্যাকাণ্ডের শিকার আবরার ফাহাদের ছোট ভাই।
৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির মৃত্যুর খবরে ডেইলি স্টার ভবনে দেওয়া আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১টা ৪০ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে নেয় ফায়ার সার্ভিস।
১১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান কার্যালয়ের ছাদের ওপর আটকে পড়া কয়েকজন সাংবাদিককে বর্তমানে ক্রেনের মাধ্যমে উদ্ধার করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক প্রত্যক্ষদর্শী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে শুক্রবার মধ্যরাতের পর রাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় অবস্থিত ডেইলি স্টার সেন্টারে উত্তেজিত জনতা হামলা চালায়। এ সময় ভবনটি ভাঙচুর করা হয় এবং আগুন দেওয়া হয়।
ডেইলি স্টারে রাতের ডিউটিতে থাকা একাধিক সাংবাদিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিরাপত্তার জন্য আকুতি জানান। তাঁদের অভিযোগ, ঘটনার প্রাথমিক সময়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো উপস্থিতি সেখানে দেখা যায়নি।

ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান কার্যালয়ের ছাদের ওপর আটকে পড়া কয়েকজন সাংবাদিককে বর্তমানে ক্রেনের মাধ্যমে উদ্ধার করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক প্রত্যক্ষদর্শী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে শুক্রবার মধ্যরাতের পর রাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় অবস্থিত ডেইলি স্টার সেন্টারে উত্তেজিত জনতা হামলা চালায়। এ সময় ভবনটি ভাঙচুর করা হয় এবং আগুন দেওয়া হয়।
ডেইলি স্টারে রাতের ডিউটিতে থাকা একাধিক সাংবাদিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিরাপত্তার জন্য আকুতি জানান। তাঁদের অভিযোগ, ঘটনার প্রাথমিক সময়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো উপস্থিতি সেখানে দেখা যায়নি।

কুড়িগ্রামে ছাত্রলীগ কর্মী বাবলু হত্যা মামলায় জেলা সদরের বেলগাছা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান লিটন মিয়াসহ ছয় আসামির বিরুদ্ধে আদালতের পরোয়ানা সাত মাস ধরে থানায় পড়ে আছে। গত বছরের ১০ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হলেও কেউ গ্রেপ্তার হননি। প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তাঁরা।
২৩ মার্চ ২০২৩
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার ভবনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
৪ মিনিট আগে
প্রথম আলো বা ডেইলি স্টারে হামলার পক্ষে না— এমন মন্তব্য করে পোস্ট করেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাইয়াজ। তিনি ছাত্রলীগ নেতা–কর্মীদের হাতে হত্যাকাণ্ডের শিকার আবরার ফাহাদের ছোট ভাই।
৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির মৃত্যুর খবরে ডেইলি স্টার ভবনে দেওয়া আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১টা ৪০ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে নেয় ফায়ার সার্ভিস।
১১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার ভবনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত পৌনে ১২টার দিকে এসব ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, একদল বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে প্রথম আলোর কার্যালয়ে আসেন। তারা প্রথমে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। এরপর কার্যালয়ে ভাঙচুর চালানো হয়। ভবনের সামনে অগ্নিসংযোগও করা হয়। এর পরপরই ডেইলি স্টার ভবনে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অগ্নিসংযোগের পর ভবনের ভেতর ৩০-৩৫ জন সাংবাদিক ও কর্মী আটকা পড়েন। বিক্ষোভের শুরুতেই রাত ১০টার সময় ফার্মগেট থেকে শাহবাগ পর্যন্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এদিকে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের তেজগাঁও স্টেশন থেকে কয়েকটি ইউনিট ডেইলি স্টার ও প্রথম আলো কার্যালয়ে দিকে রওনা হয়। তবে তাদের বাধা দেন বিক্ষুব্ধরা। পরে সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এরপর তেজগাঁও ফায়ার স্টেশনের দুটি ইউনিট কাজ শুরু করে। রাত ১টা ৪০ মিনিটের দিকে ডেইলি স্টার ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
এদিকে গতকাল রাতে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক অবরোধ করা হয়। রাত ২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অবরোধ ও বিক্ষোভ চলছিল।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার ভবনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত পৌনে ১২টার দিকে এসব ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, একদল বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে প্রথম আলোর কার্যালয়ে আসেন। তারা প্রথমে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। এরপর কার্যালয়ে ভাঙচুর চালানো হয়। ভবনের সামনে অগ্নিসংযোগও করা হয়। এর পরপরই ডেইলি স্টার ভবনে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অগ্নিসংযোগের পর ভবনের ভেতর ৩০-৩৫ জন সাংবাদিক ও কর্মী আটকা পড়েন। বিক্ষোভের শুরুতেই রাত ১০টার সময় ফার্মগেট থেকে শাহবাগ পর্যন্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এদিকে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের তেজগাঁও স্টেশন থেকে কয়েকটি ইউনিট ডেইলি স্টার ও প্রথম আলো কার্যালয়ে দিকে রওনা হয়। তবে তাদের বাধা দেন বিক্ষুব্ধরা। পরে সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এরপর তেজগাঁও ফায়ার স্টেশনের দুটি ইউনিট কাজ শুরু করে। রাত ১টা ৪০ মিনিটের দিকে ডেইলি স্টার ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
এদিকে গতকাল রাতে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক অবরোধ করা হয়। রাত ২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অবরোধ ও বিক্ষোভ চলছিল।

কুড়িগ্রামে ছাত্রলীগ কর্মী বাবলু হত্যা মামলায় জেলা সদরের বেলগাছা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান লিটন মিয়াসহ ছয় আসামির বিরুদ্ধে আদালতের পরোয়ানা সাত মাস ধরে থানায় পড়ে আছে। গত বছরের ১০ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হলেও কেউ গ্রেপ্তার হননি। প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তাঁরা।
২৩ মার্চ ২০২৩
ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান কার্যালয়ের ছাদের ওপর আটকে পড়া কয়েকজন সাংবাদিককে বর্তমানে ক্রেনের মাধ্যমে উদ্ধার করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
২ মিনিট আগে
প্রথম আলো বা ডেইলি স্টারে হামলার পক্ষে না— এমন মন্তব্য করে পোস্ট করেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাইয়াজ। তিনি ছাত্রলীগ নেতা–কর্মীদের হাতে হত্যাকাণ্ডের শিকার আবরার ফাহাদের ছোট ভাই।
৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির মৃত্যুর খবরে ডেইলি স্টার ভবনে দেওয়া আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১টা ৪০ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে নেয় ফায়ার সার্ভিস।
১১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রথম আলো বা ডেইলি স্টারে হামলার পক্ষে না— এমন মন্তব্য করে পোস্ট করেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাইয়াজ। তিনি ছাত্রলীগ নেতা–কর্মীদের হাতে হত্যাকাণ্ডের শিকার আবরার ফাহাদের ছোট ভাই।
আজ রাত পৌনে একটার দিকে নিজের ফেসবুকে এ পোস্ট করেছেন তিনি।
আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ লেখেন, ওসমান হাদি ভাই চেয়েছিলেন কালচারাল ফ্যাসিজমের মূলোৎপাটন করতে। ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারে এত এত বই রাখার বা এক্টিভিটির কারণ ছিলো প্রথম আলো গং দের ন্যারেটিভের বাইরে মানুষকে চিন্তা করতে, কথা বলতে শেখানো।
তিনি তাঁর ফেসবুকে আরও লেখেন, ওসমান ভাইয়ের শাহাদাতকে স্যাবোটেজ দিয়ে চাপা দেওয়া এই চক্রান্তে পা না দিয়ে সঠিক লক্ষ্যে অটুট থাকুন। এজেন্সি গত এক সপ্তাহে স্যাবোটেজের অনেক পরিকল্পনা করেছে এটা মাথায় রাইখেন।

প্রথম আলো বা ডেইলি স্টারে হামলার পক্ষে না— এমন মন্তব্য করে পোস্ট করেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাইয়াজ। তিনি ছাত্রলীগ নেতা–কর্মীদের হাতে হত্যাকাণ্ডের শিকার আবরার ফাহাদের ছোট ভাই।
আজ রাত পৌনে একটার দিকে নিজের ফেসবুকে এ পোস্ট করেছেন তিনি।
আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ লেখেন, ওসমান হাদি ভাই চেয়েছিলেন কালচারাল ফ্যাসিজমের মূলোৎপাটন করতে। ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারে এত এত বই রাখার বা এক্টিভিটির কারণ ছিলো প্রথম আলো গং দের ন্যারেটিভের বাইরে মানুষকে চিন্তা করতে, কথা বলতে শেখানো।
তিনি তাঁর ফেসবুকে আরও লেখেন, ওসমান ভাইয়ের শাহাদাতকে স্যাবোটেজ দিয়ে চাপা দেওয়া এই চক্রান্তে পা না দিয়ে সঠিক লক্ষ্যে অটুট থাকুন। এজেন্সি গত এক সপ্তাহে স্যাবোটেজের অনেক পরিকল্পনা করেছে এটা মাথায় রাইখেন।

কুড়িগ্রামে ছাত্রলীগ কর্মী বাবলু হত্যা মামলায় জেলা সদরের বেলগাছা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান লিটন মিয়াসহ ছয় আসামির বিরুদ্ধে আদালতের পরোয়ানা সাত মাস ধরে থানায় পড়ে আছে। গত বছরের ১০ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হলেও কেউ গ্রেপ্তার হননি। প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তাঁরা।
২৩ মার্চ ২০২৩
ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান কার্যালয়ের ছাদের ওপর আটকে পড়া কয়েকজন সাংবাদিককে বর্তমানে ক্রেনের মাধ্যমে উদ্ধার করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
২ মিনিট আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার ভবনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির মৃত্যুর খবরে ডেইলি স্টার ভবনে দেওয়া আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১টা ৪০ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে নেয় ফায়ার সার্ভিস।
১১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির মৃত্যুর খবরে ডেইলি স্টার ভবনে দেওয়া আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১টা ৪০ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে নেয় ফায়ার সার্ভিস।
ফায়ার সার্ভিস সদরদপ্তর আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এর আগে, ডেইলি স্টার ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে তেজগাঁও ফায়ার স্টেশন ২টি ইউনিট কাজ করে।
বর্তমানে ডেইলি স্টার ভবনের সামনে এনসিপি নেতারা। সেখানে রয়েছেন দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব নাহিদা সারওয়ার নিভা, যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আরিফুর রহমান তুহিন ও মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীন।
মুশফিক উস সালেহীন বলেন, ‘ডেইলি স্টার ভবনের সাংবাদিক অবরুদ্ধ হওয়ার খবর পেয়ে আমরা এখানে এসেছি।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির মৃত্যুর খবরে ডেইলি স্টার ভবনে দেওয়া আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১টা ৪০ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে নেয় ফায়ার সার্ভিস।
ফায়ার সার্ভিস সদরদপ্তর আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এর আগে, ডেইলি স্টার ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে তেজগাঁও ফায়ার স্টেশন ২টি ইউনিট কাজ করে।
বর্তমানে ডেইলি স্টার ভবনের সামনে এনসিপি নেতারা। সেখানে রয়েছেন দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব নাহিদা সারওয়ার নিভা, যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আরিফুর রহমান তুহিন ও মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীন।
মুশফিক উস সালেহীন বলেন, ‘ডেইলি স্টার ভবনের সাংবাদিক অবরুদ্ধ হওয়ার খবর পেয়ে আমরা এখানে এসেছি।’

কুড়িগ্রামে ছাত্রলীগ কর্মী বাবলু হত্যা মামলায় জেলা সদরের বেলগাছা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান লিটন মিয়াসহ ছয় আসামির বিরুদ্ধে আদালতের পরোয়ানা সাত মাস ধরে থানায় পড়ে আছে। গত বছরের ১০ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হলেও কেউ গ্রেপ্তার হননি। প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তাঁরা।
২৩ মার্চ ২০২৩
ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান কার্যালয়ের ছাদের ওপর আটকে পড়া কয়েকজন সাংবাদিককে বর্তমানে ক্রেনের মাধ্যমে উদ্ধার করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
২ মিনিট আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার ভবনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
৪ মিনিট আগে
প্রথম আলো বা ডেইলি স্টারে হামলার পক্ষে না— এমন মন্তব্য করে পোস্ট করেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাইয়াজ। তিনি ছাত্রলীগ নেতা–কর্মীদের হাতে হত্যাকাণ্ডের শিকার আবরার ফাহাদের ছোট ভাই।
৭ মিনিট আগে