নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর গুলিস্তানে সিদ্দিকবাজারের বিস্ফোরণের ঘটনায় সরকারদলীয় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, এই বিস্ফোরণে নাকি রাজনৈতিক অভিসন্ধি আছে এবং কোনো কোনো রাজনৈতিক বিরোধী মহল নাকি রাজনৈতিকভাবে ব্যর্থ হয়ে সহিংসতা বা এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে। সাকি বলেন, কোনো তদন্ত ছাড়া এ ধরনের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে উনি পৌঁছে গেলেন, এর চেয়ে দায়িত্বহীন বক্তব্য আর কী হতে পারে? একজন সাধারণ সম্পাদকের কাছ থেকে এ ধরনের দায়িত্বহীন বক্তব্য আশা করা যায় না। তদন্ত ছাড়াই তাঁরা রাজনৈতিক খেলা শুরু করেছেন। রাজনৈতিকভাবে এ ধরনের বক্তব্য খুবই বিপজ্জনক। আজ বুধবার দুপুরে ঢাকার সিদ্দিকবাজার নর্থ সাউথ রোডে বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের উদ্ধারকাজ পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন সাকি।
সাকি বলেন, নর্থ সাউথ রোডে যে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটল, এখানে উদ্ধারকাজ সম্পন্ন করা দরকার। কিন্তু সরকারের ইঞ্জিনিয়ারিং যে বিভাগগুলো রয়েছে, যাদের দায়িত্ব ফায়ার সার্ভিসকে সহযোগিতা করা। কিন্তু তারা এখন সমন্বয় করতে পারেনি, যেটা একটা ব্যর্থতা—যা সরকারের ব্যর্থতা। এটা তো এখন জরুরি পরিস্থিতি। এখন তাদের সক্ষম হওয়া দরকার ছিল। না হলে কেন তাদের জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচনা করব। যারা আহত হয়েছেন, তাঁদের যথাযথ চিকিৎসা, ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন দরকার। সেটি সম্পর্কে সরকারের উদ্যোগ কী তা জানতে চাই।
ঢাকা শহরকে অনিরাপদ উল্লেখ করে সাকি বলেন, যেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সেটি হলো, ঢাকার মতো পুরো শহরটাই ভীষণ রকম অনিরাপদ নগরীতে পরিণত হয়েছে। গ্যাসলাইন, সুয়ারেজ লাইন কিংবা বিদ্যুতের মতো ইউটিলিটি সার্ভিসগুলোর কারণে নানা কারণে ঢাকা একটা মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে। এসব সার্ভিস মেইনটেন্যান্স, তত্ত্বাবধান, হালনাগাদ না করার কারণে। চলন্ত গাড়িগুলোও অনিরাপদ হয়ে পড়েছে।
মগবাজার বিস্ফোরণের কথা মনে করিয়ে দিয়ে সাকি বলেন, মগবাজারেও এ রকম একটা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছিল। মগবাজারের বিস্ফোরণের ওই ঘটনা যদি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে সুষ্ঠু তদন্ত হতো, সুষ্ঠু উদ্যোগ নেওয়া হতো—তাহলে এ ধরনের ঘটনা অনেকাংশে রোধ করা সম্ভব হতো। ঢাকা শহরকে মৃত্যুপুরী হওয়া থেকে রোধ করা যেত। তিনি বলেন, এখন দায়িত্বহীন বক্তব্য না দিয়ে উচিত যথাযথ তদন্তের ব্যবস্থা করা। সুরক্ষার ব্যাপারে নাগরিকদের আশ্বস্ত করা উচিত। নইলে নাগরিকেরা হতাশার মধ্যে পড়বেন।
এ ধরনের বিস্ফোরণ, নিরীহ-নিরপরাধ নাগরিকদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়াটা সরকারের ব্যর্থতা দাবি করে জোনায়েদ সাকি বলেন, অনেক জিনিস পুরোনো হয়েছে। নতুন ব্যবস্থাপনায় পুরোনো ভবন ভাঙা দরকার। নিরাপদ ইউটিলিটি সার্ভিস দরকার। সরকার এই জায়গায় ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।

রাজধানীর গুলিস্তানে সিদ্দিকবাজারের বিস্ফোরণের ঘটনায় সরকারদলীয় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, এই বিস্ফোরণে নাকি রাজনৈতিক অভিসন্ধি আছে এবং কোনো কোনো রাজনৈতিক বিরোধী মহল নাকি রাজনৈতিকভাবে ব্যর্থ হয়ে সহিংসতা বা এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে। সাকি বলেন, কোনো তদন্ত ছাড়া এ ধরনের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে উনি পৌঁছে গেলেন, এর চেয়ে দায়িত্বহীন বক্তব্য আর কী হতে পারে? একজন সাধারণ সম্পাদকের কাছ থেকে এ ধরনের দায়িত্বহীন বক্তব্য আশা করা যায় না। তদন্ত ছাড়াই তাঁরা রাজনৈতিক খেলা শুরু করেছেন। রাজনৈতিকভাবে এ ধরনের বক্তব্য খুবই বিপজ্জনক। আজ বুধবার দুপুরে ঢাকার সিদ্দিকবাজার নর্থ সাউথ রোডে বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের উদ্ধারকাজ পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন সাকি।
সাকি বলেন, নর্থ সাউথ রোডে যে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটল, এখানে উদ্ধারকাজ সম্পন্ন করা দরকার। কিন্তু সরকারের ইঞ্জিনিয়ারিং যে বিভাগগুলো রয়েছে, যাদের দায়িত্ব ফায়ার সার্ভিসকে সহযোগিতা করা। কিন্তু তারা এখন সমন্বয় করতে পারেনি, যেটা একটা ব্যর্থতা—যা সরকারের ব্যর্থতা। এটা তো এখন জরুরি পরিস্থিতি। এখন তাদের সক্ষম হওয়া দরকার ছিল। না হলে কেন তাদের জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচনা করব। যারা আহত হয়েছেন, তাঁদের যথাযথ চিকিৎসা, ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন দরকার। সেটি সম্পর্কে সরকারের উদ্যোগ কী তা জানতে চাই।
ঢাকা শহরকে অনিরাপদ উল্লেখ করে সাকি বলেন, যেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সেটি হলো, ঢাকার মতো পুরো শহরটাই ভীষণ রকম অনিরাপদ নগরীতে পরিণত হয়েছে। গ্যাসলাইন, সুয়ারেজ লাইন কিংবা বিদ্যুতের মতো ইউটিলিটি সার্ভিসগুলোর কারণে নানা কারণে ঢাকা একটা মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে। এসব সার্ভিস মেইনটেন্যান্স, তত্ত্বাবধান, হালনাগাদ না করার কারণে। চলন্ত গাড়িগুলোও অনিরাপদ হয়ে পড়েছে।
মগবাজার বিস্ফোরণের কথা মনে করিয়ে দিয়ে সাকি বলেন, মগবাজারেও এ রকম একটা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছিল। মগবাজারের বিস্ফোরণের ওই ঘটনা যদি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে সুষ্ঠু তদন্ত হতো, সুষ্ঠু উদ্যোগ নেওয়া হতো—তাহলে এ ধরনের ঘটনা অনেকাংশে রোধ করা সম্ভব হতো। ঢাকা শহরকে মৃত্যুপুরী হওয়া থেকে রোধ করা যেত। তিনি বলেন, এখন দায়িত্বহীন বক্তব্য না দিয়ে উচিত যথাযথ তদন্তের ব্যবস্থা করা। সুরক্ষার ব্যাপারে নাগরিকদের আশ্বস্ত করা উচিত। নইলে নাগরিকেরা হতাশার মধ্যে পড়বেন।
এ ধরনের বিস্ফোরণ, নিরীহ-নিরপরাধ নাগরিকদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়াটা সরকারের ব্যর্থতা দাবি করে জোনায়েদ সাকি বলেন, অনেক জিনিস পুরোনো হয়েছে। নতুন ব্যবস্থাপনায় পুরোনো ভবন ভাঙা দরকার। নিরাপদ ইউটিলিটি সার্ভিস দরকার। সরকার এই জায়গায় ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর গুলিস্তানে সিদ্দিকবাজারের বিস্ফোরণের ঘটনায় সরকারদলীয় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, এই বিস্ফোরণে নাকি রাজনৈতিক অভিসন্ধি আছে এবং কোনো কোনো রাজনৈতিক বিরোধী মহল নাকি রাজনৈতিকভাবে ব্যর্থ হয়ে সহিংসতা বা এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে। সাকি বলেন, কোনো তদন্ত ছাড়া এ ধরনের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে উনি পৌঁছে গেলেন, এর চেয়ে দায়িত্বহীন বক্তব্য আর কী হতে পারে? একজন সাধারণ সম্পাদকের কাছ থেকে এ ধরনের দায়িত্বহীন বক্তব্য আশা করা যায় না। তদন্ত ছাড়াই তাঁরা রাজনৈতিক খেলা শুরু করেছেন। রাজনৈতিকভাবে এ ধরনের বক্তব্য খুবই বিপজ্জনক। আজ বুধবার দুপুরে ঢাকার সিদ্দিকবাজার নর্থ সাউথ রোডে বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের উদ্ধারকাজ পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন সাকি।
সাকি বলেন, নর্থ সাউথ রোডে যে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটল, এখানে উদ্ধারকাজ সম্পন্ন করা দরকার। কিন্তু সরকারের ইঞ্জিনিয়ারিং যে বিভাগগুলো রয়েছে, যাদের দায়িত্ব ফায়ার সার্ভিসকে সহযোগিতা করা। কিন্তু তারা এখন সমন্বয় করতে পারেনি, যেটা একটা ব্যর্থতা—যা সরকারের ব্যর্থতা। এটা তো এখন জরুরি পরিস্থিতি। এখন তাদের সক্ষম হওয়া দরকার ছিল। না হলে কেন তাদের জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচনা করব। যারা আহত হয়েছেন, তাঁদের যথাযথ চিকিৎসা, ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন দরকার। সেটি সম্পর্কে সরকারের উদ্যোগ কী তা জানতে চাই।
ঢাকা শহরকে অনিরাপদ উল্লেখ করে সাকি বলেন, যেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সেটি হলো, ঢাকার মতো পুরো শহরটাই ভীষণ রকম অনিরাপদ নগরীতে পরিণত হয়েছে। গ্যাসলাইন, সুয়ারেজ লাইন কিংবা বিদ্যুতের মতো ইউটিলিটি সার্ভিসগুলোর কারণে নানা কারণে ঢাকা একটা মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে। এসব সার্ভিস মেইনটেন্যান্স, তত্ত্বাবধান, হালনাগাদ না করার কারণে। চলন্ত গাড়িগুলোও অনিরাপদ হয়ে পড়েছে।
মগবাজার বিস্ফোরণের কথা মনে করিয়ে দিয়ে সাকি বলেন, মগবাজারেও এ রকম একটা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছিল। মগবাজারের বিস্ফোরণের ওই ঘটনা যদি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে সুষ্ঠু তদন্ত হতো, সুষ্ঠু উদ্যোগ নেওয়া হতো—তাহলে এ ধরনের ঘটনা অনেকাংশে রোধ করা সম্ভব হতো। ঢাকা শহরকে মৃত্যুপুরী হওয়া থেকে রোধ করা যেত। তিনি বলেন, এখন দায়িত্বহীন বক্তব্য না দিয়ে উচিত যথাযথ তদন্তের ব্যবস্থা করা। সুরক্ষার ব্যাপারে নাগরিকদের আশ্বস্ত করা উচিত। নইলে নাগরিকেরা হতাশার মধ্যে পড়বেন।
এ ধরনের বিস্ফোরণ, নিরীহ-নিরপরাধ নাগরিকদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়াটা সরকারের ব্যর্থতা দাবি করে জোনায়েদ সাকি বলেন, অনেক জিনিস পুরোনো হয়েছে। নতুন ব্যবস্থাপনায় পুরোনো ভবন ভাঙা দরকার। নিরাপদ ইউটিলিটি সার্ভিস দরকার। সরকার এই জায়গায় ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।

রাজধানীর গুলিস্তানে সিদ্দিকবাজারের বিস্ফোরণের ঘটনায় সরকারদলীয় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, এই বিস্ফোরণে নাকি রাজনৈতিক অভিসন্ধি আছে এবং কোনো কোনো রাজনৈতিক বিরোধী মহল নাকি রাজনৈতিকভাবে ব্যর্থ হয়ে সহিংসতা বা এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে। সাকি বলেন, কোনো তদন্ত ছাড়া এ ধরনের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে উনি পৌঁছে গেলেন, এর চেয়ে দায়িত্বহীন বক্তব্য আর কী হতে পারে? একজন সাধারণ সম্পাদকের কাছ থেকে এ ধরনের দায়িত্বহীন বক্তব্য আশা করা যায় না। তদন্ত ছাড়াই তাঁরা রাজনৈতিক খেলা শুরু করেছেন। রাজনৈতিকভাবে এ ধরনের বক্তব্য খুবই বিপজ্জনক। আজ বুধবার দুপুরে ঢাকার সিদ্দিকবাজার নর্থ সাউথ রোডে বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের উদ্ধারকাজ পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন সাকি।
সাকি বলেন, নর্থ সাউথ রোডে যে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটল, এখানে উদ্ধারকাজ সম্পন্ন করা দরকার। কিন্তু সরকারের ইঞ্জিনিয়ারিং যে বিভাগগুলো রয়েছে, যাদের দায়িত্ব ফায়ার সার্ভিসকে সহযোগিতা করা। কিন্তু তারা এখন সমন্বয় করতে পারেনি, যেটা একটা ব্যর্থতা—যা সরকারের ব্যর্থতা। এটা তো এখন জরুরি পরিস্থিতি। এখন তাদের সক্ষম হওয়া দরকার ছিল। না হলে কেন তাদের জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচনা করব। যারা আহত হয়েছেন, তাঁদের যথাযথ চিকিৎসা, ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন দরকার। সেটি সম্পর্কে সরকারের উদ্যোগ কী তা জানতে চাই।
ঢাকা শহরকে অনিরাপদ উল্লেখ করে সাকি বলেন, যেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সেটি হলো, ঢাকার মতো পুরো শহরটাই ভীষণ রকম অনিরাপদ নগরীতে পরিণত হয়েছে। গ্যাসলাইন, সুয়ারেজ লাইন কিংবা বিদ্যুতের মতো ইউটিলিটি সার্ভিসগুলোর কারণে নানা কারণে ঢাকা একটা মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে। এসব সার্ভিস মেইনটেন্যান্স, তত্ত্বাবধান, হালনাগাদ না করার কারণে। চলন্ত গাড়িগুলোও অনিরাপদ হয়ে পড়েছে।
মগবাজার বিস্ফোরণের কথা মনে করিয়ে দিয়ে সাকি বলেন, মগবাজারেও এ রকম একটা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছিল। মগবাজারের বিস্ফোরণের ওই ঘটনা যদি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে সুষ্ঠু তদন্ত হতো, সুষ্ঠু উদ্যোগ নেওয়া হতো—তাহলে এ ধরনের ঘটনা অনেকাংশে রোধ করা সম্ভব হতো। ঢাকা শহরকে মৃত্যুপুরী হওয়া থেকে রোধ করা যেত। তিনি বলেন, এখন দায়িত্বহীন বক্তব্য না দিয়ে উচিত যথাযথ তদন্তের ব্যবস্থা করা। সুরক্ষার ব্যাপারে নাগরিকদের আশ্বস্ত করা উচিত। নইলে নাগরিকেরা হতাশার মধ্যে পড়বেন।
এ ধরনের বিস্ফোরণ, নিরীহ-নিরপরাধ নাগরিকদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়াটা সরকারের ব্যর্থতা দাবি করে জোনায়েদ সাকি বলেন, অনেক জিনিস পুরোনো হয়েছে। নতুন ব্যবস্থাপনায় পুরোনো ভবন ভাঙা দরকার। নিরাপদ ইউটিলিটি সার্ভিস দরকার। সরকার এই জায়গায় ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে সৃষ্ট নৈরাজ্যকে ‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’ মনে করছে বিএনপি। এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দলটির পক্ষ থেকে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
৬ মিনিট আগে
দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বিএনপি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে দলটি এই নিন্দা জানায়।
১৭ মিনিট আগে
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো ও ফার্মগেট এলাকায় দ্য ডেইলি স্টারে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের নেতারা। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে প্রথম আলো ভবন পরিদর্শনে করেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুকে ঘিরে সৃষ্ট অরাজক পরিস্থিতির পেছনে ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে কি না—তা খতিয়ে দেখার তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যের স্থান আগে থেকেই নির্ধারণ করা হয়েছিল বলে আমরা দেখেছি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে সৃষ্ট নৈরাজ্যকে ‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’ মনে করছে বিএনপি। এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দলটির পক্ষ থেকে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
আজ শুক্রবার রাতে বিএনপির গুলশান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের এই অবস্থান তুলে ধরা হয়। এর আগে বিরাজমান পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি সভা করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
স্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘একটি পুরোনো চিহ্নিত মহল দেশকে পরিকল্পিতভাবে নৈরাজ্যের পথে ধাবিত করতে চায়। অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের ভোটাধিকার তথা গণতান্ত্রিক অধিকারকে তারা নস্যাৎ করে দেশে ফ্যাসিবাদের একটি নতুন সংস্করণ তৈরি করতে চাচ্ছে। সরকারের নাকের ডগায়ই তারা এই তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। জনগণও মনে করে, সরকারের ভূমিকা সন্তোষজনক নয়। ফলে দেশ-বিদেশে সরকার তথা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে চলেছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ ধরনের ন্যক্কারজনক হামলার ঘটনা আগামী জাতীয় নির্বাচন তথা গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রক্রিয়াকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র বলেই আমরা মনে করি। শান্তিকামী দেশবাসীর পক্ষ থেকে এই ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রকারীদের আমরা হুঁশিয়ার করে দিতে চাই—এত রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের দেশকে আমরা ধ্বংস হতে দেব না। এই অপশক্তিকে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দিতে হবে। এই ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে নৈরাজ্যবিরোধী সব রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির আজ ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কোনো বিকল্প নেই। যে ঐক্যের মাধ্যমে আমরা ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ও জাতীয় নির্বাচন আদায় করেছি, তারই ধারাবাহিকতায় আমরা সব দেশপ্রেমিক শক্তিকে আজ আবারও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
হাদির মৃত্যু ঘিরে নৈরাজ্যের চিত্র তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুকে কেন্দ্র করে গতকাল বৃহস্পতিবার মাঝরাতে দৈনিক প্রথম আলো, ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারসহ কয়েকটি দৈনিক পত্রিকার কার্যালয়ে একদল উচ্ছৃঙ্খল মানুষ অগ্নিসংযোগ করেছে। কর্মরত সাংবাদিকদের জীবন-মৃত্যুর ঝুঁকির মধ্যে ঠেলে দিয়েছে। সম্পাদক পরিষদের সভাপতি নিউ এজের সম্পাদক ও ফ্যাসিবাদবিরোধী জুলাই আন্দোলনসহ দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অন্যতম সাহসী ব্যক্তিত্ব দেশবরেণ্য সাংবাদিক নূরুল কবীরের ওপর আক্রমণ করা হয়েছে। ছায়ানটসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানেও হামলা করা হয়েছে। আমরা এই ঘৃণ্য ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।’
হাদির হত্যাকাণ্ডকে ‘কাপুরুষোচিত’ আখ্যা দিয়ে অবিলম্বে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানায় বিএনপি।
স্থায়ী কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে সৃষ্ট নৈরাজ্যকে ‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’ মনে করছে বিএনপি। এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দলটির পক্ষ থেকে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
আজ শুক্রবার রাতে বিএনপির গুলশান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের এই অবস্থান তুলে ধরা হয়। এর আগে বিরাজমান পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি সভা করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
স্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘একটি পুরোনো চিহ্নিত মহল দেশকে পরিকল্পিতভাবে নৈরাজ্যের পথে ধাবিত করতে চায়। অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের ভোটাধিকার তথা গণতান্ত্রিক অধিকারকে তারা নস্যাৎ করে দেশে ফ্যাসিবাদের একটি নতুন সংস্করণ তৈরি করতে চাচ্ছে। সরকারের নাকের ডগায়ই তারা এই তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। জনগণও মনে করে, সরকারের ভূমিকা সন্তোষজনক নয়। ফলে দেশ-বিদেশে সরকার তথা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে চলেছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ ধরনের ন্যক্কারজনক হামলার ঘটনা আগামী জাতীয় নির্বাচন তথা গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রক্রিয়াকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র বলেই আমরা মনে করি। শান্তিকামী দেশবাসীর পক্ষ থেকে এই ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রকারীদের আমরা হুঁশিয়ার করে দিতে চাই—এত রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের দেশকে আমরা ধ্বংস হতে দেব না। এই অপশক্তিকে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দিতে হবে। এই ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে নৈরাজ্যবিরোধী সব রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির আজ ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কোনো বিকল্প নেই। যে ঐক্যের মাধ্যমে আমরা ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ও জাতীয় নির্বাচন আদায় করেছি, তারই ধারাবাহিকতায় আমরা সব দেশপ্রেমিক শক্তিকে আজ আবারও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
হাদির মৃত্যু ঘিরে নৈরাজ্যের চিত্র তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুকে কেন্দ্র করে গতকাল বৃহস্পতিবার মাঝরাতে দৈনিক প্রথম আলো, ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারসহ কয়েকটি দৈনিক পত্রিকার কার্যালয়ে একদল উচ্ছৃঙ্খল মানুষ অগ্নিসংযোগ করেছে। কর্মরত সাংবাদিকদের জীবন-মৃত্যুর ঝুঁকির মধ্যে ঠেলে দিয়েছে। সম্পাদক পরিষদের সভাপতি নিউ এজের সম্পাদক ও ফ্যাসিবাদবিরোধী জুলাই আন্দোলনসহ দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অন্যতম সাহসী ব্যক্তিত্ব দেশবরেণ্য সাংবাদিক নূরুল কবীরের ওপর আক্রমণ করা হয়েছে। ছায়ানটসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানেও হামলা করা হয়েছে। আমরা এই ঘৃণ্য ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।’
হাদির হত্যাকাণ্ডকে ‘কাপুরুষোচিত’ আখ্যা দিয়ে অবিলম্বে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানায় বিএনপি।
স্থায়ী কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

রাজধানীর গুলিস্তানে সিদ্দিকবাজারের বিস্ফোরণের ঘটনায় সরকারদলীয় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, এই বিস্ফোরণে নাকি রাজনৈতিক অভিসন্ধি আছে এবং কোনো কোনো রাজনৈতিক বিরোধী মহল নাকি রাজনৈতিকভাবে ব্যর্থ হয়ে সহিংসতা বা এ ধরনের
০৮ মার্চ ২০২৩
দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বিএনপি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে দলটি এই নিন্দা জানায়।
১৭ মিনিট আগে
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো ও ফার্মগেট এলাকায় দ্য ডেইলি স্টারে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের নেতারা। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে প্রথম আলো ভবন পরিদর্শনে করেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুকে ঘিরে সৃষ্ট অরাজক পরিস্থিতির পেছনে ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে কি না—তা খতিয়ে দেখার তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যের স্থান আগে থেকেই নির্ধারণ করা হয়েছিল বলে আমরা দেখেছি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বিএনপি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে দলটি এই নিন্দা জানায়।
এতে বলা হয়, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অকালে মৃত্যুবরণ করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। কাপুরুষোচিত এই হত্যাকাণ্ডের আমরা তীব্র ঘৃণা ও নিন্দা জানাচ্ছি। অবিলম্বে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের জন্য আমরা আবারও দাবি জানাচ্ছি।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘এই অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুকে কেন্দ্র করে গতকাল মাঝরাতে দৈনিক প্রথম আলো, ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারসহ কয়েকটি দৈনিক পত্রিকার কার্যালয়ে একদল উচ্ছৃঙ্খল মানুষ অগ্নিসংযোগ করেছে। কর্মরত সাংবাদিকদের জীবন-মৃত্যুর ঝুঁকির মধ্যে ঠেলে দিয়েছে। সম্পাদক পরিষদের সভাপতি নিউ এজের সম্পাদক ফ্যাসিবাদবিরোধী জুলাই আন্দোলনসহ দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অন্যতম সাহসী ব্যক্তিত্ব দেশবরেণ্য সাংবাদিক নূরুল কবীরের ওপর আক্রমণ করা হয়েছে। ছায়ানটসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানেও হামলা করা হয়েছে। আমরা এই ঘৃণ্য ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং ঘৃণা প্রকাশ করছি।
‘যে ঘটনা প্রমাণ করে, একটি পুরোনো চিহ্নিত মহল দেশকে পরিকল্পিতভাবে নৈরাজ্যের পথে ধাবিত করতে চায়। অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের ভোটাধিকার তথা গণতান্ত্রিক অধিকারকে তারা নস্যাৎ করে দেশে ফ্যাসিবাদের একটি নতুন সংস্করণ তৈরি করতে চাচ্ছে। সরকারের নাকের ডগায়ই তারা এই তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। জনগণও মনে করে, সরকারের ভূমিকা সন্তোষজনক নয়। ফলে দেশ-বিদেশে সরকার তথা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়ে চলেছে।
‘উল্লেখ্য, ইতিমধ্যে ওই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে দেশের সব দল প্রতিবাদ করে হত্যাকারীদের বিচারের দাবি জানিয়ে চলছে।
‘হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে সরকারের প্রতি চাপ সৃষ্টি করে চলেছে। এরূপ পরিস্থিতিতে এ ধরনের ন্যক্কারজনক হামলার ঘটনা আগামী জাতীয় নির্বাচন তথা গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রক্রিয়াকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র বলেই আমরা মনে করি।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘শান্তিকামী দেশবাসীর পক্ষ থেকে এই ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রকারীদের আমরা হুঁশিয়ার করে দিতে চাই—এত রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের দেশকে আমরা ধ্বংস হতে দেব না। এই অপশক্তিকে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দিতে হবে। এই ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে নৈরাজ্যবিরোধী সব রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির আজ ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কোনো বিকল্প নেই।
‘যে ঐক্যের মাধ্যমে আমরা ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ও জাতীয় নির্বাচন আদায় করেছি, তারই ধারাবাহিকতায় আমরা সব দেশপ্রেমিক শক্তিকে আজ আবারও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। ’
বিএনপি হাদির মৃত্যুর পর দেশের বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের একটি তালিকাও দিয়েছে:
১) খুলনা ও চট্টগ্রামে ভারতের হাইকমিশনের কার্যালয় ও বাসভবনে হামলা।
২) প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ঢাকার প্রধান কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ।
৩) ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আবারও অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর।
৪) ছায়ানটের কার্যালয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ।
৫) ইন্দিরা গান্ধী কালচারাল সেন্টার ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ।
৬) উত্তরাতে ৩২টি দোকান ভাঙচুর এবং আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ।
৭) রাজশাহীতে ডেইলি স্টার-প্রথম আলোর কার্যালয় ভাঙচুর।
৮) ধর্ম অবমাননার অভিযোগ এনে ময়মনসিংহে এক হিন্দু ধর্মাবলম্বী যুবককে গাছে ঝুলিয়ে পিটিয়ে হত্যা!
৯) চট্টগ্রামের প্রয়াত মহিউদ্দিন চৌধুরীর বাসায় পুনরায় অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর।
১০) সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ।
১১) নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরের ওপর হামলা।

দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বিএনপি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে দলটি এই নিন্দা জানায়।
এতে বলা হয়, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অকালে মৃত্যুবরণ করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। কাপুরুষোচিত এই হত্যাকাণ্ডের আমরা তীব্র ঘৃণা ও নিন্দা জানাচ্ছি। অবিলম্বে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের জন্য আমরা আবারও দাবি জানাচ্ছি।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘এই অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুকে কেন্দ্র করে গতকাল মাঝরাতে দৈনিক প্রথম আলো, ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারসহ কয়েকটি দৈনিক পত্রিকার কার্যালয়ে একদল উচ্ছৃঙ্খল মানুষ অগ্নিসংযোগ করেছে। কর্মরত সাংবাদিকদের জীবন-মৃত্যুর ঝুঁকির মধ্যে ঠেলে দিয়েছে। সম্পাদক পরিষদের সভাপতি নিউ এজের সম্পাদক ফ্যাসিবাদবিরোধী জুলাই আন্দোলনসহ দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অন্যতম সাহসী ব্যক্তিত্ব দেশবরেণ্য সাংবাদিক নূরুল কবীরের ওপর আক্রমণ করা হয়েছে। ছায়ানটসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানেও হামলা করা হয়েছে। আমরা এই ঘৃণ্য ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং ঘৃণা প্রকাশ করছি।
‘যে ঘটনা প্রমাণ করে, একটি পুরোনো চিহ্নিত মহল দেশকে পরিকল্পিতভাবে নৈরাজ্যের পথে ধাবিত করতে চায়। অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের ভোটাধিকার তথা গণতান্ত্রিক অধিকারকে তারা নস্যাৎ করে দেশে ফ্যাসিবাদের একটি নতুন সংস্করণ তৈরি করতে চাচ্ছে। সরকারের নাকের ডগায়ই তারা এই তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। জনগণও মনে করে, সরকারের ভূমিকা সন্তোষজনক নয়। ফলে দেশ-বিদেশে সরকার তথা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়ে চলেছে।
‘উল্লেখ্য, ইতিমধ্যে ওই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে দেশের সব দল প্রতিবাদ করে হত্যাকারীদের বিচারের দাবি জানিয়ে চলছে।
‘হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে সরকারের প্রতি চাপ সৃষ্টি করে চলেছে। এরূপ পরিস্থিতিতে এ ধরনের ন্যক্কারজনক হামলার ঘটনা আগামী জাতীয় নির্বাচন তথা গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রক্রিয়াকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র বলেই আমরা মনে করি।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘শান্তিকামী দেশবাসীর পক্ষ থেকে এই ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রকারীদের আমরা হুঁশিয়ার করে দিতে চাই—এত রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের দেশকে আমরা ধ্বংস হতে দেব না। এই অপশক্তিকে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দিতে হবে। এই ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে নৈরাজ্যবিরোধী সব রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির আজ ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কোনো বিকল্প নেই।
‘যে ঐক্যের মাধ্যমে আমরা ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ও জাতীয় নির্বাচন আদায় করেছি, তারই ধারাবাহিকতায় আমরা সব দেশপ্রেমিক শক্তিকে আজ আবারও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। ’
বিএনপি হাদির মৃত্যুর পর দেশের বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের একটি তালিকাও দিয়েছে:
১) খুলনা ও চট্টগ্রামে ভারতের হাইকমিশনের কার্যালয় ও বাসভবনে হামলা।
২) প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ঢাকার প্রধান কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ।
৩) ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আবারও অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর।
৪) ছায়ানটের কার্যালয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ।
৫) ইন্দিরা গান্ধী কালচারাল সেন্টার ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ।
৬) উত্তরাতে ৩২টি দোকান ভাঙচুর এবং আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ।
৭) রাজশাহীতে ডেইলি স্টার-প্রথম আলোর কার্যালয় ভাঙচুর।
৮) ধর্ম অবমাননার অভিযোগ এনে ময়মনসিংহে এক হিন্দু ধর্মাবলম্বী যুবককে গাছে ঝুলিয়ে পিটিয়ে হত্যা!
৯) চট্টগ্রামের প্রয়াত মহিউদ্দিন চৌধুরীর বাসায় পুনরায় অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর।
১০) সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ।
১১) নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরের ওপর হামলা।

রাজধানীর গুলিস্তানে সিদ্দিকবাজারের বিস্ফোরণের ঘটনায় সরকারদলীয় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, এই বিস্ফোরণে নাকি রাজনৈতিক অভিসন্ধি আছে এবং কোনো কোনো রাজনৈতিক বিরোধী মহল নাকি রাজনৈতিকভাবে ব্যর্থ হয়ে সহিংসতা বা এ ধরনের
০৮ মার্চ ২০২৩
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে সৃষ্ট নৈরাজ্যকে ‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’ মনে করছে বিএনপি। এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দলটির পক্ষ থেকে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
৬ মিনিট আগে
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো ও ফার্মগেট এলাকায় দ্য ডেইলি স্টারে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের নেতারা। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে প্রথম আলো ভবন পরিদর্শনে করেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুকে ঘিরে সৃষ্ট অরাজক পরিস্থিতির পেছনে ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে কি না—তা খতিয়ে দেখার তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যের স্থান আগে থেকেই নির্ধারণ করা হয়েছিল বলে আমরা দেখেছি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো ও ফার্মগেট এলাকায় দ্য ডেইলি স্টারে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের নেতারা।
আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে প্রথম আলো ভবন পরিদর্শনে করেন তাঁরা। এরপর তাঁরা ডেইলি স্টারে যান।
ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু প্রমুখ।
গুলিবিদ্ধ হয়ে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি মারা যান। তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে শাহবাগে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে ছাত্র-জনতা। একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ জনতা দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার ভবনে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে।
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন ওসমান হাদি। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত ১২ ডিসেম্বর দুপুরে ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে তিনি মাথায় গুলিবিদ্ধ হন হাদি।
মাথায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাঁকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য সরকারের উদ্যোগে তাঁকে গত সোমবার এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো ও ফার্মগেট এলাকায় দ্য ডেইলি স্টারে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের নেতারা।
আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে প্রথম আলো ভবন পরিদর্শনে করেন তাঁরা। এরপর তাঁরা ডেইলি স্টারে যান।
ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু প্রমুখ।
গুলিবিদ্ধ হয়ে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি মারা যান। তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে শাহবাগে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে ছাত্র-জনতা। একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ জনতা দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার ভবনে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে।
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন ওসমান হাদি। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত ১২ ডিসেম্বর দুপুরে ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে তিনি মাথায় গুলিবিদ্ধ হন হাদি।
মাথায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাঁকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য সরকারের উদ্যোগে তাঁকে গত সোমবার এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।

রাজধানীর গুলিস্তানে সিদ্দিকবাজারের বিস্ফোরণের ঘটনায় সরকারদলীয় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, এই বিস্ফোরণে নাকি রাজনৈতিক অভিসন্ধি আছে এবং কোনো কোনো রাজনৈতিক বিরোধী মহল নাকি রাজনৈতিকভাবে ব্যর্থ হয়ে সহিংসতা বা এ ধরনের
০৮ মার্চ ২০২৩
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে সৃষ্ট নৈরাজ্যকে ‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’ মনে করছে বিএনপি। এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দলটির পক্ষ থেকে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
৬ মিনিট আগে
দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বিএনপি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে দলটি এই নিন্দা জানায়।
১৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুকে ঘিরে সৃষ্ট অরাজক পরিস্থিতির পেছনে ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে কি না—তা খতিয়ে দেখার তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যের স্থান আগে থেকেই নির্ধারণ করা হয়েছিল বলে আমরা দেখেছি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুকে ঘিরে সৃষ্ট অরাজক পরিস্থিতির পেছনে ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে কি না—তা খতিয়ে দেখার তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যের স্থান আগে থেকেই নির্ধারণ করা হয়েছিল বলে আমরা দেখেছি। এর মাধ্যমে সারা দেশে একটি অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার কোনো অপপরিকল্পনা বা অপকৌশল আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর গুলশানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
তবে কোনো ধরনের উগ্র কার্যকলাপের মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির এ নেতা। তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক উত্তরণকে কোনোভাবেই রুদ্ধ করা যাবে না।
বিএনপি এ ধরনের কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানায় উল্লেখ করে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘সরকারকে আমরা অনুরোধ করব, যেন তারা সব ধরনের কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়। তবে এ ক্ষেত্রে সরকারের কিছু বিষয় নিয়ে সমালোচনারও জায়গা আছে। এ ধরনের পরিস্থিতি আন্দাজ করা উচিত ছিল। গোয়েন্দা প্রতিবেদন থাকা দরকার ছিল এবং সতর্কতামূলক ব্যবস্থা আগে থেকেই নেওয়া উচিত ছিল।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, নিরাপত্তাজনিত সব বিষয় নিয়ে সরকারের সঙ্গে সমন্বয় করা হচ্ছে এবং সরকার এ ক্ষেত্রে যথেষ্ট সহযোগিতা করছে।
তারেক রহমানের আগমন উপলক্ষে আয়োজিত কর্মসূচি প্রসঙ্গে বিএনপির এ নেতা বলেন, এটি কোনো জনসভা নয়। এটি ৩০০ ফুটের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখা হবে। আজই বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে। তারেক রহমান জনগণের সামনে উপস্থিত হয়ে জনগণকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাবেন।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুকে ঘিরে সৃষ্ট অরাজক পরিস্থিতির পেছনে ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে কি না—তা খতিয়ে দেখার তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যের স্থান আগে থেকেই নির্ধারণ করা হয়েছিল বলে আমরা দেখেছি। এর মাধ্যমে সারা দেশে একটি অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার কোনো অপপরিকল্পনা বা অপকৌশল আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর গুলশানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
তবে কোনো ধরনের উগ্র কার্যকলাপের মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির এ নেতা। তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক উত্তরণকে কোনোভাবেই রুদ্ধ করা যাবে না।
বিএনপি এ ধরনের কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানায় উল্লেখ করে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘সরকারকে আমরা অনুরোধ করব, যেন তারা সব ধরনের কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়। তবে এ ক্ষেত্রে সরকারের কিছু বিষয় নিয়ে সমালোচনারও জায়গা আছে। এ ধরনের পরিস্থিতি আন্দাজ করা উচিত ছিল। গোয়েন্দা প্রতিবেদন থাকা দরকার ছিল এবং সতর্কতামূলক ব্যবস্থা আগে থেকেই নেওয়া উচিত ছিল।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, নিরাপত্তাজনিত সব বিষয় নিয়ে সরকারের সঙ্গে সমন্বয় করা হচ্ছে এবং সরকার এ ক্ষেত্রে যথেষ্ট সহযোগিতা করছে।
তারেক রহমানের আগমন উপলক্ষে আয়োজিত কর্মসূচি প্রসঙ্গে বিএনপির এ নেতা বলেন, এটি কোনো জনসভা নয়। এটি ৩০০ ফুটের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখা হবে। আজই বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে। তারেক রহমান জনগণের সামনে উপস্থিত হয়ে জনগণকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাবেন।

রাজধানীর গুলিস্তানে সিদ্দিকবাজারের বিস্ফোরণের ঘটনায় সরকারদলীয় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, এই বিস্ফোরণে নাকি রাজনৈতিক অভিসন্ধি আছে এবং কোনো কোনো রাজনৈতিক বিরোধী মহল নাকি রাজনৈতিকভাবে ব্যর্থ হয়ে সহিংসতা বা এ ধরনের
০৮ মার্চ ২০২৩
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে সৃষ্ট নৈরাজ্যকে ‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’ মনে করছে বিএনপি। এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দলটির পক্ষ থেকে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
৬ মিনিট আগে
দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বিএনপি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে দলটি এই নিন্দা জানায়।
১৭ মিনিট আগে
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো ও ফার্মগেট এলাকায় দ্য ডেইলি স্টারে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের নেতারা। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে প্রথম আলো ভবন পরিদর্শনে করেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে