বরগুনা প্রতিনিধি

বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে গিয়ে ডাকাতের কবলে পড়া ট্রলারটি উদ্ধার হলেও ট্রলারে থাকা বাকি ৯ জেলে এখনো নিখোঁজ। গত শুক্রবার ডাকাতের কবলে পড়া ট্রলারটি থেকে গতকাল শনিবার ৯ জেলেকে উদ্ধার করা হয়।
আজ রোববার দুপুরে জেলা ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, গতকাল রাত আটটার দিকে মো. মিরাজ হোসেন, আফজাল হোসেন, আলমগীর হোসেন, মো. রায়হান, আবদুল করিম, খোকন মিয়া, নুর মোহাম্মদ, মধু মিয়া ও আব্দুল হক নামের এই ৯ জন জেলেসহ বিকল ট্রলারটি উদ্ধার করে পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়েছে।
এঁদের মধ্যে আবদুল হক ও মো. মধু মিয়াকে উন্নত চিকিৎসার শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে। বাকিদের পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা চলছে।
ট্রলারে থাকা বাকি জেলেরা হলেন কাইউম জোমাদ্দার (মাঝি), ইয়াছিন জোমাদ্দার, আবুল কালাম, শফিকুল ইসলাম (সহকারী মাঝি), খাইরুল ইসলাম, আবদুল আলীম, ফরিদ, আবদুল হাইসহ অজ্ঞাতনামা আরও একজন। এসব জেলের বাড়ি বরগুনার পাথরঘাটা, তালতলী ও আমতলী এলাকায়।
এই ৯ জেলের ভাগ্যে কী ঘটেছে, নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারছেন না বলে জানান গোলাম মোস্তফা। তিনি বলেন, ‘ফিরে আসা জেলেদের কাছে শুনেছি, ডাকাত দল ট্রলারে উঠেই এলোপাতাড়ি মারধর ও কোপানো শুরু করে। একপর্যায়ে আহতাবস্থায় ট্রলারের খোন্দলে (বরফ ও মাছ রাখার জায়গায়) ৯ জন জেলেকে ঢুকিয়ে ট্রলারের মালামাল লুট করে চলে যায়। বাকি ৯ জন জেলেকে জিম্মি করেছে, নাকি ওরা সাগরে ঝাঁপ দিয়েছে। আমরা নিশ্চিত করে বলতে পারছি না। তবে খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করছি।’
আহতদের মধ্যে এক জেলে আফজাল হোসেন বলেন, ‘আমাদের খোন্দলে ঢুকিয়ে ঢাকনা দিয়ে রাখা হয়। উপরে কী ঘটেছে আমরা কিছু দেখতে পারিনি। তবে কয়েক রাউন্ড গুলির শব্দ শুনেছি। পরে ওরা ট্রলার স্টার্ট দিয়ে যাওয়ার শব্দ শুনে আমরা ঢাকনা খুলে বের হয়ে এসে অন্য ৯ জন জেলেকে খুঁজে পাইনি। আমাদের ধারণা, ওরা দু-একজনকে গুলি করেছে। গুলির ভয়ে বাকিরা সাগরে ঝাঁপ দিয়েছে। আবার এমনও হতে পারে, ওরা গুলির ভয় দেখিয়ে ওই ৯ জনকে মুক্তিপণের দাবিতে জিম্মি করে নিয়েছে।’
ট্রলারটির মালিক বরগুনা সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের চরকগাছিয়া গ্রামের মনির হোসেন। মনির জানান, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় এফবি ভাই ভাই নামের তাঁর মালিকানাধীন ওই ট্রলারটি ১৮ জেলে পাথরঘাটা থেকে বঙ্গোপসাগরে যাত্রা শুরু করেন। রাত আড়াইটার দিকে পায়রা বন্দর বয়া এলাকায় ডাকাতের হামলার শিকার হয়। এ সময় জেলেদের কুপিয়ে জখম করে প্রায় ৫ লাখ টাকার রসদসামগ্রী লুটে নিয়ে যায় দস্যুরা। এখনো ৯ জেলে নিখোঁজ রয়েছেন। বাকি ৯ জেলে গুরুতর জখম অবস্থায় চিকিৎসাধীন। মনির বলেন, নিখোঁজ জেলেদের স্বজনেরা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় রয়েছেন। নিয়মিত তাঁকে মোবাইল ফোনে কল করে কান্নাকাটি করছেন। তিনি ওই জেলেদের সন্ধানে সরকারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতা চেয়েছেন।
দক্ষিণ জোন কোস্ট গার্ডের অপারেশন অফিসার লেফটেন্যান্ট এম হাসান মেহেদী আজকের পত্রিকাকে বলেন, পাথরঘাটা স্টেশন কোস্ট গার্ড, জেলা মালিক সমিতির দুটি ট্রলার ও কোস্ট গার্ডের একটি দ্রুতগামী যান, রাঙ্গাবালী ও চর মানিকা কোস্ট গার্ড স্টেশন থেকে দুটি ট্রলার এবং আন্ধারমানিক থেকে কোস্ট গার্ডের উদ্ধার জাহাজ তেঁতুলিয়া সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ অপারেশনে অংশ নিয়েছে।
পুলিশ সুপার আব্দুস সালাম বলেন, বঙ্গোপসাগরে বরগুনা জেলার এফবি ভাই ভাই ট্রলারে সশস্ত্র ডাকাতির ঘটনায় নিখোঁজ জেলেদের উদ্ধারে নৌ পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
র্যাব-৮ কমান্ডিং অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাহমুদুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন পর আবার বঙ্গোপসাগরে বিচ্ছিন্নভাবে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। ফিরে আসা জেলেদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী নিখোঁজ জেলেদের উদ্ধারে বঙ্গোপসাগরে অভিযান চলছে। ডাকাত দলটি আটকে অভিযান চলছে। এ ঘটনায় উপকূলীয় এলাকায় জেলেরা আতঙ্কিত না হয়ে নির্বিঘ্নে মাছ শিকারে যেতে পারেন। এ ছাড়া নিখোঁজ জেলেদের খোঁজে র্যাবের একটি চৌকস দল গতকাল থেকেই কাজ শুরু করেছে। সন্ধান পেলে অবশ্যই জানানো হবে।’

বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে গিয়ে ডাকাতের কবলে পড়া ট্রলারটি উদ্ধার হলেও ট্রলারে থাকা বাকি ৯ জেলে এখনো নিখোঁজ। গত শুক্রবার ডাকাতের কবলে পড়া ট্রলারটি থেকে গতকাল শনিবার ৯ জেলেকে উদ্ধার করা হয়।
আজ রোববার দুপুরে জেলা ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, গতকাল রাত আটটার দিকে মো. মিরাজ হোসেন, আফজাল হোসেন, আলমগীর হোসেন, মো. রায়হান, আবদুল করিম, খোকন মিয়া, নুর মোহাম্মদ, মধু মিয়া ও আব্দুল হক নামের এই ৯ জন জেলেসহ বিকল ট্রলারটি উদ্ধার করে পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়েছে।
এঁদের মধ্যে আবদুল হক ও মো. মধু মিয়াকে উন্নত চিকিৎসার শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে। বাকিদের পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা চলছে।
ট্রলারে থাকা বাকি জেলেরা হলেন কাইউম জোমাদ্দার (মাঝি), ইয়াছিন জোমাদ্দার, আবুল কালাম, শফিকুল ইসলাম (সহকারী মাঝি), খাইরুল ইসলাম, আবদুল আলীম, ফরিদ, আবদুল হাইসহ অজ্ঞাতনামা আরও একজন। এসব জেলের বাড়ি বরগুনার পাথরঘাটা, তালতলী ও আমতলী এলাকায়।
এই ৯ জেলের ভাগ্যে কী ঘটেছে, নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারছেন না বলে জানান গোলাম মোস্তফা। তিনি বলেন, ‘ফিরে আসা জেলেদের কাছে শুনেছি, ডাকাত দল ট্রলারে উঠেই এলোপাতাড়ি মারধর ও কোপানো শুরু করে। একপর্যায়ে আহতাবস্থায় ট্রলারের খোন্দলে (বরফ ও মাছ রাখার জায়গায়) ৯ জন জেলেকে ঢুকিয়ে ট্রলারের মালামাল লুট করে চলে যায়। বাকি ৯ জন জেলেকে জিম্মি করেছে, নাকি ওরা সাগরে ঝাঁপ দিয়েছে। আমরা নিশ্চিত করে বলতে পারছি না। তবে খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করছি।’
আহতদের মধ্যে এক জেলে আফজাল হোসেন বলেন, ‘আমাদের খোন্দলে ঢুকিয়ে ঢাকনা দিয়ে রাখা হয়। উপরে কী ঘটেছে আমরা কিছু দেখতে পারিনি। তবে কয়েক রাউন্ড গুলির শব্দ শুনেছি। পরে ওরা ট্রলার স্টার্ট দিয়ে যাওয়ার শব্দ শুনে আমরা ঢাকনা খুলে বের হয়ে এসে অন্য ৯ জন জেলেকে খুঁজে পাইনি। আমাদের ধারণা, ওরা দু-একজনকে গুলি করেছে। গুলির ভয়ে বাকিরা সাগরে ঝাঁপ দিয়েছে। আবার এমনও হতে পারে, ওরা গুলির ভয় দেখিয়ে ওই ৯ জনকে মুক্তিপণের দাবিতে জিম্মি করে নিয়েছে।’
ট্রলারটির মালিক বরগুনা সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের চরকগাছিয়া গ্রামের মনির হোসেন। মনির জানান, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় এফবি ভাই ভাই নামের তাঁর মালিকানাধীন ওই ট্রলারটি ১৮ জেলে পাথরঘাটা থেকে বঙ্গোপসাগরে যাত্রা শুরু করেন। রাত আড়াইটার দিকে পায়রা বন্দর বয়া এলাকায় ডাকাতের হামলার শিকার হয়। এ সময় জেলেদের কুপিয়ে জখম করে প্রায় ৫ লাখ টাকার রসদসামগ্রী লুটে নিয়ে যায় দস্যুরা। এখনো ৯ জেলে নিখোঁজ রয়েছেন। বাকি ৯ জেলে গুরুতর জখম অবস্থায় চিকিৎসাধীন। মনির বলেন, নিখোঁজ জেলেদের স্বজনেরা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় রয়েছেন। নিয়মিত তাঁকে মোবাইল ফোনে কল করে কান্নাকাটি করছেন। তিনি ওই জেলেদের সন্ধানে সরকারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতা চেয়েছেন।
দক্ষিণ জোন কোস্ট গার্ডের অপারেশন অফিসার লেফটেন্যান্ট এম হাসান মেহেদী আজকের পত্রিকাকে বলেন, পাথরঘাটা স্টেশন কোস্ট গার্ড, জেলা মালিক সমিতির দুটি ট্রলার ও কোস্ট গার্ডের একটি দ্রুতগামী যান, রাঙ্গাবালী ও চর মানিকা কোস্ট গার্ড স্টেশন থেকে দুটি ট্রলার এবং আন্ধারমানিক থেকে কোস্ট গার্ডের উদ্ধার জাহাজ তেঁতুলিয়া সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ অপারেশনে অংশ নিয়েছে।
পুলিশ সুপার আব্দুস সালাম বলেন, বঙ্গোপসাগরে বরগুনা জেলার এফবি ভাই ভাই ট্রলারে সশস্ত্র ডাকাতির ঘটনায় নিখোঁজ জেলেদের উদ্ধারে নৌ পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
র্যাব-৮ কমান্ডিং অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাহমুদুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন পর আবার বঙ্গোপসাগরে বিচ্ছিন্নভাবে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। ফিরে আসা জেলেদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী নিখোঁজ জেলেদের উদ্ধারে বঙ্গোপসাগরে অভিযান চলছে। ডাকাত দলটি আটকে অভিযান চলছে। এ ঘটনায় উপকূলীয় এলাকায় জেলেরা আতঙ্কিত না হয়ে নির্বিঘ্নে মাছ শিকারে যেতে পারেন। এ ছাড়া নিখোঁজ জেলেদের খোঁজে র্যাবের একটি চৌকস দল গতকাল থেকেই কাজ শুরু করেছে। সন্ধান পেলে অবশ্যই জানানো হবে।’

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
৩৪ মিনিট আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
৪৩ মিনিট আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে গিয়ে ডাকাতের কবলে পড়া ট্রলারটি উদ্ধার হলেও ট্রলারে থাকা বাকি ৯ জেলে এখনো নিখোঁজ। গত শুক্রবার ডাকাতের কবলে পড়া ট্রলারটি থেকে গতকাল শনিবার ৯ জেলেকে উদ্ধার করা হয়।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
৪৩ মিনিট আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে গিয়ে ডাকাতের কবলে পড়া ট্রলারটি উদ্ধার হলেও ট্রলারে থাকা বাকি ৯ জেলে এখনো নিখোঁজ। গত শুক্রবার ডাকাতের কবলে পড়া ট্রলারটি থেকে গতকাল শনিবার ৯ জেলেকে উদ্ধার করা হয়।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
৩৪ মিনিট আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। আমরা আশা করি, এ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যে ভিত্তি গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে।’

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। আমরা আশা করি, এ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যে ভিত্তি গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে।’

বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে গিয়ে ডাকাতের কবলে পড়া ট্রলারটি উদ্ধার হলেও ট্রলারে থাকা বাকি ৯ জেলে এখনো নিখোঁজ। গত শুক্রবার ডাকাতের কবলে পড়া ট্রলারটি থেকে গতকাল শনিবার ৯ জেলেকে উদ্ধার করা হয়।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
৩৪ মিনিট আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
৪৩ মিনিট আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেআমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনার তালতলী উপজেলায় বাবার ছুরিকাঘাতে মো. সফিক হাওলাদার (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের ফকিরহাট এলাকার ইদুপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত বাবা হারুন হাওলাদার (৫০) ঝালমুড়ি বিক্রেতা।
স্থানীয় লোকজন জানায়, সফিক মাদকাসক্ত ছিলেন। তিন দফা রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে চিকিৎসা করলেও তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি। মাদক-সংক্রান্ত মামলায় একবার কারাভোগও করেছেন তিনি। গত ৭ অক্টোবর মাদক মামলায় সফিক কারাগারে যান এবং ১০ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়ে বাড়িতে ফেরেন। বাড়ি ফেরার পর থেকেই সফিক মাদকের টাকার জন্য তাঁর বাবাকে চাপ দিতে থাকেন। গতকাল দুপুরে সফিক তাঁর বাবার কাছে মাদকের টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে রাজি না হলে সফিক তাঁর বাবাকে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে বাবা ক্ষিপ্ত হয়ে কাঁচা মরিচ কাটার ধারালো ছুরি দিয়ে ছেলের পিঠে সজোরে আঘাত করেন। এতে প্রাণ হারান সফিক। ঘটনার পরপরই বাবা হারুন হাওলাদার পালিয়ে যান।
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে। বাড়িতে এসেই আবারও মাদকের টাকার জন্য আমাকে এবং ওর বাবাকে মারধর শুরু করে। ওর হাত থেকে রক্ষায় ছুরিকাঘাত করেছে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুর রহমান বলেন, মাদকাসক্ত ছেলের মারধরের জেরে বাবা ছুরি দিয়ে আঘাত করেছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে এমনটি জানা গেছে। বাবা পলাতক রয়েছেন। তাঁকে ধরতে অভিযান চলছে। তিনি আরও বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। মঙ্গলবার ময়নাতদন্তের জন্য বরগুনা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি।

বরগুনার তালতলী উপজেলায় বাবার ছুরিকাঘাতে মো. সফিক হাওলাদার (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের ফকিরহাট এলাকার ইদুপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত বাবা হারুন হাওলাদার (৫০) ঝালমুড়ি বিক্রেতা।
স্থানীয় লোকজন জানায়, সফিক মাদকাসক্ত ছিলেন। তিন দফা রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে চিকিৎসা করলেও তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি। মাদক-সংক্রান্ত মামলায় একবার কারাভোগও করেছেন তিনি। গত ৭ অক্টোবর মাদক মামলায় সফিক কারাগারে যান এবং ১০ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়ে বাড়িতে ফেরেন। বাড়ি ফেরার পর থেকেই সফিক মাদকের টাকার জন্য তাঁর বাবাকে চাপ দিতে থাকেন। গতকাল দুপুরে সফিক তাঁর বাবার কাছে মাদকের টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে রাজি না হলে সফিক তাঁর বাবাকে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে বাবা ক্ষিপ্ত হয়ে কাঁচা মরিচ কাটার ধারালো ছুরি দিয়ে ছেলের পিঠে সজোরে আঘাত করেন। এতে প্রাণ হারান সফিক। ঘটনার পরপরই বাবা হারুন হাওলাদার পালিয়ে যান।
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে। বাড়িতে এসেই আবারও মাদকের টাকার জন্য আমাকে এবং ওর বাবাকে মারধর শুরু করে। ওর হাত থেকে রক্ষায় ছুরিকাঘাত করেছে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুর রহমান বলেন, মাদকাসক্ত ছেলের মারধরের জেরে বাবা ছুরি দিয়ে আঘাত করেছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে এমনটি জানা গেছে। বাবা পলাতক রয়েছেন। তাঁকে ধরতে অভিযান চলছে। তিনি আরও বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। মঙ্গলবার ময়নাতদন্তের জন্য বরগুনা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি।

বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে গিয়ে ডাকাতের কবলে পড়া ট্রলারটি উদ্ধার হলেও ট্রলারে থাকা বাকি ৯ জেলে এখনো নিখোঁজ। গত শুক্রবার ডাকাতের কবলে পড়া ট্রলারটি থেকে গতকাল শনিবার ৯ জেলেকে উদ্ধার করা হয়।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
৩৪ মিনিট আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
৪৩ মিনিট আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে